![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলঝেইমার ডিজিজ বলতে গেলে সহজ ভাষায় বলতে হয় বয়স যাদের বেশী তাদের ভুলে যাওয়ার প্রবণতা। এখন যারা যুবক বা প্রৌঢ় আছেন কিছু খাদ্যাভ্যাস এবং শারিরীক পরিশ্রমের মাধ্যমে এই অসুখকে দূরে রাখতে পারেন। খুব কঠিন কিছু নয়। নীচের নিয়মগুলো মেনে চলুন। উপকার পাবেন।
১। স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ট্রান্স ফ্যাট কমিয়ে দিতে হবে
২। লেগিউমস যেমন শীম, মটরশুঁটি, মসুর ডাল এগুলো খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
৩। এক আউন্স (ছোট এক মুঠো) বাদাম বা বীজ (যেমন সীমের বীচি বা মটর ভাজা) প্রতিদিন রাখতে উৎসাহ দেয়া হয়। এ থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী যথেষ্ট পরিমাণ ভিটামিন ই পাওয়া যায়।
৪। ভিটামিন বি-১২ রিচ ফুড যেমন কলিজা, গরুর মাংস, ডিম, দই, দুধ, পনির, টুনা মাছ বা ট্যাবলেট ভিটামিন বি-১২ প্রতিদিন রাখতে হবে।
৫। এলুমিনিয়ামের হাড়ি-পাতিল, এলুমিনিয়াম আছে এমন এন্টাসিড, বেকিং পাউডার এগুলো (অর্থাৎ এলুমিনিয়াম) এড়িয়ে চলতে হবে।
৬। আয়রন এবং কপার আছে এমন মাল্টিভিটামিন এড়িয়ে চলতে হবে।
৭। প্রতিদিন ৪০ মিনিট এমনভাবে হাঁটতে হবে যেন শ্বাস প্রশ্বাস ঘন হয় এবং ঘাম হয় (এ ধরনের এক্সারসাইজকে এরোবিক এক্সারসাইজ বলে)। ঘরেও ফ্রী-হ্যান্ড এরোবিক এক্সারসাইজ করা যায়। সপ্তাহে ৫ দিন এক্সারসাইজ করতে হবে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
ধ্রুবজ্যোতি বলেছেন: এই পোস্ট Medscape medicine এর গতকাল (২৭ জুলাই ১৩সাল) এ প্রকাশিত একটি আর্টিকেল থেকে নেয়া। এলুমিনিয়ামের কুক ওয়্যারের কথা ওখানেই উল্লেখ করা হয়েছে। পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++++
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩০
ধ্রুবজ্যোতি বলেছেন: ধন্যবাদ বর্ষণ!
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১০
দিনান্তে বলেছেন: এলুমিনামের হাড়ির এই তথ্য কোথ্থেকে পেলেন? সোর্স দিবেন প্লিজ। আর আলঝেইমার এর কারন এখোনো কেউ ধরতে বা আবিস্কার করতে পারেনি। কারনটা জেনেটিক, এখানে রোগির কোন ভূমিকা নেই।
আমাদের দেশে এই রোগ এবং সংশ্লিষ্ট ডিমেনসিয়া নিয়ে ধারনা
নেই বললেই চলে। এই রোগ হলে রোগীর যত না কষ্ট, তারচেয়ে বেশি যন্ত্রনা হয় রোগীর সেবাপ্রদানকারি আত্মীয়স্বজনের।
আপনার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।