নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//
ইন্ডিয়ার বাংলাদেশ পলিছি নিয়ে লিখতে গেলে অনেক লেখা যাবে। আছে অনলাইন ও অফলাইন অনেক ডকুমেন্টস। আপনারা ইচ্ছে করলেই সমস্ত তথ্য জেনে নিতে পারবেন।আমি শুধু কিছু কি ওয়ার্ড দিয়ে দিলামঃ
✔ গতকাল ভারতের কংগ্রেসের একজন বিধায়ক বেলেছেন "শেখ হাসিনাকে ভারতে আশ্রয় দিয়ে সঠিক কাজ করেছে।"
✔ অপর একজন বিজেপির বিধয়ক বলেছেন "শেখ হাসিনা ভারতের অকৃত্রিম বন্ধু, তার বিপদে পাশে দাড়ানো উচিৎ। "
✔ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেস সচিবের ভূমিকায় আছে অলইন্ডিয়ান মিডিড়া। এক্ষেত্রে NDTV, জবাবচাই বাংলা অন্যতম।
✔ এছাড়াও যতোগুলো গুমরে ঘটনা ঘটেছে তাদের অধিকাংশকে ইন্ডিয়াতে পাওয়া গেছে।
✔বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীল সৃষ্টির মাধ্যমে সুযোগ গ্রহণ।
✔দূর্বল সেনাবাহিনী গঠন
আরও অনেক স্পর্শকাতর বিষয় আছে যেগুলো শেয়ার করলাম না।
সর্ব বিষয় বিবেচনা করে একথা বলা যায়, ইন্ডিয়া বাংলাদেশ বলতে আওয়ামী লীগকে বুঝে থাকে।আমি মনে করি এতে বাংলাদেশে
ভারত বিরধীতার পরিমান আরও বাড়বে।শ্রীলঙ্কা, নেপাল ভুটানে যেভাবে ভারতের পলিছি ব্যর্থ হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ যদি অন্ধ ও অবিবেচক না হয় তবে ঠিকই তারা সমস্ত ঘটনা অলিখিত ইতিহাস হিসেবে অন্তরে জমা রেখে দিবে।ভুলে যাবে না।
ভারত সরকারের প্রতি আহবান। গ্লোবালাইজেশনের এই যুগে কোন জাতিকে ঠকানোর স্বপ্ন দেখল,স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন হয়ে যাবে।
আসুন অপরকে ঠকানো পলিছি নয়। পলিছি হোক দুদেশের কল্যানে। যেনো দুদেশই উপকৃত হয়।
মনে রাখবেন এখন মানুষ কিন্তু যথেষ্ট সচেতম...
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮
আহলান বলেছেন: ভারতের প্রতি এই নতজানু পররাষ্ট্রনীতির জন্যেই তো ভারত হাসিনাকে এতোটা আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছে। ভারতেও দেখি সব আওয়ামিলীগের শাখা খুলে বসে আছে !
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ডঃ ইউনুস এরমধ্যে একদিন বলছেন ভারত হাসিনার সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছে বাংলাদেশেল সঙ্গে বা জনগণের সঙ্গে করেনি।আর এই কারণেই সর্বস্তরের বাংলাদেশীদের মধ্যে ভারত বিদ্বেষী বহমান।ভারত সরকারকে তার পলিসি বদল করতে হবে। অশান্ত বাংলাদেশ হলে তার সেভেন সিস্টাররা ভালো থাকবে না।
বিশ্বের টপ ফাইভ অর্থনীতিবিদের অন্যতম বা বর্তমান তদারকি সরকার প্রধানমন্ত্রীর এহেন বার্তা থেকে যা বোঝার তা অনেকেরই বোধগম্য হয়েছে।
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ইন্ডিয়ান পলিসি ঠিক আছে। আওয়ামী লীগ ছাড়া তারা বিশ্বাস করবে কাকে?
বিএনপি জামায়াত ২০০৪ সালে যে কাজ করেছিল। তাদেরকে আর বিশ্বাস করবে কিভাবে।
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত খুব ভালো কাজ করছে। আমি কিছু কথা শুনেছি। কতটুকু সত্যি জানি না।
ভারতের ভয়ে সেনাবাহিনী শেখ হাসিনাকে নিরাপদে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। ভারত আকাশপথে নিরাপত্তা জোরদার করেছিল যাতে শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান অন্য কিছু করার চেষ্টা না করে।
কয়েকজন অফিসার নাকি শেখ হাসিনাকে আটকে রাখতে চেয়েছিলেন।
ভারত রিএক্ট কম করে তবে রেসপন্স না করেও থাকে না। ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার প্রতিশোধ নিয়েছিল ২০০৯ সালের মার্চ মাসে। যার কারণে পাকিস্তানে অনেক দিন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বন্ধ ছিল।
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪
ঊণকৌটী বলেছেন: ভারত রিএক্ট কম করে তবে রেসপন্স না করেও থাকে না। ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার প্রতিশোধ নিয়েছিল ২০০৯ সালের মার্চ মাসে। যার কারণে পাকিস্তানে অনেক দিন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বন্ধ ছিল। দেখুন ভারতের পররাষ্ট্র নীতির একটা মূল কথা জোট নিরপেক্ষ তা ভারত স্বাধীনতার পরে এই নীতিতে বিশ্বাসী, একমাত্র পাকিস্তান ব্যতীত কারণ 1919 সালে কাশ্মীরে 370 ও 35a ধারা না বাতিল করলে পাকিস্তান ব্যবসা করবেনা ঘোষণা দিয়েছিলো ইমরান খান তা সেইটা এখনও চলছে তবে দুবাই এর মাধ্যমে ডাবল দামে, ভারতের অর্থনৈতি দ্রুত ধারাবাহিকতায় চলছে এবং সেইটা বাংলাদেশ কে বাদে নয়, আঞ্চলিক শান্তি এবং উন্নয়ন বজায় রাখতে গেলে দুইটা দেশের মিলিত আকাঙ্খা ছাড়া সম্ভব নয়,
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
ফেনা বলেছেন: ভারত কখনোই বাংলাদেশের ভাল চাইনি। শুধু নিয়েই গেছে।
ভারত যত শুবিধা নিয়েছে তাঁর শতকরা ১% ও দেইনি বাংলাদেশকে।
অনেকেই বলবে যে ভারতের পণ্য না হলে বাংলাদেশ বাচবে না। আরে ভাই এই কথা বলে ত আপনি দেশি পণ্যকে নষ্ট করে ইন্ডিয়ার পণ্য দিয়ে দেশ ভরে ফেলছেন। বাণিজ্য হচ্ছে তাদের। আর আমরা অবহেলিত হচ্ছি। আমাদের কৃষকরা ধ্বংস হচ্ছে।
৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৬
কামাল১৮ বলেছেন: ভারত একটি গনতান্ত্রিক দেশ।সবার কথা বলার স্বাধীনতা আছে।মনে রাখতে হবে সেখানে কখনো সামরিক শাসন আসে নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
মেঘনা বলেছেন: বাংলাদেশে
ভারত বিরধীতার পরিমান বাড়লে ভারতেও বাংলাদেশ বিরোধিতা বাড়বে।