নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমনভাবে হেরে যাবো যে, তুমি জিতেও পস্তাবে!!!

অনুপম বলছি

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৮

ফেনা বলেছেন: সুন্দর কথা।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬

অনুপম বলছি বলেছেন: ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৬

নতুন বলেছেন: ভাঙ্গার কথা ছিলো অনিয়ম, সিন্ডিকেট, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি। কিন্তু আপনারা মাজার শরীফ, দরগা শরীফ ভাঙছেন। যুক্তি হচ্ছে, ঐসব জায়গায় মাদক সেবন হয়, গান বাজনা হয়। বুঝলাম, আপনারা আপনাদের স্বাধীন দেশে মাদক চান না, গানবাজনা চান না। আপনাদেরতো এখন অনেক শক্তি! আপনাদের দল ক্ষমতায়। শুধু আউল বাউল ফকিরদের সাথে শক্তি দেখাইলে ক্যামন দেখায়!

এই সব ধমান্ধদের চাপকে ছাল তুলে ফেলা দরকার। বেশি স্বাধিনতা পেয়ে গেছে।

কোন ধর্ম বা মতেই আইন নিজের হাতে তুলে নিতে অনুমুতি দেয় না।

সরকার কে এই সব অতিউতসাহী মূর্খদের থামাতে হবে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭

অনুপম বলছি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মাজার ভাঙ্গার আরও কারণ আছে। কারণ হল সেখানে ধর্মের নামে শিরক করা হয়। ইসলাম ধর্মের মূল বিষয়কে বিকৃত করার অধিকার কাউকে দেয়া হয় নাই। একই কারণে কাদিয়ানীদের নিষিদ্ধের দাবি ওঠে। কারণ তারা নিজেদের মুসলমান দাবি করে কিন্তু এমন কাজ করে যার ফলে ইসলামের খাতায় তার নাম থাকে না। একই কথা মাজারের ক্ষেত্রে। ওখানে শিরক করা হয়। মুসলমানদের দায়িত্ব এগুলির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা। একই কথা দেওয়ানবাগীর মত আরও কিছু পীরের দরবার শরিফের ক্ষেত্রে। এরা ধর্মের নামে অধর্ম করছে। ইসলামে দলাদলি থাকলেও কিছু মৌলিক বিষয়ে একতা আছে। বড় হোটেলে ধর্মের নামে কিছু করা হচ্ছে না। তারা আইনের দ্বারা সুরক্ষিত।

মদ, মাদক, জুয়া, দেহ ব্যবসা, সুদ ইসলামে নিষিদ্ধ। বড় গুনাহ হলেও এগুলি এমন কাজ না যে ইসলামের বাইরে চলে যাবে মানুষ। কিন্তু মাজারগুলিতে বা ভণ্ড পীরের আখড়ায় ধর্মের নামে যারা শিরক করে, মদ খায়, মাদক নেয়, দেহ ব্যবসাকে প্রশ্রয় দেয় তারা বহু মানুষকে ইসলামের বাইরে নিয়ে যেতে সাহায্য করছে। এই কারণেই এদের উপরে আক্রোশ। বড় হোটেলে যা হয় সেটা থামানো সম্ভব না কারণ তারা আইনের ছায়ায় আছে। এই দেশটা আসলে সেকুলার নিয়মে চলে। মাজারের ভণ্ডরা যদি আইনের ছায়া পেত সেই ক্ষেত্রে এদেরকেও কিছু করা যেত না। ধর্মের কথা বাদ দেন, মাজারে যা হয় সেগুলি দেশের প্রচলিত আইনেও নিষিদ্ধ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২২

অনুপম বলছি বলেছেন: একটা স্বাধীন দেশে সব স্থাপনাগুলোই আইনের দ্বারা সুরক্ষিত। আসলে বড়লোকদের স্থাপনায় হাত দিলে হাতের চামড়া উঠে যাবে দেখেই গরীবের স্থাপনার উপর মানুষ ঈমানি হাত উঠাচ্ছে। একেই বলে সেইফ ঈমান।

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯

নতুন বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মাজার ভাঙ্গার আরও কারণ আছে। কারণ হল সেখানে ধর্মের নামে শিরক করা হয়। ইসলাম ধর্মের মূল বিষয়কে বিকৃত করার অধিকার কাউকে দেয়া হয় নাই।

ভাই দেশের আইন মানতে হবে। দেশের আইনে যদি দেওয়ানবাগীর দরবারে হামলা করেছে সেটা সম্পর্কে কি বলবেন?

ধর্ম কি কাউকে আইন নিজের হাতে তুলে নিতে বলে?

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮

ঊণকৌটী বলেছেন: মাদক, জুয়া, দেহ ব্যবসা, সুদ ইসলামে নিষিদ্ধ। সম্পূর্ণ ভন্ডামি, তো ইউনূস কি করতো |

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: ভাঙ্গছি কলকারখানা বাড়ীঘর মন্দির মাজার আস্তে আস্তে আরো অনেক কিছু ভাঙ্গবো।সবশেষে ভাঙ্গবো ইউনুসকে।এই বেটা সুদখোর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.