![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
তওবা তওবা! তারপরেও আমরা মানুষ তো, অনেক কিছু ভাবতে পারি, ভাবিবার স্বাধীনতা আমাদের আছে। ধন্যবাদ মহামান্য সরকারকে এই জন্য যে, ভাবিবার সেই জায়গাটুকু এখনো সংবিধান সংশোধন করে রুদ্ধ করে দেওয়া হয় নাই।
আজকে খালেদা যেখানে আছে, ঠিক একই পরিস্থিতিতে হাসিনা থাকলে আম্লিগের নেতারা বিম্পির চাইতেও অধিক দেশ ধ্বংসকারী আন্দোলনে মেতে উঠত। তারা এমন এমন সব কান্ড করত, তাতে অর্থনীতির চাকা পুরাই বন্ধ হয়ে যেত। আর তথাকথিত সুশীলরা খালি আউড়াত, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চাই।
আম্লিগ আর বিম্পির মধ্যে তফাৎ হল, আম্লিগ এক্সক্লুসিভলি একটা গুন্ডাদের দল। এই দলের একমাত্র ভদ্রলোক মোহাম্মদ হানিফ অনেক আগেই মারা গেছে। উনার পরে যৎকিঞ্চিৎ ভদ্রলোক (হয়ত ঠেকায় পড়েই) জিল্লুর রহমান (মতান্তরে তৈলুর রহমান -- এই নামটি ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদ কালে আম্লিগের সাম্বাদিকরাই দিয়েছিল) সাহেবও গত হয়েছে।
এই আম্লিগের ১৯৯৪-৯৬ সালের নজর কাড়া আন্দোলনে খতিয়ান কি আজকের এই বাঙলাদেশে কারোরই মনে নাই? একটা উদাহরণ দিলে এই দলের দেশ-বিনাশী কর্মকান্ডের ধারাটা বোঝা যাবে। জিল্লুর রহমান সাহেব ২০০৩-২০০৬ সালের তথাকথিত আন্দোলনের সময় ভৈরব স্টেশনে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছিলেন। এর ফলে দীর্ঘদিন বাঙলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে অনেক আন্তঃনগর ট্রেনে শীতাতপ বগির অভাব ছিল। সেই ঘটনার জের ধরে আজও ঢাকা-সিলেট পথে চালিত পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনে কোন শীতাতপ বগি নাই!
যাই হোক, আমরা ভাবতে চাই এই দেশে সহনশীলতার রাজনীতি আবার ফিরে আসবে। বিরোধী দল মানেই রাষ্ট্রদ্রোহী, তা কিন্তু নয়। আমাদের দেশের সব সরকারী দলেরই কিন্তু সেই ধারণা। এই বৃত্ত থেকে বের না হতে পারলে আমাদের আগ্রযাত্রা সব সময়েই বাধাগ্রস্ত হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: সহমত পোষণ ছাড়া উপায় দেখছিনা!!