নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রগামী ব্যক্তিদের অন্যতম প্রভাবশালী আধ্যাত্মিক নেতা মহাত্মা গান্ধীর ৬৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩১


ভারতবর্ষে যে ক`জন মহামানবের জন্ম হয়েছে তাঁর মধ্যে মহাত্মা গান্ধী অন্যতম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে হিন্দু মুসলমানের মধ্যে পারস্পরিক দাঙ্গা সৃষ্টি হলে তিনি সমাধানের প্রস্তাব দেন। একই সাথে তিনি আজীবন অহিংস আন্দোলনের মাধ্যমে পুরো ভারতবর্ষকে ঐক্যবদ্ধ করতে পেরেছিলেন। ভারত রাষ্ট্রের জনক হিসাবে স্বীকৃত ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম চালিকা শক্তি, সারা বিশ্বের মানুষের স্বাধীনতা এবং অধিকার পাওয়ার আন্দোলনের অন্যতম অনুপ্রেরণা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। তিনি ছিলেন সত্যাগ্রহ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা। এ আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অহিংস মতবাদ বা দর্শনের উপর। একজন শিক্ষিত ব্রিটিশ আইনজীবী হিসেবে, গান্ধী প্রথম তাঁর অহিংস শান্তিপূর্ণ নাগরিক আন্দোলনের মতাদর্শ প্রয়োগ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় নিপীড়িত ভারতীয় সম্প্রদায়ের নাগরিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে। ভারতে ফিরে আসার পরে কয়েকজন দুঃস্থ কৃষক এবং দিনমজুরকে সাথে নিয়ে বৈষম্যমূলক কর আদায় ব্যবস্থা এবং বহু বিস্তৃত বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলেন। মহাত্মা গান্ধী সমস্ত পরিস্থিতিতেই অহিংস মতবাদ এবং সত্যের ব্যাপারে অটল থেকেছেন। ১৯৩৩ সালের ৮ মে তিনি হরিজন আন্দোলনকে এগিয়ে নেবার লক্ষ্যে ২১ দিনের জন্য আত্মশুদ্ধি অনশন করেন। তিনি সাধারণ জীবনযাপন করতেন এবং একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যেটি ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ। তার নিজের পরিধেয় কাপড় ছিল ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় ধুতি এবং শাল যা তিনি নিজেই চরকায় বুনতেন। তিনি সাধারণ নিরামিষ খাবার খেতেন। শেষ জীবনে ফলমূ্লই বেশি খেতেন। গান্ধী তার জীবনকে সত্য অনুসন্ধানের বৃহৎ উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে, এবং নিজের উপর নিরীক্ষা চালিয়ে তা অর্জন করেছিলেন। তিনি তাঁর আত্মজীবনীর নাম দিয়েছিলেন দি স্টোরি অফ মাই এক্সপেরিমেণ্টস উইথ ট্রুথ যার অর্থ সত্যকে নিয়ে আমার নিরীক্ষার গল্প। গান্ধী বলেন তাঁর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ ছিল নিজের অন্ধকার ভয় ও নিরাপত্তাহীনতাকে কাটিয়ে ওঠা। গান্ধী তাঁর বিশ্বাসকে প্রথম সংক্ষিপ্ত করে বলেন, ঈশ্বর হল সত্য। পরবর্তীতে তিনি তাঁর মত বদলে বলেন, সত্য হল ঈশ্বর। এর অর্থ সত্যই হল ঈশ্বরের ক্ষেত্রে গান্ধীর দর্শন। আত্মশুদ্ধি এবং প্রতিবাদের কারণে দীর্ঘ সময়ের জন্য উপবাস থাকতেন। তাঁর সম্মানার্থে ভারত সরকারীভাবে তাকে ভারতের জাতির জনক হিসেবে ঘোষণা করেছে। ১৯৩৪ সালের গ্রীষ্মে তাকে হত্যার জন্য তিনটি ব্যর্থ চেষ্টা চালানো হয়। পরবর্তীতে ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি গান্ধীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। আজ তার ৬৯তম মৃত্যুবার্ষিকী। ভারত রাষ্ট্রের জাতির জনক মহাত্বা গান্ধীর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

(গান্ধী এবং তাঁর স্ত্রী কস্তুরবাঈ)
১৮৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২রা অক্টোবরে গুজরাটের সমুদ্র-উপকূলীয় শহরে পোরবন্দরের পৈত্রিক বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। পিতা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন হিন্দু মোধ গোষ্ঠীর। মায়ের নাম পুতলি বাই। পুতলী বাই ছিলেন পিতা করমচাঁদের চতুর্থ স্ত্রী। উল্লেখ্য এঁর আগের তিনজন স্ত্রী সন্তান প্রসবকালে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। গান্ধী ছেলেবেলা থেকে বাবা মায়ের সাথে পোরবন্দরে ছিলেন। সেখানে তিনি পাঠশালায় প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয়। ধার্মিক মায়ের সাথে এবং গুজরাটের জৈন প্রভাবিত পরিবেশে থেকে গান্ধী ছোটবেলা থেকেই জীবের প্রতি অহিংসা, নিরামিষ ভোজন, আত্মশুদ্ধির জন্য উপবাসে থাকা, বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী ও সম্প্রদায়ের পারস্পরিক সহিষ্ণুতা ইত্যাদি বিষয় শিখতে শুরু করেন। ১৮৮৭ খ্রিষ্টাব্দে ইনি প্রবেশিকা পরীক্ষায় (ম্যাট্রিকুলেশন ) পাশ করেন রাজকোট হাইস্কুল থেকে। এরপর কিছুদিন তিনি গুজরাটের ভবনগরের সামালদাস কলেজ ভর্তি হয়ে লেখাপড়া করেন। এর আগে ১৮৮৩ খ্রিষ্টাব্দে মাত্র ১৩ বছর বয়সে ইনি তাঁর বাবা মায়ের পছন্দে ১৪ বৎসর বয়সী কস্তুর বাইকে বিয়ে করেন। কন্তুরীবাঈ বা কন্তুরা ছিলেন তার খেলার সাথী। ১৮৮৮ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য ইনি ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনে ভর্তি হন। উল্লেখ্য ইংল্যান্ডে যাবার আগে জৈন সন্ন্যাসী বেচার্জীর সামনে তিনি তার মায়ের কাছে শপথ করেছিলেন যে, তিনি কখনো মাংস, মদ খাবেন না এবং হিন্দু নৈতিক আদর্শ অনুসরণ করে চলবেন। এই কারণে তিনি লন্ডনের গুটি কয়েক নিরামিষভোজী খাবারের দোকানে আহর করতেন। এই সূত্রে তিনি নিরামিষভোজী সংঘে যোগ দেন এবং ওই সমিতির কার্যকরী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। এই সংঘের অনুপ্ররণায় তিনি ভগবত গীতা পাঠ করেছিলেন। পরে তিনি খিষ্টান, বৌদ্ধ, ইসলামসহ অন্যান্য ধর্ম সম্পর্কে পড়াশোনা করেন।

১৮৯১ সালে গান্ধী ব্যারিস্টারি পাস করে ফিরে এলেন।কয়েকমাস পরিবারের সাথে রাজকোটে থাকার পর বুম্বাই গেলেন।উদ্দেশ্য ব্যারিস্টারি করা।কিন্তু চার মাসের মধ্যে অর্থ উপার্জনে তিনি সুবিধা করতে পারলেন না। এ সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আবদুল্লা কোম্পানির একটি মামলা পরিচালনা করার জন্যে তিনি সেদেশে রওনা হলেন। এই সময় দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার একটি ঘোষণায় ভারতীয়দের ভোটাধিকার থেকে দূরে রাখতে হুকুম জারি করে।এই অবিচারের বিরুদ্ধে গান্ধী তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তিনি স্থির করলেন এই অন্যায় আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করব। গান্ধীর এই আন্দোলন সাধারণ ভারতীয়দের মধ্যে অভূতপূর্ব উদ্দীপনা সৃষ্টি করল এবং প্রায় দশ হাজার ভারতীয়দের স্বাক্ষর দেওয়ার এক দরখাস্ত উপনিবেশ মন্ত্রী লর্ড রিপনের কাছে পাঠানো হলো। মূলত তার চেষ্টায় ১৮৯৪ সালের ২২ শে মে জন্ম হল নাটাল ভারতীয় কংগ্রেসের। গান্ধী হলেন তার প্রথম সম্পাদক। ১৯১৫ সালে আহমেদাবাদের কাছে কোচরার নামে এক জায়গায় সত্যাগ্রহ আশ্রম প্রতিষ্ঠিত করলেন গান্ধী । সেই সময় ভারত থেকে প্রচুর পরিমানে শ্রমিক দক্ষিণ আফ্রিকায় পাঠানো হত। এর তীব্র প্রতিবাদে সোচ্চার হলেন গান্ধী। কিছু দিনের মধ্যে তিনি এই আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে। এর ফলে ১৯১৭ সালের ৩১ জুলাই ভারত থেকে শ্রমিক পাঠানো বন্ধ ঘোষণা করা হল। ১৯১৮ সাল, ইউরোপ জুড়ে তখন চলছে বিশ্বযুদ্ধ। ইংরেজরা ও এই যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ১৯২২ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারী উত্তর প্রদেশের চৌরিচৌরা নামক স্থানে উত্তেজিত জনতা কিছু পুলিশকে হত্যা করে। এর প্রতিবাদে তিনি আন্দোলন বন্ধ করে দিলেন। গান্ধীকে গ্রেফতার করা হল। দেশব্যাপী আন্দোলনের দায় গান্ধীর উপর পরল। আন্দোলনের দায় নিজে স্বীকার করলেন। বিচারে তাঁর ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হল। জেলে তিনি চরকা কাটতে চাইলেন। কিন্তু তাকে সেই অনুমতি দেওয়া হল না। তিনি উপবাস শুরু করলেন।শেষ পর্যন্ত তাঁর দাবি মেনে নেওয়া হল, কিন্তু কিছু দিন পর তিনি অসুস্থ হয়ে পরলেন, এই অসুস্থতার জন্য তাকে ১৯২৪ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারি আতকে মুক্তি দেওয়া হল। ১৯২৫,২৬,২৭ সালে গান্ধীজি কংগ্রেসের আধিবেশনে উপস্থিত থাকলেও তাতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেননি। এর প্রতিবাদে তিনি আন্দোলন বন্ধ করে দিলেন। ১৯৩১ সালের ১৫ অগাস্ট তিনি বিলাত যাত্রা করলেন। ইংল্যান্ডে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী, সম্রাট পঞ্চম জর্জ ও সম্রাজ্ঞীর সাথে তিনি আলোচনা করলেন। পরনে অর্ধনগ্ন ফকিরের পোশাক ছিল। সেই সময় ইংল্যান্ডের প্রভাবশালী লোকজন দেখা করতে আসেন। ১৯৪০ সালে গান্ধিজি শান্তি নিকেতনে এলেন। কবিগুরুর সাথে তাঁর মধুর ও আন্তরিক সম্পর্ক ছিল। শান্তি নিকেতনের কাজে গান্ধী নানা ভাবে রবীন্দ্রনাথকে সাহায্য করেছিলেন। সে বছরই রামগড়ে কংগ্রেস অধিবেশন বসে। মৌলানা আবুল কালাম আজাদ সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হলেন। এই অধিবেশনে ঘোষণা করা হল পূর্ণ স্বাধীনতা ভারতবাসীর কাম্য। গান্ধীকে পুনরায় নেতা হিসেবে নির্বাচন করা হয়। শুরু হল সত্যাগ্রহ আন্দোলন। ১৯৪৫ সালে বিশ্বযুদ্ধ শেষ হল। ইংল্যান্ড বুঝতে পেরেছিল ভারতের স্বাধীনতা ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। এদিকে হিন্দু মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গা লেগে গেল। এই দাঙ্গায় গান্ধী খুব মর্মাহত হলেন। তিনি চেয়েছিলেন হিন্দু মুসলমানের ঐক্য। দেশ বিভাগের মধ্য দিয়ে ভারতবর্ষ স্বাধীনতা পেল। কিন্তু দেশজুড়ে দাঙ্গা, মন্ত্রীসভায় মতানৈক্য খাদ্য বস্ত্র নিয়ে সমস্যা শুরু হলো। ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ২০ জানুয়ারিতে দিল্লীতে গান্ধীজীর প্রার্থনা সভায় একটি বোমা নিক্ষিপ্ত হয়। তবে এতে কেউ আহত হন নাই। দেশের নৈরাজ্যময় পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য গান্ধী নিয়মিত প্রার্থনা সভায় যোগ দিতে লাগলেন । ৩০ জানুয়ারি তিনি দিল্লীর বিরলা ভবনে (বিরলা হাউস) সান্ধ্যা প্রার্থনাসভায় শান্তির বাণী প্রচারের জন্য প্রার্থনা সভায় যোগ দিতে এলে ভিড়ের মধ্যে থেকে নাথুরাম বিনায়ক গোডসে নামক একজন হিন্দু মৌলবাদী যুবক তার সামনে এগিয়ে আসে। সবাই ভেবেছিল গান্ধীকে প্রণাম করবে। কিন্তু তিনি গান্ধীর কাছে গিয়ে সামনে ঝুঁকে পরে তিনবার পিস্তলের গুলি চালায়। দুটি গুলি পেটে একটি বুকে বিধল গান্ধীর। সাথে সাথে মাটিতে লুটিয়ে পরেন তিনি। তাঁর মুখ থেকে শুধু দুটি শব্দ বের হল `হে রাম`। আজ মহাত্মা গান্ধীর হত্যার ৬৯তম বার্ষিকী। ভারত রাষ্ট্রের জাতির জনক মহাত্বা গান্ধীর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

শামচুল হক বলেছেন: মহাত্বা গান্ধীর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ শামচুল হক ভাই
মহাত্মা গান্ধীর মৃত্যুবার্ষিকীতে
শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

মহান এই নেতার প্রতি শ্রদ্ধা। তবে পূর্ববঙ্গ নিয়ে তার সিদ্ধান্তগগুলো আজো প্রশ্নবিদ্ধ!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ভ্রমরের ডানা,
সবারই কিছু দোষ ত্রুটি থাকে
তবে সে দোষ ছাপিয়ে যখন
তার গুণগুলী সামনে আসে
তখনই সে দোষের উর্ধ্বে
উঠে যায়।

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: অসাধারন একজন নেতা। মহৎ নেতা।
তার মতো আর কেউ হতে পারেনি।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রাজীব ভাই
আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকবেন।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আমি যেহেতু তৎকালীন পূর্ব বাংলার সেহেতু এই মহান নেতার সিদ্ধান্ত গুলোর জন্যে আজো কষ্ট পাই। খুবই বৈষম্য হয়ে গেছে এই বৈষম্য বিরোধী মানুষটি দ্বারা! উনি মহান ভারতের নেতা। পূর্ববংগ উনার চিন্তায় প্রভাব ফেলেনি,ফেলেছিল পূর্বের নোয়াখালীতে হারিয়ে যাওয়া ছাগীটা। তবুও উনার শান্তি কামনা করছি!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ভ্রমরের ডানা
আপনার আবেগ বুঝতে পারছি,
বিনয়ের সাথে আপনার আবেগেকে
সম্মান জানাচ্ছি।

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:

মহাত্মা গান্ধীর ৬৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জাহিদ ভাই
মহাত্মা গান্ধীর ৬৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
জানানোর জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.