|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নষ্ট শয়তান
দ্যা হাম্বা এ্যান্ড ছাগু হান্টার। http://www.facebook.com/noshtos.angel.1
১৯৭১ সালের এপ্রিল সতেরো তারিখে মুজিব নগর সরকার গঠনের আনুষ্ঠানিকতা দ্রুত শেষ হবার পর, প্রবাসী সরকারের নেতৃবৃন্দ আবার ভারতে ফিরে যাবার মুহুর্তে এক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছিলো।ভারত সীমান্তে পৌঁছে সদ্যগঠিত বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিলেন- এখন আর উদ্বাস্তু নয় বরং একটি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে আরেকটি রাষ্ট্রে তারা প্রবেশ করবেন। সুতরাং তাদেরকে যথাযথ আনুষ্ঠানিকতার সাথে নিয়ে যেতে হবে কারন এর সাথে নতুন রাষ্ট্রটির সম্মান জড়িত।
তাঁর দাবী মেনে নিয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এবার গার্ড অফ অনার দিয়ে তাদের ভূ-খন্ডের ভেতর নিয়ে গেলেন সদ্য গঠিত বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিদেরকে।
আর এভাবেই ডিসেম্বরের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির আটমাস আগে, মুক্তিযুদ্ধের একেবারে শুরুতেই ভারত সরকারের অনানুষ্ঠনিক স্বীকৃতি আদায় করে নিয়েছিলেন তীব্র আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন এবং কৌশলী তাজউদ্দীন আহমদ
বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকালীন দুর্যোগময় মুহুর্তে যে দুজন দলীয় সহকর্মী তাজউদ্দিন আহমদের জন্য পদে পদে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তাদের একজন শেখ ফজলুল করিমের অগ্রজ, ডাকসাইটে যুবনেতা শেখ ফজলুল হক মনি।অপরজন ছিলেন খন্দকার মোস্তাক। যদিও শেখ মনি আর খন্দকার মোস্তাকের রাজনৈতিক দর্শন ভিন্ন ছিলো তবু তাজউদ্দিন বিরোধীতায় দুজনেই ছিলেন প্রবল। ইতিহাস আবার মনে করিয়ে দেয়- চারবছর পর শেখ মনি আর তাজউদ্দীন দুজনেরই নিয়তি প্রায় এক। প্রথমজন নিহত আগস্ট পনেরোর রাতে, দ্বিতীয় জন নভেম্বর তিন এ জেলখানার ভেতর। ঘাতক একই পক্ষ অথচ খন্দকার মোস্তাক তখন লাভের বানিজ্যে, ঘাতকদের পরামর্শক।
আবার মনে করা যেতে পারে তাজউদ্দীন আহমদ শুধু আত্মমর্যাদাসম্পন্নই ছিলেননা, ছিলেন তার দায়িত্বে অবিচল এবং লক্ষ্য অর্জনে কৌশলী। মুজিবনগর সরকার পরিচালনাকালীন সময়ে শেখ মনি ও খন্দকার মোস্তাকের যৌথ বিরোধীতা ও অপমানে তিনি তার লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হননি, কৌশলে তিনি তার দায়িত্ব পালন করে গিয়েছেন বলেই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ একটি নিরেট বাস্তবতা। সংকটকালীন সময়ে নিজের অহংকে অধিকতর গুরুত্ব দিলে হয়তো ইতিহাস অন্যরকম হতো, তাঁর নিজের এবং বাংলাদেশের ও।
যে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাঙ্গালীর স্বাধিকার আন্দোলন এবং মুক্তির যুদ্ধ পরিচালিত হয় তার প্রথমসারির সকল নেতা যে একই রাজনৈতিক ভাবধারার ছিলেন তা নয়। তাজউদ্দীনের মতো বামঘেঁষা রাজনীতিবিদ যেমন ছিলেন, খন্দকার মোস্তাকের মতো তীব্র ডান ও ছিলো আবার সৈয়দ নজরুল ইসলামের মতো মধ্যপন্থীরাও ছিলেন।
যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্য স্বাধীন দেশে নিশ্চিতভাবেই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ ছিলো অর্থনৈতিক অবস্থার পুনরুদ্ধার, আর শেখ মুজিবুর রহমান যথার্থই সে দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন তাজউদ্দীন আহমদকেই। আজকের ভিন্ন বাস্তবতায় হয়তো চুলচেরা সমালোচনা করা সহজ, এই দায়িত্ব পালনে তাজউদ্দীন ঠিক কতোটা সফল হয়েছিলেন কিন্তু এটাতো অনস্বীকার্য -আন্তর্জাতিক, এমনকি নিজ দলীয় ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে তিনি তার দায়িত্ব পালন করে গেছেন, ১৯৭৪ এ শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে পদত্যাগ না করা পর্যন্ত । পদত্যাগে বাধ্য হয়ে ও প্রবল ব্যক্তিত্বসম্পন্ন তাজউদ্দীন তার রাজনীতিকে বিদায় জানাননি, ক্ষোভে অন্ধ হয়ে শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি। রাজনীতির ধ্রুপদ শিক্ষা তাঁর ছিলো, তিনি জানতেন তোষামোদী যেমন একজন রাজনীতিবিদের জন্য অপমানজনক তেমনি দলীয় আনুগত্য, বিশ্বস্ততা, ধৈর্য্য ও তার জন্য অপরিহার্য।
রাজনীতির এই ধ্রুপদী পাঠ যদি তাঁর না থাকতো, আরো অনেক সহকর্মীর মতো তিনি ও যদি নিজের ক্ষোভ আর আহত অভিমানকেই গুরুত্ব দিয়ে সরে যেতেন নিরাপদে, তাহলে আগষ্ট পনেরোর মুজিব হত্যাকান্ডের পর তাকে গ্রেপ্তার হতে হতোনা, তিনমাস পর নিহত হতে হতোনা কারাগারের অন্ধপ্রকোষ্ঠে।
শেখ মুজিবের অবর্তমানে যে মানুষটি বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রাম একক ভাবে নিজের কাধে করে টেনে নিয়ে গেছেন সেই তাজউদ্দিন আহমেদকে তার গুনাবলীর জন্য শেখ মুজিবুর রহমান পুরস্কৃত করেন ১৯৭৪ সালের ২৬ শে অক্টোবর। অপসারন করা হয় অত্যান্ত অবমাননাকর ভাবে।
ওইদিন বেলা ১১টায় শেখ মুজিব নিজ হাতে সই করে চিঠি পাঠান তাজউদ্দিন কে। তাতে তিনি “বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে” মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করতে বলা হয়।
ভারতীয় সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্তের তার ‘মিডনাইট ম্যাসাকার ইন ঢাকা’ পুস্তকে খুব সুন্দর ভাবে বর্ননা আছে (পৃষ্টা ২১-২২)
“ওই দিনের কথা আমার স্পষ্ট মনে আছে। তাড়াহুড়ো করে নতুন গনভবনে সংবাদ সন্মেলন ডাকা হয়। মুজিব একটি গুরুত্বপূর্ন ঘোষনা দেবেন। পরিবেশ ছিল উত্তেজনাকর। ক্যাবিনেট সেক্রেটারী ফাইল নিয়ে দৌড় ঝাপ করতে আছে। লিয়াজো অফিসার তোয়াব সাংবাদিকদের দেখভাল করতে আছে। মুজিব ঘরে ঢুকলেন আর গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান তার সামনে গিয়ে দাড়ান। ‘স্যার তাজউদ্দিন সাহেব এখনো তার সমর্থকদের নিয়ে বসে আছেন পদত্যাগ পত্র সই করার ব্যাপারে সময় নিচ্ছেন” তিনি প্রেসিডেন্ট কে বললেন।
মুজিব উচ্চকন্ঠে আমাদের বললেন, ‘ ভদ্রমহোদয়গন আমি তাজউদ্দিন কে পদত্যাগ করতে বলছি। যদি সে না করে তবে আমি তাকে আমার মন্ত্রী সভা থেকে সরিয়ে দেব’। তিনি পাইপ থেকে ধোয়া ছাড়লেন এবং দেখলেন ফাইল হাতে ক্যাবিনেট সেক্রেটারী দরজার কাছে দাঁড়িয়ে আছে।
‘তুমি ওখানে কি করছ? তোমার হাতে ওটা কি’? শেখ মুজিব তার প্রতি হুংকার ছাড়লেন
‘স্যার’ মৃদুভাষী ইমাম সাহেব জবাব দিলেন, যে মুহুর্তে আমি তার বাসায় গিয়েছি তৎক্ষনাত অর্থমন্ত্রী পদত্যাগ পত্রে সই দিয়েছেন। আমি আপনাকে সেটা দেখানোর অপেক্ষায় আছি’।
একটি হতবাক নৈশঃব্দ নেমে এল আমরা একে অপরের দিকে তাকালাম মাত্র।
তাজ উদ্দিন আহমেদ পদত্যাগ পত্র সই করেন ওইদিন বেলা ১২ টা ২২ মিনিটে।
এইবার আসেন একটি ভাবনা চিন্তার করি।
একি সাজানো নাটক না? তাজউদ্দিন কে অপমান করার আগে থেকেই গোয়েন্দা প্রধান কে দিয়ে সবার সামনে বলানো হবে তাজ উদ্দিন আহমেদ তার সমর্থক নিয়ে বসে আছে আর উত্তেজনা তৈরী করেছে।
এরপর বরখাস্ত।
নাটকে নিশ্চয়ই জাফর ইমামের কোন ভূমিকা ছিলনা থাকার কথাও না। ইমাম সাহেব ছিলেন সরকারী কর্মচারী কোন রাজনৈতিক নিয়োগ প্রাপ্ত না নিশ্চয়ই তার কোন পাট ছিল না।
কিন্তু ধর্মের কল বাতাসে নড়ে মুজিবের হুংকার শুনে তিনি নিশ্চয় ঘাবড়ে যেয়ে বলে বসেন ‘যে মুহুর্তে আমি তার বাসায় গিয়েছি তৎক্ষনাত অর্থমন্ত্রী পদত্যাগ পত্রে সই দিয়েছেন’
কেমন ছিল তাজ উদ্দিনের মুজিবের প্রতি ধারনা?
ওই সুখরঞ্জনের বর্ননায় চলুন, বঙ্গভবনে বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী হিসাবে শেখ মুজিবুরের শপথ হবে সেখানে তাজউদ্দিন ও তার পরিবার বর্গ নিয়ে উপস্থিত। অনুষ্ঠান শেষে তিনি উপস্থিত ভারতীয় সাংবাদিকদের বললেন, ‘এটা আমার জীবনের সব চেয়ে আনন্দের দিন। নেতার অনুপস্থিতিতে আমি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে পরিচালিত করেছি। সরকারের দায়ীত্বভার আমি তার হাতে অর্পন করতে পারায় আমি এটাকে বিরাট সুযোগ হিসাবে দেখেছি। ইতিহাসে তা যতই তাতপর্যহীন হোক, আমার অন্তত একটা স্থান থাকবে’।
এই তাৎপর্য টুকুও বঙ্গবন্ধু তাতপর্যহীন করার জন্য কি বিপুল প্রয়াসে বরখাস্ত নাটক করলেন।
কেন মুজিব তাজউদ্দিন কে সহ্য করতে পারছিলেন না? চলুন দেখি
১৯৭২ সালের মার্চ মাস শেষের দিকে। ঢাকায় একটি গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত কাজের চাপে মুজিব অসুস্থ্য। তাই স্বাস্থ্য ও প্রশাসনিক কাজে মুজিব পুনরায় তাজউদ্দিন আহমেদ কে নিয়োগ করেছেন। আওয়ামী পূর্নগঠন কল্পে মুজিব সরকারী দায়ীত্ব থেকে সরে দাড়াচ্ছেন। তাজউদ্দিন জিজ্ঞেস করলে তিনি পরিস্কার বলেন ‘কেউ আমার গলা কাটার চেষ্টা করেছে। ( এ্যান্থনী মাসকারেনহাস বাংলাদেশঃ এ লিগ্যাসী অভ ব্লাড পৃঃ ২৯)
এ ব্যাপারে মুজিবের প্রতিক্রিয়া ততোধিক তীক্ষ্ম তিনি এ্যান্থনী মাসকারেনহাসকে বলেন, ‘তারা কি মনে করে আমি সরকার পরিচালনায় অক্ষম’?
সুস্পষ্টভাবেই স্বার্থান্বেষী মহল তাজউদ্দিনের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বীত হয়ে মুজিবের মানসিকতাকে কাজে লাগাল। এরপর তিনি আর তাজউদ্দিন কে সহ্য করতে পারতেন না।
মুজিবের স্বজন প্রীতিতে বিরক্ত হয়ে এ পর্যায়ে তাজউদ্দিন আর জেনারেল ওসমানী সরকারের প্রকাশ্য সমালোচনা করে বসেন।
ব্যাস আর যায় কোথায় মুজিব খর্গ নেমে আসে তাজউদ্দিনের পদত্যাগ নাটকে।
সে সময় মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী হেনরী কিসিঞ্জার বাংলাদেশে আসেন। সে সময় তার সন্মানে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় এক ভোজের আয়োজন করে। কিন্তু তাজউদ্দিন আহমেদ কে আমন্ত্রন জানানো হয় না।
তিনি টাইমস অভ ইন্ডিয়ার কিরিট ভৌমিক ও সুখরঞ্জন দাসগুপ্তকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় আর ঢাকার মার্কিন দূতাবাস কিসিঞ্জারের সন্মানে আলাদা আলাদা দুটো পার্টি দেয়, আমাকে বাদে সংসদের আর সব সদস্যাদের আমন্ত্রন জানানো হয়”। আবেগে তার কন্ঠ কাপছিল, ‘ আমি পরিত্যাক্ত হওয়ায় মোটেই অখুশী না, কারন আমি ভাল ভাবে জানি যে এই কিসিঞ্জার যিনি পাকিস্তান কে সাহায্য করেছিলেন যখন আমি কলকাতা থেকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছিলাম। যাই হোক আমি একটি বার কিসিঞ্জারের সাথে দেখা করতে চাই তাকে মাত্র এই বলার জন্যে যে তাদের বিরুদ্ধতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আজ মুক্ত’।
প্রকৃত পক্ষে মুজিব স্বাধীনতার ডাক দিলেও এই দেশ স্বাধীন হয় তাজউদ্দিনের সূযোগ্য নেতৃত্বে।
এবার সামান্য একটা ব্যাপার জানতে চাই। কেন তাজ উদ্দিনের সুযোগ্য ছেলে সোহেল তাজ স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর লোভনীয় মন্ত্রীত্ব ছেড়ে একেবারে আমেরিকা প্রবাসী? লাগাও খোজ।
কি পেলাম জানেন ?
বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রীসভায় তার ফুফাতো ভাই শেখ সেলিমকে আশ্রয় দেননি। কারণ এই শেখ সেলিমের কারণেই তাকে জেলের ভাত খেতে হয়েছে। কিন্তু শেখ সেলিমের ক্ষমতা তাতে কমেনি। তিনি আগের মতোই তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন।
ঘটনার সূত্রপাত বিমানবন্দরে। একটি চোরাচালান আটকে দেয় পুলিশ। সোহেল তাজ পুলিশের ভূমিকা সমর্থন করেন। কিন্তু ফোন আসে শেখ সেলিমের কাছ থেকে। ছেড়ে দিতে হবে চোরাচালানকারীকে। কারণ চোরাচালানকারী তার আত্মীয়। সোহেল তাজ তার আদেশ মানেননি। তখন সেলিম সোহেল তাজের অফিসে যান। সেখানে তাদের কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে শেখ হেলাল সন্ত্রাসীদের নিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর অফিসে যান। সেখানে সন্ত্রাসী ও শেখ সেলিম শেখ হেলাল সোহেল তাজকে শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত করেন। মারধরের এক পর্যায়ে পুলিশ এসে সোহেল তাজকে বাঁচায়।
এ অবস্থায় সোহেল তাজ বিচার চান মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে। কিন্তু পরিবারের কাছে জিম্মি প্রধানমন্ত্রী কোনো বিচার করতে পারেননি। তাই সোহেল তাজ মানসম্মান রক্ষা করতে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এটাই সোহেল তাজের পদত্যাগ নাটক। জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন, যে দেশে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আওয়ামী লীগের নেতার হাতে মার খান সে দেশে অন্যদের অবস্থা কী?
আসলেই ঘটনা এই?
এই উত্তরের জন্য আমি বিশেষ ভাবে অপেক্ষা করছি আমার ব্লগীয় দোস্ত হাসান বালবৈশাখী র কাছে। যিনি একজন বিখ্যাত আওয়ামী বিশেষ অজ্ঞ।
আমি উদভ্রান্ত হয়ে জাতির বিবেক দিকভ্রান্ত পথিকে র সাহায্য চাচ্ছি। আশা করি নিরাশ হব না।
১০৫ টি 
+৩৩/-০ ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সাথে থাকুন সত্য মুক্তি পাক
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫২
বাংলার হাসান বলেছেন: গ্যালারিতে বসলাম দেখি কি জবাব আসে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কোক আর পপকর্ন নিয়েন সাথে। তবে মনে হয়না কেউ আসবে।
সত্য উন্মোচিত হোক
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
নির্বাসিত আমি বলেছেন: 
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: জ্বি।
সত্য উন্মোচিত হোক
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৭
াহো বলেছেন:
ব্লগার নষ্ট শয়তান তিনি একজন মিথ্যাবাদী
জাতির প্রথম প্রেসিডেন্ট তাজউদ্দীন আহমদের সাথে আওয়ামী অপমানের একটি অজানা কাহিনী
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৮ |
ব্লগার শিরোনামটি পড়ুন
মুজিবনগর সরকার ১৯৭১
রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
(পাকিস্তানের জেলে বন্দী)।
উপরাষ্ট্রপতি: সৈয়দ নজরুল ইসলাম
(রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)।
প্রধানমন্ত্রী: তাজউদ্দীন আহমদ।
Click This Link
Click This Link
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ভূল স্বীকার করার সৎ সাহস আছে আমার ওইটা প্রধান মন্ত্রী হবে
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: তুমারে ধন্যবাদ
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৪
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমি পরিত্যাক্ত হওয়ায় মোটেই অখুশী না, কারন আমি ভাল ভাবে জানি যে এই কিসিঞ্জার যিনি পাকিস্তান কে সাহায্য করেছিলেন যখন আমি কলকাতা থেকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছিলাম। যাই হোক আমি একটি বার কিসিঞ্জারের সাথে দেখা করতে চাই তাকে মাত্র এই বলার জন্যে যে তাদের বিরুদ্ধতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আজ মুক্ত’
জানতামনা,আসলে জাতি প্রকৃত ঘটনাগুলি জানতে চায়।কিন্তু সব দলই যার যার মতো করে প্রচার করে।
কর্নেল ওসমানির ব্যাপারটাও আমাদের শুনান,কেন মুক্তি যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক হয়েও আজ তার নাম নেই।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আসবে।
সত্য উন্মোচিত হোক
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: ভুট্টার খৈ নিয়া গ্যালারিতে বসলাম
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আমিও আছি মজা লন
৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: পোস্ট পর্যবেক্ষনে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আইচ্ছা
৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২০
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: াহো@ আমি সেই ১৯৭০ সালে চলে গেলাম । এরপর ?
লেখক@ রেসপেক্ট ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধইন্না
৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬
মানজুর মজুমদার বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ, আর এ কারণে আপনার লেখাগুলো খুবই ভাল লাগে।
সোহেল তাজের পদত্যাগ শুধুই তাকে সম্মানিত করেনি বরং ওনি দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি কার রক্ত বহন করছেন।
পোষ্টে প্লাস।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬
াহো বলেছেন:
ব্লগার নষ্ট শয়তান তিনি একজন মিথ্যাবাদী
Click This Link
মুজিবনগর সরকার ১৯৭১
রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
(পাকিস্তানের জেলে বন্দী)।
উপরাষ্ট্রপতি: সৈয়দ নজরুল ইসলাম
(রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)।
প্রধানমন্ত্রী: তাজউদ্দীন আহমদ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আইচ্চা এইবার কও আর কি ভূল আছে। তুমারে কিন্তু একবার ধইন্না দিছি। এই দ্বিতীয়বার। তৃতীয়বার কিন্তু আর দিমু না
১১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭
আহমেদ রিজভী বলেছেন: তাজউদ্দীন কবে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ? বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবুর রহমান তার অবর্তমানে অস্থায়ী প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম । তাজউদ্দীন ছিলেন প্রথম প্রধানমন্ত্রী । এত বড় ভুল কথা আপনি শিরোনামে কি করে লিখলেন । এইটা ইতিহাস বিকৃতি নয় কি ?
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ একটু ঊত্তেজিত ছিলাম তাই হেডিং এ মিস্টেক হইয়া গেছে ঠিক করে দিছি
১২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭
াহো বলেছেন:
prothom alo
Click This Link
মুজিবনগর সরকার
রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
(পাকিস্তানের জেলে বন্দী)।
উপরাষ্ট্রপতি: সৈয়দ নজরুল ইসলাম
(রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)।
প্রধানমন্ত্রী: তাজউদ্দীন আহমদ।
আইন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী: খোন্দকার মোশতাক আহমদ।
অর্থমন্ত্রী: এম মনসুর আলী।
স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী: এ এইচ এম কামরুজ্জামান।
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি: জেনারেল মো. আতাউল গনি ওসমানী।
চিফ অব স্টাফ: মেজর জেনারেল আবদুর রব।
সচিবালয়
মুখ্য সচিব: রুহুল কুদ্দুস, সংস্থাপনসচিব: কাদের খান, স্বরাষ্ট্রসচিব: আবদুল খালেক, প্রতিরক্ষাসচিব: আবদুস সামাদ, তথ্যসচিব: আনোয়ারুল হক খান, পররাষ্ট্রসচিব: মাহবুব-উল-আলম চাষী, মন্ত্রিপরিষদের সচিব: হোসেইন তৌফিক ইমাম, অর্থসচিব: খন্দকার আসাদুজ্জামান ও কৃষিসচিব: নুরুদ্দিন আহমেদ।
কূটনৈতিক প্রতিনিধি
বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী (বিশেষ কূটনৈতিক প্রতিনিধি), হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী (নয়াদিল্লির বাংলাদেশ মিশনের প্রধান), হোসেন আলী (কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনের প্রধান)।
পরিকল্পনা কমিশন
চেয়ারম্যান: মুজাফ্ফর আহমদ চৌধুরী।
সদস্য: ড. মোশাররফ হোসেন, ড. আনিসুজ্জামান, ড. খান সরওয়ার মুরশিদ ও ড. স্বদেশ রঞ্জন।
বিভিন্ন অধিদপ্তর
উইং কমান্ডার এস আর মির্জা (পরিচালক, যুব শিবির), এম আর আখতার মুকুল (পরিচালক, তথ্য ও প্রচার দপ্তর), আবদুল জব্বার খান (পরিচালক, চলচ্চিত্র দপ্তর), কামরুল হাসান (পরিচালক, শিল্পকলা দপ্তর), জে জি ভৌমিক (ত্রাণ কমিশনার), ডা. টি হোসাইন (পরিচালক, স্বাস্থ্য), ডা. আহমদ আলী (সহকারী পরিচালক, স্বাস্থ্য)।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: এই বার আর তুমারে ছাড়তে পারলাম না। কি চাও তুমি হেডিংতো ঠিক কইরা দিছি। অখন কও আর কিতে আপ্ততি আছে আর না হইলে তুমার আম্লীগের মত কও পুরা পোষ্ট ভুল
যত সব ফালতু পুলাপান।
১৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৯
েরদওয়ান রহমান বলেছেন: ++++
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
১৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩০
দিশার বলেছেন: @লেখক , পোস্ট এর শিরোনাম টা ঠিক করে দেন .
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আপ্নাকে ধন্যবাদ ঠিক করা হয়েছে
১৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩১
সাজিদ এহসান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
সরোজ রিক্ত বলেছেন: তাজউদ্দীন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। উনাকে সম্মান জানাই। উনার সম্পর্কে একটু পড়েছিলাম, আজকে আরও জানলাম।
হাসান বাআল বৈশাখী আর চুুভ্রান্ত পথিক আমার বাআল জানে। ওরা ব্রেইন ওয়াশড সাইকো।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ভাই ভাই ভাই ভাই বাল্বৈশাখী আমার দুস্ত মানুষ এই সব কইয়েনা না মনে বড় ব্যাথা পাই। দেখেন না কি লাজুক একনো আস্লো না আমার এই পোষ্টে 
১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
আহমেদ রিজভী বলেছেন: তবে পোস্টে ++++++++
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধইন্নবাদ ভাইজান
১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৭
বিডি আইডল বলেছেন: শারীরিক ভাবে লান্ছিত করা মানে ধরে চড় মেরেছে...এটা লিখে দেন
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ভাই এইটা কি ভাবে লিখি আওয়ামীলীগের না থাকতে পারে উনি আওয়ামী হইলেও ভদ্দরলোক তাই এড়াইয়া গেলাম
১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২১
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: gallary te boilam..
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: বহেন কিন্তু এক জনরেও তো দেহিনা ডিফেন্ড করতে। রায় কি দিয়া দেব?
২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৭
আই লাভ ইউ, ম্যান বলেছেন: উপ্রের হাস্বার ল্যাদানি দেখে খালি হাস্তেই আছি
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: 
২১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৮
আইআইচকিবরিয়া বলেছেন: ++++
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
২২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৩
উৎস১৯৮৯ বলেছেন: রাজনৈতিক পোষ্টে মন্তব্য করতে ভাল লাগেনা। কিন্তু এই পোষ্টে মন্তব্য না করে পারলাম না। সোহেল তাজের ব্যাপারটা জানিনা কিন্তু তাজউদ্দীন আহমদের সম্পর্কে আপনি যা বললেন ঠিক একই ধরনের কথা আমার আব্বুও আমাকে বলেছে। আমার মতে বঙ্গবন্ধুর জীবনের একটা বড় ভূল ছিল তাজউদ্দীন আহমদকে সরিয়ে দেওয়া।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: স্বজনপ্রিতী শেখ মুজিব ধ্বংসের অন্যতম কারন। আশেপাশের যোগ্য মানূষগুলো পাত্তা না দিলে যা হয়। ধন্যবাদ।
২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৪
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: আমি তাকে অনেক সন্মান করি। আমার জানামতে উনি বঙ্গবন্ধুকে প্রেসার দিয়েছিলেন স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার জন্যে কিন্তু বঙ্গবন্ধু সেই ঘোষণা দেন নাই। যেটা নিয়েই আজ লিও মিথ্যা কথা লিখেছে তার পোষ্টে আর লিঙ্ক দিয়েছে উইকির। কিন্তু উইকিতেই মিথ্যে আছে। উইকির মিথ্যা গুলো পড়লে হাসতে হাসতে মরবেন,
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: উইকি লেখা হয় চামচ দারা
২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৭
ভুদাই আমি বলেছেন: ভুল উচ্ছাস আপনি একটা ইতিহাস বই লিখেন। আমি কিনে পড়বো।। নিজেকে বালস্যর বাল হরিদাস পাল মনে করেন কেন?
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ওই কে আছিস আমার ছোড বলদ টা আইছে এইডার গলায় দড়ি দিয়া বাইন্ধা থো আর কিছু ঘাস লতা পাতা দে।
আর বলদ এই ব্লগে আইসা যদি কেউরে বাজে কথা বল তাহলে কান মুচড়ে দেব।
বেয়াদপ কাহিকে। আওয়ামী চরিত্র
২৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৫
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: দিকভ্রান্ত পথিকের কাছে? 
সে সরাসরি উইকি থেকে কপি করে পোস্ট দেয়।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কি কন এইসব উনি নাকি হাম্বালীগের বিরাট জ্ঞানী মানুষ কপি মারবে কেন?
২৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৭
নিমচাঁদ বলেছেন: সিমিন হোসেন রিমি র তার বাবাকে নিয়ে লেখাটা পড়েছিলাম অনেক আগেই । সব টুকু মনে নেই , তবে আবছা ভাবে যতোটুকু মনে আছে , সেই লিখাটা যতোটা না বাবাকে নিয়ে কন্যার স্মৃতি চারণ তার চেয়ে অনেক বেশী একজন সুচেতনা সমৃদ্ধ ,কৌশলী , অত্যন্ত মেধাবী ,সমর নায়ক কে নিয়ে স্মৃতিচারণা মনে হয়েছিলো।
এর পর তাজুদ্দিন সাহেব কে নিয়ে কিছুটা পড়া লেখা করি ।সেটা খুব কষ্ট সাধ্য ছিলো ।কারণ তার উপর খুব বেশী গবেষণা হয় নি , কিন্তু হওয়া উচিত ছিলো ।ব্যক্তি পুজার এই দেশে অনেক কে নিয়েই পূজা হয় , কিন্তু কেনো উনাকে নিয়ে হয় নি , আমার মতে সেতার দুটি কারণ থাকতে পারে ।
০১) উনি খুব নিভৃতচারী ছিলেন ।
০২) বংগবন্ধু শেখ মুজিবের মতোন কারিশমাটিক লিডারের ছায়ায় উনি নীচে পড়ে গিয়েছিলেন ।
তার সম্পর্কে কে যেনো লিখেছিলেন ,
He was born in a wrong time , in a wrong place .
যোগ্য সময়ের অনেক আগেই তাজুদ্দিন আহমেদ জন্মগ্রহণ করেছিলেন ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: উনি ছিলেন দৈত্য কুলে প্রহ্লাদ। তাইতো এই নিরব অপমান সয়ে গেছেন জীবন ভর। তাজউদ্দিন আহমেদ কে আমার শ্রদ্ধা।
ভাল থাকুন আর সত্য উন্মোচিত হোক
২৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৯
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ভুদাই সাহেব, আপনার নামটা পড়তেই আমার লজ্জা লাগে খুব, এতো জঘন্য যার রুচি তার আমাকে করা মন্তব্যে এটাই আমার শেষ রিপ্লাই। আর কখনই রিপ্লাই পাবেন না।
আমার অবশ্যই ইচ্ছে আছে ৪৭ থেকে ১৪ পর্যন্ত ইতিহাস লেখার। সেই বইকে দেয়ালের মতো করে সেন্সরড করে প্রকাশ করার জন্যে সেদিন আশা করি কেউ থাকবে না।
সত্য গুলো খুব তিতা লাগবে, তবে এই মুহূর্তে আমি আমার নিজের ক্যারিয়ার নিয়েই অনেক বিজি। এই ব্লগিং আমার অনেক ক্ষতি করেছে।
যাই হোক আশা করি এরপর থেকে এরকম নোংরা শব্দ ইউজ করবেন না। আপনিও একজন ব্লগার। আমরা পরস্পরকে সন্মান করতে শিখি সেটাই কি ভালো নয়?
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ইহাকেই বলে জাতীয়তাবাদী স্পিরিট।
২৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২২
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: তাজউদ্দিনের বিষয়ে কিছু জানি না, এই নিয়া নিশিদ্ধ পরলে আপনার লেখার ব্যাপারে কনফার্ম হব। কিন্তু সোহেল তাজ সম্পর্কে যা লিখলেন তার প্রমান কি , নাকি নিজের মন মত লেইখা গেলেন?
যদি আপনার কথা ঠিক হয় তাহলে সোহেল কেনো সত্যো এখনো মিডিয়াতে প্রকাশ করলো না, যদি দে বীর, সাহসী , সত হত, অব্যশই সব ক্লিয়ার করে যেত ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আপনি মনে হয় পোষ্ট না পড়েই মন্তব্য করেছেন আওয়ামী চেতনায় উদ্ভুদ্ধ হয়ে। তাজের ঘটনার শেষে আমি খুব সুন্দর ভাবে বোল্ড করে দিয়েছি নিম্নোল্লেখিত ব্যাপারটা লিখে
আসলেই ঘটনা এই?
আমি নিজের মন মত কিছু লিখিনা। এক মাত্র তাজের ঘটনার কোন রেফারেন্স নাই বাকী সব কিছুর রেফারেন্স আছে।
আর আপনি বাংলাদেশে বাস করে তাজুদ্দিনের ব্যাপারে কিছু জানেন না!!!!!!!!! আবার এসেছেন এখানে বিরাট ভাবে প্রোটেষ্ট করতে? শুনুন আগে জানুন তারপর মন্তব্য করুন।
আপনার মত ফালতু আম্লীগাররাই আম্লীগ খাইছে।
ফালতু বাত করবেন না। জেনে আসবেন তাহলে স্বাগতম। নাহলে শুধু পড়ে বিদায় হবেন
২৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৫
বুনো বলেছেন: াহো ভাই, তুমি কপি কইরাও মাঝে মইদ্যে ভুল কর। এক লাইনের মধ্যে বাংলা ইংরেজি মিক্স কইরা ফেল। তোমার কত ভুল ধরাইয়া দিছি, কিন্তু একবারও ধন্যবাদ দাও নাই।
আর আজকে লেখক ভুল স্বীকার করে ধন্যবাদ দিল, কিন্তু তুমি তারে নিয়া পোস্ট দিয়া দিলা!! আওয়ামী করলেই কি এমন হতে হবে। উপরে একজন শ্রদ্ধেয় আওয়ামী ব্লগারও তো তোমার পোষ্টের সমালোচনা করল। এইসব দেখে একটু ভালো হও।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: হেতে গো কিছু কইয়া কি লাভ আছে ভাই? হ্যারা আম্লীগ সরকার পক্ষ।
৩০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৪
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: sorry mobile e swype use korae jonno banan vul hoise.
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ইতস উক্কে
৩১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৫
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম বলছিলেনঃ যা বাংলাপিডিয়াতে ছাপা হয়েছে।
অবশেষে এল সেই ১০ এপ্রিল। জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ভাষণ রেকর্ড করে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে ভারতীয় বাহিনীর কাছে। তারা রেডিওতে সম্প্রচার করবে এই ভাষণ। ভাষণটি প্রচার করার নেপথ্যে ঘটনা আছে, আছে বিরোধিতাও। এমনকি তাজউদ্দীন ভাই ভাষণ প্রচার করতে নিষেধও করেছিলেন। জীবনে একবারই তাঁর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেছিলাম—ভাষণ প্রচার করতে নিষেধ করিনি।
রেডিও চালু করে রেখে খেতে বসেছি। খাবার টেবিলে তাজউদ্দীন ভাই ও শেখ মণি আছেন। রাত তখন সাড়ে নয়টা। প্রথমে আমার কণ্ঠ ভেসে এল। ঘোষণায় আমি বলেছিলাম, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদ বক্তৃতা দেবেন।’ প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা প্রচারিত হলো।
বিশ্ববাসী শুনল স্বাধীন বাংলা সরকারের প্রধানমন্ত্রীর বেতার বক্তৃতা। আমাদের সংগ্রামের কথা দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ল।
লেখক নষ্ট শয়তানের শয়তানি সত্য হলে কুত্তারবাচ্চারা পরাজয়ের আগের মুহুর্তে তাজউদ্দীন আহমদ ও ফজলুল হক মনিকে হত্যা করত না।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ওই গ্যান্দা কই গেলি, দামড়াডা আইছে। দড়ি লইয়া আয় অকন নি বাইন্দা ফালা নাইলে আবার দৌড় দিব।
দুস্ত তুমি আইছ। উপরের কতায় মাইন্ড খাইওনা তুমারে কই নাই। তুমি না আইলে আমার পুস্ত খালি খালি লাগে। অই কেডা আছিস দুস্তরে ঘাস সর্যি চা, পানি কিছু একটা দে। অ দুস্ত এই নাও দিড়ি ধড়াও। বিড়ি খাওতো।
অ দুস্ত তুমি আমারে শয়তান কইলা মনে বড় ব্যাথা পাইলাম 
তা দুস্ত তুমি কিসের রেফারেন্স আনলা বাংলাপিডিয়া উরে কেউ আমারে ধর হাস্তে হাস্তে আমার প্যাদে খিল ধইরা গ্যাছে
যাউজ্ঞা দুস্ত আরো কিছু কবা তুমার লইজ্ঞা মাই দরজা ইজ অলোয়েচ উপেন
৩২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩০
ফকির সাইঁ বলেছেন: তাজউদ্দীন আহমদ আমার লিডার, ......তার রাজনিতিক দরশন কে আমি সব সময়ই খুব খুব রেসপেকট করি, আর এটাও কেউ ভুল বলতে পারবে না যে, আমার লিডার ই ছিলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সফল রাজনিতিক। আর একটা কথা বলে রাখি, আমি পারসোনালী ভেরি ইনসিগনিফিকেনট, তারপরও আমার লাইফের সেরা অরজন আমার লিডারের নামেই উৎসরগ করেছিলাম।
যাহোক, আপনার অনেক কথাই ঠিক কিনতু যে যায়গায় ভুল আছে সেটা হল আপনি রীতিমত বঙ্গবন্ধু কে অপমান করলেন (!), ঘটনা রিয়েল যে তাজউদ্দীন আহমদ কে কে পদত্যাগ করনো হয়েছিলো, কিনতু সেটাছিলো দাতাদের চাপে । কারন ঐ সময়ে লোন পাওয়াটা খুবই বেশী দরকার ছিলো মুজিব সরকারের, এবং তা আটকে ছিলো লীডার তাজউদ্দীন আহমদ সাহেবের কারনে, এর কারন হোলো তিনি দেশের সাথটা কে বেশী করে দেখতেন, আর এ কারনেই তিনি দাতাদের রোষানলে পড়েন, তার কারনেই এনজিও গুলো এদেশে আসতে পারছিলো না, আর তিনি ছিলেন রাশিয়া পনথী, তখন যে সিচিয়েশন দাড়িয়েছিলো, তাতে বাংলাদেশ কে আমেরিকার এনড গং দের দিকে যেতে হোতছিলো, আর সেখানে লীডার একটা বাধা ছিলেন, এসব কারনেই তাকে সরে যেতে হয়েছিলো, তবে বঙ্গবন্ধু একটা সময় পর ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন, বঙ্গতাজ ই সঠিক, নিখাত, কিনতু নিয়তি তাদের মিলিত হওয়ার সুযোগ দিলো কই !!! হায়নার থাবায় সব কিছুই তছনছ হয়ে গেলো।
একটা অনুরধ, যদিও যাদের বলছি তাদের কানে যাবে না, তারপরও বলছি বঙ্গবন্ধু --- বঙ্গতাজ দুইজনই অনেক অনেক বড় মাপের, বড় দিলের মানুষ, সুতরাং একজন কে বড় করতে অপরজন কে আমরা ছোট না করি।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আমি বঙ্গবন্ধু কে অপমান করিনি তার ভূল গুলি তুলে ধরছি। আর একজন দেশ প্রেমিকের প্রতি অন্যায় করা হলে সে যেই হোক প্রতিবাদ আমি করব।
সত্য উন্মোচিত হোক
এখানে আর একটু খেয়াল করে মন্তব্যগুলো পড়ুন গোড়া লীগাররা কিভাবে তাজউদ্দিন কে অপমান করছে দেখছেন কই তাদের তো কিছু বললেন না?
৩৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
রাসেল ভাই বলেছেন: বেশির ভাগ সময়ই রাষ্টযন্ত্র বাংলাদেশের ভালো মানুষগুলোর সাথে ভাল ব্যাবহার করেনি ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৮
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সহমত।
৩৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
আহলান বলেছেন: তাজ উদ্দিন আফোসস কে বলেছিলেন, কিভাবে দেশটা স্বাধীন করলাম, বঙ্গবন্ধু তা কোনদিন জানতেও চাননি ..... ্ওনাদের মধ্যে সম্পর্কের টানা পোড়ন বোধ হয় স্বাধীনতার পরপরই শুরু হয়েছিলো। কারণ একজন হতে চেয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান মন্ত্রী, আরেকজন তাকে বানিয়ে দিলো বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ....
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ঠিক ধরেছেন। কিন্তু এগুলো কে বলে। বললেই তো গুম।
৩৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
ইয়েন বলেছেন: একটা অনুরধ, যদিও যাদের বলছি তাদের কানে যাবে না, তারপরও বলছি বঙ্গবন্ধু --- বঙ্গতাজ দুইজনই অনেক অনেক বড় মাপের, বড় দিলের মানুষ, সুতরাং একজন কে বড় করতে অপরজন কে আমরা ছোট না করি। @ফকির সাইঁ আপনার কমেন্ট টা এই লেখার সবচেয়ে সুন্দর কমেন্ট ...আমার কথাও ঠিক এটাই ...আর মুজিব রক্তে মাংসের মানুষ আমরা তা কেন জানি ভুলে যাই ....তাজউদ্দিনকে নিয়ে লেখক আরও লেখা আরও অজানা তথ্য জানাবেন আশা করি তবে লেখাটা প্লিস অন্যর সাথে তাজউদ্দিনকে তুলনা করে নয় বরং শুধুই এই মহান নেতাকে সন্মান দেয়ার জন্য ...... আর সোহেল তাজ এর ঘটনা সত্যি হলে আমি বলব সোহেল তাজ এর দোষ আছে ...পুরো পুলিশ উনার আন্ডারে ছিল কিসের প্রধান মিনিস্টার কিসের কি ......সবগুলারে ডান্ডা দিয়ে পিটায়া দেশ ত্যাগ করলেই পারতেন....পরিনতিতো আর এখন যা হয়েছে এর চেয়ে খারাপ কিছু হতনা .....আর সিমিন কেন সংসদ হইল এটাও আমারে হতাশ করেছে ভাই যেখানে পদত্যাগ করল সন্মান এর জন্য সেখানে তিনি কেন চুন খায়া মুখ পুড়তে গেলেন! (সম্ভবত ভিতরের নোংরা রাজনিতী আর এর চাপের জন্য ) {শেষ লাইন আমার কথা আবার এর থেকে তিল তাল বের কইরেন না }
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আপনার বক্তব্য আর একটু বুজিয়ে বলুন প্লিজ কি বলতে চান? তাজ উদ্দিনের ওপর যে অন্যায় হয়েছে সেইটার দায় আমি আর একজনের ওপর চাপাবো?
কার ওপর বলুন আমি তাই করছি। ভালই আছেন ভাই ধরি মাছ না ছুই পানি।
আপনাদের দেখে আমার নিজের মুখ লুকাতে ইচ্ছে করে। আবার বলেন .পুরো পুলিশ উনার আন্ডারে ছিল কিসের প্রধান মিনিস্টার কিসের কি ......সবগুলারে ডান্ডা দিয়ে পিটায়া দেশ ত্যাগ করলেই পারতেন....পরিনতিতো আর এখন যা হয়েছে এর চেয়ে খারাপ কিছু হতনা .. এ কথা আপনার মুখে শোভা পায়না।
শুনুন ভাই সাদা কে সাদা কালোকে কালো বলুন
৩৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪১
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ , মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী ইতিহাস , তাজুদ্দিন আহমেদ এর ইতিহাস সবকিছুই পাঠ্যপুস্তক বা গুরুজনের কাছে শোনা ।
আপনার তাজউদ্দিনকে নিয়া লেখাটা বিকৃত ,বিকৃত লাগছিল তাই সংশয় প্রকাশ করছি । তার মানে এই নাজে বাংলাদেশের ইতিহাস জানি না !!!!!
আর হা আমি আওয়ামুলীগের ভক্ত , অন্তত স্বাধীনতা বিরোধী কোন দলের ভক্ত না ।
সোহেল তাজের ঘটনার রেফারেন্স না থাকলে , কেনো ঊঠাইলেন । তার সত্যটা কি ???
অন্যকে সম্মান দিন নিজে সম্মান পাইবেন 
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আহা আপনি যে বড় রাগ করে আছেন? আফসুস। এইতো আসল প রিচয় বের হয়ে আসল।
আবারো বলছি আপনার মত ফালতু আম্লীগাররাই আম্লীগ খাইছে। এক বিন্দু বিকৃত আমি করিনি এটাই ইতিহাস। সত্য ইতিহাস মেনে নিন। কাউকে দেবতা বানাবেন না
আর স্বাধীনতা বিরোধী আপনি কাদের ব ল ছনে যারা জামাতের সাথে আতাত করে তারা তো এই দেখুন কারা প্রথম আতাত করেছিল
রাগ করবেন না এটাও ইতিহাস। আবার বইলেন না ফটোশপ মানূষ হাসবে।
সোহেল তাজের ব্যাপার প্রাসাঙ্গিক ভাবেই আসছে। কারন জানেন বোধহয় সোহেল তাজ তাজউদ্দিনের আহমেদের সূযোগ্য সন্তান সত্য কিন্ত প্রকাশ পেয়েই যায়। সত্য ঢেকে রাখবেন না।
আর সন্মান যে দল নিজের জাতীয় নেতাকে সন্মান করতে পারেনা তাদের কাছ থেকে আমি সন্মান আশা করব? ভাল বলছেন।
৩৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৭
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: এই কথা গুলি ঊঠাইলেন না কেন ?? শুধু শুধু এক সাইড নিয়া লিখেন কেন ???
ফকির সাইঁ বলেছেন: তাজউদ্দীন আহমদ আমার লিডার, ......তার রাজনিতিক দরশন কে আমি সব সময়ই খুব খুব রেসপেকট করি, আর এটাও কেউ ভুল বলতে পারবে না যে, আমার লিডার ই ছিলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সফল রাজনিতিক। আর একটা কথা বলে রাখি, আমি পারসোনালী ভেরি ইনসিগনিফিকেনট, তারপরও আমার লাইফের সেরা অরজন আমার লিডারের নামেই উৎসরগ করেছিলাম।
যাহোক, আপনার অনেক কথাই ঠিক কিনতু যে যায়গায় ভুল আছে সেটা হল আপনি রীতিমত বঙ্গবন্ধু কে অপমান করলেন (!), ঘটনা রিয়েল যে তাজউদ্দীন আহমদ কে কে পদত্যাগ করনো হয়েছিলো, কিনতু সেটাছিলো দাতাদের চাপে । কারন ঐ সময়ে লোন পাওয়াটা খুবই বেশী দরকার ছিলো মুজিব সরকারের, এবং তা আটকে ছিলো লীডার তাজউদ্দীন আহমদ সাহেবের কারনে, এর কারন হোলো তিনি দেশের সাথটা কে বেশী করে দেখতেন, আর এ কারনেই তিনি দাতাদের রোষানলে পড়েন, তার কারনেই এনজিও গুলো এদেশে আসতে পারছিলো না, আর তিনি ছিলেন রাশিয়া পনথী, তখন যে সিচিয়েশন দাড়িয়েছিলো, তাতে বাংলাদেশ কে আমেরিকার এনড গং দের দিকে যেতে হোতছিলো, আর সেখানে লীডার একটা বাধা ছিলেন, এসব কারনেই তাকে সরে যেতে হয়েছিলো, তবে বঙ্গবন্ধু একটা সময় পর ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন, বঙ্গতাজ ই সঠিক, নিখাত, কিনতু নিয়তি তাদের মিলিত হওয়ার সুযোগ দিলো কই !!! হায়নার থাবায় সব কিছুই তছনছ হয়ে গেলো।
একটা অনুরধ, যদিও যাদের বলছি তাদের কানে যাবে না, তারপরও বলছি বঙ্গবন্ধু --- বঙ্গতাজ দুইজনই অনেক অনেক বড় মাপের, বড় দিলের মানুষ, সুতরাং একজন কে বড় করতে অপরজন কে আমরা ছোট না করি।
ফকির সাঁই আপনাকে ধন্যবাদ ।
আমরা যারা তরুন নিরেপক্ষ লেখা চাই , একপক্ষীয় না । বুজলেন লেখক সাব ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: এর উত্তর আমি ফকির সাইকে দিয়েছি ওখানে দেখে নিবেন
৩৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৫
ইয়েন বলেছেন: আপনি মনে হয় আমার কথা ভুল বুজেছেন!! আমি বলতে চেয়েছি যে তার (তাজউদ্দিন এর) অবদান নিয়ে আরও পোস্ট লিখতে,তার অবদান এবং তার জিবন নিয়ে কিন্তু আমার মনে হয়েছে এখানে আপনি এখানে বারবার মুজিবকে নেগেটিভলি রিপ্রেজেন্ট করেছেন (আমার কথা গুলো ফকির সাইঁ ভাই ভাল ভাবে গুছিয়ে লিখেছেন)....
আর সোহেল তাজ কেন পদত্যাগ করেছে আমি জানি না..আপনি যা বলেছেন তা যদি সত্য হয় তাহলে।আমি বলেছি যে সে তখন সরাষ্ট্র প্রতিমন্তী ছিলেন, সো পুলিশ তো তার কথা শোনার কথা। আর শেখ সেলিম তো তখন কোন কিছুই ছিল ন. সো তাকে শারিরিক ভাবে আঘাত করতে আসলে তাকে পুলিশ দিয়ে মারতে বলেছিলাম.... হ্যা এর ফলাফল খারাপ হত হয়ত কিন্তু এখন যা হয়েছে তার চেয়ে কি আর হত?(এটা কিন্তু আমার মতামত এরকম কিছূ না করে সোহেল যে মস্ত বড় ভুল করেছে আমি তা বলিনি) আর কেন ভাই আমার মুখে সোভা পাবে না কেন? আপনি মনে হচ্ছে একরকম মাইন্ড সেট করে নিয়েছেন যে আপনার মতের সাথে না মিললেই তাকে দেখে যা ইচ্ছা তা বলবেন
আর আপনি মনে হয় সিমিন এর ব্যাপার টাতে আমার সাথে একমত হয়েছেন
..... (আর ভাই আপনি অনেক কষ্ট করে পোস্ট গুলো লিখেন.....অনকে লেখাপড়া ও করেন নিশ্চই. আমি আপনাকে সন্মান করি কিন্তু আপনার মন মত না হলে আপনি এরকম তাচ্ছিল্য ভরা কমেন্ট করেন সেটাই খারাপ লাগে )
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কষ্ট পেলে দুঃখিত ভাই। যখন এই সব পড়ি তখন খুব এলাবরেটলি পড়তে হয় পোষ্টের জন্য এই সব নিপিড়িত মানূষগুলোর সাথে এক হয়ে যাই কেঊ যদি সামান্য তম উলটা কথা বলে মাথা গরম হয়ে যায়।
ভুল বুজার জন্য ক্ষমা প্রার্থী
৩৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৯
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: ইহা দেইখাই আপনার মূলমন্ত্র আইডিয়া করছিলাম । থাক আর যুক্তিতে গেলাম না ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আরে ভাই এইটা এতদিনে চোখে পড়ল আমি তো কিছু লুকিয়ে রাখিনাই এই জন্যই বলি চোখ কান খুলা রাইকেন।
আল বিদা।
৪০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫০
নানাভাই বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক।
গ্যালারীতে বইলাম.......।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৩
নষ্ট শয়তান বলেছেন: লাভ নাই নানাভাইগো কেঊ আসেনা। বইসা দুইখান বাত চিত করুম কিন্তু কেউ আসেনা কেউ না। আপ্সুস
৪১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কত কিছুই না জানার আছে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
৪২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫০
রবি_জল বলেছেন: সোহেল তাজ পদত্যাগ করতে গেলে হাসিনা তার সাথে কিছু যুবলীগার সাথে রাখছিল , ভাবছিল হয়ত এটা দেখে তাজ ভয়ে আর কিছু কইবনা
তাজের মত নেতা যে দলে টিকতে পারেনাই সেই দলই আমার দরকার - শেখ হাসিনা সরকার
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
নষ্ট শয়তান বলেছেন: অকন আর শেক হাচিনা সরকার নাই অকন তো ইম্রান সরকার, মিয়া ভূলেন কেম্নে ডাঃ সাব ই তো ঘোষনা দিয়া কইল কয়দিন আগে খিক খিক খিক
৪৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১০
ফকির সাইঁ বলেছেন: আপনি আধা সত্য কথা বলেছেন । জানেন তো আধা সত্য, মিথার চেয়ে ও ওনেক বেশি ভয়ংকার ! আমি আমার পোষটে আপনার জবাব দিয়েছি---পারলে আমাকে ভুল পমান করেন ! হয় আপনি পুরা ঘটনা জানেন না নয়তো ইচছাকিত ভাবেই এমনটা করছেন !
একটা কোয়শন করি --- বিএনপি-জোট-সরকারের সময় কমারস মিনিসটার আমির খসরু কে পদতেগ করানো হয়েছি ! কেন করানো হয়েছিলো জানেন ---চীনা বাপদের খুশি করার জননে (!) যাহোক হালেই যদি এই ওবসথা হয়,তবে ভেবে বলুন, কেবলই সাধীন হওয়া একটি দেশের উপর কেমন চাপ থাকতে পারে।
আসুন সত্য কে সত্য বলতে শিখি, ---আসলে আমি কার দালালী করবো বলেন, সবাইতো জংনের বাশ-বেমবো দিয়েই যাতছে ! নিজেকে বাংগালী পরিচয় দেই যাদের জননে, তাদেরই যদি খাটো করেন----!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: এই সব ছেলে ভূলানো কতায় কাজ হবে না। তা হলে তাজুদ্দিনকে সন্মানের সাথে বিদায় দিতে পারত মুজিব অথচ কি এক খান নাটক মারল।
এই সব কাহিনী অন্য কোন জায়গায় যেয়ে বলেন খুশী হবে এখানে না। এখানে যুক্তি কথা বলে।
আপ্নের লিঙ্ক ভূল তারপর ও আমি পড়ে আসছি দেকচি কি লিকচেন। ওই ধরনের ফালতু পোষ্টের কোন উত্তর দেব না
৪৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১২
ফকির সাইঁ বলেছেন: বঙ্গতাজ কে বড় করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু কে ছোট না করি
ভালো করে পড়ুন।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
নষ্ট শয়তান বলেছেন: লিঙ্কটাও তো ঠিক মত দিতে পারলেন না। আবার বড় বড় কথা
৪৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
ফকির সাইঁ বলেছেন: I should understood, what type of blog it is ! and what type of blogger !
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আসসালামুয়ালাইকুম।
জ্ঞান দান না করলেই খুশী হব
৪৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১১
রওনক বলেছেন: দেয়াল বইটা পড়ছি, ভাই হু.আ. লেখার পরিণিতি দেখে আমার দুঃখের সাথে লজ্জাও লাগছিলো।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আমি হুমায়ুন খুব কম পড়ি ভাই তাই এই ব্যাপারে বিশদ বলতে পারব না
৪৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ওয়াচে রাখি।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: কুনো লাভ নাই। কেউ কিচু কইতো না
৪৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৪
এম আর সুমন বলেছেন: আছি........এই বসলাম। কই গেলি রে যোগী...!!!!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৯
নষ্ট শয়তান বলেছেন: যোগী গেচে আমার গরুগুলা খেদাইয়া আনতে।
আর যোগী কত যোগী আইল গেল............... বহুত দেখা আছে ভাই ওই রকম যোগী। ছাগু দের সাথেই পারে জায়গা মত আইলে সব ঠিক
৪৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৭
মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: +
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
৫০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৯
আল ইফরান বলেছেন: সোহেল তাজের শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত হওয়ার কাহিনী হোম মিনিস্ট্রিতে চাকুরী করা এক বড় ভাইয়ের কাছ থেকে শুনছিলাম।
পরবর্তীতে অনলাইনেও দেখছি।
তবে আমি এই মানুষটাকে বিশ্বাস করি না।
কারন পিলখানা ম্যাসাকারে তার ইনভলবমেন্ট ছিল (আমি নিশ্চিত না, ইনসাইড ইনফরমেশান হিসেবে পাওয়া) ।
তবে তাজউদ্দিন ছিলেন ভুল সময়ে, ভুল দেশে জন্ম নেয়া নেতা যাকে আমরা কেউ তেমনভাবে স্মরন করি না কখনোই।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৭
নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক
৫১| ২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
রিওমারে বলেছেন: সোহেল তাজ একটা কাপুরুষ। পুলিশ মন্ত্রি হয়ে ও শেখ সেলিম ও হেলাল কে পুলিশ দিয়া সান্টিং দিতে পারল না। আমি হলে পুলিশ দিয়া পিটাইয়া পুটকির ছাল তুলে দিতাম।তার পরে পদত্যাগ।।
০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: ভাইরে সেই পুলিশ ও প্রধান মন্ত্রীর আত্মীয়ের কাছে আসহায়।
৫২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
নষ্ট শয়তান বলেছেন: চমৎকার লিখছেন ভাই
সত্য উন্মোচিত হোক
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যারা প্রকৃত ইতিহাসের জন্ম দিয়ে বাংলার স্বাধীনতার জলন্ত সাক্ষি
তাদের চেতনা চির অক্ষয় , দূর হোক অপশক্তি ।
সুন্দর পোস্ট
শুভেচ্ছা