![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গন্তব্য জানা, কিন্তু যাত্রা পথের পাথেয় অপ্রতুল। আবার অনত্র যাওয়ার বিকল্পও নেই। চিন্তিত মন, ক্লান্ত শরীর - পথ বিপদসংকুল।
বর্ষার শেষে গ্রাম-বাংলার এক অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য শাপলা। শাপলা শব্দটা শাপ থেকে আসছে কি না তা ভাষা বিজ্ঞানীরা বলতে পারবে, আমি নই। তবে নাম তার যেভাবেই হোক, বিনা আয়াসে এমন স্বর্গীয় দৃশ্য আর হয় না!
কারো চাষের অপেক্ষা করে না;
বা দরকার পড়ে না কোন যত্নের;
না তাকে কেউ রোপণ কর, না তার বীজ কেউ সংরক্ষণ করে! কিচ্ছু লাগে না।
সে তার নিজের জন্য নিজেই সম্পূর্ণ।
লুকিয়ে থাকে কাদার গহিনে। নিজেই নিজেরে করে লালন। তাড়া নাই, হুড়োরও প্রয়োজন হয় না। সে নিরবে অপেক্ষা করে বর্ষার পানির।
নদীর ঢামাঢোল তার ভাল লাগে না;
কিংবা জল-স্রোতের অহংকারেরও ধারে না ধার।
সে খোঁজে শান্ত পানি, ধীর জলের আবাস।
প্রকৃতির সাথে নাচের জন্য লাগে তার মৃদু বাতাস।
আহা গরবে সে উচ্চে তুলি মাথা;
হেলে দুলে উঠে যেন
বিলের ছোট্ট ছাতা!
মনুষ্য অবাক মেনে শুধোয় তারে;
সে সৌন্দর্য্য নাকি আহার?
সেতো মাথা নাড়ে।
বিলের পানি শাপলা রে কয়,
আরে তুই উঠবি কত?
- তুই গভীর যত!
[zazabormon]
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
গন্ডোলার মাঝি বলেছেন: ভালো লাগলো।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: লাল শাপলা এখন আর তেমন দেখাই যায় না।