| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামি আদনান
মানুষ এর ভালবাসায় আমি অমর হয়ে থাকতে চাই । রঙধনুর সাত রঙে জীবন টাকে রাঙাতে চাই যোগাযোগ০১৬৭৪৫৩৩৭৮৮ বাসাঃ ৫ , রোড ৮, রামপুরা মহা-নগর প্রজেক্ট , ঢাকা
পদ্মা সেতু হয় নি কেন ? শেয়ারবাজার ধসের কারণ! এবং এর হোতাদের গ্রেপ্তার এর দাবি !কালো বিড়াল রহস্য ,হলমার্ক কেলেঙ্কারির বিচার ,সাগর-রনির খুনিদের বিচারের মুখোমুখি করা,71 থেকে আজ পর্যন্ত সকল মানবতা-বিরোধী কর্মকান্ডের বিচার, আজ সাহস থাকলে যাও তো এই সব দাবি নিয়ে সাহাবাগ স্কয়ারে।আমি 100% পার্সেন্ট গেরান্টি দিতে পারব এই সব দাবি নিয়ে যাও এক মুহর্তের জন্য ও কাওকে এই গভারমেন্ট দাড়াতে দিবে না সাহাবাগ স্কয়ারে। যুদ্ধাপরাধীদের ফাসির দাবির সাথে সাথে এই সব দাবি নিয়ে যাও আমিও একাত্ততা ঘোষনা করব এবং সাহাবাগ স্কয়ারে যাব ।
সুমনদেশ বলেছেন: শিশু দর্পন বলেছেন: রাজনীতি ভালই জমেছে । শেষ পর্যন্ত শাহবাগের সমাবেশটিও ছিনতাই করলো লীগের ছেলেরা ? যতদূর জানি, অনলাইন এ্যাকটিভিস্টস / ব্লগাররা ছিল সমাবেশের মূল আয়োজক । পরে বামপন্থী ছাত্র ইউনিয়নের মাধ্যমে লীগের ছেলেরা সমাবেশের কর্তৃত্ব নিয়ে নেয়। তাহলে আমাদের বলার জায়গাটি ও ছিনতাই হলো ?
---গোপন আঁতাতের মাধ্যমে সাজানো রায় আবার সাজানো রায়ের বিরুদ্ধে সরকারী খরচে জমায়েত। বেশ ভালই খেলা জমেছে।
অঙ্গিস্ফুলিঙ্গ বলেছেন: বিষয়টি খুবই উদ্ভেগের। একদিকে মোল্লার রায়ের বিরোদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে চার জীবন দিল। আরেক দিকে ফাঁসির দাবিতে শাহবাগ মোড়ে বসে একদল গাঁজা খাচ্ছে। তাহলে কোনটা বেশী শক্তিশালী প্রতিবাদ। এরহরও এক চোখা মিডিয়ায় ৫০জনই ৫০ হাজার । আর ৫০ হাজারের মিছিল তাদের কাছে বিক্ষিপ্ত মনে হয়। হায়রে জালিয়াতি। খুবই মজার ব্যাপার মিডিয়াতে একদিকে লিখে জামায়াতের বিক্ষিপ্ত মিছিল অপরদিকে লিখে জামায়াতের তান্ডবে দেশ অচল। একদিকে বলে ঢিলে ঢালা হরতাল আরেক দিকে লিখে শহরে গাড়ির সংখ্যা ছিল কম। আবার মাঝে মাঝে লিখে জামাতের হরতালে গাড়ি চলাচল ছিল স্বাভাবিক আবার লিখে গাড়ির সংখ্যা কম থাকায় জনগণের দুর্ভাগ। মূল কথা হচ্ছে তারা আসলে কী বলতে চায় তাই ভুলে যায়। কারণ তারা যতই জামাত শিবিরের বিরোদ্ধে লিখতে চায় ততই তাদের পক্ষে চলে যায়। তাই এখন অন্ধ হয়ে কী বলতে কি বলে তাই তারা জানে না। যদি এই রায়ের পক্ষে বিপক্ষে জনমত জাছাই করতে চায় সরকার তাহলে উভয়কেই প্রকাশ্যে সমাবেশ করার অনুমতি দিক দেখি কার পক্ষে লোক বেশী..কিন্তু জীবন থাকতে সরকার এই কাজ করবো না। কারণ সরকারতো আসল জিনিস জানে। তাইতো সকল মিথ্যা কথা প্রমণ করার পরও ফাঁসির আদেশ দিতেই ব্যর্থ হয়েছে। একদিকে আদালতকে বলেছে ফাঁসির আদেশ না দিতে। অন্য দিকে দলের লোকদের বলছে এর বিরোদ্ধে রাস্তায় নেমে জনগণের পক্ষ হয়ে এই বিচার প্রত্যাখ্যান করতে। কিন্তু এই কাজ করে সরকার নিজেই পেচে পড়তে যাচ্ছে। কারণ এতদিন তারা এই আদালতকে নিজেদের আদালত বললেও এই লোক দেখানো রায় পত্যাখ্যান করে তারা নিজেরাই নিজেদের তৈরী আদালতের উপর আস্থা রাখতে পারছে না। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই এই আদালত জনগণের কাছে প্রশ্ন বিদ্ধ হয়েছে।... সবই মওলার ইচ্ছা... তাদের আর কোন অপরাধ নয়, তাদের অপরাধ একটাই যে, তারা মহা পরাক্রম শালী আল্লাহর উপর ঈমান এনেছে। যিনি কঠোর শাস্থি দাতা...আল কোরআন।।
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: তা, কার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে আন্দোলন তার একটা নিশানা কোন ব্যানারে দেখলাম। আপনারা বলে দিন, কার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। একসময় টানা চার হাজার মাইল ড্রাইভ করেছি কোথাও যাওয়ার জন্য এডভেন্চার হিসাবে, এখন শরীরে কুলায় না। আগে উদ্দেশ্য ঠিক করুন, তারপর প্রতিবাদ।
সুমনদেশ বলেছেন: যেসব বিচারক রায় দিয়েছে তারা কী শেখ হাসিনার হুকুমের গোলাম হয়ে গেছেন??
গত কয়েকদিন পুলিশ পাশে রেখে জামাত-শিবিরের রাজপথে দোর্দণ্ড প্রতাপে মিছিল এবং তারপরই যাবজ্জীবন রায়। শেখ হাসিনার দুই কূলই রক্ষা করার কোনো নিপুণ খেলা কী এটা??!! এসব জঘন্য খেলা হাসিনা ও তার দলকে রক্ষা করতে পারবে না।
বরিশালের সিঙ্গারা বলেছেন: শাহবাগে কোন দলীয় ব্যানার না থাকলেই ভাল হয়তো ! শেষে না আবার সাধারণ জনগনের আন্দোলনটাই ভেস্তে যায় !!!!
স্বপ্নচারী আলো বলেছেন: একদল ফাঁসী চায় আরেক দল মুক্তি চায়। তো আদালত দরকার কি? ভোটাভুটি হোক।
জনগনের রায়ে রায় হবে। যে আদর্শের রাজনীতিবীদগন জনগনকে বোকা বানাতে পারবে তারাই জিতবে।
আসলে আদালত যে নিজের ইচ্ছায় চলে না এটা দু পক্ষই জানে। তাই আন্দোলন করে বিচারিক রায়ে এবং ভোটের রাজনীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা।
এই আন্দোলন এটাই প্রমাণ করলো। দলীয় এই ট্রাইব্যূনাল স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নয়।
গোধূলির রঙ বলেছেন: আরে বোকাচোদার দল, তোরা তাহরীর স্কোয়ারের নাম বদলাইয়া দিলি শাহবাগ স্কোয়ার। তোদের জানা দরকার, তাহরীর স্কোয়ার মিশরের ইসলামী শক্তি তথা মুসলিম ব্রাদারহুডের জন্য ক্ষমতায় যাওয়ার পথকে সুগম করেছে। আর শাহবাগ স্কোয়ার তোদেরকে গাঁজা খাওয়ার পথ সুগম করে দিছে। এবার বুঝ কত পার্থক্য।
তো, গাঁজা আর বোতল খাওয়া শেষ হইলে বাসায় নইলে চিপায় চলে যা। আজ জব্বর ঘুম হইবো। মাল পুরা পরছেনা।
সৌমিক রহমান বলেছেন: শাহবাগ স্কয়ারে জনৈক প্রতিবাদকারীর ব্যানারঃ
ঐকিক নিয়মঃ
৩৪৪ টি খুনের শাস্তি ১৪ বছর জেল
সুতরাং ১ টি খুনের শাস্তি (১৪×১২)/৩৪৪ বছর জেল
= ২ মাস জেল
আমি কাদের মোল্লাকে খুন করে ২ মাস জেল খাটতে চাই
এই আমি রবীন বলেছেন: শাহবাগে অবস্থান কারীদের প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ, এই আয়োজনে কোন মতেই কোন রাজনৈতিক দলের কোন ব্যানার উঠতে দিবেন না।
এটি গণমানুষের দাবী, কোন রাজনৈতিক দলের ফায়দা লোটার প্লাটফরম না!
সাথে আছি!!
সুমনদেশ বলেছেন: ফরিদপুরের কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী মুসা বিন শমসের ওরফে নুলা মুসা- যে '৭১ সালে খুন, ধর্ষণ, লুটপাট করেছে এবং পাকিস্তানী সেনা অফিসারদের সহযোগিতা করেছে সে এখন কোথায়? ফরিদপুরের আবুল কালাম আযাদ ও কাদের মোল্লার মত তাকেও কেন বিচারের আওতায়্ আনা হলো না??
ফলাফল বলেছেন: ছাত্রলীগ ও সিপিবির তোড়জোড়ে উধাও হয়ে যায় আন্দোলন সূচনাকারী ব্লগাররা। গতকাল দুপুরের পর আর তাদের খুঁজে পাওয়া যায় নি।
কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে আওয়ামী বাম অবস্থান : সাজেদাকে বোতল নিক্ষেপ : তত্পর সশস্ত্র ছাত্রলীগ
ব্যাপার কি ফসল কি আওয়ামীলীগের ঘরে/
সামি আদনান বলেছেন: আওয়ামী লীগ এখন একটা নির্বচনী চাল চালছে। তাদের কাছে আগমী নির্বাচনটাই বড় ইস্যু। আর যুদ্ধ-অপরাধীর বিচার টা হলো একটা মুলা মাত্র। এটা যে না বুঝবে তারে বুঝানোর সাধ্য কারো নেই।
নামেকি আসেযায় বলেছেন: দাবি-
এখন কি করতে হবে:?
১. ট্রাইব্যুনালকে দ্রুত বিচার অধ্যাদেশের আওতায় আনতে হবে।
২. সকল বিচারককে সরিয়ে দেশের মান্যবর বিচারপতি যথা: বিচারপতি হাবিবুর রহমান বা বিচারপতি সাহাবুদ্দিন এনাদের বসাতে হবে। দরকার হলে আইন সংশোধন করে নিতে হবে।
৩. সরকার পক্ষের সকল অযোগ্য উকিলদের তাড়াতে হবে। এদের বদলে ব্যারিস্টার আমিরুল, কামাল হোসেন, রোকন উদ্দিন মাহমুদ কিংবা আইনমন্ত্রী শফিক সাহেব জাতীয় আইনজীবীদের নিয়োগ দিতে হবে।
৪. কিছু কিছু সাক্ষীকে পুনরায় ডাকতে হবে যাদের বক্তব্য স্পষ্ট নয়।
৫. অপরাধীদের বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ করতে দিতে হবে, যেহেতু এটা নামে আন্তর্জাতিক আদালত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: যারা বলেছেন তারা তো ছাগু টাইপের।