![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"এই মাটি ছেড়ে, মাটির সান্নিধ্য ছেড়ে, আকাশের আত্মীয়তা ছেড়ে, চাইনা কোথাও যেতে, কোথাও যেতে।"
ঘটনা এক. সারাদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস,পড়াশোনা,পার্ট-টাইম চাকুরীর ঝক্কি শেষে রুমে ফিরে ক্লান্ত বিছানায় গা এলিয়ে দিয়েছে সুমী। চোখটা একটু বন্ধ হয়ে আসতেই অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন আসলো- ধরতেই- “তোরে আমি সিলিং ফ্যানের লগে ঝুলাইয়া...” । বিস্ময়ের ঘোর কেটে যাওয়ার পর ফোন কেটে দেয়ার আগেই এক গাদা অশ্লীল বাক্য সারারাতের ঘুম হারাম করে দিয়ে গেল। এমনটা আজকাল প্রায়ই হয়। নারী হয়ে জন্ম নেয়ার লজ্জায়,অপমানে,যন্ত্রনায় পৃথিবীটাকে আজকাল নরকের মতো মনে হয় সুমীর।
ঘটনা দুই. এভাবে ১০ টির বেশি নাম্বার সেইভ করা দিশা’র মোবাইলে। জিজ্ঞেস করার পর বললো “এই নাম্বার গুলো থেকে ফোন করে উত্তোক্ত করে তাই এগুলো থেকে ফোন এলে ধরি না।কিন্তু প্রতিদিনই নতুন নতুন নাম্বার থেকে ফোন আসে। দুবার নিজের নাম্বার পরিবর্তন করেছি,পরিচিত কয়েকজনকে ছাড়া নাম্বার দেই না কিন্তু কিভাবে জানি নাম্বার পেয়ে যায়।”
-“ফোন কোম্পানীতে অভিযোগ করো নি!”
-“করেছি কয়েকবার কিন্তু কোনো লাভ হয় নি। ওরা কোনো ফোন কলের ট্রেস রাখে না বললো। এ জন্য ব্যবস্থা নিতে পারবে না”
ঘটনা তিন. রাজশাহী থেকে মিমি’র বাবা মা প্রতিদিন ফোন করে খোঁজ খবর নেয়। মোবাইল বন্ধ করে রাখলে করে টেনশন, তাই মোবাইল বন্ধ রাখারও উপায় নেই। মাঝ রাত্তিরে অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন করে। অশ্লীল গালি গালাজ করে। এখন আর অপরিচিত নাম্বারের ফোন ধরি না। ফোন রেখে দিলে বা না ধরলে পাঠায় অশ্লীল সব মেসেজ।
-“মোবাইল কোম্পানীতে জানাওনি?”
-“জানিয়েছি। ওরা প্রথমে বললো ফোন কলের জন্য ওরা কোনো ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবে না। বললো, মেসেজ রেকর্ড করে রাখতে,না মুছতে। এরপর বলে জিডি করতে। তাও করেছি। এরপর মোবাইল কোম্পানীর পরিচিত এক বড় ভাইকে বলার পর একটা নাম্বার বন্ধ করেছে কিন্তু প্রতিদিনই নতুন নতুন নাম্বার থেকে এই ঘটনা ঘটছে!”
আপনি যদি একজন মেয়ে হোন। আপনার যদি একটি মোবাইল ফোন থাকে। আপনার বয়স ১৩ কিম্বা ৬৩ যাই হোক না কেন, উপরের ঘটনাগুলো আপনার অপরিচিত নয়। অথবা আপনি যদি ছেলেও হোন, আপনার যদি বোন থেকে থাকে,বান্ধবী থেকে থাকে, তাহলে তাদের কাছ থেকে জানতে পারবেন প্রতিদিন আরো কত নির্মমতার সম্মুক্ষীন হতে হয় তাদেরকে এই মোবাইল ফোনের কারণে।
মেয়েদের মোবাইল নাম্বারগুলো কি করে ছড়ায় উত্তোক্তকারীদের হাতে? পরিচিত এক ছোট ভাইয়ের সহযোগীতায় শুরু করি খোঁজ নিতে। জানতে পারি আঁতকে ওঠার মতো খবর। যতবারই আপনি মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন করুন না কেন, যতই অভিযোগ করুন না কেন। মোবাইল কোম্পানীর ফ্লেক্সিলোড ব্যবসার হাত ধরে আপনার নাম্বার ঠিকই পৌছে যাবে উত্তোক্তকারীদের হাতে। ফ্লেক্সিলোডের দোকানে বিক্রি হয় মেয়েদের মোবাইল নাম্বার। অনেক দোকানে এখন আলাদা করে দুটো খাতা রাখে। মেয়েদের জন্য আছে আলাদা খাতা। আপনি মেয়ে হলে ফ্লেক্সিলোড করার সময়ই আপনার নাম্বারটি লেখা হচ্ছে সেই খাতায়। এরপর ঐ দোকানী উত্তোক্তকারীদের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছে ফোন নাম্বার। মাঝরাতে আপনার কাছে আসছে উত্তোক্তকারীদের ফোন। নষ্ট হচ্ছে আপনার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
বিদেশে যে কারো একটি ফোন পেতে হলে তাঁর নাম, ধাম, সোস্যাল সিক্যুরিটি নাম্বার এমন অনেক কিছুই দিতে হয়। যার কারণে কেউ মোবাইল নিয়ে যা খুশি তাই করতে পারে না। আমাদের দেশে মোবাইলের সংযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো ঠিকভাবে মেনে চলে না মোবাইল কোম্পানীগুলো নিজেদের ব্যবসার স্বার্থে। এরপর অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করার ক্ষেত্রেও তাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এর ভোগান্তীর শিকার হতে হয় ১৩ কিম্বা ৬৩’র সমস্ত মেয়েদের।
ইদানিং কালে শুরু হয়েছে আরেক ব্যবসা। এখন, মফস্বলে বিশেষ করে, বিক্রি হচ্ছে মেয়েদের ফেসবুক ‘ফ্রেন্ড সাজেশন’। কম্পিউটারে কিছুটা পারদর্শী ছেলেরা প্রথমে ৪/৫টা করে নারী নিক খুলে ফেসবুকে বন্ধুত্ব করে মেয়েদের সাথে। এরপর অন্য ছেলেদের কাছে বিক্রি করে ফেসবুক ‘ফ্রেণ্ড সাজেশন’। মেয়েরা এরপর হয় ভোগান্তির শিকার।
২| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৩৭
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: কুকুর গুলারে এক পায়ে রশি বেঁধে লাইটপোস্টে ঝুলিয়ে রাখার দরকার।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৩৯
হক্কু পাগলা বলেছেন: অপ্রিয় এবং সত্য কথা। আমি একজন ব্যবসায়ী। আমারও ফ্ল্যাক্সী লোড এর ব্যবসা আছে কিন্তু সবাই তো আর এক নয়। প্রতিটি ব্যবসায়ীদের উচিৎ সত এবং সততার সাথে ব্যবসা করা। অন্তত: এই টুকু মনে রাখা উচিৎ আমারও মা-বোন-মেয়ে আছে। আমি যদি কাউকে সম্মান না করি কিংবা আমার মা-বোন-মেয়ে সম্মান রক্ষা না করি তার ফল হবে অতন্ত বেদনাদায়ক এবং লজ্জার। সরকারের উচিৎ ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে মেয়েরা যেন মোবাইল ফোন ব্যবহার/ক্রয় না করে তা খতিয়ে দেখা।
পারিবারিক ভাবে এ ব্যাপারে আলোচনা বিস্তারিত আলোচনা করা।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৫
জিকসেস বলেছেন: এটা তো জানি। ৫ বছর আগেই এই জিনিস দেখেছি।
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৬
আরিফইসলাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সমসাময়িক এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে লেখার জন্য।
ধিক্কার জানচ্ছি ঐ সকল ক্রেতা-বিক্রেতাদের, যারা আপনার-আমার বোনদের স্বাভাবিক জীবনটাকে বিষিয়ে তুলছে।
সরকার এবং ফোন কোম্পানী গুলোর প্রতি এ বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
৬| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৭
জেরী বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
সবচেয়ে ভালো হয় মেয়েরা দোকান থেকে টাকা ফ্লেক্সিলোড না করে কার্ড কিনে টাকা রিসার্চ করে। কারণ দোকান থেকে রিসাচ করলেই অচেনা নং থেকে বাজে কল বেশী আসে;
৭| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৯
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: হাক্কু পাগলার সাথে একমত প্রকাশ করলাম
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৯
ইলুসন বলেছেন: মেয়েদের উচিত কার্ড ব্যাবহার করা, ফ্লেক্সি না করাই ভাল।
হক্কু পাগলা বলেছেন: সরকারের উচিৎ ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে মেয়েরা যেন মোবাইল ফোন ব্যবহার/ক্রয় না করে তা খতিয়ে দেখা।
একমত হতে পারলাম না, এখনকার যুগে ছেলেমেয়েরা পড়ালেখার জন্য সারাদিন বাইরে থাকে, একটা মোবাইল থাকলে অন্তত অভিভাবকরা জানতে পারে তার ছেলে বা মেয়ে কোথায় আছে, কোন বিপদ হল কিনা। আর ১৮ বছরের বেশি যাদের বয়স সেসব মেয়েকেও উত্তক্ত করা হয়।
তবে ঢালাওভাবে ছেলেদের দায়ী করাটাও মনে হয় ঠিক না। অনেক মেয়েও শুধু শুধু ফোন করে ছেলেদের। মেডিকেলে ভর্তি হবার পরে অনেক অপরিচিত মেয়ের উটকো যন্ত্রণা সহ্য করেছি।
৯| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫২
ফাহিম আহমদ বলেছেন: ভাল লিখেছনে ,,তবে এ ব্যাপারে নিজেও কিছু সচেতন হওয়া
উচিত,
১০| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৩
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: অনেক গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট, সবার সচেতন হওয়া উচিৎ।
১১| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৪
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: একমত @ ইলুসন।
১২| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৪
জেরী বলেছেন: আমি নিজের চোখে একবার এক দোকানে ফেক্সি করে চলে আসার পরে কি মনে করে জানি পিছন ফিরে দেখি সেই দোকানের চ্যাংড়া টাইপের দোকানদার দোকানে বসা তার আরেক দোস্তকে দেখাচ্ছে কোনটা মেয়েদের নাম্বার। সেই থেকে ফেক্সিকে বাই জানালাম
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: আমাদের নৈতিক মূল্যবোধ উন্নত না হলে আইন করে সবকিছু করা সম্বব না।
১৪| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৬
মজার মানুষ বলেছেন: মেয়েদের উচিত কার্ড কিনে মোবাইলে টাকা ভরা.
১৫| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৬
..:: লিখন আহমেদ ::.. বলেছেন: ভাই আপনি কয়জনের টা নিছেন??
এই তথ্য অনেক পুরানো। মেয়ে গুলাও কেমন জানি, ২০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত কার্ড থাকে তা না নিয়ে এমন সব যায়গায় গিয়ে ফ্যাক্সি করে তাতে নাম্বার তো নিবেই।
আর প্রথম আলো ক্লাসিফাইড এডে আপনি এড দিয়ে দেখেন মেয়েরা কি পরিমান ডিস্টার্ভ করে। মেয়েরা ছেলে দের নাম্বার পেয়ে পাগল হলে, কিছু ছেলে মেয়েদের নাম্বারের জন্য পাগল হতেই পারে।
১৬| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
নষ্ট কবি বলেছেন: ঈভ টিজিং এখন এভাবেই বেড়ে চলেছে/////////
১৭| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:০৫
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
ডিজিটাল দেশের ডিজিটাল ছেলেদের হাতে মোবাইল,মেয়েদের হাতেও।
এরকম হউয়াটাই স্বাভাবিক।
আগের সেই দিনগুলিকে মিস করি। চিঠি দেয়া। তাও কত ভয়ে ভয়ে। হাহাহা।
১৮| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:২৫
মহসিন৭১ বলেছেন: জেরী আপা আপনি ফেক্সিকে বাই জানিয়েছেন। কিন্তু ফ্লেক্সীকে তো বাই জানাতে পারবেন না। কারণ মোবাইলে কথা বলবেন কিভাবে।
আর যারা মেয়েদের উত্যাক্ত করে তারা নরকের সর্ব নিম্ন স্থান পাবে এটা ফলাও করে প্রচার করতে হবে।
আর যে সব মেয়েরা এমন উত্যক্ত হয়েছেন বা হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে, তাদের বলতে চাই। আপনারা নিজেরা ফ্লেক্সির দোকানে না গিয়ে কোনো পুরুষকে দিয়ে ফ্লেক্সি করাবেন। যারা হলে থাকেন, তারা ছেলে বন্ধুদের মাধ্যমে ফ্লেক্সি করাতে পারেন। আর যারা কার্ড ব্যবহার করতে পারেন তারা কার্ড ব্যবহার করাই ভালো।
১৯| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩২
রিক্তের বেদন২০১০ বলেছেন: খুবই গুরত্বপূর্ণ একটি পোস্ট ! লেখককে ধন্যবাদ।
আমাদের ভার্সিটির পার্শ্ববর্তী একটা ফ্লেক্সিলোডের দোকানদারকে কিছুদিন আগেই এমন একটা ঘটনার জন্যে হাতে নাতে ধরেছি । কি চরম নোংরামীর মাঝেই না ডুবে যাচ্ছে আমাদের ব্যবসায়ী সমাজ ! অবশ্যই সবাই এক না , কিন্তু এই "এক না" শ্রেনীর পরিসরটা খুবই ছোট্ট !!
একমত @ ইলুসন।
২০| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩৬
শোভন এক্স বলেছেন: শুধু মেয়েদের ফোন কেন, ইদানিং যে কোন ফোনেই প্রচুর ফালতু কল আসে। বিশেষ করে নাম্বারটা যদি একটু ভালো হয়। ৯৯% ক্ষেত্রে দেখা অশুদ্ধ উচ্চারনে কথা বলে এরা, অশিক্ষিত বা সল্প শিক্ষিত মানুষ তা বোঝা যায় কথা শুনেই। নিম্ন রুচির মানুষ, বাংলা সিনেমা দেখা টাইপের লোক। আন্দাজে বিভিন্ন নাম্বারে ফোন করে দ্যাখে যে কোন মেয়ে ধরে কিনা। মেয়েদের উচিৎ কোন ছেলেকে দিয়ে তার নাম্বারে ফ্লেক্সি করানো, নিজে না গিয়ে। তাতে কিছুটা হলেও নাম্বার বেহাত হবার সম্ভাবনা কম থাকে।
২১| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩৯
বৃষ্টিধারা বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
২২| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪২
আসিফ আহমেদ মামুন বলেছেন: ধিক্কার জানায় ঐসব মানুষ নামের নরপশুদেরকে । সচেতনতামূলক পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪৭
লাল চাঁন বলেছেন: সচেতনতা মূলক পোষ্ট
২৪| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪৭
মরুর মুসাফির বলেছেন: ভাইজান যারা মাইয়া পটায় আর যারা মাইয়াগো ডিষ্টার্ব করে তারা ফোন দোকান থাইকা কিন্যা আনে না। বরং ফ্লেক্সি ব্যবসায়ীরাই তাগো লগে আতাত করে। মাঝে মাঝে কারণ মাইয়া পটানির কাম সবাই পারে না। তাই তাগোরে মোবাইল দোকানদাররাও পছন্দ করে। কাছে রাখে। তার তাগো থাইকা কায়দা কানুন শিখে
২৫| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৫৯
হাসানুর বলেছেন: ধুর মোবাইল ফোন আর ভাল্লাগেনা...সারাক্ষণ শুধু বাজেজ....
২৬| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
জারনো বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট, গুরুত্বপূর্ণ অব্শ্যই, লেখক ধন্যবাদের দাবীবদার। তবে একটা কথা, বিশ্বাস করুন আর নাই বা করুন কিছু কিছু মেয়েরা কিন্তু ইচ্ছা করেই তাদের নাম্বার বেশী করে প্রচার হোক এটা আশা করে কোন এক অজানা কারণে (!) যদিও তারা সংখ্যায় খুব একটা বেশী না তার পরও কিন্তু এটা সত্যি। তাদের সতর্ক হবার দরকার নাই তবে যারা একান্তই নিঝঞ্ছাট থাকতে চান তারা শতর্কতা অবলম্বন করবেন।
২৭| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১৩
সম্পানওয়ালা বলেছেন: অামাদের সমােজ এ জাতিয় সমস্যার প্রতিকার খুব কম কারন মানুষের অসচেতনতা তাই সমস্যা এড়িয়ে চলাই ভাল।
২৮| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
মাইন রানা বলেছেন: প্রযুক্তির যুগে এটা খুবই ভয়াবহ কিন্তু এটা ঠেকেনো কি সম্ভব??
২৯| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
ইব্রাহীমলিজা বলেছেন: অনেক গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট, সবার সচেতন হওয়া উচিৎ।
৩০| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৩০
রাফাত সাদাত বলেছেন: অদ্ভূত এক আঁধার আসিয়াছে আজ পৃথিবীর বুকে.........
৩১| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
বিবেক বিবাগী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি তুলে ধরার জন্য।
৩২| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪
হতাস৮৮ বলেছেন: একমত মজার মানুষের সাথে...।।
৩৩| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮
সাইকেল বলেছেন: সমাজে কোন বিশেষ বৈশিষ্ঠের মানুষ সবাই না। এক একজন এক এক বৈশিষ্ঠের। সকল দোকানদার কে যেমন দোষ দেয়া যায়না, সকল ছেলেকেও তেমন দোষ দেয়া যায়না, সকল মেয়েকেও তেমন দোষ দেয়া যায়না।বর্তমানে সমাজে যে চক্রটি চলছে তা হলঃ অপরিচিত ফোনে>কথা বলা>প্রেম>দেখা করা>দৈহিক সম্পর্ক। আবার এও দেখেছি অপরিচিত ফোনে বিরক্ত হয়ে নম্বর পরিবর্তন করা। তাই একটা দোষে পুরা গোষ্ঠীকে কখনও দোশারোপ করা ঠিক না।
৩৪| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:২২
মো : সোহেল রানা বলেছেন: অপ্রিয় সত্য। এই সব সমস্যার কারণে অনেক বোনের স্বাভাবিক জীবন ব্যহত হচ্ছে। বোনদের বলবো তারা যেন যতটা সম্ভব কার্ড কিনে। আর যারা শয়তান তারা শয়তানি করবেই। কবে যে আমাদের দেশে ডিজিটাল ক্রাইম প্রোটেকশন সিস্টেম হবে যে কোন ফোন থেকে ডিস্টার্ব করলে প্যাদানি খেতে হবে। সেই দিনের অপেক্ষায় রইলাম।
৩৫| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:২২
মহাপুরুষ অয়ন বলেছেন: জিক্কুবায়ের সাথে একমত
আমি ২বছর আগে একটা মাইয়ার নাম্বার নিছিলাম ফ্লেক্সির দোকান থেকে...কিন্তু ফোন করে দেখি পুরুষ.........
তারপর আর এই কাম করি নাই
৩৬| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:২৮
পি পি বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ভাই। আমি কয়দিন আগে এই পেইন টা পেয়েছিলাম।
Click This Link
৩৭| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৩২
আশীষ কুমার বলেছেন: আপনি ১০০ ভাগ নিশ্চিত থাকেন মোবাইল কোম্পানিগুলো গ্রাহক রেজিস্ট্রেশনের নামে যেই আকাম টা করছে তা কোন কামে লাগে নাই। বিশ্বাস না হলে বাংলালিংক কাস্টমার কেয়ারে ফোন করে দেখেন। তারা আপনার নাম ধাম কিছুই বলতে পারবে না। কারণ তাদের কাছে এগুলো নাই। রবি ্ও একই। গ্রামীণ এর কাছে কিছু আছে।
তাহলে বেহুদা এই আকাম করলো কেন? একটা ভাল কাজের এই পরিণতি। ভালো একটা ডাটাবেজ হতে পারত,,,আহারে বাংলাদেশ
৩৮| ০১ লা মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:১৩
সত্যবাদী মনোবট বলেছেন: মোবাইল কোম্পানী শুধু ব্যবসাটাই বুঝে অন্য কিছু না............
নিজের নামে রেজিষ্ট্রি করা সিম তুলতে গিয়ে শুনি আমি নাকি এই সিমের মালিক না...........!!!!!!!!!
একটা গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ কারন আমার বোন কিংবা আমার মা তারাও মেয়ে যার ফলে এইসব ভোগান্তির শিকার হতে তারাও মুক্ত নয়............
৩৯| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
হক্কু পাগলা বলেছেন: ভাই ইলুসন লিখেছেন: "একমত হতে পারলাম না, এখনকার যুগে ছেলেমেয়েরা পড়ালেখার জন্য সারাদিন বাইরে থাকে, একটা মোবাইল থাকলে অন্তত অভিভাবকরা জানতে পারে তার ছেলে বা মেয়ে কোথায় আছে, কোন বিপদ হল কিনা। আর ১৮ বছরের বেশি যাদের বয়স সেসব মেয়েকেও উত্তক্ত করা হয়।"
আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই কথাটির সাথে একমত নই। আরে ভাই আমরাও লেখাপড়া করছি, পায়ে হেটে ডিগ্রি/ এমএ পাশ করেছি। আমাদের বাবা মা আমাদেরকে দৈনিক হাত খরচ ৫/=টাকাও দেননি। তার অর্থ তাদের পক্ষে সম্ভব ছিলো না যে তাও নয়। এখন এটা একটা ফ্যাশন হয়ে গেছে। মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হবে স্কুল-কলেজের ছেলে-মেয়েদের, যাদের বয়স ১৮ হয়নি। অভিভাবক যদি বলেন, তোমরা তোমাদের প্রয়োজনে আমাদের ফোন ব্যবহার করতে পারবে কিন্তু বহণ করতে পারবে না। মোবাইল ব্যবহারকারী আমরা অনেকেই তো জানি-ই না কিভাবে ফোন ব্যবহার করতে হবে কিংবা এর আ্ইন কানুন। অনেক মানুষ এর হাতে অযাচিত ভাবে অনেক টাকাই এসে এসেছে। সেই কারনেই মানুষ এখন লাগামহীন হয়ে পড়েছে। চলা ফেরা-পোশাক-কাপড়ে পরিবর্তন এসেছে। এটার নাম বিপ্লব নয়। কার্ল মার্কস বলেছেন: "আশা হতোদের আশাই হচ্ছে বিপ্লব।" তিনি আরো বলেছেন, হয়তো সম্ভব তবে তার আগে চাই বিপ্লব। আপনারা/আমরা কোন বিপ্লব চাচ্ছি? বাচ্চাদের হাতে মোবাইল ফোন দিয়ে দেওয়া? নগ্ন ছবি দেখার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন থাকা। যে ব্যক্তি/অভিভাবক নিজের প্রতি/পরিবাররে প্রতি সচেতন নয় সে ব্যক্তি পরিবারের সন্তান-স্ত্রী/পিতা-মাতার প্রতি দায়িত্ববান কী ভাবে হবেন? আমরা অল্প একটু লেখা পড়া শিখেই আর অল্প কিছু টাকার মালিক হয়ে ধরাকে সরা মনে করি। নিজেদের কে খুবই ইমর্পটেন্ট মনে করি। এখনও সময় আছে আমাদের পরিবারের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ আর শ্রদ্ধা/সম্মান/আদর এব্যাপারে মনোযোগী হই। চলুন সবাই মিলে প্রতিটি পরিবারে তালিমের ব্যবস্থা গ্রহণ চালু করি। পরিবারের প্রতিটি সদস্যদের মাঝে খোলামেলা আলোচনা হওয়া উচিৎ। উচিৎ তাদের সকল সমস্যা/সম্ভাবনার কথা গুলো আমরা যারা বড় তাদের শোনা এবং প্রতিকার করা। আমার তিন বছরের মেয়ে রাতে ঘুমার সময় ঘুমের দোয়া বলে ঘুমাতে যায়, যেটা আমি শিখেছি ৩৫ বছর বয়সে। তার অর্থ পরিবারের মধ্যেই পরিবেশ তৈরী করা/শিখানো উচিৎ। আমরা কি শিখাই বাচ্চাদের সামনে বসে বসে ডিশ টিভি/অর্ধ নগ্ন ছবি দেখি। সারাদিন ছেলে মেয়েদের অনেকেই কোন খোঁজ খবর রাখি না। আমরা কি ভাবে আশা করি আমাদের এই সন্তানেরা ভালো হবে? আমার এই কথা গুলো সাথে একমত হতেই হবে, এরকম আশা আমি পোষন করিনা। আমি আমার পরিবার থেকে যা শিখেছি তাই জানালাম। ভূল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
৪০| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: হক্কু পাগলা বলেছেন: ভাই ইলুসন লিখেছেন: "একমত হতে পারলাম না, এখনকার যুগে ছেলেমেয়েরা পড়ালেখার জন্য সারাদিন বাইরে থাকে, একটা মোবাইল থাকলে অন্তত অভিভাবকরা জানতে পারে তার ছেলে বা মেয়ে কোথায় আছে, কোন বিপদ হল কিনা। আর ১৮ বছরের বেশি যাদের বয়স সেসব মেয়েকেও উত্তক্ত করা হয়।"
আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই কথাটির সাথে একমত নই। আরে ভাই আমরাও লেখাপড়া করছি, পায়ে হেটে ডিগ্রি/ এমএ পাশ করেছি। আমাদের বাবা মা আমাদেরকে দৈনিক হাত খরচ ৫/=টাকাও দেননি। তার অর্থ তাদের পক্ষে সম্ভব ছিলো না যে তাও নয়। এখন এটা একটা ফ্যাশন হয়ে গেছে। মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হবে স্কুল-কলেজের ছেলে-মেয়েদের, যাদের বয়স ১৮ হয়নি। অভিভাবক যদি বলেন, তোমরা তোমাদের প্রয়োজনে আমাদের ফোন ব্যবহার করতে পারবে কিন্তু বহণ করতে পারবে না। মোবাইল ব্যবহারকারী আমরা অনেকেই তো জানি-ই না কিভাবে ফোন ব্যবহার করতে হবে কিংবা এর আ্ইন কানুন। অনেক মানুষ এর হাতে অযাচিত ভাবে অনেক টাকাই এসে এসেছে। সেই কারনেই মানুষ এখন লাগামহীন হয়ে পড়েছে। চলা ফেরা-পোশাক-কাপড়ে পরিবর্তন এসেছে। এটার নাম বিপ্লব নয়। কার্ল মার্কস বলেছেন: "আশা হতোদের আশাই হচ্ছে বিপ্লব।" তিনি আরো বলেছেন, হয়তো সম্ভব তবে তার আগে চাই বিপ্লব। আপনারা/আমরা কোন বিপ্লব চাচ্ছি? বাচ্চাদের হাতে মোবাইল ফোন দিয়ে দেওয়া? নগ্ন ছবি দেখার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন থাকা। যে ব্যক্তি/অভিভাবক নিজের প্রতি/পরিবাররে প্রতি সচেতন নয় সে ব্যক্তি পরিবারের সন্তান-স্ত্রী/পিতা-মাতার প্রতি দায়িত্ববান কী ভাবে হবেন? আমরা অল্প একটু লেখা পড়া শিখেই আর অল্প কিছু টাকার মালিক হয়ে ধরাকে সরা মনে করি। নিজেদের কে খুবই ইমর্পটেন্ট মনে করি। এখনও সময় আছে আমাদের পরিবারের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ আর শ্রদ্ধা/সম্মান/আদর এব্যাপারে মনোযোগী হই। চলুন সবাই মিলে প্রতিটি পরিবারে তালিমের ব্যবস্থা গ্রহণ চালু করি। পরিবারের প্রতিটি সদস্যদের মাঝে খোলামেলা আলোচনা হওয়া উচিৎ। উচিৎ তাদের সকল সমস্যা/সম্ভাবনার কথা গুলো আমরা যারা বড় তাদের শোনা এবং প্রতিকার করা। আমার তিন বছরের মেয়ে রাতে ঘুমার সময় ঘুমের দোয়া বলে ঘুমাতে যায়, যেটা আমি শিখেছি ৩৫ বছর বয়সে। তার অর্থ পরিবারের মধ্যেই পরিবেশ তৈরী করা/শিখানো উচিৎ। আমরা কি শিখাই বাচ্চাদের সামনে বসে বসে ডিশ টিভি/অর্ধ নগ্ন ছবি দেখি। সারাদিন ছেলে মেয়েদের অনেকেই কোন খোঁজ খবর রাখি না। আমরা কি ভাবে আশা করি আমাদের এই সন্তানেরা ভালো হবে? আমার এই কথা গুলো সাথে একমত হতেই হবে, এরকম আশা আমি পোষন করিনা। আমি আমার পরিবার থেকে যা শিখেছি তাই জানালাম। ভূল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
----------------
অজ্ঞ ব্যক্তি ! হহেহেহেহে
৪১| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৪
হক্কু পাগলা বলেছেন: জ্বি ভাইজান আমি সত্যিই অজ্ঞ।
৪২| ০১ লা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫২
টিয়া ময়না বলেছেন: আল্লাহ্ !
এ কি শুনলাম !
৪৩| ০১ লা মার্চ, ২০১১ রাত ১১:০১
ইসটিকুটুম বলেছেন: কি শুরু করছে জানোয়ারগুলা একেকটা প্রযুক্তিক উন্নতি করে উন্নত বিশ্ব আর আমগো দেশে শুরু হয় আকাম যেমন ইন্টারনেট
কিংবা মোবাইল ফোনের camera or Bluetooth.আসলে বানরের গলায় মুক্তর মালা মানায় না
৪৪| ০১ লা মার্চ, ২০১১ রাত ১১:১৮
ধূর্ত শিকারি বলেছেন: রিচার্জের জন্য কার্ড ব্যবহার করলে এই ঝামেলা এড়ানো সম্ভব।
৪৫| ০২ রা মার্চ, ২০১১ রাত ২:২৪
এন.আই.পি বলেছেন: জেরী বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
সবচেয়ে ভালো হয় মেয়েরা দোকান থেকে টাকা ফ্লেক্সিলোড না করে কার্ড কিনে টাকা রিসার্চ করে। কারণ দোকান থেকে রিসাচ করলেই অচেনা নং থেকে বাজে কল বেশী আসে;
৪৬| ০২ রা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
টিয়া ময়না বলেছেন: ডিজিটাল যুগে আমার মনে হয়, ছেলে মেয়েদের মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখা কোনো solution না। বাবা মা দের খেয়াল রাখতে হবে। সরকার এর পদক্ষেপ নিতে হবে। Crime Protection Cell গঠন করতে হবে। আমি মন করি possible, অবশ্যই possible.
৪৭| ০২ রা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:২২
কাঙাল মামা বলেছেন: ফ্লেক্সিলোড না করলেই পারে। আমার অনেক পরিচিতরাই কার্ড কিনে। এখন ২০ থেকে ৫০, ১০০ টাকার কার্ড সব জায়গাতেই এভেইলেবল। সেটা সম্ভব না হলে কোনো ছেলেকে দিয়ে ফ্লেক্সি করালেই হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৩২
clingb বলেছেন: ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্টের জন্য। আশা করছি সবার সচেতনতা তৈরীতে সহযোগিতা করবে এ পোস্ট।