নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পঞ্চাশের দশকের অন্যতম প্রধান কবি ও কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হকের ৮৪তম জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৮


সব্যসাচী লেখক হিসেবে খ্যাত বিখ্যাত বাংলাদেশী কবি ও কথাশিল্পী লেখক সৈয়দ শামসুল হক। কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প তথা সাহিত্যের সকল শাখায় সাবলীল পদচারণার জন্য তাঁকে 'সব্যসাচী লেখক' বলা হয়। বিচিত্র রচনায় পঞ্চাশের দশক থেকে সৈয়দ শামসুল হক সমৃদ্ধ করে চলেছেন বাংলা সাহিত্যের ভান্ডার। এ পর্যন্ত তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা শতাধিক। মাত্র ২৯ বছর বয়সে বাংলা একাডেমী পুরস্কার পান সৈয়দ শামসুল হক। বাংলা একাডেমী পুরস্কার পাওয়া সাহিত্যিকদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে কম বয়সে এ পুরস্কার লাভ করেছেন। সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের ৮৪তম জন্মবার্ষিকী আজ। ১৯৩৫ সালে আজকের এই দিনে কুড়িগ্রাম জেলায় জন্মগ্রহণ করেন সৈয়দ শামসুল হক। পঞ্চাশের দশকের অন্যতম প্রধান কবি ও কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হকের জন্মদিনে শুভেচ্ছা।

সৈয়দ শামসুল হক ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুড়িগ্রাম জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা সৈয়দ সিদ্দিক হুসাইন ও মাতা হালিমা খাতুন। শামসুল হক কুড়িগ্রাম মাইনর স্কুলে তার শিক্ষাজীবন শুরু করেন। সেখানে তিনি ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এরপর তিনি ভর্তি হন কুড়িগ্রাম হাই ইংলিশ স্কুলে। এরপর ১৯৫০ সালে গণিতে লেটার মার্কস নিয়ে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরে ১৯৫২ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে মানবিক শাখায় পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন। কলেজ পাসের পর ১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন। পরবর্তীতে স্নাতক পাসের আগেই ১৯৫৬ সালে সেখান থেকে পড়াশোনা অসমাপ্ত রেখে বেরিয়ে আসেন। সেই থেকে লেখালেখিকে তিনি একমাত্র ব্রত করে নিয়েছেন।

(স্ত্রী ডাঃ আনোয়ারা সৈয়দ হকের সাথে সৈয়দ শামসুল হক)
জনাব হকের ভাষ্য অনুযায়ী, মাত্র এগারো-বারো বছর বয়সে বাড়ির রান্নাঘরের পাশে সজনে গাছে একটি লাল টুকটুকে পাখি দেখে তার প্রথম পদটি তিনি লিখেছিলেনঃ 'আমার ঘরে জানালার পাশে গাছ রহিয়াছে/ তাহার উপরে দুটি লাল পাখি বসিয়া আছে'। এর কিছুদিন পর তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘’দেয়ালের দেশ’’ প্রকাশিত হয়। ১৯৫৪ সালে প্রথম গল্পগ্রন্থ 'তাস' প্রকাশের পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সাহিত্যাঙ্গনে স্থায়ী আসন করেন তিনি। এরপর একে একে প্রকাশিত হয় 'শীত বিকেল', 'রক্তগোলাপ', 'আনন্দের মৃত্যু', 'প্রাচীন বংশের নিঃস্ব সন্তান', 'জলেশ্বরীর গল্পগুলো'সহ তার বিচিত্র বিষয়ের গভীর জীবনঘনিষ্ঠ রচনা। ১৯৫৯ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস 'এক মহিলার ছবি'। তার গুরুত্বপূর্ণ উপন্যাসগুলোর মধ্যে রয়েছে 'নীল দংশন', 'খেলারাম খেলে যা', 'বৃষ্টি ও বিদ্রোহীগণ', 'তুমি সেই তরবারি', 'নিষিদ্ধ লোবান'। ছোটদের জন্য লেখা 'সীমান্তে সিংহাসন', 'আবু বড় হয়' ও 'হাডসনের বন্ধু' পেয়েছে বিপুল পাঠকপ্রিয়তা। তার অতুলনীয় কাব্যনাট্য 'পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়', 'নূরলদীনের সারাজীবন' ইত্যাদি।

সৈয়দ শামসুল হকের প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'একদা এক রাজ্যে' প্রকাশিত হয় ১৯৬১ সালে। সৈয়দ হকের ভাষা আর আঙ্গিকের উজ্জ্বল নিরীক্ষার পরিচয় উৎকীর্ণ হয়ে আছে 'বিরতিহীন উৎসব', 'অপর পুরুষ', 'বৈশাখে রচিত পঙ্ক্তিমালা', 'পরানের গহীন ভিতর'সহ বিভিন্ন কাব্যগ্রন্থে। ম্যাকবেথ, টেম্পেস্ট, শ্রাবণ রাজা সহ বিশ্বসাহিত্যের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ রচনাও বাংলায় অনুবাদ করেছেন তিনি। তার উল্লেখযোগ্য শিশুসাহিত্য সীমান্তের সিংহাসন (১৯৮৮),আনু বড় হয়, হড়সনের বন্দুক ইত্যাদি। এছাড়াও তার নিষিদ্ধ লোবান অবলম্বনে তৈরী হয়েছে গেরিলা চলচ্চিত্র। লেখালেখি ছাড়াও সৈয়দ শামসুল হক বিবিসিতে সাংবাদিকতাসহ পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে সাংবাদিকতার সঙ্গেও ছিলেন যুক্ত। পরে সাহিত্যচর্চাকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। সাহিত্যে অবদানের জন্য স্বাধীনতা-পূর্বকালেই অর্জন করেছেন আদমজী পুরস্কার। এ ছাড়া বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদকসহ আরও সম্মাননা ও স্বীকৃতিতে ভূষিত হয়েছেন তিনি।

এক ছেলে ও এক মেয়ের গর্বিত জনক জনাব হক ব্যক্তিজীবনে প্রথিতযশা লেখিকা ডাঃ আনোয়ারা সৈয়দ হকের স্বামী। ২০১৬ সালের ১৫ এপ্রিল ফুসফুসের সমস্যা দেখা দিলে তাকে লন্ডন নিয়ে যাওয়া হয়। লন্ডনের রয়্যাল মার্সডেন হাসপাতালে পরীক্ষায় তার ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পড়ে। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি দেয়। চার মাস চিকিৎসার পর ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (১২ আশ্বিন ১৪২৩ বঙ্গাব্দ) ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। পরদিন ২৮ সেপ্টেম্বর বুধবার (১২ আশ্বিন ১৪২৩ বঙ্গাব্দ) চ্যানেল আই টেলিভিশনের তেজগাঁও চত্বরে সকাল ১০টায় প্রথম দফা জানাজা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে দুপুর ২টায় দ্বিতীয় দফা জানাজা এবং অপরাহ্নে কুড়িগ্রামে তৃতীয় দফা জানাজা শেষে তার মরদেহ কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের পাশে দাফন করা হয়। সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের ৮৪তম জন্মবার্ষিকী আজ। পঞ্চাশের দশকের অন্যতম প্রধান কবি ও কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হকের জন্মদিনে শুভেচ্ছা।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৪

ST COVER SONG বলেছেন: দাদু ভাইয়া থ্যাংক ইউ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নাতি তোমাকে দেখলাম না ব্লগ ডের
মিলন মেলায়। ভালো থেকো।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সৈয়দ শামসুল হক স্যারের জন্য দোয়া রইলো। পরম করুণাময় আল্লাহপাক সৈয়দ শামসুল হক স্যারকে তাঁর অনন্ত শান্তির ছায়ায় রাখুন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ঠাকুর ভাই
কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হকের
জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৩

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: তাহার আত্মার মাগফেরাত কামনা করতেছি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তার আত্মার মাগফেরারত কামনা করার জন্য
আপনাকে ধন্যবাদ খান ভাই।

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধারা ও রাজনীতিক মুজিবনগর সরকার ও মিত্রবাহিনী সম্মিলিত ভাবে এদেশটি স্বাধীন করেছিল।
এছাড়াও কবি, সাহিত্যিক, লেখক, গীতিকার, শিল্পী, আর স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের গান যেভাবে দেশবাসি ও মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধজয়ে যে বিপুলভাবে উদ্দিপ্ত করেছিল, এসব না থাকলে দেশ এত দ্রুত স্বাধীন হত না।
সৈয়দ শামসুল হকরা না থাকলে বাংলাদেশ কখনো এত দ্রুত সফল রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভুত হতে পারত না।
কবি ও কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হকের ৮৪তম জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী ভাই
পঞ্চাশের দশকের অন্যতম প্রধান কবি ও
কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হকের জন্মবার্ষিকীতে
শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২

রূপম রিজওয়ান বলেছেন: আপনি যে নীরবে এত সুন্দর করে একের পর এক জীবনী টুকে যাচ্ছেন,প্রায় ২০০০ পোস্ট হয়ে গেছে,এটা কিন্তু বিরাট একটা কাজ। প্রতিদিনই পোস্ট দেন,তাই আলাদাভাবে হয়তো চোখে পড়ে না;কিন্তু আপনার ব্লগবাড়িটা ইতোমধ্যে যেন বিশাল একটা তথ্যভান্ডার হয়ে গিয়েছে! এটা সামুকে অনেক সমৃদ্ধ করছে। আপনার এ নিরলস কিন্তু নীরব সাধনার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন!
যাহোক,সৈয়দ হক স্যারের আত্মার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা.......

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রূপম রিজওয়ান ভাই
আপনার অনুপ্রানিত করা
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রফিকুল হক ভাই আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ
সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা
জ্ঞাপন করার জন্য।

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: প্রয়াত সৈয়দ হকের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ রাজীব ভাই
প্রয়াত সৈয়দ শামসুল হকের
প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: পঞ্চাশের দশকের অন্যতম প্রধান কবি ও কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হকের জন্মদিনে শুভেচ্ছা।
..................................................................................................................................
সব্যসাচী লেখকের প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থাকল ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শঙ্খচিল ভাই শুভ সন্ধ্যা।
কেমন আছেন? মন্তব্যের জন্য
অসংখ্য ধন্যবাদ।

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: পরানের গহীনে আটকাইয়াছে কঁাঠালের আঠার লাহান--তারে ভুলি ক্যামনে---
তয় মানুষডা বড় বালা আছিল--কলমে+কিতাবে--
যেহানেই থাহুক, যেন বালা থাহে--এইডাই চাই---জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ রিফাত ভাই
সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের
জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: নূর ভাইয়ের নূরানি বদনখানি
উজালা করেছে ১১তম ব্লগ দিবসের গ্লানি;
তাই প্রোপিকে এসেছে বদল
বছর শেষে নতুন বেশে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এমনি ভাবে একদিন বিলিন হয়ে যাবো
তুচ্ছ এ ধরণী হতে পরম করুনাময়ের
মহান দরবারে। দোয়া করবেন।

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: হক সাব সাহিত্য জগতে একজন দক্ষ খেলোয়ার। বাবর আলির দেখা পাই ক্লাস নাইন বা টেনে থাকতে। পলাইয়া পলাইয়া সাবাড় কর দিসিলাম তারে।

আমার পছন্দের লেখক তিনি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জুলিয়ান সিদ্দিকী ভাই
আমার ব্লগে স্বাগতম।
ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.