![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসলে আমার নিজের সমন্ধে কিছু বলার নেই । আমি অতি সাধারণ একজন মানুষ
ভাইস চেয়ারম্যান সোহরাব কাকা । সকলেই তাঁকে চৌধূরী বলে ডাকেন । তিনি খুব শান্তি প্রিয় লোক । ধনী দরিদ্র ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলকেই একচোঁখে দেখেন । সকলের প্রতি তার ভালবাসাও অগাধ । পয়তাল্লিশ বছর পেরিয়েছেন বিয়ে করেননি । ছোট ভাই সুলতান আহমেদ । সামাজিকতার কথা ছিন্তা না করে নিজের জীবনের কথা ভেবে বাবা মার অনুমতিক্রমেই বিয়ের কাজ সেরে ফেলেছেন অনেক আগেই এবং কি তাঁর তিন নাম্বার ছেলে সাজু সে আমার বন্ধু । আমার বয়স তখন সাত কি আট বছর হবে । মাঠে বন্ধুরা মিলে খেঁলছিলাম । হঠাৎ দেখি লোক সকলে মাঠের দক্ষিণকোনায় দৌডাচ্ছে । আমিও দৌড়িয়ে গেলাম সেখানে । দেখি আজব কান্ড চেয়ারম্যান কাকা মদের বোতল হাতে মাটিতে লোটিয়ে পড়ে আছেন মনে হয় একটা লাশ পড়ে আছে । অনেকেই দৌড়িয়ে এলো । আপন পর পাড়ার সকলেই । সকলের মুখেই কান্না আপন জন যারা আছেন কাছে তাদের মুখে কান্নাররোল ক্রমশই বাড়ছে । হঠাৎ এক মহিলা দ্রুত দৌঁড়িয়ে এলো । পাড়ার সকলেই তাঁকে চিনে । নাম তার আম্বিয়া বালা । পাড়ার সকলেই তাকে বালা বলেই ডাকে । অবশ্যই এ নামের রহস্যও অনেকের জানা । দেখতে সুড়াম সাড়াম খুব সুন্দরী । দেহটা যেমন উচালম্বা তেমনি চুলগুলিও যেন মাটি ছুঁই ছুঁই । সে সময় চেহেরা যাই হোক লম্বা আর কালো চুলের কি যে কদর ছিল তার বর্ণনা না হয় পরেই বলি । শুনেছি ছোট্ সময় ঢাকায় এক বড় লোকের বাসায় কাজ করত আর সে কারণেই গায়ের রংটা একটু সাদা এবং কথা বার্তাতেও অনেক স্মার্ট । এসেই চেয়ারম্যান কাকাকে জড়িয়ে ধরলেন এবং হাঊমাঊ করে কেঁদে উঠলেন । এমন ভাবে আর্তনাদ করতে লাগলেন যেন তাঁর আপনজনের কিছু হয়েছে । পাড়ার সবাই হতভম্ব,অবাক বিস্মৃত । অনেকেই আবার যারা খুব কাছের মানুষ তারা মুখে ঘুমটা দিয়ে ছিঃ ছিঃ করতে লাগলেন ।
মহিলাটির স্বামী আছে এবং একটা মেয়ে সন্তানও আছে । স্বামী খুব হত-দরিদ্র । হাটেবাজারে পান চুন বিক্রি করে যা আয় পায় আর তাতেই সংসার চলে । বাড়ী ভিটা মাটি তাও রাস্তার পাশে সরকারি জায়গা নিয়ে ছনের ঘরে কোন ভাবে বসবাস । স্বামী এত দরিদ্র তবু এতটুকু দরিদ্রের ছাপ যেন বালা কে কখনই ছুইনি,ছুইতে পারেনি । কেন পারেনি গ্রাম বাসীর এখন আর অজানা রইল ন । যদিও ঘটনা অনেক দিন ধরেই লোকমুখে বলাবলি চলছিল ।
ছোটে এলেন চেয়ারম্যান কাকার বড় ভাই মাহতাব কাকা । এমন অশালিন,অযাচিত নোংরা নিলজ্জকর ঘটনা দেখে তিনি যেন আকাশ থেকে পড়লেন । কি বলবেন কি করবেন তিনি যেন দিশকোল পাচ্ছিলেন না ।
অন্য দিকে ছোটে এল মামা করে বালার মেয়ে লাবন্যলতা । ডাক নাম তার লতা । এসেই মাকে জড়িয়ে ধরে কেদে উঠল ।
পাঁশেই দাঁড়ানো ছিল লতার বাবা লস্কর মিয়া ।……………. Next
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: আপনার কমেন্টস আমার মনে অনেক সাহস জোগিয়েছে
আপনার প্রতি অনেক শুভ কামনা রইল
ভাল থাকবেন
৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: সন্তান একাই জন্ম দিতে হয়।
৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৬
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: ভাই জন্ম তো একাই দিব নামটার কথা বলছিলাম
পরিবারের সবার পছন্দ মত একটা নাম ......এই আর কি
আপনার উপদেশ মনে রাখবো
many many thanks
৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
লিমা মেহরিন বলেছেন: কাহিনী তো আপনার মনের ভিতরে গাঁথা। আপনিই পারবেন সুন্দর একটি নাম দিতে। শুরু যখন করেছেন, অবশ্যই সাফল্য আসবে। শুভকামনা রইল।
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫২
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: ]সত্যি আপু
আপনার কমেন্টস টা পড়ে
আমার মনে অনেক সাহস জন্মেছে
আমি ভেবেছিলাম সবাই আমাকে পাগল বলবে
আপনাদের মত গুনিজনের কমেন্টস পেলে আমি
অবশ্যই পারবো
আশা করি ভুল গুলি
আমাকে ধরিয়ে দেবেন
আপনার প্রতি আমার
অনেক শুভ কামনা রইল
ভাল থাকবেন ।
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
সকাল রয় বলেছেন:
আপনাকে পাঠক হিসেবে কিভাবে সাহায্য করবো বিষয়টা ঠিক বুঝতে পারলাম না। তাছাড়া নিজের বুদ্ধিতে মৃত্যু গ্রহন করাও ভালো সো ____ কবি লিখে যান__ পাঠক হিসেবে পেছন আছি
৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
সকাল রয় বলেছেন:
ওহ হ্যা; সাদা মনের মানুষ ভাই এমডি উপন্যাস বানানটা ভূল হয়েছে ঠিক করে নিয়েন।
৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১৫
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: এই যে উপকার করলেন
ভুল টা ধরিয়ে দিলেন
এই উপকারটাই তো চেয়েছিলাম
আপনার জন্যে অনেক
শুভ কামনা রই...
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
হাসান বৈদ্য বলেছেন: চালিয়ে যান ভাল লাগছে