![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডঃ বিদেশি যোগসূত্র আজও অজানা
view this link
অজানাকে জানার চেষ্টা অত্যন্ত দরকারী একটা কাজ। যেখানে অজানাটা জাতির পিতার মৃত্যু নিয়ে, সেখানে আমাদের জানার আগ্রহটা একটু বেশিই থাকবে। কিন্তু তাই বলে দেশিয় প্রেক্ষিত যেন আমরা ভুলে না বসি। প্রথমেই মানতে হবে স্বাধীনতার অব্যহতি পরে দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা ছিল ভঙ্গুর। সেই সুযোগ তো হড়যন্ত্রকারীদের হাতে স্বয়ং শেখ সাহেবের সরকারই তুলে দিয়েছেঃ অর্থনৈতিক দুর্বলতা, দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, রক্ষীবাহিনীর বাড়াবাড়ি, চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ, দলীয় লোকদের অপকর্ম, চোরাচালান, সেনাবাহিনীর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা-অমুক্তিযোদ্ধাদের বিভেদ, রাজনৈতিক দলগুলোর পরস্পরের মধ্যে অনৈক্য।
পনেরোই আগস্টের ঘটনায় একটিমাত্র দল আওয়ামী লীগ এবং সেনাবাহিনীর কিছু শীর্ষ কর্মকর্তা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জড়িত। দেশের অন্য কোনো দলের তাতে অংশগ্রহণ ছিল না। আত্মরক্ষামূলক কৌশল হিসেবে সব দোষ জিয়া ও কয়েকজন মেজরকে দিয়ে ইতিহাসের আদালতে রেহাই পাওয়া যাবে না। মনে রাখতে হবে, ২ নভেম্বর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত মোশতাকের কোনো ক্ষমতাই ছিল না, ছিলেন প্রায় বন্দী। ৪ নভেম্বর খুনিরা নিরাপদে দেশত্যাগ করেন। চারটি দিন আওয়ামী লীগ নেতাদের জন্য ছিল খোলা মাঠ। তাঁরা কেউ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে কিছু করেননি।
কিছুদিন আগে সৈয়দ আশরাফ এমন কিছু কথা বলেছেন, যা আজকে সৈয়দ আবুল মকসুদও উল্লেখ করেছেন আজকে প্রকাশিত তাঁর লেখায়। তাই কান চিলে নিল না কাকে নিল তা চিন্তা করা কমিয়ে দল ও দেশের ভেতরে যারা সেই ক্ষেত্র তৈরীতে সহায়তা করেছিল, তাদের চিহ্নিত করার সময় বোধহয় এসেছে আজ। বিদেশি শক্তিদের খোঁজাখুঁজির কাজ আপাততঃ বন্ধ রেখে দেলীয় লোকদের নাম প্রকাশ করি। তাহলে হয়ত দেখা যাবে বিশ্বাসঘাতক খন্দকার মোশতাকের নামের পাশে টাঙ্গাইলের আব্দুল মান্নান কিংবা নোয়াখালির আব্দুল মালেক জাতীয় নামের অভাব হবে না।
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৭
নিষ্কর্মা বলেছেন: জি জনাব
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
" চারটি দিন আওয়ামী লীগ নেতাদের জন্য ছিল খোলা মাঠ। তাঁরা কেউ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে কিছু করেননি। "
৪ দিনে কোন সৈন্য বাহিনী কিছু করতে পারে না; আওয়ামী লীগ ৪ দিনে কি করবে?
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
নিষ্কর্মা বলেছেন: সৈন্যবাহিনী তো একদিনেই কাজ সেরে ফেলেছিল। কিন্তু আম্লিগ সেই চার দিনে কিছুই করে নি। অথচ তারা গর্ব করে যে তাদের সংগঠন তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত! সেইটাই বোঝানো হয়েছে এখানে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব ও আওয়ামী লীগ ছিল পেটি-ক্যাপিটেলিস্ট মনোভাবের; শেখ সাহেব বাকশাল করতে যাওয়ায়, আোয়ামী লীগই উনার পতন চাচ্ছিল, হয়তো মৃত্যু চায়নি।