![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বড় একা আমি নিজের ছায়ার মত শুন্যতার মত দীর্ঘস্বাস এর মত নিস্বঙ্গ বৃক্ষের মত নির্জন নদীর মত বিচ্ছিন্ন দ্বীপ এর মত মৌন পাহাড়ের মত আজীবন দন্ড প্রাপ্ত সাজা প্রাপ্ত আসামির মত বড় একা আমি বড় একা ।।।।
সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন ,এন্ড্রয়েড সহ সকল ধরনের স্মার্ট ফোন কিনার ব্যাপারে আপনারা সতর্ক হোন।আমার ফ্রেন্ড গত জানুয়ারী মাসের ৮ তারিখ চট্টগ্রামের রেয়াজুদ্দিন বাজার থেকে ৩১,৫০০ টাকা দিয়ে উইদ্যাউট প্যাকেট/বক্স একটি আইফোন ফোর এস (ব্লেক,১৬ জিবি) কিনেছিল। গত ৯ মে রাত ১২টায় পকৃত মালিকের জিডি নিয়ে বাসায় পুলিশ এসে তার মোবাইলটি নিয়ে যায় সাথে মামলা দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তার আম্মু থেকে ৫০০০ টাকা ।
Main Story
আমার এক ফ্রেন্ড গত চার মাস আগে একটা সেকেন্ড হেন্ড আইফোন কেনে মার্কেট এর এক দোকান্দার থেকে যার কোনো ডকুমেন্ট/মেমো নেই। গত কিছুদিন আগে তার ফোনে একটা নাম্বার থেকে ফোন আসে যে এই ফোন তার বলে দাব.।. করে তাকে তার এলাকার একটা পরিচিত যায়গায় দেখা করতে বলে ,তারপর আমার ফ্রেন্ড তার কাছে সেট এর কিছু প্রমাণ দিতে বলে যেমন আপনার সেট এর আই এম আই ই নাম্বার টা বলেন ।তখন সে কোনো প্রমান দিতে পারেনি ,উল্টো তাকে আবার দেখা করতে বলে. । এর পর দেখা করার জন্য তার সাথে কথা বলতে চাইলে সে আমার ফ্রেন্ড এর নাম্বার ব্লক করে দেয় .।এর কিছুদিন পর তার বাসায় একদিন রাতে পুলিশ আসে তাকে বলে এই সেট টা কক্সবাজার থেকে ডাকাতি হইসে ,তুমি চোরাই সেট এর ব্যবসা কর ,এই সেট এর নামে কক্সবাজার থানায় জিডি করা হইসে আমরা তোমাকে এখন থানায় নিয়ে যাব,.।রিমান্ডে দিব জিডি কপি দেখতে চাইলে দেখতে দেয়া হয়নি.। তখন তার ফ্যামিলি ভয় পেয়ে যায় এক পর্যায়ে এস আই বলে তোমাকে ডাকাতি মামলায় দেয়া হবে যদি আমাদের এক লক্ষ টাকা দেন তাহলে আমরা তাকে ছেড়ে দিব । ,নাহয় ডাকাতি মামলায় ঢুকিয়ে দিব তারপর তার মা এবং তার এর কাছ থেকে থানার এস আই একটা সাদা কাগজে সাক্ষর নিয়ে নেয়.।.এরপর তার ফ্যামিলি টাকা দিবেনা বলে থানায় জানিয়ে দেয় তারপর থেকে থানার এস আই বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিতে থাকে তাদের পরিবার কে যে তার নামে মামলা হবে তাকে ধরে নিয়ে যাবে।গত দুই দিন আগে তার কাছে একটা ফোন আসে বলে যে জেলা পুলিশ সুপার এর অফিস থেকে বলছে এবং তাকে দেখা করতে বলে কারন জানতে চাইলে সে বলেনি । এখন প্রতিটা দিন তার পরিবার একটা আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে কাটাচ্ছে.
প্রশ্ন ১.মেমো ছাড়া একটা সেট কিনে সে কি এতোটাই ভুল করলো যে তাকে এখন জেলে যেতে হবে??
প্রশ্ন ২.পুলিশ বলছে সেট টা কক্সবাজার এর অথচ যে খোজ নিয়ে জানা যায় যে লোক সেট এর মালিক বলে দাবি করছে তার সিম রেজিষ্ট্রেশন অমার ফ্রেন্ড এর এলাকার তার এফ এন এফ লিস্ট চেক করে একই তথ্য পাওয়া যায় তাহলে কি তার নিজের এলাকার কেউ এই কাজটা করল??
প্রশ্ন ৩.এখন তার কি করা উচিৎ??
২| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫২
একাকী বালক বলেছেন: গেন্জাম ভালই পাকছে। নিজের আত্তীয় স্বজন জায়গামত থাকলে ধরেন।
৩| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৭
অজানামন বলেছেন: সে তো কিছুই বুঝতে পারছেনা যে মোবাইলটার জন্য আসল মালিকে জিডি করেছে নাকি এলাকার কেঔ তারে ট্রেপে ফালাইছে।কারন যে মবিলের মালিকানা দাবি করছে সেই নাম্বারটি আমার ফ্রেন্ডের এলাকার রেজিস্ট্রেশন করা,এমনকি সব এফনেফ গুলা ও তাদের এলাকার। কিন্তু এসআই বলছে সেটের মালিক কক্সবাজারের।অই রাইতে এসআই এর কাছে জিডি এর কপি দেখতে চাইলে এসআই দেখায় নাই,উল্টা ফাফর নিছে।বলছে কক্সবাজারের দাকাতির মাল এটা।আচ্ছা যদি ডাকাতি হতো তবে ত জিডি হত না।মামলা করত অই সেটের মালিকে।যদি সত্যি কারের মালিক সেট নিয়ে থাকে তার আপত্তি নাই কিন্তু যদি তার এলাকার কেউ এই বাটপারি করে তাহলে ত প্রবলেম।দুই দিন আগে পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে যে ফোন আসছিল বলা হইছে অটা ও ভুয়া কল।ওই নাম্বারে কেউ ফোন ধরছেনা।টোটাল ব্যাপারটা ঘোলাটে।আমার মোনে হচ্ছে এলাকার কেউ কাজটা করতেছে।এসআইটারে টাইড দিতে পারলে আসল কথা বের হত।কিন্তু এইটা কেমনে করা যাই তাই তো বুঝতেচিনা
৪| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
একাকী বালক বলেছেন: এসআইটারে টাইড দিতে পারলে আসল কথা বের হত।কিন্তু এইটা কেমনে করা যাই তাই তো বুঝতেচিনা
>>> উপর লেভেলের কাউরে দিয়া ফাফর দেওয়ান।
৫| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০০
অজানামন বলেছেন: Upore level e kew na thakhle ki fafor khaite hobe? Deshe ki bicar asar nai ?
৬| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
নতুন বলেছেন: এসএইরে ডিজিটাল প্যাচে ফালাইয়া দেন...
এর পরের বারে এস আই কে নিয়া ১ লক্ষটাকার দেনা দরবার টা করেন....
সেই কথাবাত্রার একটা ভিডিও কপি কইরা রাখেন...
পরে বলেন বাবা এস আই... সরকার ইউটিউব খুইলা দিসে... আর এইটা নিয়া তোমার দাদার সাথে দেখা করুম...
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫১
আমি শুধুই পাঠক বলেছেন: মোবাইল হারানো বা চুরি হলে জিডিতে তার IMEI নাম্বার উল্লেখ করতে হয়। যদি উক্ত নাম্বারের সাথে আপনার বন্ধুর মোবাইলের IMEI নাম্বার মিলে যায় তাহলে কিছুই করার নাই। আর যদি এরকম না হয় তাহলে কোতয়ালি থানায় অভিযোগ দিয়ে আসতে পারেন।