নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিএনপি জামায়েত ও শিবিরের সাথে ক্রমেই তাদের পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড গুলিয়ে ফেলছে!

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৫


দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে জামায়াতে ইসলাম ও ছাত্রশিবির যে ন্যারেটিভ রাজনীতির মাঠে চালিয়ে এসেছে, বিএনপি ও ছাত্রদল সেটিকে ছড়িয়ে দিয়েছে এবং এক পর্যায়ে সেই ন্যারেটিভকে নিজেদের ন্যারেটিভ ভেবে নিতে শুরু করেছে।
এই ভেবে নিতে নিতে তারা নিজেদের রাজনৈতিক আদর্শ, কৌশল ও প্রতিপক্ষকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি পর্যন্ত গুলিয়ে ফেলেছে। এমনকি এক সময় তাদের সমর্থকেরা নিজেদের দল ও জামায়াতে ইসলাম এবং ছাত্রশিবিরের মধ্যে যে একটি স্পষ্ট সীমারেখা আছে, সেটি ভুলে যেতে শুরু করেছে। আর এভাবেই তাদের রাজনৈতিক কক্ষপথ বাঁকতে বাঁকতে আজকের এই অবস্থানে এসে পৌঁছেছে।

মূল বিষয়টি হচ্ছে—জামায়াত ও ছাত্রশিবির যেসব ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠা করেছে, সেগুলো প্রচার করতে করতে বিএনপি ও ছাত্রদলের কর্মীরা সেগুলোকে নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান বলেই ধরে নিচ্ছে। এর ফলে তারা স্বাভাবিকভাবেই সেই ন্যারেটিভের মূল উৎসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। মানুষের সহজাত প্রবৃত্তিই হলো সবকিছুর উৎসের সন্ধান করা। যেমন ব্যবসার ক্ষেত্রেও আমরা প্রায়ই মিডলম্যান এড়িয়ে মূল উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহ করতে চাই, বাড়তি মুনাফার আশায়।

একইভাবে, বিএনপি ও ছাত্রদলের কর্মী-সমর্থকরা এখন যখন দেখছে তাদের রাজনৈতিক আদর্শের মূল উৎস জামায়াত ও ছাত্রশিবির, তখন তারা সংগতভাবেই সেই উৎসের দিকে ঝুঁকছে। সুতরাং বিএনপি ও ছাত্রদল যদি জামায়াত এবং তাদের রাজনৈতিক আদর্শের মাঝখানে থাকা স্পষ্ট রেখাটি তাদের কর্মী-সমর্থকদের সামনে পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে না পারে, তাহলে এই পরিস্থিতি তাদের জন্য আরও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:১৪

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



জামাত-শিবির অস্ত্র হাতে জাতির বিপক্ষে যুদ্ধ করে পরাজিত হয়েছে; যারা বাংলাদেশে চাহেনী তারা, শেখ হত্যার পর বিএনপি'তে চলে গেছে। এর বাহিরে ওদের নতুন ন্যারেটিভটা কি ছিলো? ওদের মাঝে আলাদা কি লাইন থাকার কথা?

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:১৯

বিষন্ন পথিক বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের দেশে "ইনকিলাব" "আজাদী" এইসব পাকি শব্দ শুনছি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.