![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৃক্ষ আমার ভালবাসা, আমি বৃক্ষকে ভালবাসি, একটি বৃক্ষ আমার কাছে আমার প্রাণ, হাজার হাজার গাছ লাগাতে চাই, দিনে একটি গাছ লাগালে মাসে 30 টি, এক বছরে 365 টি, সারা জীবনে কত গাছ লাগানো সম্ভাব! পরিবেশ বাচানোর জন্য এই গাছ ই যতেষ্ঠ্য।
“পৃথিবীর দির্ঘতম তালগাছের সারি তৈরীর লক্ষে”
নাগরিক কর্তব্য এবং পরিবেশের ভারসম্য রক্ষার্থে (বনায়ন বৃদ্ধি, রাস্তার মাটি ক্ষয়রোধ, শিল্প কারিগর বাবুই পাখির বাসস্থান তৈরী, গরমের পরম বন্ধু তাল পাতার হাতপাখা, যশোরের ঐতিহ্য খেজুরের গুড়, “পৃথিবীর দির্ঘতম তালগাছের প্রাকৃতিক সৌন্দয্য” দেখানোর জন্য রাস্তার দু’পার্শ্বে (70 কিঃ মিঃ) তালগাছ লাগানো শেষ করে আমরা এ বছরের মত সমাপ্তি করছি। পথ অনেক জীবন একটা! ভাল কিছু করতে গেলে এক জীবনেই করতে হবে। অনেই প্রশ্ন করে তাল গাছ কেন লাগাই। প্রথম বলি গাছের উপকারিতার কোন শেষ নেই! আর আমি শুধু তালগাছ নয় অন্যগাছও লাগায়। তবে তালগাছ একটি উদ্দেশ্য ও একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য সহ পৃথিবীর দির্ঘতম তালগাছের সারি তৈরীর লক্ষ্যে তালগাছ লাগায়। তখন প্রশ্ন করে অন্যগাছে কি সন্দর্য্য কম? আমি বলি না। তবে তাল গাছ এমন একটি বৃক্ষ যার অপতারের চেয়ে উপকারই বেশি। এই গাছ আগারে লম্বা হয়। 100 বছর বাঁচে, আশেপাশের ফসলের কোন ক্ষতি করে না। এই গাছের শিকড় মাটির নিচের দিকে যায়। ফলকরা গাছের মধ্যে বোটা শক্ত ও সহজে ঝরে পড়ে না। এই গাছ লাগানোর পর থেকে পরিচর্যা কম করা লাগে। সহজে গাছ মরে না। সব কিছু মিলিয়ে তাল গাছ বেছে নিয়েছি। এবছর রাজগঞ্জ থেকে বেলতলা এবং আশপাশের কিছু রাস্তায় প্রায় 8 থেকে 10 হাজার তালের আটি রেপন করেছে। যা আমাদের লক্ষ স্থানে পৌছাতে সংক্ষম হবে। প্রচন্ড রোদের মাঝে ঈদের আগের দিন শুক্রবার 1 সেপ্টেম্বর 2017 একটি ভ্যান গাড়িতে করে তালের আটি রোপন করা হয়। আমাদের সাথে ছিল এমামুল হোসেন, আশিকুর রহমান, সরোয়ার হোসেন, সোহেল রানা ও সকল পরিকল্পনা/ উদ্যোগক্তা নাঈম রেজা সবাই নিজে হাতে মাটি খুড়ে তালের বীজ/ আটি রোপন করেছেন। এবং 19 সেপ্টেম্বর 2014 থেকে প্রতি বছরের ধারা বাহিক ভাবে আমরা এই গাছ লাগিয়ে আসছি। আমাদের আগে লাগানো গাছ গুলি কিছু 2 পাতা, 3/4 পাতা ও 5 পাতা পর্যন্ত হয়েছে।
©somewhere in net ltd.