নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাযাবর ...

নীলাভ্র নিরব

ভাবলাম....কিন্তু বলার মতো কিছুই পেলাম না.......!!!

নীলাভ্র নিরব › বিস্তারিত পোস্টঃ

মজার কিছু বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্য.....

২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৬




আমাদের আশেপাশে এমন অনেক কিছুই আছে যা সাধারণভাবে দেখলে খুবই স্বাভাবিক মনে হতে পারে। তবে বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে দেখলে এর মধ্যেই পাওয়া যাবে কিছু মজার তথ্য। সেই তথ্যগুলো একই সঙ্গে মজার ও শেখার বিষয়ও বটে.....।এমনই কিছু তথ্য দেওয়া
হলো:-____________________


১! খরগোশ ও টিয়াপাখি দুটোই খুব সুন্দর প্রাণী। অনেকেই এগুলো বাসায় পোষে। তবে জানেন কি, এই দুটি প্রাণী মাথা না ঘুরিয়েও পিছনে কী ঘটছে দেখতে পায়। সো এদেরকে পিছন থেকে চমকে দেয়ার যত চেষ্টাই করুন না কেন সফল হতে পারবেন না।

২! প্রায় প্রতিদিনই তো বাসায় ঘর ঝাড়ু দেওয়া হয়। খেয়াল করে দেখো এর মধ্যে ধুলার মতো ময়লা থাকে। আর এই ময়লার মধ্যে তোমার শরীরের ত্বকের কোষও আছে। মজার বিষয় হলো, আমাদের বাড়িঘরের ধুলোর মতো গুঁড়ো ময়লার অধিকাংশই আমাদের শরীর থেকে ঝরে যাওয়া মৃত ত্বক কোষ!!!


৩! আদিকালের সেই ডাইনোসরগোষ্ঠীর নাম আমরা সবাই ই শুনেছি।কিন্তু শুনে অবাক হবেন যে,প্রায় নয় মিটার লম্বা দাবনাকৃতির এই ডাইনোসর প্রজাতির মস্তিষ্ক ছিল কাঠবাদামের সমান!!!

৪! খাটো বলে মন খারাপ। লম্বা হওয়ার একটা বুদ্ধি বলে দিতে পারি। মহাকাশচারী হও, এতে একটু হলেও লম্বা হতে পারবে। বিস্ময়কর মনে হলেও সত্যি, মহাকাশে কিছুদিন টানা থাকলে উচ্চতা কিছুটা বাড়ে। মহাকাশে অভিকর্ষণ বল না থাকায় মানুষের শরীরের ওপর নিচের দিকে টান থাকে না। এ কারণে মানুষের উচ্চতা বাড়ে। 


৫! চিড়িয়াখানায় জলহস্তী দেখেছেন নিশ্চয়। বিশালদেহী প্রাণীটির পা বেশ ছোট হলেও এটি মানুষের চেয়ে দ্রুতগতিতে দৌড়াতে পারে। আর দেখতে নিরীহ হলেও জলিহস্তী কিন্তু হিংস্রতম প্রাণীর একটি। 



৬! কাঁটাঘড়ি দেখেছো। তিনটি কাঁটায় দেখায় সেকেন্ড, মিনিট আর ঘণ্টা। এই ঘড়িতে ব্যাটারি না থাকলে বা নষ্ট হয়ে গেলেও কিন্তু দিন-রাত মিলে ২৪ ঘণ্টায় অন্তত দুবার সঠিক সময় দেখায়। 

৭! মানুষ কখনোই চোখ খোলা রেখে হাঁচি দিতে পারে না। হাঁচি এলে মানুষের চোখ আপনাআপনিই বন্ধ হয়ে যায়। 


৮! কিছু কিছু সময় মানুষ শার্টের বোতাম দেখেও ভয় পায়।কি অবাক হচ্ছেন!!হ্যাঁ,কুমপুনোফোবিয়া নামক একটি রোগ আছে।যা হলে রোগী শুধু শার্টের না,যেকোনো ধরনের বোতাম দেখলে ভয় পায়..!!

৯! ইংরেজি বলায় অনেকেই বেশ সাবলীল। এই ইংরেজি বাক্যটি দ্রুত বলার চেষ্টা করে দেখো তো— Sixth sick sheik’s sixth sheep’s sick. 

১০!মাঝে মাঝে টিভিতে কোনো চ্যানেল না থাকলে ঝিরঝির ছবি দেখায়।কিন্তু কেন, কখনো কি ভেবেছেন??আসলে ১৪ বিলিয়ন বছর আগে মহাবিস্ফোরণ থেকে সৃষ্ট ফোটনের তেজস্ক্রিয়তা থেকে এরকম হয়...!!

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: যা বললেন সব কি প্রমাণিত???

২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: ৬ নম্বরটা সন্দীহান।বাকিগুলোর প্রমাণ আছে......

২| ২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছু প্রথম জানলাম ।

২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

অশ্রুকারিগর বলেছেন: এই মজার তথ্যগুলোর সূত্র কি ? লেখার সাথে সূত্র দিলে ভালো হত কারন অনেক তথ্যই অবিশ্বাস্য। আমার কাছে বিশেষ করে ১ এবং ২ এর সায়েন্টিফিক ব্যাখ্যা প্রয়োজন।

২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: একটা অনলাইন জার্নালে পড়েছিলাম।

অপূর্ণাঙ্গ তথ্যের জন্য দুঃখিত........

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...।

৪| ২০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

শোভন১ বলেছেন: মহাকাশে দীর্ঘদিন থেকে আসলে উচ্চতা কিছুটা বেড়ে যায় ঠিক, কিন্তু সেটা পার্মানেন্ট না; আবার আগের অবস্থায় ফেরত চলে যায়।

২০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: উচ্চতা বাড়তে যা সময় লাগে,উচ্চতা হারাতে তার কয়েক গুণ বেশি সময় লাগে.....।কখনো কখনো এটা পার্মানেন্টলি ও থেকে যায়।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫

লিংকন১১৫ বলেছেন: সূত্র দিলে ভালো হতো

অবশ্য উইকি থেকে অনেক আগেই থেকে যেনে ছিলাম

২০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: হ্যাঁ,সুত্রগুলোর মাঝে উইকিপিডিয়া ও আছে।

অসম্পূর্ণ তথ্যের জন্য দুঃখিত

৬| ২০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৭

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু উৎস থাকলে ভালো হতো।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:২২

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: অসম্পূর্ণ তথ্যের জন্য দুঃখিত।


মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

নতুন বলেছেন: ৭! মানুষ কখনোই চোখ খোলা রেখে হাঁচি দিতে পারে না। হাঁচি এলে মানুষের চোখ আপনাআপনিই বন্ধ হয়ে যায়।


সম্ভবত দেওয়া যায়... চেস্টা করে দেখুন...

৬ নং টা ঠিকই আছে... আপনার ঘড়ি যেই সময়ে বন্ধ হোক না কেন সেই সময় দিনে দুইবার আসবে..

ধরুন... ১০টা ১৫মি ৫০ সেকেন্ড বা ১টা ৪৯মি ১১সেকেন্ড... সবই দুইবার আসবে ২৪ ঘন্টায়...

২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: ভাই ৭ নম্বরটা দেখলাম।ইচ্ছাকৃত ভাবে দেয়া যায় কিন্তু সেটাকে আর হাঁচি বলে না।যখন হাঁচি আসে তখন কিছুতে চোখ খোলা রাখতে পারবেন না।চেষ্টা করে দেখবেন।

আর হ্যাঁ,ঘড়ির বিষয়টা বুঝলাম।এজন্য আপনার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ....।

৯| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০১

নতুন বলেছেন: The nose and eyes are linked by cranial nerves, so the stimulation from the sneeze travels up one nerve to the brain, then down another nerve to the eyelids, triggering a blink for most people. However, it's possible for some people to sneeze with their eyes open — without fear of peeper loss

-http://www.discovery.com/tv-shows/mythbusters/mythbusters-database/sneezing-eyeballs-pop-out/


https://www.youtube.com/watch?v=R6qqlyIDHfM

২৬ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: থ্যাংকস

১০| ২৬ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: দারুন ও মজার একটি পোস্ট।।।।

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৯

নীলাভ্র নিরব বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ.........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.