নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিঞ্চিত আদি রসাত্মকঃ (একটি নিম্মমানের রম্য) ১৮ থেকে ৭২ দের জন্য নিষিদ্ধ। নিষেধ না মানলে ক্ষতি নেই

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৫


আমার লেখার শিরোনাম দেখে নিষেধ করা সত্বেও মোটামুটি সবাই এই লেখাটি যে পড়বেন তাতে বিন্দুমাত্র সন্ধেহ নাই। হয়তো হতাশ হবেন না, কারো আবার ঠোটের কোনে বাঁকা হাসির উদ্রেক হবে। তবে অনেকেই যে ফালতু বলবেন তাও বলতে পারি নির্দিধায়। কেউ হয়তো বলবেন, নূর মোহাম্মদ নূরুর কাছ থেকে এমন হালকা লেখা আশা করি নাই। আবার কিছু বন্ধু যারা কোন কিছুই ইতিবাচক হিসেবে নিতে পারেণ না বা চেষ্টাও করেণ না তারা সহজাত ভাবেই অশ্লীল দু’একটি বাক্য বা শব্দ ব্যবহারে যে কুণ্ঠিত হবেন না তাও জানি। কারণ বিগত ৩ বছর ১ সপ্তাহ জুড়ে আমি সামুতে আছি এবং ইতিমধ্যে ৮৬১টি লেখা পোস্ট করেছি যার অধিকাংশই ছিল বিশেষ দিবস ও গুণী মানুষের জন্ম-মৃত্যুর আবরণে তাদের জীবনগাঁথা তুলে ধরা। এর বাইরে আর যা ছিলো তা ছিলো নিম্নমানের বাজে লেখা। গতকাল ও পরশু তেমন দুটি বাজে লেখা পোস্টকরে বেশ সাড়া পেয়েছি। যার প্রথমটি
গদ্য ফর্মাটে কাকবিষয়ক একটি অাধুনিক কাকবিতা (অকবিতা)
আর দ্বিতীয়টি
সামুতে আমার পর্যবেক্ষণঃ হাল্কা চটুল ও বিতর্কিত পোস্টই বেশী টানে পাঠকদের
পাঠকরা আমার সেই নিম্মমানের লেখা অনেক বেশী গুরুত্ব দিয়ে পড়েছেন, মন্তব্য করছেন, তির্যক সমালোচনা করেছেন। আমি তাদের কাছ থেকে ৪,৪৩৪টিরা মত মন্তব্য পেয়েছি যার অধিকাংশ ছিল আমার নিম্ম মানের লেখার জন্য। তাদের বিপুল উৎসাহে উদ্বুদ্ধ হয়ে আজ আমার তৃতীয় লেখাঃ কিঞ্চিত আদি রসাত্ক (১৮+) তবে হতাশা অন্য খানে। আমার বিজ্ঞ পাঠক বন্ধুরা আমার নিম্নমানের লেখা পরিহার করে ভাল লেখার উপদেশ দিলেও নগন্য দু’একটি লেখা যা পাঠকদের মতে তথ্যবহুল সেই সকল লেখা ১৮+ সাইন বোর্ডের কারণে পাঠদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ব্যার্থ হয়েছে। তাই আজ লেখায় একটু কুট কৌশলের আশ্রয় নিয়ে এই শিরোনাম ব্যবহার করলাম।
পাঠক বন্ধুরা যারা শিরোনাম দেখে উৎসাহী হয়ে এই লেখা পড়ায় আগ্রহী হয়ে ছিলেন তারা তাদের প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় হতাশ হয়ে আমাকে অভিসম্পাৎ করবেন না। আমি আপ্রাণ চেষ্টা করবো আপনাদের মনোরঞ্জনের। আপনাদের হতাশ করার সবটুকু দায় আমার আর যদি আপনাদের গম্ভীর বাঁকা ঠোটের কোনে ১মা তিথির চাঁদের মত একটু হাসির ঝিলিক দেয় তা হলে তার সবটুকুই আপনার বদান্যতা ও মহানূভবতা কারণ আপনি কষ্ট করে হেসেছেন।
যা হোক এবার আমি কেন ১৮ থেকে ৭২দের জন্য আমার আজকের লেখা নিষিদ্ধ করলাম তার দূর্বল যুক্তিগুলো প্রকাশ করছি।
ব্যাঘ্র বা বাঘ অতিশয় হিংশ্র ও নিষ্ঠুর প্রাণীদের মাঝে অন্যতম। বাগে পেলে বাঘ মানুষকে তার আহারের তালিকায় শীষে স্থান দেয়। তবে আপনারা কী কেউ জানেন যে, বাঘ কিন্তু প্রথমে মানুষকে তার আহারের তালিকায় রাখতো না। সে অন্যান্য ছোট প্রাণীদের বধ করেই সন্তষ্ট থাকতো। কিন্তু যখন একবার মানুষের গোস্ত দিয়ে আহার করার সৌভাগ্য হয় এবং মানুষের গোস্তের মজা পেয়ে যায় (শুনেছি মানুষের গোস্ত নাকি অনেক সুস্বাদু ও মিষ্টি) তার পর মানুষের গোস্ত তার খাদ্য তালিকার শীর্ষ স্থান লাভ করে। বুঝাতে পারছি বলে মনে হয় না। যা হোক আরও একবার চেষ্টা করি

বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী (ব্যতিক্রম স্বাভাবিক ভাবে থাকবেই। তবে ব্যতিক্রম ব্যতিক্রমই) ১৮ পর্যন্ত বয়সের মানব সন্তান শিশু। তো শিশুদের জন্য যৌনাচার, কাম ভাবের উদ্রেগ নিষিদ্ধ। কারণ শিশু বয়সে কামভাবের উদ্রেক হয় না। তাই তারা আমার অদ্যকার লেখাটি পাঠ করেলে কোন সমস্যা বা তাদের মনে দুষ্ট দুষ্ট ভাবের উদ্রেক হওয়ার কোন সম্ভবনা নাই। তা ছাড়া তারা (কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) এই শিশু বয়সে ব্যাঘ্রের মতো মনুষ্য ভোগের সুযোগও পায় না। তাই তাদেরকে আমি আমার লেখা পড়ার আওতায় রেখেছি। ১৮ বছর পার হলে তারা নিষিদ্ধ দ্রব্যের স্বাদ পেতে পারে বা মনটা একটু কেমন কেমন করতে পারে তাই আমি আমার লেখা ১৮ বছরের উর্ধ্বদের জন্য নিষিদ্ধ করে রেখেছি।(যদিও আইন ভাঙার মজাই আলাদা) এবার প্রশ্ন উঠতে পারে এই সময় সীমার ব্যাপারে। আপনারা বিজ্ঞজন, আমার মত নাদান বা আতর আলী মফিজদের দলের না। প্রশ্ন আপনাদের মাঝে জাগবেই। প্রশ্নের উত্তরে বলছি প্রতিটি জিনিষের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। মেয়াদের পর তার কার্যকারীতা থাকেনা। এমনকি মেয়াদ উত্তীর্ণ কোন কিছু ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুকি পূর্ণ হতে পারে।
এ বিষয়ে একটা কৌতুক বলার ভিষণ খায়েশের উদ্রেগ হলো।
এক ৭০ উর্দ্ধের বিত্তশালী নিসঙ্গ মাহতারাম তার সম্পত্তি রক্ষা করার জন্য এক ২০/২২ বছরের যুবককে সম্পত্তির লোভ দেখিয়ে সাদি করলেন। বিবাহের পরদিন সেই যুবককে বাসর শয্যায় মৃত পাওযা গেল। ডাক্তার ফরনেসিক পরিক্ষা শেষে পোস্টমর্টেমে তার মৃত্যুর কারণ লিখলেন ”মেয়াদ উত্তীর্ন দুগ্ধ পানে মৃত্যু হয়েছে”। সুতরারং মেয়াদ উত্তীর্ন যে কোন দ্রব্য পরিত্যাজ্য।
কৌতুকের মর্ম আপনারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন আশা করি। সুতরাং মানুষের জৈবিক চাহিদা শুরু হয় (আইন অনুযায়ী) ১৮ বছর বয়স থেকে আর শেষ হয় ৬৫ বা ৭০ বছর বয়সে। ব্যতিক্রম আছে তা কিন্তু আগেই বলেছি। যা হোক আমি এই সময় সীমা ১৮ থেকে ৭০ করতে পারতাম কিন্তু হঠাৎ করে মনে পড়লো বাতি নিভে যাবার পূর্বে নাকি এক ঝলক উচ্চ শিখায় প্রজ্জলিত হয়। মানুষকেও নাকি ৭২ এর ভীমরতিতে ধরে। তাই সাবধানতা অবলম্বন করে বয়স সীমা ১৮ থেকে ৭২ পর্যন্ত করলাম। এই বয়সের মানুষ জৈবিক তাড়নায় পতিত হয়ে নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। কেউ সিনেমা হলের অন্ধকারের সুযোগ নেয়। কেউ স্বামীর অবর্তমানে তার বন্ধুর সাথে কেউবা আবার বন্ধুত্বের মুখোশে বান্ধবীর সাথে অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ে তার মৃত্যুর কারণ ঘটায়। সুতরাং এই বয়সটা ভীষণ সন্ত্রাসী। তাদের কোন ভাবেই উস্কে দেওয়া ঠিক হবেনা বলেই আমি তাদেরকে আমার লেখা পড়তে নিরুৎসাহিত করছি। ১৮ এর নিচে এবং ৭২ এর পরের বয়সটা কেন নিরপদ তা বলছি।
কৌতুকটা এমন
আমাদের দেশে আগে বাল্য বিবাহ বহুল প্রচলন ছিলো। এবং অশিতিপর বৃদ্ধরাও বিবাহ ব্ন্ধনে আবদ্ধ হতে বাধ্য হতেন বা আগ্রহী হতেন। বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের কূলীণ ব্রাক্ষ্মনদের কন্যাদের জন্য ব্রাক্ষ্মন পাত্র যোগার করা ছিলো দুঃসাধ্য।
যা হোক এইরূপ এক নাবালিকার সাথে এক অশিতিপর বৃদ্ধের বিবাহ কার্য সম্পাদনের পর তারা বাসর ঘরে প্রবেশ করলেন। মাঝ রাতে বাসর ঘর থেকে কান্নার শব্দা পাওয়া গেল। নব বিবাহিত দম্পতি ডুকরে ডুকরে কাঁদছে। আত্মীয় ন্বজন পেরেশান হয়ে গেলেন। কারণ অনুসন্ধানে জানা গেলো দু'জনের সমস্যা মোটা মুটি এক হলেও দু’জনের কান্নার কারণ ভিন্ন। স্ত্রী কাঁদছেন কারণ তিনি কিছই জানেন না আর স্বামীর কান্নার করণ সে কিছুই মনে করতে পারছেন না।
সুতরাং আদি রসাত্মক বা নিষিদ্ধ কোন কিছুই তাদের মনে রেখা পাত করেণা যাদের বয়স ১৮ থেকে ৭২ এর মধ্যে। এই জন্য আমি তাদেরকে আমার লেখা পড়ার বারণ করেছি। অর্থাৎ ১৮থেকে ৭২ রা অনেক ঝুকি পূর্ণ যতটা নয় এর নিম্নে ও উর্ধ্বের জাতক জাতিকারা। সুতরাং রসাত্মক বা আদি রসাত্মক লেখা তাদের জন্য নিষিদ্ধ করুন তাদের জন্য যাদের হৃদয়ে কামনা ও দুষ্ট দুষ্ট ভাবের উদ্রেক করে ওই সকল (১৮+) লেখা পরে। যারা সাধারণ লেখাকে উপেক্ষা করেণ ১৮+ চিহ্ন দেখলে সেই লেখা পড়তে অনেক পুলক বোধ করে। উহারা মানুষ খেকো ব্রঘ্য হইতে ভয়ঙ্কর। সুতরাং তাদের আর ১৮+ সাইন দিয়ে উস্কে দেবেন না। আপনারা যারা ১৮+ প্লাস দিয়ে লেখা লেখি করেণ তারা আমার যুক্তি বিবেচনা করে দেখতে পারেণ। এবং তাদের জন্য পাঠ নিষিদ্ধ সতর্ক সংকেত দিতে পারেন।


নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমার কোনো হাসিই এলো না।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমিতো কাউকে হাসনোর কন্ট্রাক্ট নেই নাই।
রাম গড়ুরের ছানা, হাসতে তাদের মানা
হাসির কথা শুনলে বলে, হাসবো না নানা।

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪২

হাবিব বলেছেন: রাজীব ভাইয়ের কোন কিছুতেই হাসি আসেনা........ ব্লগ দেখে বুঝতে পারলাম আপনার নিষেধ সবাই মেনে চলেছে। বাহ

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জ্বি ভাইয়া, ওরা সবাই ১৮ থেকে ৭২তুরে !
গুরু মানে সবাই তাই কথার অবাধ্য হয়না।
ডুবে ডুবে জল খা/য, একাদশীর বাপেও টের পায় না।

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফ্লপ

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার ভাব শিষ্যকে যথাযথ ভাবেই
দীক্ষিত করেছেন বলে প্রতিয়মান হচ্ছে।

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

নীল আকাশ বলেছেন: কৌতুকগুলি অত ভালো লাগলো না। নিন আপনার এবং বাকি ব্লগারদের জন্যঃ-

চারটি ইনসিওরেন্স কোম্পানির মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা চলছে।
প্রথমটা তাদের স্লোগান ঠিক করলো – “Coverage from the cradle to the grave.”
দ্বিতীয়টি ঠিক এককাঠি এগিয়ে বলল – “Coverage from the womb to the tomb.”
তৃতীয়টি আরেক কাঠি সরেস, বলল – “Coverage from the sperm to the worm.”
চতুর্থ কোম্পানিটি অনেক ভাবলো। ভেবে ভেবে কিছু না পেয়ে এক সময় ক্ষান্ত দিতে চাইলো।
কিন্তু শেষ মুহুর্তে তারা একটা স্লোগান পেয়ে গেল – “Coverage from the erection to the resurrection.”

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমারও হাসি পাযনি
সমানে সমান!!
ঠিক আছে না?

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

কনফুসিয়াস বলেছেন: আমি কিন্তু অনেকক্ষন হাসলাম ভাই। কারণটা হল, আমি মাএ জীবনটাকে দেখতে শুরু করেছি তাই। হাহাহা। ধন্যবাদ। মাঝে মাঝে পথ পাল্টানো উচিত।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার হবে!
যারা কথায় কথায় হাসতে জনে
তারা পাপ করতে পারেনা।
অথ্যাৎ ক্রিমিনালী ভাইরাস তাদের এখনও
এট্যাক করতে পারে নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.