![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/mohammed.tasnim.39
ইসলাম নিয়ে কোন পোস্ট দিলে অনেক মুসলিম ভাই শিবির মনে করেন। আরে ভাই ইসলাম কি শিবিরের বাপের সম্পত্তি বলুন? দয়া করে শিবির এবং ইসলাম ২ টাকে মিশিয়ে ফেলবেন না। ইসলাম এক পরিপূর্ণ জীবন বিধান। এ ধর্মের মূল স্তম্ব ঈমান। যদি কেউ বিশ্বাস করেন আল্লাহ এক, আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং মুহাম্মদ সঃ আল্লাহর প্রেরিত রসুল তাহলে সে মুসলমান।
ধর্মের কথা বললেই কেউ শিবির হয়ে যায়না আবার কেউ শিবির না করলে নাস্তিক হয়ে যায়না। আমি শিবির করিনা। শিবির দেখতেই পারিনা। কিন্তু আমি ঈমান এনেছি। ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি। তাহলে কি আমি নাস্তিক? এদেশের ৮৫ % মুসলমান। সবাই কি শিবির? এমন অনেক লীগ আছেন যারা খুব ধার্মিক। ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। হজ্ব করেছেন।কোরান পড়েন। ছেলে মেয়েদের কোরান শিক্ষা দেন। তারা কি করে নাস্তিক হয়?
যারা আল্লাহতে বিশ্বাস করেন তারাই শুধু এই পোস্টটি পড়ুন। ইনশাআল্লাহ দোয়া কবুল হবে। হাদীসে আছে আমরা যখন আল্লাহর কাছে কিছু চাই তখন আমাদেরকে ৩ টি জবাব দেনঃ
কোন গুনাহের কাজ অথবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার দোয়া ছাড়া কোন মুসলমান আল্লাহর কাছে যে কোন দোয়া করুকনা কেন,আল্লাহ পাক তাকে ৩ টি জিনিসের যেকোনো একটি অবশ্যই দান করবেন। মানে দোয়ার জবাবে আল্লাহ ৩ টি উত্তর দেনঃ
১) হয় যেটা চেয়েছে সেটাই দান করবেন।
২) অথবা উহা তার পরকালের জন্য জমা রাখবেন ।
৩) অথবা উহার অনুরূপ কোন অমঙ্গলকে তার থেকে দূরে রাখবেন।
খেয়াল করবেন আল্লাহ কিন্তু না বলেন না।
মানব কল্যাণের জন্য জন্য আল্লাহ যুগে বহু নবী রসুল প্রেরণ করেছেন। সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ সঃ এর জীবন আদর্শ মেনে চললে ও তাঁর উপর নাজিল কৃত মহান আল কোরানে দেওয়া দিক নির্দেশনা গুলো মেনে চললে আখিরাত তো অবশ্যই দুনিয়াতেও নিশ্চিত ভাবে সফল হওয়া যায়। তবে ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার জীবনের চেয়ে পরকালকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
দুনিয়ার সমস্যা গুলোর সমাধান, দোয়া কবুল হওয়ার জন্য ও আখিরাতে উত্তম ফল লাভের জন্য আল্লাহর জিকির ও তার রসুল সঃ এর উপর দরুদ ও সালাম জানানো খুব ফলপ্রসূ। নিচের আমলটি করে আমার জীবনের বহু সমস্যা সমাধান হয়েছে এবং আল্লাহ দোয়া কবুল করেছেন। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আপনি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে তার শক্তি সামর্থ্য সম্পর্কে পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন করে নিচের আমলটি করলে দোয়া কবুল হবে। পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
রাতের শেষ তৃতীয়াংশে ওযু করে পবিত্র হয়ে দুই রাকাত সালাতুত তওবার নামাজ পড়ে ও তাহাজ্জুদের নামাজ পড়েঃ
১০০ বার সুবাহানাল্লা ( আল্লাহ পবিত্র)
১০০ বার আলহামদুলিল্লাহ ( সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য)
১০০ বার আল্লাহু আকবার ( আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ)
১০০ বার ইয়া ওয়াহহাব ( আল্লাহ সবকিছু দানকারী)
১০০ বার আসতাগফিরুল্লাহ ( আমি আমার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি)
১০০ বার দোয়া ইউনুছ তথা লা ইলাহি ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুন-তু মিনাজ জোয়ালেমিন ( আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই, আল্লাহ পবিত্র মহান , আমি তো সীমা লঙ্ঘনকারী )
১০০ বার আল্লাহর মহান রসুল সঃ এর উপর ১০০ বার দরুদ পড়ে দোয়া করলে ইনশাআল্লাহ দোয়া কবুল হবে। আল্লাহ আপনার সমস্যা সমাধান করে দিবেন।
এই আমল গুলো নিয়মিত করল, নিয়মিত নামাজ পড়লে ও প্রতিদিন অন্তত কোরান থেকে ৫ টি আয়াত অর্থ সহ তেলোয়াত করলে আল্লাহ আপনার ঈমান বাড়িয়ে দিবেন। ঈমানকে বাড়াতে বাড়াতে আল্লাহ এমন পর্যায়ে আপনাকে নিয়ে যাবেন যে, দুনিয়ার কাউকে আপনি পরওয়া করবেননা সবকিছুতেই একমাত্র আল্লাহর উপরেই ভরসা করবেন।
জেনে রাখুন কিছু গুরুত্ব পূর্ণ জিনিস। কোন সময় কি বলতে হবে এবং সেগুলোর বাংলা অনুবাদ। এই গুলো ব্লগার বাল্যবন্ধুর এই পোস্টে এবং ফেসবুকের অনেক পেজে শেয়ার হয়েছে।
আল হামদুলিল্লাহ: আল হামদুলিল্লাহ শব্দের অর্থ, সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। যে কোন সুখবর বা ভালো অবস্থা সম্পর্কিত সংবাদের বিপরীতে সাধারণত এটি বলা হয়ে থাকে। যেমন ভাই আপনি কেমন আছেন? জবাবে বলা উচিত, আল হামদুলিল্লাহ, ভালো আছি।
ইনশাআল্লাহ: ইনশাআল্লাহ শব্দের অর্থ, মহান আল্লাহ যদি চান তাহলে। ভবিষ্যতের হবে, করবো বা ঘটবে এমন কোন বিষয়ে ইনশাআল্লাহ বলা সুন্নত। যেমন ইনশাআল্লাহ আমি আগামী কাল আপনার কাজটি করে দিবো। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ মুমিনদেরকে এর নির্দেশ দিয়েছেন।
মাশা আল্লাহ: মাশা আল্লাহ শব্দের অর্থ, আল্লাহ যেমন চেয়েছেন। এটি আল হামদুলিল্লাহ শব্দের মতোই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অর্থাৎ যে কোনও সুন্দর এবং ভালো ব্যাপারে এটি বলা হয়। যেমন, মাশা আল্লাহ তুমি তো অনেক বড় হয়ে গেছো।
সুবহানাল্লাহ: সুবহানাল্লাহ শব্দের অর্থ আল্লাহ পবিত্র ও সুমহান। আশ্চর্য জনক ভালো কোন কাজ হতে দেখলে সাধারণত এটি বলা হয়ে থাকে। যেমন সুবহানাল্লাহ! আগুনে পুরো ঘর পুরে গেলেও কুরআন শরীফ অক্ষত আছে।
নাউযুবিল্লাহ: নাউযুবিল্লাহ শব্দের অর্থ, আমরা মহান আল্লাহর কাছে এ থেকে আশ্রয় চাই। যে কোনও মন্দ ও গুনাহের কাজ দেখলে তার থেকে নিজেকে আত্ম-রক্ষার্থে এটি বলা হয়ে থাকে।
আসতাগফিরুল্লাহ: আসতাগফিরুল্লাহ শব্দের অর্থ আমি মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। অনাকাঙ্ক্ষিত কোন অন্যায় বা গুনাহ হয়ে গেলে আমরা এটি বলবো।
ইন্নালিল্লাহ বা ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রা-জিউন: অর্থ, নিশ্চয়ই আমরা মহান আল্লাহর জন্য এবং আমরা তার দিকেই ফিরে যাবো। যে কোনও দু:সংবাদ বা বিপদের সময় আমরা এটি বলবো।
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ: অর্থ; মহান আল্লাহর সাহায্য ও সহায়তা ছাড়া আর কোন আশ্রয় ও সাহায্য নেই। শয়তানের কোন ওয়াসওয়াসা বা দুরভিসন্ধিমূলক কোন প্রতারণা থেকে বাঁচার জন্য এটি পড়া উচিত।
কারো সাথে দেখা হলে- হাই, হ্যালো না বলে বলুন- আস সালামু আলাইকুম (আপনার উপর মহান আল্লাহর শান্তি বর্ষিত হোক)
কেউ আপনার কোন উপকার করলে- তাকে থ্যাংক ইউ না বলে বলুন- জাযাকাল্লাহ খায়রান (মহান আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম প্রতিদান দান করুন
কারো কাছ থেকে বিদায় নেয়ার সময়- টা টা না বলে বলুন- আল্লাহ হাফেজ (মহান আল্লাহ সর্বোত্তম হিফাজতকারী) অথবা ফি আমানিল্লাহ।
পোস্টটি আপনি নিজে পড়ুন আপনার পরিচিত সবাইকে পড়ান। আল্লাহর কাছে দোয়া করছি আল্লাহ তোমার কোন বান্দা যদি তোমার শক্তিতে বিশ্বাস করে এই আমলটি করে তুমি তার দোয়া কবুল করে নিও। পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই ফেসবুকে শেয়ার করবেন। যদি একজন মানুষও এই আমলটি করে কল্যাণের ও আলোর পথে আসে তাহলে মন্দ কি?
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১০
সুমন কর বলেছেন: এই ধরনের একটি পোস্ট বাল্যবন্ধু ০৬.০৭.২০১১ তারিখে দিয়েছিল। যার কিছু অংশ আপনি পুরোটা কপি-পেস্ট করেছেন। কিন্তু পোস্টের কোথাও উনার কথা উল্লেখ করেননি।
View this link
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০০
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই ভুলটি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য। ধর্ম প্রচার সংক্রান্ত লেখা কপি করা যায়। কারণ পোস্ট গুলো মানব কল্যাণে ও আল্লাহর পথে মানুষকে ডেকে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য লেখা হয়।
দুঃখিত আমি ব্লগার বাল্য বন্ধুর রেফারেন্স লিঙ্কটি যুক্ত করেছিলাম। কিন্তু সর্বশেষ এডিটে লিঙ্কটি নেট জনিত সমস্যার কারণে যুক্ত হয়নি। আমি ব্লগার বাল্য বন্ধুর ব্লগে অনেকবার গিয়েছি। উনার ভিজিটর লিস্টে আমি এখনো আছি। এবং ঐ পোস্ট থেকেই আমি পোস্টের কিছু অংশ যুক্ত করেছি। কিন্তু ভুল ক্রমে এডিটে হয়নি। এমন কি পোস্ট টি অনেক আগে থেকেই আমার প্রিয়তে রাখা ছিলো।
এখন সংশোধন করে দিয়েছি।
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৫
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: সুমন কর বলেছেন: এই ধরনের একটি পোস্ট বাল্যবন্ধু ০৬.০৭.২০১১ তারিখে দিয়েছিল। যার কিছু অংশ আপনি পুরোটা কপি-পেস্ট করেছেন। কিন্তু পোস্টের কোথাও উনার কথা উল্লেখ করেননি।
অতিরিক্ত আল্লাহ আল্লাহ বলা জানোয়ারগুলিই এধরনের চুরি-চামারী বেশী করে। আর এসব কারণেই মুসলিম দেশগুলিতে নৈতিকতার মান অমুসলিম দেশগুলি থেকে অনেক কম।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধর্ম প্রচার সংক্রান্ত লেখা কপি করা যায়। কারণ পোস্ট গুলো মানব কল্যাণে ও আল্লাহর পথে মানুষকে ডেকে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য লেখা হয়।
দুঃখিত আমি ব্লগার বাল্য বন্ধুর রেফারেন্স লিঙ্কটি যুক্ত করেছিলাম। কিন্তু সর্বশেষ এডিটে লিঙ্কটি নেট জনিত সমস্যার কারণে যুক্ত হয়নি। আমি ব্লগার বাল্য বন্ধুর ব্লগে অনেকবার গিয়েছি। উনার ভিজিটর লিস্টে আমি এখনো আছি। এবং ঐ পোস্ট থেকেই আমি পোস্টের কিছু অংশ যুক্ত করেছি। কিন্তু ভুল ক্রমে এডিট হয়নি। এমন কি পোস্ট টি অনেক আগে থেকেই আমার প্রিয়তে রাখা ছিলো।
এখন সংশোধন করে দিয়েছি।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন এবং মানুষের সাথে ভদ্র ভাষায় কথা বলার তৌফিক দান করুন ও কোন কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে ধারণা করার মত পাপ থেকে বিরত রাখুন ।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৭
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: নীচের লেখাটুকু আপনার:
"
১) ঠিক আছে আমি তোমার দোয়া কবুল করলাম
২) ঠিক আছে তোমার দোয়া কবুল করলাম তবে এখন নয় আরও পরে এবং দোয়া কবুল হওয়া তখনই তোমার জন্য মঙ্গলজনক হবে।
৩) তুমি আমার কাছে যা চাচ্ছ আমি তোমার জন্য তার চেয়েও উত্তম কিছু রেখেছি।
"
-আল্লাহের সাথে আপনার ভালো যোগাযোগ আছে দেখছি!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন: এই তথ্যা হাদীস শরীফেই আছে। আমার নেট খুব সমস্যা দিচ্ছে তাই রেফারেন্সটা খুঁজে বের করতে পারছিনা। ইনশাআল্লাহ কাল পোস্ট এডিট করে রেফারেন্স যুক্ত করে দিব।
ভালো থাকুন।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩২
উপপাদ্য বলেছেন: আপনার পোস্ট টি খুব পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে। সত্যিকারের আমলই সত্যিকারের মানুষ বানাতে পারে।
শুধু শুরুর দিকে যে শিবির টিবির নিয়ে কথা বলেছেন ওগুলার কোন দরকার ছিলোনা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ইসলাম নিয়ে কোন কিছু লিখলেই তথাকথিত প্রগতিশীলরা শিবির বানিয়ে দেয় কিনা তাই ব্যাপারটা ক্লিয়ার করে দিলাম আরকি।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৫
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: উপপাদ্য বলেছেন: আপনার পোস্ট টি খুব পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে। সত্যিকারের আমলই সত্যিকারের মানুষ বানাতে পারে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: সত্যিকারের আমলই সত্যিকারের মানুষ বানাতে পারে। সহমত ।
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৪
উজবুক ইশতি বলেছেন: ধন্যবাদ । জাযাকাল্লাহু।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ উজবুক ইশতি ভাই।
৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল লাগল
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১৮
মোঃ তারিফ হাসান বলেছেন: ঠিক আছে তোমার দোয়া কবুল করলাম তবে এখন নয় আরও পরে এবং দোয়া কবুল হওয়া তখনই তোমার জন্য মঙ্গলজনক হবে।
আলহামদুল্লিাহ!!!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ
১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১৬
স্টকহোম বলেছেন: জাযাকাল্লাহ খায়ের।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত করুন ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনাকেও দান করুন।
১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৩১
খেয়া ঘাট বলেছেন: একজন ঘূণপোকা বলেছেন: উপপাদ্য বলেছেন: আপনার পোস্ট টি খুব পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে। সত্যিকারের আমলই সত্যিকারের মানুষ বানাতে পারে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। সত্যিকারের আমলই সত্যিকারের মানুষ বানাতে পারে।
১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: +++
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট
১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: খেয়া ঘাট বলেছেন: একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
উপপাদ্য বলেছেন: আপনার পোস্ট টি খুব পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে। সত্যিকারের আমলই সত্যিকারের মানুষ বানাতে পারে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়
১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
মেহেরুন বলেছেন: ভালো ও দরকারি পোস্ট। প্রিয় তে নিলাম আপু।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনি ভুল করছেন আপু । আমি আপু নই । ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০
নবীউল করিম বলেছেন: রাতের শেষ তৃতীয়াংশে ওযু করে পবিত্র হয়ে দুই রাকাত সালাতুত তওবার নামাজ পড়ে ও তাহাজ্জুদের নামাজ পড়েঃ
১০০ বার সুবাহানাল্লা ( আল্লাহ পবিত্র)
১০০ বার আলহামদুলিল্লাহ ( সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য)
১০০ বার আল্লাহু আকবার ( আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ)
১০০ বার ইয়া ওয়াহহাব ( আল্লাহ সবকিছু দানকারী)
১০০ বার আসতাগফিরুল্লাহ ( আমি আমার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি)
১০০ বার দোয়া ইউনুছ তথা লা ইলাহি ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুন-তু মিনাজ জোয়ালেমিন ( আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই, আল্লাহ পবিত্র মহান , আমি তো সীমা লঙ্ঘনকারী )
১০০ বার আল্লাহর মহান রসুল সঃ এর উপর ১০০ বার দরুদ পড়ে দোয়া করলে ইনশাআল্লাহ দোয়া কবুল হবে। আল্লাহ আপনার সমস্যা সমাধান করে দিবেন।
উপরের ফর্মুলাটা কোরআনের বা কোন হাদিসের বইয়ের থেকে উল্লেখ করেছেন জানাবেন কি?
আপনি কথাও বলেন নাই যে দোয়া কবুল হবার জন্য রিজিক হালাল হওয়াটা এক মাত্র শর্ত! (হালাল রোজগারের খাবার,কাপড়, পানি, জায়নামাজ থেকে নিয়ে যাবতীয় সব কিছুই হালাল হতে হবে। কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে এই শর্ত প্রযোজ্য না।)
“এই আমল গুলো নিয়মিত করল, নিয়মিত নামাজ পড়লে ও প্রতিদিন অন্তত কোরান থেকে ৫ টি আয়াত অর্থ সহ তেলোয়াত করলে আল্লাহ আপনার ঈমান বাড়িয়ে দিবেন।“...........................
উপরের কাজগুলো একজন নিয়মিত করলো, সেই সাথে সুদ, ঘুষ, প্রতারনা, মিথ্যা, অন্যায় ভাবে ভোগ দখল, ঠকান, বান্দার হক আদায় না করা, প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়া, আমানতের খেয়ানত, মুনাফিকি ইত্যাদিও সমান তালে চলছে, তারও ঈমান কি আল্লাহ্ রাব্বুল ইজ্জৎ আপনার বলা মতো বাড়িয়ে দিবেন?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: প্রথম কথা হলও আল্লাহর কাছে ২৪ ঘণ্টাই দোয়া করা যায়। কারণ আল্লাহ সর্বশ্রোতা । তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করেনা নিদ্রাও না। ( সুরা হাশর)।
দোয়া কবুল হওয়া সংক্রান্ত একটি কিতাব থেকে দোয়া কবুল হওয়ার আমল সম্পর্কে আমি পড়েছি। সেখান থেকে কিছু হাদিসের বর্ণনা এখানে দেওয়া হলোঃ
দোয়া কবুল হওয়ার জন্য যেসব আদব আছে,সেগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণ দুটি আদব হলও-দোয়ার শুরুতে প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা করা এরপর দরুদ শরীফ পড়া এরপর দোয়া করা এবং শেষে আমীন বলা।দোয়ার মাঝে ও শেষেও দরুদ পড়লে বেশী ভাল।
কিছু সময় আছে যে সময় গুলোতে দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর। তারমধ্যে একটি সময় হলও রাতের শেষ তৃতীয়াংশ। কারণ এ সময় আল্লাহ সপ্ত-কাশের নিচের টিতে চলে আসেন এবং বান্দার প্রতি আহবান জানাতে থাকেন " তোমরা কেউ কি আছ যে আমার কাছে কিছু চাইবে আর আমি তাকে তা দিবো" দোয়া কবুল হওয়ার আরও একটি সময় হলও আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়টুকুতে। নির্যাতিত মানুষের দোয়া আল্লাহ কবুল করেন।
যদি জানা না থাকে তবে জেনে নিবেন।
কিছু হাদিসের ভাবানুবাদ দেয়া হলোঃ (১)যে বিপদ নাযিল হয়েছে এবং যে বিপদ এখনও নাযিল হয়নি অর্থাৎ আসেনি উভয়ক্ষেত্রেই দোয়া ফলদায়ক। সুতরাং আল্লাহর বান্দাগণ!তোমরা বেশী বেশী আল্লাহর কাছে দোয়া করো।(২)তোমরা আল্লাহর নিকট তাঁর দয়া ও অনুগ্রহ চাও । কেননা,আল্লাহর কাছে চাইলে আল্লাহ খুশী হন।আর বিপদ থেকে মুক্তির অপেক্ষা করা অন্যতম শ্রেষ্ঠ এবাদত। (৩)যে আল্লাহর কাছে চায় না, আল্লাহ তার উপর রাগ করেন ।(৪)যার জন্য দোয়ার দরজা খোলা হয়েছে,তাঁর জন্য রহমতের দরজাসমূহ খোলা হয়েছে এবং অন্য যেকোনো কিছু চাওয়া থেকে আল্লাহর নিকট আফিয়াত চাওয়া তাঁর কাছে বেশী প্রিয় ।(আফিয়াত হলোঃ দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও নিরাপত্তা )। (৫) তোমাদের রব লজ্জাশীল ও বড় দানশীল; বান্দা আল্লাহর কাছে দুই হাত উঠালে উহা খালি ফিরিয়ে দিতে আল্লাহ লজ্জাবোধ করেন। (৬) দোয়া ছাড়া অন্য কিছু তকদীরকে ফিরাতে পারেনা এবং নেক আমল ছাড়া অন্য কিছু আয়ু বাড়াতে পারেনা। আর নিশ্চয়ই মানুষ নিজের পাপাচারের কারনে রিজিক থেকে বঞ্চিত হয়।(এই হাদিসে তকদীর বলে শর্তযুক্ত তকদীর বুঝানো হয়েছে ,চূড়ান্ত ও অকাট্য তকদীর বুঝানো হয়নি। আল্লাহই সর্বাধিক অবগত।) (৭)কোন গুনাহের কাজ অথবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার দোয়া ছাড়া কোন মুসলমান আল্লাহর কাছে যে কোন দোয়া করুকনা কেন,আল্লাহ পাক তাকে তিনটি জিনিসের যেকোনো একটি অবশ্যই দান করবেন। হয় যেটা চেয়েছে সেটাই দান করবেন অথবা উহা তার পরকালের জন্য জমা রাখবেন অথবা উহার অনুরূপ কোন অমঙ্গলকে তার থেকে দূরে রাখবেন।সাহাবীগণ বললেন,তবে তো আমরা অনেক দোয়া করব। হুজুর(সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)বললেন, আল্লাহ আরও অধিক দানকারী। (৮) দোয়া হলও এবাদতের মগজ।(৯)আমি কি তোমাদেরকে এমন জিনিসের কথা বলব না যা তোমাদেরকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করবে এবং তোমাদের জন্য অধিক রিজিক নিয়ে আসবে? (তা হলও) তোমরা দিন-রাত আল্লাহর কাছে দোয়া করতে থাকো। কেননা দোয়াই হলও মুমিনের অস্ত্র স্বরূপ।(১০) সতর্কতা অবলম্বন করা তকদীরের লিখন খণ্ডাতে পারে না কিন্তু দোয়া আগত ও অনাগত উভয় প্রকার বিপদেই উপকারী। (অনেক সময় এমন হয় যে) বিপদ আসতে থাকে আর পথিমধ্যে দোয়ার সাথে সাক্ষাত হয় , অতঃপর কেয়ামত পর্যন্ত উভয়ের মধ্যে লড়াই চলতে থাকে। (১১) দোয়া করতে তোমরা কেউ অক্ষম হয়ো না। কেননা দোয়া চালিয়ে যাওয়া অবস্থায় কেউ কখনো ধ্বংস হয় না। (১২) হাদিসে কুদসীতে আল্লাহ বলেন, হে আদম সন্তান! তুমি আমাকে যতক্ষণ ডাকবে এবং আমার নিকট আশা পোষণ করবে, তোমার গুনাহ যাই থাকুক না কেন, আমি তোমাকে ক্ষমা করে দিব। আর তাতে আমি কোন পরওয়া করব না।(১৩) যে ব্যক্তি কোন প্রকার অভাবের শিকার হয়ে তা মানুষের কাছে বলল, তার অভাব কখনো মোচন করা হবে না। আর যে অভাবের শিকার হয়ে তা আল্লাহর কাছে পেশ করল, আল্লাহ তাকে সত্বর অথবা বিলম্বে রিজিক দিয়ে সাহায্য করবেন। (হাদিসগুলো মূলত: আত তারগীব ওয়াত তারহীব ও মেশকাত শরীফ থেকে নেয়া হয়েছে।
১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
অন্তরন্তর বলেছেন:
খুব সুন্দর পোস্ট।
শুভ কামনা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০১
দুঃখিত বলেছেন: হায়রে পাবলিক !!!!! হায়রে দুনিয়া !!! ক্যাচাল করতে করতে ধর্মভিত্তিক পোস্ট নিয়াও ক্যাচাল !!! আল্লাহ্ মাফ করো !!!
ধন্যবাদ গুছিয়ে উপায় সমূহ উপস্থাপনের জন্য । ভালো থাকবেন । পোস্ট ভালো হয়েছে ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ দুঃখিত।
ক্যাচাল লাগাতে চেয়েছিলো। কিন্তু আমি মাথা ঠাণ্ডা রাখায় পারেনি। অনেকদিন থেকেই সামুতে আছি। ক্যচাল বাজ পাবলিক ও মাল্টি চিনতে সমস্যা হয়না। ক্যাচালবাজ পাবলিক কে হ্যান্ডল করার কিছু অভিজ্ঞতা তো আছে।
এদের কি করে বুঝাই ব্লগে একসময় যারা মারামারি কাটাকাটি গালাগালি করতো তারা এখন নিজেদের ভুল বুঝতে ভালো হয়ে গেছে। তারা এখন একেবারে সুশীল। কারণ ক্যাচাল একজন ব্লগারকে খারাপ কিছু ছাড়া ভালো কিছু কখনোই দিতে পারেনি।
আরও কিছুদিন যাক । ভুল বুঝতে পেরে ভালো হয়ে যাবে আশা রাখি।
১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
নবীউল করিম বলেছেন: আপনি কি আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন বোন? দোয়ার গুরুত্ব নিয়ে কি আমি কনও প্রশ্ন রেখেছিলাম? বা দোয়া করা না করা নিয়ে?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: হাউকাউ
১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: প্রথম ভালোলাগা আমিও রেখে গেলাম , ফালগুণের প্রথম দিনটাতেই ...
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুনতাসির নাফিস ( দ্যা অ্যানোনিমাস) ।ভালো থাকুন।
২০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৬
বেলা শেষে বলেছেন: Assalamualikum, to much thanks for knowledgeable post, most beautifuls are "Commentings", all together are very sensibility - & writer ownself also perfect answering, good luck- respect all of you.!!!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
২১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৬
বেলা শেষে বলেছেন: "ক্যাচাল লাগাতে চেয়েছিলো। কিন্তু আমি মাথা ঠাণ্ডা রাখায় পারেনি। অনেকদিন থেকেই সামুতে আছি। ক্যচাল বাজ পাবলিক ও মাল্টি চিনতে সমস্যা হয়না। ক্যাচালবাজ পাবলিক কে হ্যান্ডল করার কিছু অভিজ্ঞতা তো আছে।"
...super good....
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন:
২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
নীল-দর্পণ বলেছেন: দোয়ার জবাবে আল্লাহ ৩ টি উত্তর দেনঃ
১) হয় যেটা চেয়েছে সেটাই দান করবেন।
২) অথবা উহা তার পরকালের জন্য জমা রাখবেন ।
৩) অথবা উহার অনুরূপ কোন অমঙ্গলকে তার থেকে দূরে রাখবেন।
আমরা মাঝে মাঝে ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলি.....আল্সুলাহ আমাদের ধৈর্য্য ধরার তৌফিক দিন।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমরা ধৈর্য হারিয়ে ফেলি কারণ আমরা জানিনা আল্লাহ তার বান্দাদের খালি হাতে ফিরিয়ে দিতে বড়ই লজ্জা পান। আমরা বুঝিনা আমরা আল্লাহকে যেভাবে বিশ্বাস করি আল্লাহ ঠিক সেভাবেই আমাদের সাথে আচরণ করেন।
.আল্লাহ আমাদের ধৈর্য ধরার তৌফিক দিন। আমিন ।
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১০
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
আল্লাহ আমাকে রহমত করুক। আমার স্বপ্ন ও জীবনের লক্ষ্য পূরণ করুক।
পোস্টটি আমার প্রয়োজন ছিলো। থ্যাঙ্কস।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: তৎক্ষণাৎ দোয়া কবুল হওয়ার আরও একটি আমল হলোঃ নেক আমলের বিনিময়ে আল্লাহর কাছে কিছু চাওয়া। মনে করুন আপনি গান শুনেন। কিন্তু আল্লাহ গান শোনা নিষিদ্ধ করেছেন। এখন আপনি আল্লাহর নিষেধকে সম্মান করে আল্লাহকে ভয় করে ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সারাজীবনের জন্য গান শোনা পরিত্যাগ করলেন।
এরপর যখন আপনার জীবনে কোন কিছুর অভাব অনুভব করলেন বা বিপদে পড়লেন তখন আপনি যখন আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন তখন আল্লাহকে বলুন " আল্লাহ আমি তোমাকে ভয় করে , তোমাকে বিশ্বাস করে ও তোমার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য গান শোনা বাদ দিয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে করা স্বত্বেও তোমাকে ভয় করে কখনো শুনিনি। হে আল্লাহ এটির বিনিময় হিসাবে হলেও তুমি আমার সমস্যা সমাধান করো অথবা এটা ঐটা দান করো। তবে দোয়া কবুল হবে।নেক আমলের বিনিময়ে আল্লাহর কাছে কিছু চাইলে আল্লাহ দোয়া কবুল করেন।
অথবা আল্লাহকে ভয় করে জীবনে যে কোন ভালো কাজ করেছেন , অথবা কোন মানবিক কাজ করেছেন , কোন মানুষকে বিপদ থেকে বাঁচানোর জন্য বা কোন মানুষের সম্মান বাঁচানোর জন্য কোন কিছু করেছেন তার বিনিময়েও আল্লাহর কাছে চাইতে পারেন।
মনে রাখতে হবে আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা ও কোন পাপ কাজ করার বা পাপ উদ্দেশ্য সফল হওয়ার দোয়া আল্লাহ কবুল করেননা।
আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল । আপনার সমস্যার সমাধান করে দিক।
যদি আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করে তবে অবশ্যই অন্য মানুষের কাছে এই আমলটি প্রচার করবেন।
তার কথার চেয়ে আর কার কথা উত্তম হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর পথে ডাকে ?
২৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
চমৎকার প্রতিউত্তর। হ্যাঁ এমন কিছু কাজ আছে যা আমি সুযোগ পেয়েও আল্লাহর ভয়ে করিনি। কাজে লাগবে এখন সেটা। ধন্যবাদ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আল্লাহর কোন সৃষ্টি তার রহমত থেকে বঞ্চিত না হোক। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক। আমীন ।
২৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৫
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন: আমিজমিদার এখানে ১০৯ জনে আমার নামই আসেনি। কি আসে যায়! কিচ্ছু না। এটা কোন ব্যাপার ই না।
আর ফেবুর এই ফানি পোস্ট ব্লগেও পোস্ট করা হবে জানলে ওখানে কোন কমেন্টই করতাম না।
View this link এড করলে খুশী হব।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ঐটি একটি ফানি পোস্ট। ব্যাপার না আমি জমিদার ভাই কিন্তু তার পছন্দের কোন ব্লগারের লিস্ট করেন নি । শুধু ব্লগাররা কমেন্টে অন্য যেসব ব্লগারের নাম সাজেস্ট করেছেন সে কমেন্ট গুলো কপি করে পেস্ট করেছেন।
২০১৩ সালে যারা ভালো ব্লগিং করেছেন তাদের একটা লিস্ট করা প্রয়োজন। লিস্ট কোন ব্লগার করলে ক্যাচাল লাগবে। তাই ব্লগ কর্তৃপক্ষ করলে ভালো হয়।
২৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে ভালো লাগল।
ধন্যবাদ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী । ভালো থাকুন ।
২৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩
সুমন জেবা বলেছেন:
"আমরা ধৈর্য হারিয়ে ফেলি কারণ আমরা জানিনা আল্লাহ তার বান্দাদের খালি হাতে ফিরিয়ে দিতে বড়ই লজ্জা পান। আমরা বুঝিনা আমরা আল্লাহকে যেভাবে বিশ্বাস করি আল্লাহ ঠিক সেভাবেই আমাদের সাথে আচরণ করেন"।
আপনার পোস্ট টি খুব পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সব সমস্যার সমাধান করে সবসময় ভালো থাকার তৌফিক দান করুন। নিশ্চয় আল্লাহ ছাড়া কোন সাহায্য-কর্তা নেই।
২৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬
ইণ কোযেসট অব ট্রুথ বলেছেন: Thanks.
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
নিশাত তাসনিম বলেছেন: স্বাগতম ।
২৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৫
বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো প্রিয়তে
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ বোকা মানুষ ।
৩০| ২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৩
হাটু ভাঙ্গা দ বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে ওনেক ভালো লাগল।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ হাটু ভাঙ্গা দ । আপনাকে ব্লগে স্বাগতম । আল্লাহ আমাদেরকে তার কাছে আরো বেশি বেশি দোয়া করার সুযোগ দিন আমীন ।
৩১| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২৯
গাধা গরু বলেছেন: ভাই এটা তো রিভার্স গেম হল। দোয়া পূরণ হলে বলেন আল্লাহ পূরণ করাইছে আর পূরণ না হলে বলেন মরার পরে হবে বা অমঙ্গল চলে গেল।
আসলে এগুলো কিছুই নয়, মানুষ নিজেই নিজের ভাগ্যনিয়ন্তা। দোয়া কেবল মানসিক শক্তি এনে দেয় আর কিছুই নয়
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নিশাত তাসনিম বলেছেন: গাধা গরু আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনি না জেনে মন্তব্য করেছেন ভাই । আপনাকে আমি অনুরোধ করবো পবিত্র কোরান জীবনে একবার হলেও বাংলা অনুবাদ সহ পড়ার। পবিত্র কোরানের অনেক জায়গায় দোয়া করার কথা উল্লেখ রয়েছে। বশেষ করে সুরা বাকারার সেষের দিকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দোয়া রয়েছে যেগুলো আল্লাহ আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন।
সুরা মুমিনের ৬০ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেনঃ "তোমাদের প্রতিপালক বলেন, তোমরা আমাকে ডাক, আমি তোমাদের ডাকে সারা দিব। যারা অহংকারে আমার উপাসনা বিমুখ, ওরা লাঞ্চিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।"
হে মুমিনগণ ! তোমরা আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর। (আহযাব-৪১)
হে মুমিনগণ ! তোমরা আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর। (আহযাব-৪১)
অতএব, আপনি সবর করুন। নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য। আপনি আপনার গোনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থণা করুন এবং সকাল-সন্ধ্যায় আপনার পালনকর্তার প্রশংসাসহ পবিত্রতা বর্ণনা করুন। (মুমিন-৫৫)
হজরত জাবির ইবনে সামুরাহ (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
নবি (সা.) ফজরের সালাত আদায়ের পর সূর্য উঠা পর্যন্ত নিজের সালাতের জায়গায় বসে থাকতেন (এবং তাসবিহ- জিকিরে রত থাকতেন)। (মুসলিম)
নবী করীম (স বলেছেন: "দোয়া ব্যতীত কোন জিনিসই তাকদীরের ফায়সালাকে রদ করিতে পারে না, এবং নেক আমল ব্যতীত কোন কিছুই বয়স বৃদ্ধি করিতে পারে না" (হাকেম)
পবিত্র কুরাআন শরীফে আল্লাহ পাক এরশাদ করেছেন, ‘‘তোমরা আমার নিকট দোয়া কর, আমি তোমাদের দোয়া কবুল করব’’। হাদীস শরীফে আছে, “দোয়া হচ্ছে ইবাদাতের মগজ বা সার বস্তু।”
ইসলামে ও আল্লাহর কাছে দোয়ার গুরুত্ব অপরিসীম।
হযরত আবু ইমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘‘রাসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদেরকে এত অধিক সংখ্যক দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন, যেগুলি স্মরণ রাখা আমাদের পক্ষে খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। তাই আমরা আরজ করলাম, ‘‘হে রাসুলুল্লাহ্! আপনি আমাদিগকে অনেক দু’আ শিক্ষা দিয়েছেন, কিন্তু আমরা এর সবগুলি স্মৃতিপটে সংরক্ষণ করতে পারি নাই’’। তখন রাসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, ‘‘আচ্ছা আমি তোমাদিগকে এমন একটা দু’আ শিখিয়ে দিচ্ছি, যার মধ্যে ঐ সকল দু’আ অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। তোমরা এই দু’আখানি পাঠ করিও।’’ “আল্লাহুম্মা ইন্না আসআলুকা মিন খাইরি মা সা’লাকা মিনহু নাবিয়্যুকা মুহাম্মাদুন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা, ওয়া নায়ুযু বিকা মিন শাররি মাসতায়াজা মিনহু নাবিয়্যুকা মুহাম্মাদুন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা, ওয়া আনতাল মুসতায়ানু, ওয়া আলাইকাল বালাগু, ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহি।” বাংলা অর্থ- “হে আল্লাহ্!আমরা আপনার নিকট ঐ সকল কল্যাণের প্রার্থনা করিতেছি, যা রাসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) প্রার্থনা করেছেন। আর ঐ সকল মন্দ বিষয় হতে আশ্রয় প্রার্থনা করিতেছি, যা হতে আপনার মনোনীত রাসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। আপনারই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করিতেছি এবং সকল অভাব আপনার পক্ষ হইতেই পূর্ণ হয়। আর গুনাহসমুহ থেকে বাঁচার শক্তি এবং নিয়মানুবর্তীতার সাথে নেক কর্ম করার তাওফিক তথা সামর্থ্য একমাত্র আপনার পক্ষ হতেই প্রদত্ত হয়।”
দয়া করে সঠিক ভাবে জেনে তারপর মন্তব্য করবেন ।
৩২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:১০
ইমরান আশফাক বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে নিলাম।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরান ভাই ।
৩৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫
Aditya Khan বলেছেন: আচ্ছা আপনার নিয়মে আমি নিজের জন্য কিছু না চেয়ে যদি মৃত একজনের জন্য দোয়া করি, যে তার আযাব মাফ হোক তাকে জান্নাত নসিব করা হোক, এমন দুয়াও কি আল্লাহ কবুল করবে?
৩৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩
গোফরান চ.বি বলেছেন: একটি অসাধারণ পোস্ট। আমি জেনেছি আপনি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছোট ভাই। ইসলামী পোস্টের মধ্যে এই পোস্টটি ৩০০০০ হিট হয়েছে। র্থিবীর যেকোন বাংলাদেশী মুসলমানের এই পোস্টটি কাজে লাগবে।
পোস্ট প্রিয়তে।
৩৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
গোফরান চ.বি বলেছেন: *পৃথিবীর*
৩৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
বেঙ্গল রিপন বলেছেন: ক্যঁচালবাজ নিপাত যাক, সহী ঈমান মুক্তি পাক...
নবী মুহাম্মদ সঃ কে কপি করেছেন সাহাবীগন,
সাহবীগনকে কপি করেছে তাবেঈনগন,
তাবেঈনদের কপি করেছেন তাবে-তাবেঈনগন...
এভাবেই কপি পেষ্ট হয়ে হয়ে আজও মাথা উঁচু করে টিকে আছে মহান ইসলাম ধর্ম!
টিকে থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত... আর এভাবে কপি হওয়ার হুকুম
আল্লাহ্ সুবহানু-ওয়া-তায়লা এবং উঁনার প্রিয় রাসুল মুহাম্মদ সঃ দিয়েছেন।
-------------------------------------- কপি করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ-----------
দেরিতে মন্তব্য করার জন্য দুঃখিত!
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৬
নিশাত তাসনিম বলেছেন: সম্ভব হলে পোস্টটি শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।