নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদ তাসনিম (নিশাত)

হে নির্লজ্জ ভারত ক্রিকেট আমাদের প্রাণ। এটি হত্যা করার দুঃসাহস দেখাবেনা।

নিশাত তাসনিম

ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/mohammed.tasnim.39

নিশাত তাসনিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলে হারা শত মায়ের অশ্রু গড়া এই ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

ষড় ঋতুর দেশ আমরি বাংলাদেশ। শীতের যাবো যাবো ভাব ও ঋতুরাজ বসন্তের আগমনেহলদে রঙে রাঙ্গানো অপরূপ একটি মাস এই ফেব্রুয়ারি। বসন্ত এসে অপরূপ সাজে সাজিয়ে দিয়ে যেন ১৮ কোটি বাংলাদেশীদের মনে যেন নতুন প্রাণের সৃষ্টি করে। বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক ঐতিহাসিক মাস।



বিভিন্ন কারণে এই মাসটি আমদের ইতিহাসে আনন্দ এবং বেদনার, সুখ ও দুঃখের হাসি এবং কান্নার, এক অতুলনীয় মাস হয়ে আছে।এই মাসটিতে মিশে আছে আমার কথা বলার ও ভাব প্রকাশ করার ভাষাকে আন্তর্জাতিক মর্যাদা দেওয়ার অহংকার, আছে গণতন্ত্র হত্যাকারী স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে আমার ভাইয়ের রক্ত ঝরার করুণ স্মৃতি, এই মাসটিতেই বসন্ত এসে সাজিয়ে দেয় অপরূপ বাংলাদেশকে। এই মাসেই আমরা হারাই ৫৭ জন মেধাবী সেনা অফিসারকে। কে বা কারা পাক হানাদার বাহিনীর মত গভীর রাতে আমাদের পিলখানায় হামলা করে খালি করে ৫৭ জন মায়ের বুক, বিধবা করে ৫৭ জন বোনকে , বাবা হারা হয় অনেক সন্তান।



সামুর ব্লগারদের জন্যও এই মাসটি খুব শোকের । আজ থেকে দুই বছর আগে অর্থাৎ ১০ ই ফেব্রুয়ারি ২০১২ সালে আমরা আমাদের প্রিয় সহ ব্লগার মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদকসাগর সরওয়ার ভাইকে হারাই। গভীর রাতে সম্পূর্ণ বিনা অপরাধে সাগর ও তার স্ত্রী এটিএন বাংলার সিনিয়র রিপোর্টার মেহেরুন রুনিকে নির্মম ভাবে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। যে হত্যাকাণ্ডের বিচার এখনো হয়নি। অথচ ৭৩৭ দিন শেষ হয়ে গেলো আজ।



বেদনা বিধুর একুশে ফেব্রুয়ারি: বাংলাদেশীরা যে সব বিষয় গুলো নিয়ে অহংকার করে তার মধ্যে একটি হলও ২১ শে ফেব্রুয়ারি।১৯৫২ সালের এই দিনে শুধুমাত্র বাংলা ভাষায় কথা বলা বলার জন্য বুকের রক্ত দিয়ে জীবন দিয়েছেন বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা। রচিত হয়েছে সে বিখ্যাত গান যা শুনলে এখনো রক্তে শিহরন সৃষ্টি হয । আমার ভায়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি ? দীর্ঘ সংগ্রাম ও ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে ১৯৭১ সালে ২৬ শে মার্চ থেকে ১৬ ই ডিসেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পর জন্ম নেয় সুজলা সুফলা সোনার বাংলাদেশ। আমরা লাভ করি স্বাধীনতা। অর্জন করি বাংলা ভাষায় কথা বলার পূর্ণ অধিকার। একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবসআন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে দিনটি। ১৯৫২ সালের এই দিনে (৮ ফাল্গুন, ১৩৫৯) বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পুলিশের গুলিবর্ষণে কয়েকজন তরুণ শহীদ হন। তাই এ দিনটি শহীদ দিবস হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। কানাডার ভ্যানকুভার শহরে বসবাসরত দুই বাঙ্গালী রফিকুল ইসলাম এবং আবদুস সালাম প্রাথমিক উদ্যোক্তা হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণার আবেদন জানিয়েছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনানের কাছে ১৯৯৮ সালে। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দিবসটি জাতিসঙ্ঘের সদস্য-দেশসমূহে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হচ্ছে। ২০১০ সালের ২১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে এখন থেকে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করবে জাতিসংঘ - এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে পাস হয়েছিলো। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে উত্থাপন করে বাংলাদেশ । পরে ১১৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘের তথ্য বিষয়ক কমিটিতে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।



বঙ্গীয় সমাজে বাংলা ভাষার অবস্থান নিয়ে বাঙালির আত্ম-অম্বেষায় যে ভাষাচেতনার উন্মেষ ঘটে, তারই সূত্র ধরে বিভাগোত্তর পূর্ববঙ্গের রাজধানী ঢাকায় ১৯৪৭ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভাষা-বিক্ষোভ শুরু হয়। ১৯৪৮ সালের মার্চে এ নিয়ে সীমিত পর্যায়ে আন্দোলন হয় এবং ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি তার চরম প্রকাশ ঘটে।



ঐদিন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে র ছাত্ররা ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাজপথে বেরিয়ে এলে পুলিশ তাদের ওপর গুলি চালায়। এতে আবুল বরকত, আবদুল জব্বার, আবদুস সালামসহ কয়েকজন ছাত্রযুবা হতাহত হন। এ ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ ঢাকাবাসী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে সমবেত হয়। নানা নির্যাতন সত্ত্বেও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন ২২ ফেব্রুয়ারি পুণরায় রাজপথে নেমে আসে। তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্য অনুষ্ঠিত গায়েবি জানাজায় অংশগ্রহণ করে। ভাষাশহীদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ, যা সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি গুঁড়িয়ে দেয়। একুশে ফেব্রুয়ারির এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরও বেগবান হয়। ১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট জয়লাভ করলে ৯ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

তখন থেকে প্রতি বছর এ দিনটি জাতীয় ‘শোক দিবস’ হিসেবে উদ্‌যাপিত হয়ে আসছে। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনায় ২১ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা এক মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি এবং পরে একাধিক্রমে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, শিক্ষকবৃন্দ, ঢাকাস্থ বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন এবং সর্বস্তরের জনগণ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন।



ফেব্রুয়ারি মাসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চলে বই মেলা ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখ বাংলা ভাষার জন্য আত্মোৎসর্গের যে করুণ ঘটনা ঘটে, সেই স্মৃতিকে অম্লান রাখতেই এই মাসে আয়োজিত এই বইমেলার নামকরণ করা হয় 'অমর একুশে গ্রন্থমেলা' । বই মেলা উপলক্ষে বাংলা ব্লগ গুলোতে বিরাজ করেউৎসব মুখর পরিবেশ। সামুর ব্লগারদের মধ্যেও যুক্ত হয় এক নতুন আমেজ। বই মেলা উপলক্ষে সামুতে আসে অনেক পোস্ট। প্রেমিক তার প্রেমিকার হাত ধরে ঘুরতে যায় বই মেলায়।



আমরা বাংলাদেশীরা মাসটিকে গভীর শোক ও শ্রদ্ধার সহিত স্মরণ করি এবং আমরণ করে যাবো।এই মাসে ১৮ কোটি বাংলাদেশী মেতে থাকে এক উৎসব মুখর পরিবেশে।



বেদনা বিধুর ১৪ই ফেব্রুয়ারিঃ যদিও দিবসটি বাংলার ইতিহাসে এক বেদনা বিধুর ইতিহাস ও স্বৈরাচার পতন আন্দোলন এর করুণ স্মৃতিচারণ করে তারপরও আধুনিক প্রজন্ম এর কাছে দিবসটিকে ভালোবাসা দিবস নামে পরিচিত করে দিয়েছে সাম্রাজ্যবাদীরা। রক্তের অক্ষরে লেখা শহীদের নাম ভেসে গেছে ভ্যালেন্টাইনের জোয়ারে। প্রিয় ব্লগার দিনমজুর ভাই এর গত বছরের ১২ ই ফেব্রুয়ারিতে স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস না ভ্যালেন্টাইনস ডে? - দিবস বাণিজ্যে বিবশ তারুণ্য ! শিরোনামে লেখা এই পোস্টে সুন্দর বিবরণ রয়েছে। সময় করে পোস্টটি অবশ্যই পড়ুন।



এ বিষয়ে আরও সুন্দর বর্ণনা করে লিখেছেন ব্লগার রাজনীতি বিশ্লেষণ ভাই তার এই পোস্টে



১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ডাকে ছাত্র জমায়েত। মজিদ খানের কুখ্যাত শিক্ষানীতি প্রত্যাহার, বন্দী মুক্তি ও জনগণের মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিতে এই জমায়েত হয়েছিল। পরবর্তীতে যা পরিণত হয়েছিলো এক বিরাট প্রতিরোধে।জাফর, জয়নাল, কাঞ্চন, দিপালীসহ সারাদেশে প্রাণ দিল ১০ জন। সরকারি হিসাবে গ্রেপ্তার হয় ১হাজার ৩১০ জন। সেই থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি হয়ে ওঠে মুক্তিকামী মানুষের প্রতিরোধ চেতনার দিন। সে থেকে দিনটি পালিত হচ্ছে ‘স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে। ( সুত্র প্রথম আলো, কালের কণ্ঠ সহ দেশের সকল দৈনিক)। সেদিন মিছিলে অংশ নেওয়া ছাত্রনেতা মোস্তাক হোসেনের বর্ণনা মতে, ‘১৪ ফেব্রুয়ারি আরো সুশৃঙ্খল, আরও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে ছাত্ররা কর্মসূচিতে যোগ দেন। মিছিলের প্রথমে শতাধিক ছাত্রীর অংশগ্রহণ ছিল উল্লেখ করার মতো। খুবই শান্তিপূর্ণ মিছিল ছিল, উৎসবের মতো অনেকটা। ব্যারিকেডের সামনে যখন মিছিল যায় হাইকোর্টের গেট ও কার্জন হল-সংলগ্ন এলাকায়, তখন মেয়েরা ব্যারিকেডের সামনে বসে পড়েন। নেতারা তারকাঁটার ওপর উঠে বক্তৃতা দিতে শুরু করেন। মিছিলটি ছিল হাইকোর্টের গেট থেকে বাংলা একাডেমী পর্যন্ত। কিন্তু কোনো উসকানি ছাড়াই তারকাঁটার একদিক কিছুটা সরিয়ে রায়ট কার ঢুকিয়ে রঙিন গরম পানি ছিটাতে শুরু করে পুলিশ। এরপর ভেতরে ঢুকে বেধড়ক লাঠিচার্জ শুরু করে। সাধারণ ছাত্ররা তখন এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করে পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল ছুড়তে শুরু করেন। পুলিশ তখন ছাত্রদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হন জয়নাল। সেদিন জয়নালকে গুলিবিদ্ধ করেই ক্ষান্ত হয়নি, তাঁর শরীর বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে পুলিশ। বেয়নেট ফলা আর জয়নালের শরীর থেকে চুইয়ে পড়া রক্ত বাংলার পথ-প্রান্তর ভাসিয়ে দেয়। শুধু জয়নাল নয়, ছাত্রদের ওপর পুলিশি তা-বের সময় শিশু একাডেমীতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসা দিপালী নামের এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়। তবে দিপালীর লাশ পুলিশ গুম করে ফেলে। জয়নাল পড়েছিলেন কার্জন হলের মধ্যে। তাঁকে ধরে ঢাকা মেডিক্যালে নেয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে যেসব ছাত্র সকালে মিছিলে আসেননি, তাঁরা বিকেলে জয়নালের জানাজায় বটতলায় উপস্থিত হন। হাজার হাজার সাধারণ মানুষও উপস্থিত হয়।’





২৫ শে ফেব্রুয়ারি হায়েনার হাতে নির্মম ভাবে শহীদ হয় ৫৭ জন মেধাবী সেনা কর্মকর্তাঃ আজ থেকে ঠিক ৫ বছর আগের ঘটনা। দিনটি ছিলো ২০০৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারি।এই দিনের নৃশংসতা জাতির জন্য কলঙ্কিত এক ইতিহাস।মাত্র দু’দিনের নারকীয় নৃশংসতায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা সহ একসঙ্গে ৭৫ জনকে হত্যাযজ্ঞের বীভৎস ইতিহাস বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ১০০ এর ও বেশি সেনা পরিবার কিছু বি ডি আর এর পৈশাচিক আচরণে ধ্বংসের মুখে পতিত হয়। সেনা পরিবার শুধু নয় বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের অশ্রুতেও সেদিন বাংলাদেশের আকাশ বাতাস ভারি উঠেছিলো।আমাদের সেনা বাহিনী আমাদের গর্ব।২০১০ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশের প্রায় ১০,৮৫৫ সৈন্য সারা বিশ্বে জাতিসংঘ শান্তি-রক্ষী বাহিনীতে কর্মরত আছে, যা পৃথিবীর অন্য যে-কোন দেশ হতে বেশি। আমাদের বিডিয়াররা ছিলো প্রচুর দেশপ্রেমিক । ২০০১ সালের কথা মনে কি পড়ে? ভারতীয় কুকুর বাহিনী বি এস এফ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে যেতে চেয়েছিলো কিন্তু সেদিন বাংলার বাঘ বীর বি ডিয়ার রা তাদের কুকুরের মতো তাড়িয়ে ছিলো। সেদিন ৩ বিডিআর সদস্য নিজের জীবন দিয়ে দেশের মাটি রক্ষা করেন। অপরদিকে ৪০০ টি ভারতীয় কুকুর জাহান্নামে যাওয়ার পর এক পর্যায়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। ১৯৭১ থেকে ২০০৮ এর ফেব্রুয়ারির ২৪ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনেকদিন সামরিক শাসন থাকার পরও ও ৯০ এ স্বৈরাচারের পরও যা কখনো হয়নি ২০০৮ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর তা কি করে হলও আমাদের বুঝে আসেনা। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার গঠনের মাত্র দেড় মাসের মাথায় একটি সুশৃঙ্খল বাহিনীতে এমন নারকীয় ঘটনা আমাদের মনে প্রচুর প্রশ্নের সৃষ্টি করে। এ ঘটনা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও আলোচনার ঝড় তোলে। মেজর জেনারেল, ব্রিগেডিয়ার কর্নেল, লে. কর্নেল, মেজরসহ ৫৭ জন মেধাবী সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার লোমহর্ষক সেই কাহিনী আজও আমাদেরকে অশ্রুসিক্ত করে। আজও বিদ্রোহের সেই দুঃসহ স্মৃতি আমাদের শিউরে তুলে।





এই তিনটি প্রধান কারণে পুরা ফেব্রুয়ারি মাস আমাদের স্মৃতির মানস পটে চিরকাল অম্লান হয়ে থাকবে। আসুন আমাদের সহ ব্লগার হত্যার বিচার চাই। আসুন ১৪ ই ফেব্রুয়ারি স্বৈরাচার পতন দিবস হিসেবে পালন করি। আর এ মাসের ১৩ তারিখেই তো আমাদের ১লা ফাল্গুন। আমরা কি চেষ্টা করতে পারিনা শহীদ দিবসের মত করে ১লা ফাল্গুনকেও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ও বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে? আসুন আমাদের ৫৭ জন মেধাবী সেনার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়ে , বই মেলার আনন্দ উপভোগ করে , মনে ফাল্গুনের বাসন্তী রঙ রাঙিয়ে বুকে বাঙালি সংস্কৃতিকে লালন করি ফেব্রুয়ারি মসটিকে স্মরণ করি



মাসের অর্ধেক শেষ হয়ে গেলো। কিন্তু আলোচ্য বিষয়ের উপর বিশ্লেষণধর্মী কোন পোস্ট নেই। সম্মানিত ব্লগার ফিউশন ফাইভ , দূর্যোধন , দিনমজুর অথবা তন্ময় ফেরদৌস নিয়মিত ব্লগে থাকলে হয়তো তাদের মধ্য থেকে কেউ একজন এই বিষয় অনেক সুন্দর বর্ণনা দিয়ে পোস্ট লিখতেন । কিন্তু তারা তো ব্লগে আসেন না এখন। আমার এই পোস্ট এর মাধ্যমে তাদের ব্লগে ফিরে আসার ও নিয়মিত হতে চেষ্টা করার জন্য অনুরোধ করছি।

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

নিশাত তাসনিম বলেছেন: বর্ণনায় কোন বিষয় বাদ গেলে অথবা ভুল হলে বলবেন।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: বলবো বলবো , দুর্যোধন কে নিয়া আসছেন যখন ;) , আগেতো পড়ে নিই ...

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৬

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ খেয়াঘাট ভাই ।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৪

বেঈমান আমি. বলেছেন: যাক বাবা নতুন দুর্চোধন পেতে যাচ্ছি আমরা ;)

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩

নিশাত তাসনিম বলেছেন: কারও নামের বিকৃতি-করণ ব্লগিয় নীতিমালার পরিপন্থী কারণ এতে ব্যক্তি আক্রমণ হয়। যা আপনার মতো পুরানো ব্লগারের অজানা থাকার কথা নয়। আশা করি সিনিয়র ব্লগার হিসেবে ব্লগিয় নীতিমালা অনুসরণ করবেন। কারণ আপনাদের কাছ থেকেই আমরা জুনিয়ররা শিখবো ।

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ওয়াও!!!

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ মুদ্‌দাকির ভাই ।

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ওয়াও!!!

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২০

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ আবারও। একবার ক্লিক করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। ২ ব্র ক্লিক করলে দুইটি মন্তব্য হয়ে যায়।

৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০১

সুমন কর বলেছেন: আমি আবার ঠিক মন্তব্য করতে পিছু হই না। এই ব্যাপারটি আপনি সহ আরো কিছু সহ ব্লগার জানে। তাই আমি বলছি, সুন্দর একটি পোস্ট হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ।

আগামী সংকলনে আপনার ২টি পোস্ট থাকবে। দেখে হবে। ভালো থাকুন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২২

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । প্রশংসা পেয়ে খুব খুশি হলাম।

আপনার সংকলনে আমার পোস্ট রেখে আমাকে সম্মানিত করায় বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০২

সকাল রয় বলেছেন:
দারুনএকটা কাজ হয়েছে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৪

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। ফাল্গুনের শুভেচ্ছা।

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৩

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ফিফা কিংবা দিনমজুরের কথা জানিনা , তবে দূর্যোধন পড়ছেন আপনার সুন্দর করে সাজানো সৌখিন আর সচেতনতার সংকেত দেয়া লেখাটা , যদিও দূর্যোধন লিখলে স্ট্র্যাটেজিটা একটু আলাদা হত বর্ণ বিন্যাসে তাতে কি !

জানিনা , আপনি ঠিক কি ধরণের মন্তব্য আশা করছেন সেখান থেকে , বলবো না আপনার এই পোষ্টটাও স্টিকি হবে মুহূর্ত খানেকের জন্য হলেও , তবু বলি - ভালো B-)

আর হ্যাঁ, আপনার প্রিয় ব্লগার দূর্যোধন এর হাতে আছে লেখাটা যদিও দূর্যোধন নিকটি আক্ষরিক অর্থে এই মুহূর্তে কোন অনলাইন প্ল্যাটফরমেই নেই ;)

দূর্যোধন দেরও তো অফলাইনে যেতে হয় নাকি !? :P

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৯

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আরজুপনি বলেছেন:

ফিউশন ফাইভ বা দূর্যোধন তাদের তুলনা তারা নিজেরাই । আমার ব্লগ জীবনের প্রিয় দুই ব্যক্তিত্ব ।

ফিফা দূর্যো দা তন্ময় ভাই ও দিনমজুর ভাই আমার খুব ভালো লাগার ব্লগার। তাই পোস্টে তাদের নাম হাইলাইট করছি।

আর নতুন ব্লগারদের পোস্ট সাধারণত স্টিকি হয়না।

ভালো থাকুন। শুভ ফাল্গুন :)

১০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৪

আরজু পনি বলেছেন:

ফিউশন ফাইভ বা দূর্যোধন তাদের তুলনা তারা নিজেরাই । আমার ব্লগ জীবনের প্রিয় দুই ব্যক্তিত্ব ।

দিনমজুরের সাথে আমার তেমন ব্লগিয় ইন্টারেকশান ছিল না ।

তন্ময় তবু্ও ব্লগে অনিয়মিত হলেও দেখা যায় ।

ফিউশন ফাইভ, দূর্যোধন - দু'জনকেই খুব মিস করি ব্লগে ।

তাদের মতো না হোক পুরোটা তবু্ও আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাই ।
নিজের কাছে নিয়ে রাখলাম সময় করে ভালো করে পড়ার জন্যে ।।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০১

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ফিউশন ফাইভ বা দূর্যোধন তাদের তুলনা তারা নিজেরাই এ ক্ষেত্রে দ্বিমত করার কোনই সুযোগ নেই।

দিন মজুর ভাইও ফ্যান্টাসটিক একজন ব্লগার। তার বেশ কিছু পোস্ট স্টিকি করেছে সামু। চমৎকার লিখেন।

তন্ময় ভাইকে মাঝে মাঝে দেখি উঁকি দিয়ে যায়।

আমিও ফিউশন ফাইভ, দূর্যোধন - দু'জনকেই খুব মিস করি ব্লগে।

তাদের মত করে লেখা আমার পক্ষে কখনো সম্ভব নয়।

আপনার প্রিয় লিস্টে আমার মত সাধারণ একজন ব্লগারের পোস্টটি শোভা পাচ্ছে জেনে খুব খুশি হলাম।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

পুরানো আমি বলেছেন: ১৪ই ফেব্রুয়ারিঃ যদিও দিবসটি বাংলার ইতিহাসে এক বেদনা বিধুর ইতিহাস ও স্বৈরাচার পতন আন্দোলন এর করুণ স্মৃতিচারণ করে তারপরও আধুনিক প্রজন্ম এর কাছে দিবসটিকে ভালোবাসা দিবস নামে পরিচিত করে দিয়েছে সাম্রাজ্যবাদীরা। রক্তের অক্ষরে লেখা শহীদের নাম ভেসে গেছে ভ্যালেন্টাইনের জোয়ারে

ঠিক বলছেন।


আজকে যে অবস্থা দেখতে পাচ্ছি তাতে তো মনে হচ্ছেনা এই কথা কারও মনে আছে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: এটিই সাম্রাজ্যবাদীরা চেয়েছিলও। ১৪ ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসকে দিয়ে ঢেকে দিতে চেয়েছিলো স্বৈরাচার পতন আন্দোলন এর সেই রক্তঝরা দিনটি। তারা আজ সফল বটে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: প্রিয়তে।
সাথে ++++++++++++++++++

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়

১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬

উদাস কিশোর বলেছেন: চমত্‍কার পোষ্ট ।
বাসন্তী শুভেচ্ছা

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ উদার কিশোর। বাসন্তী শুভেচ্ছা ।

১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৯

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: +++

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১০

রাসেলহাসান বলেছেন: ভেরি গুড পোষ্ট!!! +++++

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ রাসেল ভাই

১৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ! উনারা শ্রদ্ধেও ব্লগার, তবে উনাদের অনুপস্থিতিতে ব্লগ বা ব্লগিং থেমে থাকতে পারে না । আপনি চালিয়ে যান, সাথে থাকবো ।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই আপনার অনুপ্রেরণা দায়ক মন্তব্যের জন্য।

আসলে কারও অভাব কাউকে দিয়ে ঠিক মতো পূরণ হয়না। এই পোস্টটি যদি উনারা লিখতেন আরও অনেক তথ্য দিয়ে সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতেন। উনাদের মধ্য থেকে কেউ একজন লিখলে সামুর সব ব্লগার একবারের জন্য হলেও পোস্টটি পড়তেন এবং পোস্ট স্টিকিও হতো।

এই দায়িত্বটি নিতে হবে পুরনো কাউকে যাদের পোস্ট ব্লগে সবাই পড়ে। নতুনদের পোস্ট মানহীন মনে করে অনেক পাঠক এড়িয়ে যাই এবং নতুন ও অপরিচিতদের পোস্ট স্টিকি হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কম।

আপনার সাথে সাথে আমিও আশাবাদী হতে চাই নতুন এখন যারা ভালো লিখছে তারা এখন না হলেও কিছুদিন পরে হলেও অন্তত কিছুটা হলেও ফিফা , দূর্যোধন অথবা দিনমজুর ভাই এর অভাব কিছুটা হলেও পূরণ করতে সক্ষম হবেন। আর এজন্য দরকার নতুন দের উপর মডারেশন এর সুনজর।

১৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: অসাধারণ লিখছেন, অনেক ধন্যবাদ :D :D :D



স্টিকি করেনাই কেন সামু??? X( X( X( X(

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

স্টিকি করেনাই কারণ আমি স্টিকি করার মতো করে লিখতে পারিনাই :((

অবশ্যই আমাদের মডু যথেষ্ট বিজ্ঞ :)

১৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

অপ্রচলিত বলেছেন: দারুণ পোস্ট। অনেকগুলো প্লাসের শুভেচ্ছা জানবেন। +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

ফিউশন ফাইভ খুব প্রিয় একজন ব্লগার, তার লেখা অনেক মিস করি।
ভালো থাকবেন সর্বদাই।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অপ্রচলিত।


ফিফা সবার খুব প্রিয়। তার লেখা আসলে মিস করি । আপনিও ভালো থাকুন।

১৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

অদ্ভুত_আমি বলেছেন: চমত্‍কার পোষ্ট ।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ অদ্ভুত আমি।

২০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার এ্যাটেম্পট প্রশংসনীয়। প্রিয় ব্লগারদের অনুসরণে লেখা আপনার এ পোস্ট আমার ভালো লাগলো।

আপনার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে- এ প্রত্যাশা।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১২

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনুপ্রেরণা মূলক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। ভালো থাকুন নিরন্তর।

২১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন একটা পোস্ট ...
চমৎকার লেখায় ভাললাগা :)

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনিরা আপা । ভালো থাকুন সবসময়।

২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

গোর্কি বলেছেন:
নাইস পোস্ট। পড়লাম এবং জানলাম নতুন কিছু। শুভকামনা রইল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ব্লগার গোর্কি।

২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ভালো লিখেছেন। একদম সম্পাদকীয় স্টাইলের লেখা। এমন লেখার নিজস্ব একটি শিরোনাম নেই... ভাবতে পারছি না।

সবগুলো লিঙ্ক ঠিকমতো কাজ করছে কিনা দেখে নিন :)


শুভেচ্ছা... :)

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

নিশাত তাসনিম বলেছেন: দিলাম এডিট করে। প্রতিটি লেখক চান তার লেখার একটি নিজস্ব শিরোনাম দিতে । কিন্তু কি করা বলুন ? অন্য কোন শিরোনাম দিলে পোস্টটি প্রথম পাতায় ১০ থেকে ৩০ মিনিট থাকতো। ২০ থেকে বার ৩০ বার পঠিত হতো। ১ থেকে ৫ টি মন্তব্য আসতো অথবা একটিও না । আর নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে কি বলবো ? নির্বাচিত পাতা সম্পর্কে আপনি আমার চেয়েও ভালো করে অবগত।

সামু ব্লগে সব লেখক । পাঠকের বড়ই অভাব। আপনি খুব ভালো পাঠক। তাই লিঙ্ক কাজ করছেনা ব্যাপারটা ধরতে পেরেছেন। কয়েকটি লিঙ্ক কাজ করছিলোনা। ঠিক করে দিয়েছি।

অনেক ধন্যবাদ মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাই ।

২৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অতি চমৎকার।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২১

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় ভাই। :)

২৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১১

উপপাদ্য বলেছেন: পুরো ফেব্রুয়ারী মাসটাই আমাদের জাতিসত্তার সাথে মিশে আছে। এমাস থেকেই আমরা প্রেরনা নেই। ঝাঁপিয়ে পরি মার্চে আর চুড়ান্ত বিজয় নিয়ে ঘরে ফিরি ডিসেম্বরে।

অনেক সুন্দর পোস্ট হয়েছে। ধন্যবাদ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ উপপাদ্য ভাই ।

পুরো ফেব্রুয়ারি মাসটাই আমাদের জাতিসত্তার সাথে মিশে আছে। এমাস থেকেই আমরা প্রেরণা নেই। ঝাঁপিয়ে পরি মার্চে আর চূড়ান্ত বিজয় নিয়ে ঘরে ফিরি ডিসেম্বরে।

সহমত ।

২৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

মেহেরুন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ভালো লাগলো।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মেহেরুন ভালো থাকুন।

২৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনার লেখাটা ভাল হয়েছে। ফিফা, দুর্যোধন দের প্রচন্ড মিস করি এখনো। প্রশ্ন হচ্ছে নতুন কোন ফিফা বা দুর্যোধন আসলনা কেন??

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ বশর ভাই। এর অন্যতম কারণ আসলে ফেসবুক। ফেসবুক স্ট্যাটাসের এখন ছোট করে পোস্ট দেওয়া যায়। ফেসবুকে সিন্ডিকেট আক্রমণ নেই। ফেসবুকে রয়েছে চ্যাট করার বা ম্যাসেজ পাঠানোর সুবিধা।

ব্লগের চেয়ে ফেসবুকের প্রতি এখন মানুষের আসক্তি বেশি। ব্লগে চর দখলের মত করে অনেকেই দখলদারিত্ব বজায় রাখতে চায় কিন্তু ফেসবুকে দখলদারিত্বের কোন উপায় নেই।

আর ফেসবুকে রয়েছে সুন্দর সুন্দর রমণী। ব্লগে হাতের আঙ্গুলে গোনতে পারা যায় এমন ১-২ জন ছাড়া কোন সুন্দরী নেই। এটিও একটি অন্যতম কারণ বলে মনে করি :P :P

২৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০১

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ৬২ বছর পর, ২১কে নিয়ে নতুনভাবে ভাবতে হবে: যেমন ৫ বছরের নিরক্ষতা দুর করা।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩

নিশাত তাসনিম বলেছেন: নিরক্ষতা শব্দের অর্থ কি ?

২৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ফেব্রুয়ারী মাস আসলেই এই পোস্টের কথা গুলো মনে ভেসে উঠে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.