নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাঙালী, বাংলাদেশি

থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।

নিষ্‌কর্মা

সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!

নিষ্‌কর্মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের ব্যবসায়ী মুনতাসির মামুনের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:০২



নেপোর দই কেউ মেরে দিলে নেপোর বুঝি রাগ হয় না!



জানা গেল, এক দুই টাকা তো আর না, এখানে মাত্র আড়াইশো কোটি টাকার একটা মজার "হালুয়া" ছিল। সেইটা অনেক দিন ধরে নেপো আর তার দল দাঁও মারার মত করে সাজিয়েও এনেছিল। এরজন্য নেপো আর তার দলের একটা দাঁও মারার "সুশীল" প্ল্যান ছিল।



কিন্তু নেপোর বিপক্ষে যারা, সেই যে একদল দুষ্ট বালকদের দল, সেই চক্রান্তকারী এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ব্যবসায়ীদের আরেকটি দল নেপোর আড়াইশো কোটি টাকার সেই দই বা হালুয়া চুরি করে নিয়ে গেল। নিজের বানানো দই কেউ এমন করে চুরি করে নিয়ে গেলে কি নেপোদের রাগ লাগে না? রাগ কি লাগতে পারে না?



এখানে চোররা আবার সবাই চিহ্নিত চোর। এরা ইতিহাস চুরি করে, মানুষের সহায় সম্পত্তি চুরি করে, রাষ্ট্রীয় মালামাল চুরি করে, লবনের পারমিটও চুরি করে।



নেপো যে দই খুইয়েছে, তার যে রাগ হয়েছে, সেই দুঃখের বয়ান পড়তে হলে আপনাকে হয় জনকন্ঠ পড়তে হবে। তা না হলে আপনি দুধের স্বাদ ঘোলে মিটাতে এখানেও কিলিক করতে পারে।



নেপোর দুঃখে আপনাকেও কিন্তু সাথী হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার এই ব্যবসা চিরজীবি হোক, সবাই এখান থেকে তাদের ন্যায্য হিস্যা তুলে নিক -- এই কামনাই করছি।



নেপো আর দল বাদে অন্য কেউ মুক্তিযুদ্ধের বেবসা নিয়ে কিছু বললে জ্বলবে আগুন প্রশাসনে, থুক্কু জ্বলবে আগুন মনে মনে! :P:P

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫৮

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: এই চেতনা ব্যবসায়ীকে কি পদক দেওয়া যেতে পারে

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

মেঘপাখি আর বৃষ্টির গল্প বলেছেন: কাল সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি পড়লাম,
যার মূল কথা হল জামাতের লোক সরকার আর আওয়ামীলীগ এর ভিতরে ঢুকে এই কাজ করছে।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭

উদাস কিশোর বলেছেন: :D :D :D

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: আপনার লেখাটা অসম্পূর্ণ।

রেফারেন্স লিংক দিয়েছেন ভালো কথা। আগ্রহী পাঠক লিংকে ঢুকে কনটেন্ট পড়ে নিয়ে, যুত হয়ে বসে, মন্তব্য করবে আপনার মূল লেখায় এসে।

কিন্তু আমরা যারা ব্যস্ত মানুষ, রেফারেন্স দেখার সময়, সব কিছু খুঁটিয়ে পড়ার সময় হয় না। অথচ আপনার দরকারী লেখাটা পড়া দরকার। তারা কি করবো??

এজন্য সংক্ষেপে, পারলে এক দুই লাইনে বয়ান করলে আমরা এখান থেকেই আপনার লেখায় সাড়া দিতে পারতাম।

ইংরেজী ব্লগ গুলো খেয়াল করুন, রেফারেন্স দেয়ার পরও, রেফারেন্স পড়া ছাড়াও তাদের লেখা স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়, কমেন্ট তো করা যায়ই।

পরবর্তীতে আমাদের মতো সংসারের ঘানি টানতে গলদঘর্ম অভাগাদের কথা ভেবে একটু .....

যাই হোক মুনতাসির মামুনকে আগে ভালো জানতাম, দিনে দিনে তাঁর চাচা জেঠাদের যেই কীর্তি কাহিনী দেখছি শুনছি তাতে আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: একেক জনের লেখার ধরন একেক ধরনের। আপনার মত করে লিখতে না পারাটা আমার অক্ষমতা। আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

ব্যস্ততার ভেতরেও যে উপদেশ বিলিয়েছেন, সে জন্যও আপনাকে আরো অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.