![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
view this link
একটা বেতন কমিশনের রিপোর্ট দেখার জন্য মন্ত্রী পরিষদ কমিটি থাকবে। সেখানে বেতন পাবে এমন একটি পক্ষ কেন সেই কমিশনের রিপোর্ট বিশ্লেষণ করবে? তাহলে বেতন পাবে এমন সব পক্ষকেই বেতন কমিশনের রিপোর্ট এনালাইসিস করতে দেওয়া উচিৎ ছিল। এখান থেকেই শুরু না। যিনি কমিশনের প্রধান ছিলেন, তিনি একজন প্রাক্তন সচিব; প্রতিমন্ত্রীর পদ মর্যাদা না পেয়ে তিনি বেতন কমিশনের কাজ ফেলে রেখেছিলেন দীর্ঘ দিন! তিনি বর্তমানে একজন শিক্ষা ব্যবসায়ীও। এতেই বোঝা যায় যে উচ্চ ডিগ্রী/শিক্ষা এবং পদ-পদবীর প্রতি আসক্তি কাদের বেশি।
লেখক বলেছেন, অনেক ক্যাডারভুক্ত কর্মকর্তা পিএইচডি করেছেন। মনে রাখতে হবে, বিসিএস ক্যাডারদের জন্য এখন বিদেশি বৃত্তি রিজার্ভ করে রাখা হয়, যেখানে অন্য কেউই উত্তম মেধাবী হলেও সুযোগ পায় না। কেননা এই ক্যাডারভুক্তরা অনেক মেধাবীদের সাথে উম্মুক্ত প্রতিযোগীতা হলে হেরে যায় বলেই এমন কোটার ব্যবস্থা! আসলে যাদের চাকুরী শুরুই হয় ৫৫% কোটার ভেতর দিয়ে, তাদের জন্য উচ্চ শিক্ষার জন্য কোটা থাকবে সেটাই তো স্বাভাবিক। সেই কোটাভুক্ত ব্যক্তিরা এমন করে পিএইচডি বা মাস্টার্স করে গর্ব করলে তা ঠিক মানানসই হয় না। এইখানেও লেখক একটু তথ্য জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন বলেই মনে হচ্ছে।
আরেকটি কথা না বললেই নয়। পরীক্ষা সংক্রান্ত কাজে যে সামান্য ভাতা শিক্ষকরা পেয়ে থাকেন, তা প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিদের এক সপ্তাহের মিটিংয়ের 'সিটিং ভাতা'র তুলনায় কিছুই না! আজ থেকে প্রায় দশ বছর আগে এই ভাতা পাঁচ হাজার টাকারও অধিক ছিল। মিটিংয়ের 'সিটিং ভাতা' এখন কত, তা জাতি জানলে উপকৃত হত।
গাড়ি কেনার জন্য ঋণ আর মেইন্টেইন করার জন্য, [সপ্তম বেতন স্কেল অনুযায়ী] বেতনের দ্বিগুণ পরিমাণ টাকা কতখানি যুক্তিযুক্ত তাও জানার আগ্রহ থাকল আমাদের। প্রশাসনের ব্যক্তিরা বলছেন, যারা গাড়ি পান না, শুধু তারাই গাড়ি কেনার ঋণ পান। কিন্তু সরকারের কতজন কর্মকর্তা গাড়ি কেনার এমন ঋণ পেয়েছেন তার একটা তালিকাও তো সামনে থাকা দরকার, তাই না?
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কোটা সিস্টেমটা ৫% করে রেখে বাকিটা উঠিয়ে দেয়া উচিত। এখন কোটার দৌরত্নে প্রশাসন মেধাশূন্য হয়ে যাচ্ছে।