নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগ-বাড়ির সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ছাড়া এই ব্লগ-বাড়ির কোনো লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
অনেকদিন পরে আবার এই সিরিজ লিখতে বসলাম। লেখার এই পর্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এখানে থেকে এর ব্যাপক বিস্তার ঘটানো হয়েছে খুব সুপরিকল্পিতভাবে। সারা বিশ্বের মতো আমাদের দেশেও এই জঘন্য আচরণের প্রচারনা খুব সুক্ষ্মভাবে এখন চালানো হচ্ছে বিভিন্ন সামাজিক সাইট এবং অনলাইন অনুষ্ঠানের নামে। এদের আসল চরিত্রের মুখোশ উন্মোচনা করা খুব দরকার হয়ে পরেছে এখন। ঘটনার ধারাবাহিক বুঝারে জন্য এর আগের দুইটা পর্বও পড়ে আসার জন্য অনুরোধ রইলো।
অবিশ্বাস্য হলেও, সমকামিতা হলো আসলে একটা বিরাট পণ্য। এর বানিজ্যকীকরণ দ্রুতই হয়েছে কারণ এর সাথে প্যারেন্টিং এর চাহিদা কম থাকে। যুক্তরাজ্যের এক্সটার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইভলুশনারী জেনেটিসিস্ট এল্যান মুর মানুষের সমকামিতাকেও সেভাবেই দেখেছেন। তার ভাষায়, সমকামিতার বিস্তারের প্রধান কারণ পরিবার ও সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতাহীনতা বা এককথায় অসামাজিকতা সমকামীতাকে শখে পরিণত করে। সমকামিতার সাথে জীববিজ্ঞানের চাইতে সমাজবিজ্ঞানের ভূমিকাই মূখ। কারণ আজ পর্যন্ত শত চেস্টা করেও কোন গবেষণার মাধ্যমে সমকামিতার সাথে জীববিজ্ঞানের নিশ্চিত কার্যকারণ কোন সূত্র আবিষ্কৃত হয়নি।
আধুনিক বিজ্ঞান প্রকাশ্যেই ঘোষনা করেছে সমকামী জিন বলে আসলে কিছু নেই। (সূত্র ১) এবং এর আগে এই বিষয়ে যা যা দাবী করা হয়েছিল সবগুলি ছিল নির্লজ্জ মিথ্যাচার।
বিস্তারের প্রথম ধাপঃ
সমকামিতা নিয়ে কিছু মানসিক রোগের থিওরী প্রথম দিয়ে গেছেন সিগমন্ড ফ্রয়েড এবং এর সমসাময়িক কিছু মনোবিদ। তবে এর বিস্তারে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন আলফ্রেড চার্লস কিনসে। ১৯৪৮ সালে এই বিজ্ঞানী বের করেন তার প্রথম বই ‘Sexual Behavior in the Human Male’। ১৯৫৩ সালে প্রকাশিত হয় তার আরেকটি বই 'Sexual Behavior in the Human female’। এই দুইটা বই পাশ্চাত্যে প্রবল ঝড় তোলে, যৌনতা সম্পর্কে পাশ্চাত্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে আমূল পরিবর্তন এনে দেয়। পাশ্চাত্যের সামাজিক ইতিহাসকে এই বই দুইটার মতো হুট করেই আর কোন কিছু বদলে দিতে পারে নি। আজকের পাশ্চাত্য সমাজে প্রচলিত সেক্স এডুকেশান কিনসের কুখ্যাত এই দুইটা বইয়ের ওপরই নির্ভর করে আজও পরিচালিত হচ্ছে। যৌনতা সম্পর্কে আধুনিক পশ্চিমা সমাজের ধ্যানধারণা একেবারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গড়ে উঠেছে আলফ্রেড কিনসের এই দুইটা বইয়ের উপর ভিত্তি করে। এই দুই বইতে কিনসে এমন কিছু কথা এবং তত্ত্ব দাবী করেছেন যা এই পৃথিবীতে মানুষ আগে কখনই জানতোই না বা চিন্তাও করে নি। (সূত্র ৪)
কিনসে দাবী করেন যে, প্রতিটা শিশুই জন্মের পর থেকেই সেক্সুয়ালী এক্টিভ, সাতমাস বয়সী একশিশু এবং একবছরের নিচের আরও পাঁচজন শিশুকে কিনসে নাকি মাস্টারবেট করতে দেখেছে। (সূত্র ২, ৩)। শিশুরা বয়স্ক সঙ্গী/সঙ্গীনীদের সঙ্গে আনন্দদায়ক এবং উপকারী যৌনমিলন করতেই পারে এবং করতে দেয়া উচিত। (সূত্র ২, ৩) পিতামাতার উচিত ৬-৭ বয়স থেকে শুরু করে শিশুদের মাস্টারবেট করতে শিখানো এবং মিলেমিশে একসঙ্গেই মাস্টারবেট করা। কিনসে দাবী করেন ৩৭% পুরুষ হোমোসেক্সুয়াল এক্সপেরিয়েন্সের সম্মুখীন হয় বয়ঃসন্ধিকাল থেকে বৃদ্ধ হবার সময়ের মধ্যে। (সূত্র ২)
কিনসে দাবী করেন, মানব যৌনতার ওপর কারও কোন কর্তৃত্ব ফলানো চলবে না। যার যা মন চাইবে, সে তাই করতে পারবে, এটাই স্বাভাবিকতা। সমকামিতা স্বাভাবিক, শিশুকাম, মাস্টারবেশন স্বাভাবিক, স্বাভাবিক সব ধরণের বিকৃত যৌনাচার, বরং নারী-পুরুষের স্বাভাবিক অন্তরঙ্গতাই অস্বাভাবিক। (সূত্র ৩)। পরবর্তীতে এই কুখ্যাত বিজ্ঞানীর কাজগুলো রিফিউটেশানের শিকার হয়েছে পাশ্চাত্যের বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের দ্বারাই। যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, আলফ্রেড কিনসের দাবীগুলোর তেমন কোন সায়েন্টিফিক ভিত্তিই নেই, তার তথ্য এবং উপাত্তগুলো যথেষ্ট পরিমাণে গোঁজামিলে ভরপুর। (সূত্র ৩) এক্সপেরিমেন্ট করার জন্য অনেক সময় সাবজেক্টের ওপর চরম যৌন নির্যাতনও চালানো হয়েছে, রেহায় দেওয়া হয়নি এমন কি ছোট্ট ছোট্ট শিশুদেরকেও। কিন্তু ক্ষতি যা হবার তা আগেই হয়ে গেছে। কিনসে সব ধরণের বিকৃত যৌনাচারগুলিকে স্বাভাবিক করার যে জোর দাবী উঠেছিল তা বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে বেশ কিছু গোষ্ঠি এবং কর্পোরেশন নিজেদের স্বার্থ বাস্তবায়নের জন্য। এরাই বছরের পর বছর ধরে বস্তায় বস্তায় ডলার ঢেলে কিনসের ভুয়া দাবীগুলো বিজ্ঞানের সহী শুদ্ধ পোশাক পরিয়ে উপস্থাপন করেছে পুরো বিশ্বের সাধারণ মানুষদের কাছে। ক্রমাগত গুনগান গাওয়া হয়েছে সমকামিতার, শিশুকামের। সেক্স এডুকেশানের নামে বাচ্চাদেরকে ছোট্টবেলা থেকেই শিক্ষা দেওয়া হয়েছে সমকামিতা, মাস্টারবেশন, এনাল সেক্সের মতো জঘন্য বিষয়গুলো। ঠান্ডা মাথায় পশুকাম, শিশুকামকে স্বাভাবিক বলে ঘোষনা করার আপ্রাণ চেস্টা করা হয়েছে। এইসব কাজে যথেচ্ছা ব্যবহার করা হয়েছে প্রচলিত সবধরনের মিডিয়াকে। মিডিয়ার ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমেই সমকামীদেরকে স্বাভাবিক দেখিয়ে সমাজের মূলধারায় নিয়ে আসার আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এই কাজের জন্য নিষিদ্ধ পর্ণ ইন্ডাষ্ট্রিকেও ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। সেখান থেকে নিত্যনতুন পর্নমুভির মাধ্যমে হাতে-কলমে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে সমকামিতা সহ সকল বিকৃত যৌনাচারের। যার ফলাফল এখন ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই খুব সহজেই এর সত্যতা পাওয়া যায়।
আলফ্রেড কিনসের এই হঠাৎ উত্থান কিন্তু নিজে নিজে হয়নি। তাকে দিয়ে খুব ঠান্ডামাথায় এই জঘন্য কাজটা করানো হয়েছে। তাকে প্যাট্রনাইজ কারা করেছে দেখলে, অবশ্য অনেকেই অবাক হবেন না, সেই কুখ্যাত রকফেলার সোসাইটি। ইন্টারনেটে কিনসে’র লাইফস্টোরী থেকে যা পাওয়া গেলঃ
Kinsey officially began sexual research in 1941 with the help of funds from the Rockefeller Foundation and the assistance of the National Research Council. In 1947 Kinsey founded the Institute for Sex Research at Indiana University, now simply known as The Kinsey Institute. What has become clearer in the years since the publication of the Kinsey reports is that Kinsey was not merely gathering information about other people’s sexual experiences, but he was also engaging in assorted sexual practices with various members of the research team. (সূত্র ৬)
ব্যক্তিগত জীবনে কিনসে কেমন ছিলেন সেটা জানার জন্য খোঁজ নিতেই পাওয়া গেল তার সাথেই কাজ করা একজন ব্যক্তির অটোবায়োগ্রাফী। দেখুন উনি কিনসে সর্ম্পকে কি বলেছেনঃ Instead of the staid atmosphere most people associate with academia, the Institute for Sex Research became a kind of sexual utopia for the gratification of the appetites of Kinsey and his team. According to one biographer, “Kinsey decreed that within the inner circle men could have sex with each other; wives would be swapped freely, and wives too, would be free to embrace whichever sexual partners they liked.” Kinsey himself engaged in various forms of heterosexual and homosexual intercourse with members of the institute staff, including filming various sexual acts in the attic of his home. (সূত্র ৬)
কিনসে স্কেল - নামেই যার বিরাট ঘাপলাঃ
সুকৌশলে কিনসে একটা মানবজাতীর যৌনতার একটা স্কেল তৈরি করেছেন যেটা আজও সারাবিশ্বে প্রচলিত।
এটাকে কিনসে’র স্কেল বলা হয়।
কিনসে’র সেই স্কেল সর্ম্পকে আপনারা কতটুকু জানেন?
The Kinsey’s graded scale to define human sexuality:
0- Exclusively heterosexual with no homosexual
1- Predominantly heterosexual, only incidentally homosexual
2- Predominantly heterosexual, but more than incidentally homosexual
3- Equally heterosexual and homosexual
4- Predominantly homosexual, but more than incidentally heterosexual
5- Predominantly homosexual, but incidentally heterosexual
6- Exclusively homosexual
কিনসে’র এই স্কেলের মাঝেই বিরাট ঘাপলা আছে। ভালো করে খেয়াল করুন। ৭টা ধাপ এবং একমাত্র সুস্থ স্বাভাবিক যেই ধাপ সেটাকেই “০” বা শূন্য দিয়ে মার্ক করা হয়েছে। প্রতিটা ধাপেই সমকামিতা’কে যোগ করা হয়েছে যেন এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। এবং এটার উল্টো বা বিষমকামিতা অস্বাভাবিক। আরও খেয়াল করুন, সমকামিতা’কে সহজভাবে বাইনারী স্কেলে প্রকাশ করলেই যেখানে হতো (হ্যাঁ বা না), সেখানে কিনসে জোর করে এটাকে আরও ৬টা ভাগে বিভক্ত করেছে ইচ্ছাকৃত ভাবে। Exclusively/Predominantly/Incidentally এই শব্দগুলির প্যাঁচে ফেলে কাউকে তার অজান্তেই সমকামী বলে ঘোষনা করে দেয়া যায়। ০ এবং ৬, এই দুইটা ধাপের দিকে খেয়াল করুনঃ
0- Exclusively heterosexual with no homosexual
6- Exclusively homosexual
স্কেলটা যেভাবে দেয়া হয়েছিল সেই হিসেবে হওয়া উচিত ছিল 6- Exclusively homosexual with no heterosexual. কিন্তু তা দেয়া হয়নি। এভাবেই পুরো স্কেল সহ দুইটা বইতেই ইচ্ছেকৃতভাবে রিসার্চ ডাটাগুলি এমন করে সাজানো হয়েছে যেন মোট জনসংখ্যার মধ্যে সমকামীদের পারছেন্টেজ বেশি দেখানো যায়। সহজ ভাষায় বলা যায়ঃ Kinsey scale normalizes homosexuality and helped contribute to inflated percentages in some findings. (সূত্র ৭)
কিনসে ধোঁকাবাজির ভয়ংকর সব নমুনাঃ
১৯৪৮ সালে প্রকাশিত বই ‘Sexual Behavior in the Human Male’ যেই দাবীগুলি করা হয়েছে সেইগুলি দেখুনঃ
The report asserted that nearly 69% of white males in the United States had sex with prostitutes. (সূত্র ৮) and also said “it is probably safe to suggest that about half of all married males have intercourse with women other than their wives, at some time while they are married.” (সূত্র ৯) Most surprising were the claims about the incidence of homosexuality among American men. Kinsey claimed 37% of males had homosexual physical contact to the point of orgasm at least once. (সূত্র ১০) Furthermore, he claimed 10% of all males are exclusively homosexual for at least three years between the ages of 16 – 55, and 4% of males are exclusively homosexual throughout the entirety of their lives. (সূত্র ১১) In Sexual Behavior in the Human Female, Kinsey further asserted between 2 – 6% of unmarried females are exclusively homosexual between the ages of twenty and thirty-five. (সূত্র ১২) While there was significant criticism of Kinsey’s claims, Ronald Bayer notes that for “homosexuals who were just beginning their efforts at organization and the struggle for social acceptance and legal rights, the findings were emboldening.” (সূত্র ১৩)
কিনসে এখানেই থেমে থাকে নি। সরাসরি এরপর আমেরিকার প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থাকে আক্রমণ করেছেনঃ
Kinsey suggested American society’s moral revulsion to many of the sexual acts he described originated in “ignorance and superstition” and not in “scientific examinations of objectively gathered data.” Kinsey argues “We should no longer look at sexual behavior in the categories of right versus wrong, but instead in the categories of more common versus less common”. (সূত্র ১৪)
অর্থাৎ কিনসে নিজেই ঘোষনা করে দিয়েছেন সমকামিতাকে এখন থেকে আর wrong / ভুল বলে গণ্য করা যাবে না। আর সেই জন্যই কিনসে সর্ম্পকে বলা হয়ে থাকেঃ
During the Twentieth Century, no one individual did more to bring homosexuality into the public forum than Alfred Charles Kinsey.
কিনসে তার বইতে সমকামিতার সপক্ষে প্রচুর ডাটা দিয়েছেন। কিন্তু এইসব ডাটার বেশিরভাগই ভুল বা অবৈধ পথে যোগার করা হয়েছে। মিথ্যাচারও করা হয়েছে প্রচুর।
১। The most glaring problem with his data is the source of his sample. While the sample for Sexual Behavior in the Human Male numbered over 5,000, a disproportionate number came from prison inmates, many of whom were sex offenders. (সূত্র ১৫)
২। The Kinsey team interviewed some African Americans, but their data was not included in the tabulations. Furthermore, Kinsey over-sampled people recruited via homosexual-friendly organizations or magazines. College students also represented a disproportionate number of his sample. Jones and Yarhouse rightly critique these problems with Kinsey’s sample and say: “This is obviously not the type of methodology a person would implement if he or she were trying to get a representative outlook on the sexual behavior of the general population.” (সূত্র ১৬)
৩। Writing in 1949, W. Allen Wallis of the University of Chicago criticized Kinsey’s failure clearly to distinguish between hard statistical data and the more broad category of supplementary data and said, “Conclusions based on the sociological interpretations or the supplementary data are frequently stated along with those based on the statistical data, and it is frequently difficult to judge what the basis is for a given conclusion.” (সূত্র ১৭)
৪। Much of what Kinsey called “data” was actually vulgar, pornographic material with no morally redeeming value. He went so far as to include graffiti from bathroom walls in his research. Attempting to dignify the unwholesome filth often scrawled in public bathrooms, Kinsey noted, “From the days of ancient Greece and Rome, it has been realized that uninhibited expressions of sexual desires may be found in the anonymous inscriptions scratched in out-of-the-way places by authors who may freely express themselves because they never expect to be identified.” (সূত্র ১৮)
৫। The most disturbing and hotly debated part of Kinsey’s research is chapter 5 of Sexual Behavior in the Human Male titled, “Early Sexual Growth and Activity.” Kinsey gathered data from people who can only rightly be called child molesters. Describing the source of some of his data on small children he said, “Better data on pre-adolescent climax come from the histories of adult males who have had sexual contacts with younger boys and who, with their adult backgrounds, are able to recognize and interpret the boys’ experiences.” (সূত্র ১৯) Kinsey then goes on to say that “9 of our adult male subjects have observed such [pre-adolescent] orgasm. Some of these adults are technically trained persons who have kept diaries or other records which have been put at our disposal; and from them we have secured information on 317 pre-adolescents who were either observed in self masturbation, or who were observed in contacts with other boys or older adults.” (সূত্র ২০) This disturbing description of child molestation is accompanied by a statistical chart that documents the observation of pre-adolescent experiences in orgasm for children between the ages of 2 months and 15 years old. Later on in the book, Kinsey discusses masturbation and says, “Of course, there are cases of infants under a year of age who have learned the advantage of specific manipulation, sometimes as a result of being so manipulated by older persons; and there are some boys who masturbate quite specifically and with some frequency from the age of two or three.” (সূত্র ২১) Another chart in the male report titled “Speed of Adolescent Orgasm” records the length of time it took for children to reach climax and includes the notation, “Duration of stimulation before climax; observations timed with a second hand or stop watch. Ages range from five months of age to adolescence.” (সূত্র ২২) Perhaps the most painful reading in the male report is the description of children who supposedly experienced orgasm, a description supplied from adults who had sex with children, describing the children “groaning, sobbing, or more violent cries, sometimes with an abundance of tears (especially among younger children)” and also children who “will fight away from the partner.” This final description sounds like a terrified child being molested. (সূত্র ২৩, ২৪)
কিনসে’র বইতে সবচেয়ে বড় মিথ্যাচার যেটা নিয়ে করা হয়েছে সেটা হলো ১০% এর মিথ। কিনসে বই দুটিতে দাবী করেছেন, সেই সময়ে আমেরিকান জনগোষ্ঠির নূন্যতম ১০% সমকামী ছিল। এটা পুরোপুরি মিথ্যা দাবী ছিল। সেই সময় যদি ১০% হয় থেকে, তাহলে এখন তো অনেক বেশি হবার কথা, তাই না? চলুন তাহলে রিসেন্ট একটা আমেরিক্যান স্টাটিস্টিক্যাল ডাটা/সার্ভে দেখে আসি যেখানে এদের পারছেন্টেজ খুব সুন্দর করে দেয়া আছে দেয়া আছে।
The pro-homosexual Williams Institute at UCLA’s School of Law reported in 2011 that about 3.5% of American adults self-identify as lesbian, gay, or bisexual and that a further ০.03% identify as transgender. Among the 3.5% who identify as gay, lesbian, or bisexual, bisexuals comprise a slight majority of 1.8% as opposed to 1.7% who identify as gay or lesbian. About 1.1% of women and 2.2% of men self-identify as exclusively homosexual. (সূত্র ২৫)
Heterosexual physical relationship এর উপর কিনসে অনেক আগে থেকে ক্ষিপ্ত ছিল যার প্রমান তার তার বিভিন্ন লেখাতেই পাওয়া যায়। Paul Robinson তার বইতে কিনসের এই ব্যতিক্রম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কথা স্পষ্টভাবে লিখে গেছেন (সূত্র ২৬)। সুতরাং কিনসের স্বাভাবিক যৌনসর্ম্পক’কে বা বিষমকামিতা’কে খারাপভাবে দেখানোটাতে অবাক হবার কিছুই নেই। নীচের অংশটুকু পড়ে দেখুন, নারী পুরুষের স্বাভাবিক যৌনসর্ম্পক’কে কিনসে কি দৃষ্টিতে দেখতেনঃ
Robinson noted that Kinsey strongly implied “all orgasms were equal, regardless of how one came by them, and that there were accordingly no grounds for placing heterosexual intercourse in a privileged position”.
“The notion of outlet, for all its apparent innocence, performed impor¬tant critical services for Kinsey. Principal among these was the demotion of heterosexual intercourse to merely one among a democratic roster of six possible forms of sexual release (the six, in order of their treatment in the Male volume, were masturbation, nocturnal emissions, heterosexual petting, heterosexual intercourse, homosexual relations, and intercourse with animals of other species) . . . . marital intercourse, was even more rudely confined to a single chapter toward the back of the book, where it received about one third the attention devoted to homosexual relations .... a remarkable feat of sexual leveling . . . the fundamental categories of his analysis clearly worked to undermine the traditional sexual order [Robinson, 1976, pp. 58, 59; emphasis added]. Robinson here points out a basic truth about the presentation of Kinsey's work: it was designed "to undermine the traditional sexual order." Of course, there is nothing wrong with trying to change the traditional sexual order if sound scientific research shows it to be unfounded.
Robinson added, in undennining established categories of sexual wisdom .... Kinsey assigned [prominence] to masturbation and homosexuality, both of which were objects of his partiality .... [He had a] tendency to conceive of the ideal sexual universe according to a homoerotic model.
অনেকেই হয়তো মনে করবেন কিনসে তো অনেক আগেই মারা গেছেন তাহলে কিভাবে সে এখনও সমকামিতার বিস্তারে প্রভাব রেখে যাচ্ছেন? আলফ্রেড কিনসে মারা গেছেন ঠিকই, তবে তার প্রতিষ্ঠিত কিনসে ইন্সটিটিউট এখনও সমকামিতার বিস্তারের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বিভিন্ন জায়গা থেকে ফান্ডিং এবং সহযোগিতা পেয়ে। সামান্য একটা নমুনা দিলাম নীচেঃ
On April 23, 2014 the Kinsey Institute for Research in Sex, Gender and Reproduction was granted special consultative status with the Economic and Social Council of the United Nations (ECOSOC).
কিনসের বই দুইটা লেখার ফ্রড ডাটা কালেকশন মেথড এবং কিনসে ইন্সটিটিউট শুরু থেকে বর্তমানে এর ভয়ংকর কার্যকলাপ নিয়ে আরও অনেককিছু লেখার ইচ্ছে ছিল। তবে লেখার আয়তন এবং পাঠকের ধৈর্য্যের কথা চিন্তা করে এই পর্ব এখানেই শেষ করলাম। সময় এবং সুযোগ পেলে কিনসে’র বাকি অংশগুলি আলাদা একটা পর্ব লিখে ফেলবো।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
আলফ্রেড চার্লস কিনসে’র উপর বাংলায় অনেকগুলি সাইটেই লেখা হয়েছে, বিশেষ করে http://lostmodesty.com/ এবং http://www.annoorbd.com/ বেশ ভালো লিখেছে তবে পর্যাপ্ত ডাটা এবং সূত্রের অভাবে তারা কিনসে’কে নিয়ে অল্প কিছু লিখেই শেষ করে দিয়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে আমার কাছে অনেক বই এবং ভয়ংকর সব তথ্য সংগ্রহে আছে যেটা দিয়ে ইচ্ছে করলে আস্ত একটা বই লিখে ফেলা যায়। ধাপে ধাপে আমি সেই লেখা প্রকাশ করবো।
বেশ কিছুদিন ধরে মারাত্মক ব্যস্ত ছিলাম বইমেলায় বই করা নিয়ে, এর পর করোনাকালীন সময়ে পারিবারিক ব্যস্ততার কারণে ।
কিছু পর্ব আংশিক লেখার পরেও শত ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও শেষ করতে পারি নি। এইবার পর্বগুলি একটানা লিখে যাবো।
এর পরের পর্ব হবেঃ
মার্শাল কার্ক এবং হান্টার ম্যাডসেনের লেখা “The Overhauling of Straight America” এর উপর। এই সিরিজের সাথেই থাকুন।
সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, জুলাই ২০২০[/sb
যারা এই সর্ম্পকে আরও বিস্তারিত জানতে চান তাদের জন্যঃ
সূত্র ১: There's No Such Thing as a 'Gay Gene,' a New Study Argues (https://time.com/5662444/gay-gene-study/)
সূত্র ২: SCHOOL-SANCTIONED SEX EDUCATION (A DEVIANT DOMINANT CULTURE BULLIES CHILDREN USING SEXUALLY EXPLICIT IMAGES THAT TRAUMATIZE AND GROOM THEM FOR SEX ABUSE, PORNOGRAPHY ADDICTION AND SEXUAL ASSAULT OF OTHERS) by Judith Gelernter Reisman, Ph.D., Mary E. McAlister, Esq., Debbie DeGroff
সূত্র ৩: KINSEY, SEX AND FRAUD - The Indoctrination Of A People, Authors: Dr. Judith A. Reisman and Edward W. Eichel
সূত্র ৪: Alfred Kinsey: A Brief Summary and Critique (Click This Link)
সূত্র ৫: দেখে আসুন এই ভিডিওটিঃ https://goo.gl/989ni9
সূত্র ৬: James Jones, Alfred Kinsey: A Public / Private Life (New York: W. W. Norton, 1997), 83. I’ve borrowed the phrase “sexual utopia” from Jones.
সূত্র ৭: The Kinsey scale is found at Kinsey, Wardell Pomeroy, and Clyde Martin, Sexual Behavior in the Human Male (Philadelphia: W.B. Saunders Company, 1948), 638. Notice that while a score of “0” is defined as “heterosexual with no homosexual,” a score of 6 simply says “homosexual,” without a corresponding “with no heterosexual.”
সূত্র ৮: Kinsey, Sexual Behavior in the Human Male, 597.
সূত্র ৯: Ibid., 585.
সূত্র ১০: Alfred Kinsey, Sexual Behavior in the Human Male, 650.
সূত্র ১১: Ibid., 651.
সূত্র ১২: Alfred Kinsey, Wardell Pomeroy, Clyde E. Martin, and Paul H. Gebhard, Sexual Behavior in the Human Female (Philadelphia: W. B. Saunders Company, 1953), 473 – 474. See also the statistical chart on page 488.
সূত্র ১৩: Ronald Bayer, Homosexuality and American Psychiatry: The Politics of Diagnosis (Princeton, NJ: Princeton University Press, 1987), 44.
সূত্র ১৪: Kinsey, Sexual Behavior in the Human Male, 203
সূত্র ১৫: It is difficult to determine exactly what percentage of Kinsey’s sample came from prisoners. He does reference “many hundreds of histories which we have from men who have been confined to penal institutions.” Kinsey, Sexual Behavior in the Human Male, 210.
সূত্র ১৬: Stanton Jones and Mark Yarhouse, Homosexuality: The Use of Scientific Research in the Church’s Moral Debate (Downers Grove, IL: Intervarsity Press, 2000), 37.
সূত্র ১৭: Kinsey, Sexual Behavior in the Human Male, 74.
সূত্র ১৮: W. Allen Wallis, “Statistics of the Kinsey Report,” Journal of the American Statistical Association 44 (December 1949): 466.
সূত্র ১৯: Kinsey, Sexual Behavior in the Human Male, 176- 177.
সূত্র ২০: Ibid., 177.
সূত্র ২১: Ibid., 501.
সূত্র ২২: Ibid., 178.
সূত্র ২৩: Ibid., 161.
সূত্র ২৪: John Bancroft, director of the Kinsey Institute from 1995 – 2004, contends all the data in Kinsey’s statistical tables regarding pre-adolescent orgasm came from one man who had sex with many adults and children beginning in 1917 until the time Kinsey interviewed him in the mid-1940s. Since Kinsey mentions gathering data from nine people who molested children, Bancroft says he does not know why Kinsey did not want to admit all the data came from one person, but suggests Kinsey “did not want to draw attention to this one man, or alternatively because he was particularly interested in this evidence and did not want to diminish its possible scientific credibility by revealing its single source. John Bancroft, “Alfred C. Kinsey and the Politics of Sex Research,” Annual Review of Sex Research 1.15 (2004): 16 – 17.
সূত্র ২৫: Gary J. Yates, “How Many People are Lesbian, Gay, Bisexual, and Transgender?” Click This Link. (Accessed January 3, 2013). One is left to wonder why the Kinsey Institute can claim, “Interestingly, most statistics, such as homosexual behavior, did not change significantly from the original reports.” This statement is plainly inaccurate and sounds self-serving. The Kinsey Institute, “Facts About Kinsey, The Film.” Click This Link. (Accessed December 21, 2012).
সূত্র ২৬: Robinson P. (1976). The Modernization of Sex. New York: Harper & Row.
০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩৫
নীল আকাশ বলেছেন: এরা প্রকৃতির বিরুদ্ধে যেয়ে স্বাভাবিক প্রবৃত্তি অস্বীকার করছে। এবং যা যা করছে সেটা আসলে বিকৃত রূচি ছাড়ার আর কিছু বলা যায় না।
খুব সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আমাদের সবাইকেই এই বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।
২| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮
পদ্মপুকুর বলেছেন: প্রথমালোতে নিউজ দেখলাম, আয়মান সাদিককে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে।
০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩৬
নীল আকাশ বলেছেন: এর মুখোশের নীচের আসল চরিত্র এখন ফুটে উঠেছে।
কারা একে পাট্রোনাইজ করতো কিছুটা হলেও এখন বুঝা যাচ্ছে । সেঞ্জেন ভিসা পাওয়া মনে হয় সহজ হয়ে গেল।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সমকামীতার মুখুশ উন্মেচন দরকার। বাংলাদেশেও বিভিন্ন সাইটে প্রচারনা চালানো হচ্ছে !!!!
০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
নীল আকাশ বলেছেন: হুম ভাই, এই জন্য আবার এই সিরিজের লেখা শুরু করলাম। জন-সচেতনতা গড়ে তুলা দরকার।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য প্রিয় ভাই।
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: Click This Link
০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৫২
নীল আকাশ বলেছেন: শুধু লিংক দিচ্ছেন কেন? এক দুই লাইন লেখা যায় না?
আমি নিজেকে মানুষ ভাবি ।তাই পশু পাখি কী করে বেড়ালো তাতে আমার কিছু যায় আসে না।
যারা নিজেকে পশুর মতো অধম ভাবে তারা পশুকে ফলো করতে পারে।
ধন্যবাদ।
৫| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো পোস্ট। মানুষের ভুল ধারণা দূর হোক।
০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪৪
নীল আকাশ বলেছেন: চমতকার মন্তব্য। এর আগের পর্বগুলিও পড়ের দেখার অনুরোধ রইলো।
১। সমকামিতার স্বরূপ অন্বেষন - সূচনা]
২। সমকামিতার স্বরূপ অন্বেষনঃ সমকামিতা এবং মিথ্যাচার [পর্ব এক]
আমার ব্লগ বাড়িতেই পোস্ট দেয়া আছে। কোন কারণে লিংক কাজ করছে না। অনেক বার চেষ্টা করলাম।
ধন্যবাদ।
৬| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৫৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এইটা অরুচিকর ও বাজে কাজ। বিকৃত মনের মানুষ এর ধারক
০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৫৮
নীল আকাশ বলেছেন: একদম চরম এবং পরম সত্য কথা বলেছেন। এটাই শেষ কথা।
৭| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:২৪
সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আপনি সেই লেখক যে আবু সাইদ স্যারের শাড়ি নিয়ে বেশ আবোল তাবোল বকেছেন। এইখানেও একই রকম আবোলতাবোল বকে গেছেন। লেখাটা যে খুব একপাক্ষিক তা খুব ভালোভাবে পরেলি বুঝা যায়। কারণ আপনি কিনসে কুখ্যাত বলে সম্বোধন করেছেন বেশ কয়েকবার। যাই হোক আপনি আমার কিছু প্রশ্নের উত্তর দিবেন আশা করি।
আপনি কিনসে স্কেল নিয়ে যা বলছেন তা ঠিক। কিন্তু আপনার এক্সপ্লানেশন এ ভুল আছে। কিনসে এই স্কেল দিয়ে বুঝাতে চেয়েছেন যে মানুষ আসলে হেটারোসেক্সুয়াল বা হোমোসেক্সুয়াল কোনটাই না- তার এই সেক্সুয়াল আকর্ষণ তা পুরোটাই একটা মানসিক জিনিস। যখন একটা লিঙ্গের প্রতি আকৃষ্ট হয়, তখন আরেক লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ কমে যায়। সুদর্শন পুরুষ দেখলে আপনার ও তার মত হেয়ার কাট দিতে ইচ্ছে করে- এইটাও সেক্সুয়াল আকর্ষণ। মেয়েদের চুল দেখলে, পা দেখেল যেমন কামনা বাসনা জাগে এইটাও তেমন। উনি এই জিনিসটাকেই ইন্ডিকেট করছেন। এবং এইটাকে উনি স্কেলিং করছেন। সোজা কথায় আমরা সবাই হেটারোসেক্সুয়াল হোমোসেক্সুয়াল কোনটাই না মাঝামাঝি একটা সেক্সুয়াল আকর্ষণ আছে , এবং এই কারণে স্কেলিং তা এমন হইছে। এইখানে আপনি আরেকটা স্কেলিং দেন নাই- সেইটা হচ্ছে যাদের কোন লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ নাই। এবং এই কারণেই উনি বলছেন যে- We should no longer consider sexual behaviour at right versus wrong but instead look at is most common versus less common. উনি বলতে চাইছেন যে ভুল ঠিক বলে কোন কথা নাই, এইটা হবে বহুল প্রচলিত বনাম কম প্রচলিত। আপনি এইটার বাংলা অনুবাদ কি বানালেন? যে সমকামিতা কে ভুল বলা যাবে না। আপনি কি সমকামিতা ইংরেজি জানেন? উনি এই লাইনে কথায় সমকামিতার কথা বলছে? কোথায় বলছেন সমকামিতা ভুল। বরং উনি বলছেন যে সেক্সুয়াল বেহেভিয়ারের কমন দৃষ্টিভঙ্গির কথা।
শিশুরা হস্তমৈথুন করার কি যোগ্যতা করেনা বলতে চাচ্ছেন? ১২-১৩ বছর বয়সে স্বপ্নদোষ হয়, এবং ইসলামে এই সময়ের মধ্যে নানামজ পড়তে পড়া হয়েছে। কিনসে সাহেব তো আরও ইসলাম কে সাপোর্ট দিয়ে কথা বলেছেন। যাই হোক ফেডোফাইল হুজুর রা বেশি হয়, মাদ্রাসায় হুজুর রা পিচ্ছি বাচ্চা নিয়ে ঘুমায় এবং যেখানে সেখানে হাত দেয়। এইটা আমার দেখা অভিজ্ঞতা। কিনসে সাহবে এইসব নিয়েই বলছেন, যে আমাদের সেক্সুয়াল বেহেভিয়ার বিকৃত। প্রতিটা মানুষের ই বিকৃত। আপনি আমাকে বলেন সমকামিতা স্বাভাবিক আর বাকি সব অস্বাভাবিক বলে, যেই রেফেরেন্স দিলেন এই রেফেরেন্স এর পুরো বই পড়ছেন? বই এর কোন পেজে এ কোন চ্যাপ্টার এ এই কথা বলা আছে বলেন। সামু ব্লগ তা ফালতু একত্ব সাইট কিছু কপি করা যায় না, মেজাজ খারাপ হয় মাঝে মাঝে।
একটা জায়গায় বললেন যে কিনসে বলছেন ১০% মানুষ সমকামী এবং এইটা বাড়ার কথা। উনি কি কথাও বলছেন যে এইটা বাড়বে? এই প্রশ্ন আসছে এই কারণে যে কোন গবেষণা নিবন্ধ যখন ভবিষ্যৎবানী করে তখন সেখানে বলা থাকে যে কি স্কেলে এইটার গ্রোথ অথবা ডিক্লাইন হবে। আপনি একটা মনগড়া বলে দিলে তো হবে না। আপনার মত যা ইচ্ছে একটা বিপক্ষে পেল আর লিখে দিল এই ধরণের মানুষের জন্য ইন্ডিয়ানান বিশ্ববিদ্যালয় এখন কিনসে ইন্সটিটিউট চালু রাখছে। কারণ পুরোটা হচ্ছে একটা নিউরলজির একটা গবেষণা। এবং এই সাইকোলজি, নিউরলজি নিয়ে রিসার্চ করতে হয়। আমি আপনাকে লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি কিনসে ইন্সটিটিউট কি রিসার্চ করে তার এবং রিসার্চ করতে ফান্ড লাগে। যাই হোক আশা করি তিনটে প্রশ্নের ই উত্তর দিবেন
০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪১
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি তো দেখি পুরাতন কাহিনী টেনে নিয়ে এসেছে।
একজন বিকৃত কামী মানুষ মহিলাদের স্বাভাবিক পোষাক নিয়ে বাজে মন্তব্য করবে আর আপনাদের মতো নির্বোধরা ভালোমতো না পড়েই সেটা সমর্থন করবে, এটাতে অবাক হবার কিছু নেই।
যার রূচি বিকৃত সে শাড়িই হোক আর ছায়াই হোক তার মধ্য যৌন সুড়সুড়ি ঠিক টের পাবে। যেমন উস্তাদ ঠিক তেমন তার সাগরেদ। সোসাল মিডিয়াতে সায়িদ সাহেবের এই লেখা নিয়ে কি কি বলে হয়েছে সেটা আগে পড়ে আসুন। আর আমার পোস্টে সবার মন্তব্য এবং প্রতি মন্তব্যগুলিও পড়ে আসুন।
আমাদের মা বোনদের স্বাভাবিক পোষাক নিয়ে বিকৃত লেখা আপনার ভালো লাগতেই পারে, কারণ এটা হলো রূচির ব্যাপার।
০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬
নীল আকাশ বলেছেন: কিনসে’র সেই স্কেল সর্ম্পকে আপনারা কতটুকু জানেন?
The Kinsey’s graded scale to define human sexuality:
0- Exclusively heterosexual with no homosexual
1- Predominantly heterosexual, only incidentally homosexual
2- Predominantly heterosexual, but more than incidentally homosexual
3- Equally heterosexual and homosexual
4- Predominantly homosexual, but more than incidentally heterosexual
5- Predominantly homosexual, but incidentally heterosexual
6- Exclusively homosexual
0- Exclusively heterosexual with no homosexual
6- Exclusively homosexual
এই দুইটা ভালো মতো দেখেছেন?
কেন 0- Exclusively heterosexual উনি দেন নি বলুন তো?
যদি এই পার্থক্য ধরতে না পারেন আর না বুঝতে পারেন তাহলে আর এখানে homosexual দের পক্ষে দালালি করতে এখানে আসার দরকার নেই?
০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
নীল আকাশ বলেছেন: আমি পোস্টে নীচে প্রতিটা লেখার রেফারেন্স দিয়েছি। সেইগুলি না পড়ে আন্দাজে কথা বলেন কেন?
পাশে সূত্র (*) লিখে দিয়েছি না?
চোখে পড়েনি? আবার লেখা ভালোমতো পড়ুন।
কিনসে ইন্সটিটিউট কি রিসার্চ করে আর তার ফান্ডিং কোথা থেকে আসে সেতা ইন্টারনেটে সার্চ করে দেখে আসুন।
উনার রিসার্চ মেথেডোলজি করাপ্ট ছিল। ঊনি ডাটা এদিক সেদিক করেছেন। কোন রিওসার্চে ডাটা ভুল দেয়া অর্থ জানেন? দুই নাম্বারি করা। কেন উনি সেটা করেছেন বলুন?
১০% মানুষ নিয়ে লেখা সূত্র ২৫ যেয়ে ভালো করে পড়ে আসুন । যারা লেখা না পড়ে আন্দাজে ফাউল প্যাচাল পারে তাদের জন্য সব সূত্র এখানে দেয়া আছে।
৮| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: মাদ্রাসার বোর্ডিংয়ে যেটা হয় ওটা সমকামিতা নয়, ওটা বলাৎকার।
০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: কোনটা সমকামিতা আর কোনটা বলাৎকার, এটা যার বুঝার জ্ঞান নেই। সে আসলে নির্বোধের চেয়েও অধ্ম ।
ধন্যবাদ ভাই। খুব সুন্দর বলেছেন।
৯| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আপনাদের কাজ ই হচ্ছে কথায় কথায় মাবোন তুলে নিয়ে আসা।
আমি তো বলি নাই যে কিনসে স্কেলিং ভুল, আমি বলছি আপনি উনার এক্সপ্লেনাশন ভুলভাবে ব্যাখ্যা করছেন। স্কেলিং টা কেন এমন হইছে এই সম্পর্কে কিনসে কি বলছে সেই সম্পর্কে আপনি কিছুই বলেন নাই। আপনি আমাকে বলেন কেন কিনসে এইরকম স্কেলিং করছেন?
আপনি রেফারেন্সের তিন এর বই এর লিঙ্ক দেন। সূত্র ৩ এর কোথায় বলা হয়েছে যে সমকামিতা স্বাভাবিক?
১০% মিথ যে বাড়বে এইটা কিনসে কোথায় বলছে? উনি কি উনার রিসার্চের কোথাও ভবিষৎবাণী করেছেন যে এই পারসেন্ট আরও বাড়বে? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেন।
০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: এটা খুব বিখ্যাত বই। আমাজনেই আছে। দেখে আসুন।
https://www.amazon.com/Kinsey-Sex-Fraud-Indoctrination-People/dp/091031120X
০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন:
০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪
নীল আকাশ বলেছেন: স্কেলিং টা কেন এমন হইছে এই সম্পর্কে কিনসে কি বলছে সেই সম্পর্কে আপনি কিছুই বলেন নাই। আপনি আমাকে বলেন কেন কিনসে এইরকম স্কেলিং করছেন?
এটা ইচ্ছে করেই অস্বাভাবিক ভাবে বানানো হয়েছে।
না হলে পৃথিবীর প্রায় ৯০% যেটা মেনে চলে সেটা এড়িয়ে 0- Exclusively heterosexual with no homosexual দেয়া হলো। হবার তো কথা ছিল 0- Exclusively heterosexual। কারণ উয়ান্র দাবী মতো ১০% এর জন্য উনি 6- Exclusively homosexual দিয়েছেন।
১০| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৮
সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: এইটা খুবই বিরক্তিকর একটা জিনিস যে লেখা আবার পড়ে দেখেন বলা। আমি খুব ভালভাবে পড়েই মন্তব্য করেছি। সূত্র ২৫ এ যে দুইটা লিঙ্ক দিছেন সেইখানে এরর ৪০৪ আছে। স্টোরি নট ফাউন্ড লেখা আসে। দেখুন আপনি এইখানে একটা একাডেমিক লেখা দিছেন আমি চাচ্ছি ডিসকাশনটা একাডেমিক হোক।
০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬
নীল আকাশ বলেছেন: সাইটে যাওয়া যায় । এটা দেখে আসুন।
https://williamsinstitute.law.ucla.edu/publications/how-many-people-lgbt/
অরিজিনাল কিছু ফাইল কিন্সে ইন্সটিউট সম্ভবত সরিয়ে ফেলেছে। আমার কাছে বেশ বিছু ফাইল আছে বাসায় খুজে দেখতে হবে।
থাকলে আপলোড করে আপনাকে দিতে পারবো। অপেক্ষা করুন।
১১| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:১৯
সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আমি আমাজনে বইটা আছে দেখেছি। দেখুন একটা একাডেমিক লেখার রেফারেন্স দেয়ার মানে হচ্ছে- রেফারেন্স টা ঘেঁটে দেখা যে রেফারেন্সের সত্যতা যাচাই করা। বইটা কিনার কোন সুযোগ এখন নাই। যেহেতু বইটার রেফারেন্স আপনি দিয়েছেন তার মানে ধরে নিচ্ছি আপনার কাছে বইটা আছে। এখন বইয়ের যে অংশ থেকে আপনি বলেছেন যে সমকামিতা স্বাভাবিক, সেই অংশের ছবি অথবা স্ক্রিনশট কিছু একটা দেন, যাতে আমি যাচাই করতে পারি।
হ্যাঁ আমি অপেক্ষা করছি, আপনি এই পোস্ট রিলেটেড যা আছে তার লিঙ্ক শেয়ার করেন।
০৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: আমি এই পোস্টের সাথে রিলেটেড সব লিংক পোস্টেই দিয়েছি।
আপনার জানার ইচ্ছে থাকলে সেইগুলি পোস্টে দেয়া সুত্র অনুযায়ী ইন্টানেট থেকে বের করে পড়ুন যেভাবে আমি পড়েছি। আমি যদি পারি আপনিও পারবেন।
নাম দিয়ে সার্চ দিন। প্রতিটা ডকুমেন্ট ইন্টারনেটে দেয়া আছে। আমি আসমান থেকে ডাউনলোড করিনি।
কিনসে সেক্সচুয়াল বিহেভিয়ারের নামে যেটা বলার চেষ্টা করেছে সেটা আসলে সেক্সচুয়াল পার্ভাশন। সে নিজে ছিল হোম। অতিরিক্ত মাস্টারবেশনের কারণে পুরুষাঙ্গে ইনফেকশন হয়ে মারা যায়। তার যৌন আচরন কতটা পারভারশিভ ছিল সেটা তার সহকারীর বইতেই কিনসের জীবনিতে উঠে এসেছে।
মানব প্রজাতিকে শুরুতেই হিটারো করেই সৃষ্টিকর্তা পাঠিয়েছেন। এটা নরমাল আচরন। এর থেকে বিচ্যুত হয়ে যা আসবে সেটাই বিকৃত আচরন। কিনসে ভালো মন্দ না দেখে বলতে বলেছেন কারণ প্রথমেই হোমো আচরণ এথিক্যাল ফিল্টারিং এ বাদ পরে যায়। ধান্দাবাজি সোজা ভাষায়। চোর চুরি করবে কিন্তু তাকে চোর না বলে অন্যকিছু ভাবতে হবে, এটাই আসল কথা তার।
একটা বইয়ের রেফারেন্স দেয়া মানেই বইটা থাকা নয় বরংং যেই টপিক নিয়ে লেখা হয়েছে সেই দরকারী অংশটুকু থাকা। কিনসের বইয়ের এই অংশ আমাজানের বইতে যদি পাই দিয়ে দেবো এখানে।
ধন্যবাদ।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
নীল আকাশ বলেছেন: এটা ভালো করে পড়ে দেখুন। এখানে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য দেয়া আছে।
How Alfred C. Kinsey’s Sex Studies Have Harmed Women and Children
- By Robert H. Knight
Indiana University zoologist Alfred C. Kinsey shocked the nation in 1948 with the publication of Sexual Behavior in the Human Male1, followed in 1953 by Sexual Behavior in the Human Female,2 whose 50th anniversary is being celebrated this year by the Kinsey Institute.
Compiling thousands of interviews, Kinsey reported that American women were either sexually repressed (married) or highly promiscuous. Kinsey’s studies have had an enormous impact on the law and the culture, despite later evidence that the research was fatally flawed and even involved cover-ups of child rape.
In Kinsey, Sex and Fraud (1990),3 Dr. Judith Reisman and Edward Eichel unmasked the Kinsey studies as a massive hoax. The medical journal The Lancet reviewed their findings and said: “[T]he important allegations from the scientific viewpoint are imperfections in the (Kinsey) sample and unethical, possibly criminal, observations on children. … Dr. Judith A. Reisman and her colleagues demolish the foundations of the two (Kinsey) reports.”4
Here are some ways the Kinsey reports distorted reality:
Denigrating motherhood
“The Kinsey team allegedly recorded the sexual conduct of a total of 7,789 women in their sample, but the only births recorded were from single women … and children born through adulterous unions. … Kinsey gave no data on normal marital birth, no data on normal mothers.”5
Misrepresenting the “married” sample
Kinsey’s team had difficulty persuading married women to talk about their most intimate experiences, so he inflated the numbers of “married” women by including “untold numbers of sexually unconventional women as ‘married.’”6 According to Kinsey, “They were identified as married if they were living with their spouses either in formally
1 Alfred C. Kinsey, Wardell B. Pomeroy, Clyde E. Martin, Sexual Behavior in the Human Male,
(Philadelphia: W.B. Saunders Company), 1948.
2 Alfred C. Kinsey, Wardell B. Pomeroy, Clyde E. Martin, Paul H. Gebhard, Sexual Behavior in the Human
Female, (Philadelphia: W.B. Saunders Company), 1953.
3 Judith A. Reisman, Ph.D., Edward W. Eichel, Kinsey, Sex and Fraud: The Indoctrination of a People,
(Lafayette, Louisiana: Lochinvar-Huntington House), 1990.
4 The Lancet, Vol. 337, March 2, 1991, p. 547.
5 Judith A. Reisman, Ph.D., Kinsey: Crimes & Consequences (Arlington, Virginia: Institute for Media
Education), 1998, p. 111.
6 Ibid, p. 114.
1
consummated legal marriages, or in common-law relationships which had lasted for at least a year.”7 As Dr. Reisman writes, “Since the Kinsey team did not insist that ‘married’ women be exclusively with one man, their definition of ‘married’ could include the large population of prostitutes the team interviewed if they lived with their pimps.”8
Defining American husbands and fathers as sex offenders
Kinsey falsely portrayed American men as awash in sexual experimentation, and said that 95 percent of men committed sexual crimes such as rape, sodomy, incest, homosexuality, adultery, public exposure, fornication or other offenses. If most men were sexual criminals of one sort or another, Kinsey reasoned, then society should redefine what is “normal” and reduce penalties for sex offenses.9
Sanitizing child sexual abuse
Kinsey also based his liberal view of child rape on research tabulated in Graph Tables 3134 in the male volume, which chronicled systematic sexual abuse of boys aged 2 months to 15 years old. Kinsey concluded that the boys, despite violent reactions and crying, enjoyed being manually and orally stimulated by pedophiles. To Kinsey, what most people thought was rape was merely “sex play” with children, which was essentially harmless, particularly if the child gave “consent.”10 He also included this chilling observation: “Orgasm is in our records for a female babe of 4 months.”11 The Kinsey Institute, situated on Indiana University’s campus, continues to refuse to open the records of the Kinsey child sex data to public scrutiny.
Kinsey’s fraudulent research painted a sanitized picture of sexual abuse. Of 4,441 females interviewed, 1,075 reported being “sexually approached” as a girl by an adult male. But Kinsey dismissed emotional and even physical harm. A comment: “[We] have only one clear-cut case of serious injury done to the child, and a very few instances of vaginal bleeding which, however, did not appear to do any appreciable damage.”12
Letting off child molesters
With his benign view of child sexual abuse, Kinsey became an activist on behalf of child molesters. In 1949, for example, he testified before the California General Assembly’s Subcommittee on Sex Crimes, urging them to liberalize sex offense statutes. He argued specifically for granting immediate paroles to suspected child molesters, and warned that societal “hysteria” does more harm to children than the actual molestations.13
7 Sexual Behavior in the Human Female, p. 53.
8 Reisman, p. 114.
9 Testimony before California Legislative Assembly Subcommittee on Sex Crimes, 1949, cited in Kinsey:
Crimes & Consequences, p. 213.
10 Sexual Behavior in the Human Male, pp. 157-192.
11 Ibid, p. 178.
12 Sexual Behavior in the Human Female, p. 122, as cited in Reisman, p. 112.
13 Testimony, op cit., cited in Kinsey, Crime & Consequences, p. 213, and Kinsey’s female volume, p. 121.
2
Kinsey wrote: “It is difficult to understand why a child, except for its cultural conditioning, should be disturbed at having its genitalia touched, or disturbed at seeing the genitalia of other persons, or disturbed at even more specific sexual contacts.”14
Going easy on rapists
Over the years, law review articles and court opinions cited the Kinsey studies thousands of times. Kinsey worked with Columbia University law professor Herbert Wechsler to promote the American Law Institute’s Model Penal Code (1955). Most states cited the code, which is largely based on Kinsey’s findings, as the blueprint to ease penalties for sex offenses, resulting in less protection for women and children from sexual predators.15
As researchers Linda Jeffrey and Ronald Ray write, “Fifty years ago, 33 percent of the states in the union had no statute of limitations for reports of rape. Eighteen states provided the death penalty for rape of an adult woman.”16 All states dropped the death penalty for rape, and many now follow the Model Penal Code’s suggestion to impose a statute of limitations and to require proof that a rape victim physically resisted her attacker. Under the liberalized laws, rape cases took off. From 1962 to 1990, even with a more narrow definition, “forcible” rape increased by 366 percent.17
The Kinsey team seemed particularly insensitive to rape victims. In a 1965 book, several of them wrote of “the female desire to be forced,” and that, “As Dr. Kinsey often said, the difference between a ‘good time’ and a ‘rape’ may hinge on whether the girl’s parents were awake when she finally arrived home.”18
Conclusion
Alfred C. Kinsey’s studies have had a profoundly negative impact on American women and children, weakening legal protection from sexual abuse and falsely portraying “sexual liberation” as an unalloyed good, despite astronomic increases in divorce, abortion, sexually transmitted diseases and physical abuse of women and children.
Instead of celebrating the 50th anniversary of Kinsey’s female volume, Indiana University
– and Congress – should investigate Kinsey’s junk science and criminal cover-up.
Robert H. Knight is director of the Culture & Family Institute, an affiliate of Concerned Women for America. He wrote and directed the Family Research Council video documentary about Alfred Kinsey, titled The Children of Table 34, as well as a booklet, Dr. Kinsey and The Children of Table 34, which accompanies the video. Mr. Knight is indebted to Dr. Judith A. Reisman, who continues to shine a light on the Kinsey studies and their consequences.
14 Sexual Behavior in the Human Female, p. 121.
15 Linda Jeffrey, Ed.D, Col. Ronald D. Ray, J.D., A History of the American Law Institute’s Model Penal
Code: The Kinsey Reports’ Influence on Science-based Legal Reform 1923-2002, (Crestwood, Kentucky:
First Principles Press, 2003).
16 Ibid, p. 16.
17 Ibid, p. 32, based on annual Statistical Abstracts of the United States.
18 Paul Gebhard, John Gagnon, Wardell Pomeroy, et al., Sex Offenders (New York: Harper and Row,
1965), p. 178, as cited in Jeffrey and Ray, p. 16.
০৯ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: কিনসের বই ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। গুগল যেয়ে এর নাম দিয়ে সার্চ দিনে। পেয়ে যাবেন। একটু আগেও আমি চেক করেছি। অনেকগুলি ভার্শন আছে। পেজ নাম্বার চেঞ্জ হবে শুধু কিছু জায়গায়।
পারলে এটাও পড়ে দেখবেন। ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই পাবেন এটা।
What Research Shows NARTH’s Response to the APA Claims on Homosexuality
ধন্যবাদ।
১২| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। পোস্টটি আরো সহজবোধ্য করে লেখার দরকার ছিল। অন্তত ইংরেজির অন্ুবাদটাও দিয়ে দিলে ভাল হত।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:২৯
নীল আকাশ বলেছেন: লিটন ভাই,
খুব সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
সহজবোধ্য করে লেখার চেষ্টা করেছি কিন্তু বিষয়টার প্রোপার বাংলা শব্দ এখনও নেই। বেশ কিছু শব্দের সমার্থক বাংলাও নেই। টেকনিক্যাল টার্মসগুলি বাংলায় লিখতে গেলে আমার মনে হয়েছে আরো জটিল হয়ে যাবে।
তবে যেহেতু বলেছেন আমি বেশ কিছু প্রয়োজনীয় অংশ বাংলায় আবার অনুবাদ করে দেবো।
এইজন্য কিছুটা সময় লাগবে। এর আগে আরো দুইটা পর্ব বাংলা দিয়েছি। নীচে লিংক দিয়ে দিলাম।
https://www.somewhereinblog.net/blog/nilakas39/30285541|সমকামিতার স্বরূপ অন্বেষনঃ সূচনা
https://www.somewhereinblog.net/blog/nilakas39/30285899|সমকামিতার স্বরূপ অন্বেষনঃ সমকামিতা এবং মিথ্যাচার [পর্ব এক]
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।
১৩| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপানকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:০৯
নীল আকাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আবার ফিরে আসার জন্য প্রিয় ভাই।
১৪| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:১৯
সোহানী বলেছেন: কানাডায় বাস না করলে বুঝতে পারতাম না এলজিবিটি(LGBT) এতোটা অর্গনাইজড। আপনার এ লিখাটা অনেকের অনেক প্রশ্নের উত্তর পেতে সাহায্য করবে। তবে রিঠন ভাইয়ের মতো আমিও বলি, বাংলায় অনুবাদ পুরোটা করলে আরো ভালো হতো।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:১৫
নীল আকাশ বলেছেন: এরা মারাত্মক অরগানিজড। বিশাল ফান্ডিং। হিউজ এনডরসমেন্ট। রকফেলার সোসাইটি এদের ডাইরেক্ট ব্যাকিং দেয়।
সারা বিশ্বে যে কোন জায়গায় এদের আধিপত্য আছে। আজকাল বাংলাদেশেও টাকাপয়সা দিয়ে সেলিব্রেটিদের মুখ খুলানো শুরু করেছে। গতবছর ঈদে গ্রামীন ফোন এদের জন্য হোমো'দের একটা নাটক ফান্ডিং করেছে বিভিন্ন চ্যানেলে।
আমার ব্লগ বাড়িতে এর আগের দুইটা পর্ব আছে একদম বাংলা লিখেছি। সেইগুলি দেখে নিতে পারেন। লিটন ভাইয়ের প্রতি মন্তব্য এ লিংক দিয়ে দিয়েছি।
কিন্তু বিষয়টার বেশ কিছু শব্দের সমার্থক বাংলাও নেই। টেকনিক্যাল টার্মসগুলি বাংলায় লিখতে গেলে আমার খবর হয়ে যাবে। তারপরও যখন বলেছেন আমি চেষ্টা করবো।
শুভ কামনা রইলো।
১৫| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:০৯
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: এসব গর্হিত ও নিন্দনীয় কাজ কাছের বা দূরের পরিচিত যেই নিয়োজিত থাকুক- তাকে কনসাল্টেশন সেন্টারে পাঠানো দায়িত্বের মধ্যে পড়ে- সমর্থন নয়।
---সর্বোপরি যারা অতি আবেগি উৎসাহী, অতি বিজ্ঞান মনস্ক ভাবেন তারা সোডম ও গোমরা মুভি দেখতে পারেন; শুধু দেখলে হবে না সিনেমার পটভূমির এলাকার পরিনতি কি হয়েছিল তাও বিস্তারিত জানবেন।
*** আমাদের সবাই-কে এ সকল পাপ কার্যাদি থেকে রক্ষা করুন। আমীন।
১২ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:১৫
নীল আকাশ বলেছেন: রিফাত ভাই,
চোর শোনে না ধর্মের কাহিনী। এরা হচ্ছে আসল ধান্দাবাজ। সব কিছু বোঝে কিন্তু এদের সর্মথন করা ছাড়ে না।
এরা যদি ধর্মের নীতি ভয় করতো তাহলে কোনদিন এত নোংরা কাজে যেত না।
সব কিছু বাদ দিলাম। এই করোনা কালীন সময়ে খোদ ব্রিটেনেই সমকামীদের কাছ থেকে কোন প্লাজমা নেয়া হচ্ছে না জন্য, এবার বুঝুন?
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৫
লরুজন বলেছেন: মোঃ সাকিবুল ইসলাম এক পুরুষ এক নারীর দিকে তাকাই থাকব, এক নারী এক পুরুষের দিকে তাকাই থাকব এইডা বাই ন্যাচার বরং মজাও আছে। আমি সুন্দর মহিলাদের দেখি আমারও কাছে মজা লাগে দেখতে। আমি কোন পুরুষের দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকায় থাকমু এটা ভাবতেও নিজের প্রতি নিজের ঘেন্না করতাছে বমি আসতাছে।
আমি সুন্দর সুন্দর বেডি দেখার লাইগ্যা মার্কেটের সামনে দাড়ায় থাকি লোকে শুনলে কি কইব আমি একটা পুংটা লুইচ্চা আর কি কইব?
আমি সুন্দর সুন্দর পুরুষ মানুষ দেখার লাইগ্যা অফিসের সামনে দাড়ায় থাকি এই কথা শুনলে রোকে কি কইব দুরে থাক, আমার পরিবার আমারে পিটাইয়া গামছা দিয়া বাইন্দা পাগল খানা দিয়া আইবো।
বয়সের দোষ পুংটা লুইচ্চা আর পাগল মানসিক রোগ এক না রে পাগলা - - - - -
১২ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: সম্ভব হলে দুইটা লাইক দিতাম আপনার মন্তব্যটাতে।
খুব সোজা একটা কথা এরা সব সময় এড়িয়ে যায় ধান্দাবাজি করে।
সৃষ্টিকর্তা যখন এডাম এবং ইভকে পাঠিয়েছিল তখন এদের এই ধান্দাবাজি নোংরা থিওরি কোথায় ছিল?
ছেলে মেয়ের প্রতি এবং মেয়ে ছেলের প্রতি আর্কষিত হবে। এড়াই স্বাভাবিক রূচির বহিঃপ্রকাশ।
যেইসব বিকৃত রূচির ছেলে মেয়ের মানসিক বিকৃতি ঘটে, তারাই সমকামিতায় জড়িয়ে পরে।
এটা সর্ম্পূণ মানসিক রোগ। কারণ সৃষ্টিকর্তার প্ল্যানিংয়ে সমকামিতা বলে আদতে কিছুই নেই। থাকলে এটা শুরু থেকেই থাকতো।
চমতকার মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
আশা করছি নিয়মিতই আপনাকে পাশে পাবো।
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওরে বাপরে বাপ কি পোস্ট!!!! হঠাৎ করে আলফ্রেড কিংসলেকে চেনে চটকাতে গেলেন কেন? দেখে তো মনে হচ্ছে কোন রিসার্চ পেপার তৈরি করছেন।নাকি পরবর্তী কোন গল্পে ব্লু প্রিন্টের কাঁচামাল? আমি বরং এসব নিয়ে না চটকিয়ে আপনার পরবর্তী লেখায় সমকামিতা কতটা ছাপ ফেলে তার অপেক্ষায় রইলাম...
মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য তো @সাকিবুল ইসলাম এর সঙ্গে দ্বৈরথ যুদ্ধে রীতিমত উপভোগ্য হয়ে উঠেছে। আপনার প্রতিমন্তব্যগুলোও খুব সুন্দর হয়েছে।
নিরন্তর শুভেচ্ছা প্রিয় নীল আকাশ ভাইকে।
১৪ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
নীল আকাশ বলেছেন: দেরি করে উত্তর দেয়ার জন্য লজ্জিত।
আলফ্রেড কিংসলে, এই লোকই আসল কালপ্রিট। এই প্রথম সমকামিতা নিয়ে প্রকাশ্যে লেখালিখি শুরু করে। নিজের প্রতিষ্ঠিত কিনসে ইন্সটিউট আজও হোমদের পাট্রোনাইজ করে যাচ্ছে। আমি একদম গোড়া থেকে শুরু করেছি। ধাপে ধাপে বর্তমান সময়ে নিয়ে আসবো।
দ্বৈরথ বলে কিছু না। দুই লাইন পড়ে এসেছিল খোঁচাতে। এখন মনে হয় ভেগেছে। আমি আন্দাজে কোনদিন কিছু লিখি না।
আপনার জন্য অনন্তর শুভেচ্ছা রইলো।
১৮| ১২ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:২৫
আমি সাজিদ বলেছেন: একপেশে পোস্ট। লেখক বোধহয় নিজের পক্ষের ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করেন আজীবন। এই জন্য নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে কিছু বলতে পারে নাই।
১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩৯
নীল আকাশ বলেছেন: নিরপেক্ষ মানে কি বুঝাতে চেয়েছেন ঝেড়ে কাসুন!
আমার এই পোস্টের লেখাটাই হচ্ছে কিনসের লেখায় কি কি ভুল আছে, মিথ্যা তথ্য দেয়া আছে সেটা তুলে ধরা। এখানে আমি আবার কি নিরপেক্ষ লেখব?
সমকামিদের মতো বিকৃতভাষ্যদের জন্য দরদ দেখি অনেকেরই উথলে উথলে উঠছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৩১
হাবিব ইমরান বলেছেন:
সমকামিতা আসলে একটা বিকৃত যৌনাচার। সুস্থ, স্বাভাবিক কোন মানুষ এই অস্বাভাবিক যৌনাচারকে প্রাধান্য দেয়া দূরে থাক, সমর্থন কিংবা সমর্থনের চিন্তাও করতে পারে না।
প্রাকৃতিকভাবে এই সমকামিতার প্রতি আকর্ষণ বুদ্ধিহীন পশুদেরও দেয়া হয়নি, সেখানে বুদ্ধিমান মানুষ কিনা এই কাজটি স্বাচ্ছন্দ্যে করে থাকে। লজ্জা।
বিশ্বের প্রতিটা দেশে ‘পাবনা মানসিক হাসপাতাল’ এর শাখা খোলা এখন সময়ের চাহিদা বলতে পারেন।