নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে অগ্রণী অভিনেতা ফতেহ লোহানীর ৪৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০৬


আবু নজীর মোহাম্মদ ফতেহ আলী খান যিনি ফতেহ লোহানী নামেই অধিক পরিচিত। স্বাধীনতা উত্তর ও পরবর্তী সময়ে শিল্পের নানা শাখায় বিচরণ করেছিলেন তিনি। ৪৪ টি চলচ্চিত্রের পাশাপাশি অনেক নাটকে দেখা গেছে তাকে। ফতেহ লোহানী একাধারে ছিলেন অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার, গীতিকার, বেতারের অনুষ্ঠান প্রযোজক, সাংবাদিক, সংবাদ পাঠক, আবৃত্তিকার ও অনুবাদক। ফতেহ লোহানী অনূদিত নাটকসমূহ হচ্ছে, একটি সামান্য মৃত্যু (আর্থার মিলারের ডেথ অব এ সেলসম্যান), চিরন্তন হাসি (ইউজিন ও নীলের ল্যাজারাস লাফড), বিলাপে বিলীন (ইউজিন ও নীলের মর্নিং বিকামস ইলেক্ট্রা) এবং উপন্যাস সমুদ্রসম্ভোগ। তার অনূদিত গ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মার্কিন লেখক হেমিংওয়ের Old man and the Sea এর বাংলা অনুবাদ সমুদ্রসম্ভোগ। দেশবিভাগের পূর্বে কলকাতায় ফতেহ লোহানী সাংবাদিকতা ও সাহিত্যচর্চায় যুক্ত হন। তিনি দৈনিক আজাদ ও সাপ্তাহিক ইত্তেহাদ পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেছেন। সাহিত্য শাখায় তিনি একজন গল্পকার ও অনুবাদক হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। মাসিক মোহাম্মদী, সওগাত প্রভৃতি পত্রিকায় প্রকাশিত তার উল্লেখযোগ্য ক’টি গল্প প্রকাশিত হয়। ফতেহ লোহানী ১৯৪৭ এর ১৪ আগস্টের পর ঢাকা বেতার কেন্দ্রে সংবাদ পাঠক হিসেবে যোগ দেন। এসময় তিনি নিয়মিত বেতারের অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণ করতেন। এতে নাটক ও আবৃত্তিতে অংশ নিতেন। ফতেহ লোহানী ৪৪ টি চলচ্চিত্রে ও অসংখ্য নাটকে অভিনয় করেন। আজ ফতেহ লোহানীর ৪৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের আজকের দিনে চট্টগ্রােমের কাপ্তাইয়ে মৃত্যুবরণ করেন। বহুগণের অধিকারী ফতেহ লোহানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

ফতেহ লোহানী ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দের ১১ মার্চ তৎকালীন বৃহত্তর পাবনা জেলার সিরাজগঞ্জ মহকুমায় (বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলায়) এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। দেশের আর এক জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপক সাংবাদিক, লেখক, চলচ্চিত্র প্রযোজক ফজলে লোহানী তার অনুজ। তাদের পিতা আবু সাঈদ মোহাম্মদ সিদ্দিক হোসেন খাঁ (১৮৯২-১৯২৯) যিনি আবু লোহানী নামে অধিক পরিচিত একজন সাংবাদিক ও সাহিত্যিক ছিলেন। তিনি তৎকালীন কলকাতার বিখ্যাত ইংরেজি সাপ্তাহিক পত্রিকা দ্য মুসলমান (১৯০৬) এর সহকারী সম্পাদক ছিলেন এবং মাতা ফাতেমা লোহানী কলকাতা করপোরেশন স্কুলের শিক্ষিকা ও লেখিকা ছিলেন। মায়ের তত্ত্বাবধানে কলকাতায় তাঁর শিক্ষাজীবনের সূত্রপাত ঘটে। সেন্ট মেরিজ ক্যাথেড্রাল মিশন হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক, রিপন কলেজ থেকে আই.এ এবং বি.এ পাস করার পর ১৯৫০-এ তিনি লন্ডন গমন করেন এবং ওল্ডভিক থিয়েটার স্কুলে নাট্য প্রযোজনা বিষয়ে দুবছরের কোর্স সমাপ্ত করেন। সেইসঙ্গে ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের সদস্য হিসেবে তিনি চলচ্চিত্র বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। কলকাতার স্কুলে পড়ার সময় তিনি অভিনয়, কৌতুকাভিনয় ও আবৃত্তি করতেন। রিপন কলেজে পড়ার সময় তিনি বহু বাংলা ও ইংরেজি নাটকে অভিনয় করেন। কলেজে অভিনীত তাঁর প্রথম নাটক বনফুল রচিত শ্রী মধুসূদন-এ তিনি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য নাটক উৎপল দত্ত পরিচালিত হ্যামলেট। পরে তিনি শৌখিন নাট্যগোষ্ঠী ও সাধারণ রঙ্গমঞ্চের সঙ্গে জড়িত হন। তিনি সিরাজউদ্দৌলা নাটকটি পরিচালনা ও তাতে অভিনয় করেন। বাণী থিয়েটার-এর মঞ্চে তিনি রামের সুমতি নাটকে অভিনয় করেন। পেশাদার নাট্যগোষ্ঠী ‘আলোক তীর্থ’-এর উদ্যোগে রঙমহল-এ মঞ্চস্থ হেমেন রায়ের নর-নারী নাটকে তাঁর অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়ে প্রখ্যাত ক্যামেরাম্যান চলচ্চিত্রকার বিমল রায় তাঁকে হিন্দি চিত্র হামরাহী (১৯৪৫)-র একটি ছোট চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ দেন, সেই সঙ্গে তাঁর নতুন নাম হয় কিরণ কুমার। এর পাশাপাশি তিনি অভিনয় করেন রঙিলা আর্ট কর্পোরেশন প্রযোজিত উদয়ন চৌধুরী (ইসমাইল মোহাম্মদ) রচিত ও পরিচালিত জোয়ার নাটকে এবং হিমাদ্রি চৌধুরী (ওবায়েদ-উল হক) রচিত, প্রযোজিত ও পরিচালিত দুঃখে যাদের জীবন গড়া (১৯৪৬) চলচ্চিত্রে। এছাড়াও কলকাতায় বিভাগ-পূর্বকালে তিনি সাংবাদিকতা ও সাহিত্যচর্চায় জড়িত হন। তখন তিনি কাজ করতেন দৈনিক আজাদ ও সাপ্তাহিক ইত্তেহাদ-এ। বেতারের অনুষ্ঠানেও তিনি অংশগ্রহণ করতেন।

দেশবিভাগের পরে ফতেহ লোহানী ঢাকায় চলে আসেন। ১৯৪৭-এর ১৪ আগস্টের পর তিনি ঢাকা বেতার কেন্দ্রে যোগ দেন সংবাদ পাঠক হিসেবে, সেইসঙ্গে নাটক ও আবৃত্তিতেও অংশ নিতেন। ১৯৫৭ সালে চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা (এফডিসি) প্রতিষ্ঠিত হলে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণে এগিয়ে আসেন। ওই বছরেই তিনি আসিয়া চলচ্চিত্রের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। পাশাপাশি পরিচালনা করলেন আকাশ আর মাটি চলচ্চিত্রটি। চলচ্চিত্রটি ১৯৫৯ সালে মুক্তি পায়। এ চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে সুমিতা দেবী ও নায়ক হিসেবে প্রবীর কুমার ও আমিন অভিনয় করেন৷ এটি ছিল তার পরিচালিত প্রথম পূর্নদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও এফডিসি থেকে নির্মিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। পরের বছর ১৯৬০ সালের ৪ নভেম্বর আসিয়া চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। এই চলচ্চিত্রতেও সুমিতা দেবী-প্রবীর কুমার জুটি অভিনয় করেন। এ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ১৯৬০ সালে শ্রেষ্ঠ বাংলা চলচ্চিত্র হিসেবে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পুরস্কার ও পাকিস্তানের সর্বোচ্চ সম্মানজনক নিগার পুরস্কার লাভ করেন। ঢাকাই চলচ্চিত্রে অভিনেতা হিসেবে ফতেহ লোহানীর অভিষেক ঘটে ১৯৬৪ সালে মহিউদ্দিন পরিচালিত রাজা এলো শহরে এর মাধ্যমে। এ চলচ্চিত্রে তিনি খলনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন ও এর মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন। একই বছর বেবি ইসলাম পরিচালিত তানহা উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৬৫ সালে তার পরিচালিত প্রথম উর্দু চলচ্চিত্র সাত রং মুক্তি পায়। ১৯৬৬ সালে জহির রায়হান বাংলার প্রচলিত লোককাহিনী ও হিন্দু পুরাণ মনসামঙ্গল কাব্যের বেহুলা-লখিন্দরের কাহিনী অবলম্বনে বেহুলা চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। এতে তিনি চাঁদ সওদাগরের ভূমিকায় অভিনয় করেন। ঐ বছর তিনি সৈয়দ শামসুল হক পরিচালিত আরেকটি উর্দু চলচ্চিত্র ফির মিলেঙ্গে হাম দোনো চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন। ফতেহ লোহানী কিছু গানও রচনা করেন। ঢাকা থেকে ১৯৪৯-এ মাসিক সাহিত্য পত্রিকা অগত্যা প্রকাশে তিনি প্রধান ভূমিকা গ্রহণ করেন। ঐ বছরই তিনি যোগ দেন করাচি বেতারে, পরে বিবিসি-তে। ১৯৫৪ সালে ঢাকায় ফিরে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণের সঙ্গে জড়িত হন, পাশাপাশি বেতার অনুষ্ঠান, অভিনয় এবং লেখালেখিতেও মনোনিবেশ করেন। ১৯৫৭ সালে চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা (এফডিসি) প্রতিষ্ঠার পর তাঁর পরিচালিত প্রথম দুটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ছিল আকাশ আর মাটি (১৯৫৯) ও আসিয়া (১৯৬০)। ১৯৬৫ সালে মুক্তি পায় তাঁর পরিচালিত উর্দু ছবি সাত রং। ১৯৬৭ সালে তিনি প্রথম অভিনয় করেন টেলিভিশন নাটক নির্ভীক-এ। ঢাকায় তাঁর অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র রাজা এলো শহরে (১৯৬৪)। ফতেহ লোহানী অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রের মধ্যে মুক্তির বন্ধন (১৯৪৭), তানহা (১৯৬৪) বেহুলা (১৯৬৬), ফির মিলেঙ্গে হাম দোনো (১৯৬৬), আগুন নিয়ে খেলা (১৯৬৭), দরশন (১৯৬৭), জুলেখা (১৯৬৭), এতটুকু আশা (১৯৬৮) বাল্যবন্ধু (১৯৬৮), মোমের আলো (১৯৬৮), মায়ার সংসার (১৯৬৯), মিশর কুমারী (১৯৭০), তানসেন (১৯৭০), অাঁকাবাঁকা (১৯৭০), অন্তরঙ্গ (১৯৭০), ঘূর্ণিঝড়, (১৯৭০), স্বরলিপি (১৯৭০), দর্পচূর্ণ (১৯৭০), দীপ নেভে নাই (১৯৭০), অপবাদ (১৯৭০), ডাকু মনসুর (১৯৭৪), দুই রাজকুমার (১৯৭৫), এক মুঠো ভাত (১৯৭৫), কুয়াশা (১৯৭৭) প্রভৃতি উলে­খযোগ্য। ফতেহ লোহানী রচিত কয়েকটি নাটক হচ্ছে নিভৃত সংলাপ, দূর থেকে কাছে ও সাগরদোলা।

কর্মজীবনের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন। এর মধ্যে: পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পুরস্কার (১৯৬১-তে শ্রেষ্ঠ বাংলা চলচ্চিত্র আসিয়া-র জন্য), পাকিস্তানের নিগার পুরস্কার (১৯৬-তে শ্রেষ্ঠ প্রযোজনা আসিয়া), পাকিস্তানের মজিদ আলমাক্কী পুরস্কার (১৯৬৮-তে শ্রেষ্ঠ বেতার নাট্য-অভিনেতা), বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) পুরস্কার ১৯৭৫ (অভিনয়- চলচ্চিত্র) এবং এফডিসি-র রজত জয়ন্তী ট্রফি (১৯৮৩) উল্লেখযোগ্য। ১৯৭৫ সালের ১২ এপ্রিল চট্টগ্রামের কাপ্তাই-এ কুয়াশা ছবির শুটিংয়ে নিয়োজিত থাকাকালে ফতেহ লোহানীর মৃত্যু হয়। আজ ফতেহ লোহানীর ৪৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। অসাধারণ পর্দা-ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন আভিনেতা ফতেহ লোহানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: গুনী এই অভিনেতাকে শ্রদ্ধা জানাই।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গুনী অভিনেতা ফতেহ লোহানীর
মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য
আপনাকে ধন্যবাদ খানসাব।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ্মুরুব্বী একটা বুদ্ধি দেন- আমি কি টাক হয়ে যাবো? চারিদিকে সবাই ্টাক হবার ধূম পড়েছে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

করোনা থেকে মুক্তি মিলবে-এ বিশ্বাসে অনেক জেলায় মাথা ন্যাড়া করা
শুরু করেছে। তবে আপনি কেন ন্যাড়া হবেন তা তো বলেন নি!!
বাংলাদেশের জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সব বয়সের মানুষের মাঝে মাথা
ন্যাড়া করার হিড়িক লক্ষ্য করা গেছে। করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে
মাথা ন্যাড়া করার প্রয়াসে মানুষের মধ্যে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। তবে
করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে মাথা ন্যাড়া করার এ বিষয়টি হাস্যকর
বলছেন চিকিৎসকরা।
সতর্কতাঃ নরসুন্দরদের সাধারণ মানুষদের স্পর্শ করেই চুল কাটা কিংবা
সেভ করার কাজটি করতে হয়। সেখানে যদি কেউ করোনায় আক্রান্ত থাকেন,
তাহলে ওই নরসুন্দরসহ পরে সেলুনে আসা বহু লোক এতে আক্রান্ত হতে পারেন।
বুদ্ধি দিলাম, আমার কথা মানলে মানেন না হলে আপনার গুরুকে জিগান !!

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই সংক্ষিপ্ত জীবনী গুলি আপনি কত দিন ধরে সংগ্রহ করছেন?

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সাড়ে চুয়াত্তর। সে এক বিরাট ইতিহাস। আমি গুনীজনদের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস সংরক্ষন করছি সামু ব্লগের পাতায়
সেই ২০১০ সাল থেকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.