নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
চলচ্চিত্র অভিনেতা ফারুক আহমেদ, সম্ভবত তিনি রানিং সংসদ সদস্যও। কয়েকদিন আগে উনি অসুস্থ্য হয়ে ঢাকার নামকরা এক হাসপাতালে ভর্তি হোন। সেখানে বেশ কয়েকদিন থেকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ডাক্তাররা তার কোনো রোগ ধরতে পারেনি। এরপর তিনি ঢাকার আরেকটি নামকরা হাসপাতালে যান সেখানেও একই অবস্থা নানান টেস্ট মেস্ট করে কোনো রোগ খুঁজে পায়নি সে হাসপাতালের ডাক্তাররা। বেচারা উপায় না দেখে চলে যায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে। সেখানে গিয়ে জানতে পারে তার টিভি রোগ বা যক্ষা হয়েছে। চারজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তার দেখভাল করছে আর বলেছে চার সপ্তাহের ভিতর হাসপাতাল ত্যাগ করতে পারবে।
আমাদের দেশে এমনিতেই চিকিৎসা সেবা দুষ্প্রাপ্য। বহু মানুষ এখনো তাবিজ কবজ, পানি পড়া দিয়ে চিকিৎসা চালায়। এসব বড় বড় হাসপাতালে নাকি নামকরা সকল চিকিৎসকরা চিকিৎসা দেয়। এত বড় বড় চিকিৎসকরা সামান্য টিভি রোগ ধরতে পারেনি, অজানা রোগ বলে রোগীকে রিলিজ দিয়ে দেয়! ফারুক সাহেবের টাকা আছে, উনি এমপি তারপরেও উনার পকেট থেকে লাখ লাখ টাকা খসিয়ে দিয়ে বলেছে অজানা রোগে আক্রান্ত। উনি দেশে ফিরে যদি তাদের কাছে ক্ষতিপূরণ চায় তাহলে ব্যাপারটা খারাপ হতো না। যাইহোক উনি দেশে এসে এমন কান্ড করবেননা, কারন সংসদে উনার পাশে বসা উনার কোন সহকর্মীর এসব হাসপাতালে শেয়ার আছে এমনকি উনার নিজেরও থাকার সম্ভাবনা আছে।
আমাদের দেশের চিকিৎসা সেবা নাকি বিশ্বসেরা, অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত ডাক্তার পয়দা করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় গুলো। এসব বিখ্যাত ডাক্তারদের অনেকে নাকি আবার দেশে থাকে না, তাদেরকে নাকি ইউরোপ আমেরিকা সিআইএ, মোসাদের মাধ্যমে কিনে নিয়ে যায়। সিআইএ, মোসাদ প্রশ্নফাঁস করে পাস করা এসব ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে আসলে কি করে কে জানে! গত ২০-২৫ বছরে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় গুলো জাতির জন্য কি কোয়ালিটির ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার প্রডিউস করেছে? দেশের ব্রিজ, কালভার্ট করে চীনা, জাপানি এমনকি ইন্ডিয়ানরা হার্ড কারেন্সি বস্তা ভরে নিয়ে যাচ্ছে। সামান্য অসুখ বিসুখ হলে ফারুক সাহেবরা সিঙ্গাপুর চলে যায়, আবুল, বাবুলরা হুজুরের কাছে পানি পড়ার জন্য বোতল নিয়ে লাইনে দাঁড়ায়!
এদিকে শেখ হাসিনা করোনা ভ্যাকসিন কিভাবে বিতরণ হবে জাতিসংঘে তার দিক নির্দেশনা প্রদান করেছে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমাদের ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বানানোর মেশিন আছে, সহজ পথে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে তারা দেশের কোন কাজে আসছে না।
দেশের টাকা দেশে রাখার মত মেধা আর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৬
আমি সাজিদ বলেছেন: আমাদের দেশে সৎ ডাক্তারের অভাব নেই সাজ্জাদ ভাই৷ সিস্টেমের সমস্যা আমাদের।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সৎ আর মেধাবী আলাদা বিষয়।
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৫
আমি সাজিদ বলেছেন: ভাইয়া ডাক্তাররা টিবি বলে দিয়েছে বাংলাদেশেই। জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে ভুল তথ্য দিচ্ছেন আপনি। ওই লোক পরে সিংগাপুরে গিয়ে আবার সব টেস্ট করিয়ে ওই টিবি ডায়াগনোসিসই পেল। ভুল তথ্য মুছে ফেলেন পোস্ট থেকে, প্লিজ। বাংলাদেশে যে কম রিসোর্সে চিকিৎসকরা কাজ করে এটা অন্য দেশে কল্পনা করা যায় না।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: দৈনিক করতোয়ার এক সাংবাদিক উনার নিকট আত্মীয় ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এমনটি জানিয়েছে। এবং ফারুক সাহেব নিজে ফোন করে বলেছে বলে উল্লেখ করেছে। আমি সেখান থেকে কোট করেছি। আপনি কোন সোর্স থেকে বলছেন?
আমার নিজের বন্ধুর বাবাকে টিভি রোগ বলে ঢাকার এক নামকরা হাসপাতাল দীর্ঘদিন চিকিৎসা দিয়েছে পরে ইন্ডিয়াতে গিয়ে সেখানে চিকিৎসা নিয়েছে। সেখানের ডাক্তার বলেছে উনার টিবি রোগ ছিল না। পরে অবশ্য ভদ্রলোক ইন্ডিয়াতে মৃত্যুবরণ করে।
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি সাজিদ বলেছেন: আমাদের দেশে সৎ ডাক্তারের অভাব নেই সাজ্জাদ ভাই৷ সিস্টেমের সমস্যা আমাদের।
আমার এক বন্ধুর বাচ্চা হচ্ছিল না। ঢাকার ধানমন্ডীতে বসেন এমন এক জন বিখ্যাত ডাক্তার এর ওষুধ খেতে। জীবনেরও ডাক্তারের সাথে কথা বলার চান্স পাননি। কারণ ডাক্তার কথা বলেন না। টেস্ট করায় আর প্রেসক্রিপশন লেখেন।
শেষে বিরক্ত হয়ে চেন্নাইয়ের এক ডাক্তারের কাছে যায়। সেই ডাক্তার প্রথম দিনই প্রায় এক ঘন্টা কথা বলেন। সব জেনে নেন। টেস্ট করেন।
আমার সেই বন্ধুর এখন ২ পুত্র। মাঝ খান থেকে দেশের কয়েক লাখ টাকা ভারতে পাচার।
দেশের ডাক্তার কি একটু পড়ালেখা করে ভাল ডাক্তার হতে পারে না? রোগীদের সাথে কথা বলে সব জেনে নিতে পারে না। ?
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৯
আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি কোনদিন সরকারি মেডিকেলে যান নাই। কি কি চিকিৎসা আর ডায়াগনোসিস হচ্ছে কিনা আপনার বোধহয় আইডিয়া নাই। এটা বিদ্বেষ মূলক লেখা বোঝাই যাচ্ছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় ডাক্তাররা একটা অংশ মাত্র এদের একার কিছু করার নাই। একটু পড়াশোনা করে লিখলে আমার আজকে শক্ত কথা লিখতে হত না। মনে কষ্ট নিবেন না।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি জানি এসব, আমাদের মেডিক্যালে বুয়েটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি ধরনের কোয়ালিটির ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, গবেষক তৈরি করে? প্রতিবছর যে পরিণাম ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বের হয় জাতির জন্য তাদের কন্ট্রিভিউশন সঠিক নয়।
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫১
আমি সাজিদ বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই আমি তো বললামই আমাদের দেশে সৎ ডাক্তারের অভাব নেই। তার মানে আমি এটাও বলি নাই যে সবাই ভালো। আপনার সে বন্ধুর জন্য খারাপ লাগলো।
৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৯
মীর শাহেদুর রহমান বলেছেন: বিশেষজ্ঞ হিসেবে আপনার প্রতিষ্ঠা কতটুকু হয়েছে কিংবা হচ্ছে তা বুঝতে পারা যায় তার কাছে আসা Bag ওয়ালা মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ দের সংখ্যা দেখে। আরও একটা ব্যাপার লক্ষ্য করা যেতে পারে। বড় সড় বা মাল্টি ন্যাশনাল ওষুধ কোম্পানির রিপ্রেজেন্টেটিভ কেমন আসে। ওরা আসা মানেও বুঝতে হবে, এই ডাক্তার ধর্তব্যের মধ্যে, এখন কাজে না দিলেও পরে দিবে। এর মাঝে আরও অনেক ব্যাপার আছে। ডাক্তারটি কোন অঞ্চলে প্র্যাকটিস করছেন। সেখানে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কয় জন,তার অচিরেই রুগী বারবার সম্ভাবনা আছে কি না। কিংবা যে চেম্বারে বসছেন তাঁদের গুড উইলের কারণে অচিরেই তার রুগীর ঢল নামবে কি না। অনেক সময় সেই ডাক্তার আগে যেখানে ছিলেন সেখানে কেমন প্র্যাকটিস হত, এসবও বিবেচ্য বিষয় হয়।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: মূলত জাতিকে সঠিক ও আধুনিক সেবা দেওয়ার জন্য যোগ্য প্রফেশনাল তৈরি হচ্ছেনা। আমাদের প্রফেশনাল তৈরি করার দায়িত্বে থাকা ইনিস্টিটিউট গুলো জাতির জন্য প্রয়োজনীয় প্রফেশনাল লোকজন দিতে পারছে না।
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর আলম হিরণ,
অভিনেতা ফারুক সাহেবের ব্যাপারটা যাই-ই হোক না কেন, এটা ঠিক - আমাদের কলেজ- বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে দেশের জন্য প্রয়োজনীয় মেধাবী প্রফেশনাল লোকজন তৈরি হচ্ছেনা।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সঠিক , আমি আমার মূলকথা এটাই।
৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২০
আমি সাজিদ বলেছেন:
প্রথম আলোর সোর্স দিলাম। আগেই এখানে ডায়াগনোসিস হয়েছে টিবি। আর আপনি যেভাবে বললেন, টিবি ডায়াগনোসিস করা সামান্য ব্যপার। এটা আপনার জানার ভুল। এখন আপনি আপনার বন্ধু দৈনিক করতোয়ার সাংবাদিক সাহেবকে ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করতে পারেন যে, ফারুকের আত্নীয় কি আবেগের বসে মিথ্যা ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছিল নাকি সত্যি? আর ফেসবুক স্ট্যাটাসে কোন কিছু জাজ করবেন না প্লিজ। আপনি অনেক জ্ঞানী ও সিনিয়র ব্লগার।
আহমেদ জী এসের সম্পূর্ণ কথার সাথে আমি একমত নই।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ঠিক আছে , এখানে বুঝা যাচ্ছে আমাদের ডাক্তাররা ধারণা করেছে টিভি আছে, নিশ্চিত হয়ে বলেনি। প্রথম আলো এর আগেও ইউনাইটেড হাসপাতাল ও ল্যাব এইডের পক্ষে নিয়ে সাফাই গাইসে।
১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩২
আমি সাজিদ বলেছেন: আপনার বন্ধুর বাবার কথা যে বলেছেন তিন নম্বর কমেন্টে সেটা নিয়েও আমার প্রশ্ন আছে। আসলে আমাদেএ দেশে ভুল চিকিৎসা হয়। স্বীকার করি। কিন্তু সঠিক চিকিৎসা যে একদম হয় না তা নয়। আপনি কখনও বাংলাদেশের ডাক্তার বলেছে টিবি হয়েছে কিন্তু ভারতের ডাক্তার বলেছে টিবি হয় নি, এই ধরনের কথার ভিত্তিতে কারও ডায়াগনোসিস স্টাবলিশ করতে পারবেন না। আমি অন্তত আপনার উদাহরণটি মেনে নিতে পারছি না। রোগী প্রপার হিস্ট্রি, ইনভেস্টিগেশন ছাড়া মেডিকেল সায়েন্সে শুনা কথা বা বলা কথার দাম নেই। আমার মন্তব্যের ভাষা যদি আপনাকে কষ্ট দেয়, আমি দু:খিত।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমি কষ্ট পায়নি, কষ্ট পাওয়ার মত কিছু বলেননি। আমার বন্ধুর বাবার চিকিৎসার সময় আমি নিজে সাথে ছিলাম। ২০০৭ সালের দিকের ঘটনা।
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: তাবিজ কবজ আর পানি পড়া মনে হয় এখন আর কেউ বিশ্বাস করে না।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি কি ভুলে গেছেন এই বছরই তো কিশোরগঞ্জে এক লোক সিরিয়ালি পানি পড়া না দিতে পারায় মাইকে ফুঁ দিয়ে পানি পড়া দিয়েছিল। এই নিয়ে আমার একটা পোস্ট আছে খুঁজলে পাবেন।
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪০
আমি সাজিদ বলেছেন: এখন রিপোর্টিং এর ভাষা নিয়ে আপনার আপত্তি! যাক অন্তত স্বীকার করেছেন দেশের ডাক্তাররা বুঝতে পেরেছে রোগটি কি। আর কথা বাড়াবো না। ইউনাইটেড নিয়ে আমারও আপত্তি আছে। এদের ডাকাত বললেও কম হবে না
আপনি যেহেতু স্বাস্থ্য সেবার বেহাল দশা নিয়ে বলেছেন, আমি অনুরোধ করবো দুদকের রিসেন্ট যে প্রস্তাবনা সেটি পড়ে দেখতে, চমৎকার লেগেছে আমার কাছে। সেই সাথে আধুনিক বিশ্বের মতো জিপি ও রেফারেল সিস্টেম আমাদের দেশে নেই সেই বিষয়েও লেখতে পারেন।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমার মূল ফোকাস ছিল আমাদের ইনস্টিটিউট গুলো যাদের দায়িত্ব সঠিক ও আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে যোগ্য প্রফেশনাল গড়ে তোলা। এখানে ব্যর্থ হচ্ছে রাষ্ট্র।
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:১৫
ইলি বলেছেন: বর্তমানে বাংলাদেশে ডাক্তার সাব দের যে অবস্তা তাতে মনেহয় আবার তাবিজ কবজেই ফিরে যেতে হবে। আমার নিজের কথা বলি ৪ বছর প্রবাসে থাকার পর দেশে ফিরেই ৩ মাসের মধ্যে জন্ডিসে আক্রান্ত হই সাথে টাইফয়েড জর হয় ফ্রিতে। বাড়ি আমার রংপুরে তাই ভাবলাম ঢাকার পরেই রংপুর চিকিতস্যায় ভালো। ভর্তি হলাম স্বনাম ধন্য এক লিভার বিশেস্বগ ডাক্তারের ক্লিনিকে। আমি খুবি আসুস্ত কিছু খেতে পারিনা সব গন্ধ লাগে, চোখ মেলতে পারিনা এভাবে ৫ দিন থাকার পর ক্লিনিক থেকে আমাকে রিলিজ দেয়া হয়। আমার বাবা মাকে বলা হয় বাড়ি নিয়ে যান দেখেন আল্লাহ কয়দিন হায়াত রেখেছে। এলাকায় খবর রটে আম বাজবোনা। কথাবালা বা চোখ মেলা ছাড়া আমি সব সুন্তে পারছিলাম। কিন্তু নিজের সরির বা হাত পা নরাচরা করার মত শক্তি আমার ছিলোনা। আমার এলাকা থেকে কিছু দূরে একজন পরহেজগার মুরুব্বি ছিলেন আমাকে বারিতে নেয়ার ৪ দিন পরে সেই লোক কিভাবে যেনো আমাদের বারিতে আসে আমার বাবার সাথে দেখা করতে। বাড়ীতে কান্নাকাটির সব্দে আমার বাবার কাছে সব সুনে আমাকে দেকতে চায়। বাবা তারাতারি তাকে আমার কাছে নিয়ে আসে, তখন বেলা ১১ হবে আমি পরে সুনেছি, প্রথমে সে আমাকে দেখে হতাশ হয় এর পরে আমার কপালে হাত রেখে দুয়া করেন এবং বলে যান তিনি আগামি কাল সকালে আসবেন, তিনি আসেন আর আমার কপালে হাত দিয়ে দুয়া করেন এভাবে ৪ দিন প্রতিদিন ভরে এসে আমাকে কপালে হাত দিয়ে দুয়া করেন, ৪ দিন পরে আমি চোখ মেলে তাকাই ওই দিন সকালেই তিনি আমার বাবা কে বলেন আপনার ছেলেকে দ্রুত হাস্পাতালে নিয়ে যান ডাক্তার দেখান। ৫ দিন পরে যখন আমাকে সেই ক্লিনিকে আবার ভর্তি করা হয় সেই বিশেস্বগ ডাক্তার অবাক হয়ে বলেছিলো আমি কিভাবে এখনো বেচে আছি। তার পর তারা দ্রুত আমার চিকিতস্যার ব্যবস্তা করেন ১৯ দিন ক্লিনিকে থাকার পর আমি ছাড়া পাই। ১ মাসের মত আমি নিজে উঠে দাড়াতে পারতাম না খুব সুকিয়ে যাই, মাথার চুল পরে যায় ৩ মাস পর থেকে সরির ভালো হতে থাকে আলহামদুলিল্লাহ্। এখন আমি খুব ভালো আছি কোন রোগ নেই আবার প্রবাস জিবন সুরু করি চলছে এখনো। তাবিজ কবজ ঝাঁর ফুক আমি কখনো বিশ্বাস করি না। কিন্তু আমি আমাকে দিয়েই দেখেছি সেই হুজুর ও সেই ডাক্তার সাব আমাকে এখনো ভাবায়। ধন্যবাদ। বানান ভুল ক্ষমাসুন্দর ভাবে দেকবেন।
০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৪০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ, এমন হয়। আপনি যখন অসুস্থ্য ছিলেন তখন আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ কণিকা কাজ করতে থাকে সে সাথে ঐ ব্যক্তির দোয়া আপনার মনে আত্মবিশ্বাস আনে যা, অনেক দরকারি ছিল।
আমাদের অনেক ডাক্তারই অনভিজ্ঞ। এর খেসারত সাধারণ মানুষকে দিতে হয়।
১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বুয়েটে হয় তাবলীগ জামাত, রাজশাহী-চট্রগ্রেমে হয় রগকাটার স্পেসালিষ্ট, ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে মধুর কেন্টিনের গ্রেজুয়েট
০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:২৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জাতিকে পিছিয়ে নিতে আর কিবা লাগে!
১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:২৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: দেশেই ফারুকের টিভি ধরা পড়ে আর সে ঢাকা হতে এমপি হয়েছে সম্ভবত নয়
০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:২৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: অভিনেতা, গায়িকা, নায়িকা এমপি হয়ে যায়, মনে রাখা কঠিন হয়ে যায়।
১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৪:০৫
জগতারন বলেছেন:
আমি যাহা বলিতে চাহিয়াছিলাম। তা ইতি মধ্যে বলা হইয়াছে।
তাই এখন আপাতঃত বিরত রহিলাম।
০২ রা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:১৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: অনেকে অনেক কিছু বলেছেন, আপনি কোনটা বলিতে চাইছেন? অনেক দিন পর কমেন্ট করলেন। কেমন আছেন আপনি?
১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কি ভুলে গেছেন এই বছরই তো কিশোরগঞ্জে এক লোক সিরিয়ালি পানি পড়া না দিতে পারায় মাইকে ফুঁ দিয়ে পানি পড়া দিয়েছিল। এই নিয়ে আমার একটা পোস্ট আছে খুঁজলে পাবেন।
এটা ৭/৮ বছর আগের কথা।
আমাদের দেশে চিকিৎসা আর শিক্ষার মান তলানিতে এসে ঠেকেছে।
০২ রা অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এটা দেখুন।
১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
আমি সাজিদ বলেছেন: আমি প্রমান দেওয়ার পরেও আপনি ভুলটা শুধরে নেন নি। এমনটা আশা করি নাই। পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ডাক্তাররা তার কোন রোগ ধরতে পারে নি এই কথাটা শুধরে নেন প্লিজ। প্রমান দিলাম, এখানে টিবি ডায়াগনোসিস হয়েছিল। কিন্তু ভিভি আই পি মানুষ আবার বাইরে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।
আমাদের প্রতিটি প্রফেশনের প্রতি সহনশীলতা প্রদর্শন করা উচিত। অনেক দূরের চাচা মামা খালার দূরের আত্নীয়ের কথা অনুযায়ী ভুল চিকিৎসা হয়েছে বলে ফেলা বা ফেসবুকে একজনের দেখা স্টাটাসে সব জাজ করা উচিত নয়। একজন চিন্তাশীল মানুষ যিনি সবসময় চিন্তার চর্চা করেন তিনি প্রতিটি পেশার সীমাবদ্ধতা চিন্তা করেন, দুই একটি ঘটনায় কিছুকে জেনারেলাইজ করে ফেলেন না। আপনারা এই যে এমন হাইপ বানাচ্ছেন এতে ইন্ডিয়ার লাভ, ওদের হেলথ ট্যুরিজম বাড়ছে। আমাদের প্রাইভেট সেকটরে মখা আলমগীরের মতো লোক মেডিকেল কলেজ খুলে বসেছে। সব মিলিয়ে কার লাভ হচ্ছে?
আপনার পোস্টটি আমার দেওয়া প্রমানের কারনে এডিট করে নিবেন।
০২ রা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রথম আলো থেকে আমি তার নিকট আত্মীয়ের কথাকে গুরুত্ব দিচ্ছি। প্রথম আলোর সত্যি খবরকে বিকৃত করার অনেক উদাহরণ আছে। আর আমার পোস্টের মূল ভাবটা আপনি মনে হয় ধরতে পারছেন না।
১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঢাবিতে শিক্ষার্থীরা ১২ টাকায় পড়ে, ইটস অ্যামেজিং
: উপাচার্য
উপগাধা।
০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ১২ টাকায় পড়ে ভালো খবর কিন্তু পড়া শেষে জাতির জন্য কনটিবিউশন ১২গুন হওয়া উচিত।
২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রোগ ধরতে পারলে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হল কেন?
রোগ ধরতে পারলে দেশে চিকিৎসা করা কি সম্ভব ছিল না?
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্রতি বছর কয়েক লাখ মানুষ ভারত যায় চিকিৎসার জন্য। তাদের চিকিৎসার মান বাংলাদেশের চেয়ে ভালো। অথচ আমাদের দেশে কত ডাক্তার।
দেশের টাকা দেশে থাকুক এটা কি তারা চান না?