নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। ফেসবুকে যুক্ত হোনঃ www.facebook.com/dev.d.nipun

...নিপুণ কথন...

সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।

...নিপুণ কথন... › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরল প্রশ্ন

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

অমর একুশে গ্রন্থমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আগত বিদেশী অতিথিদের কন্ঠে বাংলা ভাষায় বক্তব্য ও সাহিত্যপাঠ শুনতে ভালো লাগলো। অন্য ভাষা ও সংস্কৃতির মানুষ হয়েও তাঁরা বাংলার কদর করেছেন, এমন জটিল এক ভাষার সম্মানে অনেক সাধনায় বাংলা রপ্ত করে বলার চেষ্টা করেছেন- এটা নি:সন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। কিন্তু প্রশংসা করব কি, দর্শকের সারিতে অনেককেই হাসা হাসি করতে দেখে অবাক হলাম। সশব্দে হাসছিলেন অনেকেই, যদিও বিদেশী ভদ্রলোকেরা কেউই এমন অট্টহাসি আসার মতো কিছু বলেছেন বলে মনে হল না।

এর অর্থ দাঁড়ায় এই যে, বিদেশীদের মুখে অদ্ভুত উচ্চারণে নিজের মাতৃভাষার প্রয়োগ শুনেই তাঁরা হাসছিলেন। কিন্তু, এটা কি উচিৎ? হাসিমুখে বসে থাকাটা খারাপ নয়, কিন্তু সশব্দে হেসে ওঠাটা সুন্দর দেখা গেলো কি?

মানব সভ্যতার ইতিহাসে আমরাই একমাত্র জাতি, যারা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছি। না, ভুল হল। আমরা দেইনি, আমাদের পূর্বপুরুষেরা দিয়েছেন। আমরা নাহয় "মন চায়" কে "মুঞ্চায়" বলা ইয়ো ইয়ো এফএম জেনারেশন (সবাই না, অনেকে), কিন্তু যারা ওখানে হাসছিলেন, তাঁদের অনেকেই তো আমাদের চেয়ে বড়! শুধু বয়সে নয়, জ্ঞান-বুদ্ধি-শিক্ষাতেও বড়। বড়দের থেকে আমরা কি শিখব তাহলে?

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

খেলাঘর বলেছেন:


তেমন কোন ব্যাপার না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.