![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যদি আমার সম্পর্কে অবগত হইতাম, তাহলে লিখতাম।
বিশ্বাস কর ছিলাম অনেক ভীতু,
ঋতু নামের মেয়েটা একদিন
চুমু খেতে গিয়ে, একলা আমায়
পেয়ে,পাশের খালে ঝাঁপ দিয়েছি
সেই যে শিখেছি সাঁতার! হায়রে হায়
তার পরেতে কাটছেনা যে,
দুই নয়নের আঁধার!
প্রেম মানে ভাবতাম বড়দের
কাজ,তাইতো শুনতাম মায়ের
মুখের বুলি “এক যে ছিল টোনা-টুনি”।
ছিলাম বড় ভীতু তাইতো কপালে ঋতু,
হায়রে হায় তার পরেতে সেগুন কাটের
খাটে যৌবনেরও হাটে, বিকিয়ে দিলে
মোরে যৌবন রসের মাঠে!
ঢালুতে থাকি আলুতে মিটে
রোজ উদরের খোরাক।
পথ হারিয়ে, পা বাড়িয়ে যাচ্ছি
আমি ঋতুর পাহাড়তলী।
কোথাও উঁচু কোথাও নিছু
এই যে দেখি পায়রাচাঁদা!
এই যে স্বয়ং ভোজয়িত্রী!
এই যে স্বয়ং পার্বতী!
আর যাবো না, আর যাবোনা,
আমি নহে গোরক্ষ নাথ।
থাকব যে আনাড়ি, হব যে কারবারি।
হায়রে হায় তার পরেতে আমি পাহাড়ি!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৫০
অজানা তীর্থ বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্যে তোমাকে এক কোটি গোলাপের শুভেচ্ছা।
চাঁদগাজী সাহেব অনেক আধুনিক একজন মানব। মাঝে মাঝে উনি আধুনিকতার কথা বলতে গিয়ে অন্যের ধর্মকে অনেক তুচ্ছ করে দেখেন। আমার মনে হয় উনি শুধু ব্লগ লিখে মনে করেন, সাহিত্য ধর্ম থেকে নয় গাজী সাহেবের ব্লগ থেকে উৎপত্তি হয়েছে। বাংলা সাহিত্যের জন্ম হয়েছে সনাতন আর মুসলিম ধর্মের হাত ধরেই। সমাজে যার জন্ম দাতার পরিচয় নেই তাহকে কি বলে আমার জানা নেই। উনার কিছু কিছু সাহিত্যকর্মগুলোও ঠিক জন্ম পরিচয় হীন।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৪১
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আমি ভেবেছিলাম আমার মন্তব্য পেয়ে তুমি একটু রেগে যাবে!
আমার ধারনা মনে হয় সত্যি ছিলো।
তবে ভাবছিলাম রেগে মেগে পাটকেল ছুড়ে মারবে নাকি ঠান্ডা মাথায় রাগবে!
তুমি ঠান্ডা মাথায় রেগেছো!
তাই দেখে আমি খুশি!
এক কোটি গোলাপ সাত সকালে পাবার জন্য আরও আরও খুশি হলাম!
তোমাকে আমার লেখা একটা আর্টিকেল দেবো ?
রেগে যাবার উপরে???
রেগে যাবার ও রেগে গিয়ে ঠান্ডা মাথায় ডান্ডা মারারা কলাকৌশলগুলো জানা বড়ই জরুরী। তাইনা?
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২০
অজানা তীর্থ বলেছেন: তোমার লিখাগুলো প্রায় পড়ি, তুমি যেমন ছবি আঁক আমিও আঁকি, এছাড়াও আমি চাইনিজ বলতে পারি এবং খুব সুন্দর লিখতে পারি। কিন্তু তোমার লিখায় কমেন্ট করতে পারিনা, নিজেকে খুব অনুজ মনে হয়। আমি খুব খুশি হয়েছি তুমি গিয়াস লিটনের সাথে কাজ করেছ। “গিয়াস লিটন” আমার ভাইয়া, খুব আদর করে আমাকে, ছোট বেলায় ভাইয়া আমার জন্যে ওয়েপার নিয়ে আসতো ভাইয়াকে জিজ্ঞাসা কইরো আমার কথা। আর হ্যা তোমার লিংটা দিও, ডান্ডা মেরে আন্ডা ভেঙ্গে কিছু মেংগো রাইটার কে অমলেট বানিয়ে দিব।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৩
অজানা তীর্থ বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।+
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৪
অজানা তীর্থ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় “সেলিম ভাই” লেখাটি ভালো লেগছে বলে খুব খুশি হলাম।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে দিচ্ছি!
লিংকটা দিচ্ছি!
আর গিয়াসভাইয়ার ঘটনা শুনে মজা পেলাম! তবে গিয়াসভাইয়ার কথা না বললেও বুঝে যেতাম ইউ আর ফ্রম নিউক্কালী! হা হা হা হা ওয়েপার লিখেছো ভাইয়া!
গাড়ির ওয়েপার কি খাওয়া যায়!!!!!!!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯
অজানা তীর্থ বলেছেন: হা হা ওয়েফার হবে। আসলে জীবনের ৪ হালি বছর গিয়াস ভাইয়ের সান্নিধ্যে বড় হয়েছি। সত্যি বলতে উনি অনেক সহজ সরল একজন মানুষ। আমাকে জ্যাক বলে ডাকে ভাইয়া। আমি জানি না তুমি ভাইয়াকে সরাসরি দেখেছ কিনা।
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:১২
শায়মা বলেছেন: না দেখিনি।
তোমাকে জ্যাক বলে কেনো?
জ্যাক বলতে আমি শুধু জ্যাক এবং জিলের জ্যাকভাইয়াকেই চিনি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৬
অজানা তীর্থ বলেছেন: লিটন ভাইয়া আদর করেই ডাকতো, হয়তো জুয়েল এর চাইতে জ্যাক নাম টাই উনার অনেক পছন্দের ছিল। তবে সত্যিটা ভাইয়া ভালো জানে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা

ভাইয়া কবিতা লিখতে গিয়ে তো পুরাই মাথা আউলা ঝাউলা হয়ে গেছে মনে হচ্ছে তোমার .......
সত্যি অনেক হেসেছি তোমার কবিতা পড়ে ভাইয়ামনি .......
ভাবছি চাঁদগাজী ভাইয়া পড়লে কি বলতো ......