নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"আমি নজরুল জুয়েল, খেতে অনেক পছন্দ করি, মাঝে মাঝে টুকটাক লিখতে ভালোবাসি, বর্ষাকাল আমার অনেক পছন্দ, এবং কফির দারুণ ভক্ত...\"

অজানা তীর্থ

আমি যদি আমার সম্পর্কে অবগত হইতাম, তাহলে লিখতাম।

অজানা তীর্থ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনার সন্তান সোশ্যাল মিডিয়াতে কতটুকু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৬



প্রতিটি টিনেজের উচিৎ নিজের আবেগ কি করে নিয়ন্ত্রণ করতে হয় তা সঠিক ভাবে জানা ও বোঝা। কি করে একটি পরিস্থিতি বুঝে তার প্রতিক্রিয়া জানাতে হয়। আর এই ব্যাপারগুলো টিনেজদের জানাতে হলে প্রতিটি গার্জিয়ানের উচিৎ ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্ট হওয়া।

আমাদের দেশের ১৪-২০ বছরের বাচ্চাগুলো খুব বেশি আবেগতাড়িত হয়। তারা কিছু কিছু ব্যাপারে এতটাই স্মার্ট যে, একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে; তারা যা করছে, যা কিছুর সাথে সম্পৃক্ততা রাখছে, যা কিছু নিয়ে খুব আবেগপ্রবণ হয়ে উঠছে; আপাত দৃষ্টিতে তাদের কাছে সেগুলো প্রাধান্যের বিষয় হলেও এইসব ব্যাপারগুলো তাদেরকে অনেক ঝুঁকির মুখে রাখে।

টিনেজদের কাছে বাস্তবতার চাইতে কিছু বিশেষ ব্যাপারের আবেগগুলো অনেক স্ট্রংলি ফোকাস হয়। তারা এমন কিছু পেইজ, ওয়েবাসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া অনুসরণ করে, যেগুলোর বেশিরভাগ সাবজেক্ট বাস্তবতার সাথে সাংঘর্ষিক, তবে ইমশোনালি তাদের কে অনেক সাপোর্ট দেয়, যাতে করে মনে হয় তারা যা করছে সঠিক করছে আর বড়রা তাদের শুধু যন্ত্রণা দিচ্ছে।

নিচের সাবজেক্ট নিয়েছি কোনো এক পেইজ থেকে এবং এর ব্যাপারে টিনেজদের অনুভূতির প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হলোঃ

“বাঙালি বাপ-মা’রা আলাদা রুম দিবে কিন্তু রুমের দরজা বন্ধ করতে দিবেনা”

এই সাবজেক্টটিতে প্রায় ১০ হাজার প্রতিক্রিয়া চিহ্ন, ১.২ হাজার মন্তব্য এবং ৬০১ বার শেয়ার করা হয়েছে।

কিছু মন্তব্য যার সবগুলো মেয়েদের ছিলঃ যাদের মা-বাবার প্রতি অভিযোগ আছে

১) প্রো ম্যাক্স বাবা মা, সন্তানের চিন্তায় তারা এমনটা করেন।
২) আমারও একই অবস্থা, একা ঘুমাই রুম আমার শুধু দরজা ওনাদের।
৩) ২০ বছর বয়সে আজ পর্যন্ত কোনোদিন রুমের দরজা বন্ধ করে ঘুমাতে দেয় নাই ভাই। এইটা যে কি প্যারা তা আমার চেয়ে ভালো কেউ বুঝবে না।
৪) বন্ধ করলেও ২ মিনিট পরপর এসে নক করবে।
৫) আমি রুমে দরজা দিলে মনে হয় ঘরে আগুন লাগছে বা ভুমিকম্প শুরু হইব। একবার তো আম্মু দরজার লক খোলার জন্য উদ্যেগ নিছিল
৬) মা বাবার কথা একটাই সারাদিন রুমের দরজা বন্ধু করে ভিতরে কি করিস??
৭) আমার মা আমারে আলাদা রুম দিছে বাট বেশির ভাগ দিন তার রুম রেখে আমার রুমে ঘুমাই।

উপরের ৭টি মন্তব্য পড়ে বুঝা যায় পেইজের সাবজেক্ট লাইনটি খুব চমৎকার ভাবে তাদের কে ইমোশনালি সাপোর্ট করেছে।

নিচের মন্তব্যটি আলাদা করছি, যা অন্যদের মা-বাবার প্রতি সরাসরি তাদের সন্তানের কাছে একটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এমন নেতিবাচক মন্তব্যের সংখ্যাও কম ছিলনা।

৮। “আমার অবস্থা একবারেই বিপরীত যখন মনে চায় রুমের দরজা বন্ধ থাকে যখন ইচ্ছা খোলা থাকে।“

আমার একটাই কথা আপনারা আপনাদের সন্তানের প্রতি একটু নজর দেন, তাদের কাছে নেতিবাচক বিষয়গুলো ইতিবাচক ভাবে তুলে ধরুন। পাশাপাশি গার্জিয়ানদের এটাও মনে রাখতে হবে, খুব বেশি ইতিবাচক অথবা খুব বেশি নেতিবাচক হলেও সেটা ভালো ফল বয়ে আনে না। ধন্যবাদ
ছবি:গুগল

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি কি খেতে পছন্দ করেন?

১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১৪

অজানা তীর্থ বলেছেন: আমার সাথে ব্যাক্তিগত ভাবে যোগাযোগ করুন [email protected]
আমার পছন্দের খাবারের তালিকা আপনার সাথে শেয়ার করবো। ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা আপনার জন্য।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: সন্তান জন্ম দেওয়া সহজ। সন্তানকে মানুষ করা অনেক কঠিন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১৫

অজানা তীর্থ বলেছেন: বাস্তবতা। ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা আপনার জন্য।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনার বাড়িতে আপনার ব্যক্তিগত দরজা বন্ধ রুম ছিলো?




১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১৯

অজানা তীর্থ বলেছেন: আমি সবসময় ডাইনিং রুমে থাকতাম। ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.