![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/mohammed.tasnim.39
ভালোবাসা দিবস বা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন'স ডে (ইংরেজি: Valentine's Day) (সংক্ষেপে ভ্যালেন্টাইন'স ডে নাম পরিচিত একটি বার্ষিক উৎসবের দিন যা ১৪ই ফেব্রুয়ারি প্রেম এবং অনুরাগের মধ্যে উদযাপিত করা হয়।এই দিনে মানুষ তার ভালোবাসার মানুষকে ফুল, চিঠি, কার্ড, গহনা প্রভৃতি উপহার প্রদান করে দিনটি উদযাপন করে থাকে।
২৬৯ সালে ইতালির রোম নগরীতে সেন্ট ভ্যালেইটাইন'স নামে একজন খৃষ্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক ছিলেন। ধর্ম প্রচার-অভিযোগে তৎকালীন রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্রাডিয়াস তাঁকে বন্দী করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খৃষ্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দী অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টিহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেইটাইনের জনপ্রিয়তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। সেই দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারি ছিল। অতঃপর ৪৯৬ সালে পোপ সেন্ট জেলাসিউও ১ম জুলিয়াস ভ্যালেইটাইন'স স্মরণে ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে ভ্যালেন্টাইন' দিবস ঘোষণা করেন। খৃষ্টান জগতে পাদ্রী-সাধু সন্তানদের স্মরণ ও কর্মের জন্য এ ধরনের অনেক দিবস রয়েছে। যেমন: ২৩ এপ্রিল - সেন্ট জজ ডে, ১১ নভেম্বর - সেন্ট মার্টিন ডে, ২৪ আগস্ট - সেন্ট বার্থোলোমিজম ডে, ১ নভেম্বর - আল সেইন্টম ডে, ৩০ নভেম্বর - সেন্ট এন্ড্রু ডে, ১৭ মার্চ - সেন্ট পযাট্রিক ডে। পাশ্চাত্যের ক্ষেত্রে জন্মদিনের উৎসব, ধর্মোৎসব সবক্ষেত্রেই ভোগের বিষয়টি মুখ্য। তাই গির্জা অভ্যন্তরেও মদ্যপানে তারা কসুর করে না। খৃস্টীয় এই ভ্যালেন্টাইন দিবসের চেতনা বিনষ্ট হওয়ায় ১৭৭৬ সালে ফ্রান্স সরকার কর্তৃক ভ্যালেইটাইন উৎসব নিষিদ্ধ হয়। ইংল্যান্ডে ক্ষমতাসীন উৎসব পিউরিটানরাও একসময় প্রশাসনিক-ভাবে এ দিবস উদযাপন করা থেকে বিরত থাকার জন্যে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এছাড়া অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও জার্মানিতে বিভিন্ন সময়ে এ দিবস প্রত্যাখ্যাত হয়। বর্তমানকালে, পাশ্চাত্যে এ উৎসব মহাসমারোহে উদযাপন করা হয়। যুক্তরাজ্যে মোট জনসংখ্যার অর্ধেক প্রায় ১০০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করে এই ভালোবাসা দিবসের জন্য কার্ড, ফুল, চকোলেট, অন্যান্য উপহার সামগ্রী ও শুভেচ্ছা কার্ড ক্রয় করতে, এবং আনুমানিক প্রায় ২. ৫ কোটি শুভেচ্ছা কার্ড আদান-প্রদান করা হয়।
এবার আসি মূল প্রসঙ্গে:
ভালোবাসা মানে হল হৃদয় এর মানুষটিকে প্রাণ উজাড় করে ভালোবাসা। যদিও ভালোবাসার মানুষটিকে ৩৬৫ দিনই ভালবাসতে হবে। এর পরও একটি বিশেষ দিনকে (১৪ ফেব্রুয়ারি) উপলক্ষ হিসেবে ধরে প্রেমিক প্রেমিকারা ভালোবাসা দিবসটি উদযাপন করেন।
এখন চলুন কিভাবে বাংলাদেশে দিবসটিকে কিভাবে উদযাপন করা হয় তার কয়েকটি বাস্তব চিত্র দেখিঃ
দিন বদলের সাথে সাথে ছেলে মেয়েরা আধুনিক হচ্ছে। ভালোবাসা দিবসকে উপলক্ষ করে প্রেমিকের সাথে লঙ ড্রাইভ, রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া, ফুল কার্ড দিয়ে সেলিব্রেট করা এতটুকু আমার কাছে স্বাভাবিক। কিন্তু শুধু তাই কি? না। বাস্তবের চিত্র ভিন্ন। চলুন জানি ভালোবাসা দিবস পালনের নামে ঐ দিনে কি কি নোংরামি হয়। বাস্তবতার প্রেক্ষিতে উল্লেখ যোগ্য ৩ টি নোংরামির কথা ব্যাখ্যা করা হলোঃ
প্রেমিকাকে নিয়ে ডেট করার জন্য হোটেলের রোম রিজার্ভেশানঃ
এখনকার যুগের ছেলে মেয়েরা হোটেল ডেট নামক শব্দটির সাথে বেশ পরিচিত। ভালোবাসা দিবসকে উপলক্ষ করে প্রেমিকের সাথে হোটেলে ডেটিং করতে যায়। তরুণী ! তুমি কি ফ্রি-সেক্সে বিশ্বাস কর? যদি না কর তাহলে বল যে ছেলেটির সাথে হোটেলে ডেটিং করতে গেছ সে তোমাকে বিয়ে করবে তার নিশ্চয়তা কি? কাল যদি তার সাথে তোমার ব্রেক আপ হয়ে যায় তখন কি করবে? অন্য একটি ছেলের সাথে প্রেম করবে? এভাবে ! কি চলে ? জীবনটিকে ধ্বংস করে দিবে? তোমার মা-বাবার স্বপ্ন তুমি ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার-ব্যারিস্টার হবে? সে স্বপ্ন এর কি হবে? যে মা তোমাকে ১০ মাস ১০ দিন গর্ভধারণ করে নির্মম প্রসব বেদনা সহ্য করেছেন অসহনীয় যন্ত্রণা ভোগ তোমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন, যে বাবা তোমাকে মানুষ করার জন্য নিজের রক্ত পানি করেছেন অথবা এখনো করছেন তাদের অপমান করার ও সমাজে হেয় করার অধিকার তোমাকে কে দিয়েছে? একবার ভেবে দেখ, একবার মা-বাবার মুখটি মনে করে দেখ । তাদের বিশ্বাসের সাথে প্রতারণা করতে লজ্জা করবেনা?
সিসা বার এ গিয়ে আধুনিকতার নামে নেশাগ্রস্ত হয়ে মা-বাবাকে কষ্ট দেওয়াঃ মন্ত্রী এম.পি দের মদদে ঢাকা- চট্টগ্রামে সিসা বার খুলে রেখেছে তথা কথিত ব্যবসায়ীরা ।
এসব সিসা বারে সন্ধ্যার পর তরুণ-তরুণীরা সিসা আর সিগারেটের ধোয়ায় নিজেকে হারিয়ে ফেলে এক অজানা রাজ্যে। আধুনিকতার নামে স্কুল পার হয়ে কলেজে যাওয়ার পর এখনের ছেলে মেয়েদের বয় ফ্রেন্ড গার্ল ফ্রেন্ড জুটে যায়। ১ দিন ২ দিন ৩ দিন যাওয়ার পর পরিপূর্ণ ভাবে নেশা গ্রস্ত হয়ে পড়ে। জন্ম নেয় এক একজন ঐশীর । যে কিনা নেশা করতে করতে এতটাই আসক্ত হয়ে যায় যে নিজের মা-বাবাকে হত্যা করতে দ্বিধাগ্রস্ত হয়না। ছেলে মেয়েরা নেশা গ্রস্ত হলে মা বাবা কত কষ্ট পান তা শুধু মাত্র নেশা গ্রস্ত ছেলে মেয়েদের পিতা মাতারাই অনুভব করতে পারে।
ভ্যালেন্টাইন ডে পালনের নামে ডি জে পার্টিতে গিয়ে মদ খেয়ে তাল হারিয়ে ফেলা পরে নিজের সতীত্ব বিসর্জনঃ
ভ্যালেন্টাইন'স ডে উপলক্ষে আয়োজন করা হয় ডি জে পার্টির। সে সব পার্টিতে আয়োজকরা নিজেদের ব্যবসার জন্য ভাড়া করে আনে কল গাল। ভাড়া কোরে আনে কিছু হাই সোসাইটি গার্লও। থাকে দেশী বিদেশী মদ। সে পার্টিতে কিছু স্পেশাল টিকেট থাকে অনেক স্পেশাল টিকেট।
যে টিকেট গুলোর দাম প্রায় ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। ৫০ হাজার টাকা দিয়ে টিকেট কিনলে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়। সুবিধা গুলোর মধ্যে একটি হলো পার্টি শেষে শহরের হাই সোসাইটি গার্ল দের সাথে রাত্রি যাপন। সে হাই সোসাইটি গার্লরা কল গার্ল না। খুব খেয়াল !!
এরা কোন ভদ্র ফ্যামিলির সন্তান। কোন সভ্য শিক্ষিত মা-বাবার কলিজার টুকরো। শুধু মাত্র নেশাগ্রস্ত হয়ে যাওয়ার কারণে নিজের নেশার চাহিদা মেটাতে এক রাতের জন্য নিজেকে বিক্রি করে। আরও বেশি টাক দিলে পাওয়া যায় মেয়ে ডিজেদের।ডিজে সোনিকার সুমধুর ডিজের ঝংকারে কিছুক্ষণের মধ্যে নাচতে নাচতে তাল হারিয়ে ফেলে তরুণ তরুণীরা। শুরু হয় নোংরামি। ডি জে পার্টি গুলোর কমন দৃশ্য হচ্ছে একটা গ্রুপে ১০ -১৫ টা ছেলে থাকে মাঝখানে ২-৩ টা মেয়ে থাকে। তারপর দল বেঁধে নাচে।
ভিডিও টি দেখুনঃ
অভিজাত ও উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলেদের অনেকেই গার্ল-ফ্রেন্ড নিয়ে আনন্দ-ফুর্তি করতে ডিজে পার্টিতে আসে। আবার অনেকে আসে একাকী। একাকী যারা আসে, তাদের জন্যই পার্টিতে থাকে চিয়ার্স গার্লরা। পয়সাওয়ালা পুরুষরাই থাকে চিয়ার্স গার্লদের মূল টার্গেট। আয়োজকরাই ইশারায় চিয়ার্স গার্ল দের চিনিয়ে দেয় মালদার পুরুষকে। ব্যাস, তাকে টার্গেট করেই এগিয়ে যায় একেকজন চিয়ার্স গার্ল। নাচের নামে একটু একটু করে বাড়ায় ঘনিষ্ঠতা। দেহের বিশেষ বিশেষ জায়গার ছোঁয়া দিয়ে পুরুষটির দেহমনে তৈরি করে পুলক। এরপরই শুরু হয় বেড পার্টনার হওয়ার দর কষাকষি।
একই সাথে চিয়ার্স গার্লরা জেনে নেয়, সে বাবা (ইয়াবা) নেয় কিনা? যদি উত্তর পজিটিভ হয় তাহলে তো পোয়াবারো। খুলে গেল তার ব্যবসার নতুন দুয়ার। পেয়ে গেল সে নিয়মিত খদ্দের। অভিযোগ আছে, বেশিরভাগ চিয়ার্স গার্লই ইয়াবা আসক্ত। ফিগার ঠিক রাখা আর ‘নাইট পার্টি’-তে হাজিরা দিতে রাত জাগার জন্য তারা নিয়মিতই ইয়াবা সেবন করে। এদের অনেকেই আবার মাদক সিন্ডিকেটের ডিলার বা এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। ডিজে পার্টির আয়োজকদের অনেকের বিরুদ্ধে মাদক সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ আছে।
এই তিনটি উল্লেখ যোগ্য। এ ছাড়াও আরও অনেক নোংরামি হয়।
প্রিয় বোন জানি আমার কথা খারাপ লাগবে। এরপরও বলছি তুমি ভালোবাসা দিবস উদযাপন কর। কিন্তু নিজের শরীরটা প্রেমিকের খাবার এ পরিণত করোনা। আধুনিকতার নামে নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়িয়োনা। এতে সাময়িক আনন্দ পাওয়া যায় বটে কিন্তু সে আনন্দ তোমাকে সারা জীবন কষ্ট দিবে। তোমাকে একাধিক বার ভোগ করে তোমার রূপ যৌবন ধ্বংস করে সে যখন তোমার প্রতি মোহ হারিয়ে অন্য একটি মেয়ের সাথে জড়িয়ে যায় তখন কি করবা? প্রেম কর কোন আপত্তি নেই কিন্তু নিজেকে সস্তা করোনা। তোমাকে আজ যে ইয়াবা সিসা তোমাকে ভোগ করার জন্য টাকা খরচ করে কিনে দিচ্ছে কাল তোমার প্রতি মোহ হারিয়ে ফেলার পর সে যদি তার মোবাইল অফ করে অন্য মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করে তখন কি করবা?সে তোমাকে সারা জীবন সিসা, ইয়াবা , মদ কেনার টাকা দিবে তার নিশ্চয়তা কি? তুমিও অন্য একটি ছেলের সাথে নিজেকে জরাবে নতুন করে? না বোন তোমার সে সুযোগ নেই। তোমার মধ্যে যে মধু ছিলো তা আগের জন পুরোটাই চুষে নিয়েছে। তখন নেশার টাকা জোগাড় করতে হয় তোমাকে ঐশী হতে হবে অথবা আদৃতা হতে হবে। মনে পড়ে আদৃতার কথা?
সারাদিন ফ্যাশান শো আর ফটো শুট করে যা টাকা ইনকাম করতো তা দিয়ে নেশা করত। একদিন সে নেশায় তাকে হত্যা করে। সে না হয় মডেল ছিলো। টাকা জোগাড় করতে পারতো। কিন্তু তুমি কি করবা? একবার ঠাণ্ডা মাথায় আমার কথা গুলো ভেবো। তারপর সিদ্ধান্ত নিও নেক্সট ভ্যালেন্টাইন'স ডে তে তুমি কি করবে আর তোমার কি করা উচিত।
প্রিয় আধুনিক বাবা-মা,
আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তবে তো অবশ্যই পরকালেও বিশ্বাস করেন। আপনার সন্তান মদ খাচ্ছে, পাপাচার, যৌনাচার করছে কেয়ামতের দিন আল্লাহকে কি জবাব দিবেন সে প্রশ্ন রেখে গেলাম !!
একটু পেছনে ফিরে যাই। এই ভ্যালেন্টান্স ডে এর আড়ালে চাপা পড়ে এক দুঃসহ স্মৃতি। ভালোবাসা দিবস কি কেন এবং কিভাবে এদেশে পালিত হয় তার সুন্দর বিবরন আছে ব্লগার দিনমজুর ভাই এর এই পোস্টে। তার এই পোস্ট থেকে কিছু লাইন যুক্ত করে দিলাম। সারা বিশ্বেই ফ্রেন্ডশিপ ডে’র আড়ালে চাপা পড়ে যায় হিরোশিমা দিবস আর আমাদের দেশে ভ্যালেন্টাইনস ডে’র আড়ালে চাপ পড়ে যায় ১৪ই ফ্রেব্র“য়ারির স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস- ১৯৮৩ সালের এই দিনে তৎকালিন সামরিক শাসক হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদের সামরিক শাসনের অবসান ও গণবিরোধি মজিদ খান শিক্ষাকমিশন বাতিলের দাবিতে তীব্র আন্দোলন রচনা করেছিল তৎকালিন ছাত্রসমাজ। ১৪ই ফেব্র“য়ারি তারিখে শিক্ষামন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি প্রদানের উদ্দেশ্যে সামরিক আইন ভঙ্গ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে যাত্রা শুরু করে কার্জন হল ও শিক্ষাভবনের সামনে পৌছানো মাত্রই আর্মি-পুলিশের গুলিতে শহীদ হন জাফর-জয়নাল-দিপালী সাহা। এরই ধারাবাহিকতায় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে সারা দেশেই তীব্র হয়ে উঠে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন যার ফলশ্র“তিতে ’৯০ এর গণআন্দোলনের মধ্যদিয়ে সামরিক শাসনের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটে। আজ সামরিক শাসক ক্ষমতায় নেই কিন্তু কর্পোরেট সংস্কৃতির এমনই মহিমা যে, ১৪ই ফেব্র“য়ারি তারিখে যে তারুণ্য একদিন স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস রচনা করেছিল সেই তারুণ্যেরই একটা অংশ এখন চলমান শোষণ নির্যাতন প্রতিরোধের বদলে কর্পোরেট স্পন্সরড ’ভ্যালেন্টাইনস ডে’তে বুঁদ হয়ে থাকে!
"পরবর্তীতে পশ্চিমাদের দালাল শফিক রেহেমান ১৯৯৩ এ যায়যায়দিন পত্রিকা থেকে প্রথম ভালবাসা দিবস পালনের আহবান জানিয়ে একটি বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করে।” আর তখন থেকে ভ্যালেন্টাইন'স ডে বাংলাদেশের তরুণ দের কাছে পরিচিত হতে থাকে। ভ্যালেন্টাইন'স ডে পালনের নামে এসব নোংরামির পেছনে শফিক রেহেমান দায়ী। "
আসুন আমরা ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে স্বৈরচার প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালন করি।
আমাদের দেশের তরুণরা ফাস্ট হবে, স্মার্ট হবে, বিজ্ঞান শিখবে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে আমি এসবের পক্ষে। কিন্তু আধুনিক হতে গিয়ে পাপাচার করা, মদ্য পান করে নারী নিয়ে ফুর্তি করা এসব আমার কাছে নোংরামি। এ সব আধুনিকতা আপনার সন্তানকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিবে। তাই-এখনই সচেতন হতে হবে। না হলে আপনার সন্তানরা হয়ে উঠবে এক একজন ঐশী। পরিপূর্ণ ভাবে নেশাগ্রস্ত হয়ে গেলে নেশার টাকা জোগাড় করতে ঐশীর মত আপনার সন্তানও আপনাকে হত্যা করতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত আপনার।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: হুম
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অত্যন্ত বাস্তব কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। অবক্ষয়ের চূড়ান্ত পর্যায় রয়েছে আজকের সমাজ।
অটঃ পোস্টটা দুইবার হয়েগেছে এডিট করে নিয়েন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আধুনিকতা মানেই নোংরামি নয়। প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে মা বাবাদের।
এই পোস্টটি কেন নির্বাচিত করা হলোনা বুঝলাম না ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
অপ্রচলিত বলেছেন: দারুণ সচেতনমূলক একটি পোস্ট।
ভালোবাসা দিবসকে উপলক্ষ করে প্রেমিকের সাথে লং ড্রাইভ, রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া, ফুল কার্ড দিয়ে সেলিব্রেট করা ইটস ওকে। এতটুকু আমার কাছে স্বাভাবিক।
আপনার সাথে পূর্ণ সহমত পোষণ করছি। ভালোবাসা কোন দোষের বিষয় নয়, তবে ভালোবাসার নামে এসব নোংরামি, অশ্লীলতা কখনোই কাম্য নয়।
সবাইকে ভালোবাসা দিবসের একরাশ অগ্রিম শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অপ্রচলিত। ভালোবাসা কোন দোষের বিষয় নয়, তবে ভালোবাসার নামে এসব নোংরামি, অশ্লীলতা কখনোই কাম্য নয়।
সহমত
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভেরী গুড পোস্ট নিশাত।
সবাই ভাল থাকুক ||
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ মুন আপনিও ভাল থাকুন।
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১
শয়তান শাহীন বলেছেন: খুব ভাল লাগল...১০০% সহমত
আরে ভাই আপনে যে এত চিল্লাইতাসেন কেউ কানে তুলব না..আপনে হইলেন ক্ষেত...তাদের কাছে এইগুলা বেপার না।
কিছু কিছু পোলাপান নষ্ট হওয়ার পিছনে কুলাংগার বাপ-মাও কম দায়ী না।তদের চোখের সামনে কিভাবে একটা মেয়ে টাইট জিন্স আর টপস পরে বের হয়...????এইগুলা এত ফিটিং যে শরীরের গোপন জায়গা আন্দাজ করার কঠিন কিছু না....
পরিবার তাদের নৈতিক শিক্ষা দেয় নাই....আপনে যতই চিল্লান কোনো কাম হইব না...তাদের জন্য এইটাই জীবন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ঠিক বলেছেন । এসব কথা বললে এখন মানুষ মৌলবাদী মনে করে। আসলে টাইট জিনস পড়াটা মা বাবা মেনে নিতে বাধ্য হয়। কারণ সমাজের আর ১০ টি ফাস্ট পরিবারের মেয়েদের সাথে সোসাইটি মানিয়ে চলতে হয়।
আমার কথা হল টাইট জিন্স ফতুয়া পড়ে পড়ুক কিন্তু মদ পান , অন্য পুরুষের সাথে রাত্রি যাপন , নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া পরে নেশার টাকা জোগাড় করতে যা তা করা এগুলো কেমন আধুনিকতা!!
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
পুরানো আমি বলেছেন: অত্যন্ত ভালো একটি পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো। ছে মেয়েদের অধঃপতনের জন্য মা-বাবাও কম দায়ী নয়।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন: মা-বাবার সচেতনতা খুব দরকার। ধন্যবাদ
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
পেন্সিল চোর বলেছেন: পেন্সিল চোর আপনার সাথে একমত।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ পেন্সিল চোর ।
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
গোবর গণেশ বলেছেন: উলুবনে মুক্তা ছড়ালেন। চোরায় না শুনে ধর্মের কাহিনী। এইগুলি যারা করে তারা সব সময়ই করে, কোন দিবস লাগে না। এটাকেই তারা আধুনিকতা ভাবে। জীব জন্তু যা করে আরকি।
ধন্যবাদ
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: পোস্টটি ইতিমধ্যে প্রায় ৬৭৫ বার পঠিত হয়েছে। যার পড়েছেন তাদের মধ্যে হয়তো অনেক বাবা মা আছেন অথবা ভবিষ্যতে হবেন। হয়ত যারা ভালবাসা দিবসে এসব করবেন বলে ভাবছেন তারাও আছেন। তাদের মধ্য থেকে অন্তত যদি কয়েকজন সচেতন হয় তাহলেও কম কি ?
ধন্যবাদ গোবর গণেশ
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পোস্টে প্লাস। তবে আমার কাছে এটাকে অরণ্যে রোদন বলেই মনে হচ্ছে। কথায় আছে- চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২০
নিশাত তাসনিম বলেছেন: পোস্টটি ইতিমধ্যে প্রায় ৬৭৫ বার পঠিত হয়েছে। যার পড়েছেন তাদের মধ্যে হয়তো অনেক বাবা মা আছেন অথবা ভবিষ্যতে হবেন। হয়ত যারা ভালবাসা দিবসে এসব করবেন বলে ভাবছেন তারাও আছেন। তাদের মধ্য থেকে অন্তত যদি কয়েকজন সচেতন হয় তাহলেও কম কি ?
ধন্যবাদ সম্রাট ইজ বেস্ট ।
১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: আরও অধপতন আমাদের সামনে অপেক্ষমাণ। সবাই কইতাছে মাদ্রাসারে নিয়ন্ত্রণ করেন। কিন্তু আমার তো মনে হয় ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল আর ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলারে মনিটর করা দরকার সবার আগে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: : এসব পার্টিতে যারা যায় তার মধ্যে কত % মাদ্রাসার ছাত্র আছে? আমি কখনও কোন মাদ্রাসার ছাত্রকে সিসা বারে গিয়ে সিসা খেতে, মদ খেয়ে মাতলামি করতে, নারী নিয়ে ফুর্তি করতে অথবা আধুনিকতার নামে কোন মা বাবার আদরের সন্তানকে ভোগ করে তার জীবনটা সর্বনাশ করতে দেখিনি।
১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪০
কালীদাস বলেছেন: কয়েকটা পয়েন্ট মন্দ বলেন নাই। তয় এগুলান তো শুধু ভ্যালেন্টাইনের একদিনের প্রবলেম না, সারা বছরেরই! ফ্যামিলিতে শাসন কইমা গেছে, নাই বললেই চলে।
বানানের দিকে একটু খেয়াল রাখবেন। কয়েকটা ভুল খুবই দৃষ্টিকটু।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কালীদাস ।
হ্যাঁ আমি জানি। এগুলো সবসময়ই হয়। সামনে ভালোবাসা দিবস কিনা? তাই ভালোবাসা দিবসকেই বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছি। শাসন না করুক অন্তত সচেতন তো হতে হবে। আধুনিক হওয়ার জন্য কত কিছু রয়েছে। মদ খেয়ে তাল হারিয়ে মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করে জীবনটিকে নিশ্চিত ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিতে হবে কেন?
দুঃখিত কয়েকটি বানান ভুল করে ফেলছি। যতটুক চোখে পড়েছে এডিট করার চেষ্টা করেছি। অন্য কোন বানান এখনো ভুল থেকে গেলে ধরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ রইল।
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: বাস্তব জিনিস সামনে তুলে ধরেছেন । চারপাশের এত অবক্ষয় থেকে নিজের সন্তানকে বাঁচিয়ে রাখার একটাই উপায় সার্বক্ষনিক সতর্কতা । বিশেষ করে টিনেজ ছেলেমেয়েদের ব্যাপারে বাবা মাকে বেশি সতর্ক থাকতে হবে । তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে ।
ভাল পোস্ট ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনার সাথে একবাক্যে একমত পোষণ করছি মামুন ভাই। এখনই সচেতন না হলে হাজার হাজার ঐশীর জন্ম নিতে নেশার টাকার যোগান দিতে সন্তানের হাতে মা বাবারা খুন হতে বেশী দিন লাগবেনা।
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
মুহাম্মাদ তাসনীম বলেছেন: ছি ছি বিশ্রী ছবি না দেয়াই ভালো। ওয়াক থু।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: কয়েকটি ছবি এডিট করে দিয়েছি। ছবি সহ না দিলে অনেকেই বিশ্বাস করবেনা। তাই নেট থেকে ও ইউটিউব থেকে ছবি ও ভিডিও খুঁজে বের করেছি।
১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অত্যন্ত বাস্তব কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। অবক্ষয়ের চূড়ান্ত পর্যায় রয়েছে আজকের সমাজ।
মামুন রশিদ বলেছেন: বাস্তব জিনিস সামনে তুলে ধরেছেন । চারপাশের এত অবক্ষয় থেকে নিজের সন্তানকে বাঁচিয়ে রাখার একটাই উপায় সার্বক্ষনিক সতর্কতা । বিশেষ করে টিনেজ ছেলেমেয়েদের ব্যাপারে বাবা মাকে বেশি সতর্ক থাকতে হবে । তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে ।
ভাল পোস্ট ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আধুনিকতা মানেই নোংরামি নয়। প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে মা বাবাদের। এখনই সচেতন না হলে হাজার হাজার ঐশীর জন্ম নিতে নেশার টাকার যোগান দিতে সন্তানের হাতে মা বাবারা খুন হতে বেশী দিন লাগবেনা
ধন্যবাদ আপনাকে খেয়াঘাট।
১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫৩
কিছুটা অসামাজিক বলেছেন: হুম ভালো লিখেছেন, কিন্তু কাদের ছবি তাদের অনুমুতি নিয়ে প্রকাশ করেছেন কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন আছে আমার। ব্যাপার টা নোংরামী মনে হলো আমার কাছে। আপনার লেখা উচিত হইছে, সচেতনতা বারাচ্ছেন ভালো কথা, মুখ গুলো ট্রান্সপারেন্ট করে দিতে পারতেন, এভাবে কারো ছবি নিয়ে লোক দেখা চরম পর্যায়ের অসভ্যতা আর নোংরামী। ছবি গুলোর এডিট বা রিমুভ আশা করলাম
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: পোস্ট লিখতে ও পোস্টে ছবি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আমি বেশ সতর্কতা অবলম্বন করি। ব্যবহৃত ছবিগুলোর কয়েকটি অনলাইন পত্রিকা থেকে ও অন্য গুলো গুগল মামা থেকে সংগৃহীত। কারো ব্যক্তিগত প্রোফাইল থেকে নয়। গুগলে " ডিজে পার্টি ইন ভ্যালেন্টাইন্স ডে লিখে সার্চ দিলেই এরকম শত শত ছবি পেয়ে যাবেন। এই ছবি গুলো ওপেন ছবি। ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কোন রেসটিকশান নেই। ছবি গুলো তারা নিজেরাই আপলোড করেছে মানুষকে দেখানোর জন্য।
কারো ব্যক্তিগত ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা নোংরামি কিন্তু গুগলে যে ছবি গুলো ওপেন পাওয়া সেগুলো ব্যবহার করার ক্ষেত্রে গুগল কোন রেসট্রিকশান দেয়নি। আমি কারো ব্যক্তিগত প্রোফাইল থেকে ছবি গুলো সংগ্রহ করিনি। গুগলের মত একটি ওপেন সাইট থেকে সংগ্রহ করেছি। গুগল থেকে ছবি সংগ্রহ করা যদি অপরাধ হয় তবে তথ্য সংগ্রহ করাও অপরাধ। আর গুগল থেকে থেকে সংগ্রহ করা ছবি নিয়ে সামু ব্লগেই লাখ খানিক ছবি ব্লগ আছে।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ রাশেল ভাই।
১৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
হাবা বাবা০০০১ হ্যাপী বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। এগুলো যদি আমাদের মা বাবাকে সচেতন করত তবে হাজার হাজার ঐশী আর জন্ম নিতনা আর কারে বলব আজকালকার মা বাবারাতো এখানে যেতে অভ্যস্ত তাহলে তাদের সন্তানেরা কেন যাবেনা????????????
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আধুনিকতা মানেই নোংরামি নয়। প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে মা বাবাদের। এখনই সচেতন না হলে হাজার হাজার ঐশীর জন্ম নিতে নেশার টাকার যোগান দিতে সন্তানের হাতে মা বাবারা খুন হতে বেশী দিন লাগবেনা
ধন্যবাদ আপনাকে হাবা বাবা০০০১ হ্যাপী
১৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সন্দেহাতীত ভাবে সময় উপযোগী পোস্ট। ভেবে দেখার ও কী করণীয় সিদ্ধান্ত নেবার ইঙ্গিত নিহিত আছে এতে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমাদের দেশের তরুণরা ফাস্ট হবে, স্মার্ট হবে, বিজ্ঞান শিখবে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে আমি এসবের পক্ষে। কিন্তু আধুনিক হতে গিয়ে পাপাচার করা, মদ্য পান করে নারী নিয়ে ফুর্তি করা এসব আমার কাছে নোংরামি। এ সব আধুনিকতা আপনার সন্তানকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিবে। তাই-এখনই সচেতন হতে হবে। না হলে আপনার সন্তানরা হয়ে উঠবে এক একজন ঐশী। পরিপূর্ণ ভাবে নেশাগ্রস্ত হয়ে গেলে নেশার টাকা জোগাড় করতে ঐশীর মত আপনার সন্তানও আপনাকে হত্যা করতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত আপনার।
ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার।
১৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
দুঃখী__ বন্ধু বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট । আজকাল বাবা মা গুলো যেন চায় ছেলে মেয়েরা আধুনিক হয়ে উঠুক । বেপথে আসা তাদের টাকায় সন্তান রা এভাবেই বেড়ে ওঠে ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমাদের দেশের তরুণরা ফাস্ট হবে, স্মার্ট হবে, বিজ্ঞান শিখবে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে আমি এসবের পক্ষে। কিন্তু আধুনিক হতে গিয়ে পাপাচার করা, মদ্য পান করে নারী নিয়ে ফুর্তি করা এসব আমার কাছে নোংরামি। এ সব আধুনিকতা আপনার সন্তানকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিবে। তাই-এখনই সচেতন হতে হবে। না হলে আপনার সন্তানরা হয়ে উঠবে এক একজন ঐশী। পরিপূর্ণ ভাবে নেশাগ্রস্ত হয়ে গেলে নেশার টাকা জোগাড় করতে ঐশীর মত আপনার সন্তানও আপনাকে হত্যা করতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত আপনার।
ধন্যবাদ দুঃখী__ বন্ধু
২০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি পোস্ট। সামাজিক অবক্ষয়ের একটি চিত্র তুলে ধরেছেন।
আমাদের সবাই উচিত এসব আধুনিক সংস্কৃতির এ নোংরামি তুলে ধরে আমাদের সংস্কৃতিকে তুলে ধরা।
ধন্যবাদ আপনাকে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমাদের দেশের তরুণরা ফাস্ট হবে, স্মার্ট হবে, বিজ্ঞান শিখবে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে আমি এসবের পক্ষে। কিন্তু আধুনিক হতে গিয়ে পাপাচার করা, মদ্য পান করে নারী নিয়ে ফুর্তি করা এসব আমার কাছে নোংরামি। এ সব আধুনিকতা আপনার সন্তানকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিবে। তাই-এখনই সচেতন হতে হবে। না হলে আপনার সন্তানরা হয়ে উঠবে এক একজন ঐশী। পরিপূর্ণ ভাবে নেশাগ্রস্ত হয়ে গেলে নেশার টাকা জোগাড় করতে ঐশীর মত আপনার সন্তানও আপনাকে হত্যা করতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত আপনার।
ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়
২১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আমার জানা ছিল। এসব ঘটনা ও চিত্রের সাথে আমি আগে থেকেই জানি। শুধু আপনাকে প্লাস দেয়ার জন্য ঢুকলাম। এর চাইতেও ভয়াবহ তথ্য ও ঘটনা আছে। আমার আগামী পোষ্ট এমন বিষয় নিয়ে লিখব। তথা তা' দেশের নয়। বিদেশেরও নয়। একেবারে মূল উৎসে থেকে আমি কিছু তুলে ধরতে চেষ্টা করবো।
ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ। প্লাস।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনার সুন্দর পোস্ট পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম। অনেক ধন্যবাদ।
২২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
দি সুফি বলেছেন: ১৮/২২ বছরের আগে বিয়া করন যাইব না, মাগার ভালুবাস দিবস বানানু যাবে!
পচন খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পরে। আমাদের সমাজেও পচনটা খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পরছে।
প্রত্যেকেরই উচিত নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা এবং সন্তানদেরকে মেনে চলতে বলা।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আকাশ সংস্কৃতির প্রভাব আমাদের দেশের তরুণ-তরুণীদের উপরেও পড়বে। মেনে নিলাম ছেলে মেয়েরা উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিক হচ্ছে।
ছেলে মেয়ে বন্ধুত্ব হতেই পারে, ছেলে মেয়ে বন্ধুরা একসাথে আড্ডা দিবে, সুখ-দুঃখ শেয়ার করবে, একসাথে মুভি দেখবে। কনসার্টে গিয়ে নাচা-নাচি করবে। ঠিক আছে বর্তমান প্রেক্ষাপটের সাথে মিল রেখে মেনে নিলাম।
কিন্তু আধুনিকতার নামে মদ খাওয়া, নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া, নারী নিয়ে ফুর্তি করা , গাঁজা খাওয়া এসব সত্যি নোংরামি।
এখান থেকে তরুণ-তরুণদের বের হয়ে আসতেই। এসবের ব্যাপারে মা-বাবাদের সচেতন হতেই হবে।
ধর্মের কথা বললেই তথাকথিত ভোগবাদীরা মৌলবাদী ট্যাগ লাগাইয়া দেয়। কি করার আছে বলুন ?
২৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বাস্তব কিছু পয়েন্ট তুলে এনেছেন।
ধন্যবাদ।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আজ আপনি কোথাও যাবেন না আপনাকে ধন্যবাদ।
২৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৪
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: পোস্ট টা পড়লাম নির্বাচিত পাতা থেকে নির্বাচন করে , সামুর উচিত পোস্টটা স্টিকি করে দেয়া , অন্তত ওই আগত হুজুগে দিবস টা পর্যন্ত ! সময়ের প্রেক্ষিতে সবচেয়ে দরকারী মনে করছি এই মুহূর্তে এই পোস্টটা ! অগ্রীম ফালগুনী শুভেচ্ছা লেখককে ...
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: কোন এক অজানা কারণে প্রথম দিন পোস্টটি নির্বাচিত না করলেও ২য় দিন করেছেন সেজন্য মডুকে ধন্যবাদ।
পোস্ট স্টিকি করার মত করে লেখি নি। কারণ সামুতে নতুনদের পোস্ট স্টিকি করা হবেনা এ ব্যাপারে আমি পূর্ব থেকে অবগত ছিলাম।
ফিফা
দুর্যোধন
তন্ময় ফেরদৌস
উনাদের মত কেউ এই পোস্ট দিলে এতক্ষণে স্টিকি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
সকাল রয় বলেছেন:
দারুন বিষয় এনেছেন। অনেক ধন্যবাদ।
কিউপিডের তীর কখনো গায়ে লাগেনি। আর পরবর্তী প্রজন্মই তো নেই তাই নো ভাবনা
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
নিশাত তাসনিম বলেছেন:
ধন্যবাদ সকাল রয় ।
কিউপিডের তীর কখনো গায়ে লাগেনি। আর পরবর্তী প্রজন্মই তো নেই তাই নো ভাবনা
হতাশার সহিত সহমত।
২৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
আবু শাকিল বলেছেন: আমার ও যাইতে মুঞ্ছায়।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন:
২৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪০
মেহেরুন বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অত্যন্ত বাস্তব কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। অবক্ষয়ের চূড়ান্ত পর্যায় রয়েছে আজকের সমাজ।
১০০% সহমত।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমাদের দেশের তরুণরা ফাস্ট হবে, স্মার্ট হবে, বিজ্ঞান শিখবে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে আমি এসবের পক্ষে। কিন্তু আধুনিক হতে গিয়ে পাপাচার করা, মদ্য পান করে নারী নিয়ে ফুর্তি করা এসব আমার কাছে নোংরামি। এ সব আধুনিকতা আপনার সন্তানকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিবে। তাই-এখনই সচেতন হতে হবে। না হলে আপনার সন্তানরা হয়ে উঠবে এক একজন ঐশী। পরিপূর্ণ ভাবে নেশাগ্রস্ত হয়ে গেলে নেশার টাকা জোগাড় করতে ঐশীর মত আপনার সন্তানও আপনাকে হত্যা করতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত আপনার।
ধন্যবাদ মেহেরুন
২৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হয়ত আমাকে অনেকেই সেকেলে বলবেন। বাক স্বাধীনতা আছে তো বলতে পারেন।
এ গুলো হলো আধুনিকতা বা প্রগতিশীলতার নামে নষ্টামী, নোংরামী, বদমায়িশী। আর এগুলো করে তথাকথিত কিছু পয়সাওয়ালার ছেলে মেয়েরা যারা ইতিমধ্যেই বখে গিয়াছে।
চমৎকার লিখেছেন খুব ভাল লাগলো।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: হক কথা বললে সেকেলে মৌলবাদী ট্যাগ দেওয়া ভোগবাদীদের একটি টেকনিক। ভোগে সমস্যা হবে যে বাবুদের।
২৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
লেখককে ধন্যবাদ
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ একজন ঘূণপোকা।
৩০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সহমত!
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ মাঘের নীল আকাশ
৩১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
আর ভি এফ বলেছেন: অবক্ষয়ের চূড়ান্ত পর্যায় রয়েছে আজকের সমাজ।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন: কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এ সামাজিক অবক্ষয়কে অনেকে আধুনিকতা মনে করছে। আমরা অন্ধকারে।
৩২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩
ইখতামিন বলেছেন:
চমৎকার একটা পোস্ট..
বখে যাওয়ার অনেকগুলো পয়েন্ট তুলে ধরেছেন...
কান্ডারি অথর্বের মন্তব্যে সহমত..
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ ইখামিন ভাই । সচেতন হতে হবে এখনই।
৩৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৬
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: এ তো দেখি ভয়াবহ অবস্থা। সামাজিক অবক্ষয়ের নগ্ন চিত্র। পোস্টটির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। চেস্টা করবো আপনার পোস্টের মূল বক্তব্যটিকে পরিচিত সকলের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অর্থনীতিবিদ আপনাকে। সচেতন হতে হবে পিতা মাতাকে। নাহলে খুব ক্ষতি হয়ে যাবে।
৩৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৭
মন্জুরুল আলম বলেছেন: আপনার চেষ্টা সফল হোক, মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হোক কামনা করি।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ মন্জুরুল আলম ভাই।
৩৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৭
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ভ্যালেন্টাইন ডে পালনের নামে ডি জে পার্টিতে গিয়ে মদ খেয়ে তাল হারিয়ে ফেলা পরে নিজের সতীর্থ বিসর্জনঃ
এইডা কি লিখলেন "সতীর্থ"?
পিলাচ
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: দুঃখিত টাইপিং মিসটেক ছিল। পোস্ট লিখে স্পেল চেক না করা আমার একটি দোষ। একবার এডিট করেছিলাম ও কিন্তু হয়নি। এখন আবার এডিট করলাম।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কামরুল ইসলাম রুবেল ভাই।
৩৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩০
অেসন বলেছেন: সচতনমূলক পোষ্ট। তবে পিতামাতা কিংবা সন্তান নয়, পুরো সমাজকেই
সচেতন হতে হবে। এদেশে এলাকায় এলাকায় কেন শিশাবার ? আনন্দ
করার জন্য ডিজে পার্টি কি অপরিহার্য ? ২০ বছর আগেও এই দেশে ভালোবাসা দিবস তেমন ভাবে দেখিনি। শফিক রেহমান ও মিডিয়া ভালোবাসা দিবসের ভালোবাসা যেভাবে ছড়িয়েছে তাতে সমাজ কতটুকু
উপকৃত হবে তা সময়ই বলে দিবে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: এ দেশের এলাকায় কেন সিসা বার এ প্রশ্নের জবাব যদি আপনি চান তাহলে আপনাকে মৌলবাদী বানিয়ে দেওয়া হবে। আমরা যা করতে পারি তা হলও নিজ নিজ ছোট ভাই বোন ছেলেমেয়েদের সচেতন করতে পারি। ভালোবাসা দিবস পালন করছে ঠিক আছে, বেশি শাসন করতে গেলে বিপরীত পতিক্রিয়া কাজ করবে, বাস্তবতার নিরিখে ছেলেমেয়েরা আধুনিক হচ্ছে। কিন্তু ভালোবাসা দিবসের নামে মদ খেয়ে নারী নিয়ে ফুর্তি করে ঐ নারীর মধ্যে থাকা মধু শেষ হয়ে গেলে আবার অন্য নারী নিয়ে ফুর্তি করা এভাবে অগণিত নারীর জীবন ধ্বংস করা, নেশার টাকা জোগাড় করতে না পেরে বাসার মূল্যবান জিনিস পত্র বিক্রি করা , মদ - ইয়াবা খেয়ে নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়া এসব সত্যি নোংরামি।
৩৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
নতুন বলেছেন: টাকার ধান্দায় আমাদের দেশের মানুষ সবকিছুই করতে পারে....
ঐ সিসাবার এখন আরব দেশেও অনেক জায়গায় বন্ধ করতেছে স্বাস্হেজন্য ক্ষতিকর বলে...
আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা চিন্তা করেনা যে শিশাবার করে কাদের ক্ষতি করছেন..... ডিজে পাটি` করে ... এলকোহল বিক্রি করে..ইয়াবা বিক্রি করে টাকা আয় করা কতটা ঠিক...
মদ+জলসা+বাইজী... এই গুলান আমাদের রাজরাজা/জমিদারের আমলেও ছিলো... এখন সবার হাতের নাগালে আসছে এই যা,,,
কিন্তু টাকা আয়ের জন্য সবকিই করা ঠিক না...
শিশাবার..ডিজেপাটি..নতুন নতুন দিবশ সবই ধান্দার প্রয়োজনে আমাদের সমাজে আনা হয়...
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: কিন্তু ধর্মের কথ বললেই তো বুদ্ধিজীবী নামের ভোগবাদীদের চুলকায়। এদেশের ব্রাক ইউনিতে নেকাব নিষিদ্ধ করা হয় অথচ হেরোইনের প্রতি সিসার প্রতি , ইয়াবার প্রতি কোন নিষেধাজ্ঞা নেই।
হিজাব পড়ার অপরাধে যেখানে মেয়েদের ক্লাস করে বের করে দেওয়া হয় সেখানে এসব কথা বললে নিশ্চিত ভাবে মৌলবাদী ট্যাগ খেতে হয়।
কিছু লোক পয়সা আয় করার জন্য আমাদের দেশকে আগামীতে যারা নেতৃত্ব দিবে তাদের ধ্বংস করে দিচ্ছে অথচ দেশের বুদ্ধিজীবীরা এ ব্যাপারে তরুণদের সচেতন করছেনা। সচেতন করা তো দূরের কথা উলটো তাদের বাহবা দিচ্ছে। পিঠ চাপড়ে দিচ্ছে। কেউ এসব নোংরামির বিরোধিতা করলে তাকে মৌলবাদী ক্ষেত বানিয়ে দিচ্ছে। তরুণরা বুঝতে পারছেনা যারা সুশীলতার ভেক ধরে তাদের পিঠ চাপড়ে দিচ্ছে, আধুনিকতার বুলি উড়িয়ে সিসা -নারী-হেরোইনের প্রতি এডিকটেড করছে তারা আসলে ভোগবাদী।
৩৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ধর্মীয় রক্ষণশীলতা বাড়ানোর বিকল্প নেই।যৌনব্যাপারে কঠোরভাবে রক্ষনশীল হতে হবে।এব্যাপারগুলোকে গতানুগতিক হিসেবে নয় বরং মজা দিয়ে আকর্ষণীয়আকারে প্রচার করতে হবে।পুরুষের বিয়ে ২১ বছর বয়সে বাধ্যতামূলক করতে হবে।ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে এমন কোন কথা নেই।এগুলোই হতাশা বাড়িয়ে দেয়।তখন আপনার এই পোস্ট তাদের কাছে আঘাত পাওয়া প্রানীকে আঘাত পাওয়ার কারণ হিসেবে উল্টো তাকেই দোষারোপ করার মত শোনাবে সুশীল সুশীল কিছু উপদেশ দিয়ে পোস্ট/আর্টিকেল হয়ে যাবে আর কিছু আলোচনা হবে কিন্তু বাস্তবে ঠিকই পোস্টে বর্ণিত ঘটনা ঘটতে থাকবে আর সবাই ছি ছি করতে থাকবে।ফলে সমাজ ব্যালেন্স হারাবে।সমাজে সবধরণের মানুষই থাকে নাহলে ব্যালেন্স হয়না।অনেকে বিয়েশাদী কমবয়সে করতে চায়না।তাদের থাপড়ে ৩২ টা দাঁত ফেলে দিতে হবে।বাংলাদেশে সকল পর্ণসাইট ব্লক করে দিতে হবে।তাহলে ৪-৫ বছরে একটা ফলাফল আশা করতে পারি।তবে পোস্টে কিছু ছবি ও ভিডিওর ব্যাপারে আপত্তি আছে।এব্যাপারে চিন্তাভাবনা করার জন্যে আপনি একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আধুনিকতার নামে নোংরামি বন্ধ হোক। নেশা গ্রস্ত হয়ে নিজেকে ধ্বংস করে দেওয়া কখনো আধুনিকতা হতে পারেনা। একজন নেশাগ্রস্ত সন্তানের পিতা মাতাই জানে এটি কত কষ্টের।
কিছু লোক পয়সা আয় করার জন্য আমাদের দেশকে আগামীতে যারা নেতৃত্ব দিবে তাদের ধ্বংস করে দিচ্ছে অথচ দেশের বুদ্ধিজীবীরা এ ব্যাপারে তরুণদের সচেতন করছেনা। সচেতন করা তো দূরের কথা উলটো তাদের বাহবা দিচ্ছে। পিঠ চাপড়ে দিচ্ছে। কেউ এসব নোংরামির বিরোধিতা করলে তাকে মৌলবাদী ক্ষেত বানিয়ে দিচ্ছে। তরুণরা বুঝতে পারছেনা যারা সুশীলতার ভেক ধরে তাদের পিঠ চাপড়ে দিচ্ছে, আধুনিকতার বুলি উড়িয়ে সিসা -নারী-হেরোইনের প্রতি এডিকটেড করছে তারা আসলে ভোগবাদী।
৩৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
অপ্রচলিত বলেছেন: জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ধর্মীয় রক্ষণশীলতা বাড়ানোর বিকল্প নেই।
ভাই অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। চরম মাত্রায় রক্ষণশীল অথবা চরমপন্থি হওয়াটা কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের কাম্য হতে পারেনা।
যৌনব্যাপারে কঠোরভাবে রক্ষনশীল হতে হবে।
একটু খোলাসা করে বললে ভালো হত। যৌন ব্যাপার বলে কি বোঝাচ্ছেন? যদি নোংরামি অশ্লীলতা হয়ে থাকে তাহলে সহমত। নাকি বলতে চাচ্ছেন যৌনতাকে ট্যাবু বিষয় করে ক্লযেটে বন্দী করে রাখতে হবে?
পুরুষের বিয়ে ২১ বছর বয়সে বাধ্যতামূলক করতে হবে। অনেকে বিয়েশাদী কমবয়সে করতে চায়না।তাদের থাপড়ে ৩২ টা দাঁত ফেলে দিতে হবে।
?????????????????????????????????????
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।
কিসের মধ্যে কি
বাস্তব প্রেক্ষাপটের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নহে এমন অযৌক্তিক মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন।
ধন্যবাদ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আধুনিকতার নামে নোংরামি বন্ধ হোক। নেশা গ্রস্ত হয়ে নিজেকে ধ্বংস করে দেওয়া কখনো আধুনিকতা হতে পারেনা। একজন নেশাগ্রস্ত সন্তানের পিতা মাতাই জানে এটি কত কষ্টের।
কিছু লোক পয়সা আয় করার জন্য আমাদের দেশকে আগামীতে যারা নেতৃত্ব দিবে তাদের ধ্বংস করে দিচ্ছে অথচ দেশের বুদ্ধিজীবীরা এ ব্যাপারে তরুণদের সচেতন করছেনা। সচেতন করা তো দূরের কথা উলটো তাদের বাহবা দিচ্ছে। পিঠ চাপড়ে দিচ্ছে। কেউ এসব নোংরামির বিরোধিতা করলে তাকে মৌলবাদী ক্ষেত বানিয়ে দিচ্ছে। তরুণরা বুঝতে পারছেনা যারা সুশীলতার ভেক ধরে তাদের পিঠ চাপড়ে দিচ্ছে, আধুনিকতার বুলি উড়িয়ে সিসা -নারী-হেরোইনের প্রতি এডিকটেড করছে তারা আসলে ভোগবাদী।
৪০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩
শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: সন্দেহাতীতভাবে অত্যন্ত বাস্তব কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন কিন্তু ছবিগুলো আমার ভালো লাগেনি
ধন্যবাদ ও শুভকামনা
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ছবি গুলো না দিলে অনেকে বিশ্বাস করতে চায়না
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শায়লা িসিদ্দক ।
৪১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
টয়ম্যান বলেছেন: আধুনিকতার নামে নোংরামি বন্ধ হোক। নেশা গ্রস্ত হয়ে নিজেকে ধ্বংস করে দেওয়া কখনো আধুনিকতা হতে পারেনা।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন: সহমত
৪২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
দুঃখিত বলেছেন: ভ্যালেন্টাইনস ডে কি জিনিস !!! আপনার লেখা পড়ে এর ইতিহাস জেনে মনে হচ্ছে ; এটা দুঃখের কোন দিন । কিন্তু এ কি দেখছি চারপাশে !!!
কিয়ামত খুব কাছে এইটুক অ্যাটলিস্ট বুঝতে পারতেছি ।
অত্যন্ত সময়োপযোগী পোস্ট । আল্লাহ্ আমাদের হেদায়েত দান করুন । আমীন
আর হ্যাঁ ; ভালো থাকবেন লেখিকা
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমাকে লেখিকা মনে হওয়ার কারণ কি ভাই ?
হা হা হা । আমি লেখক।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
বেঈমান আমি. বলেছেন: শফিক রেহমান রে চিনেন?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: পশ্চিমাদের গোলাম শফিক রেহমান। তারে না চেনার কি হৈল? সেই তো যত সমস্যার মূল। তার লাল গোলাপ অনুষ্ঠানটি ও যায় যায় দিন পত্রিকাটি পড়েনি এরকম লোক কম আছে। ১৯৯৩ এ যায়যায়দিন প্রথম ভালবাসা দিন পালনের আহবান জানিয়ে একটি বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করেছিলো।
কার্ড ব্যবসা বাড়ানোর ধান্দা।
৪৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪২
বেঈমান আমি. বলেছেন: পোস্টে তার নামটা দিলে আরো ভালো হতো।বাংলাদেশে এই দিবসের মুল হোতা সে।যদিও আমার এই দিবস নিয়া কোন প্রবলেম নাই।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: পোস্ট এডিট করে দিয়েছি। আওয়ামীলীগ বি এন পি বুঝি না দোষীকে দোষী বলার চেষ্টা করি।
এই দিবস নিয়ে আপনার কোন প্রবলেম নাই আবার শফিক রেহেমানরে ধিক্কার জানাচ্ছেন । বুঝলাম না ব্যাপার টা। একটু ক্লিয়ার করেন।
৪৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৬
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
শফিক রেহমান ভালবাসা দিবস পালনের আহবান করলে খারাপ কি? আমার তো মনে হয়, ভাল করেছে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনার কাছে যদি ভালো মনে হয় তাহলে আপনি ভালোবাসা দিবস পালন করুন। আপনাকে কি কেউ মানা করছে ?
ভালোবাসা দিবস পালন করলে কোন সমস্যা নেই। কোন দিবস পালন করলেই আমার কোন সমস্যা নেই। সমস্যা হলো ভালোবাসা দিবস পালন করতে গিয়ে যেন মদ ইয়াবা শিশা সেবন করে কোন সন্তানের পরিণতি ঐশীর মতো না হয়। কোন মা-বাবার পরিণতি যেন ঐশীর মা-বাবার মতো না হয়।
৪৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৪
বেঈমান আমি. বলেছেন: এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা @প্রব্লেম আছে।এই শফিক রেহমানই এখন ইসলামি নেত্রী খালেদা জিয়ার স্ক্রিপ্ট রাইটার।
সচলে একটা লিখা পড়লাম সেখানে কপি করা যায়না।তাই লিন্ক দিলাম পড়ে দেখো।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ভালোবাসা দিবসের পেছনে লুকিয়ে বর্তমান মহাজোট সরকারের অন্যতম শরীক দল ও বৃহত্তর আওয়ামীলীগের এক তৃতীয়াংশ স্বৈরাচারী এরশাদের কুকীর্তি ও এদেশের ছাত্রদের হত্যা করার করুণ ইতিহাস।
বিস্তারিত জানতে ব্লগার দিন মজুর ভাই এর এই পোস্টটি পড়ুন। Click This Link
৪৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪২
বেঈমান আমি. বলেছেন: আপনি মনে হয় মাত্রই এখন সার্চ দিয়া এই দিবস সম্পর্কে জানলেন।আমাকে লিংক দিতে হবে না আমি ভালো করেই সব জানি।বলতে পারেন আমিও ইতিহাসের সাক্ষী।
আমি কিন্তু রোমে থাকি এবং ভালো করে জানি ইতালিয়ানরা এই দিবস কিভাবে উদযাপন করে।
শফিক রেহমানের ভালোবাসা দিবস আর আর ওরিজিনাল ভ্যালেনটাইন্স দিবসের মাঝে তফাৎ আছে।আপনার দেওয়া ছবি গুলো থার্টি ফার্স্ট নাইটের সাথে যাবে বাট ভালোবাসা দিবসের সাথে না।
শফিক রেহমান আপাদমস্তক একজন ভন্ড মানুষ তাই বলছিলাম দিবস নিয়া আমার প্রবলেম নাই কারন এই দিবস খ্রিস্টানদের তারা যেমনি ইচ্ছা পালন করুক বাট বাংলাদেশে যেভাবে পালন করা হচ্ছে বলে আপনি পোস্ট দিলেন সেটাতে দ্বিমত আছে।আর এর জন্যে দায়ী শফিক রেহমান।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ১৪ ই ফেব্রুয়ারির পেছনের স্বৈরাচার এরশাদের এদেশের ছাত্রদের উপর নির্মম নির্যাতনের ইতিহাস সবাই জানে সার্চ দেওয়ার কিছু নেই ভাই। এই পোস্টে আপনার করা প্রথম মন্তব্যটি পড়ে দিনমজুর ভাই পোস্টটি খুঁজে বের করলাম। কারণ ঐটিই আমার স্মৃতিতে থাকা আলোচ্য বিষয়ের অন্যতম সেরা একটি পোস্ট। আমার দেওয় ছবি গুলো সীসা বার এবং ডি জে পার্টিতে নাচানাচির উপর ভিত্তি করে দেওয়া। আপনি রোমে থাকে থাকেন বাংলাদেশের খবর জানেননা। ১৪ ফেব্রুয়ারিতে ঢাকার অনেক জায়গায় ডিজের তালে তালে এসব চলে।
বাংলাদেশে ছেলেমেয়েরা ১৪ ই ফেব্রুয়ারি পালনের এসব করে। এবং আমি জেনেই পোস্ট লিখেছি। যদিও এগুলো প্রতিদিনের দৃশ্য কিন্তু ভালোবাসা দিবসকে উপলক্ষ হিসেবে ধরে এসব করা হয়। দেশে আসলে নিজের চোখেই দেখতে পারবেন।
আমি একটা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ফার্ম এ জব করতাম। ফার্মটি ১৪ ই ফেব্রুয়ারি ও থার্টি ফার্স্ট নাইটে ডিজে পার্টি অরগানাইজ করতো। এসব দৃশ্য আমার নিজের চোখে দেখা। আর ভ্যালেন্টানস ডে তে ঢাকা শহরের হোটেল গুলোর রুম গুলো অনেক আগে থেকে রিজার্ভ করে রাখা হয়। না জানলে জেনে নিবেন।
শফিক রেহমান কে নিয়ে তর্ক করার কিছু নেই। সে কাজটা ঠিক করে নাই। তাই আপনার পরামর্শ অনুসারে পোস্ট এডিট করেছি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০৮
বেঈমান আমি. বলেছেন: পোস্ট এডিট করার জন্যে ধন্যবাদ।হুম অনেকদিন দেশের বাহিরে অনেক কিছু জানিনা।দেশ এগিয়ে গেছে।
আমার কাছে আজিব লাগে থার্টি ফার্স্ট নাইট আর ভালোবাসা দিবসের পর্থক্য এরা জানে না ।আফসোস।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫০
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ আবারও
থার্টি ফার্স্ট নাইট হোক আর ভ্যালেন্টাইন'স ডে হোক আধুনিকতা মানেই নোংরামি নয়। আমরা চাইলে ভালোবাসা দিবস পালন না করে ১লা ফাল্গুন পালন করতে পারতাম।
কিন্তু পশ্চিমা সংস্কৃতির আগ্রাসন আমাদের দেশীয় সংস্কৃতি থেকে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে দিনে দিনে সূরে সরিয়ে নিচ্ছে যার পরিণতি ভালো কোন ফলাফল বয়ে আনবেনা।
দরকার সচেতনতা।
৪৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৩৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
লেখকের প্রবলেম কি? আমি আমার ওপিনিওন দিলাম, আমি কি বলেছি, আমাকে কেউ মানা করেছে?
লেখক বলেছেন: আপনার কাছে যদি ভালো মনে হয় তাহলে আপনি ভালোবাসা দিবস পালন করুন। আপনাকে কি কেউ মানা করছে ?
এভাবে কথা বলার মানে কি? স্ট্রেঞ্জ!
@বেঈমান আমি, শফিক রেহমান কি এভাবে পালন করতে বলেছে?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনি বলেছেন:
শফিক রেহমান ভালবাসা দিবস পালনের আহবান করলে খারাপ কি? আমার তো মনে হয়, ভাল করেছে। বলেছেন:
কিভাবে ভালো করছে বুঝাইয়া বলেন।
৫০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪
দুঃখিত বলেছেন: নিশাত তাসনিম নামটা সাধারনত মেয়েদের হয়ে থাকে তাই লেখিকা বলেছিলাম । নেভার মাইন্ড ব্রো
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন: এই ভুলটি অনেকেই করে ব্রো। মাইন্ড করার কি আছে ?
৫১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে...লিখাটা ঠিক আছে...উপযুক্ত তথ্য-প্রমানও দিয়েছেন...
কিন্তু আমার যা মনে হল এখানে যারা মন্তব্য করেছেন তার ৯৯% মন্তব্যকারীরা এসব প্রোগ্রামে আগেও গিয়েছেন...বর্তমানে যাচ্ছেন এবং ভবিষ্যতেও যাবেন...বাঙ্গালীই তো তাই না...অনুকরনে আমরা শ্রেষ্ঠ এবং মুসলিম হিসেবে যা নিষেধ আছে সেটা কেন জানি আমরা আরো বেশী করে করতে চাই... আর এখানে এই পোষ্টের সাথে একমত বা সহমত বা উপদেশ বানী না দিলে তাকে যে একেবারে সবাই মিলে ধুয়ে ফেলবে তা আমাদের সবারই জানা...তাই যারা লেখকের পোষ্ট পড়ছেন তারাও সাধু সেজে মন্তব্য করছেন...নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন আমি সঠিক কথা বলছি কিনা....???
মানুষের জৈবিক চাহিদার মধ্যে এটাও একটু বটে...সবাই চায় সপ্তাহের ছুটিটা বা বিশেষ দিন গুলোতে একটু নিজের মত করে বা প্রিয় মানুষটির সাথে কাটাতে যা যান্ত্রিক শহর ঢাকা তাকে কখনোই দিতে পারে না....তাই বলে আমিও লেখকের এই পোস্টের বিরুদ্ধে যাচ্ছি না কিন্তু আমার সামনে এরকম একটা প্রোগ্রাম এলে আমিও অন্য সবার মত সেই প্রোগ্রামে যাব এবং ক্ষনিকের জন্য হলেও সেই কালচারের সাথে নিজের শরীরকে ভাসিয়ে দেব...কারন ঐ যে আমি " বাঙ্গালী "....
সৌন্দর্য্য ঢাকা থাকলে তা আরো বেশী সুন্দর দেখায়....কিন্তু আমরা বাঙ্গালীরা সৌন্দর্যকে দেখি সব খুলে খুলে...সবচেয়ে বড় কথা হল যে আগে থেকেই নষ্ট তাকে আর কিভাবে নষ্ট করা যায় এই মতামত আমার ব্রেইনে কুলায় না...কারন সেতো আগে থেকেই নষ্ট...প্রসটিটিউশন প্রথা আদি থেকে চলে আসছে এবং যতদিন এই পৃথিবীতে মানুষের বসবাস থাকবে ততদিন এটা চালু থাকবে...আর যেসব মেয়েরা এই প্রোগ্রাম এ যায় তারা আগে থেকেই জানে ওখানে কি কি হবে...সে সব কিছু জেনেই শুনে বুঝেই যায়...ভালো ও উচ্চ পরিবারের মেয়ে আর বস্তি বা নিম্ম পরিবারের মেয়ে যারাই ওখানে যায় দুইটার লেভেল দুই রকম...বস্তির বা নিম্ন পরিবারের মেয়েরা যায় কিছু টাকার জন্য যা দিয়ে তার পেট চালবে আর ভালো ও উচ্চ পরিবারের মেয়েরা যায় ইংলিশ মিডিয়ামের পরিবেশের কারনে বা বর্তমান ইন্টারনেটের অপ-ব্যাবহারের কারনে বা তার নিজের জৈবিক চাহিদা পুরনের কারনে....কিন্তু যারাই যায় তারা সবাই জানে ওখানে কি হবে...
ভুল হলে ক্ষমা করবেন...কিন্তু মনে যা আসলো তাই লিখলাম....
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনি আপনার মতামত দিয়েছেন । ভুল হওয়ার কিছু নেই । আমার কথা মানতেই হবে এমন কোন কথা নেই ।
আপনি আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে মজা করতেই পারেন কিন্তু তাকে রেখে পার্টি গার্লের সাথে মদ খেয়ে নাচানাচি করা কে আমাদের সমাজ নোংরামি হিসেবে চিহ্নিত করে বৈ কি !!
ধন্যবাদ আপনাকে ।
৫২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩০
অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: লেখক...
আমি জানি আমি যদি খারাপ কিছু করে প্রিয় মানুষটিকে ধোকা দেই এবং একই কাজ যদি আমার প্রিয় মানুষটি অনুকরন করে তাহলে সেই কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতাটা অন্তত আমার নেই....
ধন্যবাদ আপনাকে....
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ ভাই।
৫৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
বটের ফল বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
৫৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৭
পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: তাসনিম ভাই কিছুতেই আপনি তাদের থামাতে পারবেন না!! তারা এই বিষয়ে অপ্রতিরোধ্য!!
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১০
নিশাত তাসনিম বলেছেন: তাইতো মনে হচ্ছে ভাই ।
৫৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি ফলাফলটা বলেছেন। কার্যকারণটা বলেন নি!
পূজিবাদী আর ভৌগবাদী সমাজ ব্যবস্থার সব আয়োজন করে যদি বলেন জাত গেল জাত গেল- তবে হবে কেন?
আপনি ব্যবসা বানিজ্য, মুক্তবাজার অর্থনীতি সব কিচূকে বুকে জড়িয়ে ধরে আবার নীতি-নৈতিকতার ধার ধারেন কেন?
পূজিবাদের মূলমন্ত্রই ভোগ। আর ভোগ করতে হলে চাই নানা উপলক্ষ্য- ঐ যে বলে না পিনিকে লিয়ে বাহানা চাহিয়ে! ঐরকম আরকি!
সো- এগুলো হতেই থাকবে। বিষবৃক্ষ লাগিয়ে মধুফল আশা করা ভুল।
রাজনীতি জড়িত অর্তনীতির উপর। অর্থনীতি বানিজ্যের উপর বানিজ্য ভোগের উপর ভোগের জন্য চাই মুক্ত ভোগের পরিবেশ... এই চক্র অনি:শেষ...
বদলাতে হলে আপনাকে পরিপূর্ণ বিপ্লব করতে হবে।
সামাজিক অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিকতো বটেই।
নইলে বাকী সব অরণ্যে রোদন।!
নাকি নিজেও চেখে দেখবেন সময়ের তালে তালে! (ফান)
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: যা বলনের আপনে বলে দিসেন। মুই কি জবাব দিমু বুঝবার পারছিনা।
৫৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: এসব কখনোই পুরোপুরি বন্ধ করতে পারবেন না। তবে আমাদের দেশে এটার প্রকোপ আনুপাতিক হারে কম । সামাজিক বন্ধন বা পারিবারিক মুল্যবোধ এখানে খুবই জরুরি বিষয় । পার্টি গোয়ারসদের আমি চিনি যারা বাবা মায়ের যত্নহীনতায় বা মায়ের উস্কে দেয়া উচ্ছৃঙ্খল উপকরনে আস্কারা পেয়ে গভীর রাতে বাইরে থাকে , নেশা করে । আমি ৮২ সালে প্রথম শুনি ঢাকাতে গ্রুপ সেক্স হচ্ছে, খালি পড়ে থাকা ধনী বাবা মার বাড়িতে। সামাজিক মূল্যবোধের মধ্যে নুন্যতম ধর্মীয় কার্যক্রমে ইনভল্ভ করা। কম্পিউটার ও মোবাইলের প্রকৃত ব্যাবহার নিশ্চিত করা। কিন্তু কজন বাবা মা এসব বোঝেন কারন তারা হটাত ধন সম্পদের মালিক হয়ে একটা প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েন অন্য পরিবারের সাথে। আমি মার্কিন দেশ থেকে বাবাকে দেখেছি দেশে নিয়ে এসেছেন মেয়েকে কারন ওখানে বখে যাওয়ার উপকরন বেশী। ওরা সস্তায় এবং ভালো পরিবেশে দেশেই পড়া শেষ করে বিয়ে করে আবার আমেরিকায় যাবে। যদিও আমার কথা নিস্ফল অরন্যে রোদন কিন্তু ইং মিডিয়ামে পড়িয়ে মেয়েটি আমার একটা নামি ফারমে ঢুকেছে আর ছেলেটি শীর্ষ নম্বর পেয়ে এ লেভেল শেষ করে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে । অপরের দেয়া চা খেতে নিষেধ আছে ওর ওপর। আমি ছোট উদাহরন দিলাম। ভয় ছিল কিন্তু বইকে সঙ্গী করাতে পেরেছিলাম আর অনলাইনে বিজ্ঞান ও সামাজিক বিষয়ে আগ্রহ বাড়াতে একটু নজরদারি করেছি। সবার পক্ষে আমার মতো সম্ভব হবেনা কিন্তু চেষ্টার ত্রুটি করবেন না।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: পার্টি গোয়ারসদের আমি চিনি যারা বাবা মায়ের যত্নহীনতায় বা মায়ের উস্কে দেয়া উচ্ছৃঙ্খল উপকরনে আস্কারা পেয়ে গভীর রাতে বাইরে থাকে , নেশা করে ।
এরা কি আসলেই বাবা-মা ? কোন বাংলাদেশী বাবা মা কি তার সন্তানকে অনৈতিক কাজে উৎসাহিত করতে পারে ?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষে আপনার মূল্যবান মতবাদ দিয়ে প্রয়োজন মনে করলে শেয়ার করতে পারেন পোস্টটি।