নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাষ্ট্রধর্ম নয়, রাষ্ট্রনীতি হোক ইসলাম

এই ব্লগটি নোমান বিন আরমান'র দায়িত্বে প্রবর্তিত। এখানে মাঝেমধ্যে তিনি আসেন। [email protected]

নুবিয়া

অনেকেই বলেন, 'রাজনীতি করি না'। এর মানে যদি ঘুনেধরা গণতান্ত্রিক ফাজলামোকে অপছন্দ করেন; তাহলে ঠিক আছে। কিন্তু একজন নাগরিক কোনোভাবেই 'রাজনীতির' বাইরে থাকতে পারেন না। রাষ্ট্রে বসবাসের জন্য নাগরিক দায়িত্ব পালন তার কর্তব্য। একটা উদাহরণ দিই। হযরাত আলী রা. এর সময়ে এক ব্যক্তিকে দুজন ব্যক্তির সামনেই হত্যা করা হয়। এদের একজন হত্যাকারীকে আটক করে এবং আইনের হাতে সোপর্দ করেন। বিচার হত্যাকারীসহ হত্যার দর্শক দুজনকেও শাস্তি দিলেন। স্বভাবিকভাবেই হত্যাকারীকে দেওয়া হলো কেসাসের শাস্তি। এবং ওই দুজনের মধ্যে যে তাকে আটক করে আইনের হাতে দিয়েছে, তাকে দিলেন আজীবন জেলদণ্ড। কারণ, এই লোকটি হত্যাকারীকে আগে নিবৃত করার চেষ্টা করেনি। যেটা তার 'রাজনৈতিক' (নাগরিক) দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালন করলে, নিহত, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুজনেরই জীবন রক্ষা হতো। এটি যখন সে করতে পারেনি, তাহলে মুক্ত থাকার দরকার কী, কারাগারই তার জন্যে শ্রেয়। যে লোকটি শুধু হত্যার দর্শকই হলো, হত্যাকারীকে তো নিবৃত করার চেষ্টা করেনি, তাকে আটকেও সহায়তা করেনি, তার চোখ দুটো উপরে ফেলতে নির্দেশ দিলেন বিচারক। চোখার থাকার পরও, যে নাগরিক (রাজনৈতিক) দায়িত্ব পালন করলো না, এমন চোখের সমাজ ও রাষ্টের দরকার কি! নোমান বিন আরমান। মিডিয়াকর্মী [email protected]

নুবিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

'আমি রাজনীতি করি না'

০২ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৫৩

অনেকেই বলেন, 'রাজনীতি করি না'। এর মানে যদি ঘুনেধরা গণতান্ত্রিক ফাজলামোকে অপছন্দ করেন; তাহলে ঠিক আছে। কিন্তু একজন নাগরিক কোনোভাবেই 'রাজনীতির' বাইরে থাকতে পারেন না। রাষ্ট্রে বসবাসের জন্য নাগরিক দায়িত্ব পালন তার কর্তব্য। একটা উদাহরণ দিই। হযরাত আলী রা. এর সময়ে এক ব্যক্তিকে দুজন ব্যক্তির সামনেই হত্যা করা হয়। এদের একজন হত্যাকারীকে আটক করে এবং আইনের হাতে সোপর্দ করেন। বিচার হত্যাকারীসহ হত্যার দর্শক দুজনকেও শাস্তি দিলেন। স্বভাবিকভাবেই হত্যাকারীকে দেওয়া হলো কেসাসের শাস্তি। এবং ওই দুজনের মধ্যে যে তাকে আটক করে আইনের হাতে দিয়েছে, তাকে দিলেন আজীবন জেলদণ্ড। কারণ, এই লোকটি হত্যাকারীকে আগে নিবৃত করার চেষ্টা করেনি। যেটা তার 'রাজনৈতিক' (নাগরিক) দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালন করলে, নিহত, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুজনেরই জীবন রক্ষা হতো। এটি যখন সে করতে পারেনি, তাহলে মুক্ত থাকার দরকার কী, কারাগারই তার জন্যে শ্রেয়। যে লোকটি শুধু হত্যার দর্শকই হলো, হত্যাকারীকে তো নিবৃত করার চেষ্টা করেনি, তাকে আটকেও সহায়তা করেনি, তার চোখ দুটো উপরে ফেলতে নির্দেশ দিলেন বিচারক। চোখার থাকার পরও, যে নাগরিক (রাজনৈতিক) দায়িত্ব পালন করলো না, এমন চোখের সমাজ ও রাষ্টের দরকার কি!

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:০২

এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন:

এখানে দেখুন একটি ভিন্নমাত্রার পোষ্ট

২| ০২ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:১৫

দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: গণতন্ত্রে যে নাগরিক রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে চায় সে বেকুব। তার মতন লোক যত কম থাকে ততই ভাল। রাজনীতি বুঝতেও হবে, আর দরকার হলে তাতে নাক গলাতেও হবে।

৩| ০২ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:২৩

বীরবল007 বলেছেন: রাজনীতি করি আর না করি দেশের রাজনীতির আবর্জনা সবাইকে ক্লেদ্াক্ত করবেই করবে,
রাজনীতির হাতয়ার হয়ে কিংবা রাজনীতির শিকার হয়ে।

৪| ০২ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪২

শিপন মোল্লা বলেছেন: আলীর ঐ বিচার সঠিক ছিল।এখন এমনটি করা যেতো তাহলে যারা বলে রাজনীতি ভাল লাগেনা তাদের হুগা দিয়া বাস

৫| ০৯ ই মে, ২০১২ রাত ১০:০৯

সরদার হারুন বলেছেন: রাজা নাই নীতিও নাই তবুও জড়িয়ে পড়তে হয়। তাই গরুর মতো ঘাস খেতে দু এক বার মাথা
তুলে তাকাতে হয়। একে যদি রাজনীতি বলে তবে রাজ নীতি করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.