নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বজোড়া পাঠশালাতে সবাই ছাত্র-ছাত্রী, নিত্য নতুন শিখছি মোরা সদাই দিবা-রাত্রী!

নীল আকাশ

এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক জীবনে বেশী কিছু আশা করা ভুল! ২

০২ রা মে, ২০১৯ সকাল ১১:০০


কৃতজ্ঞতাঃ শ্রদ্ধেয় ব্লগার এবং ব্লগে আমার গুরুজন আহমেদ জী এস ভাই। এই ছবিটা উনি উনার মন্তব্যে দিয়েছিলেন। দেখে আমার এতই পছন্দ হলো যে অরিজিনাল ছবিই পরিবর্তন করে দিলাম।

১।
থানায় ফোন:
অমুক থানায় হুট করে ফোন এলো-
- হ্যালো, এটা কি থানা?
- হ্যাঁ, এটাই থানা।
- আপনি কে বলছেন?
- আমি থানার ওসি বলছি।
- আপনার হাতে কি কোন ডান্ডা আছে?
- হ্যাঁ, আছে।
- তাহলে ওটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে দিন।
ফোন সাথে সাথেই কেটে গেল। ওসি সাহেব কিছুক্ষন চুপ করে রইলেন। এই কথা কি কারো সাথে শেয়ার করা যায়? কত বড় বেইজ্জতের ব্যাপার!

কিছুক্ষন পরে আবার ফোন এলো। ফোন তুলতেই-
- হ্যালো, এটা কি থানা?
- হ্যাঁ, এটাই থানা।
- আপনি কে বলছেন?
ওসি সাহেব বুঝলেন সেই বিচ্ছুটাই আবার ফোন করেছে। ওসিসাহেব এবার খুব সাবধানে জবাব দিলেন-
- ওসি বলছি।
- আপনার হাতে কি কোন ডান্ডা আছে?
- না, নেই।
- বাঃ!একবার বলতেই পিছনে ঢুকিয়ে নিয়েছেন?সাব্বাশ!
ওসিসাহেব কিছু বলার আগেই ফোন আবার কেটে গেল।

থানার ওসি সাহেব এবার মহা ক্ষিপ্ত হয়ে গেলেন। বজ্জাত ছেলে! পরপর দুই দুই বার যা তা ভাবে অপমান করেছে, এত বড় সাহস!দাড়া, আমি তোকে খুঁজে বের করে আনবোই!!!

ফোননাম্বার ট্র‍াক করে ঐ ফোন কার আর কোন বাসা থেকে এসেছে সেটা একদিন পরে ওসিসাহেব ঠিকই খুঁজে বের করলেন। পরের দিন ঐ বাসায় ফোন করতেই ধরলেন এক ভদ্রমহিলা।
ওসি সাহেব রাগত স্বরে বললেন-
- অমুক থানা থেকে ওসি বলছি। এই নাম্বার থেকে একটি বাচ্চাছেলে আমাকে ফোন করেছিল। ফোন করে আমাকে আজে বাজে কথা বলেছে!
- কি সর্বনাশ? কি বলেছে আপনাকে?
- বলেছে, আপনার হাতের কোন ডান্ডা থাকলে সেটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন।
- এমা! কবে?
- গতকালকে সকাল বেলা।
- হায় হায়! আজকে দুপুর বেলা জানাচ্ছেন সেটা আমাকে? পাক্কা দেড় দিন ধরে ডান্ডাটা ঢুকিয়ে রেখেছেন? ছিঃ ছিঃ, একক্ষন বের করে ফেলুন। ছোট বাচ্চাদের কথা কেউ এত সিরিয়াসলি নেয়? শুধু শুধুই দেড় দিন কষ্ট পেলেন! বাড়িতে গিয়ে একটু মলম লাগিয়ে নেবেন!



২।
অত্যাচারিত, নিপীড়িত এক পুরুষের অশ্রুসজল কাহিনী:
এক মহিলা মারুতি গাড়ি চালিয়ে বাজারে যাচ্ছিলেন। রাস্তায় অন্যমনস্ক অবস্থায় ধাক্কা মেরে দিলেন এক বিএমডব্লু গাড়ি কে। বিএমডব্লু থেকে বেরিয়ে এলেন আরেক মহিলা। চিৎকার দিয়ে বলেন-
-তুই অন্ধ নাকি শালী? দেখতে পাসনি আমার এত বড় গাড়ি? আমার গাড়ি ঠিক করিয়ে দে, না হলে পুলিশ ডেকে কেস ধরিয়ে দিব!
মারুতি গাড়িতে বসা প্রথম মহিলাটিও সমান চিৎকার করতে করতে বল্লেন-
-ইশ, সুন্দরী গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছেন কিন্তু চালাতে জানে না? কোন ঠিক ফিক করিয়ে দেব না! যা পারলে কিছু কর দেখি?
তারপর তিনি তার স্বামীকে ফোনে সবকিছু জানালে তার স্বামী বল্লেন-
-আমি এখন কিছুই করতে পারব না। অফিসের কাজে খুব বিজি। তুমি যা পারবে করে নাও। আমাকে এই নিয়ে আর কোন বিরক্তই করবে না।
বিএমডব্লু চালানো মহিলাটিও তার বয়ফ্রেন্ডকে ফোন করে বলল-
-এই শোন! তুমি আমাকে জন্মদিনে যে গাড়িটা গিফট করেছিলে, সেইটায় একটা এক্সিডেন্ট হয়ে গেছে। আমি কিছুই বুঝতে পারছি না। একক্ষন চলে এসো না গো, প্লিইইজ।
বয়ফ্রেন্ড ফোন পাওয়ার পর পাগলের মতো ছুটতে ছুটতে অকুস্থলে পৌঁছে দেখেন ওনার গার্লফ্রেন্ডের গাড়িকে ওনার স্ত্রীর মারুতি গাড়িই ধাক্কা মেরেছে। কিছু বলার আগেই ওনার স্ত্রী উনার দিকে যেই দৃস্টিতে তাকালো, সেটা দেখার সাথে সাথেই উনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে ভূলুন্ঠিত।
বয়ফ্রেন্ড ভদ্রলোক এখন হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি হয়েছেন। ডাক্তার সবকিছু চেক করে দেখেন কোথাও কোন সমস্যাই নাই! কিন্তু ভদ্রলোককে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেবার কথা বললেই আতঙ্কে আঁতকে উঠছেন। কিছুতেই হাসপাতাল ছাড়তে রাজী হচ্ছেন না উনি……



৩।
ফেসবুকে আজকালের স্ট্যাটাসঃ
গিন্নির স্ট্যাটাস – আজ করল্লা আর লইট্যা শুটকি দিয়ে গরুর মাংসের দো-পেয়াজি কর্ছি।
কর্তা অফিসে বসেই লাইক, আর কমেন্টে - ওয়াও!লাবু জানু,আই উইল বি হোম সুন খ্যান্ট উয়েঠ!
বাসার পিচ্চি - ডিসলাইক, আমি বার্গার খামু, এইটা খামু না!
ক্লোজ বান্ধবি – এই রেসিপিটা লিখে একক্ষন শেয়ার দে! আমিও আমার বয়ফ্রেন্ডের জন্য রাধঁবো!
পাশের বাসার ভাবি সাথে সাথেই লাইক,কমেন্টে – আমাকেও একবাটি দিয়েন তো আপা, টেস্টটা করে দেখি কেমন হয়েছে!
গিন্নির নিজের মা, কমেন্টে – আহারে! আমার মেয়েটা শ্বশুর বাড়ি গিয়ে কি কষ্টেই না আছে, এখনও চুলো গুতাচ্ছে,সবাই তোকে শুধু পোক করে নারে?
গিন্নির শাশুড়ি, কমেন্টে – কি যে রাধোঁ না তুমরা? আমারে এই আইটেম থেকে আনট্যাগ করো, আজ আমি সাগুদানা আর দুধ খাবো।
গিন্নির একমাত্র ননদ স্ট্যাটাসে লাইকও না ডিসলাইকও না। বয়ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাটের কমেন্টে – জানু,আমাকে কিন্তু আজকে তুমি চাইনিজে নিয়ে যাবাই যাবা, ভাবি আজকেও ঘোড়ার ডিমের ছাইঁ পাশ রাধঁছে!
গিন্নির একমাত্র দেবর স্ট্যাটাসে লাইকও না ডিসলাইকও না। ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাটের কমেন্টে – মামুরে, তোর মেসের বুয়ারে চাউল একপট বাড়ায়া দিতে ক! আমি আইতাছি, দুপুরে তোগ লগেই খামু।
বাসার দাড়োয়ান কমেন্টে – ম্যাডাম, দর্জা জানলা বন কৈরা রাইন্ধেন ফিলিজ, অলরেডি পাশের ফ্ল্যাটের লোকজন গন্ধের চোটে রিপোর্ট বাটনে কিলিক মারতাছে।
জরিনা খাতুন’স রেসিপি পেজ কমেন্টে – আপনি আমাদের রেসিপি নিজের নামে চলানোয় আপনাকে আনফ্রেন্ড কর্তে বাধ্য হলাম।
সবচেয়ে শেষে গিন্নির নিজের বুয়া কমেন্টে – ইসটেটাস পরে দিয়েন গো, খালাম্মা! আগে শপিং মল থাইকা আইসা রান্না বওয়ান খাওনের টাইম কিন্তু চইল্যা যাইতাছে….
সাথে সাথেই গিন্নির র‍্যাপিড এ্যাকশন – মানইজ্জত খাওনের দুষে একটু পরেই বুয়ারে ফেসবুকের ফ্রেন্ড লিস্টে ব্লক!
অতঃপর গিন্নির সেই সুপার ডুপার হিট পোষ্টের লাস্ট স্ট্যাটাস – ডিলিটেড!



৪।
রোমান্টিক পাত্রঃ
'সুপাত্র চাই' অ্যাডটা দৈনিক পত্রিকায় দেখে পাত্রের বাবা পাত্রীর বাসায় ফোন দিয়ে বিয়ের জন্য যোগাযোগ করলেন। বেশ কয়েকদিন কথাবার্তার পর ছেলেপক্ষ গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে। অনেক আলোচনার পর পাত্রীকে দেখান হলো। পাত্রীকে দেখে পাত্র উদাস নয়নে জানালা দিয়ে বারবার আকাশের দিকে তাকাচ্ছে। যাই হোক, কথাবার্তার এক পর্যায়ে ছেলে এবং মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেয়া হলো। আলাদা রুমে একত্রে বসার পর মেয়ের খুব করে জানতে ইচ্ছে করল ছেলের মনের কি অবস্থা! মেয়েঃ হুম, তা কি সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলেঃ এখনো নেই নি। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আপনার সাথে আমার একটা একান্ত ইচ্ছা আছে।
মেয়েঃ আমার সাথে একান্ত ইচ্ছা! বলেন কি? তা কি সেটা জানতে পারি?
ছেলেঃ আকাশ দেখলাম বেশ মেঘলা। কিছুক্ষনের মধ্যেই ঝুম বৃষ্টি হবে। আপনার সাথে এই ঝুম বৃষ্টিতে খুব করে ছাদে যেয়ে ভিজতে চাই!
মেয়েঃ উফফ! কি দারুন রোমান্টিক আপনি! আপনাকে আমার অসম্ভব পছন্দ হয়েছে। নিশ্চয়ই কবিতা লেখেন আপনি, তাইনা? আমাকে নিয়ে আজকেই একটা বৃষ্টিভেজা কবিতা লিখবেন! প্লীইইইইইজ!
ছেলেঃ ইয়ে, মানে! আসলে ব্যাপার তো সেটা না।
মেয়েঃ তাহলে আসল ব্যাপার কি?
ছেলেঃ আপনি যেই পরিমান সারা শরীরে আটা ময়দা মেখেছেন, বৃষ্টিতে ভালো করে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা বা বুঝা যাবে না। বৃষ্টিতে ভালো মতো ভেজার পর আসল চেহারাটা দেখে আপনাকে নিয়ে সিদ্ধান্ত নেব!



৫।
জ্বীনের আছরঃ
একটা মেয়ে গাইনকোলজিস্টের কাছে আলট্রাসনো করতে এসেছে। ডাক্তার সাহেব আলট্রাসোনোর প্রোবটি তার পেটে ধরে ডাটা নিয়ে দেখলেন প্রায় তিন মাসের একটি ফিটাস।
ডাক্তার সাহেব জিজ্ঞেস করলেনঃ “কার সাথে এসেছেন”?
মেয়েটি বললঃ “ননদের সাথে”
ডাক্তার সাহেব অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেনঃ “আপনার স্বামী আসেন নি?”
মেয়েটি বললঃ “উনি তো বিদেশে থাকেন”
ডাক্তার সাহেব জিজ্ঞেস করলেনঃ “কবে বিদেশ গেলেন?“
মেয়েটি বললঃ “প্রায় পাঁচ বছর আগে।“

মেয়ের মুখে এই কথা শুনে ডাক্তার সাহেবের প্রায় মাথা ঘুরে গেল! কি বলে এই মেয়ে? উনি আবার ভালো করে পরীক্ষা করলেন এবং দেখলেন যে, মেয়েটা সত্যিই সত্যিই তিন মাসের প্রেগন্যান্ট।
ডাক্তার সাহেব আবার বললেনঃ “আপনি কি জানেন যে, আপনি সন্তান সম্ভবা? তিন মাস চলছে আপনার!”
ডাক্তার সাহেব ভেবেছিল মেয়েটি কেঁদে কেটে একাকার হবে এবং সাহায্যের জন্য অনুরোধ করবে।
কিন্ত মেয়েটি বেশ নির্লিপ্ত ভাবে বললঃ “স্যার, আমার উপর একটা শয়তান জ্বীনের আছর আছে। এই শয়তান জ্বীনই এই কাজটা করছে। অসভ্যটা প্রায় রাতেই আমারে জ্বালাতন করে!“
ডাক্তার সাহেব মেয়ের এই কথা শুনে একেবারেই হতভম্ব! এই কথা বলার সময় মেয়েটির গলা বা চোখের পাতা পর্যন্ত কোন কিছুই কাঁপলো না।
কিছুক্ষন চুপ করে থেকে মেয়েটি খুব ঠান্ডা গলায় বললঃ “স্যার আমার এখন কি করা উচিৎ?”
জ্বীনের কথা শুনে আর মেয়েটির কথা বলার ধরন দেখে ডাক্তার সাহেবের ভীষণ রাগ হল, উনি রেগে গিয়ে বললেনঃ “কেন আপনার সেই শয়তান জ্বীনকেই জিজ্ঞেস করুন, এখন আপনার কি করা উচিৎ?”
ডাক্তার সাহেবের কথা শুনে মেয়েটা আর কোনই কথা না বলে চুপচাপ চেম্বার থেকে চলে গেল।।
বাসায় ফিরে ডাক্তার সাহেব রাতের বেলা খাবার সময় ঘটনাটা নিজের স্ত্রীর সাথে শেয়ার করে বড় আক্ষেপ করে বললেনঃ “প্রত্যেকটা মেয়ের যদি এরকম একটা করে জ্বীনের আছর থাকত,
তাহলে আমাদের মানে স্বামীদের যে কি অবস্থা হতো?”



৬।
নাস্তিকঃ
শোভা – বুঝলি সোমা, সিদ্ধান্ত নিয়েছি অয়নকে আমি কোনভাবেই বিয়ে করব না। অসম্ভব ব্যাপার! সারা জীবন এভাবে কাটানো সম্ভব না!
সোমা – সর্বনাশ, বলিস কি তুই? পাঁচ বছর ধরে টানা প্রেম করে এত ঝড় ঝাপটা সহ্য করে এখন বলছিস বিয়ে করবি না! কেন?
শোভা – অয়ন মাত্র সেদিন স্বীকার করলো আমার কাছে যে ও একেবারেই নাস্তিক! ঘোরতর নাস্তিক!
সোমা – ও নাস্তিক, তাতে তোর কি, তুই তো আর নাস্তিক না! তোর সমস্যা কোথায়?
শোভা – কি যা তা কথা বলিস? ও তো আল্লাহ, বেহেস্ত, দোযখ, তাকদীর কোন কিছুই বিশ্বাস করে না। কি ভয়ানক ব্যাপার চিন্তা করেছিস?
সোমা – দূর এত ঘাবড়াচ্ছিস কেন? তোকে আমি খুব ভাল করেই চিনি, সেই প্রাইমারী স্কুল থেকে! বিয়েটা আগে হতে দে! বিয়ের পর কয়েক দিনের মধ্যেই উনি নিজেই বুঝে যাবেন বেহেস্ত, দোযখ এইগুলি কি আর এদের মধ্যে পার্থক্য কি?
আর আল্লাহ, তাকদীর এইসব বিশ্বাস করে নাতো? মধুচন্দ্রীমার সময়টা কেটে যাবার পর, দিনরাত আল্লাহর কাছে নিজের তাকদীর নিয়ে অভিযোগ করতে করতেই সারাজীবন কাটিয়ে দেবে.....................



৭।
রং নাম্বারঃ
প্রতিদিনের মত বাসার ছাদে চারবন্ধুর চরম আড্ডা চলছে। হঠাৎ চোখ পড়ল পাশে বাসার পাশের বিল্ডিংয়ে। তিনতলার বারান্দায় নতুন পরীর আগমন। একসাথে চারবন্ধুই লাফ দিয়ে উঠল। পরীর রূপ দেখে একসাথে চারজনই দিওয়ানা। কেউ কাউকে ছাড় দিবে না। অনেক বাকবিতন্ডার পর টস হলো চারজনের মধ্যে। টসে জিতে সাকিব বিজয়ের আনন্দে তখন থেকেই মেয়ের সাথে ফিল্ডিং মারা শুরু করে দিল, আর বাকি তিনজনের মুড খারাপ!

তিনদিন পরে সাকিব এসে বন্ধুদের কাছে সাহায্য চাইল এই মেয়ে পটানো জন্য। নিজেরদের মধ্যে চুক্তি মোতাবেক বাকি বন্ধুরা সবাই একজনকে সাহায্য করতে বাধ্য। সাকিব আবার দেশের সদ্য ব্যান হওয়া একটা ব্লগে গল্প, কবিতা এইসব লেখালেখি করে। এইরকম সুযোগ হাতছাড়া না করে সাকিব অতি দ্রুততার সাথে পুরো ঘটনার উপর একটা পোস্ট লিখে ব্লগে ড্রাফট লিখে রেখে দিল। মেয়ের সাথে ফিট হলেই সুন্দরীর পরীর সাথে সেলফি তুলে সেই ছবি সহ উড়াধুরা একটা পোস্ট দিবে। সবার সাথে আলোচনা করে কালকে বিকাল বেলা প্রেম নিবেদন করার সময় ঠিক করে ফেলা হলো।

পরেরদিন বিকেল বেলা সুন্দরী পরী কেবল প্রতিদিনের মতো বাসার গেট খুলে বাইরে বের হয়ে আসছে। নীল জিন্স প্যান্ট আর সাদা ফতুয়ায় মেয়েটাকে হুর পরীর মতো লাগছে দেখতে! আগের প্ল্যান মোতাবেক প্রথম দুইবন্ধু লিটন আর রাকিব বাসা থেকে আনা আপেল কাটার ছুরি হাতে নিয়ে মেয়ের সামনে যেয়ে হাজির। ছুরিটা পরীর চোখের সামনে নাচাতে নাচাতে লিটন বলল-
-যা আছে বের করে দাও। না হলে কিন্তু এই ছুরি সোজা জায়গা মতো ঢুকিয়ে দেব।
পরীও ভয়তো পেলেই না বরং অবাক হয়ে দুইজন দেখল পরী হঠাৎ করে লাফ দিয়ে উঠে হাই-সাই-ফাই কি সব বলে উঠল আর মুহূর্তের মধ্যে দুইজনই বুকে জোড়া পায়ের কিক খেয়ে ভুপাতিত। ওদের দুজনের ভুপাতিত অবস্থাতেই পরী এসে আরো কয়েকবার বেশ জোরে জোরে ইচ্ছেমতো লাথি মারল! একটু দুরেই সাকিব গলির মুখে লুকিয়ে ছিল, পরীর উদ্ধার দৃশ্যের পরের পর্বের জন্য! হঠাৎ উঁকি দিয়ে দুই বন্ধুকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে কিছুই বুঝল না সাকিব! ঘটনা কি? এদিকে সময়ও হয়ে গেছে পরের দৃশ্যের।
ফুল স্লীভ শার্টের হাত গুটাতে গুটাতে হিরো বেশে সাকিব এসে ওর সুন্দরী পরীর সামনে উপস্থিত!
-কে আমার ডার্লিংরে ভয় দেখায়? এত্ত বড় সাহস কার?

কিন্তু ঘটনা ঘটল একদম উল্টো। দুই পায়ের মাঝে একটা জোরে কিক খেতে খেতে সাকিব শুনতে পেল-
-আমি তোর ডার্লিং! দাড়া, আজকে তোর ডার্লিংগিরি জন্মের মতো ছুটাইয়া দিব। আর কাউরে ডার্লিং বলিব না কোনদিনও............
পরের মুহূর্তগুলি সাকিব গুনেও শেষ করতে পারল না কতগুলি লাথি খেল ও। ওর হুর পরী যখন সন্তুস্ট চিত্তে ওকে আদর করে ছেড়ে দিল, সাকিবও তখন বিপুল বেগে মাটিতে ভুপাতিত। আশেপাশে লোকজন এইসব ধুন্দমার কান্ড দেখে ছুটে আসতেই এবার পরী চিৎকার করে বলে উঠল-
-ছিনতাইকারী, ছিনতাইকারী, আমাকে বাঁচান! ও মাগো, আমাকে মেরে ফেলল..................
আর তারপর ওদের সামনেই সেই হুরপরী হাউমাউ করে কেঁদে ফেলল! তিন বন্ধুই এই কান্ড দেখে সাথে সাথেই তাজ্জব বনে গেল!

লোকজন সামনে এসে ওদেরকে প্রশ্ন করার আগেই দেখে লিটনের হাতে এখনও সেই আপেল কাটার ছুরি ধরা। তারপর যা ঘটল সেটা সেদিনের নব্য ইতিহাস!

কমপক্ষে দশ বারজনের পাঁচ মিনিট গনধোলাই যখন ওদের উপর শেষ হলো, সাকিব কোন রকমে চোখ পিট পিট করে তাকিয়ে দেখলো চাইনিজদের মতো সাদা পোষাক পড়া পাঁচ বা ছয় জনের একটা দল ওর হুর পরীর সামনে এসে সবাই এক এক করে কিভাবে যেন মাথা নীচু করে কুর্নিশ করল। জ্ঞান হারানোর আগে ব্যাপারটা সাকিবের বড় মাথায় এই ছোট বিষয়টা ঢুকল না।

পরেরদিন হাসপাতালের বেডে শুয়ে শুয়ে ওরা তিন জনই অবশেষে জানল যে সাকিবের সুন্দরী হুর পরী একজন কুংফুতে ব্ল্যাকবেল্ট পাওয়া প্রশিক্ষক। হঠাৎ লিটন কোন রকমে মাথা উঁচু করে সাকিবকে বললঃ
-হারামজাদা, তোর তো খাচ্চত খারাপ! তুই কি এই ঘটনা নিয়াও ব্লগে পোস্ট দিসছ?
-তাতে কি হইছে? সব ব্লগারদের দোষ, না? লোকজন যে দাদারে কবরে শোয়ানোর আগে দাদার লগে শেষ সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দেয়, সেইটার কোন দোষ নাই?
-কথা কম ক? পোস্ট দিসছ কিনা ক?
-হ, সকালেই দিছি। এখন তো দেখি এটা ব্লগের নির্বাচিত পোস্টেও চলে গেছে।
-কস কি? কি নামে পোস্ট দিসছ?
-আর কি দিমু? রং নাম্বার!



কিছু কথাঃ এই সিরিজের আগের পর্ব বেশ আগে লিখেছিলাম। এবার একটু অন্য ধরনের লেখা লিখলাম। ইন্টারনেটে প্রাপ্ত বেশ কিছু লেখা আবার নতুন করে ঘসেমেজে লিখেছি। উপরের লেখাগুলির কোন অংশই মৌলিক ভাবে আমার নয়। একজন গল্পকার হিসেবে নাপিতের মত ছুড়ির জায়গায় মাউস আর কিবোর্ড চালিয়েছি। নতুন এক ধরনের পরীক্ষাও বলা যায়! দেখি না ব্লগের সবাই কি বলে........................

এর আগের পর্ব পড়ুন: এক জীবনে বেশী কিছু আশা করা ভুল!


সবাইভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, মে ২০১৯

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫

করুণাধারা বলেছেন: যেমন ছবি তেমন লেখা! কিছুটা পড়েই হাসতে হাসতে শেষ হয়ে গেছি; সেটা জানাতেই এখন আসলাম, পরে আরেকবার আসার আশা রাখি।

০২ রা মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক দিন ধরে এটা পোস্ট দিব দিব করে দেয়া হচ্ছিল না , আজকে দিয়ে দিলাম।
পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য শুভ কামনা রইল।

২| ০২ রা মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ছুরি কাঁচি চালালেন আবার লিখলেন সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত :||

একটু হেসে নি B-)) :D =p~

০২ রা মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
মৌলিক লেখা গুলি যদিও আমার নয়, নতুন করে লেখা অংশগুলিতো আমার। তাই সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
পড়ে কেমন লাগলো?
শুভ কামনা রইল!!

৩| ০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো B-))

০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭

নীল আকাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য।

৪| ০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: ব্যাপক মজা পাইলাম..

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৫১

নীল আকাশ বলেছেন: আমার ব্লগ বাড়িতে আপনাকে সু স্বাগতম।
পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বেশ হয়েছে।

অবশ্যই ইন্টারেস্টিং।+++++

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: মাইদুল ভাই,
অবশ্যই ইন্টারেস্টিং। প্রথম ছবিটা কঠিনতম ছবি। এত মজার ছবি আমি নিজেই কম দেখেছি।
পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: =p~ =p~ =p~

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: বেশি বেশি হাসুন। এটা শরীরের জন্যও ভালো।

৭| ০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

মুক্তা নীল বলেছেন: নীল আকাশ ভাই,
প্রতিটি ছবির সাথে মজায় ভরা কৌতুক গুলো খুব ভালো লেগেছে। একদম প্রাণ খুলে হেসেছি। আপনি পারেনও বটে !!!
সবার প্রথম আর শেষ ছবিটা দেখে এখনো হাসছি।যদিও শেষের টা আগে দেখেছি কিন্তু প্রথম ছবিটা আজি দেখলাম তো তাই আরো হাসি পাচ্ছে। বিনোদন ব্যাপক+++
ভালো থাকবেন ।শুভকামনা রইল শুভেচ্ছা সহ।

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৪২

নীল আকাশ বলেছেন: অনেকদিন ধরে এই ধরনের পোস্ট দেই না। লিখে রেখেছিলাম আগেই। একদম শেষেরটা কেমন লেগেছে?
শুধু মন্তব্য দিলে হবে। পোস্ট কই? আপনি নিয়মিত পোস্ট না দিলে আমাকে কিন্তু মডারেটর ধরবে!!
ধন্যবাদ।

৮| ০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মজার

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩০

রঞ্জন রয় বলেছেন: পইড়া হায়েসতাছি। ব্যা-প-ক মজাররে। :P

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: আমার ব্লগ বাড়িতে আপনাকে সু স্বাগতম।
পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১০| ০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ২:৫০

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: দুষ্ট =p~

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৫৫

নীল আকাশ বলেছেন: ভাল কথা বলেছেন। ছবিগুলি অবশ্যই দুষ্ট।

১১| ০২ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়িনি। সময় করে এক সময় পড়ার ইচ্ছা আছে। তবে ছোট্ট একখান মন্তব্য করে যায় এখানে।

স্টিফেন কিং বলেছেন-

Hope is a good thing, maybe the best of things, and no good thing ever dies.


বেশি কিছু আশা করা ঠিক না বলে বলুন বেশি কিছু খুব বেশি কিছুরই যেন মানুষ আশা করে। কারণ, এই আশায় মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে।তবে এটা বলতে পারেন আশা পূর্ণ না হলে যেন সেটা সহজেই মেনে নেয়ার ক্ষমতা ও ধৈর্য অর্জন করে।

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৯:০৩

নীল আকাশ বলেছেন: নাম করনের কারন বুঝার জন্য এই সিরিজের প্রথম পর্ব পড়ে আসুন। তবেই বুঝবেন কেন এই নাম রেখেছি!
ধন্যবাদ।

১২| ০২ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

বলেছেন: মজা পেলাম

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
বেশি বেশি হাসুন। এটা শরীরের জন্যও ভাল।
ধন্যবাদ।

১৩| ০২ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২

নীলপরি বলেছেন: এককথায় দারুণ। :)

শুভকামনা

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৯:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্যও অনন্তর শুভ কামনা রইল!!

১৪| ০২ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১

ঢাবিয়ান বলেছেন: =p~ =p~ =p~ ফেসবুজে গিন্নীর স্ট্যটাসটা দারুন হইসে

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৯:০০

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
ব্লগের জন্য স্পেশাল করে শেষেরটা লিখেছিলাম, এটা কেমন লেগেছে?
ধন্যবাদ।

১৫| ০২ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশ ভাই,

সংগৃহীত হলেও হাসতে হাসতে পেটের নাড়ি ব্যথা হয়ে গেল। কোনটা ছেড়ে কোনটাকে বলবো। সবগুলি সুপারহিট।+++++

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: দাদা,
সংগ্রহ করা হলেও প্রত্যেকটা আমি একদম নতুন করে লিখেছি।
বই বের করার সিদ্ধান্তের জন্য অগ্রীম শুভেচ্ছা রইল!!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।

১৬| ০২ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: প্রথমটা পড়েই তো হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে গেল, পরেরগুলো পড়তেই পারলাম না। =p~

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: হায় হায় ব্লগের জন্য স্পেশাল করে শেষেরটা লিখেছিলাম, এটাই পড়েন নি?
ধন্যবাদ।

১৭| ০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা মজার হয়েছে সংগ্রহে ছুরিকাঁচি' র কাজ।

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: আরে এটা কে? মনিরা আপু নাকি?
প্রথম ছবিটা দেখে আমি টানা ২ মিনিটে হেসেছি। ভাবলাম সবার সাথে শেয়ার করি। ওটার জন্য পুরো পোস্ট লেখা!
পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৯:১৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: প্রিয় ভাই,

এতো মজা করে লিখেন কি করে? হা হা হা।হাসতে হাসতে অবস্থা খারাপ। হা হা হা।

০৩ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
বেশি বেশি হাসুন। এটা শরীরের জন্যও ভাল। বেশি হাসলে শরীরের রোগ জীবানু নাকি মারা যায়!
ধন্যবাদ।

১৯| ০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৯:৪১

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল আকাশ,



=p~ =p~ =p~

পাবলিক বুঝতে পারে নাই "কুমকুম বিউটি পার্লার" এর রহস্য। এটা ভবিষ্যতের পার্লার ।
আসল রহস্য তো এইটাই, কারন যে হারে এবং যে ভাবে কুমকুমেরা সাজুগুজু করছে আজকাল তাতে এমন বিগ সাইজের ইকুইপমেন্ট লাগবেই আগামীতে ---------------------


আর শুরুর থানার কাহিনী এতোদিন পরে কইলেন ? এতোদিন ডান্ডাটা ছিলো ঐখানে ????? :|| B:-)

০৩ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

নীল আকাশ বলেছেন: গুরু, আপনার ছবিই উপরে পোস্টে তুলে দিলাম। অরিজিনাল ছবির চেয়েও এটা ভালো হয়েছে। আশা করা যায় এবার কুমকুম বিউটি পার্লারের কার্যক্রম সবাই বেশ ভালো করেই বুঝতে পারবে।

মন্তব্য করতে দেরী হবার জন্য দুঃখিত।

জী একদম ঠিক বলেছেন। ডান্ডা গুলি কেন যেন সব সময় থানায়ই থাকে।

চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।

২০| ০২ রা মে, ২০১৯ রাত ১০:১৭

কাতিআশা বলেছেন: খুবি মজা পেলাম!!!!!!!!!!!!!

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ১১:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: আপু? আপনি অনেক দিন পরে আসলেন! ব্লগে অনিয়মিত হয়ে পড়েছিলেন নাকি? খুব ব্যস্ত?
বেশ কয়েকমাস হয়ে গেল নতুন কোন পোস্ট দিচ্ছেন না?
পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২১| ০২ রা মে, ২০১৯ রাত ১০:২৪

রাকু হাসান বলেছেন:


হাহাহা মজা পেলাম বেশ । ৩ নাম্বার টা দারুণ লাগলো । এমনটা হতে মনে হচ্ছে খুব একটা দেরি লাগবে না । এমন প্লটে ( ৩ নাম্বারের) লেখা আমি এখনও পড়িনি । হাসলাম । হাসালেন নীল ভাই । অবাক হই এত লিখেন কিভাবে । আরও লেখার তাওফীক দান করুক । ভালো থাকুন।

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ১১:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী রাকু ভাই,
বেশ কয়েকদিন আগে আমার এক স্কুল ফ্রেন্ড প্রথম ছবিটা গ্রুপে শেয়ার দিয়েছিল। দেখে হাসতে হাসতে আমি শেষ। ভাবলাম ব্লগেও শেয়ার করি। বাকি লেখাগুলি ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে আমি নতুন করে আবার লিখেছি।
৩ নাম্বারটা ফেসবুকীয় ভাষায়ই লিখেছি। এই সবই চলছে আজকাল ফেসবুক। বাস্তবতা তুলে ধরার চেস্টা বলতে পারেন।
ভাল থাকুন প্রিয় ভাই।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।

২২| ০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১২:৪৮

অর্পিতা মন্ডল বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। কুমকুম বিউটি পার্লারের ছবিটা না বাঁধাই করে টাঙিয়ে রাখার মতো ছবি।

০৩ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: অবশেষে আমার ব্লগ বাড়িতে আসলেন। সু স্বাগতম রইল আপনার জন্য।
আপনার মন্তব্যের সাথে একমত দেখেই ব্লগের এই পোস্টে কুমকুম বিউটি পার্লারের ছবি পারামেন্টলি টাঙিয়ে রাখলাম। যে যখন খুশি এসে দেখে যেতে পারবে।

সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং অনন্তর শুভ কামনা রইল।

২৩| ০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১২:৫৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



একদম রম্যের ডিব্বা। দারুণভাবে সম সামিয়ক বিষয়গুলো তুলে এনেছেন। ছবিগুলো তো অসাম!! আপনার লেখনী আমাকে ভীষণ টানে। আছে জানার আর ভাবনার খোরাক। শুভ কামনা রইলো, প্রিয় ভাই।।

০৩ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০২

নীল আকাশ বলেছেন: কাওসার ভাই,
আপনার কবিতাটা পড়ে আসলাম। চমৎকার ক্ল্যাসিক্যাল প্রেমের কবিতা। হঠাৎ দুস্টামি করতে ইচ্ছে করল দেখে মন্তব্য ঐভাবে করেছি। আপনার টাচস্ক্রিন কবিতাটা আমার পড়া এই ব্লগের অন্যতম সেরা কবিতা। আমার প্রিয়তে রাখা আছে। আজকেও যেয়ে পড়ে আসলাম।
মাথায় মাঝে মাঝে বিভিন্নরকম ভুত চাপে আর আমিও বিভিন্নরকম পোস্ট দেই।
সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং অনন্তর শুভ কামনা রইল।

২৪| ০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১:৫০

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আবার আসলাম। রাত হয়ে গেছে। পোস্টও বেশি বড়। তাই পড়লাম না। তাছাড়া শিরোনামের যথার্থতার জন্য প্রথম পর্বটি আগে পড়ত্এ হবে। এটা একটা কারণ।

যাইহোক, আসবো আবার। পাঠ প্রতিক্রিয়া জানাবো তখন।

ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুন। শুভ রাত্রি..

০৩ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২২

নীল আকাশ বলেছেন: আমি কিন্তু আপনার জন্য অপেক্ষা করব। ১ম পর্বটা আপনার ব্লগে আসার আগে মনে হয়ে দিয়েছিলাম। ওটা পড়ার পর এই নাম করন আপনার নিজেরও পছন্দ হয়ে যাবে।
ফিরে আসার জন্য আবারও ধন্যবাদ রইল।

২৫| ০৩ রা মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: Male Chauvinist P.....

০৩ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯

নীল আকাশ বলেছেন: আমাকে যদি এটা বলেন তাহলে উপরের ১৯ নাম্বার মন্তব্য পড়ে কি বলেন সেটা জানতে ইচ্ছে করছে!
আমার ব্লগে এসে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল!

২৬| ০৩ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬

আখেনাটেন বলেছেন: হাসলুম কিছুক্ষণ। আমি আবার জোকস ভালো পাই। গত বইমেলা থেকে হিউমার টাইপের বই-ই কিনেছি বেশ কয়েকটা।


০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: জী এস ভাইয়ের এডিট করা কুমকুম বিউটি পার্লারের সবকিছু ভালো করে চিনে রেখেছন তো?
বলা তো যায় না কোন দিন কি কাজে লেগে যায়!
অনেক দিন পরে আপনাকে দেখে খুব ভাল লাগল।
কোথায় ডুব দিয়েছিলেন এতদিন?
শুভ রাত্রী এবং ধন্যবাদ।

২৭| ০৩ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

জোছনাস্নাত রাত্রি বলেছেন: প্রতিটি ছবির সাথে মজায় ভরা কৌতুক গুলো খুব ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ।

০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: আমার ব্লগে এসে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল!

২৮| ০৩ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯

সুমন কর বলেছেন: ইমেজগুলো আগে দেখেছিলাম। কিন্তু লেখাগুলো পড়ে মজা পেলাম। আর আমি এধরনের লেখা আগে পড়িনি। তাই নতুন হিসেবেই পড়লাম।
+।

০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১০:৫২

নীল আকাশ বলেছেন: সম্ভবত আপনি আমার আগের এই ধরনের লেখা পড়েন নি। তাই এই রকম মনে হচ্ছে।

নিন পড়ে আসুন এই ব্লগের অন্যতম মজার একটা লেখা, সেরা কিনা পড়ার পর আপনিই বলবেন-
ব্লগে হিট হতে চান - গামলা ভর্তি মন্তব্য চান – নিন সহী তরীকা সমাহার!

আমার ব্লগে এসে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল!

২৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

হারাধণ০২ বলেছেন: দারোগার গল্প এবং ১৯ নম্বর মন্তব্যের শেষটা পড়ে বুঝলাম আপনার আগের পোস্টে আমি যে মন্তব্য করেছিলাম তার কিছু সংশোধনী দরকার আছে।বুট জুতার লাথি খেয়ে কারো মগজ শুধু স্থানচ্যুতই হয় নাই বরং জুতাটা এখনো ওখানে গেঁথে আছে।
অনেক মজা পেলাম। অনেক ধন্যবাদ।

০৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:০০

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
আমার ব্লগে ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ। আমি আপনাকে আমার আগের একটা প্রতি পোস্ট মন্তব্য করেছিলাম। মডারেটর ডিলিট করে দেয়ার কারনে সেটা মনে হয় পড়তে পারেন নি। আপনি কি আপনার আগের ব্লগে ঢুকতে পারছেন ? না পারলে নীচের ইমেইলে যোগাযোগ করুন। আশা করি মডারেটর ঠিক করে দিবেন।


ব্লগের এই জুতার লাথি খাওয়া ব্লগারকে নিয়ে এটা লিখেছিলাম। সময় পেলে পড়ে আসতে পারেন। এরপরও এর কোন লজ্জা শরম হয়না। কুকুরের লেজ কখনোই সোজা হয় না, জানেন তো। তরীকা নাম্বার ২ এর জন্যই লেখা হয়েছিল।
ব্লগে হিট হতে চান - গামলা ভর্তি মন্তব্য চান – নিন সহী তরীকা সমাহার!

চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আশা করি সব সময়ই আপনাকে পাশে পাব।

৩০| ০৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: ঠিক আছে।

০৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫

নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ। ডিলিট করে দিয়েছি। এই ইমেইলেই আপনি মেইল করুন। আমি সাথে সাথেই পেয়ে যাব।
শুভ কামনা রইল।

৩১| ০৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:২২

আরোগ্য বলেছেন: নো মোর কমেন্ট, অনলি প্রিয়তে।

অসুস্থ দেহের এন্টিবায়োটিক :)

০৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: মাহে রামাদানের শুভেচ্ছা রইল!
নো মোর কমেন্ট, অনলি প্রিয়তে। - এমন মন্তব্য করলে লেখকের আর কি বা বলার থাকে?
অসুস্থ দেহের এন্টিবায়োটিক - ভালোই বলেছেন!!
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আশা করি সবসময়ই আপনাকে পাশে পাব।
শুভ কামনা রইল!!

৩২| ০৫ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

করুণাধারা বলেছেন: আজকাল সামুতে ঘুরতে এসে মন খারাপ হয়ে যায়, ভালো পোস্টের অভাব প্রকট হয়ে উঠছে দিন দিন। এর মধ্যে এই পোস্টটা মনে হলো মরুভূমিতে মরুদ‍্যান। আমি কয়েকবার পড়লাম, প্রতিবারই একই রকম আনন্দ পেলাম.......

প্রথম পর্বটাও অন‍্যরকম ভালো ছিল, কিন্তু সেটা কিছুটা ছোট ছিল। এই পোস্টে অনেকগুলো গল্প, ছবি আর গল্প- সবগুলোই নতুন লাগলো আমার কাছে। এমন নতুন নতুন ধরনের পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনার হাত আরো খোলতাই হোক, শুভকামনা রইল।

প্রতিমন্তব্যগুলো সমান আকর্ষণীয়। B-)

০৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:২৩

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় আপু,
মাহে রামাদানের শুভেচ্ছা রইল!
প্রতি মন্তব্য দিতে দেরী হবার জন্য দু:খিত। নিজের আরেকটা পোস্ট নিয়ে বেশ ব্যস্ত ছিলাম।
বেশ কয়েকদিন আগে আমার এক স্কুল ফ্রেন্ড প্রথম ছবিটা গ্রুপে শেয়ার দিয়েছিল। দেখে হাসতে হাসতে আমি শেষ। ভাবলাম ব্লগেও শেয়ার করি। ওটার জন্য বাকী পুরো পোস্টটা লেখা!

এর মধ্যে আবার বড় ভাই (জী এস ভাই ) ১ম ছবিটা কারুকাজ করে দিল। দেখে আর লোভ সামলাতে পারলাম না। আসল পোস্টেই দিয়ে দিয়েছি।

আমাকে নিয়ে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য মন থেকে শুভ কামনা রইল। মাঝে মাঝে ভিন্ন ধরনের লেখা লিখতে ইচ্ছে করে।

ভালো থাকবেন আপু, সব সময়। ধন্যবাদ।

৩৩| ০৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল আকাশ,




প্রতি মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

আপনার জম্পেশ রম্য পোস্টে জম্পেশ করে মন্তব্য করতে গিয়ে কুমকুম বিউটি পার্লারে একটু সাজিয়ে নিতে হলো মন্তব্যটিকে। আর সেটাই আপনি আবার সদর দরজায় টাঙিয়ে দেবেন, জীবনে এতো বেশী আশা করি নাই........... :P

০৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:১০

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
মাহে রামাদানের শুভেচ্ছা রইল!
কি করব বলুন? এত কষ্ট করে ছবিটা সাজিয়ে দিয়েছেন দেখে আর নিজের লোভ সংবরন করতে পারলাম না।
আমার অরিজিনাল ছবির চেয়েও এটা অবশ্যই অনেক অনেক ভালো হয়েছে। সবাই এবার কুমকুম বিউটি পার্লারের কার্যক্রম বেশ ভালো করেই বুঝতে পারবে।

তারপরও তো জীবনে কিছু কিছু আশা করতেই হয়!!

আমার ব্লগে আপনার পদচারনা সব সময়ই আনন্দময় হয়, ধন্যবাদ আপনাকে।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।

৩৪| ০৬ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

উরিব্বাস! ফাটাফাটি সব জোকস!
হাসতে হাসতে শ্যাষ!!!

০৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:০৬

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
মাহে রামাদানের শুভেচ্ছা রইল!
বেশি বেশি হাসুন। এটা শরীরের জন্যও ভাল। বেশি হাসলে শরীরের রোগ জীবানু নাকি মারা যায়!
ধন্যবাদ।

৩৫| ০৯ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এক্সপেরিমেন্ট ভাল হইছে।

১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: ব্লগের সেরা রম্য লেখকের এত চমৎকার মন্তব্য পড়ে খুব খুশি হলাম।
ধন্যবাদ, শুভ কামনা এবং মাহে রামাদানের শুভেচ্ছা রইল।

৩৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯

মনস্বিনী বলেছেন: বেশ মজা পেলাম।

২২ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:২২

নীল আকাশ বলেছেন: পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৩৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

ইসিয়াক বলেছেন: পুরাই হাসির ডিব্বা .......।
হা হা হা ...হি হি হি.....হো হো হো.......

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: হা হা হা।
সবাইকে মজা দেবার জন্যই এটা লেখা।
ধন্যবাদ।

৩৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৪

শের শায়রী বলেছেন: সেইরাম মজা পাইছি, বিকাল টা হাসিতে ই কেটে গেল। :D

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: পুলিশের ডান্ডা নিয়ে'টা সবচেয়ে মজা করে লিখেছি।
উপরে যা যা পড়েছেন সবগুলি আমি নতুন করে লিখেছি।
শুভ কামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.