নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য উন্মোচিত হোক

দেশ কে ভালবাসি এই যদি হয় আমার অন্যায় তবে আমি অপরাধী

নষ্ট শয়তান

দ্যা হাম্বা এ্যান্ড ছাগু হান্টার। http://www.facebook.com/noshtos.angel.1

নষ্ট শয়তান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামীলীগ থেকেই প্রথম শুরু হয় বাকশালী প্রতিবাদ। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৪ সালের চেপে যাওয়া ইতিহাস।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৫

ছিঃ আপনাদের।



কিসের ব্লগার আপনারা? কেন বুজছেন না এই ফ্যাসিষ্ট সরকার তার ক্ষমতায় থাকার জন্য মানুষ হত্যার রাজনীতি বেঁচে নিয়েছে।



আপনাদের বিবেক কেঁদে ওঠে রাসেলের ছবি দেখে আর ত্বকির ছিবি দেখলে আপ্নারা বলেন এক দূঃশ্চরিত্র। ছিঃ! যদিও ত্বকির বাবা আওয়ামীলীগের কর্মী



কিভাবে আপনাদের বুজাবো আর এই সরকার ক্ষমতার লোভে অন্ধ হয়ে গেছে। পাখির মত হাজার হাজার মানুষ মারবে। রাজশাহী উজার করে দেবার হুকুম হয়ে গেছে। আপনারা কি দেখেন না।



ক্লিক লিঙ্ক



বাকশালী গনতন্ত্রের আওয়াজ এসে গেছে আপনারা কি অন্ধ।



ক্লিক লিঙ্ক।



স্বার্থের কারনে লোকমান হত্যার বিচার হয়না কিভাবে আপনি আশা করেন এরা ’৭১ এর গনহত্যার বিচার করবে?



কোথায় আপনাদের বিবেক সাগর রুনি হত্যার? মেঘের কান্না কি এতটুকু আপনাদের স্পর্শ করেনা?



আর কত হত্যা জায়েজ হবে এই যুদ্ধাপরাধী বিচারের নাম করে।



মনে রাখবেন আজ হয়ত আপনি বা আপনার ভাই নিরাপদ কিন্তু কালকে কি হবে আপনি জানেন?



কেন এদের ক্ষমতায় তায় রাখার জন্য আপনাদের এত কি বোর্ড টেপাটেপি?



কেন তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপনাদের এত অভিযোগ? তত্বাবধায়কে যদি আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে আমি খুশী মনে মেনে নিব। তারপরো কেন আপনি এটার বিরোধিতা করেন?



প্রিয় প্রধানমন্ত্রী আবারো অনুরোধ করছি সংসদ ডেকে আইন করে জামাত নিষিদ্ধ করুন যুদ্ধাপরাধী বিচার করুন। সাথে আছি কিন্তু অহেতুক জীবন নাশ করবেন না। আপনার পায়ে পড়ি।



বিবেক কে মুক্ত করুন।



চলুন মূল পোষ্টে



আজকে যারা ৫০-৫৫ বছর বয়স তাদের একবার জিজ্ঞাস করুন তো তাদের জীবনের সব চেয়ে দূঃসময় কোনটা নির্দিধায় উত্তর পাবেন ১৯৭৪ সালের গ্রীস্ম থেকে শরৎ কালটা।



কেন আবার ওই সময় আওয়ামী দূঃশাষনের কারনে দেশে নেমে আসে ভয়াবহ দূর্ভিক্ষ। আমদানী আর বিতরন প্রক্রিয়ার প্রত্যেকটি স্তরে দূর্নিতী, কালোবাজারী, স্বজনপ্রিতী, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতে চোরাচালানীর কারনে মানূষখেকো বাঘের মত সারা দেশে দূঃর্ভিক্ষ দাপিয়ে বেড়াতে শুরু করল। মানূষ মারা যেতে লাগল মশা মাছির মত।



সরকারী দূর্নিতীর মাধ্যমে দেশের খাদ্যদ্রব্য আর পাট ভারতে পাচার করন ভয়াবহ আকার ধারন করে। সেই সময়ের এক সরকারী হিসাবে দেখা যায় দেশ স্বাধীন হবার প্রায় সাড়ে তিন বছরে দেশের সীমান্ত দিয়ে কমপক্ষে ছয় হাজার কোটি মূল্যের পন্য সামগ্রী ভারতে পাচার হয়েছিল।



চোরাচালানীকৃত ছয় হাজার কোটি টাকার সাথে অবশ্যই বৈদেশিক মুদ্রায় কালোবাজারের মাধ্যমে দেশের বাইরে চলে যাওয়া বিরাট অংকের টাকা এবং চাল, চিনি, সিমেন্ট অন্যান্য দ্রব্যর বড় বড় কেনাকাটার কমিশনের টাকাও যোগ দিতে হবে। সে হিসাবে সংখ্যাটা দ্বিগুন হওয়াই স্বাভাবিক।



শেখ মুজিবের ব্যাক্তিত্বহীন চাটুকারের অভাব ছিল না। এর মধ্যে প্রধান ছিল তোফায়েল আহাম্মেদ আর শেখ মনি। তথ্য মন্ত্রনালয়ে ছিল তাহের উদ্দীন ঠাকুর। ইতিহাস সাক্ষী এই ঠাকুর কি করেছিল।



তারিখ ১৭ ই সেপ্টেম্বর ১৯৭২ সাল। স্থান ঢাকার পল্টন ময়দান



শেখ মুজিব প্রধানমন্ত্রী হবার মাত্র ৮ মাস। লক্ষাধিক লোকের সমাবেশ।



অভিযোগঃ স্বাধীনতার পূর্বে প্রদত্ত প্রতিশ্রিতি পালনে ব্যার্থতা।



অভিযোগ কারীদের নেতাঃ ছাত্রনেতা, প্রাক্তন মুক্তিসেনা, শেখ মুজিবের সবচেয়ে বিশ্বস্ত একজন আ স ম আব্দুর রব।



জনতার উদ্দশ্যে রব বলেন,



দেশের স্বাধীনতার পর একটি লোক ও না খেয়ে মারা যাবে না ব লে শেখ মুজিব আশা দিয়েছিলেন। আজ না খেতে পেয়ে প্রচুর লোক মারা যাচ্ছে।



ঐ অভিযোগ গুলোর প্রধান প্রধান বিষয় বস্তু ছিল খাদ্যদ্রব্য সহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম জনগনের ধরা ছোয়ার বাইরে, চারদিকে কেবল ঘাটতি, বাজার সুবিধাবাদীদের হাতে, স্বজন প্রীতি, সরকারী কর্মচারীদের দূর্নীতি, বেকারত্বের পাহাড়, গুম ধরপাকড়, পুলিশের অত্যাচার, দায়িত্বহীন সরকার, সংবাদ পত্রের মুখবন্ধ ইত্যাদি।



রব আরো বলেন,



আওয়ামীলীগরা পাকিস্তানীদের থেকে অনেক বেশী জঘন্য আর দূর্নিতীগ্রস্থ



মুজিবের উদ্দেশ্যে রব বলেন, আপনি আমাদের বেপরোয়া ধরপাকড় করছেন আর উৎপীড়নের সমস্ত যন্ত্রপাতি আমাদের বিরুদ্ধে ব্যাবহার করছেন। আপনি আপনার বক্তৃতায় অস্ত্রের কথা বলেছেন। আপনি কি কোন দিন বন্ধুক চালিয়ে দেখেছেন? আমরা জানি সত্যিকার অস্ত্র কি ভাবে চালাতে হয়’। (এন্থনী মাসকারেনহাসঃ এ লিগ্যাসী অভ ব্লাড)



লক্ষ্যকন্ঠের সমর্থনে রব আরো বলেন, ‘সেনাবাহিনী জনগনের ওপর গুলি চালাবে না। কিন্তু আপনি যদি তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করেন, তাহলে তারা আপনার আর আপানার শাষক গোষ্ঠির বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা গ্রহন করবে।



বাস্তবতার চাকা ঘুরে গেল। যে মুজিব আঠারো মাস আগে পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে যে হুশিয়ারী দিয়েছিল তা তার দিকে বুমেরাং হয়ে আসল।



নিজের ওপর থেকে সকল দোষ সহচরদের ওপর ঠেলে দিলেন মুজিব। প্রথমবারের মত পার্টির ওপর চড়াও হলেন নিজের দোষ ঢাকতে। চোরাকারবার, স্বজনপ্রীতি আর দূর্নিতীর অভিযোগে ১৯ জন বরখাস্ত হল।



লোকজন হল আশান্বিত। কিন্তু এযে লোক দেখানো। মুজিব তলে তলে আরো ভয়ংকর হয়ে উঠছিলো।



তিনি একের পর এক এক জনগনের মৌলিক অধিকার সমূহ খর্ব করতে শুরু করলেন। সাংবিধানিক নিয়ম কানুন, আইনের শাষন, বাকস্বাধীনতা্ মতামতের অধিকার, সুযোগের সমতা, ইত্যাদি সব বিলুপ্ত হল। কায়েম হল দূঃশাষনেরর পরাকাষ্ঠা।



শেখ মুজিব যুদ্ধের ফলশ্রুতি বলে পরিস্থিতি ধামাচাপা দিতে চাইলেন। কিন্তু ব্যাবসায়ীদের কারসাজিতে তেল, নু্ন, সাবান থেকে শুরু করে সকল নিত্য ব্যাবহার্য জিনিসপত্রের দাম কেন সাধারনের নাগালের বাইরে? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে মানব দেবতা অপারাগ ছিলেন।



সাথে থাকুন। পরের পর্বে আরো চমক



মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৫

নীলচাষী বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট গুলো থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৮

নষ্ট শয়তান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান। কিন্তু যাগো উদ্দেশ্যে তারাকি কিছু শিখবে?

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৮

মুচি বলেছেন: আর কত হত্যা জায়েজ হবে এই যুদ্ধাপরাধী বিচারের নাম করে।

ভালো লেখা।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫১

নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৫

সুমনদেশ বলেছেন: তথাকথিত যুদ্ধাপরাধীদের চাইতে বেশি অপরাধ করেছে আওয়ামী-বাকশালীরা গত ৪ বছরে। তাদের লুট, দুর্নীতি, ধর্ষণসহ সব অপকর্ম ধামাচাপা দেওয়ার জন্য তারা যুদ্ধাপরাধীর বিচারের সাজানো নাটক মঞ্চায়ন করছে।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক।

৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন: ++
সাথে আছি

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১০

নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক।

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: সাথে আছি ।

এমন এক বিষয়ে লিখেন যে কমেন্ট করার উপায় থাকে না । হাম্বারা তো আরও অসহায় । + +

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক।

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

তানজিদ_রূপক বলেছেন: সাবধান ধরাধরি শুরু হয়েছে কখন যে ধরে নিয়ে যাবে টের পাবেন না।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০০

নষ্ট শয়তান বলেছেন: তাই বলে কি মুখ বুজে থাকব?

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৪

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: আর কত হত্যা জায়েজ হবে এই যুদ্ধাপরাধী বিচারের নাম করে।
সুন্দর বলেছেন ,,,
সব থেকে বড় কথা , আপনরা এই পোস্ট যাদের উদ্দেশ্য করে তারা কি বুঝবে না আদৌ ???
পোস্টে পিলাচ , পরের পর্বের অপেক্ষাই

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

নষ্ট শয়তান বলেছেন: অগো বুজতে হবে না এইগুলা অন্ধা হাম্বা। সুধু সাদারন মানুশদের বুজান ভাই। তাইলেই হইবো

৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হুমমমম. জানতে হবে। পোষ্ট ওয়াচে রাখলাম। দেখা যাক ব্লগের আওয়ামী সমর্থকদের এব্যাপারে মন্তব্য কি।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৩

নষ্ট শয়তান বলেছেন: গ্যারান্টি কাউকেই পাবেন না। খালি পাবেন গালি দেবার সময়। এব্যাপারে উনারা এক্সপার্ট।

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৪

অজানা বালক বলেছেন: ভাই কেন যে মন খারাপ করে দেন। ভাল লাগে না এসব পড়তে।
পুরো জাতি আজ আধারে ডুবে আছে।কোনো পরা শক্তি এসে এদের ধ্বংশ করতে হবে না।নিজেরা ই মারা মারি করে সব শেষ করবে।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৭

নষ্ট শয়তান বলেছেন: না পারবে না। আমরা আছি না?

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৪

আই লাভ ইউ, ম্যান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক

০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১:৩১

নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২২

চাচু বলেছেন: গুড পোষ্ট ব্রো । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩০

নষ্ট শয়তান বলেছেন: শীঘ্রী পেয়ে যাবেন

১২| ১৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

শিপন মোল্লা বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট আশাকরি নতুন প্রজন্ম জানবে আওয়ামীদের সঠিক ইতিহাস। আর ঘৃণায় থু থু করবে না করলে মনে করতে হবে তারা মানুষই না।

ধন্যবাদ ভাই।

২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০০

নষ্ট শয়তান বলেছেন: ভাল থাকুন ভাই

১৩| ২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক

১৪| ২৩ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯

ননদালীনাজ বলেছেন: কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক !

২৪ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

নষ্ট শয়তান বলেছেন: সত্য উন্মোচিত হোক

১৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

মীর মফিজুল ইসলাম মানিক বলেছেন: ওরা নিজেদের বাংলাদেশের মালিক মনে করে। আর যারা আওয়ামী পন্থী না, তাদেরকে মনে করে শরনার্থী।

ওরা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী হিসেবে প্রচার করে, আসলে ওরা চেতনা ব্যাবসায়ী ।

ওরা নিজেদের ইসলামের দরদী হিসেবে প্রচার করে, অথচ ইসলাম কে তারা বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে।

শুভ বুদ্ধির উদয়ের জন্য চাই সত্যাগ্রহ। ওদের কি সেই আগ্রহ টা আছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.