নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ওবায়েদুল আকবর

ওবায়েদুল আকবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ২০ বছরের যুবক এক রাস্ট্র।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

প্রথম ঘটনা:



অনেক অনেক দিন আগের কথা। নানাবাড়ীতে বেড়াতে গেছি। একদিন পুরো নানাবাড়ী যেন কেপে উঠল। একটা শোর উঠল চারিদিকে। দৌড়ে বেড়িয়ে দেখি এক অপরূপ দৃশ্য। দড়জা দিয়ে ঠিক সোজা দৃষ্টি নিক্ষেপ করলে দেখা গেল কুকুর সদৃশ কিন্তু লেজটা ফুলানো একটা প্রাণী পুকুর পাড় ধরে দৌড়ে যাচ্ছে। এই সুন্দর দৃশ্য বেশীক্ষণ স্থায়ী হলনা। কিছুক্ষণ পর দেখলাম একদল পুরুষ মানুষ হাতে বড় বড় লাঠি, ইট, বাশ নিয়ে সেই খেকশিয়ালটিকে তাড়া করছে। এর ঠিক মিনিট দশেক পরের ঘটনা। ঐ মানব মিছিল বেশ পরিতৃপ্তি নিয়ে, গর্বিত ভঙ্গীতে ফিরে আসছে। গর্বিত হওয়ারই কথা!!!! এইমাত্র তারা একটি শিয়ালকে দুনিয়া থেকে নিশ্চিহ্ণ করে এসেছে। এর চেয়ে মহৎ কিছু দুনিয়াতে আছে। যারা মেরেছে তাদের সাহস-বীরত্বের প্রশংসা অনেক মেয়েকেও করতে দেখেছি যদিও তারা সেই হত্যাকান্ডে সরাসরি হাত লাগায়নি।



দ্বিতীয় ঘটনা:



এ প্রায় বছর বিশেক আগের ঘটনা হবে। বাসা থেকে সকালে নিষেধ জারি হল বাইরে যাওয়ার। বাইরে নাকি অনেক ভয়ানক কিছু ঘটে গেছে কিন্তু পিচ্চি বলে পুরো ঘটনা আমাকে জানানো হচ্ছেনা। তবে কিছুক্ষণ পরে শুনতে পারলাম যে সন্ত্রাসী খৃস্টান বাবুকে আরেক সন্ত্রাসী চাপাতি মেরে পিস পিস করে রাস্তায় ফেলে রেখে গেছে। মারার আগে বাবু অনেক কাকুতি মিনতি করেছিল পানি খাবার জন্য। মানুষ তার আকুতি শুনেছে কিন্তু কেউ ঘর থেকে বেড়িয়ে গিয়ে এক ফোটা পানিও দেয়নি বাবুর মুখে। মানবতা আর সাহস দুটোরই অভাব ছিল ঐ মানুষগুলোর মধ্যে।



তৃতীয় ঘটনা (যখন নিজেই শামিল):



বন্ধুরা মিলে আড্ডা দিচ্ছিলাম সংসদের সামনে। হঠাৎ ফোন পেয়ে রওনা হলাম চন্দ্রীমা উদ্যানে। এক বন্ধুর বোন অভিযোগ করল তাকে ৮-১০ জনের একটা গ্রুপ উত্যক্ত করেছে এবং এখনো ছেলেগুলো আছে জিয়ার মাজারের ঐখানে। বন্ধুর বোনকে নিয়েই মাজারে গেলাম এবং বন্ধুর বোন পালের গোদাটাকে চিনাতে দেরী কিন্তু আমাদের হামলে পড়তে দেরী হলনা। মিনিট তিন চারেকের মধ্যে গলায় পাড়া দিয়ে নেতা গোছের ছেলেটাকে ইহকালের থেকে পরকালের টিকেট প্রায় ধরিয়ে দিয়েছিলাম আমরা। ঘটনা বোধ হয় ঘটেই যেত যদি না অভিযোগকারিনী বন্ধুর বোন মরে যাবেত বলে আমাদের না ঠেকাত। সেদিন বুঝেছিলাম দেখতে আপাত শান্ত মনে হলেও নৃশংসতায় আমরাও কম যাইনা। তবে সেটা বিশ বছরের রক্ত গরম থাকা সময়।



চতুর্থ ঘটনা নয় আসলে হবে নিয়তি:



দেশে এর মধ্যে অনেক ঘটনাই ঘটে গেছে। পুলিশের হাত থেকে অপরাধী ছিনিয়ে জনতা পিটিয়ে মেরেছে। অনেককে স্রেফ সন্দেহের বশে আবার কাউকে কাউকে শত্রুতা করেও গণপিটুনির মাধ্যমে ইহকালের মায়া ত্যগ করিয়ে ছাড়া হয়েছে। তবে পরপর দুইদিন এইরকম ঘটনা পরপর ঘটে যাওয়া আগে কখনো ঘটেনি বোধ হয়। প্রথমে কালিয়াকৈরে এক বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী নারীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে ছেলে ধরা সন্দেহে এবং গতকালকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে গাজীপুরে অজ্ঞাতনামা দুজনকে। এগুলো এখন কেমন যেন গা সওয়া হয়ে গেছে। আমি এই লোকগুলোকে মানে যারা পিটিয়ে মেরেছে তাদেরলকে আলাদাভাবে কিছু বলবনা। কারণ আমরা অনেকেই আসলে সুযোগের অভাবে চরিত্রবান। উপযুক্ত পরিবেশ পেলে আমরাও যে কম যেতামনা সেটা আর বলতে। কিন্তু তারপরও আমাদের নিজেদেরই নিজেদের বলা উচিৎ - যথেস্ট হয়েছে এবার চলুন আমরা থামি।



শেষ ঘটনা এবং দুর্ভাগা যথারীতি আমি



রিকশায় উঠে বসে পড়লাম কিন্তু রিকশাওলার চাহিদামত ভাড়া দেয়া সম্ভবনা বিধায় আর একজন পার্টনারের অপেক্ষায় আছি। একসময় আমার পার্টনার পেয়ে গেলাম - বছর বিশেকের স্মার্ট ছেলে। যাক সে কথা রিকশা চলছে ভালোমতই। হঠাৎই পিছন থেকে একটা রিকশা ওভারটেক করল ঝড়োগতিতে তবে তার বাতাসের ঝাপটায় আমাদের রিকশা প্রায় কাত হয়ে যায় আরকি। বাংলাদেশী পাব্লিক বলে কথা হঠাৎই মেজাজ আমার বিলা হয়া গেল। যদিও হওয়াটাই স্বাভাবিক কারণ রিকশা যে দাড়াইয়া থাকবে এইটাই আমি আশা করিনাই। আমি মনে মনে লাফ দেওয়ার প্ল্যান পর্যন্ত করছিলাম। যাইহোক সামনে জামের মধ্যে ঐ রিকশাওয়ালারে দেখা মাত্রই লাফ দিয়া নাইমা দৌড়াইয়া রিকশাওয়ালার মুখটা আমার দিকে ঘুড়াইয়া আরামছে চড়থাপ্পড় মারার জোগাড় করতেই বরফের মত জমে গেলাম। বয়স্ক একজন মানুষ। কম করে হলেও ৬০ বছর বয়স হবে। আমার হার্টের পেশেন্ট বাপের বয়সী। কেমনে হাত তুলি? আমি তো ২০ বছরের যুবক নাই এখন!!! তবে আমার এই হঠাৎ পরিবর্তনে বোধ হয় চাচা নবযৌবনপ্রাপ্ত হইলেন। উনার শরীরের সমস্ত তেজ ঢাইলা আমারে বললেন, গায়ে হাত দিলেন কেন? আমি তো পুরা বিস্ময়ে বিমূঢ়। রিকশাওয়ালার মুখে এমন দম্ভ! কিন্তু বিস্ময়ের মাত্রা আরো কয়েক ডিগ্রী চড়াতে এসে হাজির আমার ২০ বছরের সহযাত্রী। ঠাস ঠাস করে বুড়া চাচার গালে চড় আর তার চেয়েও বাজে ভাষার গালি। উপায় নাই গোলাম হোসেন!!!! জড়িয়ে ধরে ২০ বছরের ভ্রাতাকে পিছিয়ে নিয়ে গেলাম কিন্তু রিকশা ওয়ালা চাচারে মনে হচ্ছে ৬০ বছরের শরীরে ১৮ বছরের যুবক। উনিও সমানে বলে যাচ্ছেন মাইর আমরাও দিতে পারি। খালি দেইনা দেইখা। এইবার তো ২০ বছরের ভাইরে সামলাইয়া রাখা ঝামেলা। সে প্রথমে দুইটা চড় মারতে গেল কিন্তু আমি ঠেকানোর কারণে বিফল হয়ে মারল গোটা তিন চার লাথ্থি চাকার উপর। রিকশার চাকা নগদে বেকে গেল। আমার আর পথচারীদের পীড়াপীড়িতে রিকশাওয়ালা চাচা তার রিকশা নিয়ে গজড়াইতে গজড়াইতে স্থান ত্যাগ করল। ২০ বছরের ভাইরে বললাম এইরকম বয়স্ক একজন মানুষের গায়ে কেমনে হাত তুললেন? ২০ বছরের ভাই কয় অন্যায় করল ও এবং তাও আপনার সাথে। আর আপনেই কিনা ওরে সেইফ করতে ঝাপাইয়া পড়লেন। এরজন্যই কারো উপকার করতে হয়না। উপকারীরে বাঘে খায়। আমি সাথে সাথে আমার ২০ বছর বয়সে চলে গেলাম। আমিও তো এই বয়সে এইরকম মানুষের অপমানে, নিজের অপমানে, নিজের ফূর্তিতে ধ্বংসযজ্ঞ চালাইয়া দিতাম। আবার লক্ষ্য করলাম ২০ বছরের ভাইরে। কী ভয়াবহ তার ক্ষোভ, কী ভয়াবহ তার ক্রোধ!! এইটা নিশ্চয়ই ২০ বছরের রোগ। তবে পুরা জাতি যদি এইরকম ২০ বছর রোগে ভূগে তাইলে তো সমস্যা। কারণ ২০ বছরের যুবকরা এক হলেই এইরকম খুন খারাবি, গণধোলাই বেড়ে যায়।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: মাশাআল্লাহ, সুন্দর লিখেছেন।

আপনার লেখা ঘটনাগুলিতে পাওয়া যায় অরাজকতা, অসহিন্ষুতা, অসততার প্রকাশ। আমরা সবাই কম-বেশী এই অপরাধে অপরাধী।
এর মূল কারন কুশিক্ষা, অনৈতিক লোভ, দুর্নীতিপ্রিয়তা। আর এই অবস্থার পৃষ্টপোষক সন্ত্রাসপ্রিয় নষ্ট রাজনীতিবিদ আর দুর্নীতিবাজ বদ আমলারা। তারা নিজেদের অসৎ স্বার্থ রক্ষার্থে সমাজে অরাজকতা, অসহিন্ষুতা, অসততার লালন করে।

মহান আল্লাহ-তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত দিয়ে উম্মতে মুহাম্মাদী [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম] হিসাবে কবুল করে দুনিয়া ও আখেরাতে সকল নেক কামিয়াবী দান করুন -আমীন।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: বাংলাদেশে আসলে অনেক সমস্যা। সামনে ঢাকলে পশ্চাৎ বেড়িয়ে আসে, পশ্চাৎ ঢাকলে সামনে বেড়িয়ে আসে। এত সমস্যার মাঝে তাই সবাই এক একটা বলির পাঠা খুজতে থাকে। সব দোষ তার উপরে চাপিয়ে দিলেই হল। ব্যাস আমারে আর পায় কে? সমস্যা হল অন্য কারো বলির পাঠা হয়ত আমিও। আপনার এই কথাগুলোর সাথে সম্পূর্ণ একমত

আপনার লেখা ঘটনাগুলিতে পাওয়া যায় অরাজকতা, অসহিন্ষুতা, অসততার প্রকাশ। আমরা সবাই কম-বেশী এই অপরাধে অপরাধী।
এর মূল কারন কুশিক্ষা, অনৈতিক লোভ, দুর্নীতিপ্রিয়তা। আর এই অবস্থার পৃষ্টপোষক সন্ত্রাসপ্রিয় নষ্ট রাজনীতিবিদ আর দুর্নীতিবাজ বদ আমলারা। তারা নিজেদের অসৎ স্বার্থ রক্ষার্থে সমাজে অরাজকতা, অসহিন্ষুতা, অসততার লালন করে।


সাথে ব্যাবসায়ীদেরও লিস্টে রাখতে পারেন।


২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০০

রঁমাকান্তকামারঁ বলেছেন: বয়স একটা ফেক্ট। এটা খুবই সত্য। তবে সব মানুষের মাঝেই একটা পশুপ্রবৃত্তি আছে আর সেটা প্রায়ই উন্মক্ত হয়ে যায়। এটাই আসল কথা। আমি আমার নিজের মাঝেই বহুবার এই সত্বার উপস্থিতি টের পেয়েছি। যারা গনধোলাই দিয়ে মানুষ মারে তাদের মাঝে আমি থাকিনা এটা নেহাতই আমার সৌভাগ্য। কারন সৌভাগ্যক্রমে আমি হয়ত ঐ ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে থাকিনা। থাকলে হয়তো আমিও সামিল হয়ে যেতাম!! আমাদের দেশে আইনের শাষন এখনও সুপ্রতিষ্ঠিত হয়নি তাই এই ব্যপার গুলো সচরাচরই ঘটে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আমিও একা একা যখন ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করি তখন আপনার মতই আমার এক কদর্য রূপ দেখতে পাই। অনেক বার ভাবি এই অবস্থা থেকে বেড়িয়ে আসব কিন্তু বেড়িয়ে আসা আর হয়না। কারণ সমাজই আপনাকে আমাকে টেনে নিয়ে আসবে আপনার আমার চিরচেনা রূপে। আমরা বড় বেশী অভিযোগপ্রবণ কিন্তু আত্মউপলব্ধি নামে কোন জিনিসের উপস্থিতি আমাদের মধ্যে নেই। এজন্যই আমরা এই দুষ্টচক্র থেকে বের হতে পারছিনা।

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

কারা বন্দি বলেছেন: আমাদের এই বিশ বছর যে কবে শেষ হবে ????
ভাল লিখেছেন গো ভাইডি।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আমি শেষের শুরু তো দূরের কথা এই শুরুর ই শেষ দেখতে পাচ্ছিনা।

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

নাজমুল হাসান বাবু বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। অনেকদিন যাবত ব্লগে কোন মন্তব্য করি না, শুধুই পড়ি, আপনার লেখাটা পড়ে মন্তব্য করতে বাধ্য হলাম। সত্যিই সুন্দর। কিন্তু কখনও কখনো ২০ বছরের যৌবন ফিরে আসতে হয়, যেমনটা ৪০ বছর বয়সের উপরে এসে বাংলাদেশ আবার ২০ বছর বয়সের বাধ না মানার দাপটটা দেখাচ্ছে। স্বাগত জানাই এই তাগদের, এই যৌবনে নজরুলের মত রাজটিকা দিতে হবে। শুধু ধমকে নয় চড়াতে হবে ফাসির শুলে...। যেখানে অন্যায় সেখানেই ফিরে আসুক যৌবন, কিছু কিছু প্রতিশোধেও ২০ বছর বার বার আসুক, স্বাগত জানাই!

৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

ছিরা কবি বলেছেন: সকল খারপ বিষ ফেলে দিয়ে....
২০ই জগতের সকল বিষ মিটাবে...


সকল ২০এর কাছে এই কামনা....

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

শের শায়রী বলেছেন: আপনার এই ধরনের লেখা যেন সবসময় চলে। ভাল লাগল। আঘাত করুন এভাবেই

৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

অদৃশ্য বলেছেন:



উপস্থাপনাটি সুন্দর হয়েছে....

তবে এই রোগ শুধুই কি আমাদের ২০ বছরের তরুনদের.... এই রোগ বাংলার আপামোর জনসাধারনের.... উগ্রতাকে আমরা ধারন করি.. লালন পালন করি... আমরা অধিকাংশই সেটাকে নিয়ন্ত্রন করতে পারিনা....

ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম....

শুভকামনা...

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

একাকী সমুদ্রে বলেছেন: আমারও একসময় অনেক রাগ হত। প্রথমে আমি নিজেকে প্রশ্ন করলাম আমি কেন রাগ করতেছি? কার উপর রাগ করতেছি? এইপ্রশ্ন গুলার ভাল কোন উত্তর না পাওয়াতে আস্তে আস্তে এই সমস্যা অনেক খানি দূর হয়ে গেছে। দোয়া করবেন যাতে পুরোপুরি এই সমস্যা চলে যায়।

৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: ভাই কেমতে লেখেন ........!!!পোষ্টে ++++++++

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

M R Rana বলেছেন: ভাল লাগল।

১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

মুশি মুশি বলেছেন: dukher bishoi 20 bosor par hoia gelo kisu korte parlum nah afsus...............

১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

রিওমারে বলেছেন: সমস্যাটা আমাদের শুরুতে।। ক্লাস ওয়ান থেকে গ্রাজুয়েশন পর্যন্ত কোণ ক্লাশেই ছাত্রছাত্রীদেরকে কোণ নীতি বাক্য নৈতিকতাআদব কায়দাচরিত্রবান হওয়া এই জাতীয় কোণ লেচন দেয়া হয় না। টিচারদের ধারনা স্টুডন্টরা এইগুলা জন্মের আগেই জানে। উন্নত দেশের শিক্ষার একটা অংশ সৎ চরিত্রবান হওয়া। একজন ক্রেজীবদ চরিত্রের ছাত্র কখনই ভাল চাকুরির সুযোগ পায় না।।

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

doha057 বলেছেন: ভাগ্যিস আমার ২০ বছর বয়সটা নিরামিষের মত কেটে গেছে :P :#)

১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার লিখায়তো দেখি বারুদের উত্তাপ ছড়ায়। আবার স্যালুট।

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: চ্রম লিখেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.