নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বজোড়া পাঠশালাতে সবাই ছাত্র-ছাত্রী, নিত্য নতুন শিখছি মোরা সদাই দিবা-রাত্রী!

নীল আকাশ

এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।এই ব্লগের সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নষ্ট সমাজ ব্যবস্থা ৯ঃ নারীবাদীদের মুখোশ উন্মোচন!

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১৮



দেশের কিছু কিছু মানুষের মানসিক সংকীর্ণতা দিন দিন প্রকট হয়ে উঠছে। স্বার্থের প্রয়োজনে মুহূর্তেই সাদা’কে কালো বলতেও এখন আর বিন্দুমাত্রও দ্বিধা করে না।

কয়েকদিন আগেই সোশাল মিডিয়াতে বোরকা পড়া এক মা নিজের সন্তানের সাথে ক্রিকেট খেলছে, এমন একটা ছবি নিয়ে তুলকালাম কান্ড ঘটে গেল। খুব তুচ্ছ একটা বিষয় নিয়ে এত হাউকাউ করার কোন কারণই ছিল না, কিন্তু তবুও তাই হয়েছে। কারণ ক্রিকেট খেলার সময় এই মায়ের বোলিং করা একটা বল সম্ভবত স্ট্যাম্পের দিকে না যেয়ে রিভার্স সুইং করে তথাকথিত সুশীল, নাস্তিক, ভন্ড নারীবাদী সবার ডাইরেক্ট মিডল স্টাম্পে গিয়ে হিট করে সরাসরি বোল্ড আউট করে দিয়েছে। তাই এদের গলা ফাটানো চিল্লাচিল্লির জ্বালায় সোশাল মিডিয়ায় টেকা দায় হয়ে গেছে।

ঘটনা খুব নগণ্য একটা বিষয়। রাজধানী ঢাকায় পল্টন এলাকার একটি মাঠে সন্তানের সঙ্গে বোরকা পরিহিত মা ঝর্ণা আক্তারের ব্যাট ও বল করার কিছু ছবি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর সেগুলো সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ছবিগুলি নিয়েই বিবিসি বাংলা’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ঝর্ণা আক্তার বলেছেনঃ
-“আমার ছেলেটা তো মাদ্রাসায় পড়ে। ওখান থেকে আমি বিকেল চারটা বাজে নিয়ে আসি। আমি ওকে কাজী নজরুল একাডেমিতে ভর্তি করে দিয়েছি। সেদিন আমি মাঠে আগে চলে আসছিলাম। তখন বাচ্চা ইয়ামিন বলতেছে যে, আম্মু তুমি ব্যাটিং কর, আমি বোলিং করি।”
-“আমিও তো খেলোয়াড়। আমি অ্যাথলেটিক্স খেলতাম। ধানমন্ডি ক্রীড়াতে আমার ইভেন্ট ছিল জ্যাভলিন থ্রো, হাই জাম্প, লং জাম্প। ডিসট্রিক্ট চ্যাম্পিয়ন ছিলাম”।
-“এটা বোঝা উচিত, একজন সন্তান যখন আবদার করে তখন একটা মা কিন্তু সবধরনের আবদার রাখতে চেষ্টা করে। আমি বোরকা পরা দেখে সন্তানের আবদার আমি রাখবো না এটা কি হয়? আমি বোরকা কেন আরও যদি ডবল ডবল বোরকা পরতে হয় তারপরও আমি সন্তানের কথা রাখবো। সন্তানের আনন্দ আমি দিয়ে যাব। এজন্যই আমি মা”।

করোনাকালীন সময়ে সারাদেশে এত জটিল সব সমস্যা এবং ঘটনা থাকতে এই তুচ্ছ একটা বিষয় নিয়ে সুশীল, নাস্তিক ভন্ড নারীবাদীরা নিজেদের শীতনিদ্রা থেকে এক লাফ দিয়ে উঠে হঠাৎ এত ক্ষেপে গেল কেন?


সারাদেশে প্রায় প্রতিদিন মেয়েদের ধর্ষন, নারীবাদী এক নেত্রীর দ্বারা আরেক মেয়েকে ধর্ষনে সহায়তা করা, নারী নির্যাতন, যৌন হয়রানী কত রকমের ঘটনা ঘটে চলেছে। কই এদের তো তখন হারিকেন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যায় না? এরা এখন কোথায়?

সরকার দলীয় ছাত্র সংঘটনের ছেলেরা যখন সারাদেশে ইচ্ছেমতো ধর্ষনের মহড়া দিয়ে বেড়াচ্ছে তখনও এরা চুপ, মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকে। যেন চেতনাবাজ ধর্ষকরা হচ্ছে এদের সবার ভাসুর, নাম মুখে নেয়াও মহাপাপ!

ঝর্ণা আক্তার একজন মা। উনি শাড়ি পরলেও মা, বোরকা পরলেও মা। একজন মা’কে ভিন্ন কোন দৃষ্টিতে দেখার কিছু নেই। কেউ যদি দেখে তাহলে সেই পার্থক্য তার অসুস্থ চিন্তায় এবং ঘুঁণে ধরা মগজে। সন্তানের সাথে খেলার সময়ে একজন মা কি পোশাক পরে আছেন সেটা নিয়ে কিছু মানুষের এত মাথাব্যাথা কেন? উনি কি পরবেন সেটা একান্তই তার ব্যাপার, তার ব্যক্তি স্বাধীনতা। সন্তানের আবদার রাখতেই খেলতে নেমেছেন উনি সন্তানের সাথে। খেলার সাথী হিসেবে মাকে পেয়ে সেই সন্তান কতটা উচ্ছ্বসিত সেটা এরা দেখলো না কেন? আমরা যেখানে দেখছি মা এবং সন্তানের আনন্দের ঝিলিক, সেখানে এই বিকৃতমনা মানুষরা খুঁজে বেড়াচ্ছে উনার পোষাকের মাঝে নোংরামি।

প্রতিদিন দেশের সেলফীবাজ’রা, টিকটিক’রা, মডেল’রা, নায়িকা’রা অর্ধউলঙ্গ হয়ে অশালীন সব পোশাক পরে শত শত নোংরা ছবি সোশাল মিডিয়াতে আপলোড করছে। কই এদের’কে তখন এইবিষয় নিয়ে কিছুই বলতে দেখা যায় না। কেন দেখা যায় না এবং কি তাদের গোপন এজেন্ডা সেটাই আসল বিষয়। এখানে ঝর্ণা আক্তার কোন ফ্যাক্টর না, এদের আসল সমস্যা হচ্ছে বোরকা। বোরকা দেখেই এদের সবার পিত্তি জ্বলে যাচ্ছে।

দেখুন এই তথাকথিত নারীবাদীর কে কি বলেছে?


এখানে বড় ধাপ্পাবাজি আছে। সালমা কিংবা জাহানারা’রা প্রফেশন্যাল প্লেয়ার। এদের সাথে ঝর্ণা আক্তারের কেন তুলনা আসছে? সুন্দর নিয়ে বিভ্রান্তির কি আছে? তোমাদের মতো গ্রুমিংয়ে যেয়ে গায়ের কাপড় খোলা শিখে এসে ঝর্ণা আক্তার তো সুন্দরী প্রতিযোগীতার জন্য মডেলিংয়ে নেমে হাফ ন্যাকেড ফটোসেশনও করছে না। এর মধ্যে অসৌন্দর্যের কি আছে? স্পষ্ট করে বলো, নগ্নতাই তোমাদের কাছে সৌন্দর্যের চাবিকাঠি!

ফোকাসড বলতে কি বুঝাচ্ছে এই মুনমুন’রা?
এতদিন তো গলা ফাটিয়ে বলে বেড়াতো বোরকা পরলে আর কোনকিছুই করা সম্ভব না। যখন এক মা তাদের সমস্ত মিথ্যাচারের মুখোশ উন্মোচন করে দেখিয়ে দিয়েছে ইচ্ছে থাকলে, সন্তানের জন্য ভালোবাসা থাকলে বোরকা পরেও ক্রিকেট খেলা যায়। তখন এদের মাথা খারাপ অবস্থা!
ঝর্ণা আক্তার’কে দেখে বাকি মেয়েরাও যদি এভাবে বোরকা পড়ে খেলতে নেমে যায়, তাহলে তো নারীবাদের নামে কাপড় খুলে বেড়ানো, নষ্টামী করে বেড়ানো, দশঘাটে জল থেকে বেড়ানো মেয়েগুলির সাড়ে সর্বনাশ!
ফোকাসড সরে গেলে ধাপ্পাবাজির তো গোমর তো ফাঁস হয়ে যাবে, ভয় তো এখানেই!


উনি শালীন পোশাক পরা মায়ের পোশাকের মাঝে বাংলাদেশী মাকে খুঁজে পান নি। কিন্তু অর্ধ উলঙ্গ, অন্তর্বাসের ফিতা বের করে ঘুরে বেড়ানো, শুধুই অন্তর্বাস পরে বয়ফ্রেন্ডদের কাছে ছবি পাঠানো, অশালীন পাশ্চাত্য পোশাক পরা, উন্মুক্ত শরীর দেখিয়ে বেড়ানো মেয়েদের মাঝে ঠিকই বাংলাদেশীত্ব খুঁজে পান, পাওয়াটাই স্বাভাবিক। লেজকাটা শিয়ালের গল্প তো জানেন সবাই! এরা হচ্ছে সবাই লেজ কাটা শিয়াল। এত বছর আকাম কুকাম করে নিজের চরিত্র তো এখন অধঃপতনের শিকায় তুলেছে, মেনোপজ পার হয়ে যাওয়ার পর দরদাম এখন এতটাই নিন্মমূখী যে আতংকে এখন দিনাতিপাত করে, নিজেদের মতো আরো কিছু মেয়েদের লেজ কাটতে চায়, দলে ভিড়াতে চায়, নিজেদের দল ভারী করতে চায়!
মেয়েরা শালীন পোশাকের দিকে ঝুকে পরলে নিজেদের মতো নতুনদেরও লেজ কাটবে কিভাবে? এরা খ্যাপবে না তো কে খেপবে?


এর মন্তব্য পরার পর সুই আর চালুনীর কথোপকথন মনে পড়ে গেল। চালুনী একদা সুই’কে ডেকে বলে, ওহে সুই তোমার পশ্চাদেশে একখানা ছিদ্র দেখা যায় বাহে? নিজের ঈমানের কোন ঠিক নাই, উনি এসেছেন ইসলাম উদ্ধার করতে! ইসলামের ইজ্জত আব্রু তোমাদের মতো ইসলামী নামধারী বেহায়া নির্লজ্জ বেশরমদের হাতেই লজ্জিত হয়, শালীন পোশাক পরা মেয়েদের দ্বারা নয়।

মা এবং ছেলের খেলার এই দৃশ্যে আমরা দেখতে পাচ্ছি মায়ের ভালোবাসা এবং সন্তানের উচ্ছ্বাস। আর এই মেয়ে এসেছে চোখে কৃত্রিম ইনফ্রারেড লেন্স লাগিয়ে মন্তব্য করতে। ওহে নির্বোধ নারী, তোমাদের মতো অসভ্য, ইতর, নোংরা মনোবৃত্তির লোকজন যেন একটা ভদ্র এবং শালীন নারীর স্তন, নিতম্ব, উদর না দেখতে পায় সেজন্যই বোরকা পড়ে মেয়েরা।
তোমাদের মতো যত্রতত্র গায়ের কাপড় খুলে গতর দেখিয়ে বেড়ানো মেয়েরা সেটার মর্ম বুঝবে কিভাবে?


এর পোশাক দেখা এবং কথাগুলি শুনার পর একে কার অশালীন ভাষায় গালি দিতে ইচ্ছে করবে না?
একজন পাগলও গায়ের পোশাক ছিড়ে গেলে আরেকটা গায়ে চাপায় গতর ঢাকার জন্য। আর এই চীজ নিজেই গতর খুলে খুল্লামখুল্লা হয়ে পোজ দিচ্ছে নিজের রেট বাড়ানোর জন্য। ঝর্ণা আক্তার তার পোশাক এবং আচরনের জন্য মাশাল্লাহ/আলহামুদিল্লাহ শুনেছে, ইনশা আল্লাহ সারাজীবনই শুনবেন। কিন্তু তোমাকে সারাজীবনই বেশ্যা খানকি ইত্যাদি নামই শুনে শুনে যেতে হবে। এমনকি মরার পরেও তোমার কবর দেখিয়েও মানুষ বলবে এখানে একটা বেশ্যা খানকি শুয়ে আছে। এর চেয়ে ভালো কোন নাম তোমার ইহকালে যেমন জুটে নি, মরার পরেও জুটবে না সুনিশ্চিত!

নিজেকে একজন সস্তা দরের বেশ্যা হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধী মেহরানের কাছে পর্দানশীন ঐ ভদ্রমহিলার পোশাক দেখে বাঙালি মনে হয় নাই, মনে হয়েছে আফগানি মা। মূর্খ মহিলার কাছে প্রশ্ন করা উচিৎ, বাঙালি পোশাক বলতে আসলে সে কি বুঝে? তার জানা উচিত, তার দাদার দাদার আমলের আগে থেকেও এইদেশের মেয়েরা ঘর থেকে বের হবার সময় সম্পূর্ণ পর্দার সাথেই বাইরে যেতো।

বর্বর যুগে মানুষ ছিলো নগ্ন, উলঙ্গ। ধীরে ধীরে যখন লজ্জা শরমের চিন্তা মাথায় আসলো, তখন মানুষ পোশাক পড়া শুরু করলো। এইসব ভণ্ড নারীবাদীদের তত্ত্ব অনুসারে নগ্নতাই যদি আধুনিকতা হয়, তাহলে বলতে হবে সবচেয়ে আধুনিক ছিলো ঐ বর্বর যুগের মানুষরা, আর এইসব নগ্ন অসভ্যদের সেই যুগেই পাঠিয়ে দেয়া দরকার!

এইসব ভণ্ডদের আসল সমস্যা হচ্ছে (মুখোশ খুলে যাবে সেই ভয়ে যেটা এরা লিখতে পারছে) ঝর্ণা আক্তার কেন সারা পৃথিবীতে এত ধরণের মেয়েদের পোশাক থাকতে শুধুমাত্র বোরকা পড়েই ক্রিকেট খেলতে গেল?

উনি বিকিনি পড়ে, সুইমস্যুট পড়ে কিংবা মিনি স্কার্ট পড়ে খেলতে গেল কোন সমস্যাই হতো না।
এরাই তখন সবার আগে পিঠ চাপড়ানো মন্তব্য দেয়া শুরু করতো, নতুন আরেকটা শিয়ালের লেজ নিজেদের মতো কাটা গেছে এই মহাআনন্দে।

এদের দাবী বোরকা পরে ক্রিকেট খেলার জন্য দেশ নাকি দেশটা পাকিস্তান, আফগানিস্তান হয়ে গেছে। দেশের জাত গেছে, দেশীয় খেলার জাত গেছে। কবে থেকে ক্রিকেট আবার এই দেশীয় খেলা হয়ে গেল যে এটার দেশীয় জাত যাবে?

একটা মেয়ে বোরকা পড়ে ক্রিকেট খেলবে নাকি শাড়ি পড়ে খেলবে সেটার সার্টিফিকেট কি এদের কাছ থেকে নিতে হবে নাকি? বোরকা যদি অন্যদেশীয় পোশাক হয় তাহলে, তোমার শার্ট প্যান্ট টপস পরো কিভাবে? কোন যুগে এইসব পোশাক আমাদের দেশীয় পোশাক ছিল?

তোমরা নারীবাদের তকমা গায়ে লাগিয়ে ঘুরে বেড়াও, ঘোষণা দিয়ে সব মেয়েদের ব্যক্তি স্বাধীনতা চাও? ঝর্ণা আক্তার তার পছন্দের পোশাক পরেছে। উনার পোশাক নিয়ে তোমরা যে ক্রমাগত রুচিহীন কথা বলে বেড়াচ্ছ তাতে উনার ব্যক্তি স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হয় না? তুমি নাস্তিক এটা যেমন তোমার অধিকার, ঝর্ণা আক্তার যদি ধর্মান্ধও হয়ে থাকেন সেটাও তার অধিকার।

নারীবাদী এই মানুষগুলি দেখা যায় সব কিছুতেই নারীবাদীতা টেনে আনে। এদের সমস্যা হলো সবকিছু নিয়েই এরা বড় আক্রমণাত্মক। এরা আদতে ভূয়া নারীবাদী ও চরম লেভেলের মিথ্যুক। কারন, তারা উচ্চ কন্ঠে সব জায়গায় বলে বেড়ায় যেকোন ধরণের পোষাক পরা নারীর অধিকার। টপস জিন্স পরা যদি তোমাদের অধিকার হয়ে থাকে, তাহলে বোরকাও ঝর্ণা আক্তারের অধিকার।

যৌন স্বেচ্ছাচারিতা, অর্ধউলঙ্গ হয়ে ঘোরা, এবং রাস্তার পাশে বসে মূত্র বিসর্জন করার অধিকার মানেই নারীবাদ না। নারীবাদ হল পুরুষ এর সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে চলা। পুরুষ এবং নারীর সম-অধিকারের ধারণা থেকে নারীবাদ এর উৎপত্তি। নারীবাদ নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলে। ক্ষমতার অপব্যবহারকে সমর্থন করে না। নারীবাদ মানে সামাজিক সবকাজে নারীর অবাধ বিচরণের সুযোগ সৃষ্টির মাধম্যে লিঙ্গবৈষম্য দূর করে সমাজে ভারসাম্য নিয়ে আসা। সস্তা নোংরামী, অশালীন পোষাক পরে খিস্তি খেউরি করে বেড়ানো কোন কালেই নারীবাদ ছিল না, ভবিষ্যতেও হবে না। এইগুলিকে বলে বেশ্যামী, যা এইদেশের নারীবাদী মেয়েরা অহরহই করে বেড়াচ্ছে। দুমুখো সাপের মতো একেক জায়গায় একেক কথা বলে, নারীবাদী তকমা গায়ে লাগিয়ে, খুব বেশিদিন এরা দেশের মানুষকে ধোঁকা লাগিয়ে মানসিক ও শারীরিক বেশ্যাবৃত্তি করে বেড়াতে পারবে না!



পৃথিবীতে অসংখ্য মায়ের মতো ঝর্ণা আক্তারও একজন মা, যিনি সন্তানের সঙ্গে খেলার আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন। বোরকা কিংবা সামাজিক কোন ট্যাবুই তাকে সন্তানের সঙ্গে খেলাধূলাকে আটকিয়ে রাখতে পারেনি। একজন মা তার সন্তানের সঙ্গে খেলছেন, এই দৃশ্য পৃথিবীর কোন মানুষকেই আন্দোলিত না করে পারবে না। একজন মা বোরকা কিংবা আফ্রিকার জুলুদের পোশাক যাই পরুক না কেন, পোশাক এখানে কোনভাবেই বিবেচ্য বিষয় নয়। বিবেচ্য মার্তৃস্নেহ ও সন্তানের সঙ্গে মায়ের সাবলিল ভালোবাসার সম্পর্ক। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে মহিমান্বিত দৃষ্টান্ত হলো মা এবং ছেলের ফ্রেমবন্দী এই খেলার ছবিটা।

মা ও সন্তানের অকৃত্রিম ছবিকে যারা কৃৎসিত বলে, নোংরা ভাষায় কটাক্ষ করে, তাদের চিনে রাখুন। এরাই পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত মানুষ, সবচেয়ে হিংস্র মানুষ। তাদের হৃদয়ে ভালোবাসার কিংবা মাতৃপ্রেমের চাষাবাদ হয় না।

এইসব কুৎসিত নারীবাদীরা প্রকৃতপক্ষে একেকজন মানুষরূপী রাক্ষস।
কারণ শুধু রাক্ষসদের হৃদয়েই ভালোবাসা থাকে না, থাকে হিংসুটে নরমাংসলোভী একটা সত্ত্বা!

সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, অক্টোবর ২০২০

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২৫

নিঃশব্দ অভিযাত্রী বলেছেন: কি যে বলেন? এদের গলাই তো সবচেয়ে বেশি শোনা যায়?
ফেবুতে যত বড় গলায় চিল্লাচিল্লি করে তত বেশি রেট বাড়ে!

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৬

নীল আকাশ বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
নিজের রেট বাড়ানোই এদের একমাত্র চিন্তাভাবনা।
এই জন্যই এরা বেহুদাই চিল্লাচিল্লি করে বেড়ায়। মাঝে মাঝে অড ড্রেস পরে শো অফ করে।

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ফেনীতে গতরাতে একজন ধর্ষণ হয়েছে জড়িত ক্ষমতাবান নেতা এখনো মামলা হয়নি। ভিকটিম হাসপাতালের আছে। মোল্লারাও বলৎকারে পটু।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০১

নীল আকাশ বলেছেন: কিচ্ছু হবে না ভাই, বিচার হবার কোন চান্স নেই।
মিডিয়াতে চলে আসলে লোক দেখানো এরেস্ট হবে। মানুষজন ভুলে গেলেই ছাড়া পেয়ে বাইরে চলে আসবে।
এইদেশে এখন ১০০% মগের মুল্লুক চলছে।

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আমার ধারণা ওই দিন যারা বেশী গলাবাজি করে
চিল্লাচিল্লি করেছিলো আজও তারা এখানে আপনাকে
সমর্থন করে মূহুর্তে কালোকে সাদা বলতে দ্বিধা করবেনা।
এদের দ্বিমূখী চরিত্র বিষের মতো ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৯

নীল আকাশ বলেছেন: এরা একেকটা ধান্দাবাজ, চরম পর্যায়ের। এদের ধান্দা থাকে কিভাবে এর ওর কাছ থেকে সুবিধা নেয়া যায়।
দ্বিমুখীতা এদের প্রধান হাতিয়ার। সুযোগ বুঝে এরা কথস বলবে এবং এদের টার্গেট হচ্ছে ইসলাম।

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫১

শাহ আজিজ বলেছেন: ওই ওরাই রেপিসট দের প্রমোটার ।


আমি গেল কদিন এদের ছায়াটুঁকু দেখিনি । সি পি গ্যাং উধাও কার্যত ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২০

নীল আকাশ বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। অফকোর্স এরা রেপিস্টদের প্রোমোটার।
সিলেটে এক নারীবাদী একমেয়েকে ধর্ষনের সময় ধর্ষক'কে সহায়তা করেছে, সেটার প্রমান পেয়েছে পুলিশ।
এরা এখন বাজার গরম করে রেট বাড়ানোর পর অন কলে ব্যস্ত আছে।

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে অপেক্ষাকৃতভাবে গরীব ঘরের মেয়েরা নির্যাতীত হচ্ছে, নিহত হচ্ছে; ব্লগারেরা নারীদের পক্ষে লিখছে, ইহা আপনার ভালো লাগছে না?
আরবী শিখতে গিয়ে বালিকারা মোল্লাদের হাতে নির্যাতীত হচ্ছে, ইহা নিয়ে লিখলে, আপনার পছন্দ হচ্ছে না?

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: আপ্নার সুযোগ্য নেত্রী এবং উনার সোনার ছেলেদের কল্যানে অপেক্ষাকৃতভাবে গরীব ঘরের মেয়েরা নির্যাতীত না, বরং সারা বাংলাদেশের সব জায়গায় ধর্ষনের মহা উৎসব চলছে।
আরেকজনকে উপদেশ না দিয়ে নিজে আগে এই সোনার ছেলে জাতীয় ধর্ষকলীগের বিরুদ্ধে লিখুন, যদি লেখার সাহস থাকে
আর যোগ্যতা থাকে।
এই অযোগ্য সরকারের আমলে যত মেয়ে ধর্ষনের স্বীকার হচ্ছে সেটা ১৯৭১ এর রেকর্ডও ভেঙ্গে ফেলবে কয়েকদিন পরে।
বেশি বেশি দলীয় লেজুড়বৃত্তিক চামচামী করা শুরু করুন এইসব সোনার ছেলেদের জন্য।

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মা তাঁর ছেলের সাথে খোলা মাঠে ক্রিকেট খেলছেন, ইহা ব্যতিক্রম, নাকি নিয়মিত চিত্র? যদি ব্যতিক্রম হয়ে থাকে, উহা নিয়ে আলোচনা হবে, ইহা নিয়ে আপনি ফেটে পড়ছেন কেন?

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: আমি এবং সারাদেশের মানুষের কাছেই এটা খুব স্বাভাবিক ঘটনা।
কিন্তু এইসব নির্লজ্জ বেহায়া নারীবাদীদের কাছে অস্বাভাবিক ব্যাপার। চিল্লায়া সোসাল মিডিয়া এরা গরম করে ফেলেছে।
যে কোন মা তো তার ছেলের সাথেই খেলবে!

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২০

নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য।

৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৭

জুন বলেছেন: রামেন্দু মজুমদার,হাসান ইমাম, আরেকজন বিখ্যাত সাম্বাদিক নাম মনে আসছে না, ওনার স্ত্রী নাটক করতো তা এরা কই আমাদের সুশীল মুরুব্বীরা ?? এমসি কলেজ, নোয়াখালী কোন ঘটনাতেই তো তাদের কোন বক্তব্য শুনি না। নাকি আমার চোখে পড়েনা নীল আকাশ??

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: এরা এখন গর্তে লুকিয়ে শীত নিদ্রা যাচ্ছে। যখন এই সরকারের দরকার পরবে তখনই কেবল এই নিদ্রা ভাঙ্গবে।
সরকার, ছাত্রলীগ ইত্যাদির হচ্ছে এদের সবার ভাসুর হয়। নাম মুখে কিছুতেই নেয়া যাবে না।
সোনার টুকরার ছেলে এরা। এরা কি পাপ করতে পারে?

৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, " আমি এবং সারাদেশের মানুষের কাছেই এটা খুব স্বাভাবিক ঘটনা। "

-আপনি এবং "সারাদেশের" মানুষের কাছে যদি ইহা স্বাভাবিক হয়, নারীদের পক্ষে যারা লিখছেন, তারা কি "সারাদেশের" মানুষ, ব্লগার নন; আপনি কি বিশেষ কেহ?

মা ছেলের সাথে "খোলা মাঠে ক্রিকেট খেলছেন", ইহা বাংলাদেশের জন্য ব্যতিক্রম, পরিরিয়ড়।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৫১

নীল আকাশ বলেছেন: পোস্ট না পড়ে আন্দাযে মন্তব্য করা আপ নার পুরাতন অভ্যাস।
ঝর্ণা আক্তার যে একজন এথলেট সেটা পড়েছেন উপরে?
নাকি না পড়েই ভন্ড নারীবাদীদের মতো ফাল দিয়ে উঠেছেন?

১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনারা হলেন সুবিধাবাদী নারীবাদী। অনেক নারীবাদী নেত্রী গৃহকর্মীর উপর নির্যাতন করে। ওনারা নারীবাদী বলে কি সারা দেশের সব মেয়েকে ওনাদের মতো ধর্ম বিরোধী হতে হবে নাকি। এত নারীবাদী থাকতে দেশে তাহলে এত ধর্ষণ, নির্যাতন কেন ঘটছে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:০২

নীল আকাশ বলেছেন: এরা হচ্ছে অরিজিনাল ধান্দাবাজ। গাছের ফলও খায় আবার তলেরও কুড়ায়। নিজেদের সুবিধামতো এরা সুযোগ বুঝে এরা কথা বলে। এত ধর্ষণ, নির্যাতন ঘটছে এদের কাউকেই কথা বলতে দেখছেন?
এরা নারীবাদী নয়। এরা নারীবাদের নাম ভাঙ্গিয়ে নিজের আখের গুছায়।

১১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই মেহরান সানজানা তো দেখি সেইরকমের চীজ! দেখতেও তো ফকিন্নির মতো। ওরে ওইসব বিশেষণে ভুষিত করাটাই স্বাভাবিক, যেইটা ও চাইতেছে! বোরখা দেখে ওর জ্বলুনি হওয়ারই কথা। =p~

ভালো লিখছেন। সহমত। আপনের এই পোষ্টে সহমত কইলে কোন অসুবিধা নাইতো? :P

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: ফকিন্নি দেখেই তো এইসব পোষাক পড়ে আর খিস্তি খেউড় করে নিজের রেট বাড়ায়। ফেবুতে এর পেজে ঢুকে দেখুন।
ফেরি ঘাটের ভাসমান পতিতারাও এর চেয়ে অনেক ভালো।

সহমত। আপনের এই পোষ্টে সহমত কইলে কোন অসুবিধা নাইতো?
কইলেন কি এইডা আপনি? এই ভণ্ড নারীবাদীদের ভয় পাইতাছেন আপনি?

১২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


@সাড়ে চুয়াত্তর,
আপনি বলেছেন, "এত নারীবাদী থাকতে দেশে তাহলে এত ধর্ষণ, নির্যাতন কেন ঘটছে। "

-যাঁরা নারীদের পক্ষে লেখেন, তারা ব্লগ ইত্যাদিতে লেখেন, তাঁরা মক্তব ও মাদ্রাসায় পড়ান না; নারীদের পক্ষে যাঁরা লিখেন, তারা মাদ্রাসায় পড়ালেে বালিকাদের প্রতি যৌন-অত্যাচার কমে আসতো, নিশ্চয়!

১৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:১৭

করুণাধারা বলেছেন: আচ্ছা, দ্বিতীয় ছবিতে যে মহান নারীদের ছবি দিলেন, যারা নারীদের প্রতি কোন অসম্মানজনক শব্দ উচ্চারিত হতে শুনলে প্রতিবাদে ফেটে পড়েন, বয়স্ক মানুষটি ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইবার পরেও তাকে জেলে ঢুকিয়েই ছাড়েন, উনারা কি সবাই করোনায় মারা গেছেন নাকি? নাকি এখন এমসি কলেজে, নোয়াখালীতে নারীদের প্রতি যে আচরণ করা হচ্ছে তা উনাদের খুব ভালো লাগছে?

ভন্ডামি, নষ্টামিতে সমাজ চেয়ে গেছে। বোরকা পরা নারী দেখলে দেশ আফগানিস্তান হয়ে গেল বলে ফেসবুকে তোলপাড় শুরু হয়, অথচ নারীকে নগ্ন করে অপমান করলে এদের কিছু যায় আসে না...

ঝরনা আক্তারের ছবি দেখা ছিল, তবে ফেসবুকের যেসব ছবি দিয়েছেন সেসব দেখে আলোকিত নারীদের সম্পর্কে জানা হলো!!! এই পোস্টগুলো সম্পর্কে আগে জানতাম না।

আপনার সময়োপযোগী পোস্টে লাইক।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:০১

নীল আকাশ বলেছেন: আচ্ছা, দ্বিতীয় ছবিতে যে মহান নারীদের ছবি দিলেন, যারা নারীদের প্রতি কোন অসম্মানজনক শব্দ উচ্চারিত হতে শুনলে প্রতিবাদে ফেটে পড়েন, বয়স্ক মানুষটি ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইবার পরেও তাকে জেলে ঢুকিয়েই ছাড়েন, উনারা কি সবাই করোনায় মারা গেছেন নাকি?
না আপু। উনার এখন শীতনিদ্রায় আছে। এরা সারাবছর চেতনা বিক্রি করে বেড়ায় আর অন কল সরকারী ডিউটি করে।

এমসি কলেজে, নোয়াখালীতে নারীদের প্রতি যে আচরণ করা হচ্ছে তা উনাদের খুব ভালো লাগছে?
ছাত্র লীগের আর সরকারী লোকজন এদের কাছে ভাসুর সর্ম্পকীয় হয়। এইসব নারীবাদীদের মুখে এইসব ধর্ষকদের নাম মুখে আনলেই পাপ।

বোরকা পরা নারী দেখলে দেশ আফগানিস্তান হয়ে গেল বলে ফেসবুকে তোলপাড় শুরু হয়, অথচ নারীকে নগ্ন করে অপমান করলে এদের কিছু যায় আসে না...
বোরকাই এদের সকল সমস্যা। আর কিছু না। সারা দেশে মেয়েদের ধর্ষন করে ভাসিয়ে দিলেও এদের কিছুই যায় আসে না। ধর্ষিতা কিংবা নগ্ন হওয়া মেয়েরা তো আর এদের দলের চেতনাধারী না। এইসব নির্যাতিত জন্য এদের কোন মায়া নেই।

ফেসবুকের যেসব ছবি দিয়েছেন সেসব দেখে আলোকিত নারীদের সম্পর্কে জানা হলো!!! এই পোস্টগুলো সম্পর্কে আগে জানতাম না।
এইসব ভণ্ড মেয়েদের নিয়ে অনেকেই জানতো না। সবাইকে জানানোর জন্যই এটা লেখা হয়েছে।

আপনার সময়োপযোগী পোস্টে লাইক।
এখন থেকে টানা এইসব লেখা চলবে। সম সাময়িক আলোচিত ঘটনা নিয়ে লেখা হবে নিয়মিতই।

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।

১৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ চাঁদগাজী - মাদ্রাসায় কোরআন পড়ান হয়। এই নারীবাদীরা কোরআন বিশ্বাস করে না আপনার মতো। তাই তারা কিভাবে মাদ্রাসায় পড়াবে। এই নারীবাদীদের নারীদের প্রতি সত্যি কোনও দায়িত্ব থাকলে ব্লগ বাদ দিয়ে রাস্তায় নামতে বলেন।

১৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



@সাড়ে চুয়াত্তর ,

আপনি কোরান জানেন, পড়ান; সাথে সাথে বালিকাদের একটু কাতুকুতু দেন! মোল্লারা আরবী পড়াতে গিয়ে অনেক বালিকার গায়ে হাত দিয়েছে বলে লাখ লাখ প্রমাণ আছে।

১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৮

রামিসা রোজা বলেছেন:

শাওন ও মেহরান (স্ক্রীনশট)এদের ফেসবুকের মন্তব্য দেখে
এটাই বলতে ইচ্ছে করছে মানুষ নিজের যা অন্য কে ঠিক
তাই ভাবে । একজন মহিলা পর্দানশীল অবস্থায় যদি তার
সন্তানের সাথে খেলাধুলা করেন ,
এটা হবে সন্তানের এক অনন্য আবদার মেটানো । মা ও
সন্তানের মাঝে স্নেহাশীষ সম্পর্কের মূল্য উগ্র টাইপের মেয়ে
গুলো বুঝবে না। এরা শুধু বুঝে নোংরামিভাবে বাজে কথা
বলা ।
ভালো একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন , ধন্যবাদ ।

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক এটাই আমি পুরো লেখা বুঝাতে চেয়েছি যেটা আপনি সংক্ষেপে বলেছেন।
একজন মহিলা পর্দানশীল অবস্থায় যদি তার সন্তানের সাথে খেলাধুলা করে তাতে এদের সমস্যা কি?
এর যখন নিজের নগ্নতা সবাইকে দেখিয়ে বেড়ায় তখন কি কেউ এদের কিছু বলে?
এই সমস্ত উগ্রবাদী মেয়েরা নোংরামী করাটাই পছন্দ করে আর কিছু না।
এরা চায় বাকি সব মেয়েরা যেন এদের মতোই নোংরামী করে বেড়ায়।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

১৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল আকাশ,




সমস্যা পোষাকেও নয় ছবিতেও নয়, সমস্যা হলো বোধ-বুদ্ধি আর মানসিকতায়। হুজুগে জাতি হলেও আমরা হুজুগের ওজন দেখে সেই দিকেই বেশী ঝুকে পড়ি। এটা আমাদেরই চরিত্রের দোষ- ভালোকে খারাপ করে তোলা আর খারাপকে ভালো বানানোর চেষ্টা।

করুণাধারা র মন্তব্যটি ভালো লেগেছে।
সময়োপযোগী লেখা।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২২

নীল আকাশ বলেছেন: গুরুজী,
ভালো বলেছেন।
দেশের মানুষ এখন আর ভালো মন্দ বিচারের ধার ধারে না। স্বার্থের প্রয়োজনে একদিকে ঝুকে পরে।
বিশেষ করে এইসব ভন্ড চেতনাজীবিরা খুব সুচারু রূপেই এই কাজ করে বেড়ায়।
সাধারণ মানুষকে ধোকা দিয়ে নিজের আখের গুছায় এরা।
সম সাময়িক বিষয়ের উপর করুণাধারা আপুর মন্তব্য হচ্ছে আদর্শ বাস্তবতা। এটাই এদের আসল চরিত্র।
ধন্যবাদ।

১৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: নানান রকম মানুষ, নানান রকম মতবাদ।

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৫৮

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার লাইনের কিছুটা সংশোধন দরকার।
কিছু কিছু নোংরা মানুষের নোংরা মতবাদ, যেটা নিয়ে সবার এখনই কথা বলা দরকার।
ধন্যবাদ।

১৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

জোছনাস্নাত রাত্রি বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। এদের প্রধান এবংং একমাত্র কাজ হচ্ছে ইসলামের পিছনে লেগে থাকা। বোরকা দেখে এদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। যার ইচ্ছে বোরকা পড়বে তাতে এদের কি?

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: স হ ম ত।
মেয়ের ভদ্র ভাবে চললে এদের নোংরামীতে সমর্থন দেবে কারা?

২০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগারদের সব লেখা নারীদের পক্ষে চলে যাবে সব সময়।

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:০৩

নীল আকাশ বলেছেন: অবশ্যই যাবে। কেন যাবে না?
নারীরা আমাদের সমাজের বাইরের কেউ নাকি?

২১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩৫

মা.হাসান বলেছেন: বোরখা দেখলে অনেকেরই চান্দিতে আগুন জ্বলে। বিদ্বেষ থেকে ভালো কিছু জন্ম নেয় না।
এর পোশাক দেখা এবং কথাগুলি শুনার পর একে কার অশালীন ভাষায় গালি দিতে ইচ্ছে করবে না?

এই বক্তব্যের সাথে একমত হতে পারলাম না। ওনার স্বাধীনতা আছে উনি দেশের আইনের মধ্যে থেকে যা খুশি পরতে পারেন।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৬

নীল আকাশ বলেছেন: বোরকা নিয়ে যা বলেছেন সেটা আসল এবং নিদারূন সত্য কথা। এদের সব শত্রুতা হচ্ছে ইসলামী নিয়ম কানুনের সাথে।

উনি যদি যা ইচ্ছে পড়তে পারে, সেটা পড়ে ছবি তুলে সোসাল মিডিয়াতে দিতে পারে তাহলে নিরহ ঝর্ণা আক্তার কি দোষ করলো?
আপনি এই মেহরানের পেজের কিছু লাইন এবং ছবি দেখেন নি দেখলে শুধুই বলতেন ওয়াক থু!
স্বাধীনতার নামে নোংরামী করে বেড়াবে এটা কেমন কথা?

২২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: মহিলা ভন্ড সাংবাদিকরে চরিত্রহীন বলায় একযোগে ফেটে পড়েছিল নারীবাদী কিছু সংগঠন। মইনুল হোসেনকে এই অপরাধে চোর ডাকাতদের সাথে হাজতবাস করতেও বাধ্য করেছিল তারা। এখন তারা কই?

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: এক সাংবাদিকের জন্য যদি এত গুলি নারীবাদীরা এক জায়গায় হতে পারে, সম্মেলন করতে পারে তাহলে দেশে নারী নির্যাতনের উপর কিছু বলে না কেন?
এখন এদের নারীবাদ গেল কোথায়? কোমডে না খাটের নীচে?
সরকারের ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছু বললে যদি ধান্দাবাজী করে মাখন ঘি খাওয়া বন্ধ হয়ে যায়, তখন চেতনাজীবিরা পরজীবি হয়ে যাবে।
সেটাই এদের আসল ভয়।
নারীবাদ হচ্ছে এদের সারা দেশে ব্যবসার বিনে পয়সার মূলধন।

২৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: প্রবাদ শুনছিলেন ?
সব শেয়ালের এক' ই রা !!
লেজকাটা শেয়াল সব কাকের মত জাতের বিপদে ই কা কা করবে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: জানি আপু। এটাই এদের সবার গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে বেড়ানোর আসল কারণ।
এই চরিত্রহীনা মেয়েদের জন্য সোসাল মিডিয়াতে মেয়েরা অশালীন মন্তব্য শুনতে বাধ্য হয়।
এদের একেকজনের ব্যক্তিগত জীবনের কাহিনী শুনলে বুঝবেন এরা কতটা জঘন্যরকম জীবন যাপন করে।

২৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ফেসবুক যে কারণে আমার অপছন্দ, নোংরা লোকদের জায়গা। চটুল পোস্ট খুঁজতে ও পড়তে ফেসবুকাররা পছন্দ করে।। অশ্লীল কথাবার্তা ফেসবুকের উপজীব্য বিষয়।একটা লেখা দিলে মুষ্টিমেয় কিছু প্রতিক্রিয়া ও কমেন্ট ছাড়া তেমন কারো চোখে পড়ে না, সেখানে চটুল পোস্ট বা কমেন্টে শতাধিক লাইক ও কমেন্টের বন্যা বয়ে যায়। কে কত অশ্লীল কমেন্ট করে নিজেকে সপ্রতিভ জাহির করতে পারবে তার একটা অলিখিত প্রতিযোগিতা চলে। সেখানে ব্লগ মোটের উপর রুচিশীলতার জায়গা। যিনি সমাজের যেই হোন না কেন,কারো এমন নোংরা কমেন্ট কখনোই ব্লগে বেশিক্ষণ দৃশ্যমান থাকে না। বেঁচে থাক ব্লগ। এসব নোংরা লোকদের জন্য ফেসবুকেই আদর্শ।
করুনাধারা আপুর মন্তব্যটা ভালো হয়েছে।

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৩৫

নীল আকাশ বলেছেন: দেরি করে ফেরার জন্য লজ্জিত।
ফেসবুকে এখন নোংরামী জোয়ার চলছে। ভাইরালের নামে যা যা মানুষ করে বেড়াচ্ছে সেটার কোন ইয়াত্তা নেই।
কিছু কিছু বিষয় সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে। যেমন এই বিষয় একটাঃ ঝর্ণা আক্তারের বাচ্চার সাথে ক্রিকেট খেলা।
একজন মা তার নিজের বাচ্চার সাথে খেলছে সেটা নিয়ে অশ্লীল নোংরা ভাষায় কথা বলার কি আছে?
কিছু নোংরা নারীবাদীরা এটা নিয়ে হুলস্থুল কান্ড বাঁধিয়ে দিয়েছে। আমি এদের নিয়েই এই পোস্টে লিখেছি। এরা আদতে ভন্ড এবং ধান্দাবাজ। এদের কে চিনে রাখা এবং এদের কাছ থেকে সবাইকেই সাবধান থাকা উচিত।
ব্লগে এবং সোশাল মিডীয়ার বাকি মাধ্যমগুলির মাঝে আকাশ পাতাল তফাত।
গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।

২৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মইনুল হোসেন তৃতীয় পক্ষের লোক তাই এতো সমস্যা।তাদের একটা এজেন্ডা আছে সেটা বাস্তবায়ন করার জন্য মাঝে মাঝে তারা কিছু কথা বলে,দেখে প্রতিক্রিয়া কি হয়।তাই এতো প্রতিক্রিয়া।

নারী পুরুষ সকলেরই মুক্তির দরকার।নারী একা বন্দী না পুরুষও বন্দী তবে নারী একটু বেশি বন্দী।নারী পুরুষ সকল কে মিলিতভাব সংগ্রাম করতে হবে মুক্তির জন্য।নিজেরা নিজেরা ঝগড়া করলে তৃতীয় পক্ষের লাভ।

২৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে সবার মন্তব্য গুলো ভালো লাগলো।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২২

নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ফিরে আসার জন্য।

২৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মহিলা কে ভন্ড সাংবাদিক বলছেন কেন?
ভন্ড মানে আগে যা বলতেন এখন তার বিপরিত লেখেন, তাকে ভন্ড বলা যায়।
কিন্তু উনি ৯০ এর দশকে যে রাজনৈতিক ধারায় কলাম লিখতেন এখনো একই রাজনৈতিক মতাদর্শ ফলো করেন এবং লেখেন ও বলেন। ওনার মুক্তিযুদ্ধপক্ষ মতাদর্শ কখনোই চেইজ করেন নি। তাহলে উনাকে ভন্ড বলছেন কিসের ভিত্তিতে?

সেই দিন টিভি আমিও দেখেছিলাম। সাংবাদিক মহিলা খুব সংগত প্রশ্ন করেছিলেন -
আপনাদের জোটে এতদিন বলে গেছেন জামাত নেই - জামাত নেই, কোন জামাত নেতাকে এপর্যন্ত জোট মিটিংএ দেখা যায় নি অতচ জামাতকে বিনা প্রশ্নে দিয়ে দিলেন ২৫ সিট? মান্নার দল, জোট নেতা ড.কামালের দলও তো এত সিট পায়নি। এখন বলেন জামাত আছে কি নেই?

ব্যারিষ্টার সাহেব স্তম্ভিত! অগ্নিসর্মা হয়ে হয়ে (তুই একটা খানকি) বলতে যেয়েও বলেন নি।- আপনি একটা চরিত্রহীন মহিলা।

একটা উম্মুক্ত লাইভ অনুষ্ঠানে প্রশ্নের কোন উত্তর না দিয়ে অভদ্রচিত ভাবে নারী চরিত্র নিয়ে নোংড়া গালি দেয়া শাস্তিযোগ্য মানহানিকর অপরাধ। জুতাপিটা খাওয়ার মত অপরাধ।
অতচ অন্ধ দলীয় কারনে ভদ্রমহিলা সাংবাদিককেই ভন্ড বলছেন, আর বহুবার বিক্রি হওয়া বহুরূপি কুখ্যাত ব্যারিষ্টারকে মহান বলছেন।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২১

নীল আকাশ বলেছেন: হাসান ভাই,
ভন্ড কে ভণ্ড বলবো না তো কি বলবো? এরা দেশে চেতনা বিক্রি করে খায়। কোন সাংবাদিক কে কি বলেছে সেটা নিয়ে আমি কিছুই বলিনি। আমি এদের সব কয়টাকে ভণ্ড বলেছি সাম্প্রতিক সময়ে সারা দেশে ক্রমাগত নারী ধর্ষনের ঘটনাগুলি জানার পরেও মুখে কুলুপ এটে বসে আসে সেজন্য। এটা কি আমি ভুল বলেছি?
এক সাংবাদিকের জন্য যদি এত গুলি নারীবাদীরা এক জায়গায় হতে পারে, সম্মেলন করতে পারে তাহলে দেশে নারী নির্যাতনের উপর কিছু বলে না কেন? এখন এদের নারীবাদ গেল কোথায়? কোমডে না খাটের নীচে?
সরকারের ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছু বললে যদি ধান্দাবাজী করে মাখন ঘি খাওয়া বন্ধ হয়ে যায়, তখন চেতনাজীবিরা পরজীবি হয়ে যাবে।
সেটাই এদের আসল ভয়। নারীবাদ হচ্ছে এদের সারা দেশে ব্যবসার বিনে পয়সার মূলধন।

২৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



হিড়জা ব্যতিত সব পুরুষই নারীবাদী হওয়ার কথা।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৩

নীল আকাশ বলেছেন: নারীবাদের আসল উদ্দেশ্য নিয়ে আমার কোন দ্বিমত নেই।
কিন্তু এরা নারীবাদের নামে নিজের চেতনা বিক্রি বেড়ায়।

২৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৪:১৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: খালেদাতো মরেনি।
সে কিছু বলেনি কেনো?
দিনাজপুরে ইয়াসমিন ধর্ষণের প্রতিবাদ করায় খালেদা আর তার বোন খুকু মিলে ৭ জন নীরিহ মানুষকে গুলি করে মেরেছিলো, সেকথা কেউ ভোলেনি।
বাংলাদেশের মিডিয়াজগতের একনামে পরিচিত বিশিষ্ট নারীরা পেশাদার পতিতা বা পতিতা সর্দারনী।
সুতরাং নিজের স্বর্থ ছাড়া এরা কখনো কিছু বলে না।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
কিভাবে যেন এই মন্তব্য বাদ পরে গিয়েছিল!
মিডিয়ার সাথে জড়িত মেয়েরা এইলাইনে নামেই সব কিছু জলাঞ্জলী দিয়ে। এরা পতিতাবৃত্তি থেকে শুরু করে ড্রাগস সাপ্লাইয়িং সব ধরণের নোংরা কাজে জড়িত হয়ে যায়। এই প্রফেশনটাই সারা বিশ্বে একই কাজ করে। আর নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য এরা নিজের স্বার্থের বাইরে কোন কিছুই বলে না বা করে না।
ধন্যবাদ।

৩০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৮:৪০

রাশিয়া বলেছেন: এখনকার হট টপিক হচ্ছে ধর্ষণ। আপনি শুধুশুধু বোরখা নিয়ে পড়লেন কেন? এই ছবির কাহিনী ধর্ষণের সাথে কিভাবে রিলেটেড?

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪৯

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি পুরো লেখা পড়েছেন? আমি কি কোথায় সেটা বলেছি?
আমি শুধু বলেছি এইসব ভণ্ড নারীবাদীরা কেন মেয়েদের ধর্ষণ নিয়ে সোচ্চার হয় না?
যেটা এদের প্রথমেই করা উচিত?
অপেক্ষা করুন, হট টপিক নিয়ে লেখা আসবে।

৩১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নারীবাদী স্লোগান নিয়ে যারা মুখর দিন শেষে তারাও যখন ধর্ষকের ভূমিকায় তখন তাদের সমর্থক নারীদের মনের কথা জানা দরকার। নারী তুমি সময় থাকতে সাবধান হও।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪২

নীল আকাশ বলেছেন: এরা ভণ্ড কপট এবং ধান্দাবাজ। এদের কাছ থেকে যত দূরে থাকা যায় ততই ভালো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.