![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাল চিন্তাগুলিকে ডাইরিতে বেঁধে রাখুন। ডাইরীবন্দী ভাল চিন্তা গুলি পোষ মেনে গেলে আর চলে যাবেনা আপনাকে ছেড়ে। আর অপবিত্র চিন্তারা এসে দেখবে, এখানে পবিত্রতার স্বর্গ রাজ্য প্রতিষ্ঠিত। ওরা ফিরে যাবে অন্যত্র। আপনার মনের সঙ্গী হওয়ার সুযোগ পাবে শুধু সুচিন্তারাই। মনীষীরা বলেন, “চিন্তা থেকেই কাজের উৎপত্তি।” আর আমরা জানি কাজই মানুষকে বড় কিংবা ছোট করে।
কথা বলার শক্তি ফুরানোর আগেই কিছু বলে রাখা দরকার। ঠোঁট, জিহ্বা, মুখ কিছুদিন পরইতো বিকল হবে। কিছু পরেইতো অব্যাহতি নেবে হাত আর পা। কী-বোর্ড দাপিয়ে বেড়ানো এই দশ আঙ্গুল। চোখ আর মস্তিষ্ক। রিৎপিণ্ডও। আগে ভাগেই, তড়িঘড়ি করে কিছু ব্যাথার কথা, আশার বাণী; কিছু আবেগ আকুতি, ইচ্ছা অভিব্যাক্তি ডাইরীর পাতায় লিখে রাখুন। অনন্তলোকের বাসিন্দা হওয়ার পর আপনার ক্রমবর্ধমান পদোন্নতির ধারাকে অব্যাহত রাখতে ভূমিকা রাখবে এগুলি।
আমাদের সবার ঠোঁটে একটি সত্য কথা, “আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ”। তবে কথাটির সত্যতা চোখে দেখতে চাইলে, একটি শিশুর যুবক হওয়া দেখতে হবে। এক সময় আপনার মত টগবগে তরুণ যোয়ানের ব্যাপারেও উচ্চারিত হত এই সত্য কথা। আপনার তৎপর অস্তিত্বটিই সেই কথার জীবন্ত দৃষ্টান্ত।
আপনার যে চোখ দুটো বর্তমান, ভবিষ্যৎ ও ইতিহাসের বিপুল জ্ঞান মেধার হাতে নিয়মিত তুলে দেয়, তা দু’টো যুবক চোখ। আপনার যে মেধা এই সব উপাদানকে প্রক্রিয়া করে হৃদয়গ্রাহী একটি বক্তৃতার রূপ রেখা আঁকে, তা যৌবনের আলোয় আলোকিত এক মেধা। উচ্চ মানের বক্তৃতা-ভাষণটি আপনার যে সুললিত কণ্ঠস্বর অতিক্রম করে বেরিয়ে আসে, তা একটি যৌবন দ্বীপ্ত কণ্ঠস্বর। যে জিহ্বা, যে দাঁত, যে ঠোঁটের কারণে সবার কাছে “স্পষ্ট ভাষী” হিসেবে আপনি স্বীকৃত, তারা সবাই তাদের যৌবনের জন্য গর্বিত।
কিন্তু এরা যেদিন যৌবন হারাবে, আপনার ভাষণ-বক্তব্য ‘স্পষ্ট’ , ‘তথ্যবহুল’ , ‘আবেদনময়’ , ‘হৃদয়গ্রাহী’ প্রভৃতি বিশেষণও হারিয়ে ফেলবে। সেদিন থেকেই। একথা সত্য না হলে চাকুরি থেকে অবসর নিতে হতনা কাউকেই।
০৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:০০
আখ্যাত বলেছেন: আখ্যাত বলেছেন: :
আজকের শিশুদেরকে নির্ভুল পথে এগিয়ে নেয়ার দায়িত্বটা কার?
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
ল বলেছেন: যৌবন দীপ্ত স্বরে গাই আজকের শিশু আগামীকাল হবে রাষ্ট্রনায়ক তার তরে করি যত ভালো কাজের দীক্ষা।
ভালো লাগলো লেখাটা।
০৫ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৩
আখ্যাত বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন ল
আজকের শিশুরাই আগামীকাল রাষ্ট্রনায়ক হবে
সেনাপ্রধান হবে
প্রধানমন্ত্রী হবে
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বকবক করা একটা অভ্যাস
০৫ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
আখ্যাত বলেছেন:
বকবক করা একটা বদোভ্যাস
কিন্তু কার?
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভাল লেগেছে লেখাটা ।
৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আখ্যাত বলেছেন: :
আজকের শিশুদেরকে নির্ভুল পথে এগিয়ে নেয়ার দায়িত্বটা কার?
দায়িত্বটা আমাদের নিজেদেরই কিন্তু আমরা এমন কয়জন মানুষ আছি যারা শিশুকে দেশের আইন-কানুন সম্পর্কে শিক্ষা দিই,কয়জনেই বা শিশুর সঙ্গে সকল বিষয়ে ফ্রি? নাই।আর যারা আছেন তারা হাতেগোনা কয়েকজন মাত্র।
পারিবারিক শিক্ষা একটা শিশুকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে দাঁড় করায় আবার সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীব হিসেবেও দাঁড় করায়।
আমরা ভাবি,সে বড় হতে হতে নিজে নিজেই এসব শিখে নিবে।কিন্তু আমাদের ভাবনায় ভুল আছে।আর এই ভুলের কারনে আমরাই একটি শিশুর ভবিষ্যৎ গড়ে ওঠার আগেই সেটা ধ্বংস করে দিই।
০৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:১৯
আখ্যাত বলেছেন: :
শিশুদেরকে গোড়া থেকেই জিহাদী (ন্যায়-অন্যায়ের বোধ সমৃদ্ধ) বই পড়াতে হবে
https://www.somewhereinblog.net/blog/okkhato/30269374
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষত।
এই কথাটা পুরোপুরি মানি না।
আজকের শিশু আগামী দিনের ধর্ষক, চোর, ছিনতাইকারী, ডাকাত, দূর্নীতিবাজ।
এখন যারা দেশে ধর্ষক, চোর, ছিনতাইকারী, ডাকাত, দূর্নীতিবাজ ইত্যাদি খারাপ কর্ম করে বেড়াচ্ছে তারাও একসময় শিশু ছিল।