![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০০০০০০০০০০০০০০০০০০ nine_L টুইটার doctortomorrow জিমেইল [Please dont add me to your facebook/Messenger. If you need to then remember to send a message ahead providing your identity.]
ভিজুয়াল মিডিয়ার নন্দিত ব্যক্তিত্ব ড. আব্দুন নূর তুষার http://www.mediafire.com/?icnunjymd2q' target='_blank' >বিজয়ের একতরফা সাফাই গেয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। আমি তার প্রতিটি পয়েন্টেরই উত্তর দিলাম সাপ্তাহিকের অনলাইন সংস্করণে আর সেগুলোই এখন পোস্ট করছি।
[বিশেষভাবে সতর্ক করছি: সাপ্তাহিক.কম এর সাইটটি ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত থাকায় লিংক ভিজিট করতে সতর্ক থাকতে হবে]
ডক্টর তুষার আপনি তুখোড় একজন উপস্থাপক, সফল বিতার্কিক, জনপ্রিয় মিডিযা় ব্যক্তিত্ব এবং একজন চিকিৎসকও। আপনার এই প্রতিক্রিযা়য় যেভাবে ফ্যাক্টস না জেনে বিজযে়র প্রতি বাযা়সড প্রতিক্রিযা় ব্যক্ত করেছেন তা সতি্যই দু:খজনক। আমি একে একে আপনার সবগুলো যুক্তিখণ্ডনের চেষ্টা করবো। আমি বিশেষভাবে অনুরোধ করবো এই বিষযে় একটি বিস্তারিত আলোচনা করার আগে আপনার অনেক তথ্য এবং পরিসংখ্যান আপনার জেনে নেযা় প্রযো়জন।
১. কযে়ক মিনিটেই বাংলা লেখার জন্য যে টুল তা অভ্রের ফোনেটিক লেআউট। আরো অনেক ফোনেটিক ছিলো এবং আছে কিন্তু এটি সবচেযে় বেশি রিচ ফিচার দিযে় সবচেযে় বেশি ছডি়যে়ছে। পেশাদার মুদ্রাক্ষরিক ছাডা় সাধারণ ব্যবহারকারি বিজযে়র মতো ফিক্সড লেআউট ব্যবহার করেন না। আপনার চেনা কয়জন অপেশাদার মানুষ আছেন যাদের জীবিকার জন্য বাংলা লিখতে হয়না অথচ বিজযে়ই লিখেন? তাহলে স্ট্যাটিস্টিকসে আপনার অনুমান সতি্য ভাবার একটু কারণ পেতাম।
২. 'ভাষা হোক উন্মুক্ত' শ্লোগানটি অভ্র টিম যুক্ত করেছে স্বেচ্ছাসেবি একটি দলের ভাষার প্রতি অবদান রাখার জন্য একটি সবার জন্য ব্যবহার্য সফটওয়্যার বানানোর জন্য। অনুমান করে "অভ্র তৈরি কারিদের কৌশল" বলার চেযে় একটু জেনে নিলে কী ক্ষতি ডাক্তার সাহেব? অভ্র টীমের কেউ পেটের দাযে় এই সফটওয়্যার তৈরি করেনি। আর অভ্রের প্রধান কোডার মেহদী হাসান খান আপনার মতোই ডাক্তার(সদ্য পাশ করেছে)। ওরা বলা যায় এখনো কচিকাচার বয়সের। ওদের উদ্দেশ্য এবং কৌশল ব্যক্তিগতভাবেও জেনে নিতে পারতেন। অভ্রের ফোনেটিকের কোডিং এখন সবার জন্য উন্মুক্ত। এটির পুরো সফটওয়্যারের কোড সবার জন্য উন্মুক্ত করার ব্যাপারেও পদক্ষেপ চলছে বলেই জানা গেছে।
৩. "অন্য কারো বুদ্ধি ধার করে সেটা বিনামূল্যে দিযে় দিলে তাতে বাধা দেযা় যেতে পারে।"
আপনাকে প্রমাণের আহ্বান জানাচ্ছি কার বুদ্ধি ধার করে বিনামূলে্য দিযে় দেযা় হযে়ছে?
৪. "কারো যদি নতুন বাংলা ফন্ট বা ওযা়র্ড প্রসেসর তৈরি করতে ইচ্ছা করে তবে তিনি সেটি মৌলিকভাবে করলেই পারেন। মোস্তাফা জব্বার সবাইকে চা বানানো এবং খাওযা় শেখালেন নিজের অর্থ, শ্রম ও বিনিযো়গের ঝুঁকি নিযে়, তাতে দু চামচ চিনি বেশি দিযে় সেটা ফ্রি করে দিলাম। কারণ নতুনভাবে এটা তৈরি করলে নতুনভাবে শূন্য থেকে শুরু করতে হবে। এতে অভ্র তৈরি যারা করেছেন তাদের কৌশলটা টের পাওযা় যায়, বিজযে়র লে আউটের ঘাডে় চডে় নিজেদের জনপ্রিয় করার চেষ্টা।"
আপনার এই মন্তবে্যর প্রেক্ষিতে আমাকে ভেবে নিতে হচ্ছে এই লেখাটি আপনি নিজে লিখেন নি। কারণ এখানে আপনার অজ্ঞতা প্রকট হযে়ছে বিশালভাবে। ফন্ট বা সফটওয়্যার কোনোটিই অমৌলিক ব্যবহার করা হয়নি অভ্রতে। ফন্টের কথা আনলেনই বা কী কারণে তাই বরং বোধগম্য নয়। অভ্রের জনপ্রিয়তা প্রধানতম কারণই হলো এর ফোনেটিক লেআউট। বিজযে়র অনুকরণে তৈরি ইউনিজয় অভ্রের মৌলিক নয় বরং তা একুশে.অর্গ এর ইউনিজযে়র অনুকরণে তৈরি। এমনকি সরকার অনুমোদিত ন্যাশনাল কীবোর্ড লেআউটটি আরো বেশি বিজযে়র লেআউটের মতো। তথ্যটি কি আপনার জানা ছিল?
৫. "কোনো পণ্য দীর্ঘদিন বাজারে থাকলে এবং তার পাইরেটেড কপি বাজারে থাকলে তার ওপর মানুষের অধিকার জন্মায় এটা কি যুক্তিসঙ্গত কথা? জনস্বার্থে কেউ তার ব্যবসাযি়ক পণ্যের লে আউট উন্মুক্ত করে দেবে এটা তো মামার বাডি়র আবদার হযে় গেল।"
পাইরেটেড কথাটি বলার সঙ্গে সঙ্গেই আপনার ঘাডে় তা প্রমাণের দায় চেপে যায়। স্বযং় মোস্তফা জব্বারও পাইরেটেড অথবা হ্যাকড ইত্যাদি মিথ্যা অভিযোগ থেকে সরে এসেছেন। কারণ তিনি অন্তত জানেন তার কথাগুলো কেবলই আপনার মতো করে বাযা়সড করার জন্যই ব্যবহৃত। অভ্র কোনোভাবেই পাইরেটেড নয় এবং এটি পাইরেটেডভাবে তৈরি করার কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণও পর্যন্ত নেই। মামার বাডি়র আবদারের ব্যাপারে বরং সরকারকেই জিজ্ঞেস করতে পারেন বিজযে়র মতো করে ন্যাশনাল লেআউট তৈরি হলো কেনো? একুশে.অর্গ কে জিজ্ঞেস করতে পারেন ইউনিজয় কেনো বিজযে়র মতো? আপনার সফটওয়্যার এবং কীবোর্ড লেআউট সংক্রান্ত অজ্ঞতা সতি্যই হতাশাব্যঞ্জক।
৬. 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' বর্তমান সরকারের একটি দেখানো স্বপ্ন যার কোনো গন্তব্য নেই। কোনো মাইলস্টোন নেই। সরকারের পদলেহী মোস্তফা জব্বার সাহেব এই ধূযা় তুলে সরকারের আরো অনুকম্পা এবং প্রশ্রয় আদাযে়র চেষ্টা করায় তাকে লেখক হয়তো কটাক্ষই করে থাকবেন।
৭. "মোস্তফা জব্বারের আক্ষেপ বা স্মৃতিচারণের বর্ণনা না দিযে় প্রতিবেদকের উচিত ছিল তার সরাসরি মতামত নেযা়। বার বার লেখাটিতে মেহেদি হাসান খানকে অভ্রের জনক বলার মানেটা কি? তিনি কি নিজে একলা এটি ডেভেলপ করেছেন? আর তিনি যদি ওমিক্রনল্যাবের মালিক হযে় থাকেন তাহলে এটা কি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নাকি কোনো চ্যারিটি? এই অভ্র সফ্টওযা়রটির কোথাও লেখা নেই যে এটি চিরকালের জন্য ফ্রি। লেখা আছে এটা ফ্রি ডাউনলোড করা যায়। কালকে এটা যে পণ্যে পরিণত হবে না এ ব্যাপারে কোনো সুস্পষ্ট ঘোষণা কোথাও নেই।" ---
মোস্তফা জব্বারের মতামত নেওযা় যেমন জরুরি ছিল তেমনি জরুরি ছিল আপনার পক্ষে মেহদী হাসান খানের মতামত নেবার। তাই নয় কি? কেন এই পক্ষপাত? মেহদী হাসান খান অভ্রের জনক এই কারণেই যে তার টীমে তিনি একাই এটির সম্পূর্ণ কোডিং করেছেন। অবিসংবাদিতভাবেই তার টিমের সদস্যরাই এই আখ্যা তাকে দিযে়ছে। আপনার কি সন্দেহ জাগে একজনের পক্ষে এমন একটি সফটওয়্যার তৈরি সম্ভব নয়? ওমিক্রনল্যাব এখনো পর্যন্ত একটি চ্যারিটি এর সংগঠক সবাই বয়সে তরুণ। আর এর সোর্সকোড একে একে উন্মুক্ত হচ্ছে সবগুলো প্ল্যাটফর্মের জন্যই।
৮. অভ্রে রোমান হরফে এ এম আই টাইপ করলে সেটা আমি হিসেবে দেখানোর সুযোগ আছে। বিষয়টি ভযা়বহ। তরুণ সমাজ আর বানান শিখবে না। ভবিষ্যতে পেপারলেস সমাজে তাকে আর বাংলা বানান লেখা বা শেখার দরকার অনুভব করতে হবে না। আমাদের বর্ণমালা টিকে আছে তার ব্যবহারে, সেটা ভুলে গিযে় তরুণ সমাজ বানান করবে টি ইউ এম আই, তুমি। এভাবে যদি বাংলা লেখা ঠিক হয় তাহলে একসময় বাংলা ভাষার বিরোধিতাকারীরা আমাদের উর্দু হরফে বাংলা লিখতে বলেছিল আবার ইংরেজি হরফেও বাংলা লিখতে বলেছিল। তাদের ভূত দেখতে পাই আমি। কম্পিউটারে বাংলা বানান রীতি মনে রেখে কাউকে বানান করতে হবে না। ২৫ বছর পরে এর কি প্রভাব হবে সেটা কেউ ভেবেছেন? ----
ফোনেটিক পদ্ধতিতে চায়নিজরাও টাইপ করে থাকে। আমি নিজে ফোনেটিকের ব্যবহারকারি বা ভক্ত কোনোটাই নই। আপনার মতো আমারও মনে হয় বাংলা বানান এবং অক্ষরের সাথে সংযোগ থাকে ফিক্সড লেআউটে। কিন্তু টাইপিং শেখাবে কে? কোন লেআউটে তা শিখবে? ফোনেটিকে কোনোকিছু না শিখেই কযে়ক মিনিটে অনাযা়সে বাংলা লেখা যায় জেনেও কয়জন ফিক্সড লেআউটের কমপক্ষে ৩০টি পজিশন মুখস্ত করবে? নন্দ ঘোষ অভ্র বা অভ্র টিমের হতে হবে কেনো? ফোনেটিক লেআউটের মৃত্যু চান আপনি? নাকি যারা ফোনেটিকে অভ্যস্ত তাদের বাংলা লেখা রহিত করতে চান?
১০. "তবে লে আউট এর মিল দেখে মনে হয় এখানে খানিকটা হলেও একই কোডিং থাকতেই হবে।"
আপনার পরিচিত সফটওয়্যার ডেভেলপারদের সাথে কথা বলে দযা় করে জেনে নিন ব্যাপারটি। অনলাইনে অভ্র ছাডা়ও বাংলা লেখা যায়। আর তা যায় উন্মুক্ত সোর্সকোড জাভাস্ক্রীপ্ট দিযে়। আমি এখানে টাইপ করছি তেমনি ইউনিজয় লেআউট দিযে়। অর্থাৎ সাপ্তাহিক.কম নিজেরাও মোস্তফা জব্বারের সোর্সকোড চুরি করেছে বা পাইরেট করেছে। যেহেতু লেআউট মিলে যায় সুতরাং আপনার সুবর্ণ সূত্রে মিলে গেল খাপে খাপ। কিন্তু আমি একজন প্রোগ্রামার বলেই জানি তেমন কিছুই ঘটেনি। দযা় করে এভাবে পক্ষপাতমূলক প্রতিক্রিযা়র পূর্বে যথেষ্ট তত্ত্ব ও তথ্য সংগ্রহ করে নেবেন।
১১. "ইউনিকোড পুরনো বিজযে়র ভার্সনে থাকবে না এটাও তো স্বাভাবিক। পুরনো টযো়টা গাডি়তে কি এখনকার মতো টিভি, ন্যাভিগেটর এসব ছিল?"
---
কিন্তু আপনার কি তাতে?
১২. অভ্র ফন্ট পাইরেসি করে নাই এটা বলা যাবে যদি অভ্রের ফন্টগুলোর চেহারা বিজযে়র ফন্টগুলোর চাইতে একদম আলাদা হয়। যারা অভ্র ব্যবহার করেন তারা এটা ভালো বলবেন। ফন্ট কেবল কোডিং না, এটার চেহারাটাই আসল। ব্যবহারকারী ফন্টের কোডিং দেখেন না এর চেহারা দেখেন। ভিন্ন কোডিংএ একই চেহারার ফন্ট তৈরি করা সম্ভব। সেটাও কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন কারণ সেখানে ডিজাইন নকল করা হযে়ছে।
এই গুরুতর অভিযোগটি আপনি কার প্ররোচনায় করলেন? স্বযং় মোস্তফা জব্বারও তো এমন অভিযোগ তোলেননি। নামকরা প্রথম সারির দৈনিক গুলোও সোলায়মানলিপি ফন্টে অনলাইনে প্রকাশ করে থাকে। ফন্টটির ডেভেলপার অভ্র টিমেরই নয় বরং একুশে.অর্গ এর। এই অভিযোগের সাথে কোন কোন ফন্ট নকল হযে়ছে বলে ধারণা করা হযে়ছে তার তালিকা দিন।
১৩. আগে এ কার, পরে একার, দুবার চাপ, একবার চাপ এগুলো মৌলিক পার্থক্য না। মৌলিক পার্থক্য বুঝতে হলে দেখতে হবে, জে চাপলে ক হয় কিনা? কিংবা জি চাপ দিযে় দিযে়ই যুক্তাক্ষর বানাতে হয় কিনা?
ঠিক আছে। ন্যাশনাল কীবোর্ড আর ইউনিজয়ও দেখুন। বাজারে বহুলভাবে প্রচলিত অন্য সফটওয়্যারে(লেখনি, প্রশিকাশব্দ, প্রবর্তন এবং আরো অগুণতি) দেযা় সরাসরি বিজয় নামের লেআউটগুলোও দেখুন। তারপর আসুন কেনো নন্দঘোষ অভ্রেই দোষ? ৫কোটি টাকা নির্বাচন কমিশন থেকে মোস্তফা জব্বার পেলেন না বলে?
১৪. অভ্রে ভুল তাডা়তাডি় সংশোধন করা যায় এটা অবশ্যই একটি সুবিধা। কিন্তু এটা তো লে আউটের সঙ্গে সম্পর্কিত না।
লেআউটের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এটা বুঝলে আপনার এটাও বোঝার কথা যে লেআউটটি একা অভ্রই ব্যবহার করেনা। বাজারে আরো অনেকেই করে থাকে। সুতরাং একা অভ্র এর উত্তর দিতে বাধ্য থাকবে কেনো? সবার আগে কেনো ন্যাশনাল কীবোর্ডের বৈধতা নিয়েই চ্যালেঞ্জ করবেন না?
১৫. "এক বাটনে চাপ দিযে় ফন্ট বদলানো এটা অনেক অনেক পেছনে পডে় থাকার বিষয় না। যারা একসময় ওযা়র্ড স্টার আর ওযা়র্ড পারফেক্ট ব্যবহার করতেন তারা জানেন যে সেগুলো অনেক ক্ষেত্রে এমএস ওযা়র্ডের চেযে় এগিযে় ছিল।
এটা ব্যবহারকারীর অভ্যাসের বিষয়। বিজযে়র ব্যবহারকারীরা অভ্যস্ত বলেই বিজয় তার ফন্ট সিলেকশন ও স্টার্টিংযে়র ব্যাপারটি একই রেখে দিযে়ছে।"
আমি ওয়ার্ডস্টার এবং ওয়ার্ডপারফেক্ট দুটোরই ব্যবহারকারি ছিলাম(২৮৬ প্রসেসর আমলের)। ওগুলোর সাথে এমএসওয়ার্ডের তুলনা করলে যান্ত্রিক টাইপরাইটার বনাম টাইপরাইটার তুলনার মতো হয়ে যায়।
১৬. অভ্রের লিনাক্স ভার্সন আছে কারণ এটি ফ্রি। বিজয় যেহেতু ব্যবসাযি়ক পণ্য তাই এটার লিনাক্স ভার্সন না থাকাটাই স্বাভাবিক।
লিনাক্সে কি ফ্রি ছাড়া অন্য সফটওয়্যার থাকেনা? আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি কয়েকশো বা কয়েক হাজার ডলার দিয়ে কিনতে হয় এমন সফটওয়্যারও লিনাক্সে আছে। বিজয় বা অভ্রের মতো মামুলি কীবোর্ড ইন্টারফেস নয় সেগুলো। উদাহরণ জেন্ড স্টুডিও (৪০০ ডলার)
১৭. "অভ্র বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায় আর বিজয় টাকা দিযে় কিনতে হয়। এটা অবশ্যই পার্থক্য। যেমন সাপ্তাহিকে নেট ভার্সন ফ্রি কিন্তু আমি ছাপানো পত্রিকা টাকা দিযে় কিনি।
আামি কি এখন বলতে পারি যে ছাপানো সাপ্তাহিক বের করা যাবে না অথবা এটা ফ্রি করে দেযা় উচিত? প্রতিবেদক চাকরি না করে শুধু নেটে লেখালেখি করে ফ্রি সংবাদ দিলে মানুষের অনেক উপকার হতো এতে?
কিন্তু একদিন তিনি নিজেই সাংবাদিকতা ছেডে় দিতেন পেট চালাতে গিযে়। এ কারণেই সফ্টওয়্যারও বিক্রি করতে হয় কাউকে কাউকে।"
উদাহরণটি পুরোপুরি এক হলো না। অভ্র স্বেচ্ছায় তাদের সার্ভিস ফ্রিতে দিচ্ছে। টেড.কম এর ইদানিংকার আবিস্কৃত অনেক টেকনোলজি দেখলে হয়তো আপনার এমনও ধারণা হবে যে প্রিন্টেড পত্রিকার দিন শেষ হলো বলে। বিশ্বের অনেক পত্রিকাই আস্তে আস্তে কেবল অনলাইন সংস্করণে চলে যাচ্ছে।
১৮. অভ্রতে নিজের কী-বোর্ড নিজে তৈরি করে নেযা় যায়। এটা যেমন সুবিধা তেমন অসুবিধাও। মনে করেন আপনি কারো বাংলা টাইপিং স্পীড পরীক্ষা করবেন। অথবা কাউকে টাইপ করার জন্য বা কম্পোজ করার জন্য চাকরি দেবেন। সবাই সঙ্গে যার যার একটা কী-বোর্ড লে আউট নিযে় এলো। এটা পার্সোনাল ব্লগ লেখার জন্য ঠিক হতে পারে, কোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য ঠিক না। কেননা এরপর সেই ডকুমেন্টটি এডিট করতে হলে সেই লোকটাকেই লাগবে আপনার। আপনার প্রতিষ্ঠানের একেকটি কম্পিউটারে থাকবে একেক লে আউটের কী-বোর্ড। সাপ্তাহিক-এর কর্তৃপক্ষ নিজে এটি তার অফিসে করতে রাজি হবেন?
আপনার লেআউট আর সফটওয়্যার সংক্রান্ত অজ্ঞতাই কেবল এই মন্তব্যে প্রকাশ পাচ্ছে। মজার ব্যাপার হলো, ইউনিকোডে লিখিত সেই ধরণের একটি ডকুমেন্ট যেকোনো সফটওয়্যার দিয়েই এডিট করা যাবে টাইপিস্ট যদি তা অভ্র ফোনেটিকেও করে থাকে তবুও তা জাতীয় বা ইউনিবিজয় ব্যবহার করেই তা এডিট করা যাবে। লেআউটের সাথে এর বিন্দুমাত্র কোনো সম্পর্ক নেই।
১৯. অটো কারেক্ট ফিচারের সমস্যাটিও কিন্তু কোনো মৌলিক পার্থক্য না। অটো কারেক্ট অফ করে দিলে বিজযে়র অক্ষর বা শব্দ পাল্টে যাওযা়ও বন্ধ হযে় যায়।
এর কারণ বিজয় ইংরেজীর আদলে আসকিতে করা। আর অভ্র ইউনিকোডে করা যা বাংলাকে সরাসরি সাপোর্ট করে।
২০. মোস্তফা জব্বারকে কাবুলিওযা়লার সঙ্গে তুলনা করাটা অন্যায়। একজন মানুষ ৩০ বছর একটি খাতে শ্রম দিলেন, দেশের কম্পিউটার ব্যবসাযী়দের বার বার নেতৃত্ব দিলেন, বাংলা ভাষাকে কম্পিউটারে কার্যকরভাবে ব্যবহার করার জন্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দিলেন।
এর সঙ্গে সুদে ধার দেযা় কাবুলিওযা়লার মিল কোথায়? তার নিজের ধারণাপ্রসূত সফ্টওয়্যারটির স্বত্ব নিজের কাছে থাকবে না এটা কি দাবি করা উচিত? তার মানে বিল গেটস, স্টিভ জবস কিংবা ফেসবুকের জুকারবার্গ সবাই তো কাবুলিওযা়লা।
ফেসবুকের ভেতরে বিজ্ঞাপনের টাকা তো তাহলে জুকারবার্গের উচিত আমাদের সঙ্গে শেযা়র করা।
তার সফটওয়্যারের সত্ত্ব নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলছেন না। প্রশ্ন হচ্ছে কীবোর্ড লেআউট নিয়ে। তিনি অতীতে মাইক্রোসফটকেও ফিরিয়ে দিয়েছেন বাংলার জন্য একটি ফ্রি লেআউট উপহার দেয়া থেকে। আর নিজের বিজয় কীবোর্ড প্যাটেন্ট করে নিয়েছেন তা থেকে পয়সা আদায় করার জন্য।
আমি যে বাংলা লিখছি আমি তো বিজয় বা অভ্র কোনো সফটওয়্যারই ব্যবহার করছিনা। লিনাক্সে অপারেটিং সিস্টেমেই কীবোর্ড লেআউট দেয়া থাকে। সেরকম উইন্ডোজেও থাকতো যদি মোস্তফা জব্বার বাধা না দিতেন। জাতীয় কীবোর্ড লেআউট তৈরি করার পর দেখা গেলো তা বিজয়ের সাথে প্রায় হুবহু মিলে যায়। কেনো? জব্বার সাহেবের কথা মতো এটিই সবচেয়ে অপটিমাইজড লেআউট বলে? আপনার মতে বাংলা লেখার একমাত্র লেআউট হওয়া উচিৎ বিজয়। তো এই মনোপলি করে দিলে আপনার কোনো লাভ-ক্ষতি জড়িত থাকবে কি?
২১. ২০০৩ সালে ইউনিবিজয় তৈরি করেছেন যারা, তার অনেক আগে থেকেই মোস্তফা জব্বারের বিজয় লে আউট বাজারে ছিল। তাই মাত্র ৮টা কি অদল বদল করে ১০৫ টা কী-বোর্ডের একটি লে আউটের সঙ্গে কোনো মিল নেই বলাটা কতটুকু যৌক্তিক দাবি।
পুরোপুরি বিজয় লেআউট ব্যবহার করে লেখনি সফটওয়্যারটি, প্রশিকাশব্দ, প্রবর্তনও এমন কমপক্ষে আরো ৫/৬টিতেও তাই। ন্যাশনাল কীবোর্ডে মাত্র ৩টি কী এর পার্থক্য। একুশে.অর্গ এর তৈরি ইউনিজয়(যার অনুকরণে ইউনিবিজয় প্রণীত)ও বিজয়ের সাথে প্রায় হুবহু মিলে যায়। নন্দঘোষ অভ্র তাহলে দোষটা এই করলো যে তার জনপ্রিয় সফটওয়্যারে কেনো ইউনিজয় লেআউট যুক্ত করলো? কিন্তু অভিযোগের আঙ্গুল কেবল অভ্রের প্রতি কেনো? কারণ, ৫কোটি টাকা নির্বাচন কমিশন থেকে হারানো। দেশের হাজার কোটি টাকা লুটে নিতে পারে রাজনীতিবিদগণ আর মোস্তফা জব্বার পারবেন না? যিনি বছরের পর বছর বিটিভির বস্তাপচা 'কম্পিউটার' নামক অনুষ্ঠান করে যাচ্ছেন নিজের পরিবার আর প্রতিষ্ঠানের প্রচারের স্বার্থে। যিনি কপিপেস্ট করে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ্যবই লিখেছেন। যদিও দেশে অনেক অনেক উচ্চশিক্ষিত কম্পিউটার বিজ্ঞানি আছেন তবুও তিনি কী করে সেই কাজ পান? তিনি কী ভারতীয় ফন্ট থেকে কপি করে নিজের করে ফেলেন নি?
২২. একজন ব্যবসাযী় যদি মনে করেন কেউ তার স্বত্ব লঙ্ঘন করেছে তিনি তো তার প্রতিকার চাইতেই পারেন। এটা নিযে় আইনসঙ্গত লডা়ই না করে, পত্রপত্রিকা, নেট কিংবা ব্লগে মোস্তাফা জব্বারকে কাবুলিওযা়লা, লোভী, কার্টুন ক্যারেকটার
কিংবা তাকে নিযে় অসম্মানজনক ছডা় কবিতা লেখা প্রকৃতপক্ষে অভদ্রতা ছাডা় আর কিছু না।
একাজটি অভ্র টিমের কেউই করছেন না। বরং করছেন স্বতস্ফুর্ত দেশি প্রবাসিগণ।
উইন্ডোজের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পূর্বে অনেক কঠিন ও দুসাধ্য বলে পরিচিত লিনাক্স এখন জায়গা করে নিচ্ছে। এক সময় আপনি যেমন কষ্ট করে ওয়ার্ডস্টার, ওয়ার্ডপারফেক্ট ব্যবহার করেছেন তেমন কঠিন তো নয়ই বরং লিনাক্সের উবুন্তু অপারেটিং সিস্টেম অনেকটাই ভিসতার মতোই সহজ। গালি দেয়া অবশ্যই মন্দ কাজ। তবে বিলগেটস কোথাও অভিযোগ করছেন না সেসব নিয়ে।
২৩. "সবাই তাদের সব সফ্টওয়্যার জনপ্রিয় হযে় গেলেই যদি ফ্রি করে দিতে বাধ্য হন সেটা কি এই শিল্পের অভ্যন্তরীণ বিকাশের জন্য সহায়ক হবে।"
তার সফটওয়্যার ফ্রি করে দিতে কেউ বলছে না। বরং লেআউট প্যাটেন্ট করাটাই তার অন্যায়। যা আগেই ব্যাখ্যা করেছি কেনো।
২৪. প্রতিবেদকের ব্যাপারে মন্তব্য করার প্রযো়জনবোধ করছিনা।
২৫. সফটওয়্যার ফ্রি করে দিতে কেউ দাবি করছেন না, সেটি বোধহয় আপনি খেযা়ল করেননি। বরং একটি লেআউট দরকার যেটিতে ফিক্সড লেআউটে লিখবে সবাই কোনো রয়্যালটি প্রদান ছাডা়ই। যেমন ন্যাশনাল লেআউটে হতে পারতো। কিন্তু সেটিই বিজয় লেআউটের কপিমাত্র। সেটিও কিন্তু ফ্রি এবং কোনো সফটওয়্যার নয়।
সাপ্তাহিক.কম এ তার প্রতিক্রিয়া এখানেই আমি মন্তব্যগুলো করেছি কিন্তু সাইটটি ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত তাই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:০৫
'লেনিন' বলেছেন: আবেগ তাড়িত না হয়ে আমাদের যুক্তিতে আসা উচিৎ। প্রোডাক্ট তৈরি করলে তার সত্ত্বাধিকারি ব্যবসা করতেই পারেন। কিন্তু তা কীবোর্ড লেআউটের মতো জিনিসের প্যাটেন্ট হবে কেনো?
আর কীবোর্ড লেআউটের প্যাটেন্ট বা যা খুশি করুন, একটি জাতীয় সর্বজন গ্রহণীয় লেআউট তো থাকা চাই। প্যাটেন্ট কেউ এমন জিনিসে করতে পারেন না যা তাকে মনোপলি দেবে। এটাই হলো মোক্ষম যুক্তি। তিনি কেন আগে মার্কেটে এটি সবাইকে খাওয়ালেন তারপর প্যাটেন্ট করলেন?
২| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:১৯
ত্রিভুজ বলেছেন: এই দেশের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে এই দেশে মিডিয়ার সাপোর্ট পেলে অগা-বগা-মগা'ও সর্ব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হয়ে যায়। জনাব তুষার তথ্যপ্রযুক্তির বিশেষজ্ঞ হলো কবে থেকে?
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:১০
'লেনিন' বলেছেন: তিনি নিজেকে বোধহয় তথ্যপ্রযুক্তির বিশেষজ্ঞ দাবি করেননি। প্রিন্ট মিডিয়ার জন্য প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়িক স্বার্থকেই হয়তো প্রাধাণ্য দিয়েছেন।
৩| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:২৬
ইচ্ছেফড়িং বলেছেন: আব্দুর নূর তুষার আবার কবে গনার মধ্যে ছিল?এই সব কথাবার্তা অনেক হইছে, আর ভালা লাগেনা। উকিল নোটিশের বর্তমান অবস্থা কি? বা এখন ব্যাপারটা ঠিক কোন অবস্থায় আছে। আর অভ্রের এখন কি ধরণের সাপোর্ট দরকার সে ব্যাপারে মেহেদী কিছু বলছে কিনা, জানা থাকলে শেয়ার করেন।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:১৮
'লেনিন' বলেছেন: অভ্র টিম তাদের উত্তর প্রদানের জন্য ১৫দিন সময় চেয়েছে এবং পেয়েছেও। জব্বার সাহেব এরকম কোড পাইরেসি এবং ফন্ট পাইরেসি'র ধূয়া তুললে আরো অনাবশ্যক জটিলতা বাড়বে।
৪| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৩৩
মোসতফা মনির সৌরভ বলেছেন: লেনিন, আপনার লেখাটা তার সামু ব্লগে দিয়ে আসেন।
Click This Link
আর দুইদিন পরপর এইসব সুশীলদের না জেনে চিল্লানো ব্যাপারটায় মেজাজ গরম হয়ে যাচ্ছে।
হাস্যকর সব যুক্তি।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:২২
'লেনিন' বলেছেন: আসলে মেহদী হাসানের প্রথম আলোতে প্রকাশিত বিবৃতি আরো বুদ্ধিদীপ্ত হওয়া প্রয়োজন ছিলো। তাহলে আব্দুন নূর তুষার এভাবে পয়েন্ট তুলে প্রতিক্রিয়া জানানোর সুযোগ পেতেন না।
৫| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৩৬
শয়তান বলেছেন: খিকজ ।
ডাক্তার সাহেব দেখি ডাক্তারী বাদ্দিয়া এখন সফটওয়ার লাইনে হান্দাইছে । এর আগে তো জানতাম বিজ্ঞাপনী ফার্ম দিসিলো । ক্যান ঐটায় কি মাইর খাইসে এমনই যে শ্যাষ ম্যাষ ডিজিটাল টেকা টোকাইতে এই লাইনেও নামতে হৈলো ।
আমরা কি ভবিষ্যত একজন জোকারের প্রতিচ্ছবি দেখছি তার মাঝে
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:২৩
'লেনিন' বলেছেন: এই পোস্টটিতে অন্তত সবাইকে একটু সংযত হবার অনুরোধ করবো। যুক্তি দিয়ে যা প্রতিরোধ করা যায়, অনাবশ্যক কটূক্তি করে তার জটিলতা কেবল বাড়ানো যায়।
৬| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪০
টেকি মামুন বলেছেন: এই সব পড়লেতো মাথা গরম হইয়া যায়।পুরা সফটওয়্যারটার মান যদি আমি ১০০ ধরি তার মাঝে লেআউটটাকে যদি ২০ দেই।আর বাকী কোডিং,ডিজাইনিংকে যদি ৮০ ধরি তাহলে কেন শুধু লেআউটের জন্য পাইরেটেড বলে আমি বুঝিনা।সব হালারা ছাগল আর এই ডা: সাহেবও প্রযুক্তিবিদ হইছে।ভালা ভালা।একজন বাংলা পাস আরেকজন ডা:।পিছা মারি সবগুলার কপালে।অভ্র জিন্দাবাদ।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:২৫
'লেনিন' বলেছেন: অভ্র জিন্দাবাদ বলার দরকার নেই। আমাদের প্রয়োজন কীবোর্ড লেআউট। ইউনিবিজয়কে প্রয়োজনে বাদ দিয়ে দেয়া হোক অভ্র থেকে।
৭| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪২
মোসতফা মনির সৌরভ বলেছেন: শয়তান,
কি কন এইটা? তিনি কি অলরেডী জোকার না? এই সামুতে তার কারবার মনে আছে?
নিজের বিপরীত মন্তব্য সহ্য করতে না পেরে ব্লক করে দেয়া।
আমার প্রতিক্রিয়া পোস্ট করতে গিয়ে দেখি তার পোস্টে কমেন্ট মডারেটেট।
লেনিন, তারপরও কমেন্টটা করেন, আপনার কমেন্ট অন্তত তার দেখা দরকার।
এই ধরনের সুশীল সেলিব্রেটিগুলার বিরুদ্ধে মামলা করা দরকার পাবলিককে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার অভিযোগে।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:২৬
'লেনিন' বলেছেন: হ্যাঁ উনার পোস্ট মন্তব্যে লিংক দিয়ে আসলাম দেখা যাক উনি কী বলেন।
আর মামলা করার দায় দায়িত্ব কে নেবে?
৮| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৩
রবিনহুড বলেছেন: তুষার বলদটা আবার আইটিতে মুখ দিতে আইসে ক্যান?
এই বলধটা ঘাস দেখলেই মুখ দিতে আসে।
দুইদিন টিভিতে প্রোগ্রাম কইরা সর্ব বিষয়ের পন্ডিত হইতে চায়?
এতো দেখি সর্বরোগের ডাক্তার...
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:২৯
'লেনিন' বলেছেন: আমরা বরং নিরাবেগ যুক্তিমূলক কথা বলি। অভ্র বা যেকোনো ভালো উদ্যোগ যাতে এধরণের প্রতিবন্ধকতা না পায়। ডেভেলপাররা যাতে তাদের মেধার প্রকৃত স্বীকৃতি পায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৯| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৪
মোসতফা মনির সৌরভ বলেছেন: আরেকটা জিনিস - শিরোনামে মনে হয় ভুল আছে - সে ড. না মনে হয়, ডাঃ
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:২৭
'লেনিন' বলেছেন: ইংলিশে সম্বোধন করলে তো ড. বলতেই হয়।
১০| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৪
রবিনহুড বলেছেন: তুষার বলদটাও কি একটা বিষয় নিয়া সামুতে আইস্যা কয়দিন সবার সাথে প্যাচাল পারা শুরু করছিল, পরে না পাইরা পাবলিকের ধাতানি খাইয়া ব্লক করতে করতে সামু ছাইড়া পালাইছিলো।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৩০
'লেনিন' বলেছেন: দেখুন, ব্লগে গালিগালাজ সম্ভব কিন্তু প্রকৃত অর্থে যুক্তিমূলক ব্যাপারে সেগুলো পরিহার করাই শ্রেয় মনে হয়।
১১| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৯
শয়তান বলেছেন: ডাঃ তুষার তো তাও ব্লগে ঢুকছিল কিন্তু ডঃ আসিফ নজরুল তো না ঢুইকাঈ হাউ কাউ করছে
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০৯
'লেনিন' বলেছেন: ডা. আসিফ নজরুল সাহেবের কাহিনি মনে পড়ছেনা।
১২| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫২
কানু বলেছেন: ছাগুচীফের মন্তব্যে সহমত। চীফ যেমন ব্লগের সাপুর্ট নিয়া রাজনৈতিক ভাষ্যকার হৈছে, তুষার ছাগলাটাও প্রযুক্তিবিষারদ হৈছে। তারে দারুণ একটা দাতভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য পোস্টদাতারে প্লাস
১৩| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫৫
মানচুমাহারা বলেছেন: আমার প্রথম কথা হচ্ছে, এতো মানুষ থাকতে ওরা তুষার এর কাছে কেন গেলো এটার প্রতিক্রিয়া জানতে ? প্রথম ভুলটা করেছেতো ঐ সাংবাদিক যে তুষার এর কাছে গেছে প্রতিক্রিয়া জানতে। মন্তব্যের পরের অংশ ব্লাংক রাখছি ।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৩৪
'লেনিন' বলেছেন: আমার তো মনে হচ্ছে উনার কাছে যায়নি বরং জব্বার সাহেবই হয়তো সরকার সমর্থক নন্দিত ব্যক্তিত্বদের কাছে ধরণা দিচ্ছেন তাকে পৃষ্ঠপোষকতা দেবার জন্য। আর সেকারণেই তুষার সাহেব এধরণের বায়াসড বক্তব্য রেখেছেন।
১৪| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫৮
মোতাব্বির কাগু বলেছেন: @ ত্রিভুজ মন্তব্যে ঝাজা
১৫| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:০৩
গোধুলী রঙ বলেছেন: ফারুকী যেমন ক্রিকেট নিয়ে ফালতু মাতছিলো, তুশার ব্যাটাও দেখি তেমনি মাতছে। আই টি র ব-কলম ও জানেনা কলাম লিখতে আইছে। লোক টারে ভালো মনে করতাম, কিন্তু এখন দেখি মো.জ. এর মত পদলেহি............। তুশার রে মাইনাস।
১৬| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:২২
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: আবাল নূর তূষার জীবনে কম্পিউটার দেখছে নাকি ? বিজয় ওর পিছন দিয়ে ঢোকানো উচিৎ।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৩৮
'লেনিন' বলেছেন: দয়া করে গালাগাল বা কটূক্তি পরিহার করুন।
১৭| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৩২
নীল বালক বলেছেন: ভাইয়া, আপনি আপনার প্রতিক্রিয়াটি সাপ্তাহিক-এ পাঠিয়ে দিন। খুব ভালো লিখেছেন।নূর সাহেবের ১৮ নাম্বার পয়েন্টটা পড়ে তো আমি হাসতে হাসতে শেষ! যে লোক ইউনিকোড আর আসকির পার্থক্য বুঝে না সে আসছে এসব নিয়ে লিখতে! অভ্র'র বিভিন্ন কিবোর্ড লিখার সুবিধা থাকায় তা এডিট করতে নাকি ঐ লেয়াউট-এ লাগবে! ওনাকে কে বোঝাবে যে বরং আসকি তে লেখা বিজয়ের জন্যই এডিট করতে বিজয়ের উপর নির্ভর করতে হবে। আর ইউনিকোডে লেখা ডকুমেন্ট পৃথিবীর যে কোনো কম্পিউটারেই দেখা ও এডিট করা সম্ভব তা যে সফটওয়্যারেই লেখা হোক না কেনো!
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৩৬
'লেনিন' বলেছেন: আমি তো কোনো সেলিব্রিটি নই তাই হয়তো তুষার সাহেবের বিপরীতে আমার উত্তরগুলো তারা ছাপবেন না। তবে, কেউ যদি আমার হয়ে কোথাও এই লেখা ছাপানোর উদ্যোগ নেন তবে স্বাগতম। আমি আগে কম্পিউটার টুমরোতে লিখতাম তবে মূলত টেকনিক্যাল বিষয়েই সীমাবদ্ধ ছিলাম।
১৮| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৪০
শয়তান বলেছেন:
অটঃ বেশ কদিন হল দেখছি আপনার ব্লগ বাংলার এমন বেহাল দশা কেনো ?
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৫৪
'লেনিন' বলেছেন: আর বলবেন না। ম্যাক ব্যবহার করে চরমভাবে সমস্যায় আছি। ম্যাকের ওয়ার্ডে তো বাংলা দেখায়ইনা। খুব একটা ঘাটিনি, কী করা যায়। অপারেটিং সিস্টেমটা আপগ্রেড করে কিছু উন্নতি পাই কিনা দেখি।
১৯| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৪৬
মুরুববী বলেছেন:
লেখক দেখলাম খুব ধৈর্য্যের সাথে সবাইকে আ্ত্নসংবরন করে যুক্তি দিয়ে আলাপের অনুপ্রেরনা দিচ্ছেন। ভালো- আপনি করেন যুক্তি দিয়ে আলাপ।
সবার এতো ধৈর্য্য নাই। এই ছাগলটা আগেও ওর একটা বালছাল ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান দিয়া প্রায় সপ্তাহেই একটা ঘন্টা বাংগালী জাতিকে জ্বালাতন করতো। টিকতে না পাইরা শেষে ভাগছিল।
এতো দিন পরে আবার আইছে ষারগর্ভ আইটি কাবিলাতি দেখাইতে। হারামজাদার লেখার শুরুটা পড়লেই তো পায়ের নিচে কেমন জানি চুলকানী মালুম হচ্চে ওর পোদে একটা লাথি বসানোর প্রয়াসে।
নিজেকে দাবি করতেছে প্রথম প্রজন্মের একজন কম্পিউটার ছাগল বলে। এরে বুঝিয়ে কিছু হবে না। ও বোঝাবুঝির স্টেজে নাই আসলে।
হয় ইগনোর করেন, নাইলে পোন্দে লাথি। নো আদার চয়েস।
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:০০
'লেনিন' বলেছেন: আমাদের সংযত হতেই হবে। তা'নাহলে যুক্তির পরাজয়। আস্তিক-নাস্তিক বাক-বিতণ্ডাতে শেষমেষ গালি অভিসম্পাৎ কেনো আসে? কারণ একপক্ষ আরেকপক্ষকে মেনে নেবেনা।
ডা. তুষার জননন্দিত। গণতন্ত্রে অনেক মানুষের মধ্যে যার ইমেজ এবং জনপ্রিয়তা ভালো তার কথার অনেক দাম। তাই তাকে বোঝানো বলতে পারেন অথবা সাধারণ জনগণের চোখ খুলে দেয়া বলতে পারেন।
সাধারণ জনগণের মধ্যে ডা. তুষারের এবং জব্বার সাহেবের টিভি বা মিডিয়ায় সরব উপস্থিতি বিস্তর প্রভাব ফেলে। সুতরাং এদেরকে চোখ বুজে গালি দেয়া হলে তা সাধারণ মানুষের চোখে খারাপ দেখাবে। আদালতেও অভ্র টিম অযথা হেনস্তা হবে। সুতরাং ধৈর্য, সহ্য এবং নিরাবেগ যুক্তি ও তথ্যমূলক মন্তব্য করা উচিৎ সবার। তথ্যগুলো অবশ্যই সত্য হতে হবে এবং সূত্রসহ হলে আরো ভালো।
২০| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৪৮
saeed05 বলেছেন: আমরা আছি অভ্র এর পাশে
২১| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১:৫৪
সাদাচোখ বলেছেন: @লেনিন ভাই,
ব্যস্ততার মাঝেও এত বড় লেখা দেবার জন্য এবং তুষার সাহেবের প্রতিটি পয়েন্টের জবাব দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। একজন ননটেকি মানুষের ওই লেখা পড়ার পর মেজাজ ঠিক থাকে না।
তবে জব্বার সাহেব বেশ ভালই চাল চেলেছেন। বোঝাই যাচ্ছে ঐ লেখার আগে তুষার সাহেব মোস্তফা জব্বারের কাছে সবক নিয়েছেন। কারন তিনি মো.জ এর কথারই প্রতিধ্বনী করেছেন এবং কিছু সৃজনশীলতা মেশাতে গিয়ে "লিনাক্সে ফ্রী সফট ব্যবহার করতে হয়" এবং "বিজয় বাংলা লিখার আদর্শ লেআউট" জাতীয় ফালতু বক্তব্য দিয়েছেন।
দেখা যাক সামনে আর কোন কোন সেলিব্রেটি অভ্রের পিছে লাগে।
লেনিন ভাই, এমন তথ্যমূলক লেখায় বানান ভেঙে যাওয়ায় শ্রীহীন লাগছে। কিছু কি করা যায় না? আমি কি কোন ভাবে সাহায্য করতে পারি?
আর তুষার সাহেবকে এই লেখার একটি লিংকও পাঠানো দরকার। পত্রিকাটিতে দেওয়া ইমেইল আইডি হল [email protected]।
ভাল থাকবেন।
১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ৯:৫৮
'লেনিন' বলেছেন:
লেনিন ভাই, এমন তথ্যমূলক লেখায় বানান ভেঙে যাওয়ায় শ্রীহীন লাগছে। কিছু কি করা যায় না? আমি কি কোন ভাবে সাহায্য করতে পারি?
--------------
আমি অন্য পিসিতে অর্থাৎ লিনাক্সে লগিন করলে এটা হতো না। কিন্তু সামুর বাগ'এর কারণে একটি পোস্ট নিখুঁতভাবে এডিট করা বেশ ঝামেলার কাজ। এডিট করতে গেলেই নানা ঝক্কির মধে্য পড়তে হচ্ছে। আর ম্যাকে ইউনিজয় লেআউট দিয়ে লিখি এটাতে হয়তো কিছু বাগ আছে। ম্যাকে বাংলাদেশে ব্যবহারকারি কম তাই এতে খুঁটিনাটি নিজেকেই খুঁজে জেনে নিতে হবে।
২২| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:০৮
দ্যা ডক্টর বলেছেন: তারে একটা অভ্রের টি-শার্ট ফ্রিতে পাঠিয়ে দেয়া যায় না?
২৩| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:০৮
সাদাচোখ বলেছেন:
সকল ব্লগারকে বলছি। দয়া করে অভ্র বিরোধীদের কথায় পয়েন্ট বাই পয়েন্ট উত্তর দেবার চেষ্টা করুন। গালি গালাজ আমাদের কোন কাজে লাগবে না। বরং মো.জ. এটাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করবেন। আব্দুন নূর তুষারও তার লেখায় এ বিষয়টার দিকে ইঙ্গিত করেছেন। গালি দিয়ে অভ্র টীমের ক্ষতি বৈ লাভ হবে না। মো.জ. এই গালি যুক্ত পোস্ট দেখিয়ে আরও অনেক সেলিব্রেটিদের লিখিয়ে নিতে পারেন।
ভুলে গেলে চলবে না ব্লগ বাদে বাকি সব মিডিয়াতেই গালি নিষিদ্ধ।
তারচেয়ে আসুন আমরা কেন অভ্রকে সর্মথন করছি তা জাস্টিফাই করি। নিজের কাছে পরিষ্কার থাকি আর অভ্রটীম বিরোধী যাবতীয় প্রচারনাকে প্রতিহত করতে সহায়তা করি।
সবচেয়ে ভাল হয় যদি অভ্রটীম বিরোধী লেখার জবাব গুলোকে একত্র করা যায়।
ধন্যবাদ।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:১০
'লেনিন' বলেছেন: ঠিক বলেছেন, গালি দিয়ে অভ্র টিমকে বিপদে ফেলা হবে। আপনারা কেউ তো মামলায় অভ্রের পক্ষে যাবেন না। তাই সবাই সংযত থাকুন, প্লিজ।
২৪| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:১৮
সাদাচোখ বলেছেন:
যাই হোক উনি উপস্থাপক তুষার না হলেও কিছু যায় আসে না। তার অভ্র বিরোধী মন্তব্যগুলো যে ঠিক নয়, তা জানানোই এই পোস্টের কাজ। আর তিনি যদি টেকি লোক হয়েও থাকেন, তবে তার কাছে থেকে এমন অপপ্রচার মূলক প্রতিবেদন আমরা আশা করি না।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:৪৩
'লেনিন' বলেছেন: নষ্ট ছেলের কৃতজ্ঞতায় জানতে পারলাম তিনি ডা. তুষারই এবং কিছুটা টেকিও বটে। তবে তিনি অতিরিক্ত রকমের বায়াসড বিবৃতি দিয়েছেন।
২৫| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:২০
নষ্ট ছেলে বলেছেন: লেলিন ভাই তাইলে এইডা কি?
Click This Link
২৬| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:২৫
মোসতফা মনির সৌরভ বলেছেন: লেনিন,
আপনার কোন ভুলই হয়নি। নষ্ট ছেলের লিংকে যান, একই ইমেইল ঠিকানা। তারমানে আসলে দু'জন একই ব্যক্তি।
যেসব জায়গায় কমেন্ট করেছেন, ভুল হচ্ছে - সেগুলো মুছে দিন।
মূল ব্যাপারটা আর কিছুই নয় - সে নিজেও মনে হয় ব্যবসা করে, মোস্তফা জব্বার একসময় সভাপতি ছিল। সুতরাং এই রকম তাবেদারি লেখা সে লিখতেই পারে।
মানুষ নামের প্রানীদেরই মনে হয় লজ্জা বলে কিছু থাকে না।
আর, গালি গালাজ না করার অনুরোধ রইল। কারন এই গালিটাকেও অভ্রের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়।
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ৩:১৬
'লেনিন' বলেছেন: হ্যাঁ মুছে দিলাম। অন্য ব্লগারদের করা কমেন্টও মুছে দিলাম।
২৭| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:২৬
শয়তান বলেছেন: সাপ্তাহিক ডটকম এর লিঙ্কে ম্যালওয়ার!!!!
ধুত
২৮| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:২৯
মোসতফা মনির সৌরভ বলেছেন: শয়তান, মিডিয়াফায়ারের আপলোড করলাম
http://www.mediafire.com/?icnunjymd2q
২৯| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:৪৫
শয়তান বলেছেন: লেনিনের দেয়া ফেসবুক লিঙ্কে যে সাপ্তাহিক ডটকমের লিঙ্ক আছে ওটায় কেউ ক্লিক করবেন না । ম্যালওয়ার!!!!
অনেক ধন্যবাদ @ মোসতফা মনির সৌরভ
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:৫৭
'লেনিন' বলেছেন: আমার সমস্যা নেই কারণ আমি লিনাক্স এবং ম্যাক ব্যবহার করি
৩০| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ৩:৫২
সাদাচোখ বলেছেন:
"সাপ্তাহিক" পত্রিকাটির ওয়েব সাইট ম্যালওয়ার আক্রান্ত। তাই ওই সাইটে না গিয়ে তুষার সাহেবের লেখাটি পিডিএফ ডাউনলোড করে পড়ুন নিচের লিংক থেকে।
Click This Link
১৭ ই মে, ২০১০ ভোর ৪:১৭
'লেনিন' বলেছেন: যাদের ম্যালওয়্যারের ভয় নেই তারা সাপ্তাহিক.কম এ সরাসরি যেতে পারেন মন্তব্যগুলো দেখতে। নাহয়, পিডিএফটি ডাউনলোড করে পড়াই শ্রেয় হবে।
৩১| ১৭ ই মে, ২০১০ ভোর ৪:৩৩
নিঃসঙ্গ বলেছেন: সাপ্তাহিক পত্রিকার সাইটে ম্যালওয়ার দেখলাম তারপরে ও পড়তে পারছি। মন্তব্য গুলা পইড়া ব্যাপক মজা পাইছি।
৩২| ১৭ ই মে, ২০১০ ভোর ৪:৩৮
শয়তান বলেছেন: নিঃসঙ্গ @ পেস্ট কৈরা দেন এখানে । একলা একলা মজা খাওয়া ঠিকনা
৩৩| ১৭ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:১৬
ভীম-রুল বলেছেন: একটা অদ্ভুত তথ্য দেখলাম কোথায় মনে করতে পারছি না -- রিফাতুন্নবী নামে কেউ একজন নাকি বিজয়ের ডেভেলপার ছিলেন এখন অভ্র টীমে আছেন। বিষয়টি কি ঠিক, জানা দরকার।
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৯
'লেনিন' বলেছেন: হ্যাঁ তবে সে অভ্রের মূল কোডিংয়ে অংশগ্রহণ করেনি। তার অবদান হচ্ছে গত বছর অভ্র-ফোনেটিককে লিনাক্সের জন্য কোড করা। সে যেহেতু লিনাক্স ভিত্তিক প্রোগ্রামিংএও দক্ষ তাই।
অভ্রের মূল সফটওয়্যারের পুরো কোডিং একা মেহদী হাসান খানের করা এবং ডাক্তারী পড়াশুনার পাশাপাশি সে প্রথমে ভিবিতে কয়েকটি সংস্করণ রিলিজ করলেও সবাই উন্মুক্ত সোর্সকোড করার অনুরোধ করায় কষ্ট করে ডেলফি শিখে নিয়েছিলো। কারণ, একটি খবর ছিলো যে ডেলফি লিনাক্সের জন্য উন্মুক্ত সোর্সকোড হয়ে যাবে। আপনার যেহেতু ভিবিকোডের জ্ঞান আছে নিশ্চয়ই জানেন ভিবি'র কোডকে লিনাক্সে নিয়ে আসা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। তাই অভ্রের শেষের সফটওয়্যার ডেলফিতে তিনি সফলভাবে ডেভেলপ করেন একাই। কিন্তু ডেলফি এখনো লিনাক্সের জন্য পোর্ট করছে না। তাই অভ্রকে ওপেন সোর্স করা আটকে আছে।
রিফাত নবী এর কোডিং করলে মাল্টি প্লাটফর্মে রূপান্তরটি তার জন্য সহজ হতো।
৩৪| ১৭ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৫১
আরাফাত রহমান বলেছেন: সাপ্তাহিকের সাইট হ্যাকড।
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬
'লেনিন' বলেছেন: সাইট তো মনে হচ্ছে হ্যাকড না, বরং ডেভেলপারদের সতর্কতার অভাবে ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত হয়েছে।
৩৫| ১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ৮:৪৬
রাগ ইমন বলেছেন: ভাই, আল্লাহর দোহাই লাগে , তু-ষাড়ের নামের আগা থেকে ডঃ বা ডাঃ সম্বোধন গুলা মুছেন । দোহাই লাগে! হাজার হাজার তরুণ তরুনী অনেক অনেক কষ্ট করে নামের আগায় ডাঃ পদবীটা লাগায়। আপনারা হয়ত জানেন না , আমাদের অকুতোভয় সৈন্যদের সাথে এই মুহুর্তেও কতজন ডাক্তার পৃথিবীর নানা অঞ্চলে জীবন বাজি রেখে শান্তি মিশন ও মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন ।
এর বিপরীতে এই গোল আলুকেই ডাক্তার সমাজের প্রতিনিধি মাইনা নিলেন আপনারা?
আমি নিজেও একজন ডাক্তার । কম্পিউটার ব্যবহার করি ( নিজেরটা) ৯৯ সাল থেকে । সাধারন ব্যবহারকারী হিসেবে খুব ভালো করেই সাক্ষ্য দিতে পারি যে কেবল ব্যবহার করলেই কোড, সফটোয়ার , ইউনিকোড , ফন্ট , লে আউট , কি বোর্ড, পাইরেসি, ফ্রি ওয়ার, ওপেন সোর্স , ক্রিয়েটিভ কমন্স ইত্যাদি বিষয়ে বিন্দু মাত্র জ্ঞান বাড়ে না । এগুলি নিয়ে পড়ালেখা করতে হয় ।
তু-ষাড় তার লেখার প্রতি লাইনে লাইনে উপরোক্ত বিষয়াদি নিয়ে যেভাবে নিজেকে তৃতীয় শ্রেনীর আহাম্মক ও মূর্খ হিসেবে প্রমাণ করেছেন - তাতে ডাক্তার কেন, স্বাভাবিক জ্ঞান বুদ্ধি সম্পন্ন মানব সমাজ থেকে তাকে ত্যায্য করার দাবী জানাই!
দুনিয়াতে আর কোন ডাক্তারকে এমন মহামূর্খ জ্ঞানী সাজতে আমি আর দেখি নাই। আমার অতি সামান্য জ্ঞান দিয়ে আমিও যেই ব্যাপারগুলো জানি , তুষার তা তো জানেন নাই , আবার না জেনে মন্তব্য করার দুঃসাহস দেখে হতভম্ব হয়ে যাচ্ছি ! কতটা নির্লজ্জ আর নির্বোধ হলে কেউ এইভাবে নিজের অজ্ঞানতা প্রকাশ করে!
আই টি বিষয়ে আমি তাকে কোন জ্ঞান দিতে যাব না । ঐটা আমার বিষয় না আর তুষার বুঝার মত জ্ঞানও রাখেন না। সুতরাং, ডাক্তারী লাইনেই জিজ্ঞেস করি , মোস্তফা জব্বার ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন কিংবা ভ্যাজাইনাল ফিস্টুলা রিপেয়ার নিয়ে কোন বক্তব্য দিতে এলে তাকে বিশেষজ্ঞ মানবেন তো?
সম্প্রতি দেখেছেন হয়ত , নিয়ান্ডার্থালদের ১-৪% জিন আজকের মানব দেহে আছে। তবে কি আজকের মানুষ আসলে নিয়ান্ডার্থালই , শুধু ৮টা কি'র পার্থক্য ? আপনার কথাবার্তা শুনে অবশ্য বক্তব্যটা বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয় । আপনাকে সাইন্টিফিক কমিউনিটিতে হাজির করলে প্রমাণ হিসেবে নিতেও পারে!
পরিশেষে বলি, আই টি বিষয়ে আর কোন বক্তব্য দিয়ে ডাক্তার সমাজের মুখে নতুন করে কালিমা লেপন না করতে অনুরোধ জানাই । আমাদের কপাল ভালো যে আপনার পদাংক অনুসরণ করে কোন আই টি বিশেষজ্ঞ আজকাল ডাক্তারী করতে হাসপাতালে যাওয়া শুরু করে নাই!
আই টি সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের মাত্রা কি কেউ আপনাকে কখনো বলেছে? আপনার সাপ্তাহিক পত্রিকার " জ্ঞান গর্ভ বক্তব্যে " আপনি যা প্রমান করেছেন তা হলোঃ " পাশের বাড়িতে কারো বাচ্চা হলে স্রেফ কান্না শুনেই নিজেকে শিশু বিশেষজ্ঞ হিসেবে ভাবা যায়। ভেবে পত্রিকায় বক্তব্যও দেওয়া যায়। সত্যি সেলুকাস! "
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
'লেনিন' বলেছেন: তিনি যেহেতু পড়াশুনা করে ডাক্তারি ডিগ্রী নিয়েছেনই তাই তাকে ডা. বলা না যাবার কোনো কারণ নেই। তবে, তিনি যেভাবে মোস্তফা জব্বার সাহেবকে সমর্থনের খাতিরে কেবল শোনা কথার ভিত্তিতে ঢালাওভাবে মন্তব্য করেছেন তা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
৩৬| ১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ৯:০১
সাদাচোখ বলেছেন: @রাগ ইমন আপা,
ব্যাপক খেপছেন মনে লয়।
কুল ডাউন,
কুল ডাউন।
হা হা হা হা....
৩৭| ১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:০৬
রাগ ইমন বলেছেন: সাদা চোখ, এইখানে রাগারাগির কিছু নাই , যা আছে তা হলো সীমাহীন লজ্জা ।
তুষাড়ের পিতা মাতার প্রতি আমার গভীর সমবেদনা রইলো । আল্লাহ উনাদের এই ষাড়কে সইবার শক্তি দিন, রহম কর ইয়া মাবুদ , ইয়া রাহমানুর রাহিম!
প্রথম প্রজন্মের নিয়ান্ডার্থাল ডাক্তার যখন বর্তমান প্রজন্মের টেকি স্যাভভি মানব তরুণদের আই সি টি নিয়ে " পাগলের প্রলাপ" ধরনের জ্ঞান দিতে আসে , তখন তাকে এইভাবেই বুঝিয়ে বলা উচিত ঃ ওহে তু-ষাড় , এইবার খ্যামা দেও!
৩৮| ১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৩
আজিজ তানভীর বলেছেন: আপনি যদি অনুমতি দেন তাহলে আমি আপনার লেখাটি আপনার নাম দিয়ে প্রথম আলোতে ছাপানোর একটা চেষ্টা করতে পারি
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪১
'লেনিন' বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, যদি করতে পারেন তবে ভালো হয়। এতে অনেকের অনেক সংশয় দূর হবে। এবং অনেক ভুল ধারণার সমাপ্তি ঘটবে।
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
'লেনিন' বলেছেন: প্রকাশের অনুমতি পেলে অনুগ্রহ করে আমাকে একটু মেইল করবেন তাহলে লেখায় কিছুটা পরিবর্তন করে দেব।
৩৯| ১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৫
পারভেজ রবিন বলেছেন: আমার মনে হয় ওটা (তুষারের) ফরমায়েশী লেখা। আমাকে টাকা না দিলে আমার পক্ষে অমন একটা পোস্ট লেখা সম্ভব না একেবারেই।
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩
'লেনিন' বলেছেন: হ্যাঁ গতকাল যখন কেউ আমাকে লিংকটা দিলেন তখন তার লেখা পড়ে আমারও তাই মনে হচ্ছিল।
৪০| ১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০১
পারভেজ রবিন বলেছেন: অপেরা দিয়ে ব্রাউজ করার কারনে আমার কম্পিউটারে মনে হয় ম্যালওয়ার টা ঢ়ুকে গেছে। এখন কি করব, আমি জীবনে ম্যালওয়ার খাই নাই, দেখিও নাই!
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
'লেনিন' বলেছেন: কোনো ভালো অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে চেক করুন। অনেকদিন উইন্ডোজ ব্যবহার করিনা তাই সেভাবে নিশ্চিত সমাধান দিতে পারছিনা। নাফিস ইফতেখারের এ সংক্রান্ত লেখা দেখতে পারেন।
৪১| ১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
পারভেজ রবিন বলেছেন: রাগ ইমন, ফাটাফাটি!!
৪২| ১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
দেশী পোলা বলেছেন: তুষাড় একটা ছাগল, হালার পুতরে সামুতে দৌড়ানি দেয়ার পরে বেডা আর ব্লগে লেখে না
আবদুন নুর তুষার কে বলছি
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:২০
'লেনিন' বলেছেন: পড়ে আসলাম। তবে এই পোস্টে ওসব নিয়ে মন্তব্য করছিনা।
৪৩| ১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় পোষ্ট, একদম সরাসরি।
১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯
'লেনিন' বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৪| ১৭ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:১৩
গাংচিল ২ বলেছেন: আব্দুন নূর তুষার ব্যাটা তো চরম ধান্দাবাজ, ওটারে দেখলেই...............
@রাগ ইমন, ফাটাফাটি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!+++++++++++++++++++++++++++
৪৫| ১৭ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:২৯
'লেনিন' বলেছেন: সচলায়তনেও আজ এই বিষয়ে লিখেছেন এস.এম মাহবুব মুর্শেদ যিনি অনলাইন বাংলা ইউনিকোড রূপান্তরক এর ডেভেলপার এবং সচলায়তনের প্রধান
৪৬| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৬
শয়তান বলেছেন: পত্রিকায় লেখাটা ছাপা হলে জোস হবে
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:২৬
'লেনিন' বলেছেন: পত্রিকায় আগের মতো জড়িত থাকলে নির্ঘাৎ ছাপতে দিতাম। দেখা যাক, আজীজ তানভীর ভাই চেষ্টা করছেন।
৪৭| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:০৮
'লেনিন' বলেছেন: লীন বলেছেন: জ্বি। তুষারের খালাতো বোন হলেন মোস্তাফা জব্বারের প্রথম স্ত্রী।
---------------
যোগসূত্র পাওয়া যাচ্ছে...
৪৮| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:১৯
আদনান ফায়সাল বলেছেন: আব্দুর নূর তুষার লোকটা একটা ইডিয়ট বিশেষ। ড ইউনুসের খোলা চিঠির জবাবে একটা ছাগল মার্কা রিপ্লাই লিখেছিল গাধাটা। আমি তার প্রত্যেকটা কথার ভুল ধরে তাকে একটা ইমেইল করেছিলাম। গবেটটা বলেছিল - আপনি আমাকে না, ড ইউনুসকে লিখুন।
এই গবেটটা নিজেকে বিশ্বপন্ডিত মনে করে।
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:৪৪
'লেনিন' বলেছেন: েদশের আমজনতার কাছে তার ইমেজ অনেক আলাদা। সেলিব্রিটি হিসেবে তিনি যা বলবেন তা সবাই গুরুত্ব সহকারে নেবে। সবার অনলাইনে আসার সুযোগ, সামর্থ নেই। তারা অন্ধকারেই থাকবে। কেবল যারা পত্র-পত্রিকা পড়েন তারা তুষার বা জব্বার দুজনকেই অনেক বড় মাপের ব্যক্তিত্ব হিসেবে জানেন। জব্বার সাহেব পাঠ্যবই থেকে শুরু করে প্রিন্ট মিডিয়া, ভিজুয়াল মিডিয়া, সরকারের উচ্চ শ্রেণী, বাংলা প্রিন্টিং সফটওয়্যার ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে আধিপত্য বিস্তার করে আছেন। তাই বিষয়গুলোকে হালকাভাবে নেবার উপায় নেই।
৪৯| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:৫১
শয়তান বলেছেন: লেনিন' বলেছেন: লীন বলেছেন: জ্বি। তুষারের খালাতো বোন হলেন মোস্তাফা জব্বারের প্রথম স্ত্রী।
---------------
যোগসূত্র পাওয়া যাচ্ছে...
---------------
তুষার কাগু কট !!!!!!!!!!!
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ২:১৫
'লেনিন' বলেছেন: নাহ! কাগুর শ্যালক।
৫০| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৫৪
সাদাচোখ বলেছেন: @লেনিন ভাই,
ঠিক আছে আমার কমেন্ট টি মুছে দিন, কোন সমস্যা নেই। আসলেই এত বড় কমেন্ট বেমানান লাগছে। আপনার লেখা ঐখানে দেওয়া ভুল হয়ে গিয়েছে। আপনার গুলো সরিয়ে বাকিদের কমেন্ট নিয়ে আপনি আর একটা কমেন্ট এখানে দিয়ে দিন।
ধন্যবাদ।
৫১| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
'লেনিন' বলেছেন: Author : কচি
দুই দিনের বৈরাগী ভাতেরে কয় অন্ন!
Author : হৃদয়
নূর সাহেবের ১৮ নাম্বার পয়েন্টটা পড়ে তো আমি হাসতে হাসতে শেষ! যে লোক ইউনিকোড আর আসকির পার্থক্য বুঝে না সে আসছে এসব নিয়ে লিখতে! অভ্র'র বিভিন্ন কিবোর্ড লিখার সুবিধা থাকায় তা এডিট করতে নাকি ঐ লেয়াউট-ইলাগবে! ওনাকে কে বোঝাবে যে বরং আসকি কোডে লেখা বিজয়ের জন্যই এডিট করতে বিজয়ের উপর নির্ভর করতে হবে। আর ইউনিকোডে লেখা ডকুমেন্ট পৃথিবীর যে কোনো কম্পিউটারেই দেখা ও এডিট করা সম্ভব তা যে সফটওয়্যারেই লেখা হোক না কেনো! লেআউটের সাথে সফটওয়্যারের কোনো কনফ্লিক্ট নেই ইউনিকোডে লেখা হলে। আর এই ইউনিকোডের জন্যত আজ আমরা ইন্টারনেটে আমাদের প্রিয় বাংলা ভাষা দেখতে পাই অহরহ, যেটা জব্বার সাহেবের মত মানুষ চাননি। তিনি প্রাচীন আসকি মাধ্যমে আমাদের আটকে রাখচে চেয়েছেন এবং ইউনিকোডের বিরুদ্ধে অনেক বক্তব্য দিয়েছেন শুধু তার ব্যবসায়িক ক্ষতি হবে ভেবে, অথচ ইউনিকোড-ই হলো নিজের ভাষাকে বিশ্ব দরবারে পৌঁছে দেয়ার একমাত্র মাধ্যম। এইসব জব্বারদের দিয়ে দেশ কিভাবে ডিজিটাল হবে?
Author : মঈম
লেখাটি পড়ে বেশ বিনোদন পেয়েছি সন্দেহ নেই। একটা মজার ব্যাপার খেয়াল করলাম, আমাদের দেশের তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে বিস্তর জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য যারা রাখেন তাদের বেশির ভাগেরই ব্যাকগ্রাউন্ড অন্য প্লাটফরমের। এতে সমস্যা একটাই, এদের বক্তব্যের ভুলত্রুটি গুলো এদের ধরিয়ে দিতে ইচ্ছে করে না। কারন এরা এতো অর্বাচীন সুলভ কথা বলে যে এইসব ভুল ধরিয়ে দিতে গেলে একদম গোড়া থেকে শুরু করতে হবে, যা কারো কর্মব্যাস্ত জীবনে করে উঠা মুশকিল। তবে একটা ব্যাপার বুঝি না, এরা এইসব উচ্চমর্গীয় বক্তব্য উদগীরনের আগে টেকনিকাল কাউকে দিয়ে প্রুফ রিডিং করায় না কেন? তাদের চেনাজানার মধ্যে কেউ টেকনিকাল ব্যাকগ্রাউন্ডের নেই, নাকি এরা সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ কে দ্বিতীয় শ্রেনীর "কম্পিউটার ইউজার" আর নিজেকে এই প্রবন্ধের রচয়িতার মতো "প্রথম প্রজন্মের ইউজার" ঠাউরায় - কে জানে? তবে একথা সত্য এইসব অর্বাচীন আর হাস্যরসাত্নক সেমি-টেকনিকাল কথা বার্তা দেশের একটা বড় অংশকে বোকা বানালেও, টেকনিকাল ব্যাকগ্রাউন্ডের লোকজনদের মনে অনাবিল বিনোদনের সন্চার করে। ড: জাফর ইকবাল, কিংবা কায়কোবাদ স্যার এর মতো কেউ এইসব চতুস্পদীয় রচনা পড়ে কি মুখভংগী করবেন এটা ভাবতেই ভালো লাগছে।
Author : রিপন
তুষার ভাই, আপনি বোধ হয় মানুষের সম্মানের জায়গাটা হারাতে যাচ্ছেন। কোন কিছু না জেনে এই ভাবে চিল্লানো ঠিক না, এটা আপনাকে বোঝানোর দরকার আছে বলে মনে হয় না। যদি আপনি সত্যি বিবেকবান মানুষ হয়ে থাকেন তবে এই আর্টিকেলের ভুলগুলো উল্লেখ করে ক্ষমা চেয়ে আরেকটি আর্টিকেল লিখুন। উপরের কয়েকটা কমেন্ট থেকে এতক্ষনে বুঝে ফেলার কথা ভুলগুলো কোথায়।
Author : Maksud
মোস্তফা জব্বার বিজয়ের স্রষ্ঠা হলেন কিভাবে ??বিজয়তো বানালেন বুয়েটের একজন যে কিনা উনার এখানে প্রোগ্রামার হিসাবে চাকুরী করতেন কিন্তু জব্বার সাহেব ঠিকমত বেতন পর্যন্ত দেননি প্রোগ্রামারকে !!জব্বার সাহেব বড়জোড় হতে পারেন কোম্পানির কর্নাধার বিজয় বিক্রি করে ১০০/২০০টাকা করে পেতে পারেন প্রতিটি কি-বোর্ড থেকে কিন্তু উনি নিজেকে কেন বিজয়ের স্রষ্ঠা বলেন ??বিল গেটস এর মত মানুষ যার কোন সফট্ওয়্যারে নিজের ছবি ব্যবহার করে না বা,এ বিশ্বের কেউ করেছে কিনা জানি না কিন্তু জব্বার সাহেব তথাকথিত বিজেয়ের মাধ্যমে উনার এবঙ উনার পুত্রের ছবি অনবরত প্রদর্শন করে খামোখা বিরক্তি করে যাচ্ছে !!উনি কাবুল দেশের অধিবাসিদের মত ফাড়িয়া শ্রেনীর মন মানসিকতার না হলে কেন মেডিকেল ট্রান্সক্রিপশন ট্রেনিঙ সেন্টার করে গরীব ছেলেমেয়েদের স্বপ্ন দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন?জানি উনি এটা কোনদিনই স্বীকার করবেন না,বলবেন প্রমান দেন..... হাবিজাবি ইত্যাদি।উনার বিজয় আই আই টির কোন খবর নেই !! এই যে পিসি'র ট্যাক্স ম্ওকুফ করা হল এতে দেশের কি লাভ হল?? লাভ হল জব্বার সাহেবদের মত ফাড়িয়া দের যারা গরীবদের স্বপ্ন দেখিয়ে মেশিন বিক্রি করে কোটিপতি হয়ে এখন এমপি ইলেকশন করার জন্য হা্ওয়া ভবনে ঘুরঘুর করত তাদের !! সব বদমাশরা একত্রিত হয়ে বিদেশ থেকে মেশিন ইমপোর্ট করে কিন্তু শালারা কোনদিন একটি বারের জন্য্ও একটা মাউস ইন্ড্রাস্ট্রি করার জন্য আন্দোলন করেন না,ইন্টারনে্টের স্লথ গতির জন্য আন্দোলন করেন না শুধু বড় বড় কথা ট্যকস কমা্ও আমরা " আনি বেচি আর খাই"!! যে দেশে বাঘ নেই সেদেশে বিড়াল সাজে বাঘ তাই এ দেশে সিভিল ইন্জি: আর ডাক্তার হয় আইটি বিশেষঙ । লেখক পেশায় ডাক্তার কিন্ত এখন হলেন আইটি বিশেষঙ তাই হয়ত: আর এক ডাক্তার কতৃক বানানো অভ্রকে উনি সহ্য করতে পারছেননা এখন, কারন আমি ডাক্তার হয়ে পারি নাই তাই কাউকে করতে দিব না !! আপনারা টিপিক্যাল বাঙালি তাই জানি, আমার প্রতিক্রিয়া পড়ে আমাকে গাল দিবেন,বাট আই ডোন্ট মাইন্ড !!
Author : Shawrav
নিজেকে প্রথম "বাংলাদেশের প্রথম প্রজন্মের একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারী" বলে পরিচয় দিয়ে চরম অযৌক্তিক হাস্যকর ব্যাখ্যা পড়ে অবাক হচ্ছি। প্রথম কথা - যেখানে একটি কী পরিবর্তনের জন্য একেকটি কী বোর্ড/লে আউটের জন্ম হয় এবং যা সারা পৃথিবীতে আইনগত ভাবে সিদ্ধ, সেখানে ৮টি বিপরীত কী বোর্ডের কারনেও ইউনিজয় কে যা শুনতে হচ্ছে তা শুধু বাংলাদেশ বলেই সম্ভব। দ্বিতীয় কথা - কপি করা হয়েছে কি হয়নি তা নির্ভর করে প্রোগ্রামিং এর উপর - যেখানে এই দুটো জিনিসই ভিন্ন ল্যাংগুয়েজে তৈরি, সেখানে কপি'র প্রশ্নই আসে না তৃতীয় কথা - ইউনিজয় নাম দিয়ে কথা বলে প্রমান করলেন যে আপনি না জেনেই লিখছেন। বোধ করি মাইক্রোসফট অফিস আর ওপেন অফিসের নাম শুনেছেন। একটি মাইক্রোসফটের আরেকটি সানের। মাইক্রোসফট কিন্তু মামলা করেনি যে ওপেন অফিস কেন তাদের সফটওয়ার এর নামে অফিস ব্যবহার করেছে। এই একটি পয়েন্টে আরেকটি কথা বলতে চাই - যেটা হচ্ছে আপনার বিচারবুদ্ধির। আপনার মত একজন সেলিব্রেটি একটা পাবলিক প্লেসে না জেনে যখন এইসব ব্যাপার নিয়ে হাস্যকর যুক্তি নিয়ে আসে, সেটা দুঃখজনক। তাও আবার নিজেকে পরিচয় দিচ্ছেন - "প্রথম প্রজন্মের একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারী" হিসেবে। চতুর্থ কথা - ৭ নং পয়েন্টের ব্যাপারে, নিজেকে আর নিচে নামাবেন না। অভ্র জিএনইউ এর আন্ডারে দেয়া হয়েছে, যার অন্যতম শর্ত হচ্ছে - আপনি কখনই ইউজারের কাছ থেকে টাকা চাইতে পারবেন না। ক্রিয়েটিভ কমন লাইসেন্স, জিএনইউ - এই টার্মগুলো না বুঝে অযথা চিল্লানোর কোন মানে হয় না। দয়া করে কোন কিছু লেখার আগে ইন্টারনেট নামক বস্তুতে একটু সার্চ দিয়ে নেবেন। আরেকটি কথা - গোড়াতেই গলদ - ইউনিজয় একুশের, অভ্রর না। অভ্রকে জড়ানো হচ্ছে শুধু এর জনপ্রিয়তার কারনে। মোস্তফা জব্বারের অবদানকে কেউ খাটো করে দেখছে না (যদিও তিনি বিজয়ের প্রোগ্রামারকে পাওনা শোধ করেননি - যেই মুনিরুল আবেদিন পাপ্পানা এখন মাইক্রোসফটে কাজ করছেন)। মানুষ প্রতিবাদ জানাচ্ছে তার মিথ্যাচারকে। এই জব্বার সাহেবেই বাংলা ইউনিকোডের বিরোধীতা করেছিলেন। এই অবস্থাটিই শুধু বাংলাদেশের বাইরে যেকোন দেশে হলেই, জনাব জব্বারের বিরুদ্ধে এন্টি ট্রাস্ট মামলা হত। লেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেললাম - কারন আপনি না জেনে যা করছেন ভুল তথ্য দিচ্ছেন- তা এক ধরনের অপরাধ। আমার চেয়ে ব্লগার লেনিন আরো ভাল বলে গেছেন। এক বাংলাদেশি যুবক, বিন পয়সায় একটা সফটওয়ার বানিয়ে বিতরন করছে, মানুষের উপকার করছে, আর তাকে ভিলেনে পরিণত করতে আপনাদের মত সুশীলদের চেষ্টাটা চরম দৃষ্টিকটুই লাগে। ডিসক্লেইমার: আমি নিজে অভ্র বা বিজয় - কোনটি ব্যবহার করি না, তাই আমার এই প্রতিক্রিয়াকে অভ্র ব্যবহারকারীর প্রতিক্রিয়া হিসেবে না দেখলেই ভাল হবে।
৫২| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১১:১৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: তুষার বেটা একটা ভন্ড।
++++++++++
৫৩| ১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৫৪
রাজুবিডি বলেছেন: লেলিন ভাই সব যক্তাক্ষর ভেংগে গেছে। আরাম করে পড়তে পারছিনা। পুনরায় পোস্ট করেন।
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৩৩
'লেনিন' বলেছেন: আমি ম্যাক ওস এ লিখছি এতে কিছু ক্যারেক্টারে সমস্যা আছে। আমার এখানে তো সব ঠিক দেখাচ্ছে। আবার নতুন করে লেখা খুব ঝক্কির কাজ হবে।
৫৪| ১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:০৫
আশীফ এন্তাজ রবি বলেছেন: আব্দুন নুর তুষার একজন নিন্ম মাঝারি মানের ছাগল। দেশে বড় বড় ছাগল আছে বলে, উনি ততটা হালে পানি পাচ্ছেন না। আপনি তুষারকে নিয়ে এতো মাতামাতি করছেন কেন ?
এই ছাগলকে ছেড়ে দিন ... পারলে বড়ো ছাগলকে ধরুন।
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৩৬
'লেনিন' বলেছেন: আমি কোনোই মাতামাতি করছি না। প্রশ্নগুলো সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মনে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে তাই উত্তরগুলো দিয়ে দেয়া এই যা।
আমার এর আগের ৪টি পোস্ট আছে অভ্র-বিজয় বিতর্ক নিয়ে এবং ইউনিজয় লেআউট ইত্যাদি নিয়ে। সেগুলোতে আরো বিস্তারিত লেখা আছে। পড়ে দেখতে পারেন। আপনার নিজের লেখার রসদও পাবেন।
৫৫| ১৯ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৪১
সাজিদ বলেছেন: @ লেখক, আব্দুর নূর তুষারের মতামত কি এই ক্ষেত্রে কোন গুরুত্ব বহন করে। বরং এসব নিয়ে আলোচনা করেই বেশী গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৫৬
'লেনিন' বলেছেন: করে, কেননা তিনি সাধারণ মানুষের চোখে সেলিব্রিটি। যেমন মোস্তফা জব্বারও একজন সেলিব্রিটি এবং অনেকের কাছেই দেবতুল্য। এখন তারা যদি অসার কথা বলেন বা যুক্তি দেন তা খণ্ডন করে সবাইকে জানাতে হবে।
আর এখানে গুরুত্ব দেয়া না দেয়ার কিছু নেই। আপনারা যারা কেবল অভ্র বা ফোনেটিকে লিখছেন তারা বুঝতে পারবেন না এদের অভিযোগ বা অপপ্রচারে ক্ষতি কতোটা হবে।
৫৬| ১৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:০৬
সাজিদ বলেছেন: সাধারনের চোখে তিনি সেলিব্রেটি বটে। তবে এই বিষয়ে যাদের সিন্ধান্ত নেবার কথা তাদেরতো ডাঃ তুষারের মতামতকে গুরুত্ব দেয়ার কথা না। আর দিলে সেটা হবে দুঃখজনক। আর এই বিষয়টা কন রাজনৈতিক ইস্যু নয় যে দেশের আপাময় জনতার মতামতের বিষয় জড়িত। আমি আপনার এই পোস্ট থেকে জানতে পারলাম উনার মতামতের কথা। এ বিষয়ে ডঃ কায়কোবাদ স্যার কি বলেছেন সে বিষয়ে কথা বলা যায়। কিন্তু ধরেন একজন সেলিব্রেটি হিসেবে শমি কায়সার যদি এ বিষয়ে একটা কলাম লিখেন সেটা কি গুরুত্ববহ?
১৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৪৭
'লেনিন' বলেছেন: আপনি জানেন কিনা জানিনা। ড. কায়কোবাদের চেয়েও ডা. তুষার বা শমি কায়সারের কথা সাধারণ মানুষের কাছে বেশি ইমপ্যাক্ট ফেলে। কারণ তারা স্টার।
সাদামাটা ড. কায়কোবাদ স্যার তো গ্ল্যামারাস নন।
আর রাজনৈতিক ইস্যু নয় এটাই তো ভুল ধারণা। এটা তো রাজনৈতিক দলবাজীর কারণেই এভাবে ম্যানিপুলেট করা হচ্ছে। এই সরকারের আমলেই কাগু যা করে নেবার করবেন। যদিও সব সরকারের আমলেই তিনি টিভি এবং অন্যান্য মিডিয়ায় ধুমসে বিচরণ করে থাকেন। এসএসসি এবং এইচএসসির পাঠ্যপুস্তকও তার রচনা। বিসিএস এর সভাপতি তিনি।
আর সিদ্ধান্ত কে নেবে? তারা কেনো ডা. তুষারকে মূল্য দেবেন না? ডা. তুষারও দলীয় লোক। হালকাভাবে নেয়ার প্রশ্নই আসেনা। কারণ আইনি মারপ্যাঁচে কাগু এইসব পয়েন্ট নিয়েই আক্রমণ করবেন। যেগুলো ব্লগে ব্লগে হেসে উড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। সুতরাং প্রস্তুত থাকতে হবে, যাতে সবধরণের অপআক্রমণের বিপরীতেই যথেষ্ট তত্ত্ব ও তথ্য থাকে।
৫৭| ২১ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৪৯
অনর্থ বলেছেন: তুষারের কাজিন কাগুর "প্রথম" বউ মানে কি? কাগু আবার বিয়া করসে কয়টা???
২১ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:২৭
'লেনিন' বলেছেন: কাগু যে এলাকার তাদের একাধিক বিয়ে করার রীতি আছে। যেমন হূমায়ুন আহমেদ
৫৮| ২১ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০২
আইরিন সুলতানা বলেছেন:
সমস্যা হলো, তুষার সাহেব ভালো বিতার্কিক হলেও তিনি পেশাগত ভাবে এই লাইনে জড়িত নন, ফলে তার বক্তব্যে খুব বেশী নিরপেক্ষ অবস্থান আশা করি সম্ভব না। আমরা যারা রাত-দিন অনলাইনে বাংলা টাইপ করে করে হাঁপিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি, তারাও তো তাদেরই প্রকৃত প্রয়োজনটা বুঝে উঠতে পারছেনা।
এই বিষয়ে প্রযুক্তিবিদদের কলাম লিখনটা আমি প্রত্যাশা করি প্রবলভাবে। অবশ্যই নিরপেক্ষ বিশ্লেষণ আশা করবো। তারপরও যদি অন্তত প্রযুক্তিবিদদের কোন বিশেষ যুক্তি, মতামত থাকে এবং তা যে পক্ষেই যাক না কেন, আমি সেটা জানতেও আগ্রহী হবো নিশ্চিত ভাবেই।
২১ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪০
'লেনিন' বলেছেন: আমি তো অনেকগুলো লিখেছি। তবে, প্রকৃত অর্থে পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি দরকার এখন।
প্রিন্টিং প্রযুক্তির জন্য অ্যামেচারভাবে উদ্যোগ নিলে নতুন কোনো ফল বের হবেনা। যাদের দরকার অর্থাৎ সেইসব কোম্পানিগুলো এগিয়েও আসবেনা। কাগুর কারণে সরকারও ইউনিকোডে রূপান্তরেও এগিয়ে আসবেনা প্রি-প্রেস সিস্টেমগুলোকে।
আরো সমস্যা আছে, আমি আজকেই অভ্রের সাথে আছি এই ফেসবুক গ্রুপে তুলে ধরেছিলাম- সেখান থেকে পেস্ট করে দিচ্ছি:
Click This Link
"প্রেসের কাজ ভাই ছেলেখেলা নয়। ওখানে অনেক নিখুত প্রযুক্তি প্রয়োজন হয়।
বরং যেটা করতে পারেন। অন্ততপক্ষে প্রেসের কাজের খাতিরে ইউনিকোড সাপোর্ট করে
এমন সংস্করণগুলো সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারেন। পাইরেসি তো এমনিতেই হচ্ছে এই
কাজে আরেকটু হোক।
১. ওয়ার্ডেই অনেক অসুবিধা আছে স্পেসিং, কার্নিং, লিগেচার, লাইন হাইট, ড্রপক্যাপ
ইত্যাদি টাইপোগ্রাফিক অনেক অনেক সমস্যা এখনো আছে।
২. ইলাস্ট্রেটর ইউনিকোড সাপোর্টেড সংস্করণ ফটোশপের তুলনায় দুষ্প্রাপ্য।
৩. মাল্টিপেজ'এর কোয়ার্ক ছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠানই চলেনা।
৪. ইনডিজাইন এখনো কোয়ার্কের বিকল্প হয়েছে কিনা জানিনা। কিন্তু ভালো আউটপুটের
জন্য কোয়ার্ক এক্সপ্রেসই ভরসা।
৫. ফন্ট একটি দুটি নয় কমপক্ষে ৩০/৪০টির উপর নির্ভরশীল প্রিপ্রেস
প্রতিষ্ঠানগুলো।"
২১ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৯
'লেনিন' বলেছেন: একটি বিষয় হয়তো তুষার সাহেব খেয়াল করেননি। তিনি ভালো বিতার্কিক ছিলেন একটি বিশেষ সুবিধা নিয়ে। বিতর্কে শেষ বক্তার পরে প্রতি-বক্তব্য দেয়া যায়না। সচলে রেড হেরিং বা ফ্যালাসি'র প্রসঙ্গ তুলে ব্যাখ্যা করেছেন মুর্শেদ ভাই কিছুটা। খেলো যুক্তি দিয়ে ওভারহোয়েলম করে দিয়ে প্রতিপক্ষকে নাস্তানাবুদ করে দেয়া বিতর্কে চললেও বা আপনার যুক্তির পর তার উত্তর দেবার সময় বা সুযোগ প্রতিপক্ষ পাবেনা এমন হয়ে থাকে। কিন্তু বাস্তব বিতর্ক মঞ্চ থেকে অনেক অনেক ভিন্ন।
৫৯| ২১ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৮
আইরিন সুলতানা বলেছেন: আবার ডাঃ তুষারকে নিয়ে এতো হৈ-চৈ করে হাসাহাসিরও কারণ দেখি না, আমরা নিজেরাও বিজয়-অভ্র ঘটনায় আমরাও তো বেশ অবুঝের মত হাস্যকর কাজ করে একটু ভুল পথেই যাচ্ছিলাম। তুষারের বক্তব্যে লজ্জা পেলে আমাদের ভুল প্রতিক্রিয়ার জন্যও আমাদের লজ্জা পাওয়া উচিৎ।
২১ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৫
'লেনিন' বলেছেন: তুষার সাহেবের সেই প্রতিক্রিয়া পোস্টে একজনকে দেখলাম মন্তব্য করেছেন অভ্রকে জিএনইউ জিপিএলএ উন্মুক্ত সোর্সকোড বলে। কী নিয়ে ডিফেন্স করছেন তাই না জেনে এভাবে একগড়া বলা খুবই খারাপ।
একজন ভালো বা খারাপ করতেই পারে, তা না হলে তো জীবন বা বাস্তবতা থাকতোনা। কিন্তু তার বিপরীতে তুলকালাম কাণ্ড ঘটে যাচ্ছে।
তা আপনিও তো লিখতে পারেন। এর আগে কোনো একটি টেকি আর্টিকেল লিখেছিলেন। প্রয়োজনীয় তথ্য, তত্ত্ব লাগলে সাহায্য করবো।
৬০| ২১ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫৩
জেবাল বলেছেন: এই ছাগলে এইসব কয়?
২১ শে মে, ২০১০ রাত ৯:১২
'লেনিন' বলেছেন: আগেও ব্যাখ্যা করেছি। যদি অভ্রকে পছন্দ করেন অথবা বিজয়কে অপছন্দ করেন অথবা কাগুকে অপছন্দ করেন, তবুও গালি দেবার কোনো মানে নেই। যেহেতু আদালতে গড়াচ্ছে, সেখানে নিষ্পত্তি হোক। গালি দিলে তাতে প্রতিপক্ষের সুবিধাই হবে। যু্ক্তির যেখানে শেষ, গালির সেখানে শুরু।
৬১| ২৭ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:১৭
রেনেসা বলেছেন: অভ্রু তে আছি
২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:১৮
'লেনিন' বলেছেন: প্রশ্নটা অভ্রতে থাকা না থাকা নিয়ে নয়। অভ্রই একমাত্র সমাধান নয় এবং সেটিই শেষ সমাধানও নয়। আমি অভ্র ব্যবহার করিনা। বিজয়ও না।
অন্ধ সমর্থন আর গালাগালি কখনোই প্রকৃত কাজে আসেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:১২
গুরুজী বলেছেন: এরা পাইছে টা কি? ভাষা নিয়া ব্যাবসা।