![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এখানে ধারাবাহিক ভাবে ৩৫৯ টি আমের বর্ননা বিশদভাবে (জন্ম কথা, খাদ্যমান, রং, আকার, চামড়া, আঠিঁ, গাছ, পাতা, গড় ওজন, পাকার সময় ইত্যাদি) তুলে ধরবো। সাথেই থাকুন আর নো কমেন্ট প্লিজ বাট সাজেশন।
আজকের বিষয়ঃ আশ্বিনা আম
সবচেয়ে নাবি জাত। বাজার থেকে সব ধরনের আম যখন শেষ হয়ে যায় তখন আশ্বিনা আম বাজার দখল করে।
এই কারণে আমটি উৎকৃষ্ট জাতসমূহের তুলনায় মানের দিক থেকে কিছুটা নিম্ন হলেও, এর চাহিদা এবং বাণিজ্যিক সফলতা অনেক উৎকৃষ্ট জাতের চেয়ে ঢের বেশি। আকার আকৃতি ওজনে আমটি প্রায় ফজলীর কাছাকাছি, তবে গুণে ফজলীর তুলনায় বেশ নিম্নমানের। ফলটি কিছুটা তির্যকভাবে ডিম্বাকৃতি ও সামান্য চ্যাপ্টা। ত্বকের রং কালচে ও সবুজ। নিচের দিক ছুচালো। আমটি পাকলেও সবুজ থাকে। খোসা মাঝারি মোটা। শাঁস সাধারণত হলুদ ও হলুদাভাব কমলা। অনেক আমের শাস কমলাভ লাল হয়ে থাকে। মিষ্টতার পরিমাণ ১৯%। এই ফলটির ওজন গড়ে ৫৫৫ গ্রাম হয়ে থাকে। আঁটিতে আঁশ নেই। আমটি আহারপযোগী অংশ শতকরা ৭৭ ভাগ। গাছে মুকুল আসার পর ফল পরিপক্ব হতে সাড়ে পাঁচ মাস সময় লাগে। ফল পাড়ার পর পাকতে ৭ থেকে ৯ দিন সময় নেয়। একেকটি গাছে প্রচুর ফল ধরে। প্রতি বছর নিয়মিত ফল না-ও ধরতে পারে। গাছ মাঝারি থেকে দীর্ঘ ও ছড়ানেরা হয়ে থাকে। আশ্বিনা আম চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী এবং নাটোর জেলায় বেশি পরিমাণে জন্মে থাকে। এ সকল জেলাসমূহের ছোট-বড় আমবাগানে মালিকগণ সাধারণত ফজলী এবং আশ্বিনা আমকে কেন্দ্র করেই নিজেদের আর্থিক সফলতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করে চলেছেন।
তথ্য গুলো "ফজলি.কম " খেকে সংগ্রহ করা । পোষ্ট টি ছবি ও ভিডিও সহকারে জানতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
বিষয় ভিত্তিক ট্যাগ: আম , Mango , Mango Rajshahi, Mango Bd
©somewhere in net ltd.