নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল কায়েদা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনের নবম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:০৭


ওসামা বিন মুহাম্মদ বিন আওয়াদ বিন লাদেন। যিনি সাধারনত ওসামা বিন লাদেন বা উসামা বিন লাদেন নামে পরিচিত। অনেক দিন ধরেই লাদেনের নাম যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসী তালিকায় ছিল৷ কিন্তু টুইন টাওয়ার হামলার ঘটনার পর তার নাম একেবারে শীর্ষে চলে আসে৷ শুধু অ্যামেরিকায় নয়, সারা বিশ্বেই সন্ত্রাসবাদের বিজ্ঞাপন হয়ে ওঠেন বিন লাদেন৷অন্য কয়েকজন ইসলামী জঙ্গীর সাথে মিলে ওসামা বিন লাদেন দুইটি ফতোয়া জারি করেন; একটি ১৯৯৬ সালে, অন্যটি ১৯৯৯ সালে । তার ফতোয়াটি ছিল, ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের উচিত মার্কিন সামরিক ও বেসামরিক জনগণকে হত্যা করা যতক্ষণ না যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের প্রতি সব সহায়তা বন্ধ করে এবং সব মুসলিম দেশ থেকে সামরিক শক্তি অপসারণ করে। আল-কায়েদার উৎপত্তি হয় ১৯৭৯ সালে যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তানে আক্রমণ করে। ওসামা বিন লাদেন আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণ করেন এবং আরব মোজাহিদীনদের সংগঠিত করে সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সাহায্য করেন। আয়মান আল-জাওয়াহিরির নির্দেশনায় বিন লাদেন আরও তৎপর হয়ে ওঠেন। ১৯৯৬ সালে বিন লাদেন তার প্রথম ফতোয়া জারি করেন এবং মার্কিন সেনাদের সৌদি আরব ত্যাগ করতে বলেন। ২০০১ এর ১১ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের উপর আল কায়েদার একইসাথে চারটি সমন্বিত সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয় যা নাইন/ইলেভেন নামেও পরিচিত। এই আক্রমনের ২,৯৯৭ জন নিহত এবং ৬,০০০ এর অধিক মানুষ আহত হয়, এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অধিক অবকাঠামো ও সম্পদ যার মধ্যে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার নামে খ্যাত টুইন টাওয়ার অন্যতম। টুইন টাওয়ার হামলার প্রায় দশ বছর পর টুইন টাওয়ার হামলার প্রায় দশ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের হাতে নিহত হন আল কায়েদার শীর্ষনেতা ওসামা বিন লাদেন। ২০১১ সালের আজকের দিনে তিনি পাকিস্তানের আ্যবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডোদের হামলায় ওসামা বিন লাদেন মারা যান। আজ তার নবম মৃত্যুবার্ষিকী। তাকে শ্রদ্ধা বা নিন্দা জানানের ভার পাঠকের নিজের

(Osama Childhood Picture)
ওসামা বিন মুহাম্মাদ বিন আওয়াদ বিন লাদেন ১৯৫৭ সালের ১০ই মার্চ সৌদি আরবের রিয়াদ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। বিন লাদেন এক ধর্মপ্রাণ সুন্নী মুসলিম পরিবারে লালিতপালিত হন। তার পিতা ইয়েমেন বংশোদ্ভূত মুহাম্মাদ বিন আওয়াদ বিন লাদেন যার সৌদি রাজ পরিবারের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সৌদি আরবের প্রায় ৮০ ভাগ সড়কের নির্মাণকাজ করেছেন৷ ফলে তিনি ছিলেন অত্যন্ত ধনী একজন ব্যক্তি৷ ওসামা বিন লাদেন ছিলেন তার ৫২ সন্তানের মধ্যে ১৭তম। বিন লাদেনের পিতা মুহাম্মাদ ১৯৬৭ সালে সৌদি আরবে একটি বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান। পিতা মুহাম্মাদ বিন লাদেনের পর ওসামা বিন লাদেনের সবচেয়ে বড় সৎভাই সালেম বিন লাদেন ছিলেন বিন লাদেন পরিবারের প্রধান। বিন লাদেন পরিবার কন্সট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রিতে ৫ বিলিয়ন ডলার আয় করে। যা থেকে ওসামা উত্তরাধিকারসূত্রে ২৫-৩০ মিলিয়ন ডলার প্রাপ্ত হন। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত তিনি অভিজাত ধর্মনিরপেক্ষ আল ছাগের মডেল স্কুলে পড়াশোনা করেন। তিনি বাদশাহ আব্দুল আযীয বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি এবং ব্যবসায় প্রশাসন নিয়ে পড়াশোনা করেন। কারো দাবি, তিনি ১৯৭৯ সালে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি অর্জন করেন।আবার কারো দাবি, তিনি ১৯৮১ সালে লোক প্রশাসনে ডিগ্রি অর্জন করেন। কেউ কেউ দাবি করেন যে তিনি"কঠোর পরিশ্রমী" ছিলেন। অন্য একটি পক্ষের দাবি, তিনি কোন ডিগ্রি অর্জন ছাড়াই তৃতীয় বর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে বিন লাদেনের প্রধান আগ্রহের বিষয়বস্তু ছিল ধর্ম। সেখানে তিনি কুরআন এবং জিহাদের ব্যাখ্যা এবং দাতব্য কাজ উভয়ের মধ্যে জড়িত হন। কবিতা লেখার প্রতিও তার ঝোঁক ছিল। অধ্যয়নকালে ফিল্ড মার্শাল বার্নার্ড মন্টোগোমারী এবং শার্ল ডে গোল তার প্রিয় ব্যক্তিত্বের মধ্যে ছিল। কালো ফাহল ঘোড়া তার পছন্দের তালিকায় ছিল। এছাড়া ফুটবল খেলাও তার প্রিয় ছিল। তিনি আক্রমণ ভাগের খেলা বেশি উপভোগ করতেন। তিনি ইংলিশ ক্লাব আর্সেনালের ভক্ত ছিলেন।ওসামা বিন লাদেনের দেহরক্ষী (১৯৯৭ থেকে ২০০১ পর্যন্ত) নাসের আল বাহরি বিন লাদেনের ব্যাপারে নিজের স্মৃতিকথায় বিস্তারিত লিখেছেন। তিনি বিন লাদেনকে একজন ভীষণ নম্র ও মিশুক মানুষ এবং সচেতন পিতা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি প্রায়ই তার সন্তানদের নিয়ে মরুভূমিতে আনন্দ অনুষ্ঠান করতেন।

ব্যক্তিগত জীবনে ওসামা বিন লাদেন ১৯৭৪ সালে ১৭ বছর বয়সে বিন লাদেন সিরিয়ার লাতাকিয়াতে নাজওয়া গানেমকে বিবাহ করেন।টুইনটাওয়ারে আক্রমণের ঘটনার আগেই তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। বিন লাদেনের অন্য স্ত্রীরা হলেন, খাদীজা শরীফ (বিয়ে: ১৯৮৩, বিচ্ছেদ: ১৯৯০) খাইরিয়াহ সাবের (বিয়ে: ১৯৮৫) সিহাম সাবের (বিয়ে: ১৯৮৭) এবং আমাল আস সাদাহ (বিয়ে: ২০০০)। কিছু সূত্র নাম না জানা ষষ্ঠ স্ত্রী থাকার কথা দাবী করে। যার সাথে বিয়ের কিছুদিনের মাঝেই বিচ্ছেদ ঘটে যায়। বিন লাদেন তার স্ত্রীদের গর্ভজাত বিশ থেকে ছাব্বিশজন সন্তানের পিতৃত্ব গ্রহণ করেন। ২০০১ সালে আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার পর তারা পালিয়ে যান পাকিস্তানে। তবে বিন লাদেনের কিছু সন্তান ইরানে পালিয়ে যায়। লাদেন কয়েক মাস কোহাতের সালমান তালাব এলাকাতে কাটায়। এরপর লাদেন দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের কয়েকটি জায়গায় পালিয়ে বেড়ান। ২০০৪ সালে তিনি চলে যান সোয়াত উপত্যকার শাংলাতে। আর তার কিছুদিন পরই ইসলামাবাদের অদূরে হরিপুরে আশ্রয় নেন তারা। শেষ পর্যন্ত ২০০৫ সালের গ্রীষ্মে তারা চলে আসেন অ্যাবোটাবাদের সেই বাড়িটিতে যেখানে তি্নি মার্কিন বাহিনীর অভিযানে নিহত হন। বিন লাদেন ২০০৫ সালে পাকিস্তানের আ্যবোটাবাদ শহরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমির মাত্র ১০০০ ফুট দূরে লাদেনের এই গোপন আস্তানাটি নির্মাণ করেন। তিন তলা সেই বাড়িতে থাকতো মোট ২৮ জন। যাদের মধ্যে ছিলেন লাদেন ছাড়াও তার তিন স্ত্রী ও আট ছেলেমেয়ে। ২০১১ সালের ২ মে সেখানেই মার্কিন বাহিনীর অভিযানে লাদেনসহ পাঁচ জন নিহত হয়। বাকিরাও গ্রেফতার হন। লাদেনের মরদেহ মার্কিন কমান্ডোরা হেলিকপ্টারযোগে প্রথমে আফগানিস্থানে এবং পরে মার্কিন রণতরীতে নিয়ে যায়। লাদেনের দেহ ডিএনএ প্রযুক্তির সাহায্যে শনাক্ত করা হয়। শনাক্তকরণের শেষে ইসলামী প্রথানুসারে মরদেহ আরব সাগরে দাফন করা হয়।আজ আল কায়েদা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনের নবম মৃত্যুবার্ষিকী। তাকে শ্রদ্ধা বা নিন্দা জানানের ভার পাঠকের নিজস্ব এখতিয়ার। আমি শুধু ইতিহাস তুলে ধরলাম।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক খারাপ একটি লোক।

০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই লেখাতে প্রথম আপনার মন্তব্যের জন্য।
২৮বার পঠিত হবার পরেও যখন কেউ কোন মন্তব্য করেনি তখন
মনে করেছিলাম কেউ হয়তো সাহস পাচ্ছেনা তাকে শ্রদ্ধা না নিন্দ
জানিয়ে তোপের মুখে পড়ে।

একসময় ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকেও রোষের মুখে পড়তে
হয়েছিলো। আজ শুধু ইরাক নয় সমগ্র মুসলিম বিশ্ব তার অভাব অনুভব করে।
যা হোক আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮

শিকারি মুসাফির বলেছেন: আয়েশী জীবন ছেড়ে যুদ্ধবিদ্ধস্ত একটা জাতীর পেছনে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পদ এবং নির্যাতিত মুসলিম জনপদের জন্য বিলিয়ে দেওয়া নিজের জীবনের উত্তম বদলা জানি না সে পেয়েছে কিনা । দেশে বসে খারাপ বলা সহজ । কিছু উদ্দ্যোগ প্রত্যাক্ষভাবে খারাপ লাগাই স্বাভাবিক ।
এতবছর নির্যাতন করার পর এখন আমেরিকার মনে হয়েছে আসলে আফগানিস্থান স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করছিল । এখন তারা বলছে আফগানিস্থানের আল-কায়েদা তালিবান জঙ্গি না ।
হা হা হা

০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একটা দেশের স্বাধীনতার জন্য অনেক কিছু
বিসর্জন দিতে হয় যা ওসামা বিন লাদেন
করেছেন। তিনি ভালো কি মন্দ করেছেন
তার বিচারের ভার সৃষ্টিকর্তার উপরই থাক।
তিনিই মানুষের ভালো মন্দ কাজের জন্য
পুরস্কার ও শাস্তি দিয়ে থাকেন। তিনি কারো
উপরেই অবিচার করেন না।

৩| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: বদ লোক।
হিটলাম যেমন খারাপ, লাদেনও খারাপ।

০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ খানসাব
প্রতিটি মানুষই তার কর্মফল ভোগ
করবে, তা ইগ কালে হোক বা পরকালে।

৪| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:০৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: লাদেন তার কর্মের ফল ভোগ করেছে । পাকিস্তান তার কাছ থেকে নানা সুবিধা নিয়ে তাকে আশ্রয় দিয়েছিল ।

০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ডার্ক ম্যান
লাদেন ছিলেন বিশাল বিত্ত বৈভবের মালিক
চাইলে সারা জীবন আয়েশী জিবন কাটাতে পারতেন
তার অসংখ বিবি ও বাচ্চাদের নিয়ে। কিন্তু তিনি তা না করে
জীবনের ঝুকি নিয়ে বিপদসঙ্কুল পথে থেকেছেন আমৃত্যু।
তিনি তার কর্ম ফল ভোগ করেছেন। এখানে সক্রেটিসের
উদ্ধৃতি দিতে ইচ্ছা হলোঃ আমি মরে যাব আর তোমরা বেঁচে
থাকবে, এটার কোনটা ভালো তা আল্লাহই ভালো জানেন।
I to die you to live which is better only God knows.

৫| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ২:২১

আমি পরাজিত যোদ্ধা বলেছেন: ১৯ না ৯। ২০১১- ২০২০।

০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পরাজিত যোদ্ধা আমি আপনার
হিসেবের কাছে পরাজিত হলাম।
এটা নবমই হওয়া যুক্তিযুক্ত।

৬| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ২:৩০

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: ওসামা বিন লাদেন ছিলেন তার ৫২ সন্তানদের মধ্যে ১৭ তম। সিরিয়াসলি???


ওসামা বিন লাদেন, হিটলার এদের জীবনী পড়তে পড়তে এক ধরনের পৈচাশীক আনন্দ পাই । =p~ =p~ =p~ =p~

০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: ওসামা বিন লাদেন ছিলেন তার ৫২ সন্তানদের মধ্যে ১৭ তম। সিরিয়াসলি???
হাসিব ভাই আপনার মন্তব্য কিন্তু ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করছে !!
ওসামা বিন লাদেন ছিলেন তার পিতার ৫২ সন্তানদের মধ্যে ১৭ তম।

লাদেন,হ্টিলারের প্রতি আপনার মনোভাব বুঝলাম
এবার বড় বুশ, ছোটবুশ, ট্রাম্প আর সাদ্দাম সম্পর্কে কিছু বলুন।

৭| ০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: ওসামা বিন লাদেন ছিলেন তার পিতা মাতার ৫২ সন্তানদের মধ্যে ১৭ তম।


আরে আমি তো এইটাই ভেবে অবাক ৫২ সন্তান হয় কেমনে???? :(( :((

০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লায় যারে দেয় তারে ছাপ্পর ফইরাই দেয় !!!
বড় বুশ, ছোটবুশ, ট্রাম্প আর সাদ্দাম সম্পর্কে কিছু্ই কইলেন না।

৮| ০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪

নতুন বলেছেন: আজ তার নবম মৃত্যুবার্ষিকী। তাকে শ্রদ্ধা বা নিন্দা জানানের ভার পাঠকের নিজের।

B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-)

আপনি তাকে শ্রদ্ধা জানানোর পক্ষে?

০২ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একজন বীর সে জয়ী হোক বা পরাজিত
তাকে সম্মান করা বীরের ধর্ম। আমি প্রতিনিয়ত
গুণীদের সম্মান জানাই। আজ পাঠকের অনুভূতি
জানতে চাইছি যাতে আমার মন্তব্য তাদের প্রভাবিত
না করে।

৯| ০২ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫

নতুন বলেছেন: মানুষ হত্যার পক্ষে কাজ করাকে বীর বলা যায় না।

ওসামা আমেরিকার পক্ষে কাজ করেছে। সে আমেরিকার পেইড এজেন্ট ছিলো। তাকে দিয়ে কাজ করিয়েছে।

বিভিন্ন দেশে বোমামেরে মানুষ মারিয়েছে আর ইরাক, আফগান যুদ্ধের কারন বানিয়েছে সে আমেরিকার পক্ষে।

আপনি তাকে বীর বলছেন? :|

০২ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

বীরঃ পরাক্রম, সাহস, কলিজা, অভয়, সাহসিকতা, বীরত্ব, অকুতোভয়তা, হিম্মত, মনোবল

এগুলো লাদেনের মাঝে ছিলো বলেই তাকে বীর বলা হয়।
আমেরিকা, ইসরায়েল তার থেকে বেশী মানুষ মেরেছে

আচ্ছা এতো গেলো আমার ভাবনা, আপনার মন্তব্য জানতে চাই

১০| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ৯:৩১

নতুন বলেছেন: আপনার কথায়ই তার সম্পকে জানার চেস্টা করি :)

আল-কায়েদার উৎপত্তি হয় ১৯৭৯ সালে যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তানে আক্রমণ করে। ওসামা বিন লাদেন আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণ করেন এবং আরব মোজাহিদীনদের সংগঠিত করে সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সাহায্য করেন।

যুদ্ধ কোটি কোটি টাকার ব্যাপার, অস্ত্র সুপারমেকেটে কিনতে পারা যায় না। সোভিয়েতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ যেহেতু করেছিলেন তাই তিনি আমেরিকার থেকেই সাহাজ্য নিয়েছিলেন তাই নয় কি?

তাহলে তিনি সিআইএর পক্ষে কাজ করেছেন তাই নয় কি? তিনি আমেরিকার থেকে টাকা নিয়েছিলেন ?

উনি যখন এক কালে CIA এর সাহাজ্য, টাকা পয়সা পেয়েছেন তিনি পরেও আমেরিকার পক্ষেই কাজ করেছিলেন।

তিনি ৯১১ এর আক্রমন করে আমেরিকার ইরাক আক্রমনের পথ তৌরি করেছিলেন। আফগানে আক্রমনের পথ তৌরি করেছিলেন বিভিন্ন স্হানে আক্রমন এবং ভিডিও প্রচার করে।

তার যখন কাজ শেষ তখন তাকে হত্যার নাটক সাজিয়ে নিজে আত্নগোপন করেছেন।

wiki link
The Guardian alleges that the Central Intelligence Agency helped Osama bin Laden build an underground camp at Khost, which bin Laden used to train Mujahideen soldiers.[4] The United States would later attack this camp when bin Laden was held responsible for the United States embassy bombings in Africa.

In a 2004 article entitled "Al-Qaeda's origins and links", the BBC wrote:

During the anti-Soviet war Bin Laden and his fighters received American and Saudi funding. Some analysts believe Bin Laden himself had security training from the CIA.[5]

Robin Cook, Foreign Secretary in the UK from 1997–2001, believed the CIA had provided arms to the Arab mujahideen, including Osama bin Laden, writing, "Bin Laden was, though, a product of a monumental miscalculation by western security agencies. Throughout the '80s he was armed by the CIA and funded by the Saudis to wage war against the Russian occupation of Afghanistan."[6]

In conversation with former British Defence Secretary Michael Portillo, two-time Prime Minister of Pakistan Benazir Bhutto said Osama bin Laden was initially pro-American.[7] Prince Bandar bin Sultan of Saudi Arabia, has also stated that bin Laden once expressed appreciation for the United States' help in Afghanistan. On CNN's Larry King program he said:[8]

Bandar bin Sultan: This is ironic. In the mid-'80s, if you remember, we and the United - Saudi Arabia and the United States were supporting the Mujahideen to liberate Afghanistan from the Soviets. He [Osama bin Laden] came to thank me for my efforts to bring the Americans, our friends, to help us against the atheists, he said the communists. Isn't it ironic?

Larry King: How ironic. In other words, he came to thank you for helping bring America to help him.

Bandar bin Sultan: Right.[9]

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হ্যা এরকম একটা গুজব আছে !!
যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত সন্ত্রাসী তালিকায় একসময়ের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’,
আল-কয়েদার সাবেক প্রধান ওসামা বিন লাদেন এখনো জীবিত বলে
জানিয়েছেন মার্কিন নিরাপত্তা সংস্থার একসময়ের কর্মী এডওয়ার্ড স্নোডেন।
এই বিষয়ে তাঁর কাছে প্রমাণ রয়েছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।
স্নোডেন বলেন, ‘আমার কাছে প্রমাণ আছে, প্রতি মাসে তিনি (বিন লাদেন)
এক লাখ মার্কিন ডলার গ্রহণ করেন। ব্যবসায়ী ও কিছু সংস্থার মাধ্যমে তাঁর
অ্যাকাউন্টে অর্থ পাঠানো হয়ে থাকে। এখন তিনি কোথায় আছেন, তা ঠিক
আমি জানি না। তবে সিআইএর তত্ত্বাবধানে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাহামা
দ্বীপপুঞ্জে ছিলেন বিন লাদেন। সঙ্গে তাঁর পাঁচ স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে ছিল।’

আপনাকে ধন্যবাদ নতুন

১১| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ৯:৩৩

নতুন বলেছেন: ওসামার কাজ শেষ হয়ে যাবার পরে তাকে নতুন পরিচয়ে বিশ্বের কোথাও বাস করতে দেওয়াটা খুবই সম্ভব।

নিচে দেখুন একটু পরিবত`ন করলেই সম্ভব।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

একথা সিঠিক যে ওসামা বিন লাদেন দীর্ঘদিন ধরে সিআইএ’র সবচে’ দক্ষ কর্মী ছিলেন।
হতে পারে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা পাকিস্তান সিক্রেট সার্ভিসের সঙ্গে সমন্বয় করে
তারা ভূয়া মৃত্যুর খবর ছড়িয়েছিল। তখন থেকেই প্রত্যেকের বিশ্বাস লাদেন মারা গেছেন,
কেউ তাকে খুঁজছে না, সুতরাং তার নিখোঁজ থাকাটা অত্যন্ত সহজ।
দাড়ি ও সামরিক জ্যাকেট ছাড়া কেউ তাকে চিনতে পারে না।

১২| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ১০:৩৭

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: বড় বুশ, ছোটবুশ, ট্রাম্প আর সাদ্দাম সম্পর্কে কিছু্ই কইলেন না


কি আর বলব, লাদেন আর হিটলার এর কাছে এরা কিছু্ই না। B:-) B:-) B:-)

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সম্ববত সবই আমেরিকার চাল
তবে টুইন টাওয়ার ধ্বংশের হিসাব
মিলাতে পারছিনা।

১৩| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ১১:৫২

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: শ্রদ্বা জানাই।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি শ্রদ্ধা জানালেন ন?
তবে যদি সত্যি এখনো সে জীবিত
থাকে !! তাহলেতো মৃত্যুর আগেই
বেহেশতে দাখিল হয়ে যাবে !! =p~

১৪| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:৪৬

নতুন বলেছেন: একথা সিঠিক যে ওসামা বিন লাদেন দীর্ঘদিন ধরে সিআইএ’র সবচে’ দক্ষ কর্মী ছিলেন।

তাহলে একজন সিআইএ এজেন্ট যে খুবই দক্ষতার সাথে কাজ করেছেন তিনি বীর?

লেখক বলেছেন:
বীরঃ পরাক্রম, সাহস, কলিজা, অভয়, সাহসিকতা, বীরত্ব, অকুতোভয়তা, হিম্মত, মনোবল
এগুলো লাদেনের মাঝে ছিলো বলেই তাকে বীর বলা হয়।
আমেরিকা, ইসরায়েল তার থেকে বেশী মানুষ মেরেছে

আচ্ছা এতো গেলো আমার ভাবনা, আপনার মন্তব্য জানতে চাই


যদি সিআইএর এই দক্ষ এজেন্টের কাজ ছিলো মুজাহিদিন বাহিনি তৌরি করা এবং সোভিয়েতকে হারানো?

তার পরের মিশন ছিলো আলকায়দা তৌরি করা মুসলমানদের জঙ্গী হিসেবে বিশ্ববাসীর সামনে প্রমান করা। ইরাক আক্রমনের জন্য প্লট তৌরি করা। আফগান আক্রমনের প্লট তৌরি করা।

তাকে আপনি বীর বলতে পারেন।

আমি পারিনা।

ওসামা বিন লাদেন একজন খুনী যে টাকায় বিনিময়ে খুনের চেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে। মুসলমানের ইমেজ খারাপ করেছে। আলকায়দার মতন জঙ্গী বাহিনি সৃস্টিকরে ইসলামের ইমেজ খারাপ করেছে।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ২:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

নতুন ভাই আমি বীরের ব্যাখ্যা দিয়েছি আভিধানের সূত্রে।
তিনি যে পক্ষ হয়েই কাজ করুন না কেন, বীরের মতোই
করেছেন!! তাই আমেরিকা তার মূল্যায়ন করেছে। তার
কর্মকান্ডকে ইসলামের বিপক্ষে দাড়াতে ইস্যু করেছে।
সহমত

১৫| ০৩ রা মে, ২০২০ সকাল ৮:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: লাদেনের কারণেই শান্তির ধর্ম ইসলাম পৃথিবীতে অশান্তির ধর্মের পরিচয় পেয়েছে। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হয়েছে এখানেই।

০৩ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আবু হেনা ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য।
মুক্ত স্বাধীন মানুষ তার স্বাধীন মতামত প্রকাশ করবে
সেই কারনে্ই আজকের লেখায় শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা জানানোে
ভার পাঠকদের উপর ন্যান্ত করেছি।

আপনার মা'য়ের মৃত্যুসংবাদে ব্যাথিত হয়েছি।
তবে তিনি অনেক দীর্ঘ জীবন লাভ করেছিলেন।
আল্লাহ তাকে বেহেশত নসীব করুন। আমিন

১৬| ০৩ রা মে, ২০২০ সকাল ৮:৪৯

জাফরুল মবীন বলেছেন: এ ধরণের পোস্টে 'ফুলেল শুভেচ্ছা' শব্দ দুটো না থাকলে কেন জানি আপনার টিপিক্যাল পোস্ট মনে হয় না =p~

০৩ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:


ধন্যবাদ মবীন ভাই
অনেক তর্ক বিতর্ক থাকার পরেও আমি
গুনীজনদেন জন্ম-মৃত্যু দিবসে শুভেচ্ছা
ও শ্রদ্ধা জানাই। অনেক বিতর্কিত ব্যাক্তিদের
সম্পর্কে অনেকের দ্বিমত থাকে যেমন আল্লামা
ইকবাল, কায়েদেই আযম সাদ্দাম প্রমুখ।
তাই এবারের এই পোস্টে সেই অপশন পাঠকের
হাতে তুলে দিয়ে আমি নিঃসত্তবান হয়েছি। লক্ষ্য
করবেন এখানেও দুইটি মত প্রকাশ পেয়েছে।
আপনি কোন পক্ষ অবলম্বন করলেন তা জানা
গেলোনা কিন্তু !!

১৭| ০৩ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫

আলোকরশ্মি22 বলেছেন: আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন, তিনি একজন মুসলিম মুজাহিদ ছিলেন , বিশ্বমিডিয়া তাকে সন্ত্রাসী ভাবে উপস্থাপন করেছে তাই আমরা তাকে সে ভাবেই চিনেছি , আমাদের পক্ষে যাচাই করার কোনো উপায় ছিলোনা, সে প্রকৃত সন্ত্রাসী ছিল নাকি ছিলোনা। আপনার এবং আমার এই রাইট নাই যে এক তরফা শুনে শুনে একজনকে সন্ত্রাসী বা সাধু আখ্যায়িত করি। আপনি কি বেক্তিগত ভাবে অনুসন্ধান করে আপনি তাকে সন্ত্রাসী বলছেন ? আমার কাছে তা মনে হয়না , আপনি তাকে সন্ত্রাসী বলেন কারণ আমেরিকা তাকে সন্ত্রাসী বলে আমেরিকার মিডিয়া তাকে সন্ত্রাসী বলেছে , ওসামা বিন লাদেন রাহিমাহুল্লাহ একজন ইসলামিক আদর্শের ওপরে সংগ্রাম করেগেছেন , কোনো আদর্শের ওপরে সংগ্রাম করি যদি সন্ত্রাসী হয় তাহলে পৃথিবীতে এখন অব্দি যত মানুষ আদর্শের জন্য সংগ্রাম সাধনা করে গেছেন তাহলে সবাই সন্ত্রাসী । ওসামা বিন লাদেন রাহিমাহুল্লাহ তার সংগ্রামে যদি শাহাদাত বরন নাকে বিজয়ী হতেন তাহলে আজকের ইতিহাস তাকে অন্য নামে চিনতে । ইতিহাস সাক্ষী আদর্শের বিজয়ী হয় নায়ক আর পরাজয় বরণকারী হয় খলনায়ক

০৩ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আলোকরশ্মি22
আপনার স্বাধীন মতামতের জন্য।
ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ার বলে ছিলেন.
'আমি তোমার মতামতের সঙ্গে আমি হয়তো একমত
নাও হতে পারি; কিন্তু তোমার মত প্রকাশের স্বাধীনতার
জন্য আমি আমার জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করে যাব'।

আশা করি আপনার মন্তব্যকেও গুরুত্বসহকারে বিবেচিত হবেভ

১৮| ০৩ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:০৩

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: শ্রদ্বা জানাতে পারবো না কেন ভাইজান?? উনাকে শ্রদ্বা জানানোর মতো কি কোন গুণ নেই! যাদের উস্কানি/মদদে আজ মুসলিম দেশগুলো নির্যাতিত/নিপীড়িত তাদের মৃত্যুর পর যখন আপনি লিখবেন! তখন না হয় ভেবে চিন্তে মন্তব্য করবো-ইনশাল্লাহ।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ৮:১০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রিফাত ভাই, এ লেখায়
শ্রদ্ধা কিংবা নিন্দা জানানোর অপশন উন্মুক্ত।
যে যার স্বাধীন মতামত প্রকাশ করতে কোন্
বাধার সৃষ্টি করা হবেনা। আপনি নির্দিধায়
আপনার মনোভাব প্রকাশ করতে পারেন।
অবশ্যই , অপেক্ষায় থাকুন একদিন আপনার
সে আশাও পূর্ণ হবে।
,

১৯| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ৮:৪৫

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি শ্রদ্ধা জানালেন ন?
তবে যদি সত্যি এখনো সে জীবিত
থাকে !! তাহলেতো মৃত্যুর আগেই
বেহেশতে দাখিল হয়ে যাবে !! =p~---এর প্রেক্ষিতেই বলেছি।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১১:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ রিফাত ভাই
সেন্স অব হিউমারের জন্য !!!

২০| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১১:৪৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
নতুন ভাই আমি বীরের ব্যাখ্যা দিয়েছি আভিধানের সূত্রে।
তিনি যে পক্ষ হয়েই কাজ করুন না কেন, বীরের মতোই
করেছেন!! তাই আমেরিকা তার মূল্যায়ন করেছে। তার
কর্মকান্ডকে ইসলামের বিপক্ষে দাড়াতে ইস্যু করেছে।
সহমত


হিটলার মানুষ হিসেবে খুবই ভালো ছিলেন। ধুমপান করতেন না। মদপান ছেড়েছিলেন কলেজে এবং বাকী জীবনে আর করেন নাই। একজন বালিকা বান্ধবী ছিলো তার। মা ক্যানসারে মারা গিয়েছিলেন তাই দেশের প্রথম ক্যানাসার হাসপাতাল করেছিলেন তিনি। তিনি বিরাট বীর বিশ্বের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সাহস তার ছিলো। অনেক বড় নেতা যার কথায় একটা দেশ বিশ্বযুদ্ধে নেমেছিলো।

এখন তার মৃত্যুবাশিকিতে কিন্তু শ্রদ্ধাঞ্ঝলী দেওয়া যায় না। :(

কারন তিনি ১১ মিলিওন মানুষের মৃত্যুর কারন ছিলেন।

০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১২:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নতুন ভাই এ্ই জন্যই আমি অপশনটি পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত
রেখেছিলাম। যার ইচ্ছা সে শ্রদ্ধা জানাবে না হয়তো নিন্দা। তাই
আমিও আপনার মতামতকে অগ্রাহ্য করছিনা। যারা শ্রদ্ধা জানাতে
চেয়েছে তাদেরও দূরে নিন্দা জানাচ্ছি না। লেখা আমার মন্তব্য যার যার।
শুভ রাত্রি

২১| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৩:০৫

নতুন বলেছেন: যার ইচ্ছা সে শ্রদ্ধা জানাবে না হয়তো নিন্দা। তাই
আমিও আপনার মতামতকে অগ্রাহ্য করছিনা।


আপনি তাকে শ্রদ্ধা জানাবেন? না কি নিন্দা জানাবেন?

০৪ ঠা মে, ২০২০ দুপুর ২:৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি যদি শ্রদ্ধা জানাতাম তা হলে আমার
প্রতি্টি লেখায় শিরোনামের মতোই জানিয়ে দিতামভ।
পাঠকের কাছে এই অপশনটি উন্মুক্ত রাখতাম না।

২২| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৩:২২

অনল চৌধুরী বলেছেন: জর্জ ওয়াশিংটন থেকে শুরু করে ট্রাম্প দেশে-বিদেশে যতো মানুষ মেরেছে,লাদেনের ৫২ ভাইবোন মিলে হাজারবার জন্ম নিলেও সেটা পারবে না।
জোর যার ,মুলুক তার।
তাই সন্ত্রাসী এ্যামেরিকা নিজেই তালেবান,লাদেন, সাদ্দাম,বাগবাদী সৃষ্টি করে আর স্বার্থ উদ্ধারের পর তাদের সবাইকে সন্ত্রাসী বলে ঘোষণা দেয়-এমনই বিচিত্র তাদের খেলা।
https://www.youtube.com/watch?v=r3pDCxzC_k0

০৪ ঠা মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ অনল দা
কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
আমি তাকে শ্রদ্ধা বা নিন্দা জানানোর ভার
পাঠকদের হাতে তুলে দিয়েছি তার পরেও
নিস্তার নাই। যা হোক মতামতের জন্য আপনাকে
ধন্যবাদ।

২৩| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৩:২৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: এটা দেখেন,সব জানতে পাবেন,কেনো কিভাবে ৯/১১ সৃষ্টি করা হয়েছিলো।

কোনো আরব বানায়নি,সন্ত্রাসী এ্যামেরিকার সত্যবাদী আর সচেতন মানুষরা বানিয়েছে।

https://youtu.be/Fs8s1s0Cov4

০৪ ঠা মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তার পরেও আমরা এই প্রমানিত সন্ত্রাসীদে
শ্রদ্ধা জানাই, শুভেচ্ছা জানাই। আমাদের বিবেক
তখন ভোতা হয়ে যায়। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ
মন্তব্য প্রদানের জন্য।

২৪| ০৪ ঠা মে, ২০২০ বিকাল ৩:২৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আমি যদি শ্রদ্ধা জানাতাম তা হলে আমার
প্রতি্টি লেখায় শিরোনামের মতোই জানিয়ে দিতামভ।
পাঠকের কাছে এই অপশনটি উন্মুক্ত রাখতাম না।


আপনি উত্তর দেন নাই। আপনি কোনটা জানাবেন?

০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৮:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কোনটা বললে আপরি খুশী হবেন ?
শিরোনাম দেখেই আপনা্র অনুমিত
হবার কথা। যা হোক আপনার ধারণা কি?

২৫| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৮:৫২

নতুন বলেছেন: আপনি সম্ভবত এই সিআইএ এজেন্টকে শ্রদ্ধান্জলি জানাতেই চেয়েছিলেন।

আমার ভুল হবার সম্ভবনা কম। কারন আপনি এই সিআইএ লিংকটা ভুলে গিয়েছিলেন লেখার সময়।

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মনের খবরও পড়তে পারেন !!!
অসাধারণ প্রতিভা !!
আমি আমার লেখার প্রথম প্যারায়
স্পষ্ট করে লিখেছঃ
তাকে শ্রদ্ধা বা নিন্দা জানানের ভার পাঠকের নিজের।
তার পরেও কত কথার অবতাণা করলেন !! যা হোক আপার
মনের কথা আমার পাল্টাবার ক্ষমতা নাই।

২৬| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৪৮

নতুন বলেছেন: আপনি লেখক হিসেবে আপনার ব্যক্তিগত মতামতটা জানতে চাইছি।

আপনি ব্যক্তিগত ভাবে আপনি তারে শ্রদ্ধা করেন না কি নিন্দা জানাবেন সেটা জানতে চাইছি উপরের দুইটা কমেন্টে।

এই সাধারন জিঙ্গাসার উত্তরটা এখনো আপনি দেননাই। :)

০৬ ই মে, ২০২০ রাত ১২:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

নতুন ভাই আমি গুনীজনদের নিয়ে লেখা প্রতি্টি
পোস্টের শিরোনামেই শ্রদ্ধা বা শুভেচ্ছা জানাই।
এই লেখাটিতে আমি তা প্রকাশ করবো না বলেই
তার সম্পর্কে পাঠকের প্রতিক্রিয়া জা্নতে চেয়েছি।
আমার বলা বা না বলার অধিকার আছে নিশ্চয়ই!!
কেউ যদি না বলতে চায় তাকে কি আপনি বাধ্য
করতে পারেন? এখানে পাঠক বলবে লেখক না।
সুতরাং এখানেই হোক যব্কিাপাত!!! :`>

২৭| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ১২:৩৫

নতুন বলেছেন: B:-) ঠিক আছে।

০৬ ই মে, ২০২০ রাত ১:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নতুন ভাই দুঃখ পাবার কিছু নাই। গান শুনুন ভালো লাগবে
বিমূর্ত এই রাত্রি আমার মৌনতার সুতোয় বোনা একটি রঙ্গিন চাদর

২৮| ০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খারাপ মানুষকে আমি সব সময়ই খারাপ বলবো।
আর ভালো মানুষকে সব সময়ই ভালো মানুষ বলবো।

০৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ এটাই সবার কাম্য।
তবে আপনার চোখে যে খারাপ
অন্যের চোখে সেই হয়তো মহা মানব!!
সুতরাং খারাপ ভােলো হলো আপেক্ষিক বিষয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.