নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
৭০ বছর সময়ের হিসেবে অনেক বিশাল সময়। বাংগালীদের প্রথম বড় রাজনৈতিক দলের আজ জন্মদিন। প্রতিষ্ঠার অল্প কিছু সময়ের ভিতরেই কোয়ালিশন করে পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় দলের বিপক্ষে নির্বাচনে জয়লাভ করে। বাংগালীরা এই দলটিকে ভালোবাসতো, এই দলের নেতাদের ডাকে ছুটে আসতো, কি বলতো মনোযোগ দিয়ে শুনতো, কিছু না বুঝলেও ভেবে নিতো যা বলছে তাদের ভালোর জন্যই বলছে।
মাওলানা সাহেব রাগটাগ করে এই দলটিকে ছেড়ে চলে গেলেও মানুষ এই দলটির উপর আস্থা হারায়নি। ৭৩ পর্যন্ত এই দলটির ধারেকাছে কোন দল দাঁড়াতে পারেনি।
শেখ মুজিবকে হত্যা করার সাথেসাথে এই দলটির সমর্থকরা কি উদাও হয়ে যায়? না, এই দলটির সমর্থকরা কখনো উদাও হয়ে যায়নি! অবস্থার প্রেক্ষিতে নীরব হয়ে পড়েছে। নেতারা ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে লেগে গিয়েছে কিন্তু কর্মীরা,সাধারণ মানুষেরা নীরবে চোখের জল ফেলেছে।
দলটিকে একেবারে নির্মূল করে ফেলতে চেয়েছিল আমাদের সেনা ছাউনির মেজর, ল্যাপ্টেনেন্ট, কর্নেলরা কিন্তু পারেনি, সাময়িক চাপা দিয়ে রেখেছিল।
শেখ হাসিনা এসেছেন, কেঁদেছেন, সাধারণ মানুষও তার সাথে কেঁদেছে। এখন শেখ হাসিনা কাঁদেননা কিন্তু সাধারণ মানুষ কাঁদে। মানুষের দুই মুঠো অন্নের ব্যবস্থা হয়েছে কিন্তু নিরাপত্তা হয়নি। মানুষের থাকার ব্যবস্থা হয়েছে, কিন্তু সে ঘরে বউ, বাচ্চা রেখে ট্রলারে করে সাগর পাড়ি দিচ্ছে রোজগারের জন্য। বাচ্চারা স্কুল,কলেজে যাচ্ছে কিন্তু পরীক্ষার আগে প্রশ্ন পেয়ে যাচ্ছে। দেশে কাজ হচ্ছে সেই কাজে লুটপাট হচ্ছে।
অতীতের যেকোন সময় থেকে এখন শেখ হাসিনার আওমীলীগ অনেক শক্ত অবস্থানে। চাইলে এই আওমীলীগ অনেক অসাধ্য সাধন করতে পারে। দেশের বড় বড় সমস্যা গুলোর সমাধান হয়েছে এই আওমীলীগের হাত ধরেই।
আজকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আওমীলীগ প্রতিজ্ঞা করেছে বাংলাদেশকে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার। এমন প্রতিজ্ঞা আওমীলীগ ৯১,৯৬,২০০৮,২০১৮তেও নিয়েছিল আজও নিয়েছে। এই প্রতিজ্ঞার বাস্তবায়ন আওমীলীগ আরো আগেই করতে পারতো যদি না আওমীলীগ দুষ্টব্যবসায়ীর দল হয়ে না পড়তো!
এই প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে একটাই চাওয়া গণমানুষের দলটি দুষ্ট ব্যবসায়ীর রাহু মুক্ত হোক, দলটি হয়ে উঠুক সত্যিকারের রাজনৈতিক দল।
২৩ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আওমীলীগের মৌলিকত্ব নষ্ট করে দিচ্ছে এই দুষ্টের দল। এদের বলয় থেকে বের হতে চাচ্ছেনা আওমীলীগের বড়বড় নেতারা।
২| ২৩ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭
Sujon Mahmud বলেছেন: স হ ম ত
২৩ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: গণমানুষের দল হয়ে উঠুক আওমীলীগ।
৩| ২৩ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাকিস্তানী আমলে, প্রতিবাদী দল হিসেবে আওয়ামী লীগ খুবই দ্রুত জনপ্রিয়তা পায়; দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, তাদের অদক্ষতা ও বিশৃংখলা মানুষের কাছে ধরা পড়ে! এখনো আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের পাকিস্তানপন্হীদের বিপক্ষে প্রতিবাদ করছে, এটাই তাদের রাকনৈতিক সাফল্য; সরকার চালনায় তারা ইষ্ট ইন্ডিয়া কপম্পানীর বাংলাদেশ সাবসিডিয়ারী
২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: স্বাধীন হওয়ার আগের আওমীলীগ আর স্বাধীন হওয়ার পরের আওমীলীগে অনেক তফাৎ। এই দলটিকে ব্যবসায়ীরা গ্রাস করে নিয়েছে। শেখ হাসিনা বুঝেও কিছু করতে পারছে না।
৪| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: সরকার কে আরো কঠোর হতে হবে।
নিজের দলের ভেতরে যে গুলো চোর বাটপার আছে সে গুলোকে কান ধরে দল থেকে বের করতে হবে।
আজ মগবাজার মোড়ে দেখলাম। মাইক লাগিয়েছে। সেখানে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গান বাজানো হচ্ছে।
২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:২৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: চাটুকার ভরে গেছে আওমীলীগে। এই বলয় থেকে শেখ হাসিনা বের হতে পারবে না সহসাই!
৫| ২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৫৭
রায়হান চৌঃ বলেছেন: আহ্ঃ.......... রাজনৈতিক দলের ব্রুন গুলো যদি কোন এক সুইপার কলোনিতে বেড়ে উঠত, তবে আমরা একটা স্বচ্ছ / পরিষ্কার বাংলাদেশ পেতাম, সংসদের ৩৫০ আসন এ ভাবে পায়খানায় পরিপূর্ন হতো না ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:২১
সোনারবাংলা২০১৯ বলেছেন: স হ ম ত।
মধুখোরেরা ৫ বছরের জন্য মধু খেতে আসে, এর পর চলে যায়, কর্মি বাহিনিকে জন গনের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। দলে অনেক গুলো বড় বড় চোর আছে। এদের শক্তি কি জন গনের শক্টির চেয়ে বেশি? সালমান রহমান, কামাল মজুমদারের মতো বড় চোর দলে কেন রাখতে হবে? এদের সম্পত্তি ক্রোক করা দরকার।