![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিখা প্রকাশনীর সাথে নতুন গল্পগ্রন্থ "অশ্রুরুদ্ধ" নিয়ে চুক্তি সম্পন্ন হল।আজ থেকে রকমারী বুক শপে প্রিঅর্ডার শুরু।
শিখা প্রকাশনীর সাথে চুক্তি হল নতুন বইয়ের। গত বছর নভেম্বরে রাজধানীর টার্কিশ বাজার রেস্তোরায় চুক্তিটি সম্পন্ন হয়।
শিখা প্রকাশনীর পরিচালক কাজী নাফিজুল ইসলাম সাব্বির সাথে প্রকাশনার চলতি নিয়ম অনুযায়ী চুক্তিপত্রে সাক্ষর করি।
এর আগে একই প্রকাশনা থেকে আমার আরও সাতটি বই প্রকাশ হয়। কিন্তু অফিশিয়াল চুক্তিপত্রের সাইন করার ঘটা করে ইভেন্টটা দু'বছর ধরে হচ্ছে। এতে করে প্রকাশনায় একটা প্রফেশনালিজম আবহাওয়া তৈরি হয়েছে। আগে এতো ঘটা করে চুক্তি করার ইভেন্ট হতো না।
যাইহোক সব কিছুতে উৎযাপন বিষয়টা আলাদা অনুপ্রেরণার শক্তি দেয়।
তাই চুক্তিপত্রে সাইন নিয়ে লেখক ও প্রকাশকের আলাদা উৎসাহ থাকে। আমার নতুন গল্পগ্রন্থ " অশ্রুরুদ্ধ"র চুক্তিপত্র সাইন করার জন্য বেছে নিয়ে ছিলাম বনানীর " টার্কিশ বাজার " রেস্তোরাকে।
সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন সাইটে, ইউটিউবে, ফেইসবুকে ফুড ব্লগার ও অন্যান্য কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের কাছে রেঁস্তোরাটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
ট্রেন্ড হিসেবে আমার ও আগ্রহ তৈরি হয়। তাই বাসার কাছে ধানমন্ডির বিভিন্ন রেস্তোরাকে গুরুত্ব না দিয়ে কিছুটা দূরে বনানী "টার্কিশ বাজার" যাই চুক্তিপত্রে সাইন সেলিব্রেট করতে।
তবে ভালো লেগেছে রেঁস্তোরার নান্দনিকতা ও শৈল্পিক পরিবেশনা। স্টাফদের ব্যবহার ও ভাল। রেঁস্তোরায় ঢুকতেই ওয়েলকাম টার্কিশ টি দিবে। তারপর সময় নিয়ে খাবারের অর্ডার করতে হবে।
তবে খাবারের আইটেম খুব কম। কিছুটা দাম বেশি। তিন রকমের সালাদ, কাবাব সেট, নান ও পরিচিত টার্কিশ ডেজার্ট।
পুরো রেঁস্তোরাটি টার্কিশ তৈজসপত্র দিয়ে ও সৌখিন পণ্য সাজানো যা যেকোন অতিথির চোখ ছুঁয়ে যাবে। ভালো লাগবে।
আমাদের সাইন করার পর খাওয়া দাওয়া পর্বটা বেশ উপভোগ্য ছিল।
যাইহোক গত দুই বছর ধরে করোনা পরিস্থিতির কারনে প্রকাশনা জগতে হাহাকার ছাড়া কিছুই নেই। তারপর ও পাঠক, লেখক, বুক শপ মালিক ও প্রকাশকদের বই নিয়ে আয়োজনের শেষ নেই।
গত এক দশক ধরে বাংলাদেশে ফেসবুক বা সোস্যাল মিডিয়া কল্যানে দেশ ও প্রবাসে প্রচুর সংখ্যক লেখক এখন সাহিত্য জগতে বিচরণ করছে।
যার যার জায়গা থেকে সৃজনশীল মানুষ শিল্পমাধ্যমে সম্পৃক্ত হয়েছে। একটা দেশের সভ্যতা সংস্কৃতির বিকাশে শিল্প সাহিত্য চর্চা খুবই জরুরি।
কিন্তু বিভিন্ন পরিস্থিতি ও বাস্তবতার ভিত্তিতে সাহিত্য জগতের মুল্যায়ন এখনও পিছিয়ে বা অবহেলিত।
সারা বছর লেখক ও প্রকাশক সমাজ অপেক্ষা করে একুশে বইমেলার জন্য। কিন্তু একুশে বইমেলাই অনিশ্চিতায়। তাই বলে তো বইপ্রেমীরা বসে থাকতে পারে না।
তাই পাঠক যেন ঘরে বসেই বই সংগ্রহ করতে পারে সেজন্য বুক শপ গুলো নিরন্তর চেষ্টা করে যাচ্ছে নানা আয়োজন করতে।
যাইহোক সকল অনিশ্চয়তা কেটে যাবে একদিন। আপাতত আমরা ঘরে বসেই বইয়ের ঘ্রাণ নেই। বইয়ের জগতে মেতে থাকি আপন কল্পনা বা স্বপ্নকে সঙ্গী করে।
গল্পগ্রন্থ - অশ্রুরুদ্ধ
মুদ্রিত মুল্য -২১০ টাকা
প্রচ্ছদ শিল্পী -ধ্রুব এষ
প্রকাশনায়- শিখা প্রকাশনী
১ম ফ্ল্যাপ থেকেঃ
কখনও জীবন যেন এক রহস্যময় মহাসমুদ্র! যার কুল কারও পক্ষে আবিষ্কার অসঅম্ভব।
তবুও অতলান্তিক সেই সমুদ্রে তলিয়ে যেতে যেতে মানুষ শিখে যায় ভেসে থাকার সামুদ্রিক প্রচেষ্টা।
গত দু'বছর ধরে করোনা পরিস্থিতি ও নানা জটিল সমস্যায় পৃথিবী যেন এক বুক হাহাকারে বিভীষিকাময়। মানবজাতি দিশেহারা জীবন যুদ্ধে ।
হাজারও বিচিত্র কষ্টের নোনাজল বুকে চেপে মানব জীবন এগিয়ে যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে।
এমনতর মানুষের নানামুখী চাপা কষ্টের পসরা নিয়েই গল্পগ্রন্থ " অশ্রুরুদ্ধ"
আশাকরি বইটি পাঠকদের হৃদয়কে স্পর্শ করতে পারবে। পাঠকের হৃদয় জয় করলেই আমার পরিশ্রম সার্থক হবে
রকমারি অনলাইন বুক শপে প্রি অর্ডার লিংক
https://www.rokomari.com/book/224831/osruruddho?fbclid=IwAR2x9ZDK-QJ8p-czwngchU7m7qM5veNIEK3_u6VfBPVHSoxD7l9nl9kQlxI
বই চুক্তির ভিডিও ভ্লগ ইউটিউব লিংক
https://www.youtube.com/watch?v=GJOFeTH2F2w
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪২
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: দুঃখিত পাতার বাবা আমার কেউ নালন্দায় পড়েনা । ধন্যবাদ ।
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:০০
গরল বলেছেন: হাহাহা, দুক্ষিত আমি পাতার বাবা না। লিখতে ভূল হয়েছে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৩
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: হা হা হা ..
৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো খবর। জাস্ট গ্রেট।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ রাজিব ভাইয়া
৪| ০৬ ই মে, ২০২২ সকাল ১০:১৫
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?
ঈদ মোবারক।
নতুন পোস্ট দিন।
০৪ ঠা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৫
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৩৮
গরল বলেছেন: অভিনন্দন ও শুভকামনা। আপনার ছেলে বা মেয়ে কি নালন্দায় পড়ে? মনে হয় দেখেছিলাম কোন এক পিকনিকে প্রায় ৩ বছর আগে জলের গানের গায়কের বাগান বাড়িতে (পাতার বাবা)।