নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার লেখা পড়লে আপনারাই জেনে যাবেন।
ভিসা নীতি নিয়ে বাংলাদেশের জনগনের মাঝে যে উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে তা নিয়ে আমি রীতিমত বিস্মৃত। আমার মনেহয় নিজ দেশের নাগরিকত্ব চলে গেলেও এত উৎকণ্ঠা তৈরি হত না।
আমরা বাংলাদেশের জনগন, আমাদের মাঝে দেশ প্রেম টা খুবই দৃঢ়।
তর্কে, বক্তব্যে, টক-শো তে দেশ প্রেম দেখলে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদি। এদের দেশ প্রেম কত দৃড়, দেশের জন্য কত ভাবে তারা কন্ট্রিভিউট করছে। আমি নাখান্দা গোলাম দেশের জন্য কিছুই করতে পারিনা। নিজেকে দেশ প্রেমিক লিষ্টের তলানিতে নিয়ে যাই।
বাংলাদেশে জন্ম গ্রহন করে বাংলাদেশে মৃত্যুর জন্য অনেকের মাঝে ব্যাকুলতা দেখেছি।
বীর মুক্তিযোদ্ধারাও বলছে তারা গর্ভিত বাংলাদেশের হয়ে লড়েছেন বলে।
কিন্তু এখনকার নীতি নির্ধারক রা সামান্য বিত্তবান হলেই স্বপ্ন দেখে ইউরোপ আমেরিকা।
আর মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মী রা বেছে নেয় মধ্যপ্রাচ্য বা আফ্রিকার কোনো গন্তব্য।
যে যার সামার্থ অনুযায়ী পাড়ি জমায়।
অথচ এই সামার্থ টা অর্জন করে নিজ দেশের অর্থনীতি কে বেকায়দায় ফেলে।আমাদের মত অসহায়দের সম্বল লুটে তারা স্বাবলম্বী হয় এবং অন্যত্র পাড়ি জমায়।
রাগে শরীরের রক্ত গুলো টগবগ করছে,
চিল, কাউকা কে সপে দিতে ইচ্ছে করছে এসব শকুনদের। প্রতিবাদী আর উৎকণ্ঠা হয়েছি কিন্তু নীতি-নির্ধারক হতে পারিনি।
তোমরা পাড়ি জমাও স্বপ্নের আমেরিকায়
আমি নোঙ্গর তুলবো এই বাংলায় ।
০৩ রা জুন, ২০২৩ সকাল ১০:১৮
অফলাইন বলেছেন: উনি যেই অর্থ ব্যয় করে আমেরিকা গিয়ে ১০ জন কে ভালো রাখবেন
সেই অর্থ দিয়ে দেশে ১০ জনের কর্ম সংস্থান তৈরি করতে পারবেন। এতে ১০০ জন ভালো থাকবেন ।
২| ৩১ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:২৭
আমি সাজিদ বলেছেন: মোটেও সাধারণ মানুষ এসব নিয়ে কেয়ার করে না। কয়েক মাস ধরে এখানে একটা আমেরিকা বিরোধী পটভূমি বানানো হয়েছে। এরপর তো এই ভিসা আইন হলো৷ এইটাকে শুরুতে সাধারণ মানুষের সমস্যা বলেই চাপিয়ে দেওয়ার অভিপ্রায় দেখা গেছে। কিন্তু এটা সাধারণ মানুষের সমস্যা নয় বরং স্পেসেফিক মানুষদেরই সমস্যা বলে যখন আমেরিকা ক্লিয়ার করেছে তখন এই ভিসা আইন ক্ষমতাসীন ও বিরোধী পক্ষ একে অন্যের উপর চাপানোয় ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
০৩ রা জুন, ২০২৩ সকাল ১০:২১
অফলাইন বলেছেন: ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে হয়তো ১৮ হাজার মানুষ এটা নিয়ে চিন্তিত বাকী দের কিছু যায় আসেনা।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:২৭
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সৌদী আরবে একজন ভাইয়ের সাথে পরিচয় হয়েছিলো। উনি নানান দিবসে নানান প্রোগ্রাম আয়োজন করেন। উনি প্রচন্ড দেশ প্রেমিক। উনি যখন জানলেন যে আমি একটা এম্বাসির সাথে জড়িত, উনি আমাকে রিকোয়েষ্ট করলেন যে আম্রিকান এম্বাসিতে পরিচিত কেউ আছে কি না। উনি আম্রিকা যাবেন।
একদিন কথা-বার্তার এক পর্যায়ে উনি আমাকে বললেন, ভাই, আপনি হয়ত ভাবেন যে আমি এত দেশ প্রেমিক, আমি কেন বিদেশে থাকতে চাই। বিষয়টা এমন, আমি যদি বিদেশ থেকে টাকা পাঠাই, তাহলে দেশে ১০জন ভালো থাকে। সরকার রেমিট্যান্স পায়, দেশের মান বাড়ে। আমি দেশ প্রেম থেকেই বিদেশে থাকি।
উনার এমন কথার বিপরীতে কোন যুক্তি খুঁজে পাইনি!