![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"রসচাইল্ড ফ্যামেলি" শব্দটার সাথে আমরা বাংলাদেশিরা খুব কম পরিচিত। কেউ কেউ হয়তো জানে যে এদের সাথে বিশ্ব অর্থনীতি এবং ব্যাংকিং এর কিছুটা সম্পর্ক আছে। কিন্তু কি ধরনের সম্পর্ক বা এরা কারা তা অনেকেই জানেন না।
পৃথিবীতে ১৩ টা ব্লাড লাইন আছে যারা পুরো পৃথিবীর সকল ব্যাংক এবং ব্যাংকিং সিস্টেমটাকে নিয়ণত্রণ করে। এই পরিবারের আবার উপশাখা রয়েছে ২৮০টি পরিবার। এই ব্লাড লাইনটাকেই "ব্লু ব্লাড" বলা হয়। এই পরিবারের কারোও আত্মা বা সউলের মৃত্যু হয় না। যখন তাদের মানব শরীরের মৃত্যুর সময় হয় তখন তারা নতুন মানব দেহ এনে তাতে তাদের আত্মাটাকে পরিবর্তন করে বলে প্রচলিত আছে।
বিশ্ব ব্যাংকিং পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নেয়ার প্রথম ধাপ হিসেবে রসচাইল্ডরা টাইটানিক জাহাজ ডুবিয়ে দেয়। টাইটানিকের সময় ঠিক একই মাপের আরো একটি জাহাজ ছিল যেটির নাম ‘অলিম্পিক’। যা নিয়ে বেশি আলোচনা কখনই হয়নি। অথচ এটি দুই-তিনবার দূর্ঘটনার শিকার হয়। আর তারপরই এটিকে নতুনভাবে রঙ করে ‘টাইটানিক’ বানিয়ে চালিয়ে দেয়া হয়। এছাড়া ধারণা করা হয় যে টাইটানিককে বোমা মেরে ধ্বংস করা হয়েছিল। আর ছবিতে বরফ দেখানোর কারণ সাধারণ মানুষের মধ্যে একটি ভ্রান্ত ধারণা তৈরি করা। এরপর প্রোপাগান্ডা চালিয়ে ওই জাহাজে ঐ সময়ের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের উঠিয়েছিলেন এবং তাদের মৃত্যুর ফলে খুব সহজেই বিশ্ব ব্যাংকিং ব্যবস্থা দখল নিয়ে নেন তারা। যার প্রেক্ষিতে পরের বছরই রস চাইল্ড গ্রুপ ‘ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠা করেন।
তারপর থেকেই আস্তে আস্তে পুরো পৃথিবীর ব্যাংকিং সিস্টেমটা এরা দখল করে নেয়। এবাং তারা খুব গোপনে "স্বর্ণের সমান মূদ্রা" পদ্ধতিটা বাতিল করে। এই নিয়মটা হল , সরকারী কোষাগারে যে পরিমাণ স্বর্ণ থাকবে সেই পরিমাণ মূদ্রা তৈরি করা হবে। সবাই জানে এমন একটা সিস্টেম আছে কিন্তু রসচাইল্ডদের কল্যানে এমন কোন রুলসই এখন মানা হয় না। ব্যাংকের একটা সুপার কম্পিউটারে ইচ্ছামত সংখ্যা বসিয়ে যত খুশি তত টাকা বের করা হয়। ফলে মূদ্রা তৈরির কোন সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকায় আমাদের আর্থিক সিস্টেম বলতে কিছুই নেই পুরো পৃথিবীজুড়ে।
রসচাইল্ডদের আর একটা কাজ পুরো পৃথিবীর মানুষকে চাকর বানিয়ে রাখা। সেটার জন্য তারা চায় পুরো পৃথিবীর মানুষ ব্যাংকিং সিস্টেমের আওতায় থাকুক। কারণ তারা যদি ১০০ টাকা ছাপায় এবং তা যদি ৪ জনকে ৫ টাকা সূদে ধার দেয় তাহলে সূদ সহ ফেরত আসবে ১৫০ টাকা। কিন্তু মজার বিষয় বাজারে তারা ছেড়েছে ১০০ টাকা। বাকি ২০ টাকার জন্য সাধারণ মানুষদের শোষণ করতে হবে অথবা দেউলিয়া হয়ে যেতে হবে। ফলে খুব সহযে মানুষকে স্লেভ সিস্টেমের আওতায় আনছে। তবে তারা চিন্তায় ছিল একদম গরীব শ্রেনীকে নিয়ে কারণ তাদের ব্যাংকিং সিস্টেমের আওতায় আনাই যাচ্ছিলো না। তাদের সেই দুঃশ্চিন্তা দূর করেছেন আমাদের ইউনুস। তিনি দেখিয়েছেন যে, যার কোন টাকা নেই তাকেও ব্যাংকিং সিস্টেমের মধ্যে এনে চাকর বানানো যায়। যার ফলাফল রসচাইল্ডদের ভালবাসা স্বরুপ নোবেল এবং এত্ত সম্মান।
এবার আসি আমাদের দেশের ব্যাংকে কি হইছে? প্রথমে জানতে এবং বুঝতে হবে যে, আমাদের বাংলাদেশ ব্যাংকের মালিকও রসচাইল্ড। ফলে এই হ্যাকিং/ফয়াকিং সম্পুর্ণ নাটক। যারা ব্যাংকের সাথে জড়িত তারা সবাই জানে টাকাটা কোথায়, কখন আর কিভাবে গিয়েছে। তাদেরকেও এই টাকার কিছু অংশ দেয়া হয়েছে কারণ তারা রস চাইল্ডদের বশ্বতা স্বীকার করে নিয়েছেন। বাংলাদেশে যে চাইল্ডদের বশ্বতা স্বীকার করেছে তার অন্যতম উদাহরণ ব্রিকসে যোগ না দেয়া। চাইল্ডদের হাত থেকে বাঁচার জন্য পাঁচ দেশ মিলে ব্রিকস ব্যাংক তৈরি করেছে । এবং দাবি করা হয় ব্রিকস ব্যাংক তৈরি করার সাথে ইটিদের সম্পর্ক রয়েছে।
তবে মজার বিষয় বাংলাদেশে ব্যাংক হ্যাকের পেছনে চাইল্ডদের চেয়ে ভারতের ‘র’ এর অবদান অনেক বেশি। কারণ এটার নিয়ন্ত্রণ ছিল ভারতের হাতে। আসল ঘটনা হয়তো কোনদিনই বের হয়ে আসবে না কারণ এদেশে বহুদিন কোন সত্য প্রকাশ হচ্ছে না । ভারতের র খুব চালাকি করে এই কাজটি করেছে কারণ তারা ব্রিকসে যোগ দেয়াতে রসচাইল্ডরা তাদের উপরে এচটে আছে ফলে এই একটা বিশাল পরিমাণ টাকা রসচাইল্ডদের হাতে তুলে দেয়ায় সেটা থেকে তারা সেফ থাকছে।
সে যাইই হোক, বুদ্ধিমানের জন্য ইঙ্গীতই যথেষ্ট। বেশি করে গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান। হাতের লেখা খারাপ তবুও কষত করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪
নির্ভীক সত্যান্নেষী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। তবে রকফেলারদের নিয়ে একটা প্যারা এড করলে আরো ভালো হতো।