নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ

আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই..পাই যদিবা.ক্ষণেক্ষণে হারাই

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ

আমি বড় বেশি সাধারণ...সাধারণ হয়েই থাকতে চাই...সহজে খুশি হই...সহজে দুঃখ পাই...আর বিশ্বাস করি...সাধারণের মাঝেই অসাধারণত্ব বিরাজ করে...অতি মাত্রায় সাধারণের অন্য নাম ই অসাধারণ...এইতো

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার বিস্তৃত অনুভূতির দ্বার-রায়ান (১)

০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৩৬



আজ হঠাৎ অনেক কিছু মনে পড়ছে কেন জানি বারবার।আমার বয়স তখন ২৪, প্রথম মা হওয়ার অনুভুতি আমার সবটা জুড়ে! কেমন জানি কৌতুহল,উত্তেজনা আর ভয়ের কাঁপুনি দিয়ে যাচ্ছিল।একদম স্পষ্ট মনে আছে, প্রথম যেবার আলট্রাসনোগ্রামের জন্য গিয়েছিলাম ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার আপাটা তখন সনোগ্রামের মেশিনটা নিয়ে আমাকে পরীক্ষা করছিলেন, আর আমি কেবল মুখখানা উঁচু করতে ব্যস্ত।খালি উঁকি দিয়ে দেখতে চাচ্ছি কম্পিউটার স্ক্রিনে..তেমন কিছুই বুঝা যাচ্ছিল না।তবুও আমার ভেতর ভীষণ রকম শিহরণ খেলে যাচ্ছিল।মনে হচ্ছিল-এই যে আমার সোনাটা।আমার মানিকটা আমার ভেতরে আমার সত্তার মাঝে মিশে আছে।একটা মানুষ আমার ভেতরে বাস করছে, আমার অস্হিত্বে মিশে আছে একটা ছোট প্রাণ-অন্যরকম অনুভুতি।

সৃষ্টির প্রচন্ড রকম অনুভুতি আমার মধ্যে তখন। নামাযে বসে বারবার শুধু চাওয়া-সব ঠিক মত হোক খোদা! প্লিজ! সব কিছু তুমি সহজ করে দাও!!

প্রথম প্রথম যখন আমার মাঝে তার সাড়া পেতাম, আমি উচ্ছ্বাসে ভেসে যেতাম।

প্রথমদিন যখন ওর নড়াচড়া স্পষ্ট বুঝতে পারলাম,কি খুশি আমি! সাথেসাথে বাবুর বাবাকে ফোন দিয়ে জানালাম,সেও অনেক বেশি খুশি হয়েছিল।সারা বাড়ি যেন আনন্দে ভেসে যাচ্ছিল।প্রথম সন্তান দুই বাড়িতেই।নানা নানী,দাদা দাদীর খুশির অন্ত নাই।

আস্তে আস্তে দিন ঘনিয়ে আসতে লাগল।এরপর দীর্ঘ অপেক্ষার শেষে আমার ভেতর থেকে বেরিয়ে এল এক ফুটফুটে শিশু।আমার ছেলে, আমার একমাত্র ছেলে রায়ান।

রায়ান অর্থ স্বর্গের সব চেয়ে বড় দরজা।আমার জন্য ঐ তো সব আনন্দের অন্যরকম এক অনুভুতির দ্বার হয়েই পৃথিবীতে এলো।

আমি আমার বাবুটাকে ছুঁই, খুব সাবধানে।যেন ও ব্যাথা না পায়। কারো কোলে দেয়ার আগে বারবার জিজ্ঞেস করি- হাত ধুয়েছো ঠিক করে?

শক্ত করে ধরবে! আরে আরে আস্তে, আমার আব্বুটা ব্যাথা পাবে তো!! উফ! তোমরা যে কী!!

আমার এসব দেখে মুরব্বিরা সবাই হাসে। আমার মধ্যে তখন পুরোদমে মাতৃত্বের স্বর্গীয় অনুভব। নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ লাগে। বাবুর বাবাকে আগে বলতাম- মেয়ে হওনি,বুঝবে কি করে কষ্ট!

এখন যখন সে আমার এসব দেখে হাসে, তখন সেই আমিই ফোড়ন কেটে বলি-"মেয়ে হওনি, বুঝবে কী করে মাতৃত্বের অনুভুতি! মিস করলে এত বিশাল এক অনুভব!" নিজের প্রাণটা দিয়ে যেন ভাগাভাগি করে একটা মানুষকে নিয়ে আসা। প্রথম নিজের বলে পাওয়া কিছু, যেটা শুধুই আমার। যাতে আমারও অবদান আছে। অন্যরকম সুন্দর!

বাবুকে নিয়েই কেটে যেত আমার সারাটা দিন। বাবু ঘুমিয়ে গেলে আমি চেপে ধরে থাকতাম আমার বুকে।আস্তে আস্তে আমার আঙুল টা দিয়ে দিতাম ওর মুঠোর ভেতর। গালটা দিয়ে গালটা ছুঁয়ে দিতাম।পা টা ধরে আমার গালে লাগিয়ে রাখতাম।

বাবুর মাথাভর্তি চুল। খুব খুশি লাগত আমার। আমি এমনটাই চাইতাম।সব যেন স্বপ্ন লাগতে লাগল।

আস্তে আস্তে একটু একটু বড় হতে লাগল।বাবুর যখন ছয় মাস, সবাই যখন বাবুর দিকে তাকিয়ে হাসে-বাবুর কোন প্রতিক্রিয়া দেখিনা। দুই একজন কীসব জানি বলতে লাগল। আমি গা করিনা। আমার কাছে আমার বাবুটা অলস বলে মনে হয়।তবে কোন কিছুতেই ওর কোন প্রতিক্রিয়া না হওয়াটা আমারও কেমন যেন ঠেকত! আমার রায়ান আমার দিকে তাকায় না। ওর বাবা ডাকলে ফিরেনা। কেমন যেন! আমার খুব কষ্ট হত। মনে হত, আমার কি কোন ত্রুটি হয়েছিল ওকে জন্ম দিতে? নিজেকে কেমন অপরাধী লাগত! এত কীসের অভিমান তোর বাবা? মা-র দিকে একবার ফিরেও তাকাস না! বুক ফেটে যেত কষ্টে!

শুধু মনে হত, যেন সবাই যা ধারণা করছে তা না হোক।

আমি রায়ানের দিকে তাকায়ে থাকতাম। ও যখন ঘুমাতো, আমার চোখ ফেটে শুধু কান্না আসত! আমি বুকের মধ্যে চেপে ওকে মিশিয়ে নিজের মধ্যে আকড়ে ধরতাম, আর বারবার উপরে মুখ তুলে শুধু বলতাম

"ইয়া আল্লাহ!! আমার সন্তানটাকে দেখো, ওর খেয়াল রেখো খোদা! যখন তুমিই দিলে এত স্বপ্ন দিয়ে,আমার করে যখন তুমিই ওকে দিলে আমানত হিসেবে, সব ঠিক করে দাও হে করুণাময়!"

আমার হু হু করা কান্নাগুলোর উত্তর মেললো আর কিছুদিন পরই....।



(চলবে)



রায়ান-২



রায়ান-শেষ পর্ব

মন্তব্য ৯৭ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৯৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৩৯

জোবায়ের বিন ইসলাম বলেছেন: আপনি ত অনেক পুতু পুতু টাইপের মেয়ে। এত পুতু পুতু হলে ত দুনিয়ায় চলতে পারবেন না। কিডনাপ হয়ে যাবেন যেকোন সময়ে। পরে পরিবারের সবাই অনেক ঝামেলায় পরে যাবে।

২| ০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:০৯

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: সত্যি? না গল্প এটা?

০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:১৩

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: গল্প! বেশ অনেকদিন ধরে লিখতে চাওয়া একটা গল্প।
আজ হঠাৎ প্রথমটুকু লিখে পোস্ট দিয়ে দিলাম।
ভাল থাকবেন স্বদেশ ভাই।ধন্যবাদ পাঠে। শুভকামনা।

৩| ০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩০

আর.হক বলেছেন: চালিয়ে জান................।

০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৪৩

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাল থাকবেন।শুভকামনা রইল।

৪| ০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৯

সায়েম মুন বলেছেন: এই পর্ব পড়লাম। পর্বটা আর একটু বিস্তৃত হলে ভাল হতো। পর্বের গল্প পড়তে গেলে একটা ঝামেলা হয়। আগের পর্বের কাহিনী তেমন মনে থাকে না। তাই একবারে দেয়া গেলে খুব ভাল হয়। শুভকামনা রইলো।

০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৪৮

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: হুট করে বসে লিখে ফেলা হল আজ।
পুরোটা গুছাতে পারছিলাম না বলেই পর্ব করলাম।
পর্ব লিখতে-পড়তে আসলেই ধৈর্য লাগে অনেক, তার উপর একটা চাপ ও কাজ করে। বুঝতে পারছিনা কতদূর কি পারব। যে কোন রকম সাজেশন দিলে সত্যি অনেক সুবিধা হয়।চেষ্টা করব কাজে লাগাতে।
ধন্যবাদ পাঠে।
ভাল থাকবেন ভাইয়া, শুভকামনা।

৫| ০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৫৭

এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: বাকিটুকু আবার কবে লিখবেন।

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:০৩

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ইনশাল্লাহ কাল পরশুর মধ্যে দেয়ার ইচ্ছা আছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।

৬| ০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৫৫

হুপফূলফরইভার বলেছেন: প্রথম মাতৃত্বের অনুভব গুলো এমনি হয়~
নিজের ভেতর থেকে বেড়ে উঠা আরেকটা প্রান, আরেকটা অস্তিত্ব!

গল্পের শেষে এসে কেমন যেন একটা হাহাকারের ছোয়া.........! পরের পর্বের অপেক্ষায়~

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:০৬

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: আসলেই।
অনুভবটাকে অনুভব করে লিখতে চেষ্টা করলাম।জানিনা কতটা পারব,তবে এত চমৎকার অনুভুতি একে তো লিখে বুঝানো সম্ভব না।তার উপর অনুভব দিয়েও বোধহয় অনুভুতিটাকে প্রকাশ করা যায়না।
চেষ্টা করব কাল পরশুর মধ্যেই দিয়ে দিতে।
পড়ায় ভাল লাগল ভাইয়া।

৭| ০৯ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:২৭

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: মনে পড়ে গেল অনেক কিছু। মা হওয়ার অনুভব!! কিছুতেই যা ভাষায় পূর্নতা দেয়া যায়না।

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:০৭

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: হুম!! আসলেই প্রকাশ করা যায়না। ভাবতে গেলেই কেমন যেন একটা ব্যাপার কাজ করে।ভয় ভালোলাগা মেশানো অনুভব।
রাজকন্যাটাকে অনেক আদর। তুমিও ভাল থেকো আপু।

৮| ০৯ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: আপুনি........১ নং কমেন্টের রিপ্লাইটা দিলেনা? এ্যাট লিস্ট জানতে ইচ্ছে করছে এই লেখা থেকে উনি কি করে বুঝলেন তুমি পুতুপুতু টাইপ মেয়ে?

৯| ০৯ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:২৯

পটল বলেছেন:

মা'র জন্য ভালোবাসা।

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:০৮

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: মা-র জন্য ভালবাসা!!!
ভাল থাকুক সব মা।
ভাল থাকুক সন্তানেরা।

১০| ০৯ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:৪১

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ভালো লাগলো লেখা।

চলতে থাকুক তবে খুব বেশি বড় না হলেই বোধহয় ভালো হয়। আমি আবার মহা ফাঁকিবাজ পাঠক কিনা! :)

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:১১

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মেঘ আপু।
আপনার মন্তব্যের অপেক্ষা করছিলাম মনে মনে।
চেষ্টা করব আপু যতটা সম্ভব।
ভাল থাকবেন।শুভকামনা সবসময়।

১১| ০৯ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:৪০

রেজোওয়ানা বলেছেন:
আলট্রাসনোতে অনাগত বাবুর চেহার দেখার অনুভুতিটাই আলাদা। আমি যখন প্রথম এমন ভাবে সোহাকে দেখলাম, স্পষ্ট মনে হলো ও আমার দিকে তাকিয় চোখের পাতাটা নাড়লো (অবশ্য ডাক্তার বলেছে ওর নাকি সেই সময় চোখের পাতা নাড়ার ক্ষমতাই ছিল না :)), তারপর হার্টবিট শোন............এই সব অনুভূতির কোন তুলনা হয় না!

পরের পর্ব দিতে বেশি দেরী করোনা যেন :)

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:১৪

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: আপু! এই ব্যাপারগুলো শুনলে বা ভাবতে গেলে কেমন জানি কান্না আসে তাইনা? আবার হাসিতে ঠোঁট ও খুলে যায়।মাতৃত্ব-এটা কেমন যেন অনুভুতি।
আমি যতটা সম্ভব সন্তান হয়ে মার অনুভুতি বুঝে লিখতে চেষ্টা করেছি।আবার কখনও একটা মেয়ে হয়ে সেই স্বপ্নটা নিয়েও।তবুও সত্যি অনুভব আর গল্পে তো ফাঁকটা রয়েই যায়।
সোহামণিকে নিয়ে এই স্মৃতিটা অনেক ভাল লাগল আপু।অনেক বেশি।
ইনশাল্লাহ দিয়ে দিব কয়েকদিনের মধ্যেই।
দোয়া করবেন,ভাল থাকবেন আপু।

১২| ০৯ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫২

ভুত. বলেছেন: আপু অনুভূতিগুলো খুব স্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তুলেছ। যেন একদম নিজে অনূবভ করে লিখেছ। খুব ভাল লাগল।

পরের পর্বের অপেক্ষায়।

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:১৭

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: চেষ্টা করছিলাম আপু। তবে কিছুতো ফাঁক রয়েই যাবে কল্পনা আর বাস্তবে।
দেখি আদৌ কিছু হয় কিনা।পড়ার জন্য ধন্যবাদ।তুমি ভাল থেকো আপু।

১৩| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ৮:৪৭

সকাল রয় বলেছেন:

দুর্দান্ত লেখা
খুব ভালো লাগলো

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:১৯

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। আমার কাছে যদিও লেখাটা কেমন দুর্বল ঠেকছে।বুঝতে পারছিনা কেমন যাচ্ছে..পরের পর্বটা নিয়েও একটু আশংকা কাজ করছে।
দেখি কি হয়।
ভাল থাকবেন,শুভকামনা।

১৪| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ৯:২৪

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আমার এটাকে গল্প মনে হচ্ছিল না। মনে হচ্ছিল, আপনার কথাটাই পড়ছি

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:২২

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ভাইয়া এটা গল্প।সন্তান হয়ে মায়ের স্মৃতি বুঝতে চেষ্টা করে,আবার একটা মেয়ে হয়ে ভবিষ্যতের স্বপ্ন কে বুঝতে চেষ্টা করে লিখতে চেয়েছি।
প্রথম বচনে লেখা প্রথম লেখা এটা। তাই তো লেখাটা বোধহয় একটু এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে।বুঝতে পারছিনা।
ভাল থাকবেন আরিশ ভাই।

১৫| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ৯:২৫

ত্রাতুল বলেছেন:
প্রথম মাতৃত্বের অনুভূতি মনে হয় না একজন মা ছাড়া অন্য কেউ সত্যিকার অর্থে তুলে ধরতে পারবে। লেখার কিছু দুর্বলতা হয়তো আছে কিন্তু সেটা এই মা-মাতৃত্ব থিমের কারণে মনে হয় উৎরে গেছে।

পোস্ট পড়া শেষে কমেন্টের ঘরে এসে টাশকিতো হলাম। প্রথম মন্তব্যে ভদ্রলোক এই কথাগুলো কেন বললেন আমি ঠিক ধরতে পারলাম না। ওনার কেন মনে হল লেখার ‘আমি’টা লেখক নিজেই। আর যদি নিজে হয়েও থাকে তাহলে একজন অপরিচিত মানুষকে এভাবে সরাসরি ব্যক্তি আক্রমণ করার কি মানে আছে বুঝলাম না। লেখার গঠনমূলক সমালোচনা করাই যায়। কিন্তু তার মানে এ না যে লেখার বাইরে না-জেনে একজনকে নিয়ে মনগড়া কথা বললাম, তাকে কষ্ট দিলাম। আর লেখাটা যেহেতু মাতৃত্ব নিয়ে, এখানে এভাবে কিছু বলা মানে একজন মা’কে নিয়ে বলা।

আর একারণেই কিছু কথা না বলে পারছি না। আমি মনে করি না ব্লগটা কারোর নিজস্ব সম্পত্তি। এটা একটা মুক্তাঙ্গন। এখানে যে যা ইচ্ছা হবে বলবে করবে। কোন সমস্যা নেইতো যতক্ষণ পর্যন্ত না কাউকে কষ্ট দেয়া হয় বা খুব বেশি বাড়াবাড়ি করা হয়। পৃথিবীতে সবাই একই রকম হবে এমনতো কোন কথা নেই। সবার আবেগ অনুভূতি একও না। সবার ব্যাক্তিত্বও এক না। আমি একজন মায়ের ছেলে। আমারো বোন আছে। আমি তাদের অনুভূতিকে হয়তো পুরোপুরি বুঝি না কিন্তু চেষ্টা করি সেগুলোকে সম্মান করতে। এমনো-তো হতে পারে যাকে ব্যাক্তি আক্রমণ করে কথা বলা হচ্ছে সে খুব কষ্টে জীবন যাপন করছে। সে নিজেকে নিয়ে আর পারছে না। কারোর সাথে কিছু শেয়ার করবে এমনও কেউ নেই আশেপাশে। ব্লগটা তার জন্য একটা ডাইরির মতো। এটা তার জন্য একটা খোলা জানালা। এখানে এসে সে নিজেকে আড়াল করে নিজের কথাগুলো বলে একটু সান্তনা খোঁজে। সে হয়তো আপনজন থেকে অনেক দূরে কোথাও আছে। কথা বলার কেউ নেই। এখানে এসে কারোর কারোর সাথে কথা বলে তার ভাল লাগে। সারাদিনের কাজের ক্লান্তিটা একটু মুছে যায় তাতে। এখানে নোবেল প্রাইজ পাওয়ার জন্য কেউ লেখে না। সবাইকে উন্নতমানের গল্প কবিতা লিখতে হবে এমনো কথা নেই। আমার যার লেখা ভাল লাগে আমি তার লেখা পড়ব। কে আমাকে মানা করছে? অনেক জ্ঞানগর্ভ, গবেষণামূলক লেখা আছে ব্লগে। আমি চাইলেই সেগুলোতে সময় দিতে পারি। সমালোচনা করতে পারি। চশমা পড়া শিক্ষকের মতো লাল কালির কলম নিয়ে কাটাকুটি করতে পারি, মারকিং করতে পারি। যদি আমার সে মুরদ থাকে আমি সেখানে যাব। যেটা আমার কাছে ফালতু সেটা নিয়ে কাটাকুটি করে সময় নষ্ট করারতো কোন মানে দেখি না। একটা লেখা দেয়ার পর যদি কেউ এসে একটু প্রশংসা করে সেটা শুধু লেখাটার জন্য না, সেটা একজনের পাশে দাঁড়ানো, তাকে একটু সাহস দেয়াও হতে পারে। যতক্ষণ পর্যন্ত না আমি কাউকে ব্যাক্তিগতভাবে চিনি বা জানি কিভাবে আমি নিজের মতো করে একটা ধারণা নিয়ে তাকে আঘাত করে কথা বলতে পারি? এর আগেও এই লেখকের ব্লগের অন্য পোস্টে ওনার কিছু মন্তব্য চোখে পড়েছিল। তখন দেখেছি লেখক খুব বিনয় আর ধৈর্যের সাথে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছেন। এখানে উত্তর দেন নি তার মানে বোঝাই যাচ্ছে এটা তাকে কতোটা আঘাত করেছে।

একজনের লেখা ভাল না লাগতেই পারে। সবার সবকিছু ভাল লাগবে এমনতো কোন কথা নেই। আর আমার যদি কিছু বলার থাকে সেটা মার্জিতভাবে বুঝিয়ে বলতে পারি যে এখানে এখানে সমস্যা আছে। আমি যেটা পছন্দ করি না সেটা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করি। আমি এমন কেউ না যে আমাকে সমাজ সংস্কারক বা ব্লগ সংস্কারকের দায়িত্ব পালন করতে হবে, ধরে ধরে সবাইকে কউন্সেলিং করতে হবে। আর এটা কোন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক সমস্যাও না যে এটা নিয়ে হৈচৈ করে বেড়াতে হবে, লিফলেট বিতরণ করে বা ব্লগে পোস্ট দিয়ে জনগণকে সচেতন করতে হবে; হরতাল অবরোধ করতে হবে। তবে এটা ভাল করে জানি- আশেপাশে অনেক জ্ঞানী মানুষ আছেন, কিন্তু আমার মতো এভাবে ফটর-ফটর করেন না। কারণ এসব নিয়ে মাথা ঘামানোর কোন যুক্তি তারা খুঁজে পান না। ফালতু বিষয় নিয়ে গাত্রদাহের কোন কারণ দেখি না আমি। হয়তো ছোট মানুষ, কম বুঝি, এন্টেনায় মরচে পড়েছে, এটাই সমস্যা। কবি আফতাবের হিপ্নথেরাপি নেয়াটা মনে হচ্ছে খুব জরুরী হয়ে পড়েছে আমার জন্য।

I just don’t give a shit to those things I don’t like at all. I don’t have much time to pour my thoughts into some waste baskets. Why should I get my shoes dirty in some puddle of shits as far there are lot of paths for me to walk on out there, fitting my guts! I don’t think that I deserve the rights to hurt someone’s feelings as he/she is not known to me personally or even known. I don’t know what the hell is overpowering him. I just can’t catch his motif. May be I am too dumb to get close to it.

Ah oh! I just missed a beat of my heart!
I think I need to buy new antennas!
Does anyone know where I can get some? :|

লেখক চাইলে আমার মন্তব্যটা মুছে দিতে পারেন। আমার কোন আপত্তি নেই। পোস্ট হোক, মন্তব্য হোক, মন্তব্যের উত্তর হোক, সেখানে অমার্জিত, অপ্রাসাঙ্গিক, খুব বেশি আলগা কিছু বলাটা আমি কখনোই সমর্থন করি না, সে যেই হোক না কেন। ব্যাক্তি আক্রমণ করা বা কাউকে কষ্ট দেয়ার কোন উদ্দেশ্য আমার ছিল না বা নেই। আর এসব নিয়ে কথা বলার মতো যথেষ্ট সময়, ধৈর্য, রুচি কোনটাই আমার নেই। যদি নষ্ট করার মতো হাতে খুব বেশি সময় থাকে বিশেষ কেউ চাইলে এটা নিয়ে নতুন করে পোস্টও করতে পারেন কারণ ব্লগে সবারই যা ইচ্ছা হয় করার স্বাধীনতা আছে।

I shared what I thought in first hand. I don’t expect any answers from anyone, I am not waiting. I am not liable to answer though and I won’t. I am quitting here.

Sorry to everyone for my off topics. Excuse my words and sorry again for using mixed languages. I just couldn’t get it controlled…. I am feeling weird! /:)

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:৫০

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: আমি কি বলব বুঝতে পারছিনা ভাইয়া।
আচ্ছা লেখা নিয়ে বলি।
লেখাটার দুর্বলতা আমারও খুব মনে হচ্ছে।কি যেন একটা ঝামেলা লাগছে-বুঝতে পারছিনা।একে তো অনুভব কে অনুভব করে লেখা, তার উপর লেখাটা বেশ ডিস্টার্বড অবস্হায় লেখা মনে হচ্ছে।
কেমন যেন একটা এলোমেলো ভাব।কীভাবে কী করব বুঝছিনা।
ইনফেক্ট প্রথম পর্ব দিয়ে পরের পর্ব আদৌ দিতে পারব কিনা ভাবছিলাম।
সত্যি বলি ভাইয়া, এই মন্তব্যটা পেয়ে কেমন যেন একটা সাহস পেলাম।
মনে হচ্ছে-লিখব।কী আর হবে! আমি চেষ্টা করব।
আর আরেকটা কথা, বেশ কিছু দিন যাবৎ অনিয়মিত ছিলাম।বেশ কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনায় এখন মনে হচ্ছে নিয়মিত হওয়ার সময় হয়ে গেছে।সত্যি বলছি প্রচন্ড রকম ভাবে অনুপ্রাণিত হলাম।
আর আমি কোন লেখক নই। কখনও এই দাবী করার যোগ্যতাও রাখিনা। আমি শুধু কথা বলি।বলা যায় বক্তা।আমার ডায়েরি হিসেবে এখানেই লিখে যাই আমার না বলা অনুভব গুলো।কিংবা বলতে চাওয়া ইচ্ছাগুলো। সেটায় যদি কারো বিরক্তির উদ্রেক হয় কিংবা মনে হয় ঠিক হচ্ছে না সেটাতে আমি দু:খিত।তবে আমি এটা জানি আমি যেচে পড়ে কাউকে কিছু বলতে যাইনা। এবং আমার এখানের কা্উকেই ব্লগের প্রথম থেকেই কৃত্রিম লাগেনা। মনে হয় একজন যখন আমাকে শুভকামনা বলছে বা কেমন আছি জিজ্ঞেস করছে সে সেটা মন থেকেই করছে। আমিও এখানথেকে অনেক মানুষের প্রচন্ড রকম ভালবাসা পেয়েছি, স্নেহ পেয়েছি।আমি বোধহয় অতটার যোগ্য কখনও ছিলামও না,এখনও নাই। তবে এটা আমি হলফ করে বলতে পারব- আমি দ্বৈতচারী নই।i just hate hypocrisy. এবং যাকে যেভাবে অনুভব করেছি চেষ্টা করেছি সবটা দিয়ে বুঝতে।সেটা হয়ত কখনও কারও কাছে ন্যাকামি বা আদিখ্যেতা লাগতে পারে।সেটার জন্য আমি দু:খিত। তবে কার সাথে কেমন সম্পর্ক সেটা না জেনেই হুট করে কিছু বলে বসাটা দু:খজনক।
কেন এত কিছু বললাম বুঝতে পারছিনা।তবে ইচ্ছে হচ্ছে বলতে। আমি এই মন্তব্যটা মুছবো না।কারণ হতাশা বা বিদ্বেষের সময় এটা আমার খুব প্রয়োজন।
তবে একটা মেয়ে বলে ব্যাপারগুলো খুবই বিচ্ছিরি লাগে। আমার নিক মেয়ে নিক না।নামে কোথাও মেয়ে ভাবটা নাই।তাই আমাকে বোধকরি একটা মানুষ হিসেবে বিবেচনা করাই ভালো।বারবার মেয়ে মেয়ে-শব্দটা ব্যবহার করে কানে লাগাতে চাওয়ার দরকার নেই।যদি আসলেই কারো সমস্যা থাকে,তবে বলে রাখতে চাই-একটা মেয়ে হয়ে জন্মাতে পেরে আমি সত্যি গর্বিত। কারণ স্রষ্টা বোধহয় তার প্রিয় সৃষ্টির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটা মেয়েকে সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করেন,তাই তো মা করে মেয়েদেরকে পৃথিবীর সবচেয়ে চমৎকার মর্যাদা স্রষ্টা নিজেই মেয়েদেরকে দিয়েছেন।
সব মায়ের জন্য ভালবাসা।সবগুলো মা ভাল থাকুক,নিরাপদে থাকুক।আর মন্তব্যটা রিমাইন্ডার হয়ে থাকল নিজের জন্য।

১৬| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ৯:৪৭

সরলতা বলেছেন: আপু,লেখাটা পড়তে পড়তে আমার মনে হচ্ছিল মা-টা নিশ্চয়-ই তুমি-ই। এক পর্যায়ে আমার কষ্ট হতে লাগল--তোমার জন্য ,না রায়ানের জন্য জানিনা। পরে কমেন্টে দেখলাম এটা গল্প। একজন মায়ের সংগ্রামের অপেক্ষায় রইলাম পরের পর্বে।

তোমার কমেন্টের ঘরে এসে প্রথম কমেন্ট টা পড়ে চরম বিরক্ত হলাম। লেখার সমালোচনা অবশ্য-ই করা যায়,কিন্তু এটা কেমন সমালোচনা? উনাকে আগেও দেখেছি তোমার ব্লগে নেগেটিভ কমেন্ট করতে।

ত্রাতুল ভাইয়ের সাথে সহমত।

১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:৫২

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: আপু, এত বিশাল একটা ব্যাপার ঠিক মত ফুটিয়ে উঠাতে পারা কি আদৌ সম্ভব আপু? অনুভবকে অনুভব করতে চেষ্টা করেছি,কতদূর পারব বুঝছিনা।
দেখি কি হয়।
অনেক ধন্যবাদ আপু।

১৭| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১০:৫০

সায়েম মুন বলেছেন: গল্পে ভুল ধরানোর কিছু নাই। হামাগুড়ি দিতে দিতে আপনি নিজেই হাঁটবেন, দৌড়াবেন। তাছাড়া আমি দেখেছি, কারো কাছে প্রত্যাশা বেড়ে গেলেই সাড়ে সর্বনাশ। তখন তার কলম চলতে চায়না। প্রত্যাশার চাপটা ভয়াবহ। আপনার মত করে লিখে যান।
---------------------এইটা প্রিয় ব্লগার/ গল্পকার ভাঙ্গনের কথা। :)

আমার এই গল্পের ৩০ নং কমেন্টের শেষাংশ

১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:২০

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ভাঙ্গন দা আমারও প্রিয় ব্লগার। তবে পড়তে গিয়ে কি মন্তব্য করব বুঝে উঠতে পারিনা, উনার বিশ্লেষণগুলো আসলে অন্য এক মাত্রা দেয় লেখায়।আর লেখায় উৎসাহ দেয়ার এই সহজ ব্যাপারটা যে কত বড় একটা সাপোর্ট!
আমরা কেউই তো আসলে লেখক নই সেভাবে। যা প্রকাশ সবটা এখানেই-বলা যায় চেষ্টা।
আমার নিজের লেখার অনেক ত্রুটি আমি জানি।সেগুলোর গঠনমূলোক সমালোচনা আমি সবসময়ই প্রত্যাশা করি,তাই যদি কখনই কোন কিছুতে মনে হয় এটা বোধহয় এরকম না হয়ে ঐরকম হলে ভাল হত, নির্দ্বিধায় বলে যাবেন।
দোষ-ত্রুটির উর্ধ্বে তো আমরা কেউই না,আর নিজেকে কোন লেখক ভাবার মত স্পর্ধাও করি না আমি।তবে ছোটবোন হিসেবে বা সহব্লগার হিসেবে চাইবো-কিছু যদি ঠিক করার মত মনে হয়,অবশ্যই বলবেন।আমি চেষ্টা করব সবটা দিয়ে।
ভাইয়া মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।ভাঙ্গন দা আর আপনাকে-দুইজনেকেই।
ভাল থাকুন সবটা সময়।

১৮| ১০ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৫৯

নিমা বলেছেন: অনেক ভালোলাগায় লেখাটা পড়লাম শেষের দিকে কষ্ট ছোয়ে গেল চমৎকার.....

প্রথম কমেন্টটা কেন জানি মেজাজ খারাপ করে দিল আপু

ত্রাতুলের সাথে সহমত।

১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:২২

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিমাপি। ভাল থাকবেন পরিবারের সবাইকে নিয়ে।শুভকামনা রইলো।

১৯| ১০ ই মে, ২০১১ রাত ১:১০

স্বপ্নময়ী_আমি বলেছেন: অনেক ভাল লাগা তৈরি হল লেখাটা পড়ে, অনুভূতিগুলো আসলেই এত সুন্দর :)

রায়ানটা যেন ভাল থাকে, চিন্তা লাগছে বাবুটার জন্য :( খেয়াল রেখ ওর :(

১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:২৫

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ঐ মেয়ে! তুমি কি রায়ান কে দেখেও ফেললা নাকি??
অনুভুতিগুলো অনুভব হোক সব মেয়ের।(ইনশাল্লাহ)
প্রথমবারের মত প্রথম বচনে লিখছি কোন গল্প (চেষ্টা) আল্লাহ জানে কোনদিকে যায়।দোয়া রেখ!

২০| ১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৫:৫২

ইসরা০০৭ বলেছেন: কিছু কিছু লেখা আছে পড়ে কিছুই বলা যায়না,আর কিছু কিছু কষ্ট আছে মা ছাড়া কেউ অনুভব করতে পারেনা.......।

আপু, গল্পের কথাগুলো লিখতে লিখতে এমন ভাবে নিজেকে জরিয়ে
ফেলেছেন। মা হওয়ার অনুভূতি,মা হয়ে ছেলেকে এইভাবে দেখা ......

আপনি আপনার মতো লিখে যান। অসাধারন হয়েছে।
বাচ্চাটার কি অবস্তা? তাড়াতাড়ী পোষ্ট দিবেন আপু।

ত্রাতুল ভাইয়ের সাথে সহমত।

১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:২৯

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: আপু! লেখাটা এভাবে গ্রহণ করায় কৃতজ্ঞতা আপু।আপু আমি এটা একটা সন্তান হয়ে আমার মায়ের অনুভুতি কিংবা আশেপাশের সব মায়ের প্রকৃতি আর মেয়েদের ভেতরকার মাতৃত্বের সেই স্বপ্নটা থেকে লিখতে চেষ্টা করেছি আপু।
বাচ্চাটাকে নিয়ে দেখি লিখব কয়েকদিনের মধ্যেই।
ভাল থাকবেন আপু।

২১| ১০ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:৩৩

ফাইরুজ বলেছেন: তোমার লেখা পড়তে সবসময় ভালো লাগে আপু।গল্পটা চলুক।১নং মন্তব্য পড়ে খুব অবাক হয়ে গেলাম,আর মেজাজও খুব খারাপ হলো।এ বিষয়ে আমি ত্রাতুল ভাইয়ের বক্তব্যের সাথে সম্পূর্ন একমত।

১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:৩১

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফাইরুজপু।
চেষ্টা করব চালাতে। কিন্তু কতদূর কি পারবো সেটাই দেখার ব্যাপার।
দোয়া করো আপু।
ভালো থেকো।
আর নতুন পোস্ট কবে দিবে? ঘুরে যাই,খুঁজে পাইনা কিছু।:(

২২| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:৩৩

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: আপু তুমি কিভাবে লিখেছো এটা..............আমি পড়ে মনটা অনেক খারাপ হয়ে গেলো ........আমার এক খালাতো বোন এর ও এরকম সমস্যা ছিলো,কিন্তু ব্যাপারটা এতো গুরুতর নয় ......

১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৩৪

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: এই সমস্যাগুলো কেমন যেন তাইনা?
প্রথমে কিছুই মনে হয়না,আস্তে আস্তে কেমন যেন প্রকট লাগতে থাকে ব্যাপারগুলো।
খালাতো বোনটা এখন ভাল আছে তো?
দুই ভাইবোনের জন্যই অনেক দোয়া রইল।
ভাল থাকবে অনেক।

২৩| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:৪৮

সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: শেষে এসে মনটা থেমে যাচ্ছিল আপু.... খুব ভাল হয়েছে লেখা :)

১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৩৮

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: যাক আপুর মুখে আপু ডাকটা শুনলাম বোধহয় প্রথম। :)
ম্যাম শুনে কেমন যেন পরপর লাগে।তবে ইদানিং বুঝতে পারছি কারণগুলো।বাস্তবতা দিয়ে শিখছি:)
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকা হোক সবসময়।শুভসকাল।

২৪| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:১০

বৃষ্টিবেস্ট বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন, পরের পর্বের অপেক্ষায় রঐলাম।

১১ ই মে, ২০১১ রাত ২:১৪

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বৃষ্টিবেস্ট।
ভাল থাকা হোক।
ইনশাল্লাহ।আজ গুছিয়েই দিয়ে দিব পোস্ট।:)

২৫| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৮

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
কাল লেখাটা দেবার পরই পড়েছি। মনটা এত খারাপ হয়ে গিয়েছিলো/
গল্পের আগামী পর্বের সম্ভাব্য কষ্টের ভয়ে চলে গিয়েছিলাম............

ভালো থেকো।
লেখাটা শেষ করো........দুঃখকে ভয় পেয়ে আসলে কোন লাভ নেই।
যা অনিবার্য তাই ঘটে জীবনে।
সৃষ্টিকর্তা খুব ভালো জানেন কেন সব ঘটে।

অনেক শুভকামনা। ভালো থেকো। মন ভালো রেখো।
আজকের দিনটা আর কখনো ফিরে আসবেনা। তাই আজকের দিনটাকে শুভ করি। তাহলেই আনন্দ।

১১ ই মে, ২০১১ রাত ২:১৯

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাজিপা।
আপনার মন্তব্য সবসময়ই খুব স্বস্হি দেয়।কেমন যেন শান্তি লাগে।
খুব থমকে গেছিলাম।আপনাদের সবার অনুপ্রেরণায় সাহস পাচ্ছি।
আমি অবশ্যই শেষ করব।চেষ্টা করব।
ভাল থাকবেন প্রিয় কবি।

২৬| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪০

শুভ্রতা বলেছেন: একজন মায়ের মা হবার অনুভুতিকে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন আপনি। সব মায়ের প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা।
পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় ..............

অ:ট: অসবা, অনেক ব্লগার নিজকে খুব স্মার্ট মনে করেন। বিষয় বস্তুর বাইরে মন্তব্য করে , পোষ্ট দাতাকে নিরুতসাহিত করার চেষ্টা করেন। ঐ সব ব্লগারদের কথায় কিছুই আসে যায় না। শুধু ইগনোর করবেন।

১১ ই মে, ২০১১ রাত ২:৫২

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ শুভ্রতাপু।সব মায়ের প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা।
পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভাল থাকুন।
ভাল থাকবেন অনেক।শুভকামনা সবসময়।পরের পর্ব ইনশাল্লাহ আজকেই দেয়ার ইচ্ছা।

২৭| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৯

হুপফূলফরইভার বলেছেন: সামুতে হাজার হাজার রুচীশীল ব্লগারের মাঝে মানসিক বৈকল্য আর হীনতা দীনতায় ভারাক্রান্ত কিছু সংখ্যক ব্লগার না থাকলে সত্যিই ভাল, সুস্থ রুচিশীল ব্লগার আর মন্দবিকৃত রুচীর ব্লগারের মাঝে তথাতটা কোথায়~

এরা সম্পুর্ন উদ্যেশপ্রনোদিতভাবেই নিরংকুশ অপ্রাসঙ্গিকতায় অন্যকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করতে পেরে / আবার কেউ কেউ গালি দিয়ে একধরনের বিকৃত আনন্দ পায়~ নিকের পেছনে কতটা সুস্থরুচির মানুষটি করে বসবাস তা একজন সচেতন পাঠক বেশ ভাল করেই বুঝতে পারে~

হয়ত তথাকথিত দাঙ্গাবাজ, গালিবাজ আধিপত্যবাদী ক্যাচালিস্টদের দলে আমরা নেই~ ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে ব্যস্ত, অনেএএএক ব্যাস্ত, খামোখা এইসব অরুচিশীলদের পেছনে টাইম কিল করার সামান্যতম আগ্রহও বোধ করিনা~

কিন্তু ব্যাহুদা কারনে একজন ব্লগারকে হেস্ত ন্যাস্ত করতে দেখি শংকিত হই~ করুনা জাগে, ব্যাক্তিগতভাবে জাস্ট ইগনুর করি~ কার কথায় কস্টপাব, আর কার কথায় আনন্দিত হব~ কাকে পাত্তা দেব কাকে ইগনুর করব~ এইটুকু বিশ্লেষনী ক্ষমতা থাকতে পারা একজন মানুষের জন্য আমার কাছে বিরাট যোগ্যতা~

এমন একটা পোস্টের ১নং কমেন্ট না দেখেই খুব রাগ লাগছিল~ গতকালই কিছু একটা বলতে ইচ্ছে করছিল~

শুধু ব্লগারকে উদ্যেশ্য করে নিজের ভাবনা মত কিছু অগোছালো কথা অকপটে বলে ফেললাম~ বিরক্তির কারন হলাম কিনা জানি না~ তবুও বলছি কমেন্টটা মুছে ফেললে খুব খুশি হব~

১১ ই মে, ২০১১ রাত ৩:০৮

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: আমি তো মন্তব্য মুছবোনা।
যখন কষ্ট লাগবে বা হতাশ হয়ে যাব,এই মন্তব্য গুলো অনুপ্রেরণা দিবে,সাহস দিবে।আবার নিজেকে বুঝতেও সাহায্য করবে।
এত চমৎকার মন্তব্য মুছে আমি আপনাকে খুশি করতে পারলামনা বলে দু:খিত।ছোটবোন হয়ে এটুকু দু:খ দেয়া যায় বোধহয়।
থাকুক এটা f5 বাটন হয়ে, হ্যাং করলে দেখে নিব।:)

২৮| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:০১

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: ত্রাতুল এবং হুপু দুজনেই কমেন্ট মুছে ফেলার অনুরোধ করেছে। এই দুটো কমেন্ট মোছার কোন কারণ নেই। দুটো কমেন্ট-ই অনেক ব্লগার-এর জন্য অনুপ্রেরনা হিসেবে কাজ করবে। ১ নং কমেন্ট দাতা দেখলাম বেশ আগ্রহ নিয়ে আবার একটা পোস্ট দিয়েছেন। লেখার টপিক এর তার এতই অভাব যে আরেকজনের লেখা থেকে চরন ধার করে নিয়ে পোস্ট তৈরী করতে হয়। "সত্যি সেলুকাস.........কি বিচিত্র কিছু মানুষের চিন্তাধারা।"

এই ব্লগে এসে কতজনকেই না পাওয়া হোল....কেউ বন্ধু, কেউ বোন, কেউ ভাই। নিজের সব অনুভূতি ভাগাভাগি করতে গিয়ে আত্বিক সম্পর্ক গড়ে ওঠা। যারা সেই ধারায় নিজেকে সামিল করতে ব্যর্থ তারাই বোধ করি ঈর্ষান্বিত হয়ে এমন আচরনের সরনাপন্ন হন। তাতে করে এইসব সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশা যারা পোষন করেন তাদের সেই আশায় গুরে বালি।

ব্লগার-কে বলছি...........এই লেখার পরবর্তী পর্বের জন্য ভীষন ভাবে অপেক্ষায়। খুব বেশি দেরী যেন না হয়। :)

১১ ই মে, ২০১১ রাত ৩:২২

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ইনশাল্লাহ লিখব আপু।একটু সবুর করো।:)
রাজকন্যা কি করে?আদর ওর জন্য।
তবে ব্লগটা আমার কাছে সত্যি অনেক আপন মনে হয়।প্রফেশনালিজম এর ব্যাপারটা মাথায় অত থাকেনা।কিন্তু এতেই বোধহয় সমস্যাটা বাড়ে।কাকে কেউ কীভাবে ফিল করে বলছে/কার সাথে কার কেমন সম্পর্ক- সবাই সেটা ঠিক ধরতে পারেনা হয়ত। তাই অন্যকিছু মনে করে বসে।
অনেক কিছু শিখলাম।প্রথমদিকে একটা মন্তব্য মনে পড়ছে।তখন বুঝিনাই মানে,এখন বুঝলাম মনে হয়।:)

২৯| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:২৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: গতি আছে চমৎকার ।দ্রুত লিখে ফেল আপু। স্বচ্ছ যখন পেটের ভেতরে আড়াই মাসের। ডাক্তার বললো দেখেছো কেমন মাছের বাচ্চার মত নড়ছে। তুমি শ্বাস নিলে সেও নিবে। তুমি খেলে সেও খাবে।বেশি করে খেও মেয়ে।সেই প্রথম আমার একটা মাছের বাচ্চা দেখা।:)

১১ ই মে, ২০১১ রাত ৩:২৬

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: স্বচ্ছকে নিয়ে এই অনুভুতিটা শেয়ার করায় অনেক ধন্যবাদ আপু।
সে এখন কী করছে?
মাছের বাচ্চাটা তো এখন পুরোদস্তুর বড় মানুষ!! মাকে জন্মদিনে উইশ ও করে:)
ভাল থাকো।

৩০| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৪২

সুরঞ্জনা বলেছেন: এটা যদি গল্পও হয়ে থাকে তবুও বলবো এ গল্পে বাস্তবের ছোঁয়া আছে ১০০ ভাগ। এই ব্লগেই এমন সাহসী মা আছেন যারা আর্টিষ্টিক বেবী নিয়ে রীতিমত গবেষনা করছেন। তাদের সমস্যাগুলো তুলে ধরছেন। এ ধরনের মায়েরা অনেক অনেক শ্রদ্ধা পাবার যোগ্য।
আমি জানিনা তোমার গল্পটি কোন দিকে মোড় নিবে। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি আমাদের কৌতুহলের অবসান হবে।

১ নং মন্তব্যকারীকে মানুষ বলে মনে হচ্ছেনা আমার। এ ধরনের মন্ত্যব্যকারীকে ব্লক করে দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। কারন তাদের এ ধরনের অপ্রাশংগিক মন্তব্য লেখকের মনে বিরুপ ছাপ ফেলে। আর তাতে তার লখার ধারা নষ্ট হয়ে যায়। এটা আমার নিজস্ব অনুভব থেকে বলছি।

অনেক অনেক ভালো হয়েছে লেখাটি।

১১ ই মে, ২০১১ ভোর ৪:৪৫

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: জ্বি আপু।এই সব মা রা নিজেদের মা-ব্যাপারটা একেবারে চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দেন-তিনি কেন মা!
শ্রদ্ধা রইল এমন মায়েদের জন্য।
অনেক ধন্যবাদ সুরপু।ভাল থাকা হোক নিয়ত। ভাল থাকা হোক অভ্যাসে।

৩১| ১০ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

শোশমিতা বলেছেন: আপু খুব সুন্দর করে লিখেছো
লিখাটা পড়ে মনে পরে গেল বেনটেন এর জন্মের কথা,মা হওয়ার অনুভুতি যে কি তা বলে বুঝানো যায়না, শুদু এক মা বুঝতে পারে।
এখন ও আমার বেনটেনের জন্মের কথা মনে হলে খুশিতে চোখে পানি এসে যায়।
আমার মা এক সময় আমাদের কে গল্প বলতেন কি ভাবে আমাদের জন্ম হলো, মা কি করেছিলেন, এই সব শুনতাম রুপ কথার গল্পের মতো, কিন্তু এখন যখন মা এই সব গল্প বলেন আমি দেখতে পাই, অনূভব করতে পারি মার চোখে মুখে খুশির ঝিলিক, কারন আমি ও যে এখন মা।
মায়ের কাছে তার সন্তানের চাইতে বড় আর কিছুই নেই, মা সব সইতে পারে, সন্তানের কষ্ট সইতে পারেনা।

সুরঞ্জনা বলেছেন: এটা যদি গল্পও হয়ে থাকে তবুও বলবো এ গল্পে বাস্তবের ছোঁয়া আছে ১০০ ভাগ। এই ব্লগেই এমন সাহসী মা আছেন যারা আর্টিষ্টিক বেবী নিয়ে রীতিমত গবেষনা করছেন। তাদের সমস্যাগুলো তুলে ধরছেন। এ ধরনের মায়েরা অনেক অনেক শ্রদ্ধা পাবার যোগ্য।
আমি জানিনা তোমার গল্পটি কোন দিকে মোড় নিবে। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি আমাদের কৌতুহলের অবসান হবে।

১ নং মন্তব্যকারীকে মানুষ বলে মনে হচ্ছেনা আমার। এ ধরনের মন্ত্যব্যকারীকে ব্লক করে দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। কারন তাদের এ ধরনের অপ্রাশংগিক মন্তব্য লেখকের মনে বিরুপ ছাপ ফেলে। আর তাতে তার লখার ধারা নষ্ট হয়ে যায়। এটা আমার নিজস্ব অনুভব থেকে বলছি। আমি ও আপুর সাতে সহমত।

১১ ই মে, ২০১১ ভোর ৪:৪৯

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: বেনটেন বেনটেন শুনে আমার এখন কার্টুনের বেনটেন কেও আপনার বাবু লাগে:) ঐদিন কাজিনরা দেখছিল, মনে হয়ে অনেক হেসেছি।
আমাদের বেনটেন,বেনটেনের মা-শোশমিতাপু,আর নানুমণি ভাল থাকুক।
এই অনুভুতিগুলো আসলেই অনেক বেশি স্বর্গীয়।একসময়ের কষ্ট টা যেন ম্লান হয়ে যায় শুধু একটা মানুষের আবির্ভাবে। সে যদি ফেরেশতা না হয়,তবে ফেরেশতা কেমন হওয়ার কথা!!
আর মা-টাও কীভাবে সব ভুলে যায় বাবুটার কথা ভেবে।অদ্ভুত একটা সম্পর্ক।কোন সম্পর্কই পারবেনা এই পবিত্রতার ধারে কাছে পৌছাতে,কোনদিন না, কখনো না।
ভাল থাকা হোক অনেক।শুভকামনা সবটা সময়।

৩২| ১০ ই মে, ২০১১ রাত ১১:৩৪

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: কি যে অদ্ভুত সুন্দর হয়েছে লেখাটা! অনুভূতিগুলো এত সুন্দর করে বর্ণনা করেছো! খুব ভাল লেগেছে, খুব।

১১ ই মে, ২০১১ ভোর ৪:৫০

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।নতুন প্রোপিক?:)
ভাল থাকবেন অনেক।ভাল থাকা হোক অভ্যাসে।

৩৩| ১১ ই মে, ২০১১ ভোর ৫:১৫

মেঘ_মেঘা বলেছেন: লেখাটা পড়ে যতটা না ভালো লাগলো তার চেয়ে বেশী বিরক্ত হলাম ১নং কমেন্ট পড়ে। কিছু মানুষ মনে হয় অন্যদের ব্লগের জনপ্রিয়তাকেও হিংসা করে। এছাড়া তোমার মত একটা মেয়ের লেখার পিছনে লাগতে যাবার তো কোন কারণ দেখি না। তুমি এই সব মানুষের কথাকে পাত্তা দিবে না লিখবে অবশ্যই লিখবে। তোমার লেখা পড়ার জন্য আমরা আছি। দুই একজন ফালতু ব্লগার আমাদের মত মেয়েদের ব্লগে না আসলে কিছু যায় আসবে না। তুমি ভালো করেছো কমেন্টটা মুছে না দিয়ে। সবার আসলে জানা দরকার আছে এই ব্লগে কোন কোন মানুষ গুলো থেকে অবশ্যই দূরে থাকতে হবে। ত্রাতুল ভাই যথার্থ লিখেছেন। গুছিয়ে লিখেছেন। আমি ভাইয়ার সাথে সহমত। নোংরা নিয়ে যারা ঘাটা ঘাটি করে হাত তাদেরই নোংরা হয়। তুমি মোটেই কেয়ার করো না কি বলছে না বলছে। তোমার লেখা তোমার কমেন্ট ধার করে নিজের ব্লগে একটা পোষ্টও দিয়েছে দেখে আসলাম। রাগে গা জ্বলে গেলো। আমি এতোই রাগ হয়েছি যে লেখাটা নিয়ে এখন আর কিছু সুন্দর করে বলতে পারবো না আপু। পরে আবার আসবো আবার পড়বো তারপর কমেন্ট দিবো। তুমি মন খারাপ করবে না একদম আমার লক্ষী বোন।

তুমি ভালো থেকো সোনামনি।

১১ ই মে, ২০১১ ভোর ৬:১৯

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: এই আমাদের কথা বলাটাও তো কারোকারো কাছে ন্যাকামি হয়ে যাবে যে আপু!!
তুমি শান্ত হও এখন।
আর জনপ্রিয়তা তো কখনই উদ্দেশ্য না।
আমার লেখা কেউ পড়ছে সেটাই অনেক বড় প্রাপ্তি।
ইনফেক্ট লেখাও না।আমার অগোছালো ভাবনা গুলো,ইচ্ছেগুলো,বলতে চাওয়া গুলো,ডায়েরির পাতাগুলো।
আমরা কেউই তো লেখক না।অন্তত আমি নিজেকে লেখক বলে দাবী করার ধৃষ্টতা দেখাতে চাইনা। আমার লেখা কারও খারাপ লাগতেই পারে।স্বাভাবিক।আমার নিজেরও তেমন কিছুই লাগেনা।
ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে বোধহয়।কি জানি।উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবতে ইচ্ছা করছেনা। বাদ দিই ব্যাপারটা।
যত ভাবা হবে বাজে লাগবে।তুমিও বাদ দাও।ঐজন্যই ঐদিন যেয়েও কিছু লিখতে পারছিলামনা।তুমি হয়ত কষ্টও পেয়েছো।স্যরি মেঘাপু।
আচ্ছা বাদ দিই এসব।আন্টির কথা বল।এখন কতটা সুস্হ?
তুমি ভালো থেকো।অনেক দোয়া রইল।ইনশাল্লাহ আন্টি ভাল হয়ে যাবে,খুব তাড়াতাড়ি।নিজের খেয়াল রেখো তুমি।আন্টির জন্য।তোমাকে পছন্দ করে সবগুলো মানুষের জন্য।

৩৪| ১১ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৪৪

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
অসবা,
বাস্তবে একজন মা না হয়েও, মা হবার অনুভুতিকে এমনি সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছ তুমি। যা এক কথায় বলা চলে > অসাধারন। একজন লেখক এটা পারে তখনই , যখন তিনি ঐ চরিত্রের মাঝে মিশে যেতে পারেন।
খুবই ভালো লেগেছে তোমার এই পোষ্ট।

মনের আনন্দে লিখবে এমনি করে। লেখা প্রকাশে নিজকে কখনোই সংকুচিত করবে না। তা লেখা,মন্তব্য বা জবাব যাই হোক না কেন।

কোন মন্তব্য মুছে ফেলার প্রয়োজন নেই। আমরা এখানে অনেকেই আছি, যারা মেয়েদেরকে অবগুন্ঠিত করে রাখতে চাই। এরা প্রগতিরও বড় বাধা। একটু নজর রাখলেই বুঝবে এরা কারা।

আবার এখানে অধিকাংশই আছি যারা , শুভ কিছুর সাথে সবসময় আছি এবং থাকবো। সমালোচনা হবেই। তাতে কিছুই যায় আসেনা। অশুভর বিরুদ্ধে শুভর লড়াইয়ে সবসময়ই অশুভ পরাজিত হয়েছে এবং হবে।

শুভকামনা তোমার জন্য।

১১ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৪৮

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এমন সুন্দর একটা মন্তব্যে।
এত এত মানুষদের এত অল্প সময়ে ভালবাসা আর স্নেহ পেয়ে মাঝেমধ্যে খুব কেমন যেন লাগে,আমি অতটার যোগ্যও না মনে হয়। যারা ভালবাসেন,স্নেহ করেন তারা নিজেদের বিশালতায় ই এভাবে আপন করে নিয়েছেন।খুব বেশিই পেয়ে গেছি মনে হয়।তাই আবার ভয়ও হয়-কখনও এইটার মান যদি রাখতে না পারি।দোয়া করবেন।সবাইকে নিয়ে ভাল থাকবেন।এখনও মাকে সবসময় কাছে পাচ্ছেন সেই সৌভাগ্যটা থাকুক আরও অনেকদিন।মায়ের জন্য শ্রদ্ধা রইল।

৩৫| ১১ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯

নষ্টছেলে বলেছেন: @জোবায়ের বিন ইসলাম......নিজের চরকায় তেল দিতে শিখেন।আপনার মতো আবালদের জন্য সামুতে সুস্থ ব্লগিং পরিবেশ বিঘ্নিত হয়।এই লেখা আমি পড়িনি।এমনকি এই ব্লগারের ১/২টার বেশী লেখা আমার পড়া হয়নি।কিন্তু পারসোনালী আক্রমণ করাটা কোনোদিন ভদ্র এবং সুস্থ মানসিকতার পরিচায়ক হতে পারে না।

আপনি মানুষকে নিয়ে পোস্ট দেয়ার আগে এবং আজাইরা কমেন্ট করার আগে আপনার ব্লগের আর এস এস ফিড "হাওয়া হাওয়া ও হাওয়া খুশবু লুটা দে!" পরিবর্তন করেন।আপনার হয়তো এসব আজাইরা প্যাচাল পেড়ে নিজেকে অনেক বীর পুরুষ মনে হতে পারে।কিন্তু মানুষ এটাকে শিষ্টাচার বহির্ভূত আচরণ হিসেবে নেই।আসলে এটা আপনার দোষ না।আমি বুঝতে পেরেছি আপনাকে।আপনার এরকম আচরণের জন্য দায়ী আপনার পরিবেশ "যেখানে এবং যেভাবে আপনি বড় হয়েছেন"। ব্যক্তির আচরণ ব্যাক্তিকে সমাজের কাছে পরিচিত করে।


@অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ...আমি আপনার লেখা কখনো খুব বেশী মনোযোগ দিয়ে পড়িনি।এমনকি এই লেখাটা ও না।তবু কিছু কথা বলতে চায়।আমরা কেউ রবীন্দ্রনাথ কিংবা নজরুল না।আমরা মনের খোরাকের জন্য ব্লগে লিখি।আমি খুব আনাড়ী লিখি এবং আনাড়ীদের লেখায় আমি বেশী পছন্দ করি।লেখা হচ্ছে এমন একটা মাধ্যম যা পড়ে লেখককের সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যায়।তাই কে কি বললো এটা নিয়ে একদম মন খারাপ করবেন না।সামু হচ্ছে রিয়েল ওয়ার্ল্ডের প্রতিচ্ছবি।এখানে ভালো-মন্দ সব আছে।শুধু নিজের উপর বিশ্বাস রাখবেন এবং নিজের মনের প্রশান্তির জন্য লিখবেন।শুভকামনা।

১১ ই মে, ২০১১ রাত ৮:২৬

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক অনেক বেশি ধন্যবাদ ভাই।
চেষ্টা করব এই ব্যাপারগুলো মাথায় রাখতে।এতদিন বুঝতে পারতামনা ব্লগের এই ব্যাপার,এখন আস্তে আস্তে বুঝতে শুরু করছি।ভালই হল বোধহয়,একটা দিক শেখা হয়ে গেল।
ভাল থাকবেন অনেক,শুভকামনা সবসময়ের জন্য।

৩৬| ১১ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬

এম চৌধুরী বলেছেন: ব্লগের পরিবেশটা অনেক খারাপ। বেশ অাগে থেকেই।

লেখা চমৎকার হয়েছে। সুন্দর।

অাচ্ছা, অাসল কথা কই। কেমন অাছেন টাছেন??

১১ ই মে, ২০১১ রাত ৯:০৩

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: কেমন আছেন মিসটেক মাধুরী ভাই??:)
আর কোন ভুল ধরলেন না যে?দেখেছেন আমি চেষ্টা করছি আমার আশ্চর্যচিহ্ন কে কম কম ব্যবহার করতে।:)
আর আপনার কাছে আমি সবসময় কৃতজ্ঞ এই ব্যাপারগুলো ধরিয়ে দেবার জন্য।আস্তে আস্তে নিজেকে শুধরানোর সুযোগ করে দেয়ায়।সত্যি বলেছিলেন,যতবার দাড়ি দেই,আমার মনে হয়,এই তো কয়দিন আগে ভাসায়ে ফেলতাম ! দিয়ে।
আমার প্রথমদুটা মাইনাস ও আপনার আর ১ম মন্তব্যকারীর।কিন্তু আপনার জন্য ভুলটা থেকে শেখার অনেক সুযোগ হয়েছে আমার।ধন্যবাদ ঐ মাইনাসের জন্য।
আছি মোটামুটি ভাই? চলে যাচ্ছে।এত প্রিয় মানুষদের কাছ থেকে এভাবে অনুপ্রেরণা পেয়ে খারাপ থাকার সাধ্য আমার নাই।:)
আপনি কেমন আছেন??বাবুটা কে?অনেক সুন্দর মাশাল্লাহ।

৩৭| ১১ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

anisa বলেছেন: তুমি কোনো কিছুই নিয়েই মন খারাপ করবে না মনে রেখো বিধাতা আছেন

আর নীচে আছি তোমার অগনিত ভাই বোন.........

ঠিক হয়ে যাবে বাবুটা কে দেখে রেখো.................

ভালো লাগলো কিন্তূ শেষের দিকে এসে দুঃখ হলো

বাচতে হলে আরো শক্ত হতে হয়

বাঁচার জন্য লড়াই করতে হবে

আর ওই সব লোক এর কোথায় কিছু মনে করনা ওরা সমযের নষ্ট কিট

পচা দুর্গন্ধ ময়

এখন হাসো তো

ভালো থেক খুব খুব

১১ ই মে, ২০১১ রাত ৯:১১

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।

বাচতে হলে আরো শক্ত হতে হয়

বাঁচার জন্য লড়াই করতে হবে

আসলেই।চেষ্টা করব মেনে চলতে এটা আপু।কারণ দুর্বল হয়ে গেলেই মানুষ সেটার ফায়দা তুলতে ব্যস্ত হবে।কার কথায় প্রভাবিত হওয়া উচিত, আর কার কথায় না সেটা বুঝতে হবে আস্তে আস্তে।
ধন্যবাদ এভাবে অনুপ্রেরণা দেয়ায়।এত সুন্দর করে সাহস যোগানোয়।

৩৮| ১১ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫১

anisa বলেছেন: আমি ত্রাতুল এর সাথে এক মোট ওকে মুছ না আমিও ব্লগটা কে জেমনিছে কবিতার খাতা মনে করি

যখন যা মনে আসি লিখে যাই...........কারো ভালো লাগবে কারো নয়

কিন্তূ এমন কিছু মন্তব্য করা উচিত নয় যা ব্যক্তির ব্যক্তি সত্তা কে আঘাত করবে

ভালো থেক তুমি এর পরের টা লিখ

আমরা পড়ব..............

১১ ই মে, ২০১১ রাত ৯:১৭

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: এখন আর ধন্যবাদ দেয়া উচিত না।ধন্যবাদটাও খুব কম শোনাবে যা অনুভব করছি সেটার কাছে।
শুধু বলব, অনেক সাহস পেলাম আপু।
আপনি অনেক ভাল।আপনার সাথে পরিচয়টা এত চমৎকার ভাবে হল..
ভাল থাকবেন অনেক অনেক বেশি।শুভকামনা অহর্নিশ।
ভাল থাকা হোক অভ্যাসে।

৩৯| ১১ ই মে, ২০১১ রাত ১১:০৯

দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: :) :) :) :) :)
চালিয়ে যান। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। নিজের মতন লিখুন। সবার ভালো লাগার মতন কোনো কিছু বাস্তবে সম্ভব নয়। কাজেই ও নিয়ে ভেবে মাথা নষ্ট করবেন না।

১২ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৩৩

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
পরের পর্ব দিয়ে দিলাম এই মাত্র।:)
:):):)
ভাল থাকবেন অনেক।শুভকামনা সবটা সময় জুড়ে রইল।

৪০| ১২ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:৩৪

আকাশের তারাগুলি বলেছেন: ২য় পর্বটা দেখে ১ম পর্বে ঢুকলাম। পড়লাম।
বুঝতে পারছিনা এটা কি কারো সত্যি ঘটনা নাকি বিষয়ভিত্তিক গল্প।
যাই হোক না কেন, খোদা যেন সকলকে রক্ষা করে।

১৩ ই মে, ২০১১ ভোর ৫:৫৮

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: খোদা যেন সকলকে রক্ষা করে

আশে পাশে থাকা মানুষগুলোর জীবনে ঘটে যাওয়া এসব ব্যাপারগুলো হয়ত আমরা সেভাবে খেয়াল করিনা কিংবা তারাও লুকিয়ে রাখে।কিন্তু এই ব্যাপারগুলো জানা দরকার আমাদের।
তবে আমার লেখাটা গল্প।পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আকাশের তারাগুলি।
ভাল থাকবেন অনেক।অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

৪১| ১৩ ই মে, ২০১১ ভোর ৫:৪১

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে ঐ জোবায়ের বিন ইসলামের মাথায় কোন সমস্যা আছে। ও ব্লগে হিট হওয়ার জন্য বিভিন্ন প্রকার পলেছি বেছে নিয়েছে। মেয়ে ব্লগারদের পোষ্টে এসে নেগেটিভ কমেন্ট করা হয়ত এরই মধ্যে একটি।

আর ওর বার বার একই পোষ্ট রিপোষ্ট দারুন বিরক্তি বোধ হয়। তাছারা ও অন্য নিক নিয়েও রিপোষ্ট শুরু করেছে। ওর একটা পোষ্টে এগুলো তুলে ধরায় আমার মন্তব্য মুছে দিয়েছে এবং আমার কমেন্ট ব্লক করেছে। উনি আমার লেখা সম্বন্ধে নেগেটিভ মন্তব্য করেছেন তাই বুঝে নিলাম আমি খারাপ লেখি কিন্তু উনার ব্লগে আমার কমেন্ট ব্যান করার মানে কি? আমিত ওনাকে খারাপ কিছু মন্তব্য করিনি, বরং ভালো একটা উপদেশ দিয়েছিলাম ।এই পোষ্টের ১৪ নং কমেন্ট দেখলেই বুঝবেন ও কতখানি নীচ টাইপের লোক।

১৫ নং মন্তব্যে আমি ওর আরেক নিক সম্পর্কে তুলে ধরেছি বলে ও আমার ঐ মন্তব্য ডিলিট করেছে যাতে কেউ বুঝতে না পারে.....

এখানে দেখুন ওর অপর একটি নিক

View this link

অবশেষে আমাদের শ্রদ্ধেয় জোবায়ের ভাইকে একটি কথাই বলতে চাই,

চান্দু এখনও সময় আছে ভালো হইয়া যাও, নওলে সামুর পূর্বের ইতিহাস গুলোর মত ঝারুপেটা হইয়া বিদায় হইবা আর কলঙ্কিত ইতিহাস হইয়া থাকবা।

৪২| ১৩ ই মে, ২০১১ ভোর ৫:৪৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: সরি ঐ পাগলটার সমালোচনা করতে যেয়ে পোষ্ট সম্পর্কে মন্তব্য দিতে ভুলে গিয়েছিলাম,

লেখা ভালোই আগাচ্ছে, এখন যেয়ে দ্বিতীয় পর্ব পড়ি।

১৩ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৫

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: রিয়েল ভাই,আপনি যখন এ মন্তব্য করছেন তখন আমি আপনার "বাজি"পড়ছিলাম।ফিরে এসে দেখি আপনার মন্তব্য,প্রথমে দুই দেখলাম পরে এখন এটা দেখছি।
ধন্যবাদ অনেক পড়ার জন্য।
ভাল থাকবেন।

৪৩| ১৩ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:১১

রিতা ইসলাম বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা। মনে হয় যেন সত্যি।

১৩ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:২৬

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিতাপু পড়ার জন্য। বাবুদের কে আদর।আমি কিন্তু ওদের ফুপি লাগি:)

৪৪| ১৩ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৭

রিতা ইসলাম বলেছেন: জানি আমি :)

১৮ ই মে, ২০১১ ভোর ৪:৩৭

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: :):):)

৪৫| ১৪ ই মে, ২০১১ রাত ১০:০৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আচ্ছা পরের পর্ব পড়তে যাই... :)

আর একজন মানসিক প্রতিবন্ধীকে আপনি যেভাবে ইগনোর করেছেন, এটাই মনে হয় সবার করা উচিত। এদেরতো আসলে কিছু বলে লাভ নেই... :| :|

১৪ ই মে, ২০১১ রাত ১০:১৫

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া পড়ার জন্য।:)

৪৬| ১৭ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫০

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: ১ নং মন্তব্যের এমন লোকদের কারণেই ব্লগ থেকে আস্তে আস্তে দূরে সড়ে যাচ্ছি। ইচ্ছেই হয়না ব্লগে বসতে।

লেখাটা পড়ে খুব মন খারাপ হচ্ছিল। মন্তব্য পড়ে আস্বস্ত হলাম। খুব ভালো লেগেছে কিন্তু আমার ও সায়েম মুন এর মত একই অবস্থা। পরের পর্বে গেলে আগের পর্বের কিছুই মনে থাকে না। অবশ্য সর্বদা লেট লতিফ হওয়ার কারণে আমার এই অসুবিধায় পরতে হয়না। যেমন এখন পরের পর্বে যাচ্ছি :)

১৮ ই মে, ২০১১ ভোর ৪:৩৬

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: হুম!! আপনার বাড়ি মাঝেমধ্যে যাই।কোন সাড়াশব্দ পাইনা।আমিও মাঝেমাঝেই কেমন হঠাৎ নাই হয়ে যাচ্ছি।ব্যস্ততা,বাস্তবতা-সব এসে ভিলেনগিরি শুরু করে!!!:(
কিন্তু ব্লগ থেকে যদি আপনারা চলে যান,তাহলে তো সব এভাবেই আধিপত্য করতে থাকবে।আর তখন কষ্ট পেয়ে যদি সাধারণ নতুন ব্লগাররা ভয় পেয়ে যায়-দায়ভার তো আমাদের সবার উপরেও পরে।
এখানে যেই সুন্দর পরিবেশটা ছিল,আছে-সেটা কিছু মানুষের জন্য নষ্ট হয়ে গেলে সেটাকি পরোক্ষভাবে তাদেরকে সাহায্য করা না??
সুতরাং ব্লগে নিয়মিত চাই পাহাড়ের কান্নাকে,মজার মজার লেখাগুলো পড়তে চাই।মিস করি সেসব!!

৪৭| ১৯ শে মে, ২০১১ রাত ১:০৫

অনিক বলেছেন: অনেক আগেই পড়েছি। মন্তব্য করতে দেরী হয়ে গেল। চমৎকার লিখেছো। অনেক আবেগ আর আকুতি মেশানো লেখা। একজন মা'ই পারে তার প্রিয় সন্তানের জন্য মমত্ব উজাড় করে দিতে।

১৯ শে মে, ২০১১ রাত ২:০৩

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: শেষ পর্বটাও দিয়েছি ভাইয়া।সময় করে পড়লে ভাল লাগবে।:)
পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৪৮| ২০ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:১৮

কি নাম দিব বলেছেন: উফ্‌ফ! আমি তো ভাবছিলাম তোমার গল্প। শেষটায় মন খারাপ হয়ে যাচ্ছিলো। কমেন্টে দেখলাম এটা গল্প তাই খুশী লাগছে। দারুণ লেগেছে আপু :)

২১ শে মে, ২০১১ রাত ১০:০২

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ঐ তুমি জানোনা এটা আমি না??ধরে মাইর!! বুঝছো!!!
অবশ্য রায়ানকে সবাই যেভাবে আমার বাচ্চা ভেবেছে-সেটায় অনেক ভাল লেগেছে কেন জানি:):)
কতদিন পর কিনাদিপুটিটাকে দেখলাম!!!:)

৪৯| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৭

ইষ্টিকুটুম বলেছেন: আপু, তোমার ব্লগে প্রথম যেদিন পা রাখি, সেদিনই মনে হয় দেখেছিলাম এই লেখাটা। পড়বো পড়বো করেও পড়া হয়ে ওঠেনি। আজ পড়বো সবগুলো পর্ব। :D

এটাকে গল্প বলে মনে হয়নি একটা জায়গাতেও। খুব ভালো লেগেছে। একজন মায়ের পূর্নাংগ অনুভূতিই ফুটিয়ে তুলেছো। আবারো বলি, গল্প মনে হয়নি। ++++ :D :)

০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫০

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: :):):)
অনেক ধন্যবাদ আপুটা।
খুব খুশি লাগছে।গল্প পড়ে জানাবেন।:)
খুশি খুশি একটা অনুভূতি নিয়ে ঘুমাতে যাচ্ছি:)
মন্তব্যটা অনেক বেশি সুন্দর! খুশি করে দেয়া!

৫০| ০৩ রা জুন, ২০১১ ভোর ৬:৩১

নাআমি বলেছেন: চমৎকার লেখা !! শুরু করলাম, টপিক্সটা খুব দরকারই..সবার জানার মত !!

০৩ রা জুন, ২০১১ ভোর ৬:৪৪

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: নাআমিপুটা! আপনার মন্তব্য দেখে আমার মুখে হাসি সরছেনা।কতদিন পর! তাইনা??
রিপ্লাই আসছেনা মাথায়।পড়ে জানাবেন কেমন লাগছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.