নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপরিকল্পিতভাবে যেমন সুন্দর বাগান তৈরী সম্ভব নয়,\nতেমনি অপরিকল্পিত শিক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে একটা সুন্দর জাতী তৈরী সম্ভব নয়।\nআগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায়- কর্মমুখী,নৈতিকতা সমৃদ্ধ ও যুগোপযোগী শিক্ষা চাই,\nবর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় জাতির বোঝা তৈরী হয়, সম্পদ নয়।\n\

সামিউল ইসলাম বাবু

যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//

সামিউল ইসলাম বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত দিয়ে জলস্রোত ঠেকানোর মতো, বললেই চলে এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে যুগের এসব ফেতনা থেকে বাচিয়ে রাখা অসম্ভব।

আর এই গুনাহ সমুহের অধিকাংশই নারী সংশ্লিষ্ট, অর্থাৎ নারীকে দিয়েই সুচনা করে থাকে নষ্টামির যত সব আয়োজন। খুঁজে দেখবেন পুরুষ জাতির চরিত্রের অধঃপতনেও এই নারী। এই নারী-ই আবার যদি হয় দ্বীনদার, পরহেজগার মুত্তাকী, তবে সে হয়ে উঠে পুরুষের ইমান আমল রক্ষা ও জান্নাতের পথে চলার অন্যতম পাথেয়।

শুধু তাই নয় পরিবারে ইসলামি অনুশাসন রক্ষা ও দ্বীনি পরিবেশ তৈরিতেও নারীর ভূমিকা অনুস্বীকার্য। কারণ বললেই চলে সন্তানকে সম্পদে রূপান্তিত করার অন্যতম কারিগরও এই নারী অর্থাৎ মা। কারণ প্রতিটা মানুষেরই প্রথম শিক্ষক তার মা। সন্তান মায়ের কাছ থেকেই চলার বলার অধিকাংশ বিষয় শিক্ষা নিয়ে থাকেন। মা ছোট থেকে যেভাবে শিখাবে বাচ্চারা সেভাবেই বেড়ে উঠবে।

এমন পরিস্থিতিতে দ্বীনদার একজন জীবনসঙ্গীনী যেন, অন্ধকার রাস্তায় এক আলোর প্রদীপ। মনে রাখতে হবে পুরুষের চরিত্র ঠিক রাখার অন্যতম পাথেয় হলো বিয়ে, এর মাধ্যমেই পুরুষ তার চরিত্র নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পায়। কারণ আমাদের পিছু নিয়ে আছে, সব সময়ই থাকবে আজাজিল। আর মানুষ যখন বৈধ পান্থায় তার চাওয়া পূর্ণতায় ব্যর্থ হয়, তখনই সে হারামের দিকে ঝুকে বা শয়তান ঝুকায়।
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَٰجِنَا وَذُرِّيَّٰتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍۢ وَٱجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا

✍️আবুল কাসেম
১লা নভেম্বর, ২০২৪

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এক গবেষণায় দেখা গেছে বিবাহিত পুরুষ কিছুটা দুশ্চরিত্র এবং লম্পট টাইপের হয়ে থাকে, তাদের সংসার জীবনের বয়স যতবেশী বাড়তে থাকে তারা অন্য নারীর প্রতি ততো বেশী আকৃষ্ট হতে থাকে। বয়স ৫০ পার করার পর অল্প বয়সী মেয়েদের প্রতি তাদের লোভ ভয়ঙ্করভাবে বাড়াতে থাকে।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভাই এটা সম্পর্কে আমার ধারণা নেই।

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই সব দ্বীনদার ফিনদারে কিছু হয় না, আমি বহু লুচ্চু দ্বীনদার দেখেছি। এগুলো আসলে যার যার ব্যক্তিত্বের উপর নির্ভর করে।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এখানে কেও লুচ্চা হলে দায় তার উপর। সাভাবিক ভাবে সমাধানের একটা পথ দেওয়া হয়েছে।

এখানে কিন্তু আরও বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। সেগুলা নিয়ে একটু বলুন প্লিজ।

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৪৮

মিরোরডডল বলেছেন:





আর এই গুনাহ সমুহের অধিকাংশই নারী সংশ্লিষ্ট, অর্থাৎ নারীকে দিয়েই সুচনা করে থাকে নষ্টামির যত সব আয়োজন। খুঁজে দেখবেন পুরুষ জাতির চরিত্রের অধঃপতনেও এই নারী। এই নারী-ই আবার যদি হয় দ্বীনদার, পরহেজগার মুত্তাকী, তবে সে হয়ে উঠে পুরুষের ইমান আমল রক্ষা ও জান্নাতের পথে চলার অন্যতম পাথেয়।

What a statement!!!!
আমল রক্ষার সকল দায়িত্ব নারীর।
সব খারাপ কাজের দায়ভারও নারীর।

সামিউল কি তাহলে এটাই বলতে চাচ্ছে, সামিউল সহ সকল পুরুষ শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী???

Man!!! are you serious???

০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: পুরা পোস্ট আরেকবার পড়ে মন্তব্য করার অনুরোধ রইলো।

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৬

আহরণ বলেছেন: কী উদ্বট চিন্তারে ভাই!! বাংলাদেশের অধিকাংশ বিবাহিত মুসলিম পুরুষ বউ এর অবর্তমানে কাজের মেয়ের সাথে আকাজ করে। তাছাড়া ব্যাক্তি জীবনে বাংলাদেশের শতকরা ৯০ ভাগ মুসলিম অসৎ, চোর, বাটপার। সন্দেহ আছে, ভাইয়া??

০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: আমার জানা নেই।

আপনার এলাকায় থাকতে পারে।

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

নতুন বলেছেন: আর এই গুনাহ সমুহের অধিকাংশই নারী সংশ্লিষ্ট, অর্থাৎ নারীকে দিয়েই সুচনা করে থাকে নষ্টামির যত সব আয়োজন। খুঁজে দেখবেন পুরুষ জাতির চরিত্রের অধঃপতনেও এই নারী।

বাহ নারীরাই নস্টামির মূল????

নারীরা কি নারীদের সাথে সম্পর্ক করে?

না কি পুরুষের সাথে করে? নারীরা কি পুরুষকে ডেকে নিয়ে আসে? নাকি পুরুষেরাই নারীকে প্রলুভ্ধ করে?

সমাজে পুরুষেরাই নারীকে খাইয়া দিলাম বলে গর্ব করে বেড়ায়। নারীরা না। নারীদের ভোগের পন্য হিসেবে সমাজে ব্যবহার করে, বিক্রি করে, ।

আর আপনি এখানে সকল নারীদের দোষ দিয়ে যাচ্ছেন? =p~

০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: কটু জানার ছিলো -
টোটাল পোস্টে কি শুধু নারিকে দোষারোপ করা হয়েছে?


আংশিক পড়ে মন্তব্য না করে প্লিজ পুরা পোস্টের উপর একটা মন্তব্য করুন।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩

কিরকুট বলেছেন: লেখক বাইছাপ @ নুন্টুতে দড়ি বাইন্দা রাখেন । কুন সময় ফাল মারে কওন তো যায় না । পরে আবার কইবেন জেনেনায় আমারে টানছে । আমি নিষ্পাপ ।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নুনুর থেকে মনটা ভালো হওয়া বেশি জরুরি।

এখানে আরও বিষয় আছে সেগুলো নিয়ে একটু কথা বলেন।

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: একটু জানার ছিলো -
টোটাল পোস্টে কি শুধু নারিকে দোষারোপ করা হয়েছে?


আংশিক পড়ে মন্তব্য না করে প্লিজ পুরা পোস্টের উপর একটা মন্তব্য করুন।

৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৮

নতুন বলেছেন: ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত দিয়ে জলস্রোত ঠেকানোর মতো, বললেই চলে এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে যুগের এসব ফেতনা থেকে বাচিয়ে রাখা অসম্ভব।

- গুনাহ থেকে নিজেকে বাচিয়া রাখা খুবই কস্ট কর, প্রায় অসম্ভব।

আর এই গুনাহ সমুহের অধিকাংশই নারী সংশ্লিষ্ট, অর্থাৎ নারীকে দিয়েই সুচনা করে থাকে নষ্টামির যত সব আয়োজন। খুঁজে দেখবেন পুরুষ জাতির চরিত্রের অধঃপতনেও এই নারী। এই নারী-ই আবার যদি হয় দ্বীনদার, পরহেজগার মুত্তাকী, তবে সে হয়ে উঠে পুরুষের ইমান আমল রক্ষা ও জান্নাতের পথে চলার অন্যতম পাথেয়।

- গুনাহ সামুহের অধিকাংশই নারী দিয়েই সুজনা.... পুরুষ জাতীর চরিত্রের অধঃপতনের জন্য নারী দায়ী।


শুধু তাই নয় পরিবারে ইসলামি অনুশাসন রক্ষা ও দ্বীনি পরিবেশ তৈরিতেও নারীর ভূমিকা অনুস্বীকার্য। কারণ বললেই চলে সন্তানকে সম্পদে রূপান্তিত করার অন্যতম কারিগরও এই নারী অর্থাৎ মা। কারণ প্রতিটা মানুষেরই প্রথম শিক্ষক তার মা। সন্তান মায়ের কাছ থেকেই চলার বলার অধিকাংশ বিষয় শিক্ষা নিয়ে থাকেন। মা ছোট থেকে যেভাবে শিখাবে বাচ্চারা সেভাবেই বেড়ে উঠবে।

- নারীরা ঠিক মতন শিক্ষা না হলে পুরুষ শিশু ঠিক মতন শিক্ষা পাবেনা।

এমন পরিস্থিতিতে দ্বীনদার একজন জীবনসঙ্গীনী যেন, অন্ধকার রাস্তায় এক আলোর প্রদীপ। মনে রাখতে হবে পুরুষের চরিত্র ঠিক রাখার অন্যতম পাথেয় হলো বিয়ে, এর মাধ্যমেই পুরুষ তার চরিত্র নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পায়। কারণ আমাদের পিছু নিয়ে আছে, সব সময়ই থাকবে আজাজিল। আর মানুষ যখন বৈধ পান্থায় তার চাওয়া পূর্ণতায় ব্যর্থ হয়, তখনই সে হারামের দিকে ঝুকে বা শয়তান ঝুকায়।
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَٰجِنَا وَذُرِّيَّٰتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍۢ وَٱجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا


- নারী পুরুষের যৌন ক্ষুধা নিবারনের পথ। তাই বিয়ের মাধ্যমে সেটাকে বৈধ পথ দেওয়া।

পুরুষকে নিয়ন্ত্রন করতে বলেন নাই।
পুরুষ যে নারী কে মিথ্যা বলে প্রলুভধ করে সেটা বলেন নাই।
পুরুষ যে নারীকে জোর করে ধর্ষন করে, সেটা বলেন নাই।
পুরুষ কে নারীকে অপহরন করে সেটা বলেন নাই।

আপনার লেখক মনে করে নারীরাই পুরুষদের অবৈধ যৌনতার দিতে নিয়ে যায়।

সমস্যা টা ঐখানে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:১৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মিরোরডডল ভাইয়া/আপুর রিপ্লাই কয়েকটি কথা বলেছি। সেটা আর ডবল করলাম না।

দেখুন, পোস্টের মুল বক্তব্য এমন-মানুষের ভিতরে কিছু মন্দ গুনাবলি আছে, যার কিছুটা নারীর থেকে সংঘটিত হয়।এখানে কিন্তু নারীকে একা দোষারোপ করা হয়নি। হ্যাঁ, আপনি নারীর প্রেমে পড়লেন এটাকি শুধু নারীর দোষ? একক ভাবে একটা প্রেম হয় না।

যাহোক, যে নারী আল্লাহ তায়ালাকে প্রকৃত ভয়করে, ভালবাসে তার পাপ কম করে। খারাপ কম হয়। তাই, বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদার পাত্রীর কথা বলা হয়েছে।
এখানে নারীকে কিভাবে ছোট করা হলো এটা আমি আসলেই বুঝতে পারিনি। আমি স্বিকার করছি এটা আমার জ্ঞানের স্বল্পতা।


৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৫

দর্পণের প্রতিবিম্ব বলেছেন: মন্তব্যসমুহ পড়ে জানলাম সিম্পল বিষয়টা অনেক জটিল হয়ে গেল! ঠিক যেমন প্রেম করা সহজ কিন্তু বিয়ে (চেহারা, চাকরি, স্টেইটাস, ধন-সম্পদ) করা জটিল! চরিত্র যাক নর্দমায়...

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:০২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এমন ভাবে মন্তব্য করা হয়েছে, মনে হচ্ছে আমি কোন নারী বিরধী কোন বিষয় নিয়ে পোস্ট করে ফেলেছি।

১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৪

মিরোরডডল বলেছেন:





লেখক বলেছেন: পুরা পোস্ট আরেকবার পড়ে মন্তব্য করার অনুরোধ রইলো।

আরেকবার পড়তে হবে না, প্রথমবারই মন দিয়ে পুরো পোষ্ট পড়েছি।

শিরোনাম দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী,
এখানে সঙ্গিনী বলতে নারীকে বোঝানো হয়েছে।

আর এই গুনাহ সমুহের অধিকাংশই নারী সংশ্লিষ্ট, অর্থাৎ নারীকে দিয়েই সুচনা করে থাকে নষ্টামির যত সব আয়োজন। খুঁজে দেখবেন পুরুষ জাতির চরিত্রের অধঃপতনেও এই নারী। এই নারী-ই আবার যদি হয় দ্বীনদার, পরহেজগার মুত্তাকী, তবে সে হয়ে উঠে পুরুষের ইমান আমল রক্ষা ও জান্নাতের পথে চলার অন্যতম পাথেয়।

এই স্টেটমেন্টে পুরুষের সকল অপকর্মের জন্য নারীকে দোষারোপ করা হয়েছে।

শুধু তাই নয় পরিবারে ইসলামি অনুশাসন রক্ষা ও দ্বীনি পরিবেশ তৈরিতেও নারীর ভূমিকা অনুস্বীকার্য। কারণ বললেই চলে সন্তানকে সম্পদে রূপান্তিত করার অন্যতম কারিগরও এই নারী অর্থাৎ মা। কারণ প্রতিটা মানুষেরই প্রথম শিক্ষক তার মা। সন্তান মায়ের কাছ থেকেই চলার বলার অধিকাংশ বিষয় শিক্ষা নিয়ে থাকেন। মা ছোট থেকে যেভাবে শিখাবে বাচ্চারা সেভাবেই বেড়ে উঠবে।

এখানেও সংসারে একজন নারীর ভূমিকা এবং তার ওপর সকল দায়িত্ব চাপিয়ে দেয়ার কথা বলা হয়েছে।
Which is absolutely wrong!
একটা বাচ্চাকে ভালো মানুষ করে বড় করতে বাবা মা দুজনের সক্রিয় ভূমিকা থাকে, বা থাকা উচিত।
কিন্তু কিছু সুবিধাবাদী পুরুষ এগুলো নারীর কাজ বলে, বাবা হিসেবে নিজেদের দায়িত্ব এড়িয়ে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে দ্বীনদার একজন জীবনসঙ্গীনী যেন, অন্ধকার রাস্তায় এক আলোর প্রদীপ। মনে রাখতে হবে পুরুষের চরিত্র ঠিক রাখার অন্যতম পাথেয় হলো বিয়ে, এর মাধ্যমেই পুরুষ তার চরিত্র নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পায়। কারণ আমাদের পিছু নিয়ে আছে, সব সময়ই থাকবে আজাজিল। আর মানুষ যখন বৈধ পান্থায় তার চাওয়া পূর্ণতায় ব্যর্থ হয়, তখনই সে হারামের দিকে ঝুকে বা শয়তান ঝুকায়।

এখানেও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই কথা বলা হচ্ছে, বিবাহিত পুরুষের বিপথে যাওয়ার জন্য তার সঙ্গিনী দায়ী।

তাইতো বললাম সামিউল, সকল দায়িত্ব শুধুই নারীর এবং সকল দোষে দোষী নারী।
সামিউলের এই পোষ্টের ভাষায়, পুরুষরা মূক ও বধির, প্রতিবন্ধী।
They're irresponsible, incapable, in one word worthless!
তাইতো?

সামিউল শুধু নিজেকে না, সকল পুরুষদের লেইট ডাউন করেছে।
আমি বলবো, সামিউল নিজের লেখাটা আরেকবার পড়বে সে কি লিখেছে।
থ্যাংকস।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৫৯

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভাইয়া, চিন্তার ভিন্নতার কারণে হয়তো আপনার রিপ্লাই বুঝতে পারিনি তাই আবার পড়ার অনুরোধ করেছিলাম। ভেবেছিলাম হয়তো বুঝতে পারেন নি। অথবা অল্প পড়েই রিপ্লাই করেছেন। যেটা অনেক সময় আমি করে থাকি।

এখানে পুরুষকে ছোট করা হয়েছে কিনা জানি না।
তবে ইসলাম ধর্ম মতে, বিবাহকে সহজ করার জন্য উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। সেখানে পাত্র এবং পাত্রী নির্বাচনে বেশ কিছু গুনাবলি উল্লেখ করা হয়েছে। তারমধ্যে অন্যতম হলো দীনদার। এটা ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই।

এখানে নারী জাতিকে ছোট করা হয়নি বরং নারীকে বিশেষায়িত করে সম্মানিত করা হয়েছে। হয়তোবা লেখাতে বিষয়টি ক্লিয়ার করে বুঝানো যায়নি।

ইসলামে বিয়ের ক্ষেত্রে কুফু (এটা ধর্মীয় টার্ম) বা সমতা বিধানের কথা আছে। এই সমতা বলতে পারিবারিক স্টাটাস, জ্ঞানের দিক থেকে সমতা, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন তথা আল্লাহ ভিরু কে কেমন এটার সাথে সামনজস্য রাখাকে বুঝায়।

বিয়ের ক্ষেত্রে একটা ধর্ম পালন কারী মেয়েকে বুঝানো হয়েছে। সেক্ষেত্রে ছেলেকেও ধর্ম পালন কারী হতে হবে। ইসলামের কুফু বিধান মতে।
তবে হ্যাঁ, এর ব্যাতিক্রমও হতে পারে।
মনে রাখতে হবে এটা কোন আইন নয়। জাস্ট একটা মতামত, আর্টিকেল।

আসলে আমিই হয়তো ভুল বুঝেছি, অথবা আমি বুঝসতে ব্যর্থ হয়েছি।
কিভাবে এখানে নারীকে অসম্মান করা হলো বুঝলাম না।

১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

কিরকুট বলেছেন: আপনি সারা পোস্ট জুড়ে একি গান ঘ্যানর ঘ্যানর করে গেছেন।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪০

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: স্যরি
আপনাকে কি বিরক্ত করেছি?

আমার মনে হয়েছে আপনি আংশিক বিষয়ের উপর মন্তব্য করেছেন তাই বলেছি। আর আপনার মন্তব্যে আমি রিপ্লাই দিয়েছি। সারা পোস্টে কি বল্লাম সেটা কি ওই রিপ্লাইয়ের সাথে সাংঘর্ষিক?

১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আলামিন১০৪ বলেছেন: ভাই, আপনার পরিচিত আছে না কি এমন? দ্বীনদার সুন্দরী রমনী...

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: চাইলে ট্রাই দিতে পারি B-))

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মিরোরডডল ভাইয়া/আপুর রিপ্লাই কয়েকটি কথা বলেছি। সেটা আর ডবল করলাম না।

দেখুন, পোস্টের মুল বক্তব্য এমন-মানুষের ভিতরে কিছু মন্দ গুনাবলি আছে, যার কিছুটা নারীর থেকে সংঘটিত হয়।এখানে কিন্তু নারীকে একা দোষারোপ করা হয়নি। হ্যাঁ, আপনি নারীর প্রেমে পড়লেন এটাকি শুধু নারীর দোষ? একক ভাবে একটা প্রেম হয় না।

যাহোক, যে নারী আল্লাহ তায়ালাকে প্রকৃত ভয়করে, ভালবাসে তার পাপ কম করে। খারাপ কম হয়। তাই, বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদার পাত্রীর কথা বলা হয়েছে।
এখানে নারীকে কিভাবে ছোট করা হলো এটা আমি আসলেই বুঝতে পারিনি। আমি স্বিকার করছি এটা আমার জ্ঞানের স্বল্পতা।


ভাইয়া এই পোস্টে কি কি ভাবে নারীদের খারাপ বলা হয়েছে সেটা বিশ্লেষন করে উল্লেখ করেছি আমি আর মিড।

আপনি যেহেতু পোস্ট করেছেন তাই আপনি বুঝতে পারবেন না সেটাই সাভাবিক।

এই পোস্টের মুল বক্তব্য "নারী নরকা দুয়ার হে" টাইপের।

নারীকে মানুষ ভাবলেই বুঝতে পারবেন যে নারীকে স্বামীর অনুগত দাস বানানোর জন্যই এইসব লেখকা প্রচারনা চালিয়ে থাকে।

নারী মানুষ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নারীকে মানুষ ভাবলেই বুঝতে পারবেন যে নারীকে স্বামীর অনুগত দাস বানানোর জন্যই এইসব লেখকা প্রচারনা চালিয়ে থাকে।


এই পোস্টে কি আসলেই নারীকে স্বামীর অনুগত দাস করা হয়েছে?

একটু ক্লুিয়ার করলে ভালো হতো

১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩০

নতুন বলেছেন: এই পোস্টে কি আসলেই নারীকে স্বামীর অনুগত দাস করা হয়েছে?

একটু ক্লুিয়ার করলে ভালো হতো


ভাই আমার আর মিররের কমেন্টেও যদি বিষয়টা ক্লিয়ার না হয়ে থাকে তবে আপনাকে যতই কমেন্ট করিনা কেন আপনি বুঝতে পারবেন না। B-))

ব্যাপার না, সবার বোঝার ক্ষমতা এক রকমের না। সবাই বুঝতে পারলে তো আর বড় হুজুরেরা সবাইকে এইসব জিনিস বোঝাতে পারতো না।

১৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৬

ডাম্বলজাম বলেছেন: নতুন বিষয়ের জন্য উদ্বিগ্নভাবে অপেক্ষা সবসময় আমাকে উত্তেজিত করে Fnaf 1

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.