![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোলাগে ভ্রমন করতে। প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে ছবির ফ্রেমে নিজেকে আবদ্ধ করতে। অবসর কাটে সাহিত্যের আঙিনায় পদচারনা করে। ব্যস্তময় যান্ত্রিক জীবনের মাঝেও চেষ্টা করি নিজের অব্যক্ত কথামালা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে।
শহরের কোলাহল থেকে বেড়িয়ে একটু শান্তি আর নির্মল পরিবেশে শীতল পানির ছোঁয়ায় পরিবার পরিজন কিংবা বন্ধু-বান্ধব নিয়ে দল বেধেঁ ছুটির সময় উপভোগ করতে পারেন সবুজের মাঝে থেকে একদিন। চট্টগ্রাম শহর থেকে খুব বেশি দুরে নয়। ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে রোড়ের পাশে অবস্থান। সীতাকুন্ড থানায় বাশঁবাড়ীয়া ইউনিয়নে প্রকৃতির অপূর্ব সৃষ্টি দুষ্টিনন্দন নতুন সমুদ্র সৈকত যা মুগ্ধ করবে নিঃসন্দেহে আপনাকেও ।
খুব অল্প খরচে দিনে গিয়ে দিনে ঘুরে আসতে পারবেন #বাশঁবাড়ীয়া-সমুদ্র-সৈকত। শহরের যে কোন প্রান্ত থেকে যেতে পারেন খুব সহজে।
● যাতায়াত ব্যবস্থাঃ
» অপশন একঃ
অলংকার মোর কিংবা একে খাঁন মোর থেকে সীতাকুন্ড গামী আট নাম্বার গাড়িতে করে বাঁশবাড়ীয়া বাজার নামতে পারেন। ভাড়া লাগবে ৩০- ৪০ টাকা। বাজারে নেমে রিকসা কিংবা সিএনজি অটো টেক্সি করে চলে যেতে পারবেন একদম সীবিচ পযর্ন্ত। রিকসা ভাড়া লাগবে ২০- ৩০ টাকা; সিএনজি ভাড়া নিবে ৫০- ৬০ টাকা।
» অপশন দুইঃ
মাদারবাড়ী বাস স্টেশন থেকে গেইট লক সার্ভিস চয়েস কিংবা লোকাল সার্ভিস উত্তরা বাস এ করে যেতে পারেন বাঁশবাড়ীয়া। চয়েস এ ভাড়া পড়বে ৮০ টাকা আর উত্তরা সার্ভিসে ভাড়া পড়বে ২৫ টাকা।
» অপশন তিনঃ
নিউ মার্কেট কিংবা দামপাড়া মোড় থেকে বড় কুমিরাগামী সাত নাম্বার গাড়িতে করে যেতে পারেন কুমিরা পযর্ন্ত। এরপর কুমিরা থেকে লোকাল গাড়িতে করে যেতে পারেন বাঁশবাড়ীয়া বাজার। মার্কেট থেকে কুমিরা পযর্ন্ত ভাড়া পড়বে ২৫ টাকা। কুমিরা থেকে বাশঁবাড়ীয়া পযর্ন্ত ভাড়া পড়বে ১০ টাকা।
«●» শহর থেকে বাশঁবাড়ীয়া বাজার এবং বাজার থেকে সীবিচ পযর্ন্ত যাতায়াত রাস্তা অনেক ভাল চাইলে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন নতুন জেগে উঠা বাঁশবাড়ীয়া সবুজ সমুদ্র সৈকতে।
সমুদ্র সৈকতের ভিডিও লিংকঃ
বাঁশবাড়ীয়া সমুদ্র সৈকত পর্ব এক
বাঁশবাড়ীয়া সমুদ্র সৈকত র্পব দুই
□ সময় ও দুরত্বঃ
শহর থেকে বাশঁবাড়ীয়া বাজার পযর্ন্ত দুরত্ব ৩৫ কি.মি প্রায়।
কোন প্রকার যাটজট না লাগলে ৪০ মিনিট – ১ ঘন্টায় পৌঁছে যাবেন বাঁশবাড়ীয়া সী-বিচ-এ।
□ খরচাপাতিঃ
আসা-যাওয়া মিলিয়ে আপনার সর্বোমোট খরচ হতে পারে ২০০ টাকা মাত্র ( খাওয়া-দাওয়ার খরচ ব্যাতীত )।
□ বিশেষ আকষর্নঃ
Ω চাইলে দল বেধেঁ ঘুরে আসতে পারেন বাশঁবাড়ীয়া থেকে কাছিয়ারপাড় ফেরীঘাট দিয়ে নদীর ওপাড়ের দ্বীপএলাকা সন্দ্বীপ। যেতে সময় লাগবে ১ ঘন্টা।
Ω সাথে নিয়ে যেতে পারেন ফুটবল কিংবা ক্রিকেট খেলার ব্যাট বল। ছুঁটিয়ে খেলার মতো পযাপ্ত খোলা সীবিচ আছে।
◊ বি.দ্রঃ ◊
খাবার দোকান পযাপ্ত নেই। যাওয়ার সময় সাথে মিনারেল ওয়াটার ও কিছু হালকা খাবার বাজার থেকে নিয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
অপূর্ব সৈকতের দ্বিতীয় কিস্তিঃ
বাশঁবাড়ীয়া-সমুদ্র-সৈকত ২য় পর্ব
কাছাকাছি অপর সমুদ্র সৈকত (১ কি.মি. দূরে)
সৌন্দর্যের এক অর্পূব লীলাভূমি আকিলপুর সমুদ্র সৈকত
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এইখানে সেই পরিবেশ এখনো হয়ে উঠেনি। সম্পূর্ন শান্ত স্নিগ্ধ সবুঝ পরিবেশে আপনি কাটাতে পারেন আপনার একান্ত মুর্হূতগুলো ।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এখানটায় এমন কেন বুঝতে পারলাম না
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: এই সাকু দিয়ে আপনি যেতে পারেন নদীর মাঝে কিছুটা পথ জোয়ারের সময় ডুবে যায় । তবে জোয়ার পানি কমে গেলে যেতে পারেন ঠিক চুড়াই। ভাল লাগবে তখন। সাকুটি তৈরি হয়েছে সন্দ্বীপ থেকে আসা-যাওয়া যাত্রীদের বোর্ড থেকে নামার সুবির্ধাতে।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
ধ্রুবক আলো বলেছেন: বাহ! চমৎকার পোষ্ট, ছবি , লেখা খুব ভালো লাগলো, ধন্যবাদ
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার মুগ্ধতায় প্রেরণা পেলাম। শুভেচ্ছা নিবেন। সময় করে ঘুরে আসবেন। আশা করি নিরাশ হবেন না ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বীচে, এখন এটাকে বীচ না বলে ব্যবসায়ের আড়দ বলাটাই মনে হয় সমিচীন হবে। আশা করছি নতুনটা এমন নষ্ট হবেনা।