নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগ-বাড়ির সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ছাড়া এই ব্লগ-বাড়ির কোনো লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
‘আমাকে যখন সিএনজিতে তোলা হলো, আমি জানি না ওরা কারা। আমাকে বলেছে, ‘ওরা ছাত্রলীগ’। আমি তো জানি না ওরা কী করে। ফারুক ভাইকে যখন নিয়ে গেল, আমি সাইড হয়ে গেলাম। সবাই একদিকে মিডিয়া-প্রেস। আমি সিএনজিতে উঠেছি বাসায় চলে যাওয়ার জন্য।
ওই সিএনজিটা ঘিরে ধরেছে মিনিমাম ২০০ মোটরসাইকেল। শহীদ মিনার থেকে কিছুটা দূরে ধরার পরে আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আমার ফোন-ব্যাগ নিয়ে গিয়েছে। আমাকে ধাক্কাচ্ছে। এরপর যে নোংরা কথাগুলো বলেছে সেগুলো আমি বলতে পারব না।’ কথাগুলো বলছিলেন সোমবার শহীদ মিনারে ছাত্রলীগের হাতে লাঞ্ছনার শিকার তেজগাঁও কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী মরিয়ম মান্নান ফারাহ। ওইদিন কোটা সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক নুুরুল হক নুরসহ আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মারধরের প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে ছাত্রলীগের রোষানলের স্বীকার হন তিনি।
এ সময় তিনি ছাত্রলীগ নেতাদের হাতে নিজের লাঞ্ছনার বর্ণনা দিতে গিয়ে হাঁপিয়ে উঠেন। সেদিনের ভয়ংকর ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে কখনো কখনো নিজের প্রতি নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন। বললেন- ‘সিএনজির প্রত্যেকটা মুহূর্ত আমার কাছে মনে হয়েছে জাহান্নাম’। গতকাল রোকেয়া হলের সামনে সাংবাদিকদের সেদিনের ঘটনার বর্ণনা করতে গিয়ে এসব কথা বলেন মরিয়ম। ক্ষোভে দুঃখে কারো সহনুভূতি চাননি, চেয়েছেন নিজের সঙ্গে যা ঘটেছে তার বিনিময়ে কোটা সংস্কার। রোমহর্ষক ঘটনার বর্ণনা করতে গিয়ে মরিয়ম বলেন, ‘যাদের তুলে নেয়া হয়েছে তাদের জন্য আন্দোলনে যোগ দিতে আমি এসেছিলাম। আসার কিছুক্ষণ পর, যে ভাইটাকে মেরেছে, ফারুক ভাই (যুগ্ম আহ্বায়ক); তাকে আমি কখনো দেখি নাই। তার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনো পরিচয় ছিল না। আমি এসেছিলাম মানুষ হিসেবে। কিছু মানুষকে কুকুরের মতো মেরেছে! আমি কেন? যেকোনো মানুষই যদি দেখে একটা মানুষকে রাস্তায় ফেলে কুকুরের মতো মারতেছে, তাকে সেফ করবে। আমিও তাই করেছিলাম। ভিড়ের মধ্যে তাকে বাঁচাতে গিয়েছিলাম।’ তিনি বলেন, ‘এরপর আমার সাথে কী ঘটেছিল তা আপনারা সবাই দেখেছেন। এরপরও যদি আপনাদের বিবেকবোধ না জাগে তবে কী বলব যে, আমাকে কোথায় কোথায় ধরছে? আপনাদের শুনতে ইচ্ছে করতেছে? আমাকে কীভাবে কী করছে? সবাই আমাকে ফোন দিচ্ছে, তোমাকে কী করছে! এখন আমি লাইভে যাব? লাইভে যেয়ে বলব, আমাকে কী করছে? কেমন করে ধরছে? আমি কান্না করবো আর সবাই আমাকে সিম্প্যাথি (সহানুভূতি) দেখাবে?’
তিনি বলেন, ‘সিম্প্যাথি দেখানোর মেয়ে আমি না। আমি কোটা সংস্কার আন্দোলনে, একটি যৌক্তিক আন্দোলনে আসছি। একজন মানুষ হিসেবে আমার কিছু অধিকার আছে। এখানে আসার অধিকার আমার আছে। বেঁচে থাকার অধিকার আছে। আমাকে পুলিশ ধরে নাই। আমার যদি অন্যায় হয় আমাকে কোর্টে চালান করে দিক। আমি সেখানে কথা বলব। বাইরের ছেলেপেলে আমাকে কেন ধরলো?’ মরিয়ম বলেন, ‘আমাকে ছেলে-পেলে যখন ধরলো ধরার পরে আমাকে থানায় নিয়ে গেল। থানায় নেয়ার আগে সিএনজির ভিতরেও ঢুকছে (ছাত্রলীগ)। তারপরে কী করছে, এগুলোও বলবো? কীভাবে কীভাবে আমাকে টাচ করছে? এরপরে আমাকে নিয়ে গেল শাহবাগ থানায়। কিন্তু সিএনজির প্রত্যেকটা মুহূর্ত আমার কাছে মনে হয়েছে জাহান্নাম। ওরা যখন বলছে থানায় নিয়ে চল মা...টাকে, তখন মনে হয়েছে থানা আমার জন্য সেফ। কিন্তু থানায় যেয়ে মনে হলো থানা আমার জন্য সেকেন্ড জাহান্নাম। সঙ্গে সঙ্গে আমার ব্যাগ খুলল। বলল, ‘ও তো ইয়াবা খায়’।
তিনি বলেন, ‘তারা ছুরি বের করল, লাইটার বের করল, আরো কী কী বের করল। বের করে বলল, আমি ইয়াবা খাই। আমাকে জোর করতেছে বলতে যে, আমি ইয়াবা খাই। আমি নেশা করি। আমি বললাম, আমার ব্যাগটা তারা নিয়ে গিয়েছিল। আমার ব্যাগে কিচ্ছু ছিল না, ছিল ওয়াটার পট আর দুটো মেক-আপ। আর কিছুই ছিল না। কিন্তু তারা ফোর্স করতে লাগল। এটা বলে, ওটা বলে, দুজন সাংবাদিকও এলো। আমি তাদেরকে বললাম কী, আমার বাসায় একটু কল দিতে। আমি তখনো জানি না আমার ছবিটা ভাইরাল হয়েছে। এর মধ্যে আমাকে মানসিকভাবে টর্চার তো করেই যাচ্ছে, স্বীকার করানোর জন্য যে, আমি নেশা করি আর ওই জিনিসগুলো আমার। এই আচরণ আমার দেশের পুলিশ করেছে। এটা আমার দেশ না। আমার দেশ হলে আমার থানায় বসে, যেখানে আইন থাকে সেখানে বসে আমি এত বেশি হ্যারেজ হতাম না। আমি ‘মানুষের দেশে’ থাকি। এটা যদি আমার দেশ হতো তাহলে তো আমি সেফ থাকতাম। আমি যখন বারবার কান্না করে বলতেছি আমার বাসায় একটা ফোন দিতে দেন, আমি বাসায় যাব। দিচ্ছে না, বলে কী, নেতা হবা? নেতা হতে হলে জেল খাটতে হয়। আমি তখনো জানি না, তাদের ফোনে আমার ছবি দেখতেছে! আর বলতেছে, ...।’ মরিয়ম বলেন, ‘অনেকক্ষণ ধরে একটা মেয়ে কনস্টেবল আমার পাশে বসা। সে আমাকে বারবার ওই ছবিটা দেখানোর চেষ্টা করতেছে।
আজকে আমি তাদেরকে (আন্দোলনকারীদের) বাঁচাতে গিয়েছি বলে আমার এই অপরাধগুলো হইছে? তারা আমাকে স্বীকার করাচ্ছে, কেন্দ্রীয় কমিটির অনেক গোপন খবর আমি জানি। তাদেরকে তা দিতে হবে! না হলে ফারুককে কেউ বাঁচাতে গেল না, আমি কেন গেলাম? একটা কুকুরকে এভাবে মারলেও তো মানুষ যায়, সেখানে একটা মানুষকে মারছে, আমি যাব না?’ লাঞ্ছিত ছাত্রী বলেন, ‘বাসায় আমি একটা কল দিতে পারি নাই। পরে আমি এটা জেনেছি, সবাই ছবিটা দেখার পরে হসপিটালগুলোতে আমাকে খুঁজেছে। কারণ কেউ জানত না আমি এখানে এসেছি। এরপরে অনেক রাতে একজন এসে বলল, বাসার কারো নাম্বার দেন। আমি বাসার ঠিকানাসহ কয়েকজনের নাম্বার দিলাম। তখন রাত ৯টা বাজে।
আমি ভাবলাম আমি ছাড়া পেয়ে যাব। আমি নিশ্চিন্ত। এরপর এসে বলল, এখান থেকে যাওয়ার পর বাসায় যেয়ে তো ঘুমাবেন, এদিকে আর আসবেন না। আর যাওয়ার আগে আপনাকে একটা স্বীকারোক্তি দিতে হবে। তাও চুপ করে আছি কোনো কথা বলছি না। আমি বলাম কী, আমার মাকে একটা কল দেন, সে এসে আমাকে নিয়ে যাক। সে বলল, কারো জানা লাগবে না। ১৭ কোটি লোক এখন আপনাকে চেনে। বলে চলে গেল।’ ঘটনার বর্ণনায় তিনি বলেন, ‘আমাকে আর ছাড়ছে না, রাত ১১টা বাজে, ১২টা বাজে। রাত ১টার দিকে আমার বাসা থেকে লোক এলো। পরের দিন দুপুরে আমাকে ছেড়েছে। আমার বাসা থেকে যে এসেছে তার কাছে আমাকে দিল না। রাতে আমাকে রাখলো একটা নোংরা রুমে, যেখানে চোর-কয়েদিরা থাকে।’ তিনি বলেন, ‘আমাকে সবাই জিজ্ঞেস করছে আমি কী চাই? বলছে আমাকে সম্মান দিবে! আমাকে লাঞ্ছিত করা হইছে, আমাকে সম্মান দিবে! আমি যে কারণে আসছিলাম, আন্দোলনে আসছিলাম না? যদি আমাকে সম্মান দিতে হয়, প্রজ্ঞাপন যেন আমাকে এনে দেয়। আমার গা থেকে যেন বেশ্যা ট্যাগটা তুলে দেয়। এই ট্যাগ তুলে দিয়ে আমি সাধারণ ছাত্রী, এটা যেন বলে দেয়।’
সূত্র: Click This Link Click This Link
একজন শিক্ষার্থী - একজন ছাত্রী, দশ বারোজন দ্বারা পাশবিক নিপীড়নের শিকার হলেন শহীদ মিনারে! সবার সামনে, ক্যামেরার সামনে। ওড়না টেনে নেওয়া হলো। কিল-ঘুষি-লাথি এবং একজন ছাত্রীকে যত রকমের নির্যাতন সম্ভব, সবই করা হলো। নারী শিক্ষার্থী আর্তনাদ করে বলছিলেন, তারা বলে ‘ধর্ষণ করবে- আমরা কী অন্যায় করেছি?’ শহীদ মিনারের আকাশে বাতাসে প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল তার আর্তনাদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কান পর্যন্ত তা পৌঁছায়নি।
হ্যাঁ, মেয়েটি সরাসরি ধর্ষণের শিকার হয়নি। ‘ধর্ষণ করা হবে’- হুমকি পেয়েছে। যে দশ বারোজন নিপীড়ন করল তারা কারা? তারাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
একটু কল্পনা করুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা শারীরিকভাবে নিপীড়ন করছে বহিরাগতদের সঙ্গে নিয়ে। ধর্ষণের এবং গুমের হুমকি দিচ্ছে। পত্রিকার পাতায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং টেলিভিশনে দেখেছেন সেই দৃশ্য।
তা দেখেই স্থির থাকতে পারছেন না। বলছেন, তাই বলে এভাবে নির্যাতন!
চোখ বন্ধ করুন। নিপীড়িত মেয়েটির জায়গায় নিজের মেয়ে বা স্ত্রী বা বোনকে ভাবুন। ভাবতে পারছেন?
আপনি যা ভাবতে পারছেন না, শহীদ মিনারে তা ঘটিয়েছে ছাত্রলীগের নেতা- কর্মীরা। সুনির্দিষ্ট করে তাদের নাম, পদ-পদবি সবকিছু সবার জানা।
আপনি, হ্যাঁ আপনাকে বলছি। ভাবছেন, আপনার স্ত্রী-সন্তান-বোন নিরাপদে আছেন। আপনার তো কিছু হয়নি। কতক্ষণ থাকবেন নিরাপদ? চোখে যা দেখছেন, লিখছেন বা বলছেন তার উল্টোটা। নির্বাচন হয়ে যায়, মানুষের ভোটের অধিকার কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, সবই জানেন। সত্য চাপা দিয়ে বলেন, অসত্যটা। যে মেয়েটি সাধারণ ছাত্রীদের নির্যাতন করে ক্ষুব্ধ করে তুলেছিল, তাকে জুতার মালা পরিয়ে অসম্মান করায়, আপনার হৃদয় ভেঙে গিয়েছিল। গলার রগ ফেটে যেন রক্ত ঝরছিল। একটি অন্যায় বা অপরাধকে আরেকটি অন্যায় দিয়ে জাস্টিফাই করা যাবে না। আপনার সেই অবস্থানকে সমর্থন করছি। কিন্তু জুতার মালা পরানোয় আপনি যতটা ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন, নিপীড়ন-ধর্ষণের হুমকির পর আপনি তার চেয়েও বেশি নীরব- শীতল কেন? বিবেক ঘুমিয়ে কেন? ধর্ষণের হুমকি পাওয়া মেয়েটির আর্তনাদ আপনার কান পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে না?
মেয়েরা মেয়েটিকে জুতার মালা পরিয়েছিল। শহীদ মিনারে দশ-বারোজন পুরুষ মিলে একজন নারীকে নিপীড়ন করল, শারীরিকভাবে নির্যাতন করল। জুতার মালা পরানোর ভিডিও চিত্র ছিল, শহীদ মিনারের নিপীড়নেরও ভিডিও চিত্র আছে। অথচ আপনার সেই বিবেক এখন আর জাগছে না।
প্রত্যক্ষদর্শরা সাংবাদিকদের বলেছে, শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীরা যখন প্রতিবাদে জড়ো হয়েছিলেন, তখন সেখানে পুলিশ ছিল। দশ বারোটি মোটরসাইকেল যোগে ছাত্রলীগের নেতারা এলেন। তাদের আসা দেখে পুলিশ চলে গেল।
একসময় পরীক্ষায় ট্রান্সলেশন আসত, ‘ডাক্তার আসিবার পর রোগী মারা গেল’। এখন ট্রান্সলেশন আসবে, ‘ছাত্রলীগ আসিবার পর পুলিশ চলিয়া গেল। ছাত্রলীগ নিরীহ শিক্ষার্থীদের উপর ঝাঁপাইয়া পড়িল।’
ধরুন বিএনপি ক্ষমতায় আর এমন একটা হামলা হতো তাহলে কি হতো?
সঙ্গে সঙ্গে হাসি খুশী কবির, সুলতানা কামাল গং, কুদ্দুস- ফুদ্দুস, রামেন্দু মজুমদার , মামুনুর রশীদ গং, কথিত শিল্পী- সাহিত্যিক-সাংবাদিক জাফর ইকবাল ষাড়, আনিসুল হক গং ইক-বাল সোবহান চৌধুরী, বুলবুল- টুলবুল গং , বাম নেতা, বাম ছাত্র সংগঠন সবাই ‘হিজড়া’ নৃত্য সহকারে রাজপথে নেমে আসতো, অপরাজেয় বাংলার ভাস্কর্যের চোখ বেঁধে দিত কালো কাপড়ে, বলতো আমরা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলাম? ৩০ লক্ষ শহীদ আমাদের ক্ষমা করো, তোমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ আজ শকুনের হাতে ইত্যাদি ইত্যাদি!
এইসব জ্ঞান পাপী; শুয়োরদের প্রতিহত করুন!
যেখানেই পাবেন এদের মুখে থুতু দিন!
কারণ গণতন্ত্র, মানবাধিকার, এমন কি দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব সবই এদের ব্যবসা!
সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, জুলাই, ২০১৮
০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার মতো লোকজন শুধু সন্দেহ করেই যাবেন। কারন আপনাদের সর্ষের মধ্যে ভূত! চোখে কালো কাপড় বেধে বিবেক কে ডাষ্টবিনে ফেলে দিয়েই আওয়ামী লীগের গনতন্ত্র! বাকশালীদের কাছ থেকে আর এর চেয়ে কি ভালো আশা করা যায়!
২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ পেটানো, নারী নির্যাতন করা লোকগুলোর নাম-ঠিকানা পাওয়া গেছে? বা থানায় কোনো মামলা?
০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
নীল আকাশ বলেছেন: রাজীব ভাই মনে হয় আজকে বাংলাদেশে আসলেন ? পেপার পড়েন না ? নাম ঠিকানা ?? এদের বাবার নাম, ছাত্রলীগের পোষ্ট সহ পত্রিকায় তুলে দেয়া হয়েছে..আপনার কি মনে হয় আওয়ামী লীগের আমলে কোনো ন্যায় বিচার পওয়া যাবে ?? আপনি কি ঠাট্টা করছেন নাকি ? মামলা তো দেয়া হবে, এই মেয়ের নামে ইয়াবা মামলা। মেয়ের ব্যাগের মধ্যে ইয়াবা নাকি পাওয়া গেছে......
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " আপনার মতো লোকজন শুধু সন্দেহ করেই যাবেন। কারন আপনাদের সর্ষের মধ্যে ভূত! চোখে কালো কাপড় বেধে বিবেক কে ডাষ্টবিনে ফেলে দিয়েই আওয়ামী লীগের গনতন্ত্র! বাকশালীদের কাছ থেকে আর এর চেয়ে কি ভালো আশা করা যায়! "
-আওয়ামী লীগ নিজেই "বাকশাল"কে আপনার থেকেও বেশী ভয় পায়; ফলে, আপনার ধারণা সব ব্যাপারেই ভুল। বাকশালকে ভয় পেয়েই খোন্দকার মোস্তাকসহ ২০ জনের বেশী আওয়ামী লীগার শেখ হত্যায় যুক্ত ছিলো।
কোটার লোকজন কেন "দেশব্যাপী অবরোধের ঘোষণা দিলো"; যেখানে বেগম জিয়া দেশব্যাপী অবরোধ করার কারণে এখন লালঘরে?
০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার মতো এরকম নির্লজ্জ বেহায়া দলকানা লোক আমি খুব কমই দেখেছি। এর মধ্যে "দেশব্যাপী অবরোধের ঘোষণা দিলো"; "বেগম জিয়া" "দেশব্যাপী অবরোধ" কোথা থেকে আসলো ? নিজামী, গোলাম আযম কে পান নি এর মধ্যে ????? খুজুন ভালো করে খুজুন। দরকার পড়লে আমেরিকা থেকে মাইক্রোসকপ নিয়ে এসে খুজুন ? আপনারা তো আবার নতুন নতুন কাহিনী বানাতে উস্তাদ। দেখেন রানা প্লজার রেশমা উদ্ধারের মতো কিছু বানাতে পারেন কিনা !!!!!!!!!!!!!!!
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কেবলই লজ্জা আর ধিক্কার জানাই।
০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার শুধু লজ্জা আর ধিক্কার আসছে? আমার নিজেকে বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে শরম লাগছে!!!!
৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ণ ফ্রন্ট।
০৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২৬
নীল আকাশ বলেছেন: অল কোয়ায়েট অন দ্য মিডিয়া ফ্রন্ট।
৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫
ফ্রিটক বলেছেন: দেশটা নষ্ট হয়ে গেছে। কারন, রাজনীতিবিদরা সব নষ্টা। তবে পরিবর্তন আসবে, তখন এরা পালানোর পথ পাবে না।ধিক, ধিক দেশের প্রধানমন্ত্রি ও তার আমলাদের
০৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
নীল আকাশ বলেছেন: ১৯৭২ - ১৯৭৫ এর নতুন ভার্সন দেখছেন এখন।
৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
মিজান.ঢাকা বলেছেন: "পাপ বাপকেও ছাড়েনা" -এটা পাপীরা ধ্বংস হওয়ার পূর্বে কোনভাবেই বোঝেনা। কিন্তু আমরা যারা দেশের আপামর জনসাধারণ; আমাদের জন্য এটা পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় আমরা নিশ্চিত ফেল।
০৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২৭
নীল আকাশ বলেছেন: এই নরপশুরা যে বাংলাদেশী এটা ভাবতেও ঘৃনা হয়।
৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:০২
নিশি মানব বলেছেন: আমি ভাবতেছি সিএনজির ভিতরকার কথা। চক্ষুটাও বন্ধ করতে পারতেছিনা।
০৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৩১
নীল আকাশ বলেছেন: এখানে আপনার আমার মা বোন মেয়ে যে কেউ থাকতে পারতো ! এই নরপশুদের কাছে বাংলাদেশী কোনো মা বোন মেয়ে নিরাপদ নয়। এরা সব কয়টা জারজ কোথা থেকে জন্ম নিয়েছে জানা দরকার ?
৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এ খাঁচা ভাঙ্গবো আমি কেমন করে - এ খাঁচা ভাঙ্গবো আমি কেমন করে !!! আবার তোরা মানুষ হো
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: আজ না হোক কাল আমাদের এই জঘন্য খাঁচা ভাংতেই হবে.........
১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার পোষ্ট আমি দিয়ে বসে আছি - আপনি কোথায় ?
১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
নীল আকাশ বলেছেন: আমি আপনার পোষ্টে ঘুরে এসেছি। একই চিন্তা ধারার লেখা দেবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমাদের সবাই কে সুন্দর সমাজ গঠনের কাজে এগিয়ে আসতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭২ সাল থেকে শুরু হওয়া কোটা পদ্ধতির সংস্কারের দরকার ছিলো ১৯৭৩ সালে; ১৯৭৪ সালের মাঝে চাকুরী সৃষ্টি করে কোটার বিলুপ্তি করার দরকার ছিলো; শেখ হাসিনার উচিত কোটার বিলুপ্তি ঘটানো।
তবে, যেসব লোকজন কোটা আন্দোলনের পেছনে আছে, তাদের কথাবার্তা শুনে সন্দেহ হচ্ছে যে, তারা আসলে কোটার পেছনে মোটা কিছুর চেষ্টা করছে।