![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পহেলা বৈশাখ এ দিনটিকে ঘিরে তেমন পরিকল্পনা নেই। তবে ঢাকার বাইরে থাকার সম্ভাবনা বেশি। সেটা হতে পারে কক্সবাজার। তবে বন্ধুদের ফ্যামিলি ডে’তে অংশ নিতে পারি। সেটা সাভারের মন্ত্রীবাড়িতে হবার কথা রয়েছে।
এখন যে বৈশাখী উৎসব পালন করা হয় আমার কাছে তা ভালো লাগে না। নিউ ইয়ার আর পহেলা বৈশাখ মানেই আমার কাছে একই মনে হয়। ছেলে মেয়েরা রাস্তায় ঘুরতে বের হয়। হৈ হুল্লোড় করে।
অথচ আমি বৈশাখ বলতে বুঝি পরিবার পরিজন নিয়ে একত্রে আনন্দ করা । এখনের আনন্দের মধ্যে আমি কোন বাংলার ঐতিহ্য খুজে পাই না। একমাত্র বটমূলের মেলাটাই যা একটু ঐতিহ্যবাহী।
সাংবাদিকেরা কর্মজীবনের নানা ব্যস্ততায় আনন্দ খুব কমই উপভোগ করতে পারে। এরপরও চেষ্টা করি বৈশাখের দিনটিতে নিজের মতো থাকতে। ঢাকায় থাকলে বৈশাখের প্রথমভাগের যে কোন সময় রমনা বটমুলে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যাবো। বিকেলে কি করবো সে প্ল্যান এখনো করিনি। হয়তো বাসায় টিভি দেখেও কাটিয়ে দিতে পারি। আর কক্সবাজারে থাকলে বিচের নানা অনুষ্ঠানে অংশ নেবো।
ছোট বেলায় এসব দিনগুলোতে অনেক মজা করতাম। আমাদের গ্রাম্য মেলা বসতো । সেখানে যেতাম, কতো আনন্দ করতাম। এখনের এসব দিনগুলোতে যা করা হয় তা আমার কাছে মনে হয় আর্টিফিসিয়াল।
সত্যি কথা বলতে দিনটিকে নিজের মতো করে উপভোগ করতে চাই। এখন তো কাজের ব্যস্ততায় রমনার বটমূলে যাওয়ার কথা প্রায় ভুলেই গেছি। অথচ কয়েক বছর আগেও আমরা ৪ বন্ধু মিলে খুব ভোরে রমনায় চলে যেতাম। সেখান থেকে চারুকলায়, মঙ্গল শোভাযাত্রায়। এখন এ সবই অতীত।
তাই মন চাইলেও সেসব ঘরোয়া আড্ডা এখন আর দেয়া হয় না। আসলে আমরা অনেক বেশি যান্ত্রিক হয়ে গেছি। এখন বিশেষ দিনগুলোতে এত বেশি আয়োজন থাকে যে স্বাভাবিক জীবন যাপন করা সম্ভব হয় না। এবার বৈশাখে তাই কিছুটা নির্জনতা আর স্বাভাবিক জীবনের স্বাদ পেতেই কক্সবাজার যাবার প্রাথমিক ইচ্ছা (যদি পহেলা বৈশাখের সাথে ২/১ দিন ছুটি পাই)।
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মুহম্মদ তুষার খান বলেছেন: পহেলা বৈশাখ তথা ফসলী সনের প্রথম দিন,যা মূলত: মুসলমানদের জন্য নয়
বাংলা সনের পহেলা বৈশাখ বাঙালীর হাজার বছরের ঐতিহ্য নয়
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৫০
সৈয়দ ইবনে রহমত বলেছেন: হুম, পরিকল্পনাটা ভালই। বাট আমি কি করব, তার কিছুই এখনো জানি না----
Click This Link