![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
জানা গেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের "ক" ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাশ করতে পারে নাই। [সূত্র] এর আগেও 'গ' ইউনিটের পরীক্ষায় ৮০% ফেল করেছিল।
এর একটা অর্থ হচ্ছে, নাহিদ সাহেবের নিয়ন্ত্রণে যে পাবলিক পরীক্ষাগুলো হয়েছে, তাতে অসৎ উপায়ে প্রচুর পাশ করেছে। উনার মতে গুণ ও মান বেড়েছে! আমাদের মনে হচ্ছে তা হয় নাই।
প্রকাশিত সংবাদে নাহিদ মন্ত্রী বলেছেন, গুণ বাড়ে নাই, আবার মান বেড়েছে! যদি গুণই না বাড়ে, তা হলে মান বাড়ল কি করে? এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে 'ক' ও 'গ' ইউনিটের পরীক্ষায় ৮০% ফেল করেছে।
এর মানে দাঁড়াচ্ছে যে, নাহিদ সাহেব ও গঙয়েরা যাদের পাশ করাচ্ছেন, এবং সেই উচ্চ পাসের হারের কারণে আত্মতৃপ্তিতে ভুগছেন, তারা আসলেই আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার অপূরণীয় ক্ষতি করে ছেড়েছেন।
এখন যদি উনি মানে মানে কেটে পড়েন, এবং কোন যোগ্য শিক্ষাবিদের হাতে মন্ত্রণালয় পড়ে [তবে জাফর ইকবাল বা আব্দুল্লাহ আবু সাইয়িদ হতে পারবে না, কেননা উনারাই সৃজনশিলের নামে এক ধ্বংসকারী ব্যবস্থা চালু করেছিলেন] তাহলেই কেবল সব ঠিক হতে পারবে।
সেই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় নাহিদ সাহেবের হাতে পাশ করা ছেলেমেয়েরা যে ভর্তি হতে পারছে না, সে কারণেই নাহিদ সাহেবের পদত্যাগ করা উচিৎ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪৪
নিষ্কর্মা বলেছেন: সৃজনশীল পদ্ধতির দোষ নাই। দোষ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাপনার। আর এই দায় পুরাটাই এসে পড়ে শিক্ষা ব্যবস্থাপনার সাথে জড়িতদের উপরে। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, পঞ্চম শ্রেণীতে যে বিষয়ে পাঠ দেওয়া হয়, তা পঞ্চম শ্রেণীর উপযোগী নয়। এই ব্যাপারে যাঁরা অজ্ঞ, তারাই সৃজনশীল ব্যবস্থাকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছে।
এ দেশে সৃজনশীল পদ্ধতির যোগ্য শিক্ষক নেই। তারপরেও যে সব জ্ঞানপাপী এই পদ্ধতির পক্ষে সাফাই গান, তাদের এইদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা সমন্ধে কোন ধারণাই নাই। হতে পারেন তারা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের শিক্ষক, হতে পারেন তাঁরা অনেকে কাছেই প্রাতঃস্মরণীয়।
আমাদের জানা মতে এই সব প্রাতঃস্মরণীদের ছেলেমেয়েরা বা নাতি-নাতিনীরা নতুন এই ব্যবস্থায় পড়াশুনা করছে না, আগামীতে করবেও না। কেননা, সবার কষ্টের কারণ তৈরী করতে আমাদের কোন দায় নিতে হয় না।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৮
জুপিটার মুহাইমিন বলেছেন: সৃজনশীল আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংসের মুখে ফেলে দিয়েছে সেটা ভাবলে ভুল হবে।
সৃজনশীল প্রশ্নপত্র হওয়ার আগেও ছেলেমেয়েরা ফেল করত। এখনও করে। সমস্যাটা হল- নাহিদ হঠ্যাৎ আঙ্গুল ফুলিয়ে দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে কলাগাছ রুপান্তর করতে গেছেন। যার দরুন...।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫২
নিষ্কর্মা বলেছেন: সৃজনশীল শিক্ষা ব্যবস্থা আপনার গ্রামের সবচেয়ে দুর্গম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাবেন। সেখানে দেখবেন যে কি ভাবে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পড়ানো হয়। সৃজনশীল শিক্ষা ব্যবস্থায় পাশ করা কঠিন। তাই নকলের সুব্যবস্থা করা হয়েছে। এই নকলের আধিক্য পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকেই ধ্বংস করে দিয়েছে।
কঠিন শিক্ষা পদ্ধতি, কঠিন পরীক্ষার প্রশ্ন, কঠিন উত্তরপত্র মূল্যায়ন -- সব মিলিয়ে পাসের হার কমে যাচ্ছে দেখে সদাশয় সরকার বাহাদুর এবং অতীয় মন্ত্রী মশাই নকলের মত ন্যাক্কারজনক পথে হেঁটেছেন। তার ফল এক্কেবারে নগদে পাওয়া যাচ্ছে।
এইসব দেখে জোর গলায় বলতে ইচ্ছে করে, জয় বাংলা / ইন্ডিয়ার কমলা।
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: ঘুষখোর পাচাটা অশিক্ষিত অসভ্য লোকেরা ..ন্ত্রী হলে যা হয়
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫৬
নিষ্কর্মা বলেছেন: সমালোচনা করবেন না। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, উনার মন্ত্রীদের দিকে দূর্নীতির আঙ্গুল তোলা যায় না --- তারা এমনই দূর্নীতিমুক্ত।
কিন্তু ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনের পরে বর্তমানে যে অবৈধ সরকার এসেছে ক্ষমতায়, তারা তো পুরাপুরিই ফরমালিন! এদের কারণে শিক্ষা ব্যবস্থা দ্রুত ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। সেই দিকে খেয়াল করুন।
ঘুষখোর, অসভ্য, পা-চাটা লোক অন্য পক্ষেও আছে। তারা যে শিক্ষা মন্ত্রী হবেন না, শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরো ক্ষয়ের পথে ঠেলে দিবেন না, তার কি কোন নিশ্চয়তা আছে?
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পদত্যাগ নামে কোন শব্দ বাংলাদেশের রাজনৈতিক অভিধানে নাই।
সৃজনশীল ব্যবস্থার দোষ নেই কিন্তু। আমাদের সমস্যাটা হচ্ছে যেকোন ভালো কিছুকেই লেবুর মতো কচলে তিতা বানাতে আমরা ওস্তাদ। ভেজাল মিশালে দোষ তো ফর্মালিনের, খাবারের তো না।