নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন লোক সাহিত্য সংগ্রাহক ও গবেষক। একটা জাতি বা সমাজের সার্বিক জীবনধারার বিচিত্র প্রকাশই সংস্কৃতি। আর এই সংস্কৃতি বলতে আমরা বুঝি লোকজ জীবনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা একটি নিখুঁত চিত্র। যাতে জীবনের হাসি কান্না, গৌরব গাঁথা ও সুখ-দুঃখের বিচিত্র প্রকাশ পায় সাহিত্য হিসেবে। যাকে আমরা লোকসাহিত্য বলি। আ লোক সাহিত্য নিয়ে যিনি গবেষণা করেন দিনি লোকবিজ্ঞানী। সে রকমই একজন লোকবিজ্ঞানী ড. মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন। যিনি বাংলা লোকসাহিত্যের অন্যতম সংগ্রাহক। লোকগীতি সংগ্রহ, গবেষণা ও সংকলন, সমালোচনা সাহিত্য, কবিতা, প্রবন্ধ, অনুবাদ ও শিশু সাহিত্যসহ বিভিন্ন শাখায় ছিল যার সদর্প পদচারণা। বাংলা, পালি, উর্দু ও ফার্সীসহ ইন্ডিয়ান ভার্নাকুলাসে যিনি অসাধারণ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে গেছেন। লোকসাহিত্যবিশারদ মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন সারাজীবন সাধারণ মানুষের সঙ্গে যেমন থেকেছেন নিজের জীবন যাপনেও ছিলেন সাধারণ। সরল নিরহঙ্কারী, নির্লোভ, এই সাধক মানুষটিকে বঙ্গবন্ধু একবার কোনো একটা সরকারি দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলেন। উনি বলেছিলেন, ‘আমি তো ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা মানুষ না।’ মনসুর উদ্দীন ক্ষমতা চাননি কোনোদিন।আজীবন সাধনা করেছেন। জীবদ্দশায় একটা ফোকলোর ইনস্টিটিউট করার চেষ্টা চালিয়েছিলেন। ঘুরেছেন দেশে বিদেশে। বাংলাদেশী লোকসঙ্গীত, লোকসাহিত্য সংগ্রাহক ও লোকসাহিত্যবিশারদ। বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে শিক্ষক সুরেন্দ্রনাথ সেনের অনুপ্রেরণায় সাহিত্যসাধনায় তাঁর হাতেখড়ি হয়। পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ ম্যাগাজিনে তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতার নাম ‘বেদুইন মুসলমান’। পরে সাম্যবাদী, প্রাচী ইত্যাদি পত্রিকায় তাঁর আরও কিছু কবিতা প্রকাশিত হয়। দশম শ্রেণীতে পড়ার সময় কলকাতা থেকে প্রকাশিত প্রবাসী পত্রিকা তাঁকে লালনগীতির সঙ্গে পরিচিত করায়। গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে থাকা এসব লোকসঙ্গীত মনসুরউদ্দীনকে সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে। পরবর্তীকালে রাজশাহী কলেজ-এ বিএ পড়ার সময় কলেজে অনুষ্ঠিত এক সাহিত্যসভায় তিনি ‘বাংলাদেশের পল্লীগান’ শীর্ষক একটি প্রবন্ধ পাঠ করেন। তাঁর প্রবন্ধে মুগ্ধ হয়ে কলেজের অধ্যক্ষ কুমুদিনীকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে ফোকলোর চর্চায় উৎসাহিত করেন। তিনি সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৬৫ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও ১৯৮৪ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার এবং শিক্ষায় অবদানের জন্য ১৯৭৬ সালে একুশে পদক লাভ করেন। ১৯০৪ সালের আজকের দিনে তিনি পাবনা জেলার মুরারিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আজ তার ১১৬তম জন্মবার্ষিকিী। লোকসাহিত্য সংগ্রাহক ও লোকসাহিত্যবিশারদ মুহম্মদ মনসুর উদ্দিনের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা
১৯০৪ সালের আজকের ৩১ জানুয়ারি মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন পাবনা জেলার মুরারিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম জায়দার আলী এবং মাতার নাম জিউয়ারুন নেসা। তিন ১৯২১ সালে তিনি খলিলপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক, রাজশাহী কলেজ থেকে আইএ এবং ১৯২৬ সালে বিএ এবং ১৯২৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইন্ডিয়ান ভার্নাকুলার্সে প্রথম শ্রেণীতে তৃতীয় স্থান অধিকার করে তিনি এমএ পাস করেন। মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন ছাত্র হিসেবে মেধাবী ছিলেন। তাঁর আগে আর কোনো মুসলিম ছাত্র প্রথম শ্রেণী পায়নি। পরের বছর অস্থায়ী স্কুল সাব-ইন্সপেক্টর পদে যোগদান করে তিন বছর চাকরি করার পর তিনি ১৯৫১ সাল পর্যন্ত ঢাকা ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (স্কুল শাখা), হাওড়া জেলা স্কুল, চট্টগ্রাম সরকারি ইন্টারমিডিয়েট কলেজ এবং সিলেটের মুরারিচাঁদ কলেজে শিক্ষকতা করেন। ১৯৫২ সালে ছয় মাসের জন্য তিনি ঢাকায় সরকার পরিচালিত মাহে নও মাসিকপত্রের সম্পাদক ছিলেন। ওই বছরেরই শেষ দিকে সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে তিনি আন্তর্জাতিক লোকসঙ্গীত সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে লন্ডন যান। সম্মেলনে ‘Bengali Folksong’ নামে একটি প্রবন্ধ পাঠ করে মনসুরউদ্দীন সকলের প্রশংসা অর্জন করেন। ওই সম্মেলনে ফোকলোর বিশেষজ্ঞ হিসেবে গণ্য হওয়ায় তাঁকে International Folksongs Council-এর সদস্যপদ প্রদান করা হয়। লন্ডন থেকে ফিরে ওই বছরই তিনি ঢাকা কলেজ-এ বাংলা বিভাগের অধ্যক্ষ নিযুক্ত হন এবং ১৯৫৯ সালে অবসর গ্রহণ করেন। অবসর গ্রহণের পূর্বে তিনি বেশ কিছুদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের খন্ডকালীন অধ্যাপক ছিলেন। মাত্র দশম শ্রেণীতে পড়ার সময় তিনি লোকসাহিত্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেন। লোকসাহিত্য সংগ্রহে মুহম্মদ মনসুর উদ্দীনের আত্মনিবেদন ঘটে প্রবাসী পত্রিকা পাঠে, যা কলকাতা থেকে প্রকাশিত হত এবং পত্রিকাটির ওই সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংগৃহীত লালনের গান ছাপা হয়, যা কিশোর কবি মুহম্মদ মনসুর উদ্দিনকে লালনের গান সংগ্রহে অনুপ্রেরণা জোগায়। পরবর্তী সময়ে প্রত্যক্ষ অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছ থেকে। তিনি যৌবনে রবীন্দ্রনাথের স্নেহধন্য ও অবনীন্দ্রনাথের আদরপুষ্ট হয়েছিলেন। মুহম্মদ মনসুর উদ্দীনের প্রথম সংগ্রহ ছিল নিজ গ্রাম পাবনার মুরারীপুরের প্রেমদাস বৈরাগীর কাছ থেকে সংগৃহীত লালনের একটি গান পাঠিয়ে দেন প্রবাসীতে যা ছাপা হয় ১৩৩০ সালের আশ্বিন সংখ্যায়। তাঁর মাধ্যমে আমরা পেয়েছি ত্রয়োদশ খণ্ডে হারামণির মতো লোকসংগীতের অমূল্য সংগ্রহ। এছাড়াও তিনি লিখেছেন বাংলা সাহিত্যে মুসলিম সাধনার মতো তিন খণ্ডে বিভক্ত গবেষণাগ্রন্থ। তবে সবকিছু ছাপিয়ে লোকসাহিত্যে অন্যতম উচ্চতায় পৌঁছে যায় ড. মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন রচিত ‘হারামনি’। মনসুরউদ্দীনের সবচেয়ে বড় এবং অক্ষয় কীর্তি হলো এই ‘হারামণি’। দীর্ঘ সময়ব্যাপী লোকসাহিত্য সংগ্রহের ফসল এটি। মোট ১৩ খণ্ডে প্রকাশিত হয় এই লোকসঙ্গীত সংকলনটি। তার সম্পাদনায় আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সুগভীর পাণ্ডিত্যের পরিচয়বাহী এ গ্রন্থখানি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। তার অন্যান্য গ্রন্থের মধ্যে শিরনী, ধানের মঞ্জরি, আগরবাতি, বাংলা সাহিত্যে মুসলিম সাধনা, ইরানের কবি প্রভৃতি অন্যতম।
লোকবিজ্ঞানী ড. মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্রামীণ জনপদ থেকে ছয় হাজারের মতো লোকগান সংগ্রহ করেন। বাংলা লোকসাহিত্য সংগ্রহ করে তিনি ‘ভোরের পাখি’ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন। তাঁর রচিত মোট গ্রন্থসংখ্যা ৪২টি। তার উল্লোখযোগ্য প্রকাশনাঃ লোকসাহিত্যঃ ১১ খন্ডে সংগৃহীত লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় লোকসাহিত্যের সংকলন হারামনি, লোককাহীনির সংকলন শিরণী (১৯৩২), হাসি অভিধান বাংলা ইডিয়ম সংকলন (১৯৫৭), উপন্যাসঃ সাতাশে মার্চ, বঙ্গ সাহিত্যের ইতিহাসঃ বাংলা সাহিত্যে মুসলিম সাধনা, ৩খন্ড একত্রে (১৯৮১), গানের সংকলনঃ শত গান (১৯৬৭), ইরানের কবি (১৩৭৫ বঙ্গাব্দ), আওরঙ্গজেব (অনুবাদ, ১৯৭০), রূপকথা সংকলনঃ ঠকামি (১৯৫৯),. মুসকিল আসান (২য় সং ১৯৫৯). অন্যান্যঃ হাসির পড়া (১৯৬৩)
মনসুরউদ্দীন মনেপ্রাণে ছিলেন বাংলা ভাষা ও বাঙালি সংস্কৃতি, বিশেষত লোকসংস্কৃতির একজন একনিষ্ঠ অনুরাগী। ছাত্রজীবনে অধ্যয়নের ও পরবর্তীকালে অধ্যাপনার অবসরে তিনি পদ্মার চরাঞ্চল এবং পাবনা-ফরিদপুর-কুষ্টিয়ার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে গান, ছড়া, ধাঁধা, প্রবাদ, গল্প ইত্যাদি লোকসাহিত্যের অনেক উপাদান সংগ্রহ করেন। তাঁর প্রচেষ্টায় ফোকলোর চর্চা দেশের সুধীমহলের স্বীকৃতি লাভ করে।
অমূল্য সব কাজের স্বীকৃতি হিসেবে দেশে-বিদেশে পেয়েছেন অনন্য সব সম্মান, স্বীকৃতি, সংবর্ধনা, পদক। তাঁর জীবনের শতাব্দীর কয়েক দশক তিনি কাটিয়েছেন রাজধানী ঢাকাতেই। তাঁর ছিল হুঁকোবিলাস ,জুতা ও ইংরেজিপ্রীতি।তিনি আসলে ছিলেন এক বিশ্ব মানব। বাউল-ফকিরদের সঙ্গে তাঁর ছিল নিবিড় যোগাযোগ। দেহকেন্দ্রিক সাধনমার্গের বিষয়বস্তু কিংবা নিয়মকানুন এবং শারীরবৃত্তীয় ব্যবহারিক কলাকৌশলের বর্ণনা করতে গিয়ে যার বক্তব্য অনেকখানি স্বস্তি জোগায়, তিনি হলেন প্রখ্যাত বাউল গবেষক মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন। ওনার স্ত্রী প্রায়ই অসুস্থ থাকতেন। বড় মেয়েই মাকে যত্ন করত। অনেক ব্যস্ত থাকা সত্তেও মনসুর উদ্দিন নিজেও স্ত্রীকে গোসল করাতেন নিজ হাতে খাওয়াতেন। তারপর কলেজে পড়াতে যেতেন। কোনোদিন অবজ্ঞা করেননি স্ত্রীকে। ১৯৮৭ সালের ১৯শে সেপ্টেম্বর ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন লোকসাহিত্য সংগ্রাহক ও লোকসাহিত্যবিশারদ মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন। আজ তার ১১৬তম জন্মবার্ষিকিী। লোকসাহিত্য সংগ্রাহক ও লোকসাহিত্যবিশারদ মুহম্মদ মনসুর উদ্দিনের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল
ফেসবুক লিংক
[email protected]
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে গাজীসাব
কোনরকম ম্যাওপ্যাও করা
মন্তব্য প্রদান না করার জন্য।
আপনার কল্যান হোক।
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৩
নিভৃতা বলেছেন: ড: মুহম্মদ মনসুর উদ্দিনের ১১৬তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে নিভৃতা
ড: মুহম্মদ মনসুর উদ্দিনের
জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা
জানানোর জন্য।
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: তাকে নিয়ে লেখা কোনো বই কি আছে?
বাংলা একাডেমি করেছে কিছু?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কয়েক ছত্র কবিতা আছে
তাকে নিয়ে আসাদ চৌধুরী লিখেছেনঃ
যে-গভীর সত্যবাণী নিরক্ষর গীতিকার কবিদের
ঠোঁটে ঠোঁটে কেঁদে উঠেছিলো—
তাকে তুমি ছড়ালে নিখিলে।
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০
পবন সরকার বলেছেন: তার হারামনির একটি কপি এখনও আমার কাছে আছে।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ
অমূ্ল্য হারামনির গর্বিত
মালিক আপনি।
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই পোষ্টটা অবহেলিত হয়নি।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি ছিলেন বলে
অবহেলিত নন তিনি।
আসুন আমরা সবাই
গুনীজনদের চিনি।
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: লোকসাহিত্য সংগ্রাহক ও লোকসাহিত্যবিশারদ মুহম্মদ মনসুর উদ্দিনের জন্মবার্ষিকীতে
...........................................................................................................
আমার থাকল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে স্বপ্নের শঙ্খচিল,
লোকসাহিত্য সংগ্রাহক ও লোকসাহিত্যবিশারদ
মুহম্মদ মনসুর উদ্দিনের জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ড: মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন (১৯০৪ -১৯৮৭) ছিলেন বাংলা সাহিত্যের গবেষকদের মাঝে অন্যতম।