নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। ফেসবুকে যুক্ত হোনঃ www.facebook.com/dev.d.nipun (DEV DULAL GUHO)

...নিপুণ কথন...

সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।

...নিপুণ কথন... › বিস্তারিত পোস্টঃ

লীগের মাস্তানদের নির্যাতনে বিসিএস ক্যাডার পরিবার অসহায়, একঘরে হয়ে আছি!

১৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ ভোর ৫:৩১


যে পরিবারটি আমাদের জীবনকে নরক বানানো শুরু করেছে, সেটি সুমন রায়ের পরিবার। দেখুন তাদেরই কিছু পাগলামি ও অপকর্মের প্রমাণ যা ক্যামেরায় ধরা পড়লো। ক্যামেরা না থাকলে বা অগোচরে কী কী করে বুঝে নিতে পারবেন এই নমুনা দেখেই।

শেখ হাসিনার বেয়াই ও সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের পিএস অ্যাড: সত্যজিৎ মুখার্জির অনুসারী ও ফরিদপুর জেলা হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃস্টান ঐক্য পরিষদের সদস্য আমার প্রতিবেশী ও আমার বসতভিটার জবরদখলকারি সুমন রায় একটা সময় টেন্ডারবাজি ও দুর্নীতি করে অনেক টাকা কামিয়েছেন। খন্দকার সাহেবের পতন ও অবশেষে আওয়ামী সরকার পরিবর্তনের পর সাধু সাজতে এখন মূলত একজন দুধ বিক্রেতা হিসেবে ঘুরে বেড়ান, আগে ছিলেন স্বর্ণকারিগর। অথচ ছোটবেলায় দারিদ্র‍্যের কষাঘাতে এই সুমন এসএসসির পর আর পড়েননি। তখন সুমনের বাবা কৃষ্ণ চন্দ্র রায় মিয়াপাড়ার দিকে একটা এমপিওভুক্ত স্কুলে চাকরি করতেন। সেই পরিবারে আর কেউ কামাইসুদ ছিলো না। দয়ার বশে তাদেরকে আমাদের এখানে কিছুটা ফাঁকা জায়গায় থাকতে দিয়ে আমরা পড়ি বিপদে।

ওদের ছিলো পাটখড়ির ঘর, বিদ্যুতের সংযোগ নেয়ার সামর্থ্যও ছিলো না। আমাদের বাড়ি থেকে অনেক অনুনয়-বিনয় করে লাইন নিয়ে একটা লাইট জ্বালাতো, কোনো টাকা দিতে পারতো না। সুমনের ছোটভাইকে আমার মা কোলেপিঠে করেও রেখেছে যখন ওর মা দূরে কোথাও যেতো, বিশেষ করে যখন সে পল্লীর অন্য মানুষদের বাড়িতে কাজ করতে যেতো। মায়ের থেকে অনেক টাকা ধার করে পরে আর ঝগড়া করে দেয়নি। সেসব এখন মা বলে আর কান্না করে। টাকাটার জন্য না, ওদের পরিবর্তিত রূপ ও নির্যাতনের জন্য। সেই সুমন সত্যজিতের চামচামি করে আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে।

সিংপাড়ায় কৃষ্ণর বাবার বাড়ি থেকে কৃষ্ণদের তাড়ানো হয় সুমনের মায়ের কারণে। এই মহিলা শংকরী রায় সেখানে মেরে মাথা ফাটানোর মতো ঘটনা ঘটিয়েছে। এরপর বাধ্য হয়ে তাদেরকে অন্যত্র সরানোর চেষ্টা করে কৃষ্ণর বড়ভাই। সেই ভদ্রলোক শ্রী অঙ্গনে আমার মা Krishna Guho (ডা. কৃষ্ণা মিত্র)-এর দাতব্য চিকিৎসালয়ের পাশে লাইব্রেরিতে বসতেন। তাঁর অনুরোধে এখানে তাদেরকে কিছুদিনের জন্য থাকতে দিতে বাবাকে রাজি করান। সেটাই কাল হয়। শেকড় গেড়ে বসে সুমনরা। আমার বাবা সবার মতো ওদের দুই ভাইকেও স্নেহ করতেন। আমাকে মহিম স্কুলের মোড়ে ফেকুর দোকানে নিয়ে একটা সিঙ্গারা খাওয়ালে সুমনের ভাই সুজিতকেও খাওয়াতেন। অনেক দিন এমন হয়েছে যে ওদের বাসা থেকে রান্নার গন্ধ আসেনি বলে বাবা ডেকে খাইয়েছেন সুজিতকে আর ওর মা ডাকলে মুখ মুছে দৌঁড়ে চলে গেছে। কাউকে বলেও নাই সেসব।

না বলুক। সমস্যা নাই। জোর করে বলাবো নাকি? বাবা তো কতজনকেই এমন খাইয়েছেন নিজে রান্না করে! শ্রী অঙ্গন দক্ষিণ পল্লীতে বছরে একটা দিন তিনি বিশাল ডেকচিতে খাসির হালিম রান্না করে এলাকাবাসীকে ফ্রি খাওয়াতেন। একদিন থাকতো তাঁর মায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে বছরের প্রথম মঙ্গলবার কালীপূজা, আরেকদিন আমার জন্মদিন। এই দিনগুলিতে পেট ভরে সবাইকে ফ্রি খাওয়ানো হতো আমাদের বাড়িতে। কোনো গিফট নেওয়া হতো না জন্মদিনেও। এর বাইরে একটু ভালো কিছু রান্না হলেই প্রতিবেশী যাদের বাসায় বাটিতে করে আমার হাত দিয়ে পাঠাতেন, তারা বাবাকে মনে রাখেনি, আমাদের সাথেও শত্রুতা করেছে ও করছে। মৃত্যুর দিনও ডায়াবেটিক হাসপাতালের ডাক্তার জহিরকে নিমন্ত্রণ করে নিজে বাজার ও রান্না করে খাইয়েছেন বাবা। আমি তখন মেডিক্যাল কোচিং করতাম তাঁর কাছে। সেই ডাক্তারও গত ১৭ বছর আমাদের সাথে কোনো যোগাযোগ করেননি।

২০০৮ সালে আমার বাবা কবি বাবু ফরিদীর রহস্যজনক অকালমৃত্যুর সময়ও আমাদের ছিলো পাকা বাড়ি, বাবা ছিলেন সরকারি চাকরি থেকে অবসরপ্রাপ্ত আইনজীবী ও জাতীয় পর্যায়ের কবি। চাইলে কোটিপতি হতে পারতেন। কিন্তু একাত্তরের পর আমার বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবা জমিদার থেকে অনেকটা ভিখারি হয়েছেন, বিনা চিকিৎসায় মাকে হারিয়েছেন চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষের পর, ভাইবোনগুলোকে তাঁর বাবার অবর্তমানে(আরেকটা বিয়ে করে আলাদা হয়ে যায়) নিজে মানুষ করে বিয়েথা দিয়েছেন। সেই ভাইবোনও আমাদের খোঁজ নেয় না। জানি না আমাদের অপরাধটা কী। মায়ের দিকের আত্মীয়রাও শ্রাদ্ধটা করেই দায়িত্ব সেরেছেন। আর খবর নাই। যোগাযোগ রাখলে কি কেউ তাদেরকেও মেরে ফেলবে? আমার জানা নেই। আমি নেশাগ্রস্ত নই, কোনো অপকর্ম করিনি, নিজ পায়ে দাঁড়িয়েছি কষ্ট করে। কিন্তু তবুও আমি ব্রাত্য। তার অন্যতম প্রধান কারণ এই সুমন রায়ের পরিবার।

বাবা থাকতেই ওরা আমাদের গাছগুলো 'বান মেরে' তথা পেরেক ঠুকে ও গুনা পেঁচিয়ে মেরেছে। কেউ কেউ বলে বাবার নামে নাকি বান মেরেছিলো সুমনের মা। এগুলো আসলেই সম্ভব কিনা জানি না। তবে বাবার রহস্যজনক অকালমৃত্যুর পরেই পাঠখড়ির ঘর ভেঙে রাতারাতি ওরা পাকা ঘর তুলে ফেলে। ঢাবিতে ফিজিক্সের মতো কঠিন বিষয়ে আমার ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল রেখে আসতে পারিনি, ওরা মায়ের নিষেধ না শুনেই জোর করে আমার জমিতে পাকা ঘর তুললো, অস্বাস্থ্যকর টয়লেট বানালো। আজও দুর্গন্ধে টিকতে পারি না। বাকি দুই পাশও শ্যামল সাহা ও পলাশ সাহাদের দ্বারা বেদখল হলো। অথচ এডিএম কোর্টে তারা কেউই জমির দলিল দেখাতে পারে নাই, শ্রীঅঙ্গনও পারেনি। এরপর শুরু হলো সুমনদের নির্যাতন আমাদের উপর। আমার বাবা ও আমার অবর্তমানে তারা আমার নিরীহ সহজ-সরল মাকে নানাভাবে নির্যাতন করে, অসুস্থ পাগলপ্রায় বানিয়ে ফেলে। স্বয়ং ভগবান মাকে না বাঁচালে অনেক আগেই তিনি সুইসাইড করতেন। পৌরসভার মাঝে ৭ ফুট দেয়াল দেয়ার নিয়ম না থাকলেও সুমনরা দিয়েছে জোর করে। পড়ালেখা ও শরীরের অনেক ক্ষতি করে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও আমি ঠেকাতে পারিনি।

এই সুমনরাই এলাকাবাসীকে আমাদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়েছে সত্যজিতের পাওয়ার ব্যবহার করে। সত্যজিৎ চলতো মন্ত্রীর পাওয়ারে, যে কিনা শেখ হাসিনার বেয়াই! ঢাকার মন্ত্রীপাড়ায় কলতানে গেলে রহস্যজনক কারণে আমাকে কখনও মন্ত্রীর সাথে দেখা করতে দিতো না সত্যজিৎ। সুমন যে তার রাজনীতি করে, আমি তা জানতাম না তখন। তার কাছে তাই বিচার চেয়েও লাভ হতো না। ফরিদপুরের যাকেই আনতাম জমি দখলমুক্ত করতে, এমনকি কমিশনার সাবুল কাকাও বাবার কাছে বক্তৃতা প্রদান শিখেছেন বলে এসেও সত্যজিতের ফোনে কিছু করতে না পেরে বা না করে চলে গেছেন। সাবেক মেয়র অমিতাভ বোস মায়ের ডাকে এসে বলে গেছেন, "এখানে সবল আর দুর্বলের খেলা, আমি কিছু করতে পারবো না"। আসলে আত্মীয় হলেও তার রাজনীতি তিনি সামলেছেন।

এমন কোনো নেতা নাই, যাদের কাছে আমি যাই নাই। কাজ হয় নাই। সত্যজিৎ মুখার্জির বিরুদ্ধে মন্ত্রী স্টেপ নেয়ার পর সুমন গিয়ে ভেড়ে সাবেক বহিষ্কৃত কাউন্সিলর তৃষ্ণা সাহার ছায়াতলে! দুবার মুসলিমদের হাত ধরে বের হয়ে যাওয়া নিজের বউকে দিয়ে তৃষ্ণা সাহার কাছে আমার মায়ের নামে মিথ্যা রটনা রটিয়ে শত্রুতা বাড়িয়েছে। আমার মা তার নির্বাচনের প্রচারণায় যেতে বাধ্য হয়। অনেকে বলে সাবেক কাউন্সিলর লক্ষ্মীকে BRTC বাসে মেরেছে তারা, যে বাস লাক্সারি হোটেলের সামনে তৃষ্ণার স্বামী পেপার বিজয়ের দোকানের সামনে থেকে ছাড়ে। লক্ষ্মীর রহস্যজনক মৃত্যুর পর বিনা ভোটেই তৃষ্ণা কাউন্সিলর হন সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর অতি ঘনিষ্ট হওয়ার কারণে। এরপর দীর্ঘদিন নির্বাচনই হয়নি আর রাতের অন্ধকারে রাজবাড়ী থেকে পালিয়ে আসা হকারের বউ হয়েছেন কোটিপতি! দুই ছেলেকে দিয়েছেন সরকারি চাকরি, এক ছেলে উক্ত মন্ত্রীর আশীর্বাদে সৌরভ সাহা সত্যজিতের হাতে চাকরি পেয়ে বরিশাল BRTA তে থেকে কোটি কোটি কামাচ্ছে, আরেকজন শুভ্র সাহা কামাচ্ছে ফরিদপুর সদর হাসপাতালে! মেয়ে ফেসবুকের প্রোফাইলে প্রকাশ্যে লিখে রাখছে 'হবু এএসপি'! বিসিএসটাও নাকি টাকায় কিনবে! টাকা দিয়েই সব ম্যানেজ করে ফেলে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির বাড়িতে হামলার মামলার সিসি ফুটেজভুক্ত আসামী হয়েও ছাড়া পেয়ে গেছেন মাত্র ১৪ দিনের মতো জেল খেটেই! আমার করা দুটি হামলা-চাঁদাবাজি-নারী নির্যাতন, ডাকাতি ইত্যাদির মামলাও সর্বত্র এমনকি আমার উকিলকেও টাকা খাইয়ে ডিসমিস করে দিয়েছেন! সেগুলোতে এই সুমন-সুজিত-শংকরীও বিবাদী ছিলো।

যাহোক, ভিডিওতে দেখুন সুমনের 'পাগল' বাবা কীভাবে খালি গায়ে ঘুরে বেড়ান আর আমাদের নামে গীবত রটিয়ে বেড়ান এমনকি শ্রী অঙ্গনেও। দেখুন তিনি বাঁদরের মতো ঝুলছেন আমার সরকারি হয়ে যাওয়া জমিতে নির্মিত অবৈধ মন্দিরের ছাউনিতে! ওটা ভেঙে পড়লে কি শুধু তার মাথায়ই পড়বে? মানা করার সামর্থ্য আমার নাই, দুই ছেলেকে ডেকে আমাকে আবার মারাবে। ২০১৮-১৯ সালে এরা আমাকে মাসহ দুবার মেরেছে, পুলিশের অস্ত্র নিয়ে গুলি করতে গেছে। পুলিশ মামলা দেয়নি, বিচার পাইনি। দেখুন সুমনের বাবা কীভাবে আমার বাড়ির সামনে সারাদিন বসে-হেঁটে টহল দেয় যাতে আমার বাড়িতে কেউ না আসে (আমাদেরকে একঘরে করে রেখেছে), কোনো পার্সেল আসলেও চেক করে, বাধা দেয়। দেখুন কীভাবে এলাকার মেয়ে-মহিলাদের দিকে কুদৃষ্টি দেয় দুয়ার ঝাড়ু দেয়ার সময়েও (প্লাবন সরকারের মাকে দেখা যাচ্ছে)।

দেখুন আমার গাছের পাতা কুড়িয়ে সুমনের মা বাড়ি নিয়ে যায় কীভাবে এবং সেগুলো পুড়িয়ে সারাবছর খেয়ে আমাদের উপরেই নির্যাতন করে। দেখুন মন্দিরের সাথেই কীভাবে তারা নোংরা ময়লা ফেলে রাখে প্যাকেটে করে (ক্যামেরা বসানোর আগে উন্মুক্ত ফেলে রাখতো মন্দিরে ও আমাদের বাড়ির তাদের দিকের গাছের নিচে, এখনও পড়ে আছে কিছুটা)।

ভিডিওতে দেখুন কীভাবে গোসল করতে যাওয়ার সমিয় সেই ময়লা আবার সুমনের বাবা নিয়ে গিয়ে দরবেশের জলায় ফেলে আসে, যেটায় মাছ চাষ হয় আর শ্রী অঙ্গনের জলা বা বন্ধুকুণ্ড নামেও পরিচিত এবং প্রতি বছর হাজার হাজার ভক্ত এখানে স্নান করতে আসেন দেশের নানা প্রান্ত থেকে।

ভিডিওতে দেখুন সুমনের ভাই সুজিত কীভাবে কাজে যাওয়া-আসার সময় (আমার উপর কয়েক দফায় হামলার পর পুলিশ শাস্তি না দিয়ে কাজে ভেজিয়েছে তাকে) আমার ক্যামেরার উপর থুতু ফেলে। এই ছবির অ্যালবামেই পাবেন আমার ঘরের চালে তাত থুতু ফেলার প্রমাণও।

ভিডিওতে দেখুন সুমনের স্ত্রী সানরাইজ স্কুলের খন্ডকালীন মাস্টার সোনালী রায় কত রাতে বাড়ি ফেরে! এত রাতেও কি স্কুল খোলা থাকে? মাঝে মাঝে আরও গভীর রাতে সে কোত্থেকে আসে? সুমনের মেয়েটা সারাদিন চিৎকার করে। তবু ছোট বিবেচনায় তাকে নিয়ে কিছু লিখলাম না বা ছবি দিলাম না।

এরাই আমাদের নামে নানা কুৎসা রটিয়ে আমাদের জীবনকে নরক বানিয়েছে। শশব্দদূষণ করে, বায়ুদূষণ করে, হামলা করে আমাদেরকে শেষ করে দিচ্ছে। ওরা মা-ব্যাটারা হামলা করার পর থেকে আমার মায়ের সামনের কপাল ফুলে গেলো, ফ্রন্টাল লোব সিন্ড্রোমে মা কানে কম শোনে, আক্কেল লোপ পেয়েছে, অনেক কিছু মনে রাখতে পারে না, বাচ্চাদের মতো হয়ে গেছে। ধৈর্য কমে গেছে আমার পরম ধৈর্যময়ী মায়ের।

আমি এদের বিচার চাই। আমার অনুরোধ, এদেরকে সর্বোতভাবে প্রতিহত করুন। কারণ এরা আমাদেরকে বাঁচতে দিচ্ছে না। আপনারা এদের দুধ কিনলে, স্কুলে মাস্টারি করতে দিলে, দোকানে কাজ দিলে এরা সেসব জায়গায় আমাদের নামে মিথ্যা গীবত করবে এবং আপনার প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি করবে। তাদের আসলে টাকার অভাব নেই, এসব তারা করে টাক্স ফাঁকি দিতে ও সর্বত্র আমাদের বিরুদ্ধে রটনা রটাতে। তাকে কাজ দিন যার এটা দরকার এবং যে বিশ্বস্ত, ভদ্র পরিবারের। সুমনের দুধটাও খাওয়ার আগে ল্যাক্টোমিটারে পরীক্ষা করে নিবেন। কেননা আমি শুনতে পাই তাতে কৃত্রিম রঙ ও পানি মেশানো হয়।

এত বড় লেখা পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। আসলে বছরের প্রথম দিনে মনের দু:খ বলে একটু হালকা হলাম। ত্রুটি ও অপরাধ মার্জনীয়। দেব দুলাল গুহ।

বিস্তারিত দেখতে এই লিংকে ক্লিক করুন

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৭:৫৩

Sarahli88 বলেছেন: It's disheartening to hear about such difficult experiences with neighbors. Dealing with property disputes and harassment can be incredibly stressful. I hope things improve for you soon. It sounds like you need to take a Curve Rush to get better.

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: এগুলো তো অতীতের কথা। বর্তমান পরিস্থিতি নিশ্চয়ই এমন নয়।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



খন তো তারাই পালিয়ে বেড়াচ্ছে।

আর আপনি মানুষের মন্তব্যের উত্তর দেন না কেন?

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:০২

নতুন বলেছেন: সত্যজিৎ মুখার্জির অনুসারী ও ফরিদপুর জেলা হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃস্টান ঐক্য পরিষদের সদস্য আমার প্রতিবেশী ও আমার বসতভিটার জবরদখলকারি সুমন রায় একটা সময় টেন্ডারবাজি ও দুর্নীতি করে অনেক টাকা কামিয়েছেন।

স্যার বাংলাদেশে হিন্দুরা নির্যাতনের স্বীকার। এরা সংখালুঘু।

আপনি কিভাবে সত্যজিৎ মুখার্জি, সুমন রায়ের মতন দূর্বল, সংখ্যালুঘু, হিন্দুর বিরুদ্ধে অভিযোগ করছেন?

বাংলাদেশে একজন হিন্দু সমন রায় এতো ক্ষমতাবান যে আপনির মতন সরকারী বিসিএস ক্যাডারকেও হুমকি দেয়? ক্ষতি করে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.