নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাঙালী, বাংলাদেশি

থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।

নিষ্‌কর্মা

সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!

নিষ্‌কর্মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুজিবকে নিয়ে লেখার জবাবে

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০

মূূল লেখাঃ Click This Link

এই লেখায় একটা বড় অংশ জুড়ে আছে ভারতে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের প্রসঙ্গ। সেটা অনেকটাই অপ্রাসঙ্গিক বলেই মনে হয়েছে। তদুপরি লেখক এমন করে লেখেন যেন উনার জটিল বাক্য সাধারণ পাঠক মাত্রেই বুঝে ফেলবে। উদাহরণ হিসাবে দেখা যেতে পারে রাষ্ট্রদূতের ছেলের বন্ধুর ১৯৭১ সালে বাঙলায় আগমন। ঠিক তার পরেই ১৯৭৪ সালে "তাঁর" আগমন দিয়ে উনি কাকে বোঝালেন, সেইটা বুঝত আমাদের মত পাঠককের একটু সময় লাগে বৈ কি। এই জাতীয় ঝাপসা ভাব উনার মত লেখকদের হয়ত উচ্চতা বৃদ্ধি করে, কিন্তু আমাদের মত গোবেচারা পাঠকদের জন্য সমস্যাই হয় বটে।

লেখার শেষ আজিজ আহমেদ নামের এক পাকির সাথে হেনরি সাহেবের কথোপকথনের যে সংক্ষিপ্ত বিবিরণ আছে, তা পাঠ করলে বোঝাই যায় যে সে সময়ে স্নায়ু যুদ্ধের প্রতিপক্ষরা কি ভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে একজোট ছিল। কিছুকাল পরে একদিন আম্লিগ ক্ষমতার বাইরে যাবে। এ সময়ে এমন সব দলিল মার্কিনীরা বের করবে যাতে স্পষ্ট দেখা যাবে আম্লিগ সরকার কি করে খালেদা বেগমকে মেরে ফেলতে চেয়েছিল। ইতিহা পাঠ করে আমরা এই শিক্ষাই পাই যে ৭ নভেম্বর আপাত বিজয়ী পক্ষের হয়ে কেউ ট্যাঙ্কের উপরে উল্লাস করে নাচলেই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হয়ে যায় না। তাকে কাছেও টানা যায়। এই কথাটা লেখকের কথায় আজো দেখা গেল না। উনার লেখায় কেমন যেন আম্লিগের বন্দনা, তাদের প্রশয় দেবার সূর লেগে থাকে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.